-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৬ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1128823086.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের বেশ নিচে অবস্থান করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1732 লেভেল টেস্ট করেছিল, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রির সিদ্ধান্ত নিইনি। যুক্তরাষ্ট্রে পরিষেবা খাতের কার্যকলাপের হার হ্রাস পেয়ে ISM সূচক ৫০-এর সীমারেখায় পৌঁছেছে, যা মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে, কিন্তু এটি ডলারের বড় ধরনের দরপতন ঘটায়নি। সম্ভবত মার্কেটের ট্রেডাররা এরকম একটি পরিস্থিতির জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিল। ISM সূচক যখন এতটা সংকটাপন্ন স্তরের কাছাকাছি আসে, তা যুক্তরাষ্ট্রে সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের প্রবণতা নির্দেশ করে, ফলে অক্টোবর মাসে ফেডারেল রিজার্ভ কর্তৃক সুদের হার হ্রাস এখন সবচেয়ে সম্ভাব্য দৃশ্যপট হয়ে উঠেছে। আজ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট রয়েছে যা ইউরোর ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। ট্রেডাররা ইউরোজোনের সেন্টিক্স বিনিয়োগকারীদের আস্থা সূচক, খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্যের দিকে দৃষ্টি রাখবে। সেন্টিক্স সূচক ইউরোজোন অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রতিফলিত করে। যদি সূচকটির ফলাফল শূন্যের উপরে আসে, তাহলে তা ইতিবাচক আশাবাদ নির্দেশ করে; আর শূন্যের নিচের মান নিঃসন্দেহে নেতিবাচক মনোভাবের ইঙ্গিত দেয়। খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদনের গ্রাহক ব্যয়ের সামর্থ্য মূল্যায়নে ব্যবহৃত হয়, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রধান চালিকাশক্তিগুলোর একটি। খুচরা বিক্রয় সূচকের হ্রাস অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের মন্থরতার সংকেত দিতে পারে এবং ইসিবির মুদ্রানীতি পুনর্বিবেচনার সম্ভাবনা উন্মুক্ত করতে পারে। তবে মনে রাখা উচিত, এই সূচকগুলো দুই মাস বিলম্বে প্রকাশিত হয়—ফলে এগুলো ট্রেডারদের পরিকল্পনায় ততটা তাৎক্ষণিক প্রভাব ফেলবে না। আজকের মূল ইভেন্ট হবে লাগার্ডের বক্তব্য। তার মন্তব্য ইসিবির ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ নিয়ে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রেডাররা খুব মনোযোগ দিয়ে সুদের হারের সম্ভাব্য পরিবর্তন সম্পর্কে যেকোনো ইঙ্গিত খুঁজবে। তবে, তার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারের উপর ভিত্তি করে বলা যায়, শিগগিরই আর্থিক নীতিমালায় নতুন কোনো পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা খুবই কম। আজকের ট্রেডিংয়ে আমি মূলত পরিকল্পনা 1 এবং পরিকল্পনা 2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/621805290.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1746-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1721-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1746-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের বেশ ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরো ক্রয় করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1697-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1721 এবং 1.1746-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1697-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1674-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর বিয়ারিশ চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1721-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1697 এবং 1.1674-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/426374
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৭ অক্টোবর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1818400452.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি উল্লেখযোগ্যভাবে শূন্যের অনেক উপরে অবস্থান করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1684 লেভেল টেস্ট করেছে—যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে ফেলেছিল, বিশেষ করে আগের শক্তিশালী দরপতনের পরপরই। এই কারণেই আমি ইউরো ক্রয় করিনি। গতকালের ট্রেডিং সেশনে দেখা গেছে, মার্কেটের ট্রেডাররা ফ্রান্সের রাজনৈতিক অস্থিরতাকে কেন্দ্র করে ইউরোর মূল্যকে নিম্নমুখী করার চেষ্টা চালিয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত ইউরোর ক্রেতারা কিছুটা নিয়ন্ত্রণ ফিরে পান, যার ফলে সাময়িকভাবে ইউরোর মূল্যের একটি সাপোর্ট লেভেল প্রতিষ্ঠিত হয়। একাধিক প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ এবং আগাম নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণার মাধ্যমে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা এখনো ইউরোর ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে যাচ্ছে। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্ত ঘিরে প্রত্যাশা থেকেও অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে মুদ্রাস্ফীতির হার হ্রাস পেলেও, ইসিবির নীতিগত অবস্থান এখনো বেশ কঠোর, যা এই বছর ইউরোজোনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। আজ দিনে প্রথমার্ধে আমরা বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের প্রত্যাশা করছি: জার্মানির ফ্যাক্টরি অর্ডার: যদি শিল্পখাতে সাম্প্রতিক স্থবিরতার পর দৃঢ় প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস বাস্তবে পরিণত হয়, তাহলে এটি জার্মান অর্থনীতির পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ার প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা সৃষ্টি করতে সাহায্য করবে। ফ্রান্সের ট্রেড ব্যালেন্স: এই প্রতিবেদন ফরাসি অর্থনীতির প্রতিযোগিতার সক্ষমতা যাচাইয়ের একটি সূচক হিসেবে কাজ করবে। ট্রেড সারপ্লাস বৃদ্ধি পেলে সেটি সাধারণত শক্তিশালী রফতানি সক্ষমতা এবং ইতিবাচক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ইঙ্গিত দেয়। অপরদিকে, সারপ্লাস কমে গেলে (বা ঘাটতি দেখা গেলে) তা উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। বুন্ডেসব্যাংক প্রেসিডেন্ট জোয়াখিম নাগেলের বক্তব্য: এটি আজকের দিনের একটি প্রধান গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হবে। বিনিয়োগকারীরা মুদ্রাস্ফীতি, মুদ্রানীতি ও ইউরোজোন অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে তার মন্তব্য অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। তার বক্তব্য ইসিবির পরবর্তী নীতিগত পদক্ষেপ নিয়ে মার্কেটের ট্রেডারদের প্রত্যাশাগুলোকে প্রভাবিত করতে পারে, যার মাধ্যমে ইউরোর মূল্যের দিকনির্দেশনা নির্ধারণেও প্রভাব পড়তে পারে। আজকের ট্রেডিংয়ে আমি মূলত নিচে উল্লেখিত বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা 1 ও 2 অনুসরণ করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1226499338.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1745-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1712-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1745-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1696-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1712 এবং 1.1745-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1696-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1664-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1712-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1696 এবং 1.1664-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/426505
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৮ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/761874842.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে অবস্থান করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবার 1.1658 লেভেলটি টেস্ট করে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রি করিনি। দ্বিতীয়বার 1.1658 লেভেল টেস্ট করার সময়, MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল। এতে করে বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 কার্যকর হওয়ার সুযোগ তৈরি হয় এবং এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 20-পিপস ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট প্রদর্শন করে। মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তাদের মন্তব্য—যেখানে তারা সতর্ক করেছেন যে সুদের হার বেশি তাড়াতাড়ি কমানো হলে মূল্যস্ফীতি আবার বাড়তে পারে—তা ডলারের দর বৃদ্ধির পেছনে অবদান রেখেছে এবং ইউরোর যথেষ্ট পরিমাণে দরপতন ঘটিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা এখন যুক্তরাষ্ট্রে আরও কঠোর মুদ্রানীতির প্রত্যাশা করছে এবং সে কারণে ইউরো ও অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেট বিক্রি করে নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে ডলারের দিকে ঝুঁকছে। আজ ট্রেডারদের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে জার্মানির শিল্প উৎপাদনের প্রতিবেদন এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের বক্তব্য। উভয় ইভেন্টই ইউরোর মূল্যের স্বল্পমেয়াদি দিকনির্দেশনা এবং সামগ্রিকভাবে মার্কেটের পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করতে পারে। জার্মানিতে প্রকাশিত আগস্ট মাসের শিল্প উৎপাদনের প্রতিবেদন ইউরোজোনের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়নের এক গুরুত্বপূর্ণ সূচক। এই প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল মার্কেটে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে মন্থরতার নতুন উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে এবং ইসিবি কর্তৃক আরও নমনীয় নীতিমালার দিকে এগিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি করবে, যা ইউরোর ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। অন্যদিকে, ইতিবাচক ফলাফল ইউরোজোনের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে পারে এবং ইউরোর পক্ষে সহায়ক হতে পারে। লাগার্ডের বক্তব্যও বিনিয়োগকারীরা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। তাঁর বক্তব্যে ইসিবির নীতিগত অবস্থান পরিবর্তনের সম্ভাবনা, মূল্যস্ফীতির পূর্বাভাস, বা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাসে কোনো সংশোধনের ইঙ্গিত থাকলে তা ফরেন এক্সচেঞ্জ মার্কেটে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষ করে, সুদের হার কমানোর সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করা হলে তা ট্রেডারদের আরও বেশি মনোযোগ আকর্ষণ করবে, কারণ ইউরোজোনে মূল্যস্ফীতির নিম্নমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা ইতোমধ্যে স্পষ্ট হয়ে উঠছে। আজকের দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা 1 ও পরিকল্পনা 2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/912905749.