-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২১ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/944635180.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের দ্বিতীয়ার্ধে আমি যে লেভেলগুলো চিহ্নিত করেছিলাম, সেগুলোর কোন টেস্ট হয়নি। এর মূল কারণ ছিল মার্কেটে ছুটির আমেজ বিরাজ করছিল এবং কয়েকটি প্রধান এক্সচেঞ্জ বন্ধ ছিল। আজকের এশিয়ান সেশনে মার্কিন ডলারের লক্ষণীয় দরপতন দেখা গেছে, যা সরাসরি ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলকে তার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার সম্ভাবনা সম্পর্কিত গুজবের সঙ্গে যুক্ত। জানা গেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সক্রিয়ভাবে তাকে বরখাস্ত করার পথ খুঁজছেন। এই খবরগুলো ফরেক্স মার্কেটে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে, কারণ মার্কিন প্রেসিডেন্টের চাপের মুখে পাওয়েলের পদত্যাগ ঘটলে, এটি ফেডের স্বাধীকার নিয়ে সন্দেহ তৈরি করবে। বিনিয়োগকারীরা উদ্বিগ্ন যে, আর্থিক নীতিমালায় রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ হলে তা দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার বদলে স্বল্পমেয়াদি লাভের লক্ষ্যে ভুল সিদ্ধান্তের দিকে নিয়ে যেতে পারে। পাওয়েলের প্রতি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাম্প্রতিক সমালোচনা এই গুজব আরও উসকে দিয়েছে—যেখানে তিনি দাবি করেন যে সুদের হার না কমানোই যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে পিছিয়ে দিচ্ছে। ডলারের দুর্বলতার পেছনে আরেকটি কারণ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে চলমান অনিশ্চয়তা। চীনের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী বাণিজ্য আলোচনার জটিলতা এবং নতুন করে শুল্ক আরোপের হুমকি ডলারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বিনিয়োগকারীরা এখন আরও নিরাপদ মুদ্রার দিকে ঝুঁকছে, যেমন—জাপানি ইয়েন এবং সুইস ফ্রাঁঙ্ক, যার ফলে ডলারের অবস্থান দুর্বল হয়ে পড়েছে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1586-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1545-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1586-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1501-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1545 এবং 1.1586-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1501-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1465-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যদিও, আজ এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1545-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1501 এবং 1.1465-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3Y8i7b8
-
২২ এপ্রিল কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/248848354.jpg[/IMG]
সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের তীব্র ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে ট্রেডিং শুরু হয়েছে। রাতারাতি ইউরোর মূল্য 100–120 পিপস পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং দিনের বাকি সময় এই পেয়ার কিছুটা শান্তভাবে ট্রেড করেছে। সপ্তাহান্তে এমন কোনো ইভেন্ট বা খবর ছিল না যা এমন মুভমেন্টের কারণ হতে পারে। তবে, অবশ্যই এটা ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার ব্যাপার নয়, বরং মার্কিন ডলারের ক্রমাগত দরপতনই আসন বিষয়। কিন্তু ডলারের দরপতনে আর অবার হওয়ার মতো বিষয় নয়। ট্রাম্পের অবস্থান একইরকম রয়েছে: হয় যুক্তরাষ্ট্রকে আরও বেশি অর্থ দাও, না হয় শুল্ক, নিষেধাজ্ঞা ইত্যাদির মুখোমুখি হও। তাই সোমবার ডলার বিক্রির কোনো স্পষ্ট কারণ না থাকলেও সামগ্রিকভাবে মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও ডলার বিক্রি করেই চলেছে।
সোমবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের তীব্র ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে ট্রেডিং শুরু হয়েছে। রাতারাতি ইউরোর মূল্য 100–120 পিপস পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং দিনের বাকি সময় এই পেয়ার কিছুটা শান্তভাবে ট্রেড করেছে। সপ্তাহান্তে এমন কোনো ইভেন্ট বা খবর ছিল না যা এমন মুভমেন্টের কারণ হতে পারে। তবে, অবশ্যই এটা ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার ব্যাপার নয়, বরং মার্কিন ডলারের ক্রমাগত দরপতনই আসন বিষয়। কিন্তু ডলারের দরপতনে আর অবার হওয়ার মতো বিষয় নয়। ট্রাম্পের অবস্থান একইরকম রয়েছে: হয় যুক্তরাষ্ট্রকে আরও বেশি অর্থ দাও, না হয় শুল্ক, নিষেধাজ্ঞা ইত্যাদির মুখোমুখি হও। তাই সোমবার ডলার বিক্রির কোনো স্পষ্ট কারণ না থাকলেও সামগ্রিকভাবে মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও ডলার বিক্রি করেই চলেছে। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে সোমবার বেশ কিছু ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে মূল মুভমেন্টটি হয়েছে এশিয়ান ট্রেডিং সেশনে। টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপট অনুযায়ী, রাতের বেলা ট্রেডাররা বাই ট্রেড ওপেন করতে পারতেন, কারণ মূল্য 1.1395–1.1413 এলাকার কাছাকাছি থেকে রিবাউন্ড করেছে। দিনের বাকি অংশে, 1.1571 লেভেল থেকে একটি কার্যকর এবং স্পষ্ট বাউন্স দেখা গেছে, এবং আরেকটি বাউন্স হয়েছে 1.1474–1.1481 জোন থেকে। 1.1513–1.1535 জোনের মধ্যে ট্রেড ওপেন করা যৌক্তিক ছিল না, কারণ এটি খুব সংকীর্ণ এবং একটি শক্তিশালী রেঞ্জ হিসেবে কাজ করছিল। রাতেরবেলা মূল্য আবারও 1.1474–1.1481 এরিয়া থেকে বাউন্স করেছে, যা নতুন ট্রেডারদের জন্য আরেকটি লং পজিশন ওপেন করার সুযোগ দিয়েছিল—যদি তারা রাতে ট্রেড করে থাকে।
মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে এখনও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। এক সপ্তাহের কনসোলিডেশনের পর একটি নতুন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মাধ্যমে নতুন সপ্তাহটি শুরু হয়েছে। ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে আমদানিকৃত পণ্যে শুল্ক আরোপ এবং বাড়াতে থাকলে এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা চলতে পারে। মার্কেটের ট্রেডাররা এখন শুধুমাত্র বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধ নিয়ে আগ্রহী। যখন নতুন করে শুল্ক আরোপ করা হয়, ডলারের দরপতন ঘটছে। আর যখন কোনো শুল্ক সংক্রান্ত খবর থাকে না, তখন মার্কেট স্থবির থাকে—যেমনটা গত সপ্তাহে হয়েছে। মঙ্গলবার এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা এখন নতুন শুল্ক সংক্রান্ত শিরোনাম বা উত্তেজনার প্রয়োজন বোধ করছে না। আমরা আগেও সতর্ক করেছিলাম, যে কোনো সময় এই পেয়ারের মূল্য "বৃদ্ধি" পেতে পারে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হল: 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1091, 1.1132–1.1140, 1.1189–1.1191, 1.1275–1.1292, 1.1330, 1.1395–1.1413, 1.1474–1.1481, 1.1513–1.1535, 1.1571, 1.1607–1.1622, 1.1666, 1.1689। মঙ্গলবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না বা কোনো ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট নির্ধারিত নেই, তবে সোমবারে আমরা ইতোমধ্যে দেখতে পেয়েছি যে, কোনো খবর ছাড়াই মার্কেটে ডলার বিক্রির প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4juKNn9
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৩ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/91393863.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1460 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপস কমেছে। চীনের ওপর আরোপিত বাণিজ্য শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা এবং ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান হিসেবে জেরোম পাওয়েলকে বহাল রাখার বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন্তব্য ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে, যার ফলে ডলারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে এবং উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ কমেছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার আশঙ্কা এবং মার্কিন অর্থনীতিতে যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য সংঘাতের সম্ভাব্য নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে এই মন্তব্যগুলো এসেছে। মার্কেটের ট্রেডাররা শুল্ক অপসারণের সম্ভাবনাকে সমঝোতার ইঙ্গিত এবং বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমনের লক্ষণ হিসেবে দেখেছেন, যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের পূর্বাভাসকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করেছে। জেরোম পাওয়েল প্রসঙ্গে, তাকে ফেডের নেতৃত্বে বহাল রাখার সিদ্ধান্ত মার্কিন মুদ্রানীতি আরও পূর্বানুমানযোগ্য এবং স্থিতিশীল থাকবে বলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ধারণা তৈরি করেছে। আজ ইউরোর দরপতনের সম্ভাবনা তুলনামূলকভাবে বেশি, কারণ ইউরোজোনের উৎপাদন