-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১২ আগস্ট) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বৃহস্পতিবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৬৫৬ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ৮ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৪৫৩ ও ২৪০৭ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৩৩৩ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। বৃহস্পতিবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪১টির, কমেছে ৭৭টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের দর। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো-বেক্সিমকো লিমিটেড, আলিফ ইন্স্যুরেন্স, ইসলামি ফাইন্যান্স, অ্যাপোলো ইস্পাত, মালেক স্পিনিং, ফুওয়াং সিরামিক, আইএফআইসি ব্যাংক, সাইনপুকুর, বেক্সিমকো ফার্মা ও ডেল্টা স্পিনিং। এর আগে লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ২৬ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরো ৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৬৫৬ পয়েন্টে অবস্থান করে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1164031648.jpg[/IMG]
অপরদিকে সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ৬১ পয়েন্ট বেড়ে ১৯ হাজার ৩৩৯ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫ কোটি ১৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ে ৭৮টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩২টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টি কোম্পানির শেয়ারের দর।
-
1 Attachment(s)
আতঙ্কের দিনে পুঁজিবাজারে সর্বোচ্চ রেকর্ড ছাড়িয়ে শত কোটি শেয়ার লেনদেন হল। প্রতিটি ব্যাংকের শেয়ারবাজারে তাদের বিনিয়োগসংক্রান্ত তথ্য দিনে দিনে জানাতে হবে-বাংলাদেশ ব্যাংকের এমন নির্দেশনার আতঙ্কে ছিল পুঁজিবাজার। আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে বিবি’র এমন নির্দেশনায় শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে তেমনটাই ধারণা করা হয়েছিল। কিন্তু উল্টোচিত্র দেখা গেছে পুঁজিবাজারে। সূচকের ব্যাপক উত্থানের পাশাপাশি দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে দারুণ ইতিবাচক প্রভাব। সবচেয়ে ইতিবাচক বিষয় হচ্ছে আজ ১৬ আগস্ট পুঁজিবাজারে শত কোটি শেয়ার লেনদেন করে যা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ রেকর্ডে পরিণত হয়েছে। মূলত বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মার্জিন ঋণের নতুন নির্দেশনা বাজার ভালো রাখতে সহায়তা করেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
[ATTACH=CONFIG]15080[/ATTACH]
জানা যায়, আজ ১৬ আগস্ট ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৭৪ শতাংশ বা ৪৯.৫৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৭৪৮.৯২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৯.৮০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৬৮.৮৩ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ০.০৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৪২৭.৬২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২০৪টির, কমেছে ১৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৫৪.৪০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ১০১ কোটি ৪৬ লাখ ৬৩ হাজার ৯৬৩ শেয়ার ৩ লাখ ৮০ হাজার ৫৪ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৯৫৩ কোটি ৯২ লাখ ৬৯ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৬৯ শতাংশ বা ১৩৪.৭৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ৬৫০.১৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২০ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৭০টির, কমেছে ১২৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১১৬ কোটি ২২ লাখ ৮ হাজার ৯১২ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৯ কোটি ৯৩ লাখ ৭৭ হাজার ৪৮০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ২৬ কোটি ২৮ লাখ ৩১ হাজার ৪৩২ টাকা।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]15090[/ATTACH]
গত এক বছরে বিএসইসির বেশ কিছু সময়োপযোগী সিদ্ধান্তের ফলে দেশের পুঁজিবাজার তার হতাশাজনক অবস্থা থেকে ইতিবাচক ধারায় ঘুরে দাঁড়ায়। আস্থা ফিরে আসে বিনিয়োগকারীদের। ডিএসই ইনডেক্স ইতিমধ্যে রেকর্ড গড়েছে। সামনে আরও সুবাতাসের আভাস মিলছে পুঁজিবাজারে। ফলে বিনিয়োগকারীদের ধারণা ডিএসইএক্স ইনডেক্স ৮ হাজার যাবে। এতে করে দেশের পুঁজিবাজার নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করতে পারে। পুঁজিবাজারে ৮ হাজার সূচক সময়ের দাবি, নতুন রেকর্ড সৃষ্টির আভাস! করোনাভাইরাসের মধ্যেও বিশ্ব পুঁজিবাজারে সূচক বৃদ্ধির তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ। সম্প্রতি বিনিয়োগকারীদের নিজস্ব বিনিয়োগের বিপরীতে মার্জিন ঋণ গ্রহণের রেশিও বাড়ানোর সিদ্ধান্তে আরও নতুন উচ্চতায় উঠতে পারে দেশের শেয়ারবাজার এমনটাই ধারণা করছে সংশ্লিষ্টরা। এম সিকিউরিটিজের বিনিয়োগকারী প্রভাষক কাজী হোসাইন আলী বলেন, বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম দায়িত্ব নেয়ার পর বেশ কিছু ভালো উদ্যোগ গ্রহণের ফলে নতুন উচ্চতায় একের