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1674-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1629-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1674-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1606-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1629 এবং 1.1674-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/426653
-
৯ অক্টোবর কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1723391592.jpg[/IMG]
বুধবারের ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট বুধবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য উভয় দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করেছে, তবে ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে নিম্নমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। মূল দরপতনটি এশিয়ান সেশনের সময় ঘটে, তাই প্রকাশিত একটিমাত্র সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন—জার্মা ির শিল্প উৎপাদন, যেটির ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে অনেক দুর্বল ছিল—ইউরোর উপর কার্যত কোনো প্রভাব ফেলেনি। সন্ধ্যায় ফেডারেল ওপেন মার্কেট কমিটির সর্বশেষ বৈঠকের কার্যবিবরণী প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে দেখা গেছে কমিটির প্রায় অর্ধেক সদস্য আর্থিক নীতিমালায় আরও নমনীয়করণের প্রত্যাশা করছেন। জানানো হয়েছে, বছরের শেষ নাগাদ মূল সুদের হার আরও দুইবার কমানো হতে পারে। তবে এই তথ্য আসলে নতুন কিছু নয়, কারণ এটি ১৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ফেডের বৈঠকের পর থেকেই পাওয়া যাচ্ছিল। অর্থাৎ, সম্ভাব্য দুইবার সুদের হার হ্রাসের ধারণা এখন আর কোনো চমক নয়। আমাদের দৃষ্টিতে, ফেডের অবস্থান এখনো যথেষ্ট ডোভিশ বা নমনীয় এবং সেটিই বহাল থাকবে, যা নিঃসন্দেহে ডলারের জন্য ইতিবাচক নয়। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমের অচলাবস্থা চলছে, শিকাগোতে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে, এবং গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক প্রতিবেদনও প্রকাশিত হচ্ছে না। এমন পরিস্থিতির মধ্যে প্রশ্ন হলো: ডলারের মূল্য কীভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে? এটাই সেই "মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন"।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1373979889.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে, রাতের বেলায় একটি মাত্র ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিক হয়। এই পেয়ারের মূল্য 1.1655–1.1666 জোন ব্রেক করে নিম্নমুখী হয়, যা শর্ট পজিশন ওপেন করার সুযোগ তৈরি করে। যদিও দিনের শেষ পর্যন্ত এই পেয়ারের মূল্য নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছায়নি, সেসব শর্ট ট্রেড যেকোনো সময়েই ক্লোজ করা যেত — এবং প্রতিটি ক্ষেত্রেই তা লাভজনক ছিল। একমাত্র সমস্যা ছিল সিগন্যাল তৈরির সময়টি।
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল ঘন্টাভিত্তিক চার্টে দেখা যাচ্ছে যে EUR/USD পেয়ারের মূল্য একাধিকবার ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে ঊর্ধ্বমুখী হলেও, এখনো দরপতন হয়েই চলেছে—এর পেছনে স্পষ্ট কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা এই মুভমেন্টকে পুরোপুরি অযৌক্তিক বলে মনে করছি। সামগ্রিক মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট মার্কিন ডলারের জন্য অত্যন্ত প্রতিকূল অবস্থায় রয়েছে, তাই এখন ডলারের শক্তিশালী মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা কম। আমাদের মতে, আগের মতোই, ডলারের মূল্যের শুধুমাত্র টেকনিক্যাল কারেকশন হতে পারে — যার একটি এখন চলছে। বৃহস্পতিবার, EUR/USD পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। এই মুহূর্তে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টের পেছনে কোনো স্পষ্ট যৌক্তিকতা নেই, বরং বেশ কিছুটা বিশৃঙ্খল অবস্থাই লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আজ ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে বলে নির্ধারিত আছে, তবে মার্কেটের ট্রেডাররা এই বক্তব্যের প্রতি কী ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখাবে, তা বলা কঠিন। আপনি চাইলে 1.1655–1.1666 এরিয়ার উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংয়ের পরিকল্পনা করতে পারেন। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে নিম্নলিখিত গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলোর দিকে দৃষ্টি দিতে হবে: 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1571–1.1584, 1.1655–1.1666, 1.1745–1.1754, 1.1808, 1.1851, 1.1908, 1.1970–1.1988। বৃহস্পতিবার জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য মার্কেটের মূল ইভেন্ট হবে। মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা নিবিড়ভাবে তার মন্তব্যের ওপর নজর রাখবে — তিনি শুধু ফেডের চেয়ারম্যান বলেই নয়, বরং কারণ এটি এই সপ্তাহের একমাত্র উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট হিসেবেও বিবেচিত হচ্ছে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/426768
-
১০ অক্টোবর কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/17975780.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট বৃহস্পতিবারেও EUR/USD পেয়ারের ধারাবাহিক দরপতন অব্যাহত ছিল। এবার, জেরোম পাওয়েলের বক্তব্যের অনেক আগেই দরপতন শুরু হয়ে যায়। সকালে মার্কেটের ট্রেডাররা ইউরো বিক্রি করতে শুরু করে এবং ফেড চেয়ারম্যানের সম্পূর্ণরূপে "নিরপেক্ষ" বক্তব্যের পরেও সেই বিক্রির প্রবণতা অব্যাহত থাকে। পাওয়েল আবারও জোর দিয়ে বলেন, ভবিষ্যতে মুদ্রানীতির আরও নমনীয়করণের সিদ্ধান্ত পূর্বনির্ধারিত নয় এবং এটি সম্পূর্ণরূপে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফলের উপর নির্ভর করবে — যা তিনি ২০২৫ সালের শুরু থেকেই বলে আসছেন। তবে, ২০২৫ সালের প্রথমার্ধে যেভাবে মার্কেটের ট্রেডাররা তার এই বক্তব্যকে নেতিবাচকভাবে উপেক্ষা করছিল, ঠিক এখন একই বক্তব্যকে ইতিবাচক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করছে। পাওয়েলের অবস্থান মূলত বদলায়নি — সবকিছু প্রতিবেদনের উপর নির্ভর করছে — তবুও এখন ডলারের মূল্য বাড়ছে, কমছে না। কেন? কেউই সঠিকভাবে জানে না। বিভিন্ন জরিপ অনুযায়ী, ট্রেডাররা এখনো বছরের শেষ নাগাদ ফেডের কাছ থেকে দুইবার সুদের হার হ্রাসের প্রত্যাশা করছে। আমাদের দৃষ্টিতে, এই মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে অযৌক্তিক — মার্কেটের ট্রেডাররা এখন ডলারকে কেনার জন্য যেকোনো অজুহাত খুঁজে নিচ্ছে, এমনকি ৭–৮ মাস টানা আশংকার কারণে যেভাবে ডলার বিক্রি করা হয়েছিল, এখন তার বিপরীতমুখী কার্যক্রম পরিলক্ষিত হচ্ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1722114420.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের চার্টে, মার্কিন সেশনের সময় কেবল একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। এই পেয়ারের মূল্য 1.1571–1.1584 জোন ব্রেক করে নিম্নমুখী হয়, কিন্তু সেই সিগন্যাল গঠনের পর আসলে আর কোনো উল্লেখযোগ্য মুভমেন্ট দেখা যেয়নি। নিঃসন্দেহে ট্রেডটি গ্রহণযোগ্য ছিল, তবে মুনাফার পরিমাণ সীমিত ছিল। শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক চার্টে EUR/USD পেয়ারের মূল্য একাধিকবার ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করলেও, কিছুটা সন্দেহজনক পরিস্থিতিতে আবারও দরপতন হয়েছে। আমরা এখনো মনে করি যে বর্তমান মুভমেন্টের কোনো যৌক্তিকতা নেই। মার্কিন ডলারের ক্ষেত্রে সামগ্রিক মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনো নেতিবাচক, যার মানে হলো আমরা ডলারের মূল্যের স্থিতিশীল ও উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধির আশা করছি না। আমাদের দৃষ্টিকোণ অনুযায়ী আগের মতোই, ডলারের মূল্যের শুধু টেকনিক্যাল কারেকশনের ওপর নির্ভর করা যেতে পারে — যার একটি আমরা এখন প্রত্যক্ষ করছি। শুক্রবার, EUR/USD পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। এই মুহূর্তে মুভমেন্টে তেমন যৌক্তিকতা নেই, বরং অনেক 'নয়েজ' বা এলোমেলো মুভমেন্ট দেখা যাবে। এই দীর্ঘমেয়াদী দরপতনের পরে একটি কারেকশন শুরু হতে পারে — অথবা দরপতন চলতেও পারে, কারণ এখন মার্কেটে ডলার কেনার জন্য কোনো কারণের প্রয়োজন নেই। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে উল্লিখিত লেভেলসমূহ ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত: 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1571–1.1584, 1.1655–1.1666, 1.1745–1.1754, 1.1808, 1.1851, 1.1908, 1.1970–1.1988। শুক্রবার একমাত্র কিছুটা গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে ইউনিভার্সিটি অফ মিশিগান থেকে কনজ্যুমার সেনটিমেন্ট ইনডেক্স প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। তবে আমরা অবাক হবো না যদি মার্কেটের ট্রেডাররা এই প্রতিবেদনকেও ডলার কেনার জন্য আরেকটি 'অজুহাত' হিসেবে ব্যবহার করে — প্রতিবেদনের আসল ফলাফল যাই হোক না কেন।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/426897