এবং পরিষেবা খাতের PMI প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল আসতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি, ইউরোজোনের ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদনও মার্কেটের ট্রেডাররা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। বিশেষজ্ঞরা উৎপাদন PMI-এর অবনতি আশা করছেন, যা শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার ইঙ্গিত দিতে পারে। যদিও পরিষেবা খাতের কার্যক্রম তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, তবে কম্পোজিট PMI হ্রাস পেলে ইউরোর দরপতন আরও ত্বরান্বিত হতে পারে। এর পাশাপাশি, ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদন—যা রপ্তানি এবং আমদানিকৃত পণ্য ও পরিষেবার মধ্যে পার্থক্যকে প্রতিফলিত করে—দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1450-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1405-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1450-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ার ক্রয়ের বিষয়টি বিবেচনা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1369-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1405 এবং 1.1450-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1369-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1305-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোনো সময় এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1405-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1369 এবং 1.1305-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4jjre0V
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৪ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1986661302.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1382 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 50 পিপস কমেছে। গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়িক কার্যকলাপ সূচক এবং নতুন আবাসন বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল ডলারের প্রতি চাহিদা বাড়িয়েছে এবং ইউরোর দরপতন ঘটিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সূচকের উন্নতি বিনিয়োগকারীদের অনুপ্রাণিত করেছে, যারা সক্রিয়ভাবে ডলার-নির্ভর অ্যাসেট মূলধন স্থানান্তর শুরু করেছেন, যার ফলে ইউরোর ওপর চাপ বেড়েছে। তবে দীর্ঘমেয়াদি প্রবণতা গঠনের ক্ষেত্রে মৌলিক কারণগুলো এখনও ট্রেডারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ইউরোজোনের মুদ্রাস্ফীতি, যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত বাণিজ্য শুল্ক, এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদের হার ট্রেডিং কৌশলের মূল উপাদান হিসেবেই থাকছে। আজ জার্মানি থেকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যার মধ্যে রয়েছে IFO বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্স, কারেন্ট ইকোনমিক অ্যাসেসমেন্ট, এবং ইকোনমিক এক্সপেকটেশন সূচক। এগুলো হ্রাস পেতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে, যা ট্রেডিং সেশনের প্রথমার্ধেই ইউরোর ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। অর্থনীতিবিদরা এই সূচকগুলো ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করেন, কারণ এগুলো জার্মান ব্যবসায়িক পরিস্থিতির নির্ধারক হিসেবে কাজ করে। IFO বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্সের পতন প্রায়ই জার্মান অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার লক্ষণ হিসেবে দেখা হয়—যা ইউরোজোনের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। এর ফলে, পুরো ইউরোপীয় অর্থনীতি এবং ইউরোর ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। কারেন্ট ইকোনমিক অ্যাসেসমেন্ট বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে ব্যবসায়িক নেতারা কীভাবে ভাবছেন, তা প্রতিফলিত করে। এই সূচক হ্রাস পেলে বোঝা যায় যে কোম্পানিগুলো বর্তমানে চাপের মুখে রয়েছে—হোক তা চাহিদা হ্রাস, উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি, কিংবা অন্যান্য সমস্যার কারণে। অন্যদিকে, ইকোনমিক এক্সপেকটেশন সূচক ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কোম্পানিগুলোর দৃষ্টিভঙ্গির ইঙ্গিত দেয়। এই সূচক হ্রাস পেলে বোঝা যায় যে কোম্পানিগুলো ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশ, এবং তারা বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থানে