-
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক সামান্য বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে।বৃহস পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৯ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বা দশমিক ১৭ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৭২৪ দশমিক ৩৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৮৬ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৬৭৫ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি।ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেনও আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে । বৃহস্পতিবার এই বাজারে ৯৪১ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯০৫ কোটি ৯০ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে এদিন লেনদেন হয়েছে ৩৫৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৪টির, কমেছে ১৩১টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৪টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দশমিক ৫১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮০ দশমিক ৩৯ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১২ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৯১ দশমিক ২১ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/471495563.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) বৃহস্পতিবার ৪৩ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৪৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৭টির, কমেছে ৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬০টির দর।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবারও (১ ফেব্রুয়ারি) পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে।রোববারও (৩১ জানুয়ারি) সূচকের বড় পতন হয় পুঁজিবাজারে।ডিএস ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, সোমবার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৫০ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ৫৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ১১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩৪ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১২৫৪ ও ২১২৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।সোমবার ডিএসইতে ৭১৮ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১০৫ কোটি টাকা কম। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৮২৩ কোটি ১০ লাখ টাকার।এদিন ডিএসইতে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০টি কোম্পানির, কমেছে ১৩৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।সোমবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, বিটিএবিসি, লংকাবাংলা, রবি, বেক্সিমকো ফার্মা, বিকন ফার্মা, এনার্জিপ্যাক, সামিট পাওয়ার, স্কয়ার ফার্মা ও এসএস স্টিল।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/272764290.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১৭৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ২৯৬ পয়েন্টে। সোমবার সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৩৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬৮টির, কমেছে ১১১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫টি কোম্পানির শেয়ার দর।এদিন সিএসইতে ২৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৫৫ কোটি টাকা কম। আগের দিন সিএসইতে ৮২ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল।
-
বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে টানা তৃতীয় দিনের মত সূচক পতন হয়েছে।মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৫ দশমিক ১০ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৩ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৫৬৪ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট হয়েছে।গত সপ্তাহের শেষ দিন ২৮ জানুয়ারি ডিএসইএক্স ছিল ৫ হাজার ৭২৪ পয়েন্টে। এরপর চলতি সপ্তাহের তিন কার্যদিবসেই সূচক কমেছে। এ নিয়ে গত তিন দিনে ১৬০ পয়েন্ট হারিয়েছে ডিএসইর প্রধান সূচক।দীর্ঘ খরার পর চলতি বছরের শুরুতে শেয়ারবাজারে চাঙ্গাভাব দেখা দেয়। সূচক বাড়তে বাড়তে ১৪ জানুয়ারি ৫ হাজার ৯০৯ পয়েন্টের ঘরে পৌঁছায়। সে হিসেবে গত ১৩ কার্যদিবসে সূচক কমেছে ৩৪৫ পয়েন্ট।
মঙ্গলবার ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেনও আগের দিনের তুলনায় কমেছে। মোট ৭০২ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এদিন, সোমবার যা ৭১৮ কোটি ২২ লাখ টাকা ছিল।বাজার চাঙ্গা হওয়ার পর গত ১৭ জানুয়ারি ২ হাজার ৩৮৫ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল ঢাকার পুঁজিবাজারে। পরের ১৩ কার্যদিবসে তা এক তৃতীয়াংশে নেমে এসেছে। ডিএসইতে মঙ্গলবার ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে ৯০টির দর বেড়েছে, ১৪৭টির কমেছে এবং ১১৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1839442958.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৯৯ দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৬১ শতাংশ কমে ১৬ হাজার ১৯৭ পয়েন্ট হয়েছে।সিএসইতে বৃহস্পতিবার ১০০ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ২৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ছিল।এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৪০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ৭১টির দর বেড়েছে, ১০৫টির কমেছে এবং ৬৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (০৩ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৬৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট কমে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১২৪৩ ও ২১১৩ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১৯১ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। বুধবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭১টির, কমেছে ১৩৩টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ১১১টি কোম্পানির শেয়ার। বুধবার বেলা ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- মীর আকতার, বেক্সিমকো লিমিটেড, বিএটিবিসি, রবি, লংকাবাংলা, এনার্জিপ্যাক, বিডি ফাইন্যান্স, বেক্সিমকো ফার্মা, সামিট পাওয়ার ও লার্ফাজহোলসিম। এর আগে লেনদেন শুরুর প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ২২ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ৪ পয়েন্ট বৃদ্ধি পায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০ টা ৪৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/668545367.jpg[/IMG]
অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১২ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ১৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১১ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ১৮টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৪৮টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের শেয়ারের ব্যাপক দরপতন হয়েছে।সোমবার প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৯০ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৬ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৩৮৫ দশমিক ২১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।ঢাকার বাজারে লেনদেনও আড়াইশ কোটি টাকার বেশি কমে ৫০০ কোটি টাকার নিচে নেমেছে। এদিন ৪৬৭ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিন ৬৯৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৩টির, আর কমেছে ২১৯টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১০১টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২০ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২২২ দশমিক শূন্য ৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪৮ দশমিক ২০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫৭ দশমিক ৩৭ পয়েন্টে।ঢাকার পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো, রবি আজিয়াটা, বিএটিবিসি, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, বেক্সিমকো ফার্মা, ওয়ালটন, সামিট পাওয়ার, স্কয়ার ফার্মা, জিপি এবং বেকন ফার্মা ।দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো- আল হাজ টেক্সটাইল, ওয়াল্টন, ইউনিলিভার, গোল্ডেন সন, আরডি ফুড, বাংলাদেশে ন্যাশনাল ইন্সুরেন্স কোস্পানি, রেকিট, এমআই সিমেন্ট, মেরাকেল ইন্ডাস্ট্রিজ এবং রিজেন্ট টেক্সটাইল।দাম কমার তালিকার শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, মীর আখতার, রবি, জুট স্পিনার্স, সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স, সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ, প্যারামাউন্ট, পদ্মা লাইফ, রূপালী ইন্সুরেন্স এবং তৌফিকা ফুডস।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/143457463.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৫৬ দশমিক ২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৫৬৫ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৬২ শতাংশ কম।চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) বুধবার ৪১ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৮৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৬টির, কমেছে ১২২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির দর।
-
পুঁজিবাজারের উন্নয়নে আগামী বাজেটে (২০২১-২২) সাত থেকে আট প্রস্তাবনা রয়েছে। মুলত পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি আনার জন্য কাজ করছে কমিশন। তবে ভালো কোম্পানি বাজারে আনতে হলে কিছু প্রণোদনা দিতে হবে। সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে আগামী বাজেটে (২০২১-২২) সাত থেকে আটটি প্রস্তাবনা পাঠাচ্ছে বিএসইসি। এই প্রস্তাবনাগুলো গ্রহণ করা হলে পুঁজিবাজারে ভালো কিছু হবে। যার মধ্যে অন্যতম হলো তালিকাভুক্ত এবং তালিকাভুক্ত নয়; এমন কোম্পানির কর হারের ব্যবধান। বর্তমানে এটি রয়েছে সাড়ে ৭ শতাংশ। আমরা এটি ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাবনা রয়েছে।
দ্বিতীয়ত হলো-পুঁজিবাজারের স্বার্থে আইসিবিকে শক্তিশালী করার জন্য বিশেষ ফান্ড দেওয়া।
তৃতীয়ত, বন্ড মার্কেটকে গতিশীল করার জন্য কর সুবিধা বাড়ানো। জিরো-কুপন বন্ডের মতো অন্য বন্ডে কর সুবিধা। বিশেষ করে সুকুক বন্ড।
চতুর্থ হলো দৈত কর হার প্রত্যাহার করা। বর্তমানে একটি কোম্পানি কর পরিশোধ করে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দিয়ে থাকে। আবার বিনিয়োগকারীরা আলাদা কর পরিশোধ করার সময়; ওই টাকার উপর আবার কর দিতে হয়। এতে করে বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছ।
পঞ্চম হলো মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর কর হার অনেক বেশি। এটিকে কমানোর জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1293664382.png[/IMG]
