-
1 Attachment(s)
ঈদ পরবর্তী প্রথম দিনেই ব্যাপক উত্থান দিয়ে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। আজ রোববার ১৬ মে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.০৯ শতাংশ বা ৬২.৬৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮১৩.১৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৭.৬৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮২.৭৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৫.৭৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৯২.৬৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৩১টির, কমেছে ৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৭ কোটি ৬০ লাখ ৬০ হাজার ৫৩৩টি শেয়ার ২ লাখ ৫৬ হাজার ২৩৮ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪১৮ কোটি ৩৬ লাখ ৫৩ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.১৫ শতাংশ বা ১৯১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৮৪৯.১৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৯২টির, কমেছে ৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭১ কোটি ১৫ লাখ ৫৪ হাজার ৭৫০ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ১০৮ কোটি ৩৪ লাখ ৮৫ হাজার ৭৩৩ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৩৭ কোটি ১৯ লাখ ৩০ হাজার ৯৮৩ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14333[/ATTACH]
-
পবিত্র ঈদুল ফিতরের পর সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস আজ সোমবার (১৭ মে) ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৫’শ কোটি টাকা। অন্যদিকে সিএসইতেও লেনদেন বৃদ্ধিতে রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। তবে সূচক ও লেনদেন বাড়লেও কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/480351414.jpg[/IMG]
আজ ১৭ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৬ শতাংশ বা ২৬.৯২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৪০.০৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮৫.০৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৬.৬৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৯৯.৩০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪২টির, কমেছে ১৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৯ কোটি ১২ লাখ ১০ হাজার ৬৯৩টি শেয়ার ২ লাখ ৭২ হাজার ৯৪০ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৫৩৪ কোটি ৬২ লাখ ২৪ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৪৪ শতাংশ বা ৭৩.৪০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৯২২.৫৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১২৫টির, কমেছে ১৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১১৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৯ হাজার ৮২৬ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৭১ কোটি ১৫ লাখ ৫৪ হাজার ৭৫০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৪৪ কোটি ১২ লাখ ১৫ হাজার ৭৬ টাকা।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]14346[/ATTACH]
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে হালকা কারেকশনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। মুনাফা তোলার প্রবণতায় এদিন সেল প্রেসারটা বেশি হয়েছে। যে কারণে সূচকের পাশাপাশি বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। তবে দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দৈনিক লেনদেন। ধারাবাহিকভাবে লেনদেন বৃদ্ধি পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক।
ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.১৯ শতাংশ বা ১০.৮৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮২৯.২৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩.৯৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮১.১৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৪.৫০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৯৪.৮০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৯২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৩টির, কমেছে ২১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৭ কোটি ৪০ লাখ ২৬ হাজার ২৭১টি শেয়ার ২ লাখ ৪৪ হাজার ৪৬৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৭১৯ কোটি ৬৩ লাখ ৪১ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.১৫ শতাংশ বা ২৪.৫৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৮৯৮.০৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৮৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৯২টির, কমেছে ১৬৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৭৪ লাখ ৫০ হাজার ৩১৫ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ১১৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৯ হাজার ৮২৬ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৫৪ কোটি ৫৩ লাখ ১৯ হাজার ৫১১ টাকা।
-
1 Attachment(s)
দিন যত যাচ্ছে পুঁজিবাজার যেন ততই ফুলে ফেঁপে উঠছে। আজ সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দীর্ঘদিন পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দৈনিক লেনদেন ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। অন্যদিকে ১৭ হাজার সূচক অতিক্রম করে সিএসইতেও রেকর্ড হয়েছে। এতে বিনিয়োগকারীসহ বাজার সংশ্লিষ্টরাও নতুন আশায় বুক বাঁধছেন। জানা যায়, আজ ১৯ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৭৫ শতাংশ বা ৪৩.৯১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৭৩.১৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১.২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮২.৪১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৬.২১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩২টির, কমেছে ১৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৭২ কোটি ৪ লাখ ৭০ হাজার ২৯১টি শেয়ার ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮২৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৯৯ কোটি ৫ লাখ ১৫ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৮৭ শতাংশ বা ১৪৭.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৪১.৯২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১২৯টির, কমেছে ১৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১২৭ কোটি ৫৭ লাখ ৫৯ হাজার ৩৫৪ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৬০ কোটি ৭৪ লাখ ৫০ হাজার ৩১৫ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৬৬ কোটি ৮৩ লাখ ৯ হাজার ৩৯ টাকা।
[ATTACH]14360[/ATTACH]
-
ঈদুল ফিতর পরবর্তী দেশের শেয়ারবাজারে বেশকিছু ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা গেছে। গত সপ্তাহে শেয়ারবাজারে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৮ হাজার কোটি টাকা। বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৩৫১ কোটি টাকা। সূচক ৬ হাজার পয়েন্ট ছুঁই ছু্ঁই। আর বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। শেয়ারবাজারে এ উত্থানকে স্বাভাবিক হিসেবেই দেখছেন অনেকেই। বাজারের এমন স্থিতিশীল আচরণের পেছনে ৫টি ইতিবাচক যৌক্তিক কারণ রয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে সামনে দিনে শেয়ারবাজার আরও গতিশীল ও ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তখন সূচক ৬ হাজারের গণ্ডি পেরিয়ে ৭ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক অতিক্রম করতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সংশ্লিষ্টদের চোখে শেয়ারবাজার ইতিবাচক থাকার ৫টি কারণ হলো-আসন্ন প্রস্তাবিত ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজাটে করপোরেট কর কমানোর আভাস, বর্তমানে ব্যাংকগুলো আয় ভালো অবস্থানে রয়েছে ও ভালো লভ্যাংশ দিয়েছে, ব্যাংকের শেয়ার এখনও অনেক কম দাম পাওয়া যাচ্ছে, বিমা কোম্পানিগুলোর আয়ও অনেক বেড়েছে ও ভালো লভ্যাংশ দিচ্ছে এবং শেয়ারবাজারের প্রাইস আর্নিং রেশিও (পিই) অন্যান্য দেশের তুলনায় কম রয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বেশ কয়েক বছর ধরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইক্স ৬ হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি আসলেই বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একটি মনস্তাত্ত্বিক ভীতি কাজ করে। অনেকেই ভাবতে শুরু করে, এ পরিস্থিতিতে বাজার আর বাড়বে না। বাজার কারেকশন হয়ে ৬ হাজার পয়েন্টের নিচে চলে আসবে। তবে শেয়ারবাজারের বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগকারীদের মনস্তাত্ত্বিক এ জায়গা থেকে বেরিয়ে আসা প্রয়োজন। এটা না হলো শেয়ারবাজারের পরিসর বাড়ানোর যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা বাধাগ্রস্ত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্ট একাধিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা বলছেন, বাজারে নতুন বিনিয়োগ আসছে। আর বেশির ভাগ বিনিয়োগ আসছে পুরোনো বিনিয়োগকারীদের হাত ধরে। বর্তমান ইতিবাচক পরিস্থিতির কারণে অনেক নিষ্ক্রিয় বিনিয়োগকারীরা পুনরায় সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। এছাড়া লভ্যাংশ ঘোষণার মৌসুম হওয়ায় অনেক বিনিয়োগকারী সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। বেড়েছে ব্যাংকের বিনিয়োগও। যার ইতিবাচক প্রভাবে বাজার ঊর্ধ্বমুখী। ফলে বাজারের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরেছে। এছাড়া, এবার ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজার পয়েন্ট অতিক্রম করলেই বিনিয়োগকারীদের মনে আস্থা আরও বাড়িয়ে দেবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইক্স চালু হয় ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি। ওই ডিএসইএক্স ছিল ৪০৫৫ পয়েন্টে। এরপর টানা ৪ বছরের বেশি সময় পর ২০১৭ সালের ৪ এপ্রিল ডিএসইএক্স সূচক সর্বোচ্চ ৫৭৭৭ পয়েন্টে উঠে। তারপর সূচকটি পুনরায় নেমে আসে। পরবর্তী সময়ে ওই বছরের ৩১ আগস্ট প্রথমবারের মতো ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজারের মাইলফলক অতিক্রম করে ইতিহাস গড়ে। ওইদিন ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৬০০৬ পয়েন্টে। এরপর থেকে টানা ছয় মাস অর্থাৎ ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সূচক ৬ হাজার পয়েন্টে অবস্থান করে। ওইদিন ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৬ হাজার ৫০ পয়েন্টে। এরপর থেকে সূচক পুনরায় ধারাবাহিকভাবেই কমতে শুরু করে। এক পর্যায়ে ২০২০ সালের ৮ জুন ডিএসইএক্স সূচক কমে ৩ হাজার ৯৫৬ পয়েন্টে চলে আসে। তবে ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির পর থেকে এখন পর্যন্ত ডিএসইএক্স সূচক আর ৬ হাজার পয়েন্ট স্পর্শ করেনি। তবে এর মধ্যে বেশ কয়েকবার ৬ হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি অবস্থানে এসেও সূচক ফিরে যেতে লক্ষ্য করা গেছে। ২০২১ সালের ১৪ জানুয়ারি ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজারের কাছাকাছি অর্থাৎ ৫ হাজার ৯০৯ পয়েন্ট উঠে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1083417519.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]14409[/ATTACH]
