-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৭ অক্টোবর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1909867534.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক উপরে অবস্থান করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3456 লেভেল টেস্ট করেছে, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে দিয়েছিল। গতকাল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটরা বাজেট চুক্তিতে পৌঁছাতে ব্যর্থ হওয়ায় এবং সরকারি শাটডাউন আরও দীর্ঘায়িত হওয়ায় মার্কিন ডলার ব্রিটিশ পাউন্ডের বিপরীতে পুনরায় দরপতনের শিকার হয়। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় বিমর্ষ হয়ে পড়া বিনিয়োগকারীরা এবং এর সম্ভাব্য অর্থনৈতিক প্রভাব নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে ডলার-ভিত্তিক অ্যাসেটগুলো থেকে বিনিয়োগ সরিয়ে আসতে থাকেন, যা তাৎক্ষণিকভাবে প্রধান বৈশ্বিক কারেন্সিগুলোর বিপরীতে ডলারের এক্সচেঞ্জ রেটে প্রভাব বিস্তার করে। যেমনটি সুবিদিত, দীর্ঘমেয়াদি সরকারি শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতির ওপর আস্থাকে ক্ষয় করছে, যার ফলে দেশটির জাতীয় মুদ্রার আকর্ষণ কমে যাচ্ছে এবং মূলধন বহিঃপ্রবাহ শুরু হয়েছে। দিনের প্রথমার্ধে হ্যালিফ্যাক্স যুক্তরাজ্যভিত্তি আবাসন মূল্য সূচক সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। বর্তমান সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট অনুযায়ী এই প্রতিবেদনটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ট্রেডাররা আবাসন মূল্য সূচকে পূর্ববর্তী সময়ের তুলনায় কী ধরনের পরিবর্তন এসেছে তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। আবাসন মূল্যের পতন রিয়েল এস্টেট মার্কেটে মন্থরতার ইঙ্গিত দিতে পারে, যার পেছনে রয়েছে ঋণগ্রহণের উচ্চ খরচ এবং ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস। অন্যদিকে, আবাসনের সামান্য মূল্য বৃদ্ধিও রিয়েল এস্টেট মার্কেটের স্থিতিশীলতা নির্দেশ করতে পারে—যার চালিকাশক্তি হতে পারে সীমিত আবাসন অথবা নির্দিষ্ট কিছু সম্পত্তির প্রতি দৃষ্টি চাহিদা। সাধারণত হ্যালিফ্যাক্সের প্রতিবেদনে কিছু বিশ্লেষণ অন্তর্ভুক্ত থাকে যা আবাসন মূল্য পরিবর্তনের ভূমিকা রাখে, যেমন—কর্মসংস্থান র হার, ভোক্তা আস্থা এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক পূর্বাভাস। আজকের ট্রেডিং কৌশল হিসেবে আমি মূলত বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা 1 ও 2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/539394250.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3515-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3486-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3515-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। গুরুত্বপূর্ণ! আজ যুক্তরাজ্যে আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ড ক্রয় করা যেতে পারে। এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3469-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3486 এবং 1.3515-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3469-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3440-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3486-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3469 এবং 1.3440-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/426507
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৮ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/64045337.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নেমে আসা শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3431 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা পাউন্ড বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য 30-পিপসের বেশি নিম্নমুখী হয়। অন্যদিকে, 1.3400 লেভেল থেকে বাউন্স করার সময় বাই পজিশন ওপেন করলে আনুমানিক ২০-পিপস মুনাফা অর্জন করা সম্ভব হয়েছিল। মিনিয়াপলিস ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট নিল কাশকারির মন্তব্যের পর পাউন্ডের দরপতন এবং ডলারের দর বৃদ্ধি পায়, যেখানে তিনি সতর্ক করেন যে, যদি সুদের হার আগ্রাসীভাবে কমানো হয়, তাহলে তা মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। সাম্প্রতিককালে ফেডের অধিক হকিশ বা কঠোর অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে তার এই বক্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে কারেন্সি মার্কেটে প্রভাব ফেলে এবং অধিকাংশ প্রধান মুদ্রার বিপরীতে ডলার শক্তিশালী হয়। বিশেষ করে ব্রিটিশ পাউন্ডের দরপতন তুলনামূলকভাবে আরও বেশি তীব্র ছিল, কারণ যুক্তরাজ্যের চলমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ এখনো বেশ স্পষ্ট —সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি এখনো বেশ উচ্চ পর্যায়ে রয়েছে এবং দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিও অনিশ্চিত। আজ, ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মুদ্রানীতি কমিটি (MPC) তাদের সর্বশেষ বৈঠকের কার্যবিবরণী প্রকাশ করবে। পাশাপাশি, MPC সদস্য হিউ পিলের বক্তব্যও অনুষ্ঠিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। এই দুটি ইভেন্ট ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের দিকনির্দেশনা এবং যুক্তরাজ্যের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে এমন বিনিয়োগকারীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। MPC-র কার্যবিবরণীতে বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস এবং সর্বশেষ সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের পেছনের যুক্তির বিস্তারিত বিশ্লেষণ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। হিউ পিলের বক্তব্য এই সিদ্ধান্তগুলোর আরও প্রেক্ষাপট তুলে ধরবে, যেখানে তিনি যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের বিষয়ে তার ব্যক্তিগত মূল্যায়ন উপস্থাপন করবেন। মূল্যস্ফীতি, কর্মসংস্থান এবং ভোক্তা ব্যয়ের ব্যাপারে তাঁর মন্তব্য ব্রিটিশ পাউন্ডের এক্সচেঞ্জ রেটের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে এবং বাড়তি চাপ সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া হবে যেকোনো সেই ধরনের সংকেতের ওপর, যেগুলো ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের ভবিষ্যৎ মুদ্রানীতির অবস্থান পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিতে পারে। আজকের দৈনিক কৌশল অনুযায়ী, আমি মূলত বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা 1 ও 2 এবং সেল সিগন্যালের পরিকল্পনা 1 ও 2 বাস্তবায়ন করার ওপর নির্ভর করব
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1560136760.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3443-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3401-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3443-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। গুরুত্বপূর্ণ! আজ যুক্তরাজ্যে আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ড ক্রয় করা যেতে পারে। এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3377-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3401 এবং 1.3443-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3377-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3342-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। পাউন্ডের বিক্রেতারা মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করতে প্রতিটি সুযোগ কাজে লাগাবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3401-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3377 এবং 1.3342-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/426655
-
১০ অক্টোবর কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/929982905.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ: GBP/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট বৃহস্পতিবারও GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল — জেরোম পাওয়েলের বক্তব্যের আগে ও পরে একই ধরনের পরিস্থিতি দেখা গেছে, কার্যত তিনি কোনো নতুন তথ্য দেননি। তবুও, বর্তমানে মার্কেটে এই পেয়ার বিক্রির জন্য সত্যিকার অর্থে কোনো যৌক্তিক কারণের প্রয়োজন নেই। কেবল কয়েক দিন আগেও কাঠামোগতভাবে পাউন্ডের মূল্যের ফ্ল্যাট মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছিল, তাই অযৌক্তিক মুভমেন্টগুলো তখন কিছুটা গ্রহণযোগ্য ছিল। কিন্তু এখন পাউন্ডের তীব্র দরপতন হচ্ছে, এবং এর পেছনে স্পষ্ট ও নির্ধারিত কোনী কারণ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না — যদি না আপনি অস্পষ্টভাবে "ঝুঁকি-গ্রহণ না করার প্রবণতা বৃদ্ধির" মতো ব্যাখ্যায় ফিরে যান। যেভাবেই হোক, বর্তমান মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে অযৌক্তিক, এবং বিষয়টি স্বীকার করাটাই গুরুত্বপূর্ণ। এই সপ্তাহে যুক্তরাজ্যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি, তাই অভ্যন্তরীণ কোনো কারণ পাউন্ডের দরপতনের জন্য দায়ী নয়। সপ্তাহের প্রথমার্ধেও এমন কিছু ঘটেনি যা সরাসরি দরপতনের কারণ হতে পারে — জার্মানির শিল্প উৎপাদন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল বা ফ্রান্সের রাজনৈতিক সংকট ব্রিটিশ অর্থনীতির সঙ্গে কোনোভাবেই সংশ্লিষ্ট নয়। এছাড়া, আমরা এটাও বিশ্বাস করতে পারছি না যে হঠাৎ করে ডলার বা ট্রাম্পের নীতিমালার মার্কেটের ট্রেডারদের মনোভাব প্রতি নাটকীয়ভাবে পাল্টে গেছে। ট্রেডাররা বিগত আট মাস ধরে আতঙ্কের কারণে ডলার বিক্রি করে আসছিল — আর এখন তারা হঠাৎ করে আবারও আগ্রাসিভাবে ডলার ক্রয় করছে... কিন্তু কেন? সার্বিক পরিস্থিতি কোনোভাবেই পাল্টায়নি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1609526723.