কাটছাঁট করতে পারে। দৈনিক কৌশলের জন্য, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1409-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1361-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1409-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1331-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1361 এবং 1.1409-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1331-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1282-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোনো সময় এই পেয়ারের বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1361-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1331 এবং 1.1282-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3YNiSGC
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৫ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1018595647.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.1372 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এর কিছুক্ষণ পরেই, 1.1372 লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট ঘটে, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড এরিয়া থেকে ফিরে আসছিল, যা বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের সুযোগ তৈরি করেছিল। তবে, মূল্যের 15 পিপস ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের পর এই পেয়ারের চাহিদা কমে গেছে। গতকাল প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজার এবং টেকসই পণ্যের অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ইতিবাচক কেবল ডলারকে সামান্যই শক্তিশালী করেছে। বিনিয়োগকারীরা ইতোমধ্যে এই ইতিবাচক খবর মূল্যায়ন করেছে, এবং ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যৎ পদক্ষেপের অপেক্ষায় রয়েছে। এই পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতা বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন বিষয়, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নীতি এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির ওপর নির্ভর করবে—যদি সেটি আদৌ বাস্তবায়িত হয়। উল্লেখযোগ্য যে, যদিও যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজার স্থিতিশীল রয়েছে, এটি এখনো সেরা পরিস্থিতি নয়। বেকারত্বের হার তুলনামূলকভাবে কম থাকলেও, কর্মসংস্থান বৃদ্ধির গতি ধীর হচ্ছে। এটি ইঙ্গিত দেয় যে ফেড খুব বেশি আক্রমণাত্মকভাবে পদক্ষেপ নিতে পারবে না, যা ডলারের শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোজোন থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত না হওয়ায়, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা বজায় রয়েছে। সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন অনুপস্থিতিতে, মার্কেটের পরিস্থিতি এবং জল্পনা-কল্পনা এখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এই প্রেক্ষাপটে, যেকোনো ইতিবাচক খবর—এমনকি যদি সেটি সরাসরি ইউরোজোন অর্থনীতির সাথে সম্পর্কিত নাও হয়—ইউরো ক্রয়ের প্রবণতা সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1395-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1355-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1395 -এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকলে ইউরো ক্রয়ের সিদ্ধান্ত বিবেচনা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1326-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1355 এবং 1.1395-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1326-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1292-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোনো সময় এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1355-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1326 এবং 1.1292-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/42RcfEJ
-