আবারো ঘুরে দাঁড়িয়েছে শেয়ারবাজার। আজ সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। তবে লেনদেন ১৮’শ কোটি টাকা ছাড়িয়ে নতুন চমক দেখিয়েছে পুঁজিবাজার।
আজ ২৪ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯৬ শতাংশ বা ৫৫.৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৪২.৯১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৬.২৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৬৯.৯২ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১১.২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৭২.৯৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৪১টির, কমেছে ৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৬৪ কোটি ৬৮ লাখ ৯০ হাজার ৮২০টি শেয়ার ২ লাখ ৬১ হাজার ৮৩৮ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৮২০ কোটি ৭ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.১৫ শতাংশ বা ১৯২.১৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৯৫০.০৭ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৯৮টির, কমেছে ৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৯৮ কোটি ৫৮ লাখ ৮৭ হাজার ৬০১ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৯১ কোটি ৭৩ লাখ ১৬ হাজার ৭০৩ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৬ কোটি ৮৫ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৮ টাকা।
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দৈনিক লেনদেন দুই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। অন্যদিকে ১৭ হাজার সূচক স্পর্শ এবং দেড়শ কোটি টাকা লেনদেনের কাছাকাছিতে গিয়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জও চমক দেখিয়েছে। জানা যায়, আজ ২৫ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৭২ শতাংশ বা ৪১.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৮৪.৭৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৭০.৬০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২.৭০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৭০.২৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৪টির, কমেছে ১৫০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৬৬ কোটি ৪৩ লাখ ৭০ হাজার ৯৫৪টি শেয়ার ২ লাখ ৮৪ হাজার ৪০০ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৮ কোটি ২৭ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৯১ শতাংশ বা ১৫৩.৫৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৮৯.২০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৪২টির, কমেছে ১২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৪৯ কোটি ২৯ লাখ ২৬ হাজার ৭০৪ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৯৮ কোটি ৫৮ লাখ ৮৭ হাজার ৬০১ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৫০ কোটি ৭০ লাখ ৩৯ হাজার ১০৩ টাকা।
[ATTACH]14434[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
২০১৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সূচক ৬ হাজার অতিক্রম করেছিল। এরপর তিন বছর ৪ মাস পর ফের ৬ হাজার সূচকের চিত্র দেখল বিনিয়োগকারীরা। শুধু সূচকই নয় দৈনিক লেনদেন দুই হাজার কোটি টাকার ধারাবাহিকতা দেখে মার্কেট নিয়ে নতুন ভাবনা তৈরি হচ্ছে। পুঁজিবাজারের গতির সঙ্গে বিনিয়োগকারীরা লেনদেনের গতি বাড়িয়ে তাল মিলিয়ে চলছেন। আজ ৩০ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩৮ শতাংশ বা ২২.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৮.৬৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৮৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮৫.৮৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৮.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০৮.২৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ১৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৭৯ কোটি ৮৬ লাখ ৫৭ হাজার ৮৭৮টি শেয়ার ২ লাখ ৯৭ হাজার ৯৮৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ১৪৯ কোটি ২১ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.১৯ শতাংশ বা ৩২.৩৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৩৭৯.৭৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১২১টির, কমেছে ১৫০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১০৯ কোটি ২ লাখ ১৫ হাজার ৭১১ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ১০৪ কোটি ৩৭ লাখ ৭৭ হাজার ১০২ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৪ কোটি ৬৪ লাখ ৩৮ হাজার ৬০৯ টাকা।
[ATTACH]14514[/ATTACH]
-
দেশের প্রধান শেয়ারবাজারের প্রধান সূচকটি আবারও ৬ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক ছাড়িয়েছে। প্রায় ৩৯ মাস পর সূচকটি সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠেছে। পাশাপাশি বাজার মূলধনও পৌঁছে গেছে রেকর্ড উচ্চতায়। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার বিনিয়োগকারীদের নজর ছিল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্সে। কারণ, গত সপ্তাহ শেষে সূচকটি ৬ হাজার পয়েন্ট থেকে মাত্র ১৪ পয়েন্ট দূরে অবস্থান করছিল। সপ্তাহের প্রথম দিনে সেটি ৬ হাজার ছাড়াবে, নাকি বাজার সংশোধন হবে—তা নিয়েই ছিল কৌতূহল। বিনিয়োগকারীসহ বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের একটি অংশের ধারণা, প্রধান সূচকটি ৬ হাজারের ওপরে স্থায়ী হলে তাতে বাজারে নতুন করে আবার কিছু বিনিয়োগ আসবে। আরেকটি অংশ মনে করে, বাজার কিছুটা নিম্নমুখী হতে পারে। কারণ, এ পর্যায়ে সব শ্রেণির বিনিয়োগকারীই লাভে রয়েছেন।
-
1 Attachment(s)
টানা উত্থানের পর আজ সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনে কারেকশনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। এদিন মুনাফা তোলার ঝোঁকে ছিলেন বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী। যে কারণে অতিরিক্ত সেল প্রেসার হয়ে সূচকের পতন হয়েছে। সূচক কমার পাশাপাশি দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে বিরুপ প্রভাব। জানা যায়, আজ ৩১ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.২৯ শতাংশ বা ১৭.৭১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৯৯০.৯৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৩২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮৬.২০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২.৪৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০৫.৮২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০২টির, কমেছে ২০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৫ কোটি ১৪ লাখ ৩৮ হাজার ৭০১টি শেয়ার ২ লাখ ৬৭ হাজার ৪৩৯ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৭৩৬ কোটি ৩৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.১১ শতাংশ বা ১৯.৭৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৩৫৯.৫৭ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৮৯টির, কমেছে ১৬৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৫৮ কোটি ৯৩ লাখ ২৭ হাজার ৫২ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ১০৯ কোটি ২ লাখ ১৫ হাজার ৭১১ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৫০ কোটি ৮ লাখ ৮৮ হাজার ৬৫৯ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14532[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শুরুর প্রথম দুই ঘন্টায় বিক্রেতা সংকটে পড়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ৪ কোম্পানি। বিক্রেতা সংকটে হল্টেড হয়েছে এ ৪ কোম্পানি। কোম্পানিগুলো হচ্ছে: রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল এবং আলহাজ্ব টেক্সটাইল।
[ATTACH=CONFIG]14544[/ATTACH]
তথ্যমতে, সোমবার রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৭১.৩০ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ৭২.৭০ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭৮.৪০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৭.১০ টাকা বা ৯.৯৫ শতাংশ বেড়েছে।স্ট্যান্ ার্ড ইন্স্যুরেন্স : স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের সোমবার শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৫৪.৩০ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ৫৬ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫৯.৭০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৫.৪০ টাকা বা ৯.৯৪ শতাংশ বেড়েছে।প্যারামা ন্ট টেক্সটাইল : সোমবার প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৪৭.৫০ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ৪৮.২০ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫২.২০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪.৭০ টাকা বা ৯.৮৯ শতাংশ বেড়েছে।আলহাজ্ব টেক্সটাইল : সোমবার আলহাজ্ব টেক্সটাইলের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৩৬.৪০ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ৩৮ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩.৬০ টাকা বা ৯.৮৯ শতাংশ বেড়েছে।
-
1 Attachment(s)
লেনদেনের আবারও রেকর্ড হয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। আজ বুধবার সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকার, যা গত সাড়ে ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন পুঁজিবাজারে। এর আগে ২০১০ সালের ৬ ডিসেম্বর ডিএসইতে ২ হাজার ৭১১ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এরপর চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ২ হাজার ৬৬৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়। চার দিনের মধ্যে সেই লেনদেনের পরিমাণ আবার ছাড়াল ডিএসই। ২০১০ সালের ওই ডিসেম্বরে ব্যাপক ধস নামে শেয়ারবাজারে। সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনের পরিমাণও কমে যায় ব্যাপকভাবে। তবে চলতি বছরে আবারও লেনদেনে ভালো গতি ফিরে এসেছে ডিএসইতে। ডিএসইতে আজ আগের দিন থেকে ৬৩৫ কোটি টাকা বেশি লেনদেন হয়েছে। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৬৫ কোটি টাকা। লেনদেন বৃদ্ধির পাশাপাশি সূচক বেড়েছে ডিএসইতে। লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স ৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৫৫ পয়েন্টে। ডিএসইতে আজ হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২০৮ টির, কমেছে ১২৪ টির, অপরিবর্তিত আছে ৩৭টির দর। গত কার্যদিবসে লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৪৭ পয়েন্ট। লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো বেক্সিমকো, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল পলিমার, ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেড, পাইওনিয়ার ইনস্যুরেন্স, ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, এনআরবিসি ব্যাংক, ফেডারেল ইনস্যুরেন্স, ডাচ বাংলা ব্যাংক ও ফরচুন।
[ATTACH=CONFIG]14629[/ATTACH]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৯০ পয়েন্ট। সূচকটি ১৭ হাজার ৫২১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৬ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৮টির, দর কমেছে ৯৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির।
-
1 Attachment(s)
পুঁজিবাজারে সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকার লেনদেন, বেড়েছে বাজার মূলধন। চলমান লকডাউনের মধ্যে পুঁজিবাজার ফিরেছে তার স্বাভাবিক গতিতে। বর্তমান কমিশনের বেশ কিছু সঠিক সিদ্ধান্ত ও নতুন পদক্ষেপের ফলে পুঁজিবাজারের উত্থান অব্যাহত রয়েছে। যার ফল হিসেবে গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারে ১২ হাজার ৭০০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে পাশাপাশি বাজার মূলধন বেড়েছে ৯৯০ কোটি টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14652[/ATTACH]
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৮ হাজার ৯৪৭ কোটি ৪৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৯ হাজার ৯৩৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৯৯০ কোটি ৩১ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১২ হাজার ১৮৮ কোটি ২৩ লাখ ৯৯ হাজার ৮৪৫ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১০ হাজার ২৫৮ কোটি ৬৫ লাখ ৬৯ হাজার ৫০৯ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ১ হাজার ৯২৯ কোটি ৫৮ লাখ ৩০ হাজার ৩৩৬ টাকা বা ১৯ শতাংশ বেড়েছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৩.২১ পয়েন্ট বা ০.২২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৬.৬৪ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৬.৩১ পয়েন্ট বা ০.৪৯ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১.৫১ পয়েন্ট বা ০.০৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে ১ হাজার ২৯৯.৪৮ পয়েন্ট এবং ২ হাজার ২০৫.১০ পয়েন্টে।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭১টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২১১টির বা ৫৬.৮৭ শতাংশের, কমেছে ১৪২টির বা ৩৮.২৮ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টির বা ৪.৮৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৫২৭ কোটি ৪৫ লাখ ৮৯ হাজার ২৫৩ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩৭৮ কোটি ৩২ লাখ ৪২ হাজার ৭৩৫ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১৪৯ কোটি ১৩ লাখ ৪৬ হাজার ৫১৮ টাকা বা ৩৯.৪২ শতাংশ বেড়েছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪১.৮৫ পয়েন্ট বা ০.২৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫৮৫.৩৩ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ২০.৩৬ পয়েন্ট বা ০.১৯ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ২৭.৭৬ পয়েন্ট বা ০.২১ শতাংশ এবং সিএসআই ২১.৫৩ পয়েন্ট বা ২.০৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০ হাজার ৫৯৪.৪২ পয়েন্ট, ১৩ হাজার ১১৮.৬৪ পয়েন্টে এবং সিএসআই ১ হাজর ৭৭.১৯ পয়েন্টে। তবে সিএসই-৫০ সূচক ১২.৩৪ পয়েন্ট বা ০.৯৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৮৩.৪৩ পয়েন্টে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৩৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৯৩টির বা ৫৭.৭৮ শতাংশের দর বেড়েছে, ১২৩টির বা ৩৬.৮৩ শতাংশের কমেছে এবং ১৮টির বা ৫.৩৯ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
টানা চার কার্যদিবস ধরে শেয়ারবাজারে ব্যাংক এবং ইন্স্যুরেন্স সেক্টরে দরপতন চলছে। এছাড়া দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। বর্তমান বাজারকে ঘিরে এমন কোন ইস্যু নেই যে টানা দরপতন হতে থাকবে। তবে টানা উত্থানের পর বর্তমানে কারেকশন চলছে এমনটাই মনে হচ্ছে। অবশ্য শেয়ারবাজারের এই দরপতনের জন্য কিছু কোম্পানির শেয়ারের অস্বাভাবিক দামকে কারন বলা যায়। অস্বাভাবিক দাম বাড়ার এই তালিকায় অধিকাংশই রয়েছে ব্যাংক এবং সাধারণ বীমা কোম্পানি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/695444837.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]14691[/ATTACH]
সূচকের উত্থান অব্যাহত আছে দেশের শেয়ারবাজারে। আজ বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৩০ পয়েন্ট, অবস্থান করছে ৬ হাজার ৮২ পয়েন্টে। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৯১ পয়েন্ট। ডিএসইতে আজ প্রথম দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ৬৪৩ কোটি টাকা। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৭২ টির, কমেছে ১৪৪ টির, অপরিবর্তিত আছে ৫৪ টির দর। ডিএসইতে এ সময় পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো বেক্সিমকো, পাইওনিয়ার ইনস্যুরেন্স, ওরিয়ন ফার্মা, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ন্যাশনাল পলিমার, কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স, প্যারামাউন্ট, সন্ধানী ইনস্যুরেন্স, মার্কেন্টাইল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ও বিবিএস কেবলস। গতকাল লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ২৯ পয়েন্ট। লেনদেন হয় ২ হাজার ১০৯ কোটি টাকার।
অপর দিকে সিএসইতে হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০০ টির, কমেছে ৮০ টির, দর অপরিবর্তিত আছে ৪৪ টির। এ সময় পর্যন্ত লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ৮৯ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের উত্থান দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। কিন্তু সূচক বৃদ্ধি পেলেও বেশিরভাগ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। অন্যদিকে দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। জানা যায়, আজ ২০ জুন ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.২৮ শতাংশ বা ১৬.৬৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৬৯.৪১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.৬৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৯৬.৬০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১০.২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০৭.৩০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৬টির, কমেছে ১৭৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৪৮ শতাংশ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৩ কোটি ৫৩ লাখ ১৯ হাজার ৭০১টি শেয়ার ২ লাখ ৪৭ হাজার ৩৮৫ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৮৩৫ কোটি ২৫ লাখ ৩৯ হাজার টাকা।
[ATTACH]14710[/ATTACH]
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.০৭ শতাংশ বা ১২.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৫৪৩.৮২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৪ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১১৭টির, কমেছে ১৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৫৩ কোটি ৮১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৭৫ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০৪ কোটি ৯৫ লাখ ৯৩ হাজার ৯২৯ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৪৮ কোটি ৮৬ লাখ ৪ হাজার ৭৪৬ টাকা।
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে টেক্সটাইলে ভর করে শেয়ারবাজারে বড় উত্থান দিয়ে শেয়ারবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। দৈনিক লেনদেনও ছাড়িয়েছে দুই হাজার কোটি টাকা। *বেশিরভাগ শেয়ার দর বাড়লেও টেক্সটাইল খাতে আজ বেশ আকর্ষণ ছিল। দর বৃদ্ধির শীর্ষ কোম্পানিগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই টেক্সটাইল কোম্পানি। অন্যদিকে ওটিসি থেকে ফেরা ও স্বল্প দুর্বল কোম্পানির শেয়ার দর বৃদ্ধি পাচ্ছে চোখে পড়ার মতো। জানা যায়, আজ ২১ জুন ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯২ শতাংশ বা ৫৬.০০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ১২৫.৪১পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৮.৯৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩০৫.৫৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৩.৫৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২২০.৮৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২২৪টির, কমেছে ১১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৬০.২২ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৬৩ কোটি ৪০ লাখ ২২ হাজার ৮৫০টি শেয়ার ২ লাখ ৯১ হাজার ৭২৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৪৩ কোটি ৪৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.০৪ শতাংশ বা ১৮৩.৬৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৭৬৭.৫০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৯ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৯৬টির, কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭৯ কোটি ৩৭ লাখ ৩৪ হাজার ৪৬ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৫৩ কোটি ৮১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৭৫ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৭৪ কোটি ৪৪ লাখ ৬৪ হাজার ৬২৯ টাকা।
[ATTACH]14722[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ব্যাপক দরপতন দিয়ে শেয়ারবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। দৈনিক লেনদেনও রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। ৫৮ শতাংশ শেয়ারের দরপতন দিয়ে আজ লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। জানা যায়, আজ ২২ জুন ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৭ শতাংশ বা ২৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৯৬.৪১পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.৭৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩০২.৭৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৯.৫৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ২১১.৩০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৪টির, কমেছে ২১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৫৮ শতাংশ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৫ কোটি ৪৬ লাখ ৭৮ হাজার ২৩৩টি শেয়ার ২ লাখ ৩ হাজার ৮৩৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ২৭৫ কোটি ২৯ লাখ ৪ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.০৪ শতাংশ বা ৬.৭১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৭৫৫.৮২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৬ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৩১টির, কমেছে ১৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১০২ কোটি ৫৯ লাখ ৬০ হাজার ৮ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭৯ কোটি ৩৭ লাখ ৩৪ হাজার ৪৬ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ২৮ কোটি ১৪ লাখ ৯৫ হাজার ৩৭৯ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14728[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
অব্যাহত দরপতনে ফের পুঁজি হারানোর শঙ্কা!