পর এক রেকর্ড সৃষ্টি হচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে ইনডেক্স ৮ হাজার এখন সময়ের দাবি। বাজার সংশ্লিষ্টরা জানান, ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৭ হাজার যাওয়া নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একটা দ্বিধা-দ্বন্দ্ব কাজ করছিল। বিএসইসির এক সিদ্ধান্তে সেটির অবসান ঘটেছে। এখন ডিএসইএক্স ইনডেক্স ৮ হাজার যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পুঁজিবাজারে ২০১০ সালে সবচেয়ে বড় ধস হয়। এর আগে ২০০৯ সালে রমরমা ছিল পুঁজিবাজার। এরপর দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও পুঁজিবাজারের অবস্থান আর ভালো হয়নি। মাঝে কয়েকবার বাজার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করলেও তা সফল হয়নি। আবার নিম্নমুখী হয়েছে বাজার। অবশেষে দীর্ঘ এক যুগ পর পুঁজিবাজারে সুদিন ফিরেছে। এরপর দীর্ঘদিন ধরে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল রয়েছে। ফলে বাজার নিয়ে আবার ভাবতে শুরু করেছেন বিনিয়োগকারীরা। সাম্প্রতিক বাজারচিত্রে দেখা যায়, একই সঙ্গে বাড়ছে প্রায় সব ধরনের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটদর। একই সঙ্গে বাড়ছে সূচক ও বাজার মূলধন, বর্তমানে যা রেকর্ড অবস্থানে রয়েছে। বর্তমানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৯ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৭৪৮ দশমিক ৯২ পয়েন্টে। ডিএসইর এ সূচকটি চালুর পর থেকে সর্বোচ্চ অবস্থানে ওঠে। এর আগে সূচক কখনও এ পর্যায়ে পৌঁছায়নি। রের্কড পর্যায়ে রয়েছে ডিএসইর অন্যান্য সূচক। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ্ সূচক ৯ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট ও ডিএসই-৩০ সূচক শূন্য দশমিক শূন্য পাঁচ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৪৬৮ দশমিক ৮৩ ও দুই হাজার ৪২৭ দশমিক ৬২ পয়েন্টে।
এদিকে বর্তমানে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের বাজার মূলধন সর্বোচ্চ অবস্থানে রয়েছে। বর্তমানে ডিএসইর বাজার মূলধন রয়েছে পাঁচ লাখ ৪৯০ হাজার কোটি টাকা, যা আগে কখনও হয়নি। বাজার সংশ্লিষ্টদের মতে, বাজারে বর্তমান যে পরিস্থিতি রয়েছে, তা বিরাজ করলে অচিরে বাজার মূলধন ছয় লাখ কোটি টাকা হয়ে যাবে।
অন্যদিকে বর্তমানে ধারাবাহিকভাবে দুই হাজার ৫০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হচ্ছে। বাজারের সার্বিক পরিস্থিতি এমন থাকলে অচিরে লেনদেন তিন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে, বাজার পরিস্থিতি ঠিক থাকলে সূচক কত হলে লেনদেন কত হচ্ছে, তা ভাবার বিষয় নয়। পুঁজিবাজারের ইতিহাসে মাত্র এক দিন তিন হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হতে দেখা যায়। ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়। সেদিন লেনদেনের পরিমাণ ছিল তিন হাজার ২৪৯ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি সাইদুর রহমান বলেন, এ সময়ের জন্য এটা অবশ্যই প্রয়োজন ছিল। এবং এটা শেয়ারবাজারের জন্য ইতিবাচক। কারণ ইনডেক্স ৭ হাজার যাওয়া নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একটা দ্বিধা-দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছিল। তারা ভেবেছিল মার্জিন হার রেশিও কমে গেলে একটা বিক্রির চাপ বাড়তে পারে। নতুন নির্দেশনার ফলে এখন বিনিয়োগকারীদের মাঝে অস্থিরতা বা অনিশ্চয়তা কাজ করবে না। এখন তারা স্বাভাবিক গতিতে বিনিয়োগের সাথে সর্ম্পকিত থাকবে।
জানতে চাইলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, এখন পর্যন্ত পুঁজিবাজারের সার্বিক যে পরিস্থিতি রয়েছে তাকে ভালো বলতে হবে। এখনও স্বাভাবিক রয়েছে পুঁজিবাজার। তবে খেয়াল রাখতে হবে, বাজার যেন ২০১০ সালের মতো না হয়। তেমন কোনো পরিবেশ সৃষ্টি না হয়। কয়েক দিন আগে বিমা কোম্পানির শেয়ারদর একটু বেশি বেড়ে গিয়েছিল, এখন আবার দর কমছে। এটা স্বাভাবিক বাজারের লক্ষণ। তবে এর মাঝেও বিনিয়োগকারীদের সতর্ক থাকতে হবে। তাদের বিনিয়োগ করতে হবে কোম্পানির আর্থিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে। একই বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, পুঁজিবাজারের সার্বিক পরিস্থিতি ভালো পর্যায়ে রয়েছে। লেনদেন যা হচ্ছে তাও সন্তোষজনক। আমরা চেষ্টা করছি পুঁজিবাজার পরিস্থিতি যেন আরও ভালো হয়। এজন্য আমরা ভালো কোম্পানির আইপিওর অনুমোদন দিচ্ছি। সবমিলে পুঁজিবাজারের অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে।
অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদানের পর থেকে ক্রমেই ভালো হচ্ছে দেশের পুঁজিবাজার। সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশ স্বাধীন হওয়ার সময় অর্থাৎ ১৯৭১ সালে দেশের পুঁজিবাজারের অবস্থা থাইল্যান্ড ও কোরিয়ার সমান ছিল। এখন তারা অনেক দূর এগিয়ে গেছে। তবে আমরা শিগগিরই তাদের ধরে ফেলব।’ পৃথিবীর জিডিপির এক-তৃতীয়াংশ উপমহাদেশ থেকে অর্জিত হয় জানিয়ে বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘এই মাটি সোনার মাটি। এখানে প্রাকৃতিক এবং খনিজ সম্পদে ভরপুর। এখানে সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো মানবসম্পদ।’ পুঁজিবাজারের বর্তমান উন্নতি কারও একক অবদান নয় বরং সবার সমন্বিত চেষ্টার মাধ্যমে এই সাফল্য অর্জিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। প্রসঙ্গত, ২০১০-১১ সালে কয়েক দিনের ব্যবধানে বাজারে বেশিরভাগ শেয়ার অতিমূল্যায়িত হয়ে পড়ে। হুজুগে মেতে মৌলভিত্তি যাচাই না করে বিনিয়োগকারীরা এসব অতিমূল্যায়িত শেয়ার কেনেন। পরবর্তী সময়ে বাজারে পতন হলে তাদের বড় ধরনের লোকসানে পড়তে হয়, যার মাশুল তারা আজও দিয়ে যাচ্ছেন। ২০১০ সালের শেষদিকে যারা বিনিয়োগ করেছিলেন, তারাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। সে সময় মাত্র দুই মাসের ব্যবধানে ডিএসইর সূচক প্রায় ১২০০ পয়েন্ট বেড়ে ৮৯১৮-এ অবস্থান করে। আর ডিএসইর লেনদেন গিয়ে দাঁড়ায় ৩২৪৯ কোটি টাকায়। কোনো কোনো শেয়ার ৩০০ থেকে ৪০০ শতাংশ পর্যন্ত অতিমূল্যায়িত হয়ে পড়ে। এর পরপর বাজারে ধস নামে। ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর এক দিনের ব্যবধানে সূচকের পতন হয় ৬০০ পয়েন্ট। পরবর্তী সময়ে সূচক সাড়ে তিন হাজারের ঘরে নেমে যায়। লেনদেন চলে যায় ২০০ কোটি টাকার নিচে। সে সময় যারা অতিমূল্যায়িত শেয়ার কিনেছিলেন, তারা আজও লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারেননি।
-
1 Attachment(s)
টানা ৪ কার্যদিবস উত্থানের পর আজ কারেকশনের মধ্য লেনদেন শেষ করেছে দেশের পুঁজিবাজার। বুধবার ১৮ আগস্ট সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। পুঁজিবাজারে আজ ৩৬.৯০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ ১৮ আগস্ট ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.২৩ শতাংশ বা ১৫.৩২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৭৭১.৮৫ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.৭৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৬৬.২৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪.৬৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৪২৬.৮৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৮টির, কমেছে ২১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৩৬.৯০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৮৩ কোটি ৭৭ হাজার ৬৮৫ শেয়ার ৩ লাখ ৩২ হাজার ৩৫৭ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৪৬৫ কোটি ৫৩ লাখ ৮৭ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.১৪ শতাংশ বা ২৭.৬৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ৭৪০.৬৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৮ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৩১টির, কমেছে ১৭৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৯২ কোটি ৪২ লাখ ১ হাজার ২০৯ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০৯ কোটি ৭০ লাখ ৩৫ হাজার ৯৪৩ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৭ কোটি ২৮ লাখ ৩৪ হাজার ৭৩৪ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15105[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ২৩ আগস্ট সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার শেয়ার কেনার পরিমাণ যেমন বেড়েছে, বিক্রির চাপও ছিল। এতে দিনভর সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে এগিয়েছে লেনদেন। এদিন সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। পুঁজিবাজারে আজ ৬৫.৬৯ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই সূচক ও লেনদেনে ইতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।
ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩২ শতাংশ বা ২২.২৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৮৮৪.৬৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৭.১৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৯৪.৪৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩.৬২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৪৬৩.৫৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২১৩টির, কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৫৬.৬৫ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৮১ কোটি ৯৩ লাখ ৯৫ হাজার ৫৯৩ শেয়ার ৩ লাখ ৫১ হাজার ৯৪৯ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৭৬২ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.১৮ শতাংশ বা ২৩২.৯৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ৯৪৬.১৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৪ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২১৬টির, কমেছে ৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১০০ কোটি ৮ লাখ ৫১ হাজার ৩৬০ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৮ কোটি ৯৯ লাখ ২৩ হাজার ৮৮৩ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১১ কোটি ৯ লাখ ২৭ হাজার ৪৭৭ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15151[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]15173[/ATTACH]
আজ ২৫ আগস্ট বুধবার পুঁজিবাজারে বীমা খাতের শেয়ারের প্রাধান্য দেখা গেছে। দুপুর ১২টা পর্যন্ত লেনদেনে প্রথম দুই ঘণ্টা শেষে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এ খাতের ৫০ শেয়ারের গড় শেয়ার দর ২.৬৫ শতাংশ দর বেড়েছিল। যা এ সময়ে অন্য যেকোনো খাতের তুলনায় বেশি ছিল। ১৩৫ শেয়ারকে গতকালের তুলনায় দর হারিয়ে কেনাবেচা হতে দেখা গেছে। দর অপরিবর্তিত অবস্থায় কেনাবেচা হচ্ছিল ৩৮ শেয়ার। দুই ঘণ্টার লেনদেন শেষে প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ২১.৯৩ পয়েন্ট বেড়ে ৬৯০৬.৬০ পয়েন্টে অবস্থান করতে দেখা গেছে।