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৩ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1772846946.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে ওঠা শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1595 লেভেল টেস্ট করে—যা ইউরো কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হয়ে 1.1619-এর লক্ষ্যমাত্রার দিকে অগ্রসর হয়। যুক্তরাষ্ট্রে মুদ্রাস্ফীতি হ্রাসের সম্ভাবনার খবর প্রকাশের পর মার্কিন ডলার চাপের মুখে পড়ে। সাম্প্রতিককালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে আগামি মাসগুলোতে ভোক্তা মূল্য সূচকের বৃদ্ধির হার কমে যাওয়ার সম্ভাবনার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, ট্রেডারদের ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালা সম্পর্কে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য করেছে। ফেডারেল ওপেন মার্কেট কওমিটির অক্টোবরের বৈঠকে সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনা এখনো তুলনামূলকভাবে বেশি রয়েছে। ট্রাম্প যখন সকল চীনা পণ্যের ওপর সম্ভাব্য 100% শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন, তখন মার্কেটেও দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। মার্কিন ডলার দ্রুত দরপতনের শিকার হয়, কারণ বিনিয়োগকারীরা বাণিজ্য সংঘাতের অনিশ্চয়তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে নিরাপদ কারেন্সি ও মূল্যবান ধাতুর দিকে বিনিয়োগ স্থানান্তর করা শুরু করে। এই ঘটনাবলীর প্রভাব শুধুমাত্র আর্থিক খাতেই সীমাবদ্ধ নেই। চীনা উপাদান ও কাঁচামালের ওপর নির্ভরশীল যুক্তরাষ্ট্রের শিল্প খাতের প্রতিনিধিরা উৎপাদন ব্যয় ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে, সাধারণ ভোক্তা শ্রেণি আবারও চীন থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ব্যাপক মূল্য বৃদ্ধির সম্মুখীন হতে পারেন। মার্কেটের ভবিষ্যৎ পরিস্থিতি অনেকাংশে নির্ভর করবে যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন কত দ্রুত এই বাণিজ্য সংঘাত প্রশমিত করতে সক্ষম হয় তার উপর। আজ সকালের দিকে একমাত্র প্রকাশিতব্য প্রতিবেদন হলো জার্মানির উৎপাদক মূল্য সূচক। আজ আর কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। জার্মানির পাইকারি মূল্য সূচকের গতিপথ পর্যবেক্ষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি মূল্যস্ফীতির প্রবণতা সহ বিভিন্ন অর্থনৈতিক প্রক্রিয়া মূল্যায়নে সহায়তা করে। এই সূচক মাঝারি মাত্রায় বৃদ্ধি পেলে সেটি ভবিষ্যতে ডিফ্লেশনের ঝুঁকির ইঙ্গিত দিতে পারে—যা ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংককে আরও অর্থনৈতিক প্রণোদনামূলক পদক্ষেপ বিবেচনায় নিতে উৎসাহিত করতে পারে। এছাড়াও, উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত না হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মনোযোগ অন্যান্য অনুঘটকের দিকে সরে যেতে পারে, যার মধ্যে এখন অন্যতম হলো বাণিজ্য সংঘাত। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা 1 এবং পরিকল্পনা 2 বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ দিব। বাই সিগন্যাল
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1655-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1626-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1655-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। কারেকশনের অংশ হিসেবে এই ধরনের মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1611-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1626 এবং 1.1655-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1611-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1590-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1626-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1611 এবং 1.1590-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427081
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৪ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/754765731.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের নিচের দিকে নামতে শুরু করেছিল, তখন EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.1584 লেভেল টেস্ট করে—যা ইউরো বিক্রির জন্য একটি উপযুক্ত এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য নিম্নমুখী হয়ে 1.1562-এর লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছায়। চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্ভাব্য বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা এখনো বৈশ্বিক অর্থনীতি এবং ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটগুলোর উপর, বিশেষ করে ইউরোর উপর, প্রভাব ফেলছে। বিনিয়োগকারীরা উদ্বিগ্ন যে পৃথিবীর দুই বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা বৃদ্ধি পেলে তা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে। পাশাপাশি, ইউরোর মূল্যের ভবিষ্যত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাও হুমকির মুখে রয়েছে, কারণ যদি বাণিজ্য সংঘাত আরও গভীর হয়, তাহলে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্ভবত আবার আর্থিক প্রণোদনামূলক অবস্থানে ফিরে যেতে বাধ্য হতে পারে। আজ সকালে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে—যার মধ্যে রয়েছে ইউরোজোনের ZEW ইকোনোমিক সেন্টিমেন্ট সূচক এবং জার্মানির ভোক্তা মূল্যসূচক (CPI)। এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল কিছু সময়ের জন্য ইউরোর মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে, যদিও দীর্ঘমেয়াদে এর প্রভাব সীমিত হতে পারে। ZEW সূচকটি ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচিত হয়, যেটি বিশ্লেষক ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের মতামতকে প্রতিফলিত করে। যদি এই সূচকের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হয়, তাহলে তা ব্যবসায়িক পরিস্থিতি আশাবাদ প্রতিফলিত করে এবং ইউরোর মূল্যের প্রতি সমর্থন বাড়াতে পারে। তবে এটা মনে রাখা জরুরি, এই সূচক মূলত অর্থনৈতিক বাস্তবতা নয় বরং সেন্টিমেন্ট বা অনুভূতিকে প্রতিফলিত করে। জার্মানির CPI বা ভোক্তা মূল্য সূচক হলো ইউরো অঞ্চলের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির প্রধান মুদ্রাস্ফীতি সূচক। এই সূচকের প্রকৃত ফলাফল যদি পূর্বাভাস ছাড়িয়ে যায়, তাহলে এটি ইসিবির উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। অন্যদিকে, দেশটির ভোক্তা মূল্য সূচক বা CPI-এর দুর্বল ফলাফল ইউরোর উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, কারণ এতে সুদের হার হ্রাসের প্রত্যাশা আরও বৃদ্ধি পাবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা 1 এবং পরিকল্পনা 2 বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1674108944.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1611-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1592-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1611-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্যের বুলিশ প্রবণতার প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1578-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1592 এবং 1.1611-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1578-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1558-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ এই পেয়ারের উপর চাপ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1592-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1578 এবং 1.1558-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427227
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৬ অক্টোবর
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1615 লেভেল টেস্ট করে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা কিছুটা সীমিত হয়ে যায়। এরপর ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পায়, তবে যখন মূল্য 1.1641-এ পৌঁছায়, তখন MACD সূচকটিও শূন্যের অনেক ওপরে উঠে যায়। তাই আমি এই লেভেলে ইউরো ক্রয়ের সিদ্ধান্ত না নিয়ে সেল সিগন্যালের পরিকল্পনা নং 2 বাস্তবায়নের জন্য অপেক্ষা করি, যা থেকে আমি প্রায় 10 পিপস মুনাফা করতে সক্ষম হই। ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তারা সুদের হার হ্রাসের ইঙ্গিত দেয়ায় মার্কেটে ডলারের ব্যাপক দরপতন ঘটেছে, যার ফলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্কেটের ট্রেডাররা এই ইঙ্গিতগুলোকে আগামী দিনগুলোতে আরও নমনীয় আর্থিক নীতিমালা প্রণয়নের প্রত্যাশা হিসেবে নিয়েছে, যা ঐতিহাসিকভাবে মার্কিন ডলারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আজ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে এবং কয়েকটি বক্তব্যও অনুষ্ঠিত হবে, যেগুলো নিশ্চিতভাবেই ফরেক্স মার্কেটে ভোলাটিলিটি সৃষ্টি করবে। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোজোনের ট্রেড ব্যালেন্স এবং ইতালির ভোক্তা মূল্য সূচক সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। পরবর্তী সময়ে মার্কিন সেশনে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের একটি বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। ইউরোজোনের ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদন ইউরোপীয় দেশগুলোর প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মূল্যায়নে সহায়তা করবে। ট্রেড সারপ্লাস বা বাণিজ্য উদ্বৃত্ত এমন একটি অর্থনীতির ইঙ্গিত দেয়, যা বিশ্ববাজারে চাহিদাসম্পন্ন পণ্য উৎপাদনে ও পরিষেবা প্রদান সক্ষম। অন্যদিকে, ট্রেড ডেফিসিট বা বাণিজ্য ঘাটতি দেশীয় চাহিদার ঘাটতি এবং রপ্তানি খাতকে সহায়তার প্রয়োজনীয়তা নির্দেশ করতে পারে। ইতালির কনজ্যুমার প্রাইস ইনডেক্স বা ভোক্তা মূল্য সূচক হলো ইউরোজোনের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির মুদ্রাস্ফীতির মূল সূচক। এই সূচকে ঊর্ধ্বগতি ইসিবিকে সুদের হার নিয়ে আরও সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করতে বাধ্য করতে পারে, অন্যদিকে, সূচকটির পতন হলে আরও আর্থিক প্রণোদনামূলক পদক্ষেপের গ্রহণের সুযোগ তৈরি হতে পারে। ক্রিস্টিন ল্যাগার্ডের বক্তব্য আজ ট্রেডারদের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে। বিনিয়োগকারীরা তার মন্তব্য ঘনিষ্ঠভাবে পর্যালোচনা করবে এবং ইউরোজোনের ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালা নিয়ে যেকোনো ইঙ্গিত পাওয়ার চেষ্টা করবে। প্রত্যাশা করা হচ্ছে, তিনি মুদ্রাস্ফীতির প্রবণতা, অর্থনৈতিক পূর্বাভাস এবং অর্থনীতিকে সহায়তার সম্ভাব্য পদক্ষেপ নিয়ে কথা বলবেন। তার বক্তব্যে প্রতিফলিত অবস্থান ইউরোর দর ও মার্কেটের সামগ্রিক পরিস্থিতির ওপর দৃশ্যমান প্রভাব ফেলতে পারে। আজকের দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা নং ১ এবং পরিকল্পনা নং ২ বাস্তবায়নের ওপর বেশি মনোযোগ দিব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1441249641.