[ATTACH=CONFIG]14737[/ATTACH]
গতকালকের মতো আজ সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ব্যাপক দরপতন দিয়ে শেয়ারবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। দৈনিক লেনদেন দুই হাজার কোটি ছাড়ালেও বেশিরভাগ শেয়ারের দরপতনে ফের পুঁজি হারানোর শঙ্কায় রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
আজ ২৩ জুন ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.১৪ শতাংশ বা ৬৯.৮৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩৫.৮৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৬.৯১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৯৭.৩৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৬.৮৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৮৮.৮৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৩টির, কমেছে ২১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৫৮.৩৩ শতাংশ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৭৫ কোটি ৭৩ লাখ ৫০ হাজার ৩৪৪টি শেয়ার ৩ লাখ ২২ হাজার ৫৮৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৩০ কোটি ৩ লাখ ৬৭ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.০৯ শতাংশ বা ১৯৪.৩৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৫৭০.৭৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৮ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১১৮টির, কমেছে ১৭৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৩৬ কোটি ৩৬ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬৯ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০২ কোটি ৫৯ লাখ ৬০ হাজার ৮ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৩৩ কোটি ৭৬ লাখ ৯৩ হাজার ৫৬১ টাকা।
-
1 Attachment(s)
গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহ পতন হলেও গত সপ্তাহে পুঁজিবাজার ফিরেছে তার স্বাভাবিক গতিতে। বর্তমান কমিশনের বেশ কিছু সঠিক সিদ্ধান্ত ও নতুন পদক্ষেপের ফলে পুঁজিবাজারের উত্থান অব্যাহত রয়েছে। যার ফল হিসেবে গত সপ্তাহে বাজার মূলধন বেড়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকা।
আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৮ হাজার ১৩৪ কোটি ৮২ লাখ ৪৭ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ১০ হাজার ৬৩৮ কোটি ৭৬ লাখ ১৮ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৫০৩ কোটি ৯৩ লাখ ৭১ হাজার টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৫৬০ কোটি ৮৭ লাখ ৬২ হাজার ৮৯০ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৪৪৪ কোটি ৮৪ লাখ ৮ হাজার ২৩২ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১১৬ কোটি ৩ লাখ ৫৪ হাজার ৬৫৮ টাকা বা ২৬ শতাংশ বেশি হয়েছে।
[ATTACH]14755[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
মহামারীর বিস্তার রোধে নতুন ‘লকডাউন’ ঘোষণার প্রভাবে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইতে ব্যাপক দরপতন হয়েছে; সূচক আবার নেমে গেছে ৬ হাজার পয়েন্টের নিচে। সোমবার থেকে সীমিত ও বৃহস্পতিবার থেকে কঠোর লকডাউনের সরকারি সিদ্ধান্ত এলেও পুঁজিবাজারে লেনদেন চালু থাকা নিয়ে ‘সংশয়’ থেকেই মূলত বিনিয়োগকারীরা রোববার শেয়ার বিক্রি করতে ছিলেন যেন মরিয়া। এ কারণেই একদিনে সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্টের বেশি, যা শতাংশের হিসাবে তিন মাসের সর্বোচ্চ পতন। জুন ক্লোজিংয়ের এই সময়ে কোম্পানিগুলো শেয়ার বিক্রি করে দিয়ে মুনাফা তুলে। সেটার একটা ছোট প্রভাব আছে। এছাড়া একটা আতংক কাজ করেছে যে মার্কেট খোলা থাকবে কিনা। অনেকে আগে থেকেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলেন আজকে বিক্রি করবেন, তারা বিক্রি করে দিয়েছেন। তবে বাজারে অনেক ক্রেতা আছে, বাজার এখনও শক্ত অবস্থানে আছে। কালকে বেশি বিক্রির চাপ থাকায় ক্রেতারা এক সময় চুপ করে ছিলেন। কারণ সবাইতো কমে কিনতে চায়। তাই এই ভয় যৌক্তিক নয়। রোববার সপ্তাহের প্রথমদিন নির্বিচারে প্রায় সব খাতের প্রায় সব শেয়ারের দাম কমলেও লেনদেন বেড়েছে দেশের দুই পুঁজবাজারে।
[ATTACH=CONFIG]14758[/ATTACH]
এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ১০০ দশমিক ১১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৪ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৯৯২ দশমিক ৭৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এর আগে এই সূচক এর চেয়ে বেশি কমেছে গত ৩১ মার্চ। সেদিন সূচক ১ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমেছিল। আগের কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ৫৬ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট সূচক বেড়েছিল ডিএসইতে। এই উত্থান ছিল শতাংশের হিসাবে গত এক মাসের মধ্যে বেশি। ডিএসইতে লেনদেন এদিন আগের দিনের তুলনায় ৮ দশমিক ৯ শতাংশ বা ১৪২ কোটি ২৩ লাখ টাকা বেড়েছে। ঢাকায় এদিন ১ হাজার ৭৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ১ হাজার ৫৯৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। রোববার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৭২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৪টির এবং কমেছে ৩০৬টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ১২টির দর। এদিন বস্ত্র খাত ছাড়া বাকি প্রায় সব খাতের শেয়ারের দাম কমেছে।
রোববার ব্যাংক, বীমা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান,প্রকৌশ এবং ওষুধ খাতের বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমেছে। এদিন ব্যাংক খাতের ৭৭ শতাংশ শেয়ারের দাম কমেছে। বীমা খাতে কমেছে ৮৮ শতাংশ শেয়ারের দাম।ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে ৮৭ শতাংশ এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৯০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে।
বড় পতন থেকে বাদ যায়নি প্রকৌশল খাতও, ৯২ শতাংশ শেয়ারের দাম কমেছে। অন্যদিকে ওষুধ খাতে ৯০ শতাংশ শেয়ারের দাম কমেছে। তবে ব্যতিক্রম ছিল বস্ত্র খাত। লকডাউন হলেও শিল্প কারখানা খোলা থাকবে- এমন সংবাদের ইতিবাচক প্রভাব দেখা গেছে এই খাতের শেয়ারগুলোতে। প্রথম নির্বিচারে এই খাতের শেয়ারের দাম কমলেও দিন শেষে তালিকাভুক্ত ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দাম বেড়েছে; শতকরা হারে যা ৫৩ শতাংশ। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১৪ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮৭ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে। ডিএস৩০ সূচক ৩০ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৬৮ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/385038677.jpg[/IMG]
নভেল করোনাভাইরাসের ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ রোধে কঠোর লকডাউনের খবরে চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববারে বড় দরপতন হয় পুঁজিবাজারে। অবশ্য এর একদিন পরই আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুঁজিবাজার। গতকাল দিনশেষে প্রায় ৩৪ পয়েন্ট বেড়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স। সূচক বাড়লেও গতকাল ডিএসইর দৈনিক গড় লেনদেন কমেছে প্রায় ২৪ শতাংশ। দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে। বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, কভিড-১৯ পরিস্থিতি কোন দিকে যায় সেটি পর্যবেক্ষণ করছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে অনেকেই গতকাল নিষ্ক্রিয় ছিলেন। এ কারণে গতকাল পুঁজিবাজারে দৈনিক লেনদেন কমেছে। অন্যদিকে একশ্রেণীর বিনিয়োগকারী খাতভিত্তিক বিভিন্ন শেয়ারে বিনিয়োগ করে তাদের পোর্টফোলিও পুনর্বিন্যাস করছেন। সব মিলিয়ে গতকাল পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মিশ্র প্রবণতা লক্ষ করা গেছে।
-
নিয়ন্ত্রক সংস্থার ঘোষণা অনুযায়ী, লকডাউনের সময় শুক্র ও শনিবারের সাথে রোববারও বাংলাদেশে ব্যাংক এবং পুঁজিবাজার বন্ধ থাকবে। বাকি চারদিন লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা অবধি। করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে কঠোর লকডাউন শুরুর পর প্রথম দিনের লেনদেনে প্রথম ঘণ্টায় সূচক বেড়েছে দেশের দুই পুঁজবাজারে। গত বৃহস্পতিবার লকডাউনের বিধিনিষেধ কার্যকর হওয়ার পর সোমবারই প্রথম পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে। বিনিয়োগকারীরা ঘরে বসেই ডিজিটাল মাধ্যমে লেনদেন করছেন। সোমবার সকাল ১০টায় লেনদেন শুরুর পর বেলা ১১টা পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের লেনদেন দিবস বুধবারের চেয়ে ৫৩ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ২০৪ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট হয়। ওই সময় পর্যন্ত ঢাকার বাজারে ৫৬৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়।