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের চার্ট অনুযায়ী গতকাল দুটি কার্যকর ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। ইউরোপিয়ান সেশনে, মূল্য 1.3413–1.3421 জোন থেকে রিবাউন্ড করে এবং দিনের বেশিরভাগ সময় নিম্নমুখী মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়। এরপর মার্কিন সেশনে, মূল্য 1.3329–1.3331 লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হয়, যার ফলে শর্ট পজিশন হোল্ড করে রাখা সম্ভব হয়। দিনের শেষ মুহূর্তে, ম্যানুয়ালি মুনাফা নেওয়া যেত, কারণ কোনো বাই সিগন্যাল গঠিত হয়নি। শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক চার্টে দেখা যাচ্ছে যে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নতুন করে নিম্নমুখী প্রবণতা গঠিত হতে শুরু করেছে। যেমনটি আমরা আগেও বলেছিলাম, এখনও ডলারের শক্তিশালী মূল্য বৃদ্ধির জন্য কোনো গ্রহণযোগ্য মৌলিক কারণে নেই, তাই আমরা এখনও 2025 সালের পূর্ণাঙ্গ বুলিশ প্রবণতা ফিরে আসার প্রত্যাশাই করছি। তবে আপাতত মার্কেটে সম্পূর্ণ অস্বাভাবিক পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে। পাউন্ডের দরপতন হচ্ছে, এবং এর পেছনে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই। আপনি চাইলে লোয়ার টাইমফ্রেমে টেকনিক্যাল সেটআপ দেখে স্ক্যালপিং করতে পারেন, তবে এখন যেকোনো টাইমফ্রেমেই এই পেয়ারের মূল্যের যুক্তিহীন ও অনিশ্চিত মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে। শুক্রবার, 1.3259-এর দিকে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট চলমান থাকতে পারে, কারণ 1.3329–1.3331 এরিয়া ইতোমধ্যে ব্রেক করাক হয়েছে। তবুও, এখনো বিশৃঙ্খল মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে, তাই কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন ঘটার সম্ভাবনাও রয়েছে, এবং লেভেল ও জোনগুলো একদমই উপেক্ষিত হতে পারে। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে বর্তমানে নিম্নলিখিত লেভেলগুলোতে ট্রেডিং করা যেতে পারে: 1.3102–1.3107, 1.3203–1.3211, 1.3259, 1.3329–1.3331, 1.3413–1.3421, 1.3466–1.3475, 1.3529–1.3543, 1.3574–1.3590, 1.3643–1.3652, 1.3682, এবং 1.3763। শুক্রবার যুক্তরাজ্যে কোনো উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। যুক্তরাষ্ট্রে ইউনিভার্সিটি অফ মিশিগান কনজ্যুমার সেনটিমেন্ট ইনডেক্স প্রকাশিত হবে। এটি খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন না হলেও, মার্কেটের বর্তমান পরিস্থিতিতে ডলার কেনার জন্য আর অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফলের প্রয়োজন হয় না — যেকোনো অজুহাতই যথেষ্ট।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/426899
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৩ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1221121725.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ ওপরে অবস্থান করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3310 লেভেল টেস্ট করে—যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের বিরুদ্ধে পুনরায় 100% শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত ঘোষণা পর ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য দ্রুত ঊর্ধ্বমুখী হয়, অন্যদিকে মার্কিন ডলারের দরপতন হতে দেখা যায়। এই ঘোষণার পরপরই ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে, এবং বিনিয়োগকারীরা তড়িঘড়ি করে নিজেদের কৌশল পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হন। ট্রাম্পের এই ঘোষণা যেন মার্কেটে হঠাৎ করে বজ্রপাতের মতো আঘাত হানে এবং সাথে সাথেই ডলারের দুর্বলতা প্রকাশ করে দেয়—বিশেষ করে ভূ-রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে। ব্রিটিশ মুদ্রাটির মূল্য—যদিও এটি সরাসরি মার্কিন-চীন বাণিজ্য সংঘাত দ্বারা প্রভাবিত হয়না—এই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে অপ্রত্যাশিত স্থিতিশীলতা প্রদর্শন করেছে। তবে, কারেন্সি মার্কেটে যে আশাবাদ দেখা গেছে তা হয়তো দীর্ঘস্থায়ী নাও হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যকার বাণিজ্য যুদ্ধের মাত্রা আরও তীব্র হলে তার প্রভাব পুরো বৈশ্বিক অর্থনীতির উপর, এমনকি যুক্তরাজ্য পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়তে পারে—যা অনিশ্চিত পরিণতি বয়ে আনতে পারে। আজ যুক্তরাজ্য থেকে কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই, ফলে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের নীতিনির্ধারক মেগান গ্রীনের বক্তব্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। মুদ্রাস্ফীতির ঝুঁকি, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা এবং সুদের হার আরও বৃদ্ধির প্রসঙ্গে তার মন্তব্য ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের স্বল্পমেয়াদি মোমেন্টাম এবং মার্কেটের সামগ্রিক পরিস্থিতি—উভয়ের উপরই প্রভাব ফেলতে পারে। বিনিয়োগকারী ও বিশ্লেষকরা এই বক্তৃতা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন, বিশেষ করে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালার দিকনির্দেশনার ব্যাপারে যেকোনো ইঙ্গিত পাওয়ার আশায়। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা 1 এবং পরিকল্পনা 2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3401-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3362-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3401-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। শুক্রবারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকলে এই পরিকল্পনা কার্যকর হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3341-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3362 এবং 1.3401-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3341-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3309-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। বিক্রেতারা মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণের জন্য দরপতন প্রসারিত করার প্রতিটি সুযোগ কাজে লাগাবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3362-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3341 এবং 1.3309-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427083
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৪ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/950415904.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্য়ের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল, তখন GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.3315 লেভেল টেস্ট করে—যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে দ্রুত অবনতিশীল বাণিজ্য সম্পর্ক স্থিতিশীল করার প্রচেষ্টা এখনো সফলতার মুখ দেখেনি, যা ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটগুলোর উপর, বিশেষ করে ব্রিটিশ পাউন্ডের উপর, নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। সম্ভাব্য বাণিজ্য যুদ্ধ আরও তীব্র হওয়ার আশঙ্কা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়ে তুলেছে—ফলে যেসব কারেন্সিগুলো যেগুলো বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত, তাদের উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য অভ্যন্তরীণ কিছু কারণ দ্বারাও প্রভাবিত হচ্ছে, যার মধ্যে অন্যতম হলো রাজনৈতিক অস্থিরতা। একইসঙ্গে, ফেডারেল রিজার্ভের সতর্ক আর্থিক নীতিমালার ফলে ডলারের দর বৃদ্ধি পাওয়ায় সেটিও পাউন্ডের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্টে অবদান রাখছে। আজ ট্রেডারদের দৃষ্টি যুক্তরাজ্যের শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদন দিকে নিবদ্ধ রয়েছে, যার মধ্যে বেকারত্ব হার এবং গড় আয়ের প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। একই দিনে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হিসেবে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলির বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হবে। শ্রমবাজার সূচকগুলো পুরো যুক্তরাজ্য অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বেকারত্ব হ্রাস ও মজুরি বৃদ্ধির মতো ইতিবাচক ফলাফল সাধারণভাবে স্থিতিশীলতার সংকেত হিসেবে বিবেচিত হয় এবং তা ব্রিটিশ পাউন্ডকে সহায়তা করতে পারে। অ্যান্ড্রু বেইলির বক্তব্য মার্কেটের ট্রেডারদের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ—তিন বর্তমান অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট, ভবিষ্যৎ মুদ্রাস্ফীতির প্রবণতা এবং আর্থিক নীতিমালা সংক্রান্ত পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে বক্তব্য দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। শুধুমাত্র প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনের অপ্রত্যাশিত ফলাফল বা বেইলির গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যই কারেন্সি মার্কেটে শক্তিশালী ভোলাটিলিটি সৃষ্টি করতে পারে। যদি আজকের শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ফলাফল পূর্বাভাস ছাড়িয়ে যায় এবং বেইলি আশাবাদী অবস্থান বজায় রাখেন, তাহলে পাউন্ডের দর বৃদ্ধি পেতে পারে। বিপরীতে, অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল ও বেইলির সতর্ক মন্তব্য পাউন্ডের দরপতন ঘটাতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি প্রধানত পরিকল্পনা ১ এবং পরিকল্পনা ২ বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3407-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3355-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3407-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3325-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3407 এবং 1.3455-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3325-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3263-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের বিক্রেতারা সক্রিয় হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3355-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3325 এবং 1.3263-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427229