-
দেশী-বিদেশী বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপে নিম্নমুখি হচ্ছে দেশের শেয়ারবাজার। সূচকের পয়েন্ট হারানোর পাশাপাশি এ সময়ে দৈনিক গড় লেনদেনও ২ হাজার ৩০০ কোটি থেকে নেমে ৫০০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবসেও পতনের ধারায় রয়েছে শেয়ারবাজার। দেশী ও বিদেশী বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপে গতকাল ৬৭ পয়েন্ট হারিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স। অবশ্য এদিন এক্সচেঞ্জটিতে দৈনিক গড় লেনদেন বেড়েছে ২৬ দশমিক ৭ শতাংশ। দেশের আরেক শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও গতকাল সূচক ও লেনদেনের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/913893624.jpg[/IMG]
গতকাল লেনদেনের শুরু থেকেই শেয়ার বিক্রির চাপে পয়েন্ট হারাতে থাকে সূচক। স্থানীয় ব্যক্তিশ্রেণীর বড় বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি বিদেশী বিনিয়োগকারীদের পোর্টফোলিও থেকে গতকাল শেয়ার বিক্রির চাপ দেখা গেছে। গতকাল সূচকের পতনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল বেক্সিমকো লিমিটেডের। কোম্পানিটির শেয়ারের দর পতনের কারণে এদিন ১৭ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট হারিয়েছে সূচক। এছাড়া স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল ের দর পতনের কারণে ১৩ দশমিক ৪২, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল ের দর পতনে ১০ দশমিক ৬১, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানির (বিএটিবিসি) দর পতনে ৫ পয়েন্ট এবং ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ারের দর পতনের কারণে ৩ দশমিক ২৯ পয়েন্ট হারিয়েছে সূচক।
খাতভিত্তিক লেনদেন চিত্রে দেখা যায়, গতকাল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩৪ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বিবিধ খাত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩ শতাংশ দখলে ছিল ওষুধ ও রসায়ন খাতের। ৮ শতাংশ করে দখলে নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাত। আর লেনদেনের ৭ শতাংশ দখলে নিয়েছে টেলিযোগাযোগ খাত।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনের ভিত্তিতে শীর্ষ সিকিউরিটিজ ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড, বিএটিবিসি, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল , লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, রবি আজিয়াটা, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল , ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, সামিট পাওয়ার, গ্রামীণফোন ও লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড।
গতকাল এক্সচেঞ্জটিতে দরবৃদ্ধির (সমাপনী দরের ভিত্তিতে) তালিকায় শীর্ষে ছিল জিবিবি পাওয়ার, আমান কটন, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ, রবি আজিয়াটা, তাওফিকা ফুডস অ্যান্ড এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, ইসলামিক ফাইন্যান্স, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, রেকিট বেনকিজার, রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স ও রানার অটোমোবাইলস।
অন্যদিকে গতকাল ডিএসইতে দরপতনে শীর্ষে ছিল এনসিসিবি মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান, বেক্সিমকো লিমিটেড, ন্যাশনাল ইন্সুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, জেএমআই সিরিঞ্জেস অ্যান্ড মেডিকেল ডিভাইসেস, প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, জিলবাংলা সুগার, ন্যাশনাল হাউজিং, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স ও বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল ।
সিএসইতে গতকাল সিএসসিএক্স সূচক দিনের ব্যবধানে ১১০ পয়েন্ট কমে ৯ হাজার ২৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের কার্যদিবসে সূচকটির অবস্থান ছিল ৯ হাজার ৩৮৯ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল লেনদেন হওয়া ১৯৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৪৫টির দর বৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ৯৯টি আর অপরিবর্তিত ছিল ৫১টির বাজারদর। এদিন সিএসইতে ২৬ কোটি ৫০ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে, আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৪১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
-
পাঁচ কার্যদিবস পতনের পর শেষ কর্ম দিবসে সূচকে উত্থান দেখা গেছে। সূচকে পতন হয়েছিল গত সপ্তাহের শেষ তিন কার্যদিবসে। চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবসেও এ পতন অব্যাহত ছিল। তবে টানা পাঁচ কার্যদিবসে পতনের পর গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্সে বড় উত্থান হয়েছে। গতকাল সূচকটি প্রায় ৬৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়েছে। তবে সূচক বাড়লেও ডিএসইতে লেনদেন কমেছে। দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স বেড়েছে ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ৫ হাজার ৩১৭ পয়েন্ট নিয়ে গতকালের লেনদেন শুরু করেছিল ডিএসইএক্স। লেনদেন শেষে তা ৫ হাজার ৩৮৬ পয়েন্টে উন্নীত হয়েছে। ডিএসইর ব্লু চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে প্রায় ৩৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৯২ শতাংশ বেড়ে গতকাল লেনদেন শেষে ২ হাজার ৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের দিন যা ছিল ২ হাজার ১৭ পয়েন্ট। এক্সচেঞ্জটির শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গতকাল প্রায় ১৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ১৬ শতাংশ বেড়ে দিনশেষে ১ হাজার ২২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের কার্যদিবস শেষে যা ছিল ১ হাজার ৭ পয়েন্ট। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪৬টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিনশেষে দর বেড়েছে ১৯০টির, কমেছে ৩৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১১৮টি সিকিউরিটিজের বাজারদর। খাতভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল ডিএসইতে মোট লেনদেনের ২৬ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বিবিধ খাত। ১৪ শতাংশ দখলে নিয়ে এরপর রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। এছাড়া ১১ শতাংশ দখলে নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে টেলিযোগাযোগ খাত।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/237268629.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে।রোবব র ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ১১ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা দশমিক ২১ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৪০৪ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।ঢাকার পুঁজিবাজারে ৬৬০ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৭৪৬ কোটি ৩ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০২টির, আর কমেছে ১২০টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১২৬টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ দশমিক শূন্য ৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২২২ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫৬ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে।ঢাকার পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমেকা, রবি, বিএটিবিসি, সামিট পাওয়ার, লংকাবাংলা, লাফার্জ, বেক্সিফার্মা, ওয়ালটন, জিবিবিপাওয়ার এবং ফার্মা ।দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো-আনোয়ার গেলভানাইজিং, জিকিউ বলপেন, ইজেনারেশন লিমিটেড, এসোসিয়েটেড অক্সিজেন লিমিটেড, দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড, ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালেন্স ফান্ড, লিবরা ইনফিউশন লিমিটেড, সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড, বাংলাদেশ ল্যাম্পস লিমিটেড এবং ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড।দাম কমার তালিকার শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড, বেক্সিমেকা, লংকাবাংলা, গোল্ডেন সন লিমিটেড, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, মাইডাস ফাইন্যান্সিং লিমিটেড, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, ফ্যাস ফাইন্যান্স লিমিটেড, ম্যাকসন্স স্পিনিং মিল এবং তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/158569902.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৪৬ দশমিক ৮০ কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৬০৩ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩০ শতাংশ কম।চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) রো্ববার ২৪ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২২৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৫টির, কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৪টির দর।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে আজ টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ও লেনদেন দুটোই বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।আজ ডিএসইতে টাকার পরিমাণে ৬১৮ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আজ ডিএসইতে আগের দিন থেকে ৪২ কোটি ৬৩ লাখ টাকা কম লেনদেন হয়েছে। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৬৬০ কোটি ৬৪ লাখ টাকার।এদিন ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪২৬ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ১২ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়েছে।সোমবার ডিএসইতে মোট ৩৫২টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৯টির, দর কমেছে ১০৫টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১১৮টি কোম্পানির।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/487791431.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১০২ পয়েন্ট। সূচকটি ১৫ হাজার ৭০৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার।সিএসইতে মোট ২২৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫টির, দর কমেছে ৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৫টির।
-
1 Attachment(s)
#ACTIVEFINE, এর প্রাইস একদম তলায় অবস্থান করছে বলা যায় কারণ এই লেভেলে প্রাইস ছিল প্রায় 10, বছর আগে 2011, এর দিকে। এখন যেটা দেখা যাচ্ছে সেটা হলো 13, থেকে 20, এর মধ্যে একটা রেঞ্জ এর মধ্যে দিয়া যাচ্ছে কিন্তু সম্প্রতি 3 বার 20-22, এর রেজিস্টেন্স লেভেল সেটা ভাঙার চেষ্টা করেছে , অন্যদিকে সাপোর্ট লেভেল ধীরে ধীরে উপরের দিকে যাচ্ছে, lower প্রাইস 4 বার রেজেক্ট করেছে। একটা এসেন্ডিং ট্রায়াঙ্গল তৈরী করতেছে। যদি ট্রায়াঙ্গলটা ভাঙতে পারে তাহলে আশা করা যায় উপট্রেন্ডে এর শুরু হবে।
[ATTACH=CONFIG]13815[/ATTACH]
-
সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক বেশ বেড়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে।রোবব র ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৬৮ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৪ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৫৮৪ দশমিক ২৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। ডিএসইতে ৮৭৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৭০৭ টাকা ৫৪ লাখ ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২২টির, আর কমেছে ১৩৩টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১০০টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৭ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৫৬ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪৩ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৫৬ দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্টে। কার পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০টি কোম্পানি হলো-বিএটিবিসি, লাফার্জ, সামিট পাওয়ার, রবি, বেক্সিমকো, জিবিবিপাওয়ার, বেক্সফার্মা, লংকাবাংলা, ওরিয়নফার্মা এবং বিকন ফার্মা।ঢাকার পুঁজিবাজারে দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো-লাফার্জ, বিএটিবিসি, সামিটপাওয়ার, ডাচবাংলা ব্যাংক, বার্জার, বিএসআরএম লিমিটেড, সিটি ব্যাংক, বিডি ফাইন্যান্স, লংকাবাংলা এবং ইফাদ অটোস।ঢাকার পুঁজিবাজারে দাম কমার তালিকার শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালেন্স ফান্ড, সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইলস, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানি, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেড, প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স লিমিটেড, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স লিমিটেড, ই-জেনারেশন লিমিটেড, শ্যামপুর সুগার মিল, সাফকো স্পিনিং মিলস এবং ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/805655056.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২২৪ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ২০০ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৪০ শতাংশ বেশি।চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) রো্ববার ৬২ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৭৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৩৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1291876235.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ২২টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির পৌনে ৯ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিগুলোর ১৭ লাখ ৫৬ হাজার ৫৫৭টি শেয়ার ২২ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৮ কোটি ৮৩ লাখ ২২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ২ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ম্যারিকোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ১১ লাখ ৪ হাজার টাকার জিবিবি পাওয়ারের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ২৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের। এছাড়া অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকার, আমান ফিডের ১৪ লাখ ৫৭ হাজার টাকার, বার্জার পেইন্টসের ১৮ লাখ ৫৭ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ২৫ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ১২ লাখ ৩০ হাজার টাকার, জেনেক্সের ১৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ৮৩ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, জিএসপি ফাইন্যান্সের ৯ লাখ ২৫ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ১৮ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, মীর আখতারের ২৯ লাখ ৮৯ হাজার টাকার, নিটল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১৪ হাজার টাকার, রবি আজিয়াটার ২৩ লাখ ৩ হাজার টাকার, সী পার্লের ৫ লাখ ৪ হাজার টাকার, সিলকো ফার্মার ৬ লাখ ৯ হাজার টাকার, সিঙ্গার বিডির ১১ লাখ ৮১ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ১৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার এবং ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৪ লাখ ৫৯ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/213847019.png[/IMG]
-
গত সপ্তাহে দেশের পুঁজিবাজারে সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে। এছাড়া পতনের সপ্তাহে দেশের প্রধান পুুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকার বাজার মূলধন। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহে লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৮২ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকা। সপ্তাহ শেষে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৭২ হাজার ৯৭ কোটি টাকায়। অর্থাৎ চার কার্যদিবসের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৭৫৭ কোটি টাকা বা ২ দশমিক ২৩ শতাংশ। বাজার মূলধনের পাশাপাশি গত সপ্তাহে ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন কমেছে ৯৬৮ কোটি ১৩ লাখ টাকা। চার কার্যদিবসে ডিএসইতে ২ হাজার ৬২৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে, আগের সপ্তাহে যা ছিল ৩ হাজার ৫৯৫ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ২৬ দশমিক ৯২ শতাংশ। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে প্রতি কার্যদিবসে গড়ে ৬৫৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে, আগের সপ্তাহে যা ছিল ৮৬৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স প্রায় ১৩৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪১ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৪৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ৫ হাজার ৫৬৮ পয়েন্ট। এ সময়ে ৮১ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ কমেছে নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০। সপ্তাহ শেষে সূচকটির অবস্থান ছিল ২ হাজার ৭৩ পয়েন্টে, আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ২ হাজার ১৫৪ পয়েন্ট। শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ১৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ কমে ১ হাজার ২৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭২টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে সপ্তাহ শেষে দর বেড়েছে ১৭২টির, কমেছে ২১০টির, অপরিবর্তিত ছিল ৮৬টির আর লেনদেন হয়নি চারটির।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1613069241.jpg[/IMG]
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে ছিল বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। গত সপ্তাহে কোম্পানিটির মোট ২৯৯ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে এর পরেই ছিল রবি আজিয়াটা লিমিটেড। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির মোট ১৪৩ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে এর পরের অবস্থানে ছিল লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড। চার কার্যদিবসে কোম্পানিটির মোট ১১১ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এছাড়া লেনদেনে শীর্ষ ১০ সিকিউরিটিজের তালিকায় রয়েছে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড, সামিট পাওয়ার লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, লুব-রেফ (বাংলাদেশ) লিমিটেড, জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড ও ব্রিটিশ আমেরিকান বাংলাদেশ কোম্পানি (বিএটিবিসি) লিমিটেড। দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে ১১৬ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২৫৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা। সেই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৩৮ কোটি ২০ লাখ টাকা বা ৫৪ দশমিক ২৮ শতাংশ। গত সপ্তাহে সিএসসিএক্স সূচক ২ দশমিক ৫৬ শতাংশ কমে ৯ হাজার ৫০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আলোচ্য সময়ে এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ২৯৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৫৭টির, কমেছে ১৬১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৭৭টির বাজারদর।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/503781138.jpg[/IMG]
হঠাৎ করেই দেশের পুঁজিবাজারে বড় ঝাঁকুনি লেগেছে। বিশেষ করে গত সপ্তাহের শেষ ও চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে বাজারে যেন ঝড় বইয়ে যায়। এ অবস্থায় বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় স্টেকহোল্ডারদের সাথে গতকাল রোববার (২২ মার্চ) বৈঠকে বসেছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এই স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে ছিল-ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ), বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) এবং শীর্ষ ১০ ব্রোকারহাউজ। বৈঠকে স্টেকহোল্ডাররা বাজারে সৃষ্ট অস্থিরতার কারণ হিসেবে বেশ কিছু বিষয় তুলে ধরেন। পাশাপাশি বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরানো ও তা ধরে রাখতে বেশ কিছু প্রস্তাব করেন তারা। স্টেকহোল্ডারদের মতে, বাজারে বিদ্যমান অস্থিরতার পেছনে আছে করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে বাজার বন্ধ রাখার গুজব, তারল্য ঘাটতি, অতিরিক্ত আইপিও ইত্যাদি। তারা বাজারে তারল্য বাড়ানোর স্বার্থে মার্জিন ঋণের বেঁধে দেওয়া সর্বোচ্চ সুদ হারের (১২%) পুনঃবিবেচনার প্রস্তাব করেন। এর দাবি হিসেবে তারা বলেন, মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজগুলোর কাছে মার্জিন দেওয়ার মতো নিজস্ব কোনো তহবিল নেই। তারা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তা থেকে গ্রাহকদেরকে মার্জিন ঋণ দেন। কিন্তু যতই সিঙ্গেল ডিজিটের কথা বলা হোক, বাস্তবে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজগুলো সিঙ্গেল রেটে (এক অঙ্কের সুদ হার) ঋণ নিতে পারে না। উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে ১২ শতাংশ হারে মার্জিন দিলে তাদের লোকসানে পড়তে হবে। এমনকি ৯ শতাংশে ঋণ পেলেও ১২ শতাংশে মার্জিন ঋণ দেওয়া কঠিন। কারণ তাদের তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয় ৩ শতাংশের চেয়ে বেশি। এ কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো মার্জিন ঋণ গুটিয়ে নিতে থাকায় বাজারে তারল্য সংকট দেখা দিয়েছে। এছাড়া ঘন ঘন আইপিও আসার কারণেও সেকেন্ডারি মার্কেটে তারল্য ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। তাই বাজারে তারল্য বাড়াতে আইপিওর লাগাম টানা ও মার্জিন ঋণের বেঁধে দেওয়া সুদ হার পর্যালোচনা করা দরকার। উল্লেখ, গত ১২ জানুয়ারি বিএসইসি মার্জিন ঋণের সর্বোচ্চ সুদ হার বেঁধে দেয়। বিএসইসির নির্দেশনা অনুসারে, ব্রোকারহাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো যে সুদ হারে ঋণ নেবে, তার চেয়ে সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ সুদ বেশি নিতে পারবে গ্রাহকদের কাছ থেকে। তবে কোনোভাবেই ওই ঋণের সুদহার ১২ শতাংশের বেশি হতে পারবে না। গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এই সুদহার কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর অনুরোধ ও বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় সর্বোচ্চ সুদহার বাস্তবায়নের সময়সীমা পিছিয়ে ১ জুলাই নির্ধারণ করা হয়।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1292709320.jpg[/IMG]