২৮ এপ্রিল কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1339609444.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের সাইডওয়েজ ট্রেডিং অব্যাহত ছিল। মার্কেটের ট্রেডাররা এখনো সকল সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন উপেক্ষা করে চলেছে, এবং গত সপ্তাহে আবারও এই স্পষ্ট বাস্তবতা নিশ্চিত করা গেছে। এমনকি গৌণ গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদনগুলো বিবেচনা না করেও, আমরা মার্কেটে শুধু সোমবার এবং মঙ্গলবার মুভমেন্ট দেখতে পেয়েছি। স্বাভাবিকভাবেই, এই দুটি ক্ষেত্রেই এই মুভমেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কারণে ঘটেছে। তবে এবার এগুলো বাণিজ্য সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে নয়, বরং জেরোম পাওয়েলকে কেন্দ্র করে ঘটেছে। প্রথমে, ট্রাম্প বলেন যে পাওয়েলকে বরখাস্ত করা উচিত, এবং মার্কেটের ট্রেডাররা সঙ্গে সঙ্গে মার্কিন ডলার বিক্রি করা শুরু করে। পরে ট্রাম্প বলেন তিনি আর পাওয়েলকে বরখাস্ত করার পরিকল্পনা করছেন না, ফলে ডলারের দর আগের অবস্থানে ফিরে আসে। এই মুভমেন্ট বাদ দিলে, বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধ সম্পর্কিত কোনো খবর ছাড়াই পেয়ারটির মূল্যের সাইডওয়েজ মুভমেন্ট চলমান রয়েছে। এই সাইডওয়েজ চ্যানেলটি 1.1275 থেকে 1.1424 এর মধ্যে স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করা যায়।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5 মিনিটের টাইমফ্রেমে পরিলক্ষিত মুভমেন্টগুলো তেমন আকর্ষণীয় ছিল। কখনো এই পেয়ারের মূল্য আলোর গতিতে মুভমেন্ট প্রদর্শন করে, আবার কখনো স্পষ্টভাবে ফ্ল্যাট ট্রেডিং দেখা যায়। স্পষ্টতই বুধবার, বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবারে এই পেয়ারের মূল্য ফ্ল্যাট রেঞ্জে ছিল, এমনকি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফলও মূল্যের শক্তিশালী মুভমেন্ট ঘটাতে পারেনি। তবুও, শুক্রবার 1.1330 লেভেল থেকে মূল্য দুইবার রিবাউন্ড করেছে, যদিও কোনো রিবাউন্ডই নির্ভুল ছিল না। তাই, নতুন ট্রেডাররা প্রতিবার বাউন্সের ক্ষেত্রে লং পজিশন ওপেন করতে পারতেন, তবে ইউরোপীয় এবং মার্কিন সেশনের মধ্যে এই পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা ছিল মাত্র 67 পিপস, এবং মূল্য একবারও 1.1413 টার্গেট লেভেল পর্যন্ত পৌঁছেনি।
সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। গত সপ্তাহটি নতুন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে ট্রেডিং, তবে মঙ্গলবার ট্রাম্প এই পেয়ারের দরপতন ঘটান। এই মুভমেন্ট উপেক্ষা করলে দেখা যাচ্ছে যে গত দুই সপ্তাহ ধরে মার্কেটে ফ্ল্যাট মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে। সামগ্রিকভাবে, মার্কেটের ট্রেডাররা এখনো মার্কিন ডলার এবং যুক্তরাষ্ট্র সংক্রান্ত সবকিছুর প্রতি অত্যন্ত নেতিবাচক ধারণা পোষণ করছে। তবে, ট্রাম্প যদি বাণিজ্য সংঘাত প্রশমনের দিকে এগিয়ে যান, তাহলে ডলারের দর দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। সোমবারে, এই পেয়ারের মূল্য আবার যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, কারণ মার্কেটের সব মুভমেন্ট এখনো ট্রাম্পের মন্তব্য এবং সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করছে। যদি ট্রাম্প সপ্তাহান্তে কোনো বড় খবর না নিয়ে আসেন, তাহলে সোমবারও ফ্ল্যাট মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে। 5 মিনিটের টাইমফ্রেমে, ট্রেডিংয়ের জন্য উপযুক্ত লেভেলগুলো হলো:1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1091, 1.1132–1.1140, 1.1189–1.1191, 1.1275–1.1292, 1.1330, 1.1413–1.1424, 1.1474–1.1481, 1.1513, 1.1548, 1.1571, 1.1607–1.1622, 1.1666, 1.1689। সোমবারে ইউরোজোন বা যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের প্রকাশনা বা ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। তবে, ট্রাম্পের বক্তব্য ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিত।
Read more: https://ifxpr.com/4lVQzA2
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৯ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1266220263.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1371 এর লেভেল টেস্ট করে, যা ইউরো ক্রয়ের জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল এবং ফলস্বরূপ এই পেয়ারের মূল্য 1.1423 এর টার্গেট লেভেলের দিকে বৃদ্ধি পেয়েছিল। গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক প্রতিবেদনের অনুপস্থিতিতে এখন ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, এবং ইউক্রেন সংকটের সমাধানের দিকে কোনো ইতিবাচক অগ্রগতি হলে তা ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটের চাহিদাকে সমর্থন করতে থাকবে। অনিশ্চয়তায় ক্লান্ত এবং উন্নত অর্থনীতির মন্দায় পর্যবসিত হওয়ার আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন বিনিয়োগকারীরা আবারও ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটে বিনিয়োগ করছেন। পাশাপাশি, আমাদের ভূরাজনৈতিক ঝুঁকির বিষয়গুলোও ভুলে যাওয়া উচিত নয়, যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে উত্তেজনা, তাইওয়ানের পরিস্থিতি এবং অন্যান্য আঞ্চলিক সংঘাত। এই যেকোনো একটি বিষয় হঠাৎ করে ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেট থেকে পুঁজি বহিঃপ্রবাহের কারণ হতে পারে এবং ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে নতুন করে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে। আজ বেশ কয়েকটি অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে: জার্মানির ভোক্তা আস্থা সূচক, ইউরোজোনে বেসরকারি খাতের ঋণগ্রহণের পরিমাণ এবং M3 মানি সাপ্লাই বা অর্থ সরবরাহের পরিবর্তন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই সূচকগুলো ইউরোজোনের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মূল্যায়ন এবং ভবিষ্যত প্রবণতা নির্ধারণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জার্মানির ভোক্তা আস্থা সূচক ঐতিহ্যগতভাবে ভোক্তাদের মনোভাবের একটি ব্যারোমিটার হিসেবে কাজ করে এবং এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে সম্ভাব্য ভোক্তা ব্যয় সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। ইউরোজোনে বেসরকারি খাতের ঋণগ্রহণ বৃদ্ধি পেলে সেটি বিনিয়োগ কার্যকলাপ এবং ভোক্তা চাহিদার বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। M3 মানি সাপ্লাই ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক নীতিমালা নির্ধারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচিত হয়। সূচকটি বৃদ্ধি পেলে অর্থনীতিতে লিকুইডিটি বৃদ্ধি পায়, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করতে পারে এবং মুদ্রাস্ফীতির ঝুঁকি বাড়াতে পারে। যদি আজ প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনের ফলাফল পূর্বাভাসের চেয়ে ইতিবাচক হয়, তাহলে সপ্তাহের শুরুতে ইউরোর যে মূল্য বৃদ্ধি দেখা গেছে, তা আরও প্রসারিত হতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1465-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1410-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1465-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1365-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1410 এবং 1.1465-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1365-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1313-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোনো সময় এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1410-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1365 এবং 1.1313-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3YkBIos
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৩০ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1320151466.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1398 এর লেভেল টেস্ট করে, যা ইউরো ক্রয়ের জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের দর 15 পিপস বৃদ্ধি পায়, তবে এরপর বুলিশ মোমেন্টাম দুর্বল হয়ে পড়ে। গতকাল প্রকাশিত মার্কিন ভোক্তা আস্থা সূচকের হতাশাজনক ফলাফল ডলারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হিসেবে কাজ করে। দেশটির ভোক্তা আস্থা সূচকটির ফলাফল বিশ্লেষকদের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক নিচে এসেছে, যা মার্কিন ভোক্তাদের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগের ইঙ্গিত দেয়। এটি মূলত ট্রাম্পের শুল্ক নীতির সাথে সম্পর্কিত, যা বিভিন্ন পণ্যের দামে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা সৃষ্টি করছে। ডলারের এই দরপতন ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের জন্য একটি সহায়ক পরিবেশ তৈরি করেছে। ইউরোপীয় মুদ্রাটি ইউরোজোনের ঋণ বাজার সংক্রান্ত উৎসাহব্যঞ্জক প্রতিবেদন থেকেও অতিরিক্ত সমর্থন পেয়েছে। আজকের দিনে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা মার্কেটের বর্তমান পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটাতে পারে। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোজোনের প্রথম প্রান্তিকের জিডিপি, জার্মানির ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI), কর্মসংস্থান এবং খুচরা বিক্রয়ের প্রবণতা সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। ইউরোজোনের জিডিপি প্রতিবেদনের ফলাফল থেকে টয়্রেডাররা বুঝতে পারবে শীতকালীন দুর্বলতার পর অর্থনীতি কতটা পুনরুদ্ধার করতে পেরেছে এবং এটি ভবিষ্যতের প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা নির্ধারণে সহায়তা করবে — বিশেষ করে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাম্প্রতিক সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্তের আলোকে। জার্মানির প্রতিবেদনও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ইউরোজোনের বৃহত্তম অর্থনীতির ভোক্তা মূল্য সূচক দেশটির মুদ্রাস্ফীতির প্রবণতা মূল্যায়নে সহায়তা করবে। কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন শ্রমবাজারের পরিস্থিতি প্রতিফলিত করবে, আর খুচরা বিক্রয় সূচকের ফলাফল ভোক্তা ব্যয়ের মাত্রা নির্দেশ করবে। সম্মিলিতভাবে এই পরিসংখ্যানগুলো অঞ্চলটির সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সার্বিক চিত্র নির্ধারণ করবে, যা ইউরোর মূল্যের ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনায় প্রভাব ফেলবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1440-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1386-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1440-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1365-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1386 এবং 1.1440-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1365-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1313-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোনো সময় এই পেয়ারের বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1386-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1365 এবং 1.1313-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1677564832.jpg[/IMG]
Read more: https://ifxpr.com/42SN8kN
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২ মে (মার্কিন সেশন)
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/993737061.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের প্রথমার্ধে যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ উপরে উঠে গিয়েছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1320 এর লেভেল টেস্ট করে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমি ইউরো ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেইনি। এপ্রিল মাসের মার্কিন ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের ফলাফল সম্ভবত সবচেয়ে হতাশাজনক পূর্বাভাসেরও কম হতে পারে — এমন সম্ভাবনা অনেক বেশি। কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য মন্থরতার প্রত্যাশা করা হচ্ছে, যা যুক্তরাষ্ট্রে গভীরতর অর্থনৈতিক সংকটের ইঙ্গিত দিতে পারে। প্রাথমিক সামষ্টিক সূচকগুলোতে ইতোমধ্যেই বিভিন্ন খাতে কার্যক্রম হ্রাস পাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। ADP থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদন ছিল এর একটি স্পষ্ট প্রমাণ। শ্রমবাজারের নেতিবাচক প্রবণতা ফেডারেল রিজার্ভকে আরও ডোভিশ বা নমনীয় মুদ্রানীতির দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য অতিরিক্ত যৌক্তিকতা প্রদান করতে পারে। অর্থনীতিতে ভোক্তা ব্যয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বিবেচনায় নিলে, কর্মসংস্থানের সংখ্যা হ্রাস পেলে সামগ্রিক চাহিদা কমে যেতে পারে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আরও মন্থর হয়ে পড়তে পারে। ট্রাম্পের শুল্ক নীতিমালার প্রেক্ষাপটে, এই প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল সাময়িক হিসেবে মনে করার কোনো কারণ নেই। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করবো। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1413-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1361-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1413এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল এবং চলমান প্রবণতা অব্যাহত থাকলে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1314-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1361 এবং 1.1413-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1314-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1241-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ মার্কিন শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1361-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1314 এবং 1.1241-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