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৫ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/222520631.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের বেশ ওপরেই ছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3284 লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের বুলিশ মুভমেন্টের সম্ভাবনা সীমিত করে দেয়। MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকা অবস্থায় এই লেভেল দ্বিতীয়বার টেস্ট করা হয়, যার ফলে সেল সিগন্যালের পরিকল্পনা নং ২ বাস্তবায়ন করা হয়। তবে এই পেয়ারের প্রত্যাশিত দরপতন দেখা যায়নি। মঙ্গলবার, যখন ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ার জেরোম পাওয়েল ইঙ্গিত দেন যে এই মাসের শেষে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার ০.২৫% কমানোর পরিকল্পনা করছে তখন ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য তীব্রভাবে বৃদ্ধি পায়। মার্কেটের ট্রেডাররা প্রায় সাথে সাথেই প্রতিক্রিয়া জানায় এবং ব্রিটিশ মুদ্রার ব্যাপক ক্রয়ের প্রবণতা সৃষ্টি হয়, কারণ বিনিয়োগকারীরা পাওয়েলের মন্তব্যকে মার্কিন অর্থনীতির দুর্বলতার সংকেত হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে—ফলে ডলারের আকর্ষণ কমে যায়। তাঁর এই ঘোষণা অনেক বিশ্লেষকের কাছেই বিস্ময়কর ছিল, কারণ তারা ফেডের আরও সতর্ক অবস্থানের প্রত্যাশা করছিলেন, বিশেষ করে মার্কিন শ্রমবাজার সংক্রান্ত নতুন কোনো প্রতিবেদনের অনুপস্থিতিতে। পাওয়েল চলমান অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, বাণিজ্য সংঘাত এবং বেকারত্ব বৃদ্ধির সম্ভাব্য আশঙ্কার ভিত্তিতে সুদের হার কমানোর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। আজ যুক্তরাজ্য থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশিত হবে। তবে ট্রেডাররা ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মার্কেট ও ব্যাংকিং বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি গভর্নর স্যার ডেভিড র্যামসডেন এবং আর্থিক নীতিমালা কমিটির সদস্য সারা ব্রিডেন বক্তব্যের জন্য অপেক্ষা করছে। স্যার ডেভিড র্যামসডেনের ভাষণ বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তিনি যুক্তরাজ্যের ব্যাংকিং ব্যবস্থার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে সর্বশেষ মূল্যায়ন তুলে ধরবেন এবং আর্থিক স্থিতিশীলতায় ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের ভূমিকা নিয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। আর্থিক নীতিমালা কমিটির প্রতিনিধিত্বকারী সারা ব্রিডেন মূলত বৃহৎ মাত্রার সামষ্টিক অর্থনৈতিক ঝুঁকি নিয়ে কথা বলবেন। অর্থনীতি ও মুদ্রাস্ফীতির ভবিষ্যত সম্পর্কিত তাঁর মন্তব্যগুলো গুরুত্বের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা হবে, কেননা এই কমিটি যুক্তরাজ্যের স্বতন্ত্র সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতিমালা নির্ধারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আজকের দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা নং ১ এবং নং ২ বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1607356927.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3416-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3367-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3416-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। শুধুমাত্র ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের প্রতিনিধিগণ হকিশ বা কঠোর অবস্থান গ্রহণ করলে এই পেয়ার ক্রয়ের এই কৌশল কাজে লাগানো যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3342-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3367 এবং 1.3416-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3342-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3304-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। পাউন্ডের বিক্রেতারা আজ সতর্কভাবে ট্রেড করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3367-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3342 এবং 1.3304-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427359
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৬ অক্টোবর