টানা তিন কার্যদিবস পতনের পর সোমবার ঘুরে দাঁড়িয়েছিল দেশের শেয়ারবাজার। পরের দিন মঙ্গলবার কোনো রকমে পতন থেকে রক্ষা মিলেছিল। তবে গতকাল আর শেষ রক্ষা হয়নি। দুই কার্যদিবস বাদে ফের ধস নেমেছে সূচকে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স গতকাল কমেছে ১ দশমিক ৫৮ শতাংশ। এদিকে ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন কমলেও সিএসইতে তা অনেকটা বেড়েছে।
৫ হাজার ৪১৪ পয়েন্ট নিয়ে গতকালের লেনদেন শুরু করেছিল ডিএসইএক্স। লেনদেন শেষে তা কমে ৫ হাজার ৩৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ একদিনের ব্যবধানে সূচকটি কমেছে ৮৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। ডিএসইর ব্লু চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে প্রায় ৩৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৮৯ শতাংশ কমে গতকাল লেনদেন শেষে ২ হাজার ২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের দিন যা ছিল ২ হাজার ৬৩ পয়েন্ট। এক্সচেঞ্জটির শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গতকাল প্রায় ১৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৯ শতাংশ কমে দিনশেষে ১ হাজার ২২১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের কার্যদিবস শেষে যা ছিল ১ হাজার ২৩৭ পয়েন্ট।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিনশেষে দর বেড়েছে ২৩টির, কমেছে ২৩৬টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৯৬টি সিকিউরিটিজের বাজারদর।
খাতভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১৭ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বিবিধ খাত। ১৫ শতাংশ দখলে নিয়ে এরপর রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। এছাড়া ১২ শতাংশ দখলে নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্যাংক খাত। গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে ছিল বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, রবি আজিয়াটা লিমিটেড, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড, এনআরবি কমার্শিয়াল (এনআরবিসি) ব্যাংক লিমিটেড, জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড, সামিট পাওয়ার লিমিটেড, রহিমা ফুড করপোরেশন লিমিটেড, প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড ও স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড।
গতকাল ডিএসইতে সমাপনী দরের ভিত্তিতে দর বৃদ্ধিতে শীর্ষ ১০ সিকিউরিটিজ ছিল প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড, আজিজ পাইপস লিমিটেড, আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড, নাভানা সিএনজি লিমিটেড, পূবালী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, বাংলাদেশ ল্যাম্পস লিমিটেড ও তাওফিকা ফুডস অ্যান্ড এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
দেশের আরেক পুঁজিবাজার সিএসইতে গতকাল প্রধান সূচক সিএসসিএক্স দিনের ব্যবধানে প্রায় ১৪৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৮ শতাংশ কমে ৯ হাজার ৩০৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে, আগের দিন শেষে যা ছিল ৯ হাজার ৪৫৩ পয়েন্ট। এদিন এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ২২৩টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৩৩টির, কমেছে ১৪৯টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৪১টর বাজারদর।
গতকাল ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন কমলেও সিএসইতে তা অনেকটা বেড়েছে। ডিএসইতে এদিন মোট ৫৮০ কোটি ৩৯ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে, আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৬৩১ কোটি ৭ লাখ টাকা। সিএসইতে গতকাল ১৭৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ লেনদেন হয়েছে, আগের কার্যদিবসে যা ছিল মাত্র ২৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা।
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (২৮ মার্চ) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে।রোববার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১২১৮ ও ২০২০ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৩৯ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। রোববার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০টির, কমেছে ৫১টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৯৬টি কোম্পানির শেয়ার। রোববার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো-বেক্সিমকো লিমিটেড, বিডি ফাইন্যান্স, লংকাবাংলা, রহিমা ফুড, রবি, জিবিবি পাওয়ার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, আইএফআইসি ব্যাংক ও বেক্সিমকো ফার্মা। এর আগে এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইর সূচক কমে ৪ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ১৬ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৩২৪ পয়েন্টে অবস্থান করে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1300111819.jpg[/IMG]
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৪২৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ১৩টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৩টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ৮টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
তিন মাসের সর্বনিম্ন অবস্থানে ডিএসইএক্স, সূচকে বড় ধরনের পতনের মধ্য দিয়ে গতকালের লেনদেন শেষ করেছে দেশের পুঁজিবাজার। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ কমে তিন মাসের সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে এসেছে। ৫ হাজার ৩৭৩ পয়েন্ট নিয়ে গতকালের লেনদেন শুরু করা ডিএসইএক্স দিনশেষে ৫ হাজার ২৭৮ পয়েন্টে নেমে এসেছে। সর্বশেষ গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর সূচকটির অবস্থান ছিল এর চেয়ে কম (৫ হাজার ২১৮ পয়েন্ট)। গতকাল ডিএসইএক্স কমেছে ৯৫ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স কমেছে ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ। সূচকের পাশাপাশি এদিন উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে টাকার অংকে লেনদেনও কমেছে। ডিএসইর ব্লু চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে প্রায় ৪২ পয়েন্ট বা ২ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ কমে গতকাল লেনদেন শেষে ১ হাজার ৯৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের দিন যা ছিল ২ হাজার ৩৬ পয়েন্ট। এক্সচেঞ্জটির শরিয়াহ সূচক ডিএসইএসও গতকাল প্রায় ১৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৮ শতাংশ কমে দিনশেষে ১ হাজার ২০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের কার্যদিবস শেষে যা ছিল ১ হাজার ২২১ পয়েন্ট। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪৯টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিনশেষে দর বেড়েছে ১১টির, কমেছে ২৫৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৮০টি সিকিউরিটিজের বাজারদর। খাতভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১৯ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বিবিধ খাত। ১৫ শতাংশ দখলে নিয়ে এরপর রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। এছাড়া ১১ শতাংশ দখলে নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্যাংক খাত।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2107160234.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
করোনা পরিস্থিতিতে ব্যাংক খোলা থাকলে পুঁজিবাজারও খোল থাকবে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় এমন সিদ্ধান্ত নিলেও তা কাজে আসেনি। সরকার ঘোষিত সাত দিনের লকডাউন শুরু হচ্ছে সোমবার। এই আতঙ্কে আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার পুঁজিবাজারে বড় দর পতনের হয়েছে। ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ৪ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৩.৪৪ শতাংশ বা ১৮১.৫৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৮.৯৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩৬.৩৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৬৬.১৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৮২.১৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯০১.১২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭টির, কমেছে ২৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৬ কোটি ৭৮ লাখ ৭৬ হাজার ২৪টি শেয়ার ১ লাখ ২১ হাজার ৫৩৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫২১ কোটি ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14054[/ATTACH]
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ৩.৫৫ শতাংশ বা ৫৪২.০৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৭১৪.৩৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ৩.৫২ শতাংশ বা ৩২৪.৬৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৮৭৮.৩৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২১৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩টির, কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি ৩৮ লাখ ৯১০ টাকা।
-
1 Attachment(s)
করোনা ভাইরাসের কারণে লকডাউনের প্রথম দিনে দেশের উভয় পুঁজিবাজারে সূচকের উর্ধ্বমূখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার লেনদেন শুরুর পর থেকে প্রথম ২০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি টাকা। এই সময়ে বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আলোচ্য সময়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে পাঁচ হাজার ১৫২ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৪ প*য়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ১৮০ পয়েন্টে। ডিএসই-৩০ সূচক ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ৯৩৫ পয়েন্টে। আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়ায় ৩৭ কোটিয় ৮৯ লাখ ৯৫ হাজার টাকা। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, উল্লিখিত সময়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ২১২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬০টির। কমেছে ১৩টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯ টি কোম্পানির শেয়ারের দর।