https://ifxpr.com/4jCorjJ
-
৫ মে কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1787359759.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের 1.1275 এবং 1.1424 রেঞ্জের মধ্যে অবস্থিত সাইডওয়েজ চ্যানেলের মধ্যেই ট্রেডিং অব্যাহত ছিল। মূলত, নতুন কিছু যোগ করার মতো নেই, কারণ শুক্রবারও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট উপেক্ষিত হয়েছে এবং এলোমেলো ও বিশৃঙ্খল মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। মার্কেটের পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন ঘটেনি। একমাত্র উল্লেখযোগ্য বিষয় ছিল 1.1275 লেভেল থেকে রিবাউন্ড, যা আমরা আগেই তুলে ধরেছিলাম। এই লেভেলটি সাইডওয়েজ চ্যানেলের নিম্নসীমা নির্দেশ করে, তাই এখান থেকে একটি ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট প্রত্যাশিত ছিল। তবে, এই পেয়ারের মূল্যের শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি দেখা যায়নি, কারণ যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজার এবং বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে ইতিবাচক ছিল। এপ্রিল মাসে ননফার্ম পেরোল ছিল 177,000, যেখানে পূর্বাভাস ছিল 130,000। বেকারত্বের হার 4.2%-এ অপরিবর্তিত রয়েছে। তবে, একটি ছোট নেতিবাচক দিক ছিল: মার্চ মাসের NFP পরিসংখ্যান 228,000 থেকে কমিয়ে 185,000-এ সংশোধন করা হয়েছে। সামগ্রিকভাবে, এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল নিরপেক্ষ ছিল, যদিও মার্কেটের ট্রেডাররা আরও নেতিবাচক ফলাফলের জন্য প্রস্তুত ছিল।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/526391058.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট শুক্রবার 5-মিনিট টাইমফ্রেমে কোনো নির্ভরযোগ্য ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়নি। প্রথমত, তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে এই পেয়ারের মূল্য একই রেঞ্জে আটকে আছে। দ্বিতীয়ত, এখনো এই পেয়ারের মূল্যের বিশৃঙ্খল মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে। মূল্য টেকনিক্যাল লেভেলের প্রতি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে না এবং মার্কেটের ট্রেডাররা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন উপেক্ষা করছে। তাই, মানসম্পন্ন সিগন্যাল পাওয়ার প্রত্যাশা করাটা কঠিন। যদিও দৈনিক ট্রেডিংয়ে বিচ্ছিন্নভাবে কিছু এন্ট্রির সুযোগ তৈরি হতে পারে, তবে শুক্রবার সেরকম কোনো সুযোগ পাওয়া যায়নি।
সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে এখনো EUR/USD পেয়ারের মূল্যের বুলিশ প্রবণতা বজায় রয়েছে। গত সপ্তাহের শুরুতে যে মুভমেন্ট দেখা গিয়েছিল, তা বাদ দিলে, এই পেয়ারের মূল্য তিন সপ্তাহ ধরে সর্বোচ্চ লেভেলের আশেপাশে একটি সাইডওয়েজ রেঞ্জে রয়েছে। মার্কেটের ট্রেডাররা এখনো মার্কিন ডলার এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতির প্রতি অত্যন্ত নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করছে। তবে, যদি ট্রাম্প বাণিজ্য সংঘাত প্রশমনের দিকে অগ্রসর হন, তাহলে ডলারের দর কিছুটা বাড়তে পারে। কিন্তু তা আদৌ হবে কি না বা কখন হবে, তা এখনো অনিশ্চিত। সোমবার, আবারও এই পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, কারণ মার্কেটের সমস্ত কার্যক্রম এখনো ট্রাম্পের বিবৃতি এবং সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে। যেহেতু সম্প্রতি ট্রাম্পের পক্ষ থেকে নতুন কিছু শোনা যায়নি, আমরা মনে করি এই পেয়ারের মূল্যের সাইডওয়েজ মুভমেন্ট অব্যাহত থাকবে। রেঞ্জের নিম্নসীমা (1.1275) থেকে একটি রিবাউন্ড হলে সেটি নতুন করে একটি ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু করতে পারে। 5-মিনিট টাইমফ্রেমে মনোযোগ দেওয়ার মতো লেভেলগুলো হলো: 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1091, 1.1132–1.1140, 1.1189–1.1191, 1.1275–1.1292, 1.1330, 1.1413–1.1424, 1.1474–1.1481, 1.1513, 1.1548, 1.1571, 1.1607–1.1622, 1.1666, 1.1689। সোমবার ইউরোজোনে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নেই, এবং যুক্তরাষ্ট্রে কেবলমাত্র ISM সার্ভিসেস বা পরিষেবা সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। ইতোমধ্যে আমরা দেখেছি যে মার্কেটের ট্রেডাররা এখন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রতি খুব একটা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে না।
Read more: https://ifxpr.com/432EnVt