লেনদেন হওয়া ৩৬৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ২৬০টির দর বাড়ে, ৮০টির কমে এবং ২৯টির দর অপরিবর্তিত থাকে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক বেড়েছে প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে। এ বাজারের প্রধান সূচক সিএএসপিআই বেলা ১১টা পর্যন্ত ১১৮ দশমিক ৯২ পয়েন্ট বেড়ে ১৭ হাজার ৯১৩ দশমিক ৯৬ পয়েন্টে পৌঁছায়।ওই সময় পর্যন্ত চট্টগ্রামের বাজারে মোট ১৯ কোটি ৩৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। সিএসইতে হাতবদল হওয়া ১৮৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ১৩৩টির দর বাড়ে, ৩৮টির কমে এবং ১৫টির দর অপরিবর্তিত থাকে। এর আগে সর্বশেষ লেনদেন হয় গত ৩০ জুন বুধবার। সেদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের থেকে ১০৭ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ১৫০ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট হয়। আর সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৩২১ দশমিক ৫০ পয়েন্ট বেড়ে ১৭ হাজার ৭৯৫ দশমিক শূন্য ৪ পয়েন্টে পৌঁছায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2129198690.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে কঠোর লকডাউনের মধ্যে প্রথম লেনদেনে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে বড় উত্থানে ডিএসইর প্রধান সূচক প্রায় ৪২ মাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছে; রেকর্ড হয়েছে বাজার মূলধনেও। লকডাউন শুরুর আগের দিনও সূচকে বেশ ঊর্ধ্বগতি ছিল যার রেশ সোমবারের লেনদেনেও দেখা গেছে।গত বৃহস্পতিবার লকডাউনের বিধিনিষেধ কার্যকর হওয়ার পর সোমবার প্রথম লেনদেন হয়েছে।কঠোর বিধিনিষেধ মেনে চলার সর্বাত্মক এই লকডাউনের মধ্যে ব্যাংক খোলা থাকা সাপেক্ষে লেনদেন চলবে পুঁজিবাজারে।এসময় সপ্তাহে সোম থেকে বৃহস্পতিবার পর্য্নত ব্যাংকে লেনদেন হবে দেড়টা পর্যন্ত আর পুজিবাজার চালু থাকবে ১টা পর্যন্ত।সোমবার বিনিয়োগকারীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোনে নির্দেশনা দিয়ে বা অ্যাপের মাধ্যমে নিজেরাই লেনদেন করেছেন বলে ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তারা জানান।এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৬৯ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ১৩ শতাংশ বেড়ে দিন শেষে ৬ হাজার ২১৯ দশমিক ৯৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।সূচকের এই অবস্থান গত সাড়ে তিন বছরের মধ্যে বেশি। এর আগে ডিএসইএক্স এরচেয়ে বেশি ছিল ২০১৮ সালের ৭ জানুয়ারিতে। সেদিন সূচক ছিল ৬ হাজার ২৬৮ দশমিক ৪২ পয়েন্ট।এদিন ডিএসইর বাজার মূলধনও আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেড়ে ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৯৮ কোটি ৫৩ লাখ টাকা হয়েছে।সোমবার এই বাজারে লেনদেনও আগের দিনের তুলনায় ১০ দশমিক ২০ শতাংশ বা ১৪৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বেড়েছে।ঢাকায় এদিন ১ হাজার ৫৫১ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ১ হাজার ৪০৭ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।সোমবার বাংলাদেশের প্রধান পুঁজিবাজারে ৬৫ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।সোমবার এই বাজারে লেনদেন হয়েছে ৩৭৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৪৩টির এবং কমেছে ১১৯টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির দর।এদিন বীমা খাত ছাড়া প্রায় সব খাতের শেয়ারের দাম বেড়েছে। এর মধ্যে বস্ত্র খাতের প্রায় শতাভাগ কোম্পানির শেয়ারে দাম বেড়েছে।এদিন বস্ত্র খাতের তালিকাভুক্ত ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে ৫৭টির শেয়ারের দাম বেড়েছে, শতকরা হারে প্রায় ৯৮ শতাংশ। লেনদেন হয়েছে মোট লেনদেনের ২৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১১ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩২৬ দশমিক ৭২ পয়েন্টে।ডিএস৩০ সূচক ১৬ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২২৫ দশমিক ১২ পয়েন্টে।ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০টি কোম্পানিবেক্সিমক লিঃ, এমএল ডাইং, কেয়া কসমেটিক্স, সন্ধানী লাইফ, ম্যাকসন স্পিনিং, ন্যাশনাল ফিড মিল, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, মালেক স্পিনিং, জেনেক্স ইনফোসেস লিঃ ও আইএফআইসি।দাম বাড়ার শীর্ষ ১০টি কোম্পানিখান ব্রাদার্স পিপি, সোনালি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ইয়াকিন পলিমার, জাহিন স্পিনিং, এমএল ডাইং, ফারইস্ট নিটিং, এনভয় টেক্স, সেন্ট্রাল ফার্মা, প্যাসেফিক ডেনিমস ও ডেল্টা স্পিনিং।দাম কমার শীর্ষ ১০টি কোম্পানিমুন্নু ফেব্রিক্স, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স, মনোস্পুল পেপার, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট, প্রাইম ইসলামি লাইফ, ন্যাশনাল টি, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স ও বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স।এদি চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও সূচক বেড়েছে।এই বাজারের প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৪০ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৩৫ দশমিক ৬৩ পয়েন্টে।ডিএসইতে বাড়লেও সোমবার এই বাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ৩৩ দশমিক ২৪ শতাংশ বা ২৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা কমেছে।মোট ৫২ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৭৮ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।সিএসইতে ৩০৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২১৫টির, কমেছে ৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টির দর।
[ATTACH=CONFIG]14824[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের সামান্য উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। সূচকের উত্থান হলেও কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। এছাড়া দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। পুঁজিবাজারে আজ ৪৪.৫৪ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। জানা যায়, আজ ১৪ জুলাই ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.১২ শতাংশ বা ৭.৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৭৩.৩৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৯৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৫৩.১০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ০.৯৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২৭৪.৭০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৬টির, কমেছে ১৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৪৪.৫০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৬১ কোটি ৫৮ লাখ ৪৭ হাজার ৯৫৭টি শেয়ার ২ লাখ ৬৮ হাজার ৪৪৭ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৬৪৮ কোটি ৮৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.০৭ শতাংশ বা ১২.৮০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ২০৭.৪৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৫ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৪৫টির, কমেছে ১৩৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৫৩ কোটি ৮ লাখ ৭৪ হাজার ৯৬১ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫৭ কোটি ৭৩ লাখ ৮৮ হাজার ১৯০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৪ কোটি ৬৫ লাখ ১৩ হাজার ২২৯ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14897[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]14923[/ATTACH]
পুঁজিবাজার ফিরেছে তার স্বাভাবিক গতিতে। বর্তমান কমিশনের বেশ কিছু সঠিক সিদ্ধান্ত ও নতুন পদক্ষেপের ফলে পুঁজিবাজারের উত্থান অব্যাহত রয়েছে। যার ফল হিসেবে গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারে বাজার মূলধন বেড়েছে আট হাজার কোটি টাকা। তথ্য মতে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ১৭ হাজার ১৮২ কোটি ১৮ লাখ ১ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ২৫ হাজার ২৭১ কোটি ৮২ লাখ ১৪ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৮ হাজার ৮৯ কোটি ৬৪ লাখ ১৩ হাজার টাকা।
বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৬ হাজার ৭০৬ কোটি ৪৮ লাখ ৭৩ হাজার ৯০৯ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৬ হাজার ৪১০ কোটি ৭০ লাখ ৭৩ হাজার ৩৮৮ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ২৯৫ কোটি ৭৮ লাখ ৫২১ টাকা বা ৫ শতাংশ বেড়েছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯৪.৫৯ পয়েন্ট বা ১.৫২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩০৭.৩৬ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৭.৮১ পয়েন্ট বা ১.৩৩ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২৬.৬৯ পয়েন্ট বা ১.১৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে ১ হাজার ৩৫৯.৩৬ পয়েন্ট এবং ২ হাজার ২৭৪.৯১ পয়েন্টে।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭৭টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২৬৭টির বা ৭০.৮২ শতাংশের, কমেছে ৯৪টির বা ২৪.৯৩ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টির বা ৪.২৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ২৪৩ কোটি ৪০ লাখ ১২ হাজার ২২২ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২৮৬ কোটি ৩ লাখ ৭৩ হাজার ৯৪০ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৪২ কোটি ৬৩ লাখ ৬১ হাজার ৭১৮ টাকা বা ১৫ শতাংশ কম হয়েছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩১৬.৬২ পয়েন্ট বা ১.৭৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৩১৮.৫৭ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১৭৯.৫৪ পয়েন্ট বা ১.৬৬ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ৫৬.৩৭ পয়েন্ট বা ০.৪২ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ১৪.৯৯ পয়েন্ট বা ১.১৫ শতাংশ এবং সিএসআই ২০.৪২ পয়েন্ট বা ১.৮২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০ হাজার ৯৯০.৩৫ পয়েন্ট, ১৩ হাজার ৪২৯.৮০ পয়েন্টে, ১ হাজার ৩২১.০৬ পয়েন্টে এবং সিএসআই ১ হাজর ১৪২.০৯ পয়েন্টে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৩৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৪৪টির বা ৭২.১৯ শতাংশের দর বেড়েছে, ৭৭টির বা ২২.৭৮ শতাংশের কমেছে এবং ১৭টির বা ৫.০৩ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1285527792.jpg[/IMG]