[ATTACH=CONFIG]14065[/ATTACH]
-
গেল এক বছরের বেশি সময় ধরে করোনা ইস্যুতে পুঁজিবাজারে আতঙ্ক বিরাজ করছে। মাঝখানে এই আতঙ্ক কেটে যাওয়ায় পুঁজিবাজারে প্রাণ ফিরে এলেও আবারও লকডাউন ইস্যুতে দুশ্চিন্তায় মধ্যে রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। তবে গত দুই কার্যদিবস ধরে সূচকের ব্যাপক উত্থান ও আজকে মাত্র দুই ঘন্টার ব্যবধানে ৫০০ কোটির ওপরে লেনদেন হওয়াতে সেই আতঙ্ক কিছুটা কাটতে শুরু করেছে। বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর কম থাকায় বড় বিনিয়োগকারীরা সুযোগটি কাজে লাগানোর জন্য বাজারমুখী হচ্ছেন। মঙ্গলবার বিভিন্ন সিকিউরিটিজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে এসব তথ্য জানা গেছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/723326061.jpg[/IMG]
এদিকে ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ৬ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ২ শতাংশ বা ১০৩.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ২৮১.৩৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২১.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২০৪.৬১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৪৩.৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯৮৮.২৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৪০টির, কমেছে ১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯১টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৪ কোটি ৪৬ লাখ ১৭ হাজার ৪৬১টি শেয়ার ৯৫ হাজার ১৮৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫০৮ কোটি ৪৫ লাখ ৪৬ হাজার টাকা। গত ৫ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.৭৩ শতাংশ বা ৮৮.৪৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছিল ৫ হাজার ১৭৭.৪৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৬.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ১৮২.৭২ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৪৩.৫৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ৯৪৪.৬৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২৩১টির, কমে ১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয় ৭৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৬ কোটি ৬০ লাখ ৮৬ হাজার ১৬৩টি শেয়ার ৫৬ হাজার ৪৫০ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২৩৬ কোটি ৬০ লাখ ৭৪ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ২৭১ কোটি ৮৪ লাখ ৭২ হাজার টাকা।
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.৯৮ শতাংশ বা ২৯৭.১১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ২৬১.৭১ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ১.৯৮ শতাংশ বা ১৭৮.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ২০৭.৭৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ১৮৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৬টির, কমেছে ১২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটি ৮৯ লাখ ৯৩ হাজার ২৭৯ টাকা।
-
1 Attachment(s)
পুঁজিবাজারে সূচকের টানা উত্থান ও লেনদেন বৃদ্ধিতে ফের আশাবাদি হয়ে উঠছেন বিনিয়োগকারীরা। মাত্র দুই ঘন্টার সময়ের মধ্যে লেনদেনের পরিমাণ ৬০০ কোটির কাছাকাছি যাওয়া বাজারের জন্য ইতিবাচক বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। এদিকে ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ৭ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.০৬ শতাংশ বা ৫৫.৯৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৩৭.৩৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৯.৫৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১২১৪.১৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ২২.৯৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১১.১৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৯টির, কমেছে ৪৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০২টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৭ কোটি ১৯ লাখ ৮০ হাজার ১৭৫টি শেয়ার ১ লাখ ৪ হাজার ১৪৪ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫৮২ কোটি ৫২ লাখ ২৯ হাজার টাকা। গতকাল ৬ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ২ শতাংশ বা ১০৩.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছিল ৫ হাজার ২৮১.৩৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২১.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ২০৪.৬১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৪৩.৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ৯৮৮.২৬ পয়েন্টে। গতকাল লেনদেন হওয়া ৩৪৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২৪০টির, কমে ১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয় ৯১টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৪ কোটি ৪৬ লাখ ১৭ হাজার ৪৬১টি শেয়ার ৯৫ হাজার ১৮৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫০৮ কোটি ৪৫ লাখ ৪৬ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ৭৪ কোটি ৬ লাখ হাজার টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14098[/ATTACH]
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.১৩ শতাংশ বা ১৭৩.২০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৪৩৪.৯১ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ১.১৪ শতাংশ বা ১০৪.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৩১২.২৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২১৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪০টির, কমেছে ২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৬৫ লাখ ৩১ হাজার ৫৫ টাকা।
-
1 Attachment(s)
৬৬টি কোম্পানি থেকে ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনা প্রত্যাহার করা হচ্ছে। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ও পুঁজিবাজারের উন্নয়নে প্রাথমিকভাবে ৬৬টি কোম্পানি থেকে ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনা প্রত্যাহার করা হল। যা গতবছরের ১৯ মার্চ করোনা মহামারির কবলে পতনরোধে দেওয়া হয়েছিল। জানা গেছে, বর্তমানে ১১০টি কোম্পানি সিকিউরিটিজ ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে। এরমধ্যে ৬৬টি থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হল। বাকিগুলোর ক্ষেত্রে পরবর্তীতে সম্ভবত ২ ধাপে ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনা তুলে নেওয়া হবে।
[ATTACH=CONFIG]14101[/ATTACH]
ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনা প্রত্যাহার করে নেওয়া কোম্পানিগুলো হচ্ছে- পিপলস লিজিং (যদিও লেনদেন বন্ধ), আরএন স্পিনিং, বিডি সার্ভিসেস, জাহিন স্পিনিং, রিং সাইন, অলিম্পিক এক্সেসরিজ, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, ফনিক্স ফাইনান্স মিউচুয়াল ফান্ড, নূরানী ডাইং, রিজেন্ট টেক্সটাইল, সিইএমএল গ্রোথ ফান্ড, ইভিন্স টেক্সটাইল, প্যাসিফিক ডেনিম, মেট্রো স্পিনিং, কাট্টালি টেক্সটাইল, ফার কেমিক্যাল, দেশবন্ধু পলিমার, ইয়াকিন পলিমার, সাফকো স্পিনিং, ওয়েস্টার্ন মেরিন, সেন্ট্রাল ফার্মা, বিচ হ্যাচারী, সিমটেক্স, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, হামিদ ফেব্রিক্স, প্রাইম টেক্স, সায়হাম কটন, বিবিএস, গোল্ডেন হার্ভেস্ট, এএফসি অ্যাগ্রো, বেঙ্গল উইন্ডসর, খুলনা প্রিন্টিং, সিলভা ফার্মা, ইন্দোবাংলা ফার্মা, আর্গন ডেনিম, কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, শাশা ডেনিম, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ, এস্কোয়ার নিট, ভিএফএস থ্রেড, আইপিডিসি, ফনিক্স ফাইনান্স, এডভেন্ট ফার্মা, আরএসআরএম স্টিল, কুইন সাউথ টেক্সটাইল, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড, রূপালী ব্যাংক, সায়হাম টেক্সটাইল, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল, নাভানা সিএনজি, ডেসকো, ইউনিক হোটেল, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ, উসমানিয়া গ্লাস, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি, নাহি অ্যালুমিনিয়াম, দুলামিয়া কটন, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল ও এমএল ডাইং।
-
ফ্লোর সংশোধনেও কাজ হয়নি: সপ্তাহের প্রথম দিন বড় দরপতন হয়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। গেল সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ফ্লোর প্রাইস ইস্যুতে ব্যাপক দরপতন দিয়ে লেনদেন শেষ হয়। আজ সপ্তাহের শুরুর দিনটিও সেই আতঙ্ক কাটিয়ে উঠানো সম্ভব হয়নি। যদিও নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফ্লোর প্রাইসের ইস্যুতে সিদ্ধান্তে সংশোধন করেছে। কিন্তু সেই সংশোধনেও কাজ হয়নি। ব্যাপক দরপতন দিয়ে আজ সপ্তাহ শুরু হয়েছে। রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৯০ দশমিক শূন্য ৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭১ শতাংশ কমে পাঁচ হাজার ১৬৪ দশমিক ৬৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেনও আগের কর্মদিবসের তুলনায় কমেছে। রোববার ঢাকায় ৪৫৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। আগের কর্মদিবসে ৪৭৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৪টির, কমেছে ২৬৪টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২০ দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৭৭ দশমিক ৬১ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩৭ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯৫২ দশমিক ৯২ পয়েন্টে।
ঢাকার পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০টি শেয়ার হচ্ছে, বেক্সিমকো, রবি, বিডি ফাইন্যান্স, পূরবী জেনারেল ইন্সুরেন্স, প্রিমিয়ার ব্যাংক, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, লংকাবাংলা, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স এবং বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড।
ঢাকায় দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ১০ কোম্পানি হচ্ছে, ইস্টার্ন ব্যাংক, হাওয়া ওয়েল টেক্সটাইলস, পূরবী জেনারেল ইন্সুরেন্স, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স, বিডি ফাইন্যান্স, আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডে, রানার অটোজ, মতিন স্পিনিং, এস্কয়ার নিট কম্পোজিট এবং ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।
দাম কমার শীর্ষ রয়েছে ইনডেক্স এগ্রো, রহিমা ফুড, জিকিউ বলপেন, আরএকে সিরামিকস, জিল বাংলা সুগার মিলস, বিডিথাই, মিরাকেল ইন্ডাস্ট্রিজ, ঢাকা ডাইং, বে-লিজিং এন্ড ইনভেস্টমেন্ট এবং আমান কটন ফাইব্রাস লিমিটেড।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/749086839.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৪৭ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৯৮৩ দশমিক ৬ পয়েন্টে। সিএসইতে রোববার ১৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৯২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৬টির, কমেছে ১৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির দর।