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস আজ রবিবার (২৯ আগস্ট) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) আজ লেনদেন চলছে সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১০ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৮৪০ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৪৮৬ ও ২৪৪৮ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ২৬৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এই সময়ে লেনদেন হওয়া কম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৫টির, কমেছে ১৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৭টি কম্পানির শেয়ারের দর। সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কম্পানি হলো প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, সাইফ পাওয়ার, ফুওয়াং ফুড, জনতা ইনস্যুরেন্স, আইএফআইসি ব্যাংক, লংকাবাংলা, রহিমা ফুড, আইসিবি, লাফার্জহোলসিম ও আমান ফিড।
লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ২০ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ২ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৮৬১ পয়েন্টে অবস্থান করে।
এদিকে, লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে ১৯ হাজার ৯৪৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/570825406.jpg[/IMG]
সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়ায়াল ফান্ডের ইউনিট। এই সময়ে ৪৯টি কম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৫০টি কম্পানির দর। আর ৩২টি কম্পানির শেয়ারের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
গত সপ্তাহের শেষ দুই কার্যদিবস বুধ ও বৃহস্পতিবার নিম্নমুখী প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে দেশের পুঁজিবাজারে। চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববারেও সূচক ছিল নিম্নমুখী। সব মিলিয়ে তিন কার্যদিবস ধরেই নিম্নমুখিতা পরিলক্ষিত হচ্ছে পুঁজিবাজারে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সাবসিডিয়ারি কোম্পানির বিনিয়োগ কার্যক্রম তদন্ত করার বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগের কারণে বাজারে কিছুটা রক্ষণাত্মক প্রবণতা দেখা যাচ্ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা ছিল লক্ষণীয়।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত তিন কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৬০ পয়েন্টের বেশি। এর মধ্যে গত সপ্তাহের বুধবার ৬ পয়েন্ট ও বৃহস্পতিবার ২৭ পয়েন্ট হারিয়েছে সূচকটি। আর চলতি সপ্তাহের রোববার ডিএসইএক্স কমেছে প্রায় ২৮ পয়েন্ট। এদিন লেনদেন শুরুর পর থেকে সূচক ঊর্ধ্বমুখী ছিল। অবশ্য কিছু সময় পর থেকে সূচকের বড় নিম্নমুখী প্রবণতা পরিলক্ষিত হয়। এতে দিন শেষে সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়। রোববার দিন শেষে ডিএসইএক্স দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৮২৩ দশমিক ৬০ পয়েন্টে, যা আগের কার্যদিবসে ছিল ৬ হাজার ৮৫১ দশমিক ৩২ পয়েন্ট। রোববার সূচকের পতনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল , গ্রামীণফোন, রবি আজিয়াটা, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল , লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, আইডিএলসি লিমিটেড, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের শেয়ারের।
এদিকে ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গত রোববার দিন শেষে ২ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৮৪ দশমিক ২৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে, যা আগের দিন ছিল ১ হাজার ৪৮৭ দশমিক ২০ পয়েন্ট। ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে ৯ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট কমে এদিন ২ হাজার ৪৪৩ দশমিক ৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের দিন শেষে যা ছিল ২ হাজার ৪৫৩ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে। গত রোববার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮৪৬ কোটি ৮৯ লাখ ৭ হাজার টাকা, যা আগের কার্যদিবসে ছিল ২ হাজার ২২৭ কোটি ৬৪ লাখ ৩ হাজার টাকা। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিন শেষে দর বেড়েছে ১৩১টির, কমেছে ২১৫টির আর অপরিবর্তিত ছিল ২৯টি সিকিউরিটিজের বাজারদর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1188718088.jpg[/IMG]
দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) রোববার সিএসসিএক্স সূচক দিনের ব্যবধানে ৫০ দশমিক ৫২ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৮৯৯ দশমিক ১২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের কার্যদিবসে সূচকটির অবস্থান ছিল ১১ হাজার ৯৪৯ দশমিক ৬৫ পয়েন্টে। এদিন এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ৩১৭টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০১টির, কমেছে ১৮৬টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৩০টির বাজারদর। রোববার সিএসইতে মোট ৮২ কোটি ৪৩ লাখ ৪৪ হাজার ৪৬৬ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে, আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৮৫ কোটি ১৩ লাখ ৭৯ হাজার ৩৭৩ টাকার।