রোববার সপ্তাহের প্রথম লেনদেনে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্সে বড় উত্থান হলে তা তিন বছর আট মাস আগের অবস্থানকে পেছনে ফেলে আরও উপরে ৬ হাজার ৩৬৫ দশমিক ১২ পয়েন্টে উঠে যায়। দিনশেষে ডিএসইএক্স আগের দিনের থেকে ৫৭ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৯২ শতাংশ বেড়ে নতুন এই অবস্থানে পৌঁছায়। ২০১০ সালের ধসের তিন বছর পর পুঁজিবাজারে আবার নতুন করে যাত্রা শুরুর প্রত্যাশায় ডিএসই নতুন সূচক ডিএসইএক্স চালু করে। ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি এই সূচকে প্রথম লেনদেন হয়। ওই দিন ৪০৫৫ পয়েন্ট থেকে যাত্রা শুরু করে ডিএসইএক্স। পরের প্রায় চার বছরে ব্যাপক উত্থান পতন শেষে ২০১৭ সালের ২৬ নভেম্বর নতুন এই সূচকটি ৬ হাজার ৩৩৬ দশমিক ৮৯ পয়েন্টে যায়। এরপর আবার দীর্ঘ সময় ধরে পতনের মধ্যেই ছিল বাজার। অনেক চড়াই উৎড়াই পেরিয়ে সাম্প্রতিক বেশ কয়েক মাস ধরে আবার কিছুটা চাঙ্গা অবস্থা দেখা দেয় উভয় পুঁজিবাজারে। সেই ধারাবাহিকতায় অবশেষে রোববার ২০১৭ সালের রেকর্ড উচ্চতাকে ছাপিয়ে আরও উপরে এগিয়ে গেল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স।
এর আগে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিজিএন ২০১০ সালে ধসের আগে ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৮ হাজার ৯১৮ দশমিক ৫১ পয়েন্টে উঠেছিল। এই সূচক গণনা ২০১৩ সালের ৩১ জুলাই বন্ধ করে দেয় স্টক এক্সচেঞ্জটি। রোববার সূচকের উত্থানের পেছনে বেশিরভাগ শেয়ারের দর বাড়ার বিষয়টি ভূমিকা রাখায় এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধনেও রেকর্ড হয়েছে। দিন শেষে বাজার মূলধন হয়েছে ৫ লাখ ৩২ হাজার ৩১১ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
সূচক ও বাজার মূলধনে নতুন ইতিহাস গড়ার দিনে শুরুর এক ঘণ্টা পরই কারিগরি জটিলতার মুখে পড়ে ডিএসইর লেনদেন। রোববার ১১টা ৮ মিনিটের পর বন্ধ হয়ে যাওয়া লেনদেন এক ঘন্টা ২০ মিনিট পর সাড়ে ১২টায় চালু হয়ে চলে সাড়ে তিনটা পর্যন্ত। এদিন সূচকের সঙ্গে এই বাজারে লেনদেনও আগের দিনের তুলনায় দশমিক ১৮ শতাংশ বা ৩ কোটি ১৭ লাখ টাকা বেড়েছে। ডিএসইতে এদিন ১ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ১ হাজার ৭৮৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। রোববার প্রধান এই পুঁজিবাজারে ৫৬ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। এই বাজারে এদিন লেনদেন হওয়া ৩৭৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে মোট দর বেড়েছে ২১০টির এবং কমেছে ১৫০টির। অপরিবর্তিত ছিল ১৩টির দর।
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২০ দশমিক *শূন্য ২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৭৯ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে। ডিএস৩০ সূচক ৩১ দশমিক ১২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩০৬ দশমিক শূণ্য ২ পয়েন্টে।
-
ঈদের ছুটি কাটিয়ে চাঙাভাবে ফিরল পুঁজিবাজার! কোরবানির ঈদের পরে প্রথম লেনদেনে সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনও বেড়েছে ডিএসইতে। গত সপ্তাহের সোমবারের পর ঈদ ও সাপ্তাহিক ছুটি শেষে পাঁচ দিন পর রোববার খোলে পুঁজিবাজার। লেনদেন চলে সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত। দিনের লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ১৯ দশমিক ১৭ পয়েন্ট বা দশমিক ২৯ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ৪২৪ দশমিক ২২ পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছে। ২০১৩ সালে গণনা শুরুর পর ডিএসইএক্স গত রোববার সর্বোচ্চ অবস্থায় পৌঁছেছিল। রোববার ডিএসইতে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ৭ দশমিক ১৩ শতাংশ বা ৯০ কোটি ২১ লাখ টাকা বেড়েছে।এদিন ১ হাজার ৩৫৪ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ১ হাজার ২৬৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। এদিনে ডিএসইতে ৬৩ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৬টির এবং কমেছে ২৩৭টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৮ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৯৩ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে। ডিএস৩০ সূচক ১৪ দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩৩৬ দশমিক ৪৮ পয়েন্টে।চট্টগ্রা স্টক এক্সচেঞ্জে প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১০৩ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান নিয়েছে ১৮ হাজার ৬৭৩ দশমিক ২৩ পয়েন্টে।তবে এই বাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ৭ দশমিক ৬১ শতাংশ বা ৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকা কমেছে।এদিন মোট ৪০ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৪৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা।সিএসইতে ৩০৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫টির, কমেছে ১৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2012401519.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল সূচক বৃদ্ধি পেলেও বেশিরভাগ শেয়ারের দর কমেছে। আজ দ্বিতীয় কার্যদিবসে বেশির শেয়ারের দরপতনের পাশাপাশি সূচকেও নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে। তবে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। জানা যায়, আজ ২৬ জুলাই ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩১ শতাংশ বা ২০.১৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৪০৪.০৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩.৫৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৯০.২৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৩.৭৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩২২.৭৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ২২৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ২৯.৬৮ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৯ কোটি ৩৫ লাখ ১৭ হাজার ৯০৩টি শেয়ার ২ লাখ ৫৩ হাজার ১৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪২৮ কোটি ৯৪ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৩১ শতাংশ বা ৫৬.৯৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৬১৬.২৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৭ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১০৮টির, কমেছে ১৫৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৫৯ কোটি ৯৩ লাখ ৩৯ হাজার ৭০ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪০ কোটি ৭৮ লাখ ৭১ হাজার ৭০০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৯ কোটি ১৪ লাখ ৬৭ হাজার ৩৭০ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14939[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
টানা দরপতনের মধ্যে দিয়ে দিন পার করছে শেয়ারবাজার। আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে বেশির শেয়ারের দরপতনের পাশাপাশি সূচকেও নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে। তবে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। পুঁজিবাজারে আজ ৪০.০২ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে।
আজ ২৭ জুলাই ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩৮ শতাংশ বা ২৪.৩৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩৭৯.৬৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১.৯৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৮৮.২৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৩.৯৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩০৮.৭৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৩টির, কমেছে ১৯৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৪০.০২ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৭ কোটি ৯১ লাখ ১৭ হাজার ৯৯৯টি শেয়ার ২ লাখ ৫৩ হাজার ৮৩২ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪৬২ কোটি ৮১ লাখ ৯ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৪৫ শতাংশ বা ৮৩.৯৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৫৩২.৩৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৯ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১১৪টির, কমেছে ১৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি ৪৯ লাখ ১ হাজার ৭৩৫ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫৯ কোটি ৯৩ লাখ ৩৯ হাজার ৭০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৩ কোটি ৪৪ লাখ ৩৭ হাজার ৩৩৫ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14948[/ATTACH]
-
পবিত্র ঈদুল আজহার পরবর্তী চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২৮ জুলাই) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। বুধবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৮৮ ও ২৩১৩ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ২৩১ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। বুধবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২২৩টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৫৪টি কোম্পানির শেয়ার।বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- সাইফ পাওয়ায়, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, জিপিএইচ ইস্পাত, বারাকা পাওয়ার, আইএফআইসি ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স, বিডি ফাইন্যান্স, রবি, এনআরবিসি ব্যাংক ও রহিমা ফুড।