-
টানা ২ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতনের পর আজ আজ সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)এর সূচকের উত্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে বেশিভাগ শেয়ার দর ও লেনদেন। আজ ১২ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৫ শতাংশ বা ২৩.৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৮৮.২৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.৩৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৮২.৯৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৭.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯৬০.৮০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৮টির, কমেছে ১১১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১২ কোটি ৮৬ লাখ ৬০ হাজার ৩১টি শেয়ার ৯৩ হাজার ৩৬৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৪৯৪ কোটি ২৮ লাখ ২৫ হাজার টাকা। গত কার্যদিবসে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.৭১ শতাংশ বা ৯০.০৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছিল ৫ হাজার ১৬৪.৭০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২০.০৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করেছে ১ হাজার ১৭৭.৬১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৩৭.৪৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করেছে ১ হাজার ৯৫২.৯২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২৪টির, কমেছিল ২৬৪টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৫২টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১১ কোটি ৮৫ লাখ ৪০ হাজার ৩৩২টি শেয়ার ৯১ হাজার ৩৫২ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছিল ৪৫৬ কোটি ৫৫ লাখ ৩ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ৩৭ কোটি ৭৩ লাখ ২২ হাজার টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1700811271.jpg[/IMG]
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৩৪ শতাংশ বা ৫১.১২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৩৪.৭২ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.১৬ শতাংশ বা ১৫.০৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৫৪.৮৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২০০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯২টির, কমেছে ৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৮ লাখ ৯১ হাজার ৫২৯ টাকা।
-
1 Attachment(s)
করোনা পরিস্থিতির কারণে আগামীকাল থেকে টানা ৮ দিন পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকবে। সে কারণে আজ শেষ দিনে সেল প্রেসার তৈরি হবে এমনটাই আশঙ্কা করছিলেন বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী। কিন্তু আলোর ঝলক দিয়ে আজ পুঁজিবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। মঙ্গলবার ১৩ এপ্রিল সূচক ও লেনদেন উভয়ই বেড়েছে। আজ ১৩ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.৩৫ শতাংশ বা ৭০.২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ২৫৮.৫০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৫.৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৯৮.৫৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৩৬.৮২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯৯৭.৬৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২২৮টির, কমেছে ৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৪ কোটি ৬৪ লাখ ৯১ হাজার ৪৭৮টি শেয়ার ১ লাখ ৩ হাজার ৮৯৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫১১ কোটি ৯৩ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।
গত কার্যদিবসে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৫ শতাংশ বা ২৩.৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছিল ৫ হাজার ১৮৮.২৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.৩৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ১৮২.৯৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৭.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ৯৬০.৮০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৫৮টির, কমে ১১১টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৭৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১২ কোটি ৮৬ লাখ ৬০ হাজার ৩১টি শেয়ার ৯৩ হাজার ৩৬৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছিল ৪৯৪ কোটি ২৮ লাখ ২৫ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ১৭ কোটি ৬২ লাখ ৪২ হাজার টাকা।
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.২৩ শতাংশ বা ১৮৫.৬১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ১৯৪.৪৫ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ১.২৪ শতাংশ বা ১১২.৬৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ১৬৭.৫২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২১৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৪টির, কমেছে ৬২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৬৩ লাখ ৩৭ হাজার ৬২৬ টাকা।
-
আজ সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। সূচকের পাশাপাশি আজ ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেনও বেড়েছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ও লেনদেন দুটোই বেড়েছে। জানা যায়, আজ ১৫ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯৮ শতাংশ বা ৫১.৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩১০.১৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১০.৫০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২০৯.০৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ২৯.১৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২৬.৮২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২১৬টির, কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৭ কোটি ৫৯ লাখ ৮৩ হাজার ৭২৩টি শেয়ার ১ লাখ ৭ হাজার ৩৮৮ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫৫৬ কোটি ৪২ লাখ ১২ হাজার টাকা। গত কার্যদিবসে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.৩৫ শতাংশ বা ৭০.২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছিল ৫ হাজার ২৫৮.৫০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৫.৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ১৯৮.৫৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৩৬.৮২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ৯৯৭.৬৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২২৮টির, কমেছে ৬৩টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৫৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৪ কোটি ৬৪ লাখ ৯১ হাজার ৪৭৮টি শেয়ার ১ লাখ ৩ হাজার ৮৯৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছিল ৫১১ কোটি ৯৩ লাখ ৬৪ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ৪৪ কোটি ৪৮ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1399968424.jpg[/IMG]
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.২১ শতাংশ বা ১৮৪.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৩৭৯.২১ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ১.২০ শতাংশ বা ১১০.২৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ২৭৭.৮১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২২৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ২৭ লাখ ৬১ হাজার ৯৯৩ টাকা।
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। সূচকের পাশাপাশি আজ ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেনও বেড়েছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ও লেনদেন দুটোই বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ১৮ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩৯ শতাংশ বা ২১.২৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৩১.৪২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.৪৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২১১.৫৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ১৩.৪৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৪০.২৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৩টির, কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮০টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৬ কোটি ৬৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৫৩টি শেয়ার ১ লাখ ১৪ হাজার ৮১২ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৬০২ কোটি ৭৬ লাখ ৯১ হাজার টাকা।
গত কার্যদিবসে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯৮ শতাংশ বা ৫১.৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছিল ৫ হাজার ৩১০.১৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১০.৫০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ২০৯.০৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ২৯.১৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ২ হাজার ২৬.৮২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২১৬টির, কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৯টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৭ কোটি ৫৯ লাখ ৮৩ হাজার ৭২৩টি শেয়ার ১ লাখ ৭ হাজার ৩৮৮ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছিল ৫৫৬ কোটি ৪২ লাখ ১২ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ৪৬ কোটি ৩৪ লাখ ৭৯ হাজার টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14163[/ATTACH]
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.২৬ শতাংশ বা ৪০.৩৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৪১৯.৫৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.২৫ শতাংশ বা ২৩.৪০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৩০১.২২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২০৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৭টির, কমেছে ৮৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৬৯ লাখ ৮৯ হাজার ৫৭২ টাকা।
-
1 Attachment(s)
