-
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলো ২০১৯ সালে যত ভালো ব্যবসাই করুক না কেন, শেয়ারহোল্ডারদের তারা ১৫ শতাংশের বেশি নগদ লভ্যাংশ দিতে পারবে না। আর এই ১৫ শতাংশ নগদ ল্যাংশের সঙ্গে ১৫ শতাংশ বোনাস (স্টক) লভ্যাংশ যোগ করে মোট ৩০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দিতে পারবে না কোনো ব্যাংক। আর ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বরের আগে শেয়ার হোল্ডারদের না দিতেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সোমবারের এক সার্কুলারে। ওই নির্দেশনায় বিভিন্ন শর্তের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ লভ্যাংশের কয়েকটি ধাপ ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। কোনো ব্যাংক এই সীমার বেশি লভ্যাংশ দিতে পারবে না। ইতোমধ্যে যেসব ব্যাংক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, সেগুলোর লভ্যাংশের হার যদি এই সীমার বেশি হয়ে থাকে, তাহলে তা স্থগিত করে সংশোধন করে নিতে বলা হয়েছে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/700088059.jpg[/IMG]
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটি শেষে আজকে থেকে লেনদেন শুরু হয়েছে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে। যদিও এই পরিস্থিতিতে আজ লেনদেন হয়েছে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। তবে আপাতত ডিজিটাল ট্রেডিং প্লাটফর্ম ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই। আজ সূচকের উত্থানে দিয়ে মার্কেটের শুরু হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। আজ লেনদেনের শুরু থেকেই ক্রয় প্রেসারে টানা বাড়তে থাকে সূচক। রোববার লেনদেন শেষে সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে কোম্পানির শেয়ার দর। তবে টাকার অংকে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা কমেছে। আজ দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২০৪ কোটি ৮৪ লাখ ৬১ হাজার টাকা।
আজ দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪০৬০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯৫১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩৬৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬০টির, কমেছে ৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯৫টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৪৩ কোটি ৯২ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
এর আগের কার্যদিবস দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৪০০৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৯২০ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১৩৩০ পয়ন্টে। আর ওইদিন লেনদেন হয়েছিল ৩৪৮ কোটি ১৩ লাখ ৮৭ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২০৪ কোটি ৮৪ লাখ ৬১ হাজার টাকা।
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএসইএক্স ৯২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৯৫২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ১০৯টি কোম্পানির ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৩১টির, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ৭১ হাজার টাকা।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]11110[/ATTACH]
বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটের সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বর্তমানে খুবই হতাশার মধ্যে আছেন। এমনিতেই দীর্ঘ সময় ধরে মন্দা মার্কেটে তারা নিজ পুঁজির বড় অংশ হারিয়েছেন। এখন করোনার ফলে তারা যে কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করে বসে আছেন, আগামী দিনে তার অবস্থা কী হবে তা নিয়ে শঙ্কার শেষ নেই। সেসব শেয়ারের দাম আদৌ কি আগের অবস্থায় ফিরবে? প্রত্যাশিত ডিভিডেন্ড কি তারা দিতে পারবে? কবে নাগাদ করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে? কবে পৃথিবীর অবস্থা আবার আগের মতো হবে? আদৌ কি হবে? করোনা-পূর্ববর্তী বিশ্ব আর করোনা-পরবর্তী বিশ্ব কি একই রকম থাকবে? এসব জটিল প্রশ্নের উত্তর হয়তো কারোরই জানা নেই।