এর আগে আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ৮ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ১ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১১ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৯০ পয়েন্টে অবস্থান করে।
অপরদিকে, লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১৩ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৫১৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের ৬৪টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৪৭টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/892773875.jpg[/IMG]
-
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন! সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতায় লেনদেন চলছে। ডিএসই ও সিএসইসূত্রে এ তথ্য জানা যায়।এদিন বেলা ১১টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্সের লেনদেনে ৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৬ হাজার ৪২৬ পয়েন্টে। এ ছাড়া ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১৪০১ পয়েন্ট ও ডিএসই-৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ২৩২৮ পয়েন্টে।এ সময় পর্যন্ত লেনদেন হওয়া কম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯টি কম্পানির শেয়ারের। দাম কমেছে ১৩৫টির এবং দাম অপরিবর্তিত রয়েছে ৭০টির।অন্যদিকে একই সময়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৬২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1228728574.jpg[/IMG]
-
দেশের পুঁজিবাজারে ভালো শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ তুলনামূলক কম দেখা যায়। বিপরীতে মন্দ শেয়ারের প্রতি দুর্নিবার আকর্ষণ তাদের। বিনিয়োগকারীদের এ মনস্তত্ত্ব পোয়াবারো হয়েছে কারসাজিকারীদের জন্য। বাজারে গুজব ছড়িয়ে মন্দ শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে তারা। পরিসংখ্যান বলছে, গত আট বছরে বাজার মূলধনে আধিপত্য বিস্তারকারী কোম্পানিগুলোর তুলনায় মন্দ কোম্পানির শেয়ারে বেশি রিটার্ন এসেছে। এতে বিনিয়োগকারীরাও হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন এসব শেয়ার কেনার জন্য। স্বল্প মূলধনী এসব মন্দ কোম্পানির শেয়ারে অস্বাভাবিক রিটার্নের গল্প বিনিয়োগকারীদের কাছেও বেশ উপজীব্য। এমনকি সময়মতো এসব শেয়ারে বিনিয়োগ করতে না পারায় মারাত্মক হতাশায় ভুগতে দেখা গিয়েছে অনেক বিনিয়োগকারীকে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্য-উপাত্ত বলছে, ২০১২ সালের ডিসেম্বরে এক্সচেঞ্জটির বাজার মূলধন ছিল ১ লাখ ৮০ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা। আট বছরের মাথায় গত ডিসেম্বরে তা ২ লাখ ৯৩ হাজার ১৫৪ কোটি টাকায় উন্নীত হয়। এ সময়ে এক্সচেঞ্জটির বাজার মূলধন বেড়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকা। আর এ বাজার মূলধন বৃদ্ধিতে ৭০ দশমিক ৭ শতাংশ অবদান ছিল নয় কোম্পানির। কোম্পানিগুলো হলো ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড, রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ লিমিটেড, বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড, রেনাটা লিমিটেড, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড (বিএটিবিসি), ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড, সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড ও গ্রামীণফোন লিমিটেড। এমনকি গত ছয় মাসের বাজার মূলধন বৃদ্ধিতেও কোম্পানিগুলো উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে। এসব কোম্পানিতে বিনিয়োগকারীদের রিটার্ন এসেছে ভালো। গত আট বছরে এ নয় কোম্পানির মধ্যে সবচেয়ে বেশি রিটার্ন দিয়েছে ম্যারিকো বাংলাদেশ। এ সময় বার্ষিক গড়ে ৩৫ দশমিক ১ শতাংশ হারে রিটার্ন এসেছে। এরপর সবচেয়ে বেশি ২৭ দশমিক ৭ শতাংশ রিটার্ন এসেছে রেকিট বেনকিজারের শেয়ারে।
অন্যদিকে গত পাঁচ বছরে কোম্পানিগুলোর রিটার্নের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, এ সময়ে স্বল্প মূলধনী কোম্পানি প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারে ২ হাজার ৭৮ শতাংশ রিটার্ন এসেছে। স্বল্প মূলধনী ইনটেক লিমিটেডের শেয়ারেও এ সময় ৩৩৬ দশমিক ৮ শতাংশ রিটার্ন এসেছে। বছরভিত্তিক রিটার্ন হিসাব করলে দেখা যায়, প্যারামাউন্টের শেয়ারে ৪১৫ দশমিক ৬ ও ইনটেকের শেয়ারে ৬৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ রিটার্ন এসেছে। এসব স্বল্প মূলধনী কোম্পানির শেয়ারে অস্বাভাবিক রিটার্নের কারণেই বিনিয়োগকারীরা এগুলোর প্রতি আকৃষ্ট হন বেশি। এতে আড়ালে থেকে যায় ভালো ও মৌলভিত্তির কোম্পানির শেয়ার। বাজারের এ অস্বাভাবিক প্রবণতার কারণে অনেক ভালো কোম্পানিই তালিকাভুক্ত হতে আগ্রহী হয় না। এতে কাঙ্ক্ষিত হারে বিদেশী বিনিয়োগও আকৃষ্ট করতে পারছে না দেশের পুঁজিবাজার।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/779924804.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকে বড় উত্থানের পাশাপাশি দৈনিক লেনদেনেও ব্যাপক বেড়েছে। এছাড়া বেশিরভাগ শেয়ার দরে রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। পুঁজিবাজারে আজ ৬১.৮৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে।
আজ ২ আগস্ট ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৮৮ শতাংশ বা ৫৬.৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৪৮১.৫৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১১.১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪১২.১৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৬.২৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩৪৪.১০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৩২টির, কমেছে ১১৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৬১.৮৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৭৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩ হাজার ১৭৯টি শেয়ার ৩ লাখ ৩৫ হাজার ২৯ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ১৮৭ কোটি ৮৩ লাখ ৭৪ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.২৪ শতাংশ বা ২৩১.৯৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৮৬৭.৩৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৩ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২৩৩টির, কমেছে ৭৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭৩ কোটি ৪ লাখ ৩২ হাজার ৯৩২ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৫ কোটি ৮৪ লাখ ৭৬ হাজার ৫৫ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ২৭ কোটি ১৯ লাখ ৫৬ হাজার ৮৬৬ টাকা।
[ATTACH]14982[/ATTACH]
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1751503586.jpg[/IMG]
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (৩ আগস্ট) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৪৮৯ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৪১৫ ও ২৩৪৬ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৩৬৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। মঙ্গলবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৭টির, কমেছে ১২০টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৫৪টি কোম্পানির শেয়ার। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানিগুলো- সাইফ পাওয়ায়, অরিয়ন ফার্মা, জিএইচপি ফাইন্যান্স, জিপিএইচ ইস্পাত, আলিফ ইন্স্যুরেন্স, বেক্সিমকো লিমিটেড, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স, গোল্ডেন হার্ভেস্ট, জিবিবি পাওয়ার ও এসএস স্টিল। এর আগে মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ১৭ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরো ২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৫০০ পয়েন্টে অবস্থান করে।
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ৩২ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৮২৬ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ৫৫টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৭৮টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের তৃতীয় ও শেষ কার্যদিবসে সূচকে বড় উত্থানের পাশাপাশি দৈনিক লেনদেনেও ব্যাপক বেড়েছে। এছাড়া বেশিরভাগ শেয়ার দরে রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। ধারাবাহিক উত্থানের ফলে বিনিয়োগকারীরাও মুনাফার স্বাদ নিচ্ছেন। পুঁজিবাজারে আজ ৪৬.৪৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। জানা যায়, আজ ৫ আগস্ট ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯২ শতাংশ বা ৬০.২১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৫৯৬.০৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৪.৭৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৩৯.৩৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৯.৪৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩৮৫.৯০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৪২টির, কমেছে ১০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৬৪.৭১ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৮৩ কোটি ৪৫ লাখ ৯১ হাজার ৬৬৫ শেয়ার ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৩৪৭ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৫১১ কোটি ৬৬ লাখ ৫৮ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৯২ শতাংশ বা ১৭৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ১৮৮.৩৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৫ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২০৬টির, কমেছে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৮১ কোটি ১৪ লাখ ৭২ হাজার ৯৫৭ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮০ কোটি ১১ লাখ ৪৬ হাজার ৫৮৬ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১ কোটি ৩ লাখ ২৬ হাজার ৩৭১ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15005[/ATTACH]