-
আর মাত্র ৮৪ পয়েন্ট সূচক বাড়লেই সাত হাজার সূচকের নতুন মাইলফলক স্পর্শ করবে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার। অন্যদিকে ২০ হাজার সূচক স্পর্শ করে নতুন মাইলফলক অর্জন করেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। বহু বছর একটি গতিশীল বাজার পেয়ে বিনিয়োগকারীরাও রয়েছে আনন্দে। আজ ১ সেপ্টেম্বর সপ্তাহের দ্বিতীয় উত্থানে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। এদিন সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। এছাড়া দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। পুঁজিবাজারে আজ ৫১.৪৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে।
আজ ১ সেপ্টেম্বর ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৬৯ শতাংশ বা ৪৭.১৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৯১৬.৩৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.৩৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৯৫.৬৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২০.৭৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৪৭৪.৭২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৯২টির, কমেছে ১৪৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৫১.৪৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৯ কোটি ৮৭ লাখ ৮৪ হাজার ৪১৬ শেয়ার ৩ লাখ ৩২ হাজার ৫৩৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৩৬৬ কোটি ৩৬ লাখ ২৯ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৮৯ শতাংশ বা ১৭৮.৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ১৭৬.০২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২০ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৭১টির, কমেছে ১১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৯৯ কোটি ৫২ লাখ ৯০ হাজার ৬৩ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭১ কোটি ৪৪ লাখ ১৯ হাজার ৮৪০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ২৮ কোটি ৮ লাখ ৭০ হাজার ২২৩ টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1188718088.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
আজ ২ সেপ্টেম্বর সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে উত্থানে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। এদিন সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। এছাড়া দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। পুঁজিবাজারে আজ ৬৩.৫৪ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে।
ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯৪ শতাংশ বা ৬৪.৬৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৯৮১.০৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১২.৯৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫০৮.৬৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২২.১২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৪৯৬.৮৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৩৭টির, কমেছে ১০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৬৩.৫৪ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৬৩ কোটি ৬০ লাখ ৭২ হাজার ৯০৬ শেয়ার ৩ লাখ ৪০ হাজার ৪৫ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৪৭৪ কোটি ৩০ লাখ ৪ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৮৫ শতাংশ বা ১৭১.৪১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৩২৮.১৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৩ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৮৩টির, কমেছে ১০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৮৮ কোটি ৩০ লাখ ৯ হাজার ৯০ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯৯ কোটি ৫২ লাখ ৯০ হাজার ৬৩ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১১ কোটি ২২ লাখ ৮০ হাজার ৯৭৩ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15250[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ৫ সেপ্টেম্বর সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচক বৃদ্ধি পেয়ে ৭ হাজার অতিক্রম করেছে যা নতুন রেকর্ডে পরিণত হয়েছে। সূচকের এরকম উত্থানে প্রফুল্লতে রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। আজ সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। এছাড়া দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। দিনশেষে পুঁজিবাজারে ৬৩.২০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে।
ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.০৩ শতাংশ বা ৭১.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ৫২.৮২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৯.৯৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫২৮.৬৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩৭.১৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫৩৩.৯৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৩৭টির, কমেছে ১০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৬৩.২০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৭১ কোটি ৭২ লাখ ৯২ হাজার ৪৭৩ শেয়ার ৩ লাখ ৮০ হাজার ৯১৪ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৮৬৫ কোটি ৫ লাখ ৫৮ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.১৬ শতাংশ বা ২৩৪.৯২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৫৬৩.০৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৭ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৯৮টির, কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৯৫ কোটি ১৯ লাখ ৮৫ হাজার ১৯৯ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৮ কোটি ৩০ লাখ ৯ হাজার ৯০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৬ কোটি ৮৯ লাখ ৭৬ হাজার ১০৯ টাকা।
[ATTACH]15263[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ৭ সেপ্টেম্বর দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। শেয়ার দর বৃদ্ধি পেলেও আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন কমেছে। তবে ইতিবাচক অবস্থায় রয়েছে সিএসই’র লেনদেন। দিনশেষে ডিএসইতে ৪৭.৩৩ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে।
ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯২ শতাংশ বা ৬৫.৩৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ১৪০.৮৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৫.৭৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৫১.৮১ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩৭.৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫৮৩.৯৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৭টির, কমেছে ১৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৪৭.৩৩ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৭০ কোটি ১০ লাখ ৬২ হাজার ৩৬৯ শেয়ার ৩ লাখ ৭৯ হাজার ৫৭ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৮৬৬ কোটি ১৬ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৮৪ শতাংশ বা ১৭৩.৫৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৮৩৫.৯৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৮ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৪৪টির, কমেছে ১৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১০৪ কোটি ১৬ লাখ ৪২ হাজার ১৯৭ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৭ কোটি ৫৯ লাখ ৮৯ হাজার ৩১৫ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৬ কোটি ৫৬ লাখ ৫২ হাজার ৮৮২ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15296[/ATTACH]
-
সূচকের সঙ্গে লেনদেনে চাঙ্গাভাব নিয়েই সপ্তাহ শেষ করেছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে, সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স এর ঘরে যোগ হয়েছে ৬২ পয়েন্ট। আর পুরো সপ্তাহে এ সূচক ২৭৮ পয়েন্ট বেড়েছে। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন শেষ হয়েছিল সূচকে ৬ হাজার ৯৮১ পয়েন্ট নিয়ে। এক সপ্তাহে ৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ বেড়ে বৃহস্পতিবার ডিএসইএক্স ৭ হাজার ২৫৯ পয়েন্ট পৌঁছেছে। দিনের লেনদেনের শুরুর ২৫ মিনিটের মধ্যে ডিএসই সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩০ পয়েন্ট কমে যায়। তবে এরপর সূচক উঠতে থাকে, দিন শেষে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬২ দশমিক ৪২ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে যায়। ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি ডিএসইএক্স গণনা শুরুর পর গত রোববার প্রথমবারের মত তা সাত হাজার পয়েন্টের মাইলফলক ছাড়িয়ে যায়। বৃহস্পতিবারও তা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ অবস্থানে রয়েছে। ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়ে এখন ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৩১৮ কোটি টাকা হয়েছে, যা ইতিহাসের সর্বোচ্চ। এ বাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ৫ দশমিক ৫২ শতাংশ বা ১৪১ কোটি ৫ লাখ টাকা বেড়েছে। বৃহস্পতিবার হাতবদল হয়েছে ২ হাজার ৬৯৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার, যা আগের কর্মদিবসে ২ হাজার ৫৫৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা ছিল। ঢাকার বাজারে ৪৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে এদিন। লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ১৭৭টির দর বেড়েছে, ১৭৭টির কমেছে এবং ২২টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২০ দশমিক ৪০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৯২ দশমিক ৩১ পয়েন্ট হয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩৩ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বেড়ে পৌঁছে ২ হাজার ৬৪৭ দশমিক ১৪ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1031190350.