তবে বিশ্বব্যাপী নতুন তাণ্ডব করোনাভাইরাস পরিস্থিতির ফলে ওষুধ, ইন্টারনেট, পাওয়ার, এসেন্সিয়াল প্রডাক্টস রিলেটেড কোম্পানিগুলো লাভবান হবে এবং অন্যান্য সেক্টর ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই সে বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে দেশের সাধারণ বিনিয়োকারীদের উচিত হবে তাদের কমনসেন্স প্রয়োগ করা এবং তদনুযায়ী নিজ বিনিয়োগ পোর্টফোলিও ঢেলে সাজানো।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/914095290.jpg[/IMG]
করোনা মহামারির বিস্তার রোধে দীর্ঘ সময় পর মার্কেট খুললেও আজ গত ১৩ বছরে সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে, আর সূচকও কমেছে। আজ বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। মোট লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৯৭ লাখ টাকার, যা গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০০৭ সালের ২৪ এপ্রিল ডিসইএতে ৪০ কোটি ৩৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে আজ দর বেড়েছে ১১টির, কমেছে ৩৬টির ও অপরিবর্তিত আছে ২৬২টির দর। আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো বেক্সিমকো ফার্মা, গ্রামীণফোন, সেন্ট্রাল ফার্মসিউটিক্যালস লিমিটেড, লিন্ডে বিডি, স্কয়ার ফার্মা, ইন্দো বাংলা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, বেক্সিমকো, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড, এসিএমই ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড ও রেকিটবেনকেইজার। অপর দিকে সিএসইতে আজ মোট লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯টির, কমেছে ১৯টির ও দর অপরিবর্তিত আছে ৭৫টির।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]11229[/ATTACH]
বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেট কি অবস্থায় রয়েছে তার জন্য ছোট একটি গল্প বলবো। ১৯২৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে শেয়ার বাজারে একবার ব্যাপক পতন হয়েছিল। সব ব্যবসায়ীরা লোকসান করলেও একজন শুধু লাভ করেছিলেন। তিনি হচ্ছেন জোসেফ কেনেডি, যিনি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির পিতা। সবাই অবাক হয়েছিলেন, যে উনি কিভাবে লাভবান হলেন। রহস্য হলো, একদিন জোসেফ কেনেডি নিউইয়র্ক স্টক মার্কেটে ঢুকার আগে জুতা পলিশ করাচ্ছিলেন। তখন মুচি ওনাকে ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করেছিল স্যার আজ কোন শেয়ারটা কিনলে লাভ করা যাবে। উনি এর কোনো উত্তর দেননি। সরাসরি মার্কেটে ঢুকলেন এবং নিজের সকল শেয়ার বিক্রি করে সব বিনিয়োগ ফেরত নিয়ে আসলেন। এর মাত্র তিনদিন পরই মার্কেটে ব্যাপক পতন ঘটে। তিনি বলেছিলেন, যে দেশে মুচি ( অর্থাৎ যিনি শেয়ার মার্কেট বুঝেন না) শেয়ার ব্যবসায় টাকা বিনিয়োগ করে, সেখানে শেয়ার ব্যবসা কোনদিন লাভবান হবে না। সফল এই ব্যবসায়ী এরপর আর কোনোদিন শেয়ার ব্যবসা করেননি।
-
1 Attachment(s)
শেয়ার কিনে বিক্রি না করে ৩ বছর রেখে দেওয়ার শর্তে শেয়ারবাজারে কালোটাকা বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হয়েছে এবারের বাজেটে। মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়ে কোনো কালোটাকার মালিক এ সুবিধা নিলে তাঁকে আয়কর কর্তৃপক্ষসহ সরকারের কোনো কর্তৃপক্ষই প্রশ্ন করবে না। সহজ কথায় কালোটাকা সাদা করার সুযোগ বিনা প্রশ্নে। বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য এটাই কেবল নতুন ঘোষণা। বাকিগুলো সব পুরোনো। কিন্তু আস্থাহীন বাজারে আসলেই কি প্রাণ আনতে পারবে কালোটাকা? এমনিতেই অনেক দিন ধরেই নড়বড়ে শেয়ারবাজার। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে করোনাভাইরাসের আঘাত। এ আঘাত সামলাতে টানা ৬৬ দিন বন্ধ রাখা হয় শেয়ারবাজারের লেনদেন। সরকার সাধারণ ছুটি তুলে নেওয়ার পর ৩১ মে থেকে পুনরায় লেনদেন শুরু হয় বাজারে। লেনদেন শুরুর পর গতকাল পর্যন্ত ঢাকার বাজারের লেনদেন ২০০ কোটি টাকা ছাড়াতে পারেনি। গতকাল এ বাজারে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৫৪ কোটি টাকা।
[ATTACH=CONFIG]11268[/ATTACH]
-
নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার রোধে ঢাকাসহ সারাদেশে সংক্রমণের তীব্রতাভেদে রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোনে ভাগ করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রেড জোনে সাধারণ ছুটি থাকবে বলেও নির্দেশনায় বলা হয়েছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাংলাদেশ ব্যাংক মতিঝিল ও দিলকুশাসহ ইয়েলো ও গ্রিন জোনে ব্যাংকিং কার্যক্রমের সময়সীমা সকাল ১০ টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত নির্ধারণ করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জ পুঁজিবাজারে লেনদেনের সময়সীমা সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা দেড়টার পরিবর্তে সকাল ১০ টা থেকে বেলা ১ টা পর্যন্ত নির্ধারণ করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার থেকে নতুন সময়সীমা অনুসারে পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে।
-
মঙ্গলবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট বেড়ে ৩ হাজার ৯৬৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ০ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ০ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ৯১৮ ও ১৩২৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। মঙ্গলবার ডিএসইতে ৭১ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ২০ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৫১ কোটি টাকার। এ দিন ডিএসইতে ২৭৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪টি কোম্পানি কমেছে ২৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। মঙ্গলবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো-বেক্সিমকো ফার্মা, বিএসসিসিএল, মুন্নু স্টাফলার্স, লিন্ডে বিডি, সেন্ট্রাল ফার্মা, আজিজ পাইপস, ওয়াটা কেমিক্যাল, এক্সিম ব্যাংক, ইন্দোবাংলা ফার্মা ও ফার্মা এইড।
-
নভেল করোনা ভাইরাসের কারণে সাধারণ ছুটির সময় ৬৫ দিন বন্ধ ছিল দেশের পুঁজিবাজার। অবশেষে গত ৩১ মে থেকে পুঁজিবাজারে আবারো লেনদেন চালু হয়। চালুর পর প্রথম দিন ৫২ পয়েন্ট বেড়েছিল সূচক। এর পর থেকেই প্রাণহীন হয়ে পড়েছে পুঁজিবাজার। সূচকে সামান্য উত্থান-পতন ও নামমাত্র লেনদেন হচ্ছে। গত ১৮ কার্যদিবস ৩ হাজার ৯৫০ থেকে ৪ হাজার পয়েন্টের মধ্যে উঠানামা করেছে সূচক। ফ্লোর প্রাইসের প্রভাবে ৫০ পয়েন্টের মধ্যেই আটকে রয়েছে পুঁজিবাজার।বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, ৩১ মে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ছিল ৪ হাজার ৬০ পয়েন্টে। এর পরের কার্যদিবসেই এটি নেমে আসে ৩ হাজার ৯৯৯ পয়েন্টে।এর পর থেকে সূচক আর ৪ হাজারের ঘরে পৌছায় নি। লেনদেন চালুর পর ৪ জুন ডিএসইএক্স সবচেয়ে কম ৩ হাজার ৯৫৩ পয়েন্টে অবস্থান করছিল। সর্বশেষ গতকাল সূচকটি আগের দিনের তুলনায় প্রায় দেড় পয়েন্ট বেড়ে ৩ হাজার ৯৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
দর বাড়ার শীর্ষ কোম্পানির তালিকায় ছিল ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, প্যারামাউন্ট ইন্সুরেন্স, অ্যাম্বি ফার্মাসিউটিক্যাল , আইসিবি এমপ্লয়ীজ প্রভিডেন্ট মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান স্কিম ওয়ান। বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল, পাওয়ার গ্রিড, এক্সিম ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল , সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স ও এনসিসি ব্যাংক। অন্যদিকে এক্সচেঞ্জটিতে গতকাল দর পতনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হচ্ছে বেক্সিমকো সিনথেটিক্স, তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, প্রাইম ইন্সুরেন্স, সানলাইফ ইন্সুরেন্স, সোনালী আাঁশ, দেশ গার্মেন্টস, রেকিট বেনকিজার, জেএমআই সিরিঞ্জ ও এসিআই ফর্মুলেশন।
-
1 Attachment(s)
বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ও অর্থ আত্মসাৎ করে পালিয়ে গেছেন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত একটি ব্রোকারেজ হাউজের মালিকেরা। ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ নামের ওই প্রতিষ্ঠান ও তার তিন পরিচালকের সব ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও ডিএসই কর্তৃপক্ষ। তবে ব্রোকারেজ হাউসটি থেকে যাতে আর কোনো শেয়ারের লেনদেন হতে না পারে সে জন্য এটির ডিপি (ডিপজিটরি পার্টিসিপেন্ট) হিসাব স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। এই ডিপি হিসাবের মাধ্যমে শেয়ারের কেনাবেচার কাজটি নিষ্পন্ন হয়। শেয়ারবাজারেরই প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড বা সিডিবিএলের মাধ্যমে এই লেনদেনটি হয়ে থাকে। সিডিবিএল বিএসইসির নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান।
[ATTACH=CONFIG]11420[/ATTACH]