-
গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহে ৭৮০ কোটি টাকা বাজার মূলধন কমলেও গত সপ্তাহে বেড়েছে। গত সপ্তাহে সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। সপ্তাহটিতে সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। গত সপ্তাহে বাজার মূলধন বেড়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা। তথ্যমতে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৩৪ হাজার ৪০৪ কোটি ৮০ লাখ ২৮ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৪৪ হাজার ৩২৬ কোটি ১০ লাখ ৯৫ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে োজার মূলধন বেড়েছে ৯ হাজার ৯২১ কোটি ৩০ লাখ ৬৭ হাজার টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৭ হাজার ১৩ কোটি ৯৯ লাখ ৫৭ হাজার ৩৯৬ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭ হাজার ১২৮ কোটি ৬৭ লাখ ৫ হাজার ৬৬৫ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ১১৪ কোটি ৬৭ লাখ ৪৮ হাজার ২৬৯ টাকা বা ১.৬১ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৭০.৮২ পয়েন্ট বা ২.৬৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫৯৬.০৮ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৩৮.৩০ পয়েন্ট বা ২.৭৩ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫৮.০২ পয়েন্ট বা ২.৪৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে এক হাজার ৪৩৯.৩৪ পয়েন্ট এবং দুই হাজার ৩৮৫.৯০ পয়েন্টে। বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭৭টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২৮৩টির বা ৭৫.০৬ শতাংশের, কমেছে ৮৩টির বা ২২.০১ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির বা ২.৯২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1671420073.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ২৩৪ কোটি ৩০ লাখ ৫২ হাজার ৪৭৫ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২৫৯ কোটি ৭৪ লাখ ৬৪ হাজার ২০৫ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ২৫ কোটি ৪৪ লাখ ১১ হাজার ৭৩০ টাকা বা ১০ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫৫২.৯৪ পয়েন্ট বা ২.৯৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ১৮৮.৩৩ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ৩২৩.০৭ পয়েন্ট বা ২.৮৮ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ৩৬৭.২৩ পয়েন্ট বা ২.৬৮ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ৩৭.৭৫ পয়েন্ট বা ২.৭৯ শতাংশ এবং সিএসআই ৪৪.৩৭ পয়েন্ট বা ৩.৭৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ৫১৩.৩২ পয়েন্ট, ১৪ হাজার ২৪.৩৪ পয়েন্টে, এক হাজার ৩৮৮.৬১ পয়েন্টে এবং এক হাজর ২২২.০৭ পয়েন্টে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৪০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৬৯টির বা ৭৯.১২ শতাংশের দর বেড়েছে, ৫৯টির বা ১৭.৩৫ শতাংশের কমেছে এবং ১২টির বা ৩.৫৩ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]15009[/ATTACH]
আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকে বড় উত্থানের পাশাপাশি দৈনিক লেনদেনেও ব্যাপক বেড়েছে। এছাড়া বেশিরভাগ শেয়ার দরে রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। দৈনিক লেনদেন ৩ হাজারের কাছাকাছি চলে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যেও ব্যাপক চাঞ্চল্যতা তৈরি হয়েছে। পুঁজিবাজারে আজ ৪৮.৪০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ ৯ আগস্ট ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৯ শতাংশ বা ৩২.০৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৬২৮.১৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১২.৭৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৫২.৫১ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৬.৭৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩৯২.৬৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৮১টির, কমেছে ১৭৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৪৮.৪০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৯৭ কোটি ৫ লাখ ১৬ হাজার ৯৮০ শেয়ার ৪ লাখ ২১ হাজার ৬৭৫ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৯৩৮ কোটি ৬৫ লাখ ৭১ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৭১ শতাংশ বা ১৩৫.৫০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ৩২৩.৮৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২১ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৬২টির, কমেছে ১৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১২৮ কোটি ১৮ লাখ ২৬ হাজার ৪৬৬ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮১ কোটি ১৪ লাখ ৭২ হাজার ৯৫৭ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৪৭ কোটি ৩ লাখ ৫৩ হাজার ৫০৯ টাকা।
-
1 Attachment(s)
১০ বছর পর ঢাকার পুঁজিবাজারে দিনের লেনদেন তিন হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি পৌঁছল, সূচকও উঠল সর্বোচ্চ অবস্থানে, মূলধনও উঠেছে রেকর্ড উচ্চতায়। মহামারীর মধ্যে কোরবানির ঈদের পর থেকে পুঁজিবাজারে চাঙাভাব চলছে। তার মধ্যেই হচ্ছে একের পর এক রেকর্ড। সোমবার স্বাভাবিক সময়ের মতো সাড়ে চার ঘণ্টার লেনদেনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ২ হাজার ৯৩৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়। লেনদেনের এই পরিমাণ ১০ বছর আট মাসের মধ্যে বেশি। এর আগে এর চেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছিল ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর। সেদিন ৩ হাজার ২৪৯ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছিল। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৩২ দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৯ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ৬২৮ দশমিক ১৪ পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছে। ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি ডিএসইএক্স গণনা শুরুর পর প্রধান সূচকের এটাই সর্বোচ্চ অবস্থান। এদিন ডিএসইর বাজার মূলধনেও রেকর্ড হয়েছে। বাজার মূলধন হয়েছে ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৫৩৫ কোটি ৬১ লাখ টাকা, যা এযাবৎ কালে সর্বোচ্চ। সোমবার ঢাকার পুঁজিবাজারে ৪৮ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৭৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৮১টির, কমেছে ১৭৩টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১২ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ডিএস৩০ সূচক ৬ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩৯২ দশমিক ৬২ পয়েন্টে। সোমবার চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও সূচক এবং লেনদেন বেড়েছে। এই বাজারের প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১০১ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ২৮৯ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে। সিএসইতে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ৫৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ বা ৪৭ কোটি ৪ লাখ টাকা বেড়েছে। মোট ১২৮ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৮১ কোটি ১৫ লাখ টাকা। সিএসইতে ৩২১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৭টির, কমেছে ১৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির।
[ATTACH=CONFIG]15023[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচক বাড়লেও কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। এছাড়া দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। পুঁজিবাজারে আজ ৩৬.৫৩ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ ১১ আগস্ট ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.০৮ শতাংশ বা ৫.৪৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৬২৩.৩১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১.৬১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৪৪.০৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৩.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩৯৭.৬৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ২৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ২৯.৫২ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৭১ কোটি ৩৪ লাখ ৯৫ হাজার ৭৮৬ শেয়ার ৩ লাখ ১৮ হাজার ৫৭৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ২১২ কোটি ৮৯ লাখ ৮৪ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.০১ শতাংশ বা ২.৬১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ২৮৪.৪৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৮ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৯১টির, কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৮৭ কোটি ৪৮ লাখ ১৯ হাজার ৫৮৮ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০২ কোটি ১৪ লাখ ১০ হাজার ৪০৪ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৪ কোটি ৬৫ লাখ ৯০ হাজার ৮১৬ টাকা।
[ATTACH]15034[/ATTACH]