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1705-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1669-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1705 -এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1653-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1669 এবং 1.1705-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1887225733.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1653-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1623-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ এই পেয়ারের উপর চাপ সৃষ্টি হওয়ার খুব একটা সম্ভাবনা নেই। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1669-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1653 এবং 1.1623-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427498
-
১৭ অক্টোবর কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2069288234.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের পর্যালোচনা: EUR/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট বৃহস্পতিবার, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল, যা ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে স্পষ্টভাবে দেখা গেছে। তবে ৫ মিনিটের চার্টে এই পেয়ারের মূল্যের একেবারেই ফ্ল্যাট মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট দুর্বল ছিল। আরও স্পষ্টভাবে বললে, এই পেয়ারের মূল্য এখন একটি স্থবিরতার পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে, যা থেকে পুনরায় ভোলাটিলিটি সৃষ্টির জন্য মার্কেটে বড় রকমের কোনো অনুঘটকের প্রয়োজন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে চলমান অচলাবস্থার কারণে অক্টোবর মাসের অনেক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি। এর ফলে, ফেডারেল রিজার্ভ চলতি মাসের শেষ দিকে কীভাবে সুদের হার সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত নেবে, তা এখনো ট্রেডারদের কাছে স্পষ্ট নয়। যদিও মার্কেটে সুদের হার হ্রাসের প্রায় ১০০% সম্ভাবনা রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, তবুও সংশয় রয়ে গেছে। অতিরিক্তভাবে, মার্কিন-চীন বাণিজ্য উত্তেজনা পুনরায় বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই ডলারের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য যথেষ্ট কারণ রয়েছে। টেকনিক্যাল দিক থেকে, এই পেয়ারের মূল্য একটি ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে, তাই আরও ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনা বিদ্যমান রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1822178909.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে, কেবল সন্ধ্যাবেলা একটি কার্যকর বাই সিগন্যাল গঠিত হয়। তার আগে সারাদিনজুড়ে এই পেয়ারের মূল্য 1.1655–1.1666 রেঞ্জে সাইডওয়েজ মুভমেন্ট প্রদর্শন করে। পরে যখন এই পেয়ারের মূল্য এই জোন ব্রেক করে ঊর্ধ্বমুখী হয়, তখন নতুন ট্রেডারদের জন্য লং পজিশন ওপেন করার যথেষ্ট যুক্তিসঙ্গত কারণ ছিল, যেখানে মূল্যের 1.1745 এরিয়ার দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা যেতে পারে। এই পর্যায়ে ভবিষ্যৎ লাভের সম্ভাবনায় ব্রেকইভেনে স্টপ-লস অর্ডার সেট করে ট্রেড ওপেন রাখা যেতে পারে। শুক্রবার কীভাবে ট্রেডিং করতে হবে: ঘণ্টাভিত্তিক চার্টে এখন স্পষ্টভাবেই EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। এই পেয়ারের মূল্য আবারও ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করেছে, এবং মার্কিন ডলারের মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনও স্পষ্টভাবে নেতিবাচক রয়েছে। তাই ২০২৫ সালের যে সামগ্রিক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গিয়েছিল তা অব্যাহত থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। শুক্রবার আবারও স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি দেখা যেতে পারে, কারণ ইউরোজোন বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে — কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। বৃহস্পতিবার 1.1655–1.1666 রেঞ্জে একটি বাই সিগন্যাল গঠিত হয়েছে, তাই লং পজিশন এখনো প্রাসঙ্গিক রয়েছে, যেখানে এই পেয়ারের মূল্যের 1.1745–1.1754 জোনের কাছাকাছি পৌঁছানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা যেতে পারে। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচ্য লেভেলগুলো 1.1354-1.1363, 1.1413, 1.1455-1.1474, 1.1527, 1.1571-1.1584, 1.1655-1.1666, 1.1745-1.1754, 1.1808, 1.1851, 1.1908, 1.1970-1.1988।আজ উল্লেখযোগ্য কোনো প্রতিবেদন প্রকাশের কথা না থাকায়, ভোলাটিলিটি আবারও কম থাকতে পারে। তবে ইউরোর দর সামান্য বাড়তে পারে, কারণ বর্তমানে এটির দর বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত শর্তই বিদ্যমান।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427616