GBP/USD পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3342 লেভেল টেস্ট করেছিল, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনা কিছুটা সীমিত হয়ে যায়। এই লেভেলের দ্বিতীয়বার টেস্টের সময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে প্রবেশ করে, যার ফলে বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা নং 2 বাস্তবায়িত হয়। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য ৫০ পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পায়। মার্কিন ডলার ক্রমাগতভাবে ব্রিটিশ পাউন্ডের বিপরীতে দরপতনের শিকার হচ্ছে, এবং সামনের দিনগুলোতে এমন কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না যা এই প্রবণতার সমাপ্তি ঘটাতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি কার্যক্রমে চলমান অচলাবস্থার থাকার কারণে গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশ বন্ধ রয়েছে, যার ফলে মার্কেটে এক ধরনের প্রতিবেদনগত শূন্যতা ও অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে। এর সঙ্গে যোগ হচ্ছে ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তাদের স্পষ্টভাবে দেওয়া ডোভিশ বা নমনীয় আর্থিক নীতিমালার ইঙ্গিত, যেখানে অর্থনীতিকে সহায়তা করতে সুদের হার আরও কমানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে — ফলে মার্কিন ডলারের জন্য পরিস্থিতি অত্যন্ত প্রতিকূল হয়ে উঠছে। আজ সকালের দিকে মার্কেটে গুরুত্বপূর্ণ অনুঘটক হিসেবে যুক্তরাজ্যের জিডিপি, শিল্প উৎপাদন এবং ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই অর্থনৈতিক সূচকগুলোর ফলাফল পাউন্ড এবং সামগ্রিক ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে। ট্রেডার এবং বিনিয়োগকারীরা ব্রিটিশ অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা নির্ধারণ এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে ধারণা পেতে এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল ঘনিষ্ঠভাবে পর্যালোচনা করবে। জিডিপি প্রবৃদ্ধি সাধারণত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে এবং পাউন্ডের দর বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারে। বিপরীতভাবে, জিডিপি হ্রাস পেলে তা অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের গতি কমে যাওয়ার ইঙ্গিত হতে পারে, যা ব্রিটিশ কারেন্সির ওপর চাপ সৃষ্টি করবে। ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া মূলত নির্ভর করবে প্রকৃত ফলাফল এবং বিশ্লেষকদের পূর্বাভাসের মধ্যকার পার্থক্যের ওপর, কারণ ট্রেডাররা অনুমানবহির্ভূত যে কোনো ফলাফলকেই অপ্রত্যাশিত ভোলাটিলিটির উৎস হিসেবে ধরে নেয়। শিল্প উৎপাদন প্রতিবেদনের ফলাফল যুক্তরাজ্যের শিল্পখাতের পরিস্থিতি প্রতিফলিত করে। উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে তা শক্তিশালী অর্থনীতি নির্দেশ করে, যা প্রয়োজনীয় পণ্য উৎপাদন ও পরিষেবা প্রদানে সক্ষম। আর উৎপাদনে হ্রাস দেখা গেলে তা উৎপাদন খাত এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাবের ইঙ্গিত দিতে পারে। মার্কেটে ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদনের প্রভাব সীমিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। আজকের দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা নং ১ এবং পরিকল্পনা নং ২ বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1633629832.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3489-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3431-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3489-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের মূল্যের বুলিশ প্রবণতা দেখা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3408-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3431 এবং 1.3489-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1395849214.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3408-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3371-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। পাউন্ডের বিক্রেতারা আজ সতর্কভাবে ট্রেড করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3431-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3408 এবং 1.3371-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427500
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২০ অক্টোবর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1647215583.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ফরেক্স ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3425 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমাবদ্ধ করেছিল। এই কারণেই আমি পাউন্ড বিক্রি করিনি। দিনের দ্বিতীয়ার্ধের পূর্বাভাসে আমি 1.3394 লেভেলে রিবাউন্ডের ক্ষেত্রে যে বাই ট্রেড ওপেন করার পরিকল্পনা উল্লেখ করেছিলাম, সেখান থেকে প্রায় ২৫ পিপস মুনাফা অর্জিত হয়েছে। আজ যুক্তরাজ্য থেকে কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই, ফলে GBP/USD পেয়ারের আরও মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা বজায় রয়েছে। তবে, ট্রেডারদের বৈশ্বিক সেইসব উপাদানের দিকে নিবিড়ভাবে নজর রাখা উচিত, যেগুলো কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মোমেন্টাম ও দিক নির্ধারণে প্রভাব ফেলতে পারে। বিশেষ করে, বিনিয়োগকারীদের মনোযোগ এখন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা খবরের উপর কেন্দ্রীভূত থাকবে। একইসঙ্গে, ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনো মার্কেটে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাব ফেলছে। যেকোনো সামরিক উত্তেজনার বৃদ্ধি কিংবা নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপের ইঙ্গিত — এগুলো ভোলাট্যালিটি বা অস্থিরতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ঝুঁকি গ্রহণের বিষয়ে পুনর্মূল্যায়নের কারণ হতে পারে। টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের দৃষ্টিকোণ থেকে, GBP/USD পেয়ারের মূল্য বর্তমানে একটি কনসোলিডেশনের পর্যায়ে রয়েছে এবং বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলোর আশেপাশেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করছে। যদি এই পেয়ারের মূল্য মূল রেজিস্ট্যান্স লেভেল ব্রেক করে, তাহলে আরও মূল্যবৃদ্ধির সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। অন্যদিকে, যদি সাপোর্ট লেভেল ব্রেক যায়, তাহলে একটি কারেকশনের সম্ভাবনাও তৈরি হতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা ১ এবং ২ বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করবো।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/529754355.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3453-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3430-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3453-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ শুধুমাত্র ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে এই পেয়ার ক্রয় করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3416-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3430 এবং 1.3453-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3416-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3390-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। পাউন্ডের বিক্রেতারা আজ সতর্কভাবে ট্রেড করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3430-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3416 এবং 1.3390-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427828
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২১ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1557904728.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ফরেক্স ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3421 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা পাউন্ড কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, এই পেয়ারের মূল্যের প্রত্যাশিত শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট দেখা যায়নি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ায় মার্কিন ডলারের দর আরও বৃদ্ধি পেয়েছে, ফলে ব্রিটিশ পাউন্ডের উপর নতুন করে চাপ সৃষ্টি হয়েছে। যেসব বিনিয়োগকারী আগে এই বাণিজ্য বিরোধ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করছিলেন, তারা বর্তমানে কিছুটা স্বস্তি অনুভব করছেন, যার ফলে পুঁজি তুলনামূলকভাবে আরও নিরাপদ অ্যাসেট যেমন মার্কিন ডলারের দিকে গেছে। বৈশ্বিক বাণিজ্য সম্পর্কিত মনোভাব উন্নত হওয়ায় সেটি মার্কিন গ্রীনব্যাকের দর বৃদ্ধিতে বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে। একই সময়ে, ব্রিটিশ পাউন্ডও দ্বৈত চাপের মুখে রয়েছে। প্রথমত, শক্তিশালী ডলার স্বভাবতই পাউন্ড-ডলার পেয়ারের মূল্যকে নিম্নমুখী করে। দ্বিতীয়ত, যুক্তরাজ্য থেকে কোনো উল্লেখযোগ্য মৌলিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত না হওয়ায় পাউন্ড তেমন কোনো সহায়তা পাচ্ছে না। আজ ট্রেডাররা যুক্তরাজ্যের সরকারি খাতের মোট ঋণগ্রহণ সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দিকে নজর রাখবেন। কেবলমাত্র পূর্বাভাসের তুলনায় বড় ধরনের বিচ্যুতিই মার্কেটে ব্যাপক ভোলাট্যালিটি সৃষ্টি করতে পারে। প্রত্যাশার চেয়ে ইতিবাচক ফলাফল শর্তসাপেক্ষে পাউন্ডকে কিছুটা সহায়তা দিতে পারে, বিশেষ করে যদি এটি শর্ট পজিশন ক্লোজ করার ট্রিগার হিসেবে কাজ করে। বিপরীতে, প্রত্যাশার চেয়ে নিম্নমুখী ফলাফল প্রকাশিত হলে মার্কিন ডলারের শক্তিশালী অবস্থানের প্রেক্ষাপটে পাউন্ডের মূল্যের বিয়ারিশ প্রবণতা আরও জোরদার হতে পারে। আজকের দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি পরিকল্পনা ১ এবং পরিকল্পনা ২ এর বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/771832133.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3424-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3392-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3424-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ার ক্রয় করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3367-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3392 এবং 1.3424-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3367-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3340-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। পাউন্ডের বিক্রেতারা আজ সতর্কভাবে ট্রেড করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3392-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3367 এবং 1.3340-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427968