আজ ১৯ এপ্রিল, সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) উত্থান অব্যাহত রয়েছে: লেনদেন বৃদ্ধিতে ফের আশা খুজে পাচ্ছে বিনিয়োগকারীরা, কেননা মাত্র দুই ঘন্টার সময়ের মধ্যে লেনদেনের পরিমাণ ৬০০ কোটি অতিক্রম করাটা বাজারের জন্য ইতিবাচক বলে মনে করছেন। এখন পর্যন্ত ডিএসই সূত্রে জানা যায়, ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩৪ শতাংশ বা ১৮.৪৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৪৯.৯১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪.৬৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২১৬.১৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৬.৪৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৪৬.৬৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৬টির, কমেছে ১৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৮টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৮ কোটি ৫৬ লাখ ৯১ হাজার ৯৫১টি শেয়ার ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৪২ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৬৯৭ কোটি ২৯ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। আজ লেনদেন বেড়েছে ৯৪ কোটি ৫২ লাখ ৭৭ হাজার টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14166[/ATTACH]
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৩৭ শতাংশ বা ৫৭.২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৪৭১.০৭ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.৩৮ শতাংশ বা ৩৫.৪১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৩৩৩.৩৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৪০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৮টির, কমেছে ১০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ৫২ লাখ ৪৮ হাজার ৩৯৭ টাকা।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/851095752.jpg[/IMG]
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোন এ বছরের প্রথম প্রান্তিকে আগের বছরের তুলনায় কম মুনাফা দেখিয়েছে।মঙ্গলবা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, গ্রামীণফোন তাদের প্রথম প্রান্তিকে অর্থাত্ জানুয়ারি-মার্চে প্রতি শেয়ারে ৬ টাকা ৬০ পয়সা মুনাফা করেছে, যা আগের বছর একই সময়ে প্রতি শেয়ারে ৭ টাকা ৯২ পয়সা।সে হিসাবে আগের বছরের তুলনায় গ্রামীণফোন প্রতি শেয়ারে এক টাকা ৩২ পয়সা বা ১৭ শতাংশ কম মুনাফা করেছে।মুনাফা কমার খবরে গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম কমেছে। সোমবার ঢাকার পুঁজিবাজারে গ্রামীণফোনের শেয়ার ৩৪৩ টাকা ৯০ পয়সায় লেনদেন হয়েছিল; মঙ্গলবার সকাল ১১ টা ১০ মিনিটে তা কমে ৩৩৬ টাকা ৯০ পয়সা হয়েছে।২০০৯ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এ কোম্পানির শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে।২০১৭ অর্থবছরে গ্রামীণফোন মুনাফা করেছিল দুই হাজার ৭৪২ কোটি ৩০ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি ২০ টাকা ৫০ পয়সা।২০১৮ অর্থবছরে তিন হাজার ৫১৫ কোটি ৯৮ লাখ টাকা মুনাফা করে প্রতি শেয়ারে লভ্যাংশ দিয়েছে ২৮ টাকা।২০১৯ অর্থবছরে এ কোম্পানি তিন হাজার ৪৫১ কোটি ৬৭ লাখ টাকা মুনাফা দেখিয়েছিল; লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি ১৩ টাকা।আর ২০২০ অর্থবছরে গ্রামীণফোন তিন হাজার ৭১৮ কোটি ৭৩ লাখ টাকা মুনাফা দেখিয়েছিল; লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি ২৭ টাকা ৫০ পয়সা।পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ১৩৫ কোটি তিন লাখ ২২টি শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে।প্রাতিষ্ঠান ক বিনিয়োগকারীদের হাতে আছে চার দশমিক ৬২ শতাংশ শেয়ার, বিদেশিদের হাতে তিন দশমিক ২২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে দুই দশমিক ১৬ শতাংশ শেয়ার আছে।গ্রামীণফোনের বর্তমান বাজার মূলধন ৪৬ হাজার ৪৩৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা। কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন এক হাজার ৩৫০ কোটি ৩০ লাখ টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ এক হাজার ৬৯২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা।
-
আজ বুধবার দুই শেয়ার মার্কেটে লেনদেন কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। মুলত টানা ৫ কার্যদিবস উত্থানের পর *আজ মৃদু কারেকশন দিয়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন শেষ হয়েছে।
ডিএসই সুত্রে জানা যায়, আজ ২১ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.০৩ শতাংশ বা ১.৪৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪২৩.২২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.০৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৩৩.৪৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ০.৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৮৩.৫০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩০টির, কমেছে ১৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৭টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৯ কোটি ৮৩ লাখ ৪১ হাজার ৭৪৯টি শেয়ার ১ লাখ ৩১ হাজার ৪২১ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৭৭৫ কোটি ১৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
এছাড়া চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.২৫ শতাংশ বা ৩৯.২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৭২৪.৬৯ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.২৪ শতাংশ বা ২২.৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৪৮৬.২০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৪২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৬টির, কমেছে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৩৩ কোটি ৮২ লাখ ১০ হাজার ৬৬৯ টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/96609003.jpg[/IMG]
-
কঠোর লকডাউনেও বাজার মূলধন বেড়েছে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা এবং সূচক। তথ্যমতে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৬২ হাজার ৭৫৪ কোটি ৩৯ লাখ ১২ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৪ লাখ ৬৮ হাজার ৩১৬ কোটি ৮১ লাখ ৭২ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৫ হাজার ৫৬২ কোটি ৪২ লাখ ৬০ হাজার টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪ হাজার ২৫৯ কোটি ৮৭ লাখ ৪৫ হাজার ৭৮৯ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ২ হাজার ২৪০ কোটি ৬৫ লাখ ৪৪ হাজার ৮৬৭ টাকা বা ১১১ শতাংশ বেশি হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ১৯ কোটি ২২ লাখ ৯২২ টাকার। ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৮৫১ কোটি ৯৭ লাখ ৪৯ হাজার ১৫৮ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ৫০৪ কোটি ৮০ লাখ ৫০ হাজার ২৩০ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ৩৪৭ কোটি ১৬ লাখ ৯৮ হাজার ৯২৮ টাকা বেশি হয়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২৪.৮৪ পয়েন্ট বা ২.৩৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৪৩৫.০৩ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২৮.৩১ পয়েন্ট বা ২.৩৪ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৬০.৭৩ পয়েন্ট বা ৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে ১ হাজার ২৩৭.৩৯ পয়েন্ট এবং ২০৮৭.৫৫ পয়েন্টে। বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৬৯টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৬টির বা ৫৫.৮৩ শতাংশের, কমেছে ১০০টির বা ২৭.১০ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৩টির বা ১৭.০৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/231322109.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১৯৮ কোটি ৪৬ লাখ ৮২ হাজার ৪৯৪ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭৩ কোটি ৪৪ লাখ ৫০ হাজার ৯৪৪ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১২৫ কোটি ২ লাখ ৩১ হাজার ১৫৫ টাকা বা ১৭০ শতাংশ বেড়েছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৪৪.৩৯ পয়েন্ট বা ২.২৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৭২৩.৬০ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ২০৭.৭১ পয়েন্ট বা ২.২৩ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ২৩৫.৪৪ পয়েন্ট বা ১.৯৯ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ২৮.১১ পয়েন্ট বা ২.৪১ শতাংশ এবং সিএসআই ১৫.৯৪ পয়েন্ট বা ১.৬৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৯ হাজার ৪৮৫.৫২ পয়েন্ট, ১২ হাজার ৬০.১৯ পয়েন্টে, ১ হাজার ১৯৬.৯৩ পয়েন্টে এবং ৯৯২.০৭ পয়েন্টে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩০৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৭১টির বা ৫৬.০৬ শতাংশের দর বেড়েছে, ৮৮টির বা ২৮.৮৫ শতাংশের কমেছে এবং ৪৬টির বা ১৫৫.০৮ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
রাশিয়ার টিকার প্রতিক্রিয়া শেয়ারবাজারে, রাশিয়ার তৈরি করোনার টিকা এ দেশে আমদানি ও তৈরির বিষয়ে চলছে তোড়জোড়। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে এ বিষয়ে চুক্তিও হয়েছে দেশটির সঙ্গে। তবে চুক্তিতে কী আছে, সে বিযয়ে সরকারের পক্ষ থেকে পরিষ্কার করে কিছু বলা হচ্ছে না। সরকার পরিষ্কার করে কিছু বলুক বা না বলুক শেয়ারবাজারে রাশিয়ার টিকার খবরকে কেন্দ্র করে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে খবর রটেছে, বাংলাদেশে রাশিয়ার টিকা আমদানি বা তৈরির কাজটি করবে বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ খাতের কোম্পানি রেনেটা লিমিটেড। যদিও এ খবরের সত্যতা এখনো কোনো পক্ষ থেকে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। অনিশ্চিত খবরের ওপর ভিত্তি করে আজ রোববার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) রেনেটার প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়েছে সাড়ে ৭৬ টাকা বা সোয়া ৬ শতাংশ। তাতে আগের দিনের ১ হাজার ২২৫ টাকার শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৩০১ টাকা। এটি রেনেটার শেয়ারের আজকের দিনের সর্বোচ্চ দাম। নিয়ম অনুযায়ী, আজেকের দিনে কোম্পানিটির শেয়ারের দামের সর্বোচ্চ সীমা ছিল এটিই। সর্বোচ্চ মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি আজ হঠাৎই কোম্পানিটি ঢাকার বাজারে লেনদেনের শীর্ষ ৫ কোম্পানির তালিকায় উঠে গেছে। আজ এক দিনেই ঢাকার বাজারে রেনেটার ৩২ কোটি টাকার বেশি শেয়ারের হাতবদল হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/51103490.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ দিন শেষে সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার দর। তবে আজ সূচক কমলেও লেনদেন হাজার কোটির ঘরে অবস্থান করছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.২২ শতাংশ বা ১২.৩৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৮৫.৮৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৭.০৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৬২.৮০ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৮.২০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১২৫.৮৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০২টির, কমেছে ১৯১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টির। সারাদিনে ডিএসইতে ২৬ কোটি ৭২ লাখ ৭৩ হাজার ৭৪৭টি শেয়ার ১ লাখ ৬২ হাজার ৪৭৭ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ১৯৫ কোটি ৭৫ লাখ ৫২ হাজার টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14220[/ATTACH]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.২৪ শতাংশ বা ৩৮.৫০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৮২৮.৮২ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.২৪ শতাংশ বা ২৩.০৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৫৪৯.৬৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৫৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৩টির, কমেছে ১৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭১ কোটি ৯৭ লাখ ৬৬ হাজার ৬৭৯ টাকা।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]14243[/ATTACH]