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৩০ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1320389972.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে ওঠা শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1640 লেভেল টেস্ট করে, যা ইউরো কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে এবং এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য ২৫ পিপসের বেশি বৃদ্ধি পায়। সারা বিশ্বে মন্থর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও দীর্ঘস্থায়ী বাণিজ্য উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে, যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে সহায়তা করার লক্ষ্যে ফেডারেল রিজার্ভ গতকাল প্রত্যাশিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। প্রত্যাশা করা হয়েছিল, সুদের হার হ্রাসের ফলে বিনিয়োগকারীদের কাছে ডলারের আকর্ষণ কমে যাবে, কারণ অন্যান্য মুদ্রায় তুলনামূলকভাবে ভালো রিটার্ন প্রত্যাশিত ছিল — কিন্তু বাস্তবে তা ঘটেনি। জেরোম পাওয়েলের বক্তৃতার ফলে বিনিয়োগকারীরা পূর্বাভাস কিছুটা সংশোধন করতে বাধ্য হয়। পাওয়েলের সতর্ক থাকার এবং সুদের হার কমানোর প্রক্রিয়ায় সম্ভাব্য বিরতির ইঙ্গিত ডলারের চাহিদাকে পুনর্বহাল করে। বিনিয়োগকারীরা এই সংকেতটি এমনভাবে ব্যাখ্যা করেছেন যে ফেড এখন আর আগ্রাসীভাবে সুদের হার কমানোর পরিকল্পনা করছে না—যদিও ফেড কমিটির উপর হোয়াইট হাউসের প্রশাসনিক চাপ অব্যাহত রয়েছে। আজ ট্রেডাররা ইউরোজোনে আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর ওপর দৃষ্টিপাত করছে। ইউরোপ ও জার্মানির প্রান্তিক এবং মাসিক ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ সূচকগুলোর জন্য ট্রেডাররা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, কারণ স্বল্পমেয়াদে এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল ইউরোর মূল্যকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে। ইউরোজোনের জিডিপি প্রতিবেদন অঞ্চলটির বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং প্রবৃদ্ধির গতিপথ সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করবে। যদি প্রকাশিত পরিসংখ্যানগুলোর ফলাফল পূর্বাভাসের চেয়ে ইতিবাচক হয়, তাহলে এটি ইঙ্গিত দেবে যে ইউরোপীয় অর্থনীতি পূর্বের চেয়ে বেশি স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হবে। ইউরোজোনের বেকারত্বের হারও একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। বেকারত্ব হ্রাস পেলে সেই সাধারণভাবে ইতিবাচক লক্ষণ হিসেবে গণ্য করা হয়, যা অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি এবং ভোক্তা ক্রিয়াকলাপ বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয় — এর ফলে ইউরোর আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়াও, জার্মানির ভোক্তা মূল্য সূচকও (CPI) যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। মূল্যস্ফীতি এমন একটি মৌলিক বিষয়, যা জার্মানির কেন্দ্রীয় ব্যাংক মৌলিক নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে বিবেচনায় রাখে। ভোক্তা মূল্য সূচক বৃদ্ধি পেলে সেটি ভবিষ্যতে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ইসিবি) কর্তৃক কঠোর মুদ্রানীতি গ্রহণ করার ইঙ্গিত দিতে পারে। তাই আজকের প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলোর ফলাফলের সম্মিলিত প্রভাব ইউরোপীয় মুদ্রার মূল্যের ভবিষ্যৎ গতিপথকে গভীরভাবে প্রভাবিত করতে পারে। বিনিয়োগকারীরা প্রতিটি সূচক গভীরভাবে বিশ্লেষণ করবেন, যাতে ইউরোজোন অর্থনীতির ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা নির্ধারণ করে বিনিয়োগের সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। দৈনিক ট্রেডিং কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা 1 এবং 2 বাস্তবায়নের ওপর জোর দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1608390473.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1673-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1640-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে পারেন। মূল্য 1.1673-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র কারেকশনের অংশ হিসেবে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1620-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরোর লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1640 এবং 1.1673-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.1620-এর (চার্টে হালকা লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1587-এর লেভেল যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোনো সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1640-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1620 এবং 1.1587-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/428957