-
কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করতে হবে, ২২ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/317633601.jpg[/IMG]
মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের পর্যালোচনা: GBP/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট মঙ্গলবার, দিনের বেশিরভাগ সময়জুড়ে GBP/USD পেয়ারের মূল্য ধীরে ধীরে এবং স্বল্প মাত্রার ভলাটিলিটির সাথে নিম্নমুখী হয়েছে। সাম্প্রতিক সেশনে ব্রিটিশ পাউন্ডের দরপতনের মাত্রা ইউরোর তুলনায় কিছুটা কম হলেও, উভয় পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টই বেশ অযৌক্তিক মনে হচ্ছে এবং এর পেছনে কোনো স্পষ্ট মৌলিক ভিত্তি নেই। মার্কিন ডলারের মূল্যের সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার বিষয়টি কেবলমাত্র কিছু টেকনিক্যাল কারণের মাধ্যমেই ব্যাখ্যা করা সম্ভব। মনে রাখতে হবে যে, ইউরো ও পাউন্ড উভয়ই বর্তমানে দৈনিক টাইমফ্রেমে স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান সাইডওয়েজ রেঞ্জের মধ্যে ট্রেড করছে, যা এই রেঞ্জের মধ্যে মূল্যের ইচ্ছেমতো ও এলোমেলো মুভমেন্ট ঘটাচ্ছে। ঘন্টাভিত্তিক চার্টে, এই পেয়ারের মূল্যের একটি নতুন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হয়েছে বলে মনে হয়েছিল, যা বর্তমানে একটি টেকনিক্যাল পুলব্যাকের মধ্যে রয়েছে। আজ থেকে, ট্রেডাররা গুরুত্বপূর্ণ কিছু সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন পেতে শুরু করবেন, যা মার্কেটের সার্বিক পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করতে পারে, যদিও এই প্রতিবেদনগুলো প্রকাশের আগেই ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া অনুমান করা বেশ কঠিন। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি অপরিবর্তিত রয়েছে: বৈশ্বিক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনো ডলারের তুলনায় ইউরো ও পাউন্ডকে বেশি সহায়তা করে যাচ্ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1780900263.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের চার্টে, মঙ্গলবার EUR/USD পেয়ারের মতই রাতের সেশনে এই পেয়ারের একটি মাত্র সেল সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। যারা এই সিগন্যাল অনুযায়ী ট্রেড করেছেন, তারা প্রায় ৩৫ পিপস লাভের সুযোগ পেয়েছিল। তবে, GBP/USD পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট এখনও বেশ অস্থির এবং ভলাটিলিটিও বেশ কম, যা সব ট্রেডারের মাথায় রাখা উচিত। বুধবার কীভাবে ট্রেডিং
বুধবার কীভাবে ট্রেডিং করতে হবে: ঘন্টাভিত্তিক চার্টে, GBP/USD পেয়ারের মূল্যের একটি নতুন বুলিশ প্রবণতা গঠিত হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে, যা সম্ভবত ২০২৫ সালে পরিলক্ষিত সামগ্রিক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার পরবর্তী ধাপ হতে পারে। পূর্বেও বলা হয়েছে, দীর্ঘমেয়াদে মার্কিন ডলারের দর বৃদ্ধির জন্য বর্তমানে কোনো স্থিতিশীল মৌলিক কারণ নেই। তাই, মধ্যমেয়াদি দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকবে বলে আমরা আশা করছি। তারপরও, বর্তমানে মার্কেটে অত্যন্ত নিম্ন মাত্রার ভলাটিলিটি বিরাজ করছে এবং এই পেয়ারের মূল্য এখনো কোনো শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম প্রদর্শন করেনি। বুধবার, আবারও এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু হওয়ার প্রচেষ্টা দেখা যেতে পারে, কারণ বর্তমানে সার্বিক প্রবণতা বুলিশে পরিণত হয়েছে। তবে, লং পজিশন ওপেন করার আগে অবশ্যই প্রথমে 1.3413–1.3421 জোনের উপরে এই পেয়ারের কনসোলিডেশন হতে হবে। বিকল্পভাবে, যদি মূল্য 1.3329–1.3331 এরিয়া থেকে রিবাউন্ড করে তবে বুলিশ পজিশনে এন্ট্রি করা যেতে পারে—যদিও বর্তমানে বিয়ারিশ চাপ অব্যাহত থাকার পর সম্ভাব্য রিভার্সালের সম্ভাবনাই দেখা যাচ্ছে। ৫-মিনিটের চার্টে এখন যেসব লেভেলে ট্রেড করা যেতে পারে তা হলো: 1.3102–1.3107, 1.3203–1.3211, 1.3259, 1.3329–1.3331, 1.3413–1.3421, 1.3466–1.3475, 1.3529–1.3543, 1.3574–1.3590, 1.3643–1.3652, 1.3682, এবং 1.3763। বুধবার, যুক্তরাজ্যে সেপ্টেম্বরে ভোক্তা মূল্যস্ফীতির প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে — যা চলতি সপ্তাহের প্রথম গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর একটি। এই প্রতিবেদনটি মার্কেটে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। গত এক বছর ধরে যুক্তরাজ্যের মূল্যস্ফীতি স্থিতিশীলভাবেই বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ড শীঘ্রই সুদের হার কমাবে এমন সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ। এ কারণে এটি পাউন্ডের জন্য মৌলিকভাবে ইতিবাচক বিষয় হিসেবেই বিবেচিত হচ্ছে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/428070