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) এদিন সূচক ও লেনেদেন বেড়েছে। এ বাজারের প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৫২ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ২১ হাজার ১৩১ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট। সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে আগের দিনের তুলনায় ১৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ বা ১২ কোটি ২৯ লাখ টাকা। মোট ৯৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার এদিন লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ৮৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ছিল। সিএসইতে ৩৩২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ১৪৪টির দর বেড়েছে, ১৬৭টির কমেছে এবং ২১টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1165546058.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
আজ ১২ সেপ্টেম্বর সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে বড় ধরণের কারেকশনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। এদিন সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। তবে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইতে ২২.০৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে।
ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৭৮ শতাংশ বা ৫৬.৬৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২০২.০৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৬.৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৭৫.৯৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৯.০৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৬৩৮.১১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৩টির, কমেছে ২৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ২২.০৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৬৩ কোটি ৭৪ লাখ ৬৪ হাজার ৬৭ শেয়ার ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৯১৯ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৭০৮ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৮০ শতাংশ বা ১৬৯.২৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৯৬২.১৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৩০ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৮৭টির, কমেছে ২১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১১৪ কোটি ২৬ লাখ ৭৭ হাজার ১৯৫ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯৬ কোটি ৭৩ লাখ ১৮ হাজার ২১৩ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৭ কোটি ৫৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৮২ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15350[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ১৪ সেপ্টেম্বর দেশের পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। তবে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইতে মাত্র ১৩.৮৩ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.০৭ শতাংশ বা ৭৭.৫৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ১৪০.৫০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২২.৬১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৫৬.২২ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২৩.৪৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৬১১.৬৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৫২টির, কমেছে ৩০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ মাত্র ১৩.৮৩ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৯ কোটি ৫৮ লাখ ২ হাজার ৯৩২ শেয়ার ৩ লাখ ৬ হাজার ২৫০ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৯৭ কোটি ৪০ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৮২ শতাংশ বা ১৭১.৭০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৮৫৭.৬৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৭ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৬০টির, কমেছে ২২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৬৮ কোটি ২ লাখ ৫০ হাজার ৬১৬ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৭ কোটি ৪৩ লাখ ৪৯ হাজার ৫৭০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৫৯ লাখ ১ হাজার ৪৬ টাকা।
[ATTACH]15387[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ১৬ সেপ্টেম্বর দেশের পুঁজিবাজারে সূচক ও দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। তবে কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। দিন শেষে ডিএসইতে ৩৩.৮৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৪ শতাংশ বা ৩১.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২২৮.৩১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৮.৩২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৭৭.১০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২৫.১৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৬৭৪.৫৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৭টির, কমেছে ২০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৩৩.৮৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৯ কোটি ৭০ লাখ ৪৭ হাজার ৭২৪ শেয়ার ৩ লাখ ১৪ হাজার ৯১