আজ সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহম্পতিবার ইতিবাচক ধারায় রয়েছে দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ। সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধিতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশের পুঁজিবাজার। দুই কার্যদিবস পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন ফের হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন বেড়ে ৫০ কোটি টাকা অতিক্রম করেছে।
জানা যায়, আজ ২৯ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩৩ শতাংশ বা ১৮.২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৭৯.৬২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৭৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৪৯.৮২ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ১.৪৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১১০.৯১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫২টির, কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭১টির। সারাদিনে ডিএসইতে ২৮ কোটি ৭১ লাখ ৫৬ হাজার ১৭১টি শেয়ার ১ লাখ ৭৪ হাজার ৪৩৯ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ১৭২ কোটি ৮৮ লাখ ৮৪ হাজার টাকা।
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৪৮ শতাংশ বা ৭৬.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৮৬৭.২০ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.৪৯ শতাংশ বা ৪৬.৩৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৫৭৩.২২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৬৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৮টির, কমেছে ৯৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৫৭ কোটি ১৩ লাখ ১৬ হাজার ৬২৪ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৩৯ কোটি ৮১ লাখ ৮৬ হাজার ৪৭৮ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ১৭ কোটি ৩১ লাখ ৩০ হাজার ১৪৬ টাকা।
-
1 Attachment(s)
করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনের মধ্যেও টানা উত্থানে রয়েছে দেশের পুঁজিবাজার। মূলধন বেড়েছে দুই হাজার কোটি টাকা পাশাপাশি গত সপ্তাহে বেড়েছে সূচক, লেনদেন ও অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার দর। সূচক বৃদ্ধির সঙ্গে লেনদেন বৃদ্ধির ধারাবাহিকতায় বিনিয়োগকারীরা আস্থা ফিরে আসছে। এছাড়া বর্তমান মার্কেটকে ঘিরে ইতিবাচক অবস্থানে রয়েছেন বাজার বিশেষজ্ঞরা। জানা যায়, আজ ২ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৬৮ শতাংশ বা ৩৭.৪০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৫১৭.২০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.৩০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৫৫.১২ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ১২.৪১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১২৩.৩২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৮০টির, কমেছে ১০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৭টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৩৫ কোটি ৪৯ লাখ ৮৬ হাজার ৬০৭টি শেয়ার ১ লাখ ৯১ হাজার ৫৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪০৬ কোটি ৯৬ লাখ ৪৩ হাজার টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14269[/ATTACH]
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৮১ শতাংশ বা ১২৮.২৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৯৭৩.০৫ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.৭৮ শতাংশ বা ৭৪.৬৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৬৩৪.৭৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৬৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৫টির, কমেছে ৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৭৭ লাখ ৭৩ হাজার ৩৩২ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৫৭ কোটি ১৩ লাখ ১৬ হাজার ৬২৪ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ২৫ কোটি ৩৫ লাখ ৪৩ হাজার ২৯২ টাকা।
-
সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে টানা উত্থানের পর মার্কেট কারেকশন করছে।কেননা অনেকেই পুঁজিবাজার থেকে তাদের মুনাফা তুলে নিয়েছেন। জানা যায়, আজ ৩ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.১০ শতাংশ বা ৫.৬৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৫১১.৩৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৬.৯৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৪৮.১৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৭.২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ১১৬.০৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫টির, কমেছে ১৭৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭০টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৩০ কোটি ৬৫ লাখ ৯৪ হাজার ৪২৩টি শেয়ার ১ লাখ ৭১ হাজার ৫৮০ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ১৫৯ কোটি ৮৩ লাখ ১২ হাজার টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1788018551.jpg[/IMG]
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.০৫ শতাংশ বা ৮.১৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৯৬৪.৯২ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.০৫ শতাংশ বা ৫.৩১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৬২৯.৪২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৬২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯৭টির, কমেছে ১২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৬২ কোটি ৩৮ লাখ ৯৬ হাজার ৭৫৭ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৩১ কোটি ৭৭ লাখ ৭৩ হাজার ৩৩২ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৩০ কোটি ৬১ লাখ ২৩ হাজার ৪২৫ টাকা।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]14280[/ATTACH]
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (৪ মে) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। লেনদেনের প্রথম আধাঘণ্টাই প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্য সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। পাশাপাশি প্রথম আধাঘণ্টাতেই ডিএসইতে ৩০০ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মধ্য দিয়ে। ফলে প্রথম মিনিটের লেনদেনেই ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স-এ ২৭ পয়েন্ট যোগ হয়। আর প্রথম ৩০ মিনিটের লেনদেনে সূচকটি বাড়ে ২১ পয়েন্ট। বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাও কমেছে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ১৪২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১২৯টির। আর ৫৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৫৮ কোটি ৪০ টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩০ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেয়া ১৩২ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৭টির, কমেছে ৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির।
-
1 Attachment(s)
দীর্ঘদিনের হতাশা কাটিয়ে ফের বাজারমুখী হয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সক্রিয়তার সঙ্গে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীরাও বাজারের প্রতি আস্থা রেখে বিনিয়োগে সক্রিয় হয়েছেন। যে কারণে ধারাবাহিক সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধিতে স্বস্তিতে রয়েছে পুঁজিবাজার। জানা যায়, আজ ৫ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯৬ শতাংশ বা ৫৩.৩৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৫৮৮.৮৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৬৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৪৯.৯৩ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ১৩.৩৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৩২.১১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২০৩টির, কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৫ কোটি ৩৩ লাখ ১৬ হাজার ৪১৭টি শেয়ার ১ লাখ ৯৯ হাজার ৬৭৯ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৩৯৮ কোটি ৫১ লাখ ১১ হাজার টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14292[/ATTACH]
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৯৬ শতাংশ বা ১৫৩.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ১৪৫.১৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.৯৭ শতাংশ বা ৯৩.২০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৭৩৮.৩৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৭১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৯টির, কমেছে ৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫০ হাজার ৪৮৬ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৩৭ কোটি ১৭ লাখ ১৯ হাজার ৩৬৮ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৬ কোটি ৭৮ লাখ ৩১ হাজার ১১৮ টাকা।
-
আজ রোববার দিবাগত রাতে সারা দেশে মুসলমান ধর্মাবলম্বীরা পবিত্র শবে কদর পালন করা হবে। এ কারণে আগামীকাল সোমবার সারাদেশে সরকারী ছুটি থাকায় সরকারী-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ দেশের সকল ব্যাংক-বীমা বন্ধ থাকবে। আর একই সাথে বন্ধ থাকবে দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ। পবিত্র শবে কদর উপলক্ষ্যে আগামীকাল সোমবার (১০ মে) দেশের পুঁজিবাজার বন্ধ থাকবে। এসময় ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের অফিস কার্যক্রম চলবে না একই সাথে পুঁজিবাজারের কোনো লেনদেন হবে না।
সোমবার ছুটি থাকার পর মঙ্গলবার আগের নিয়মে পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হবে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1011245070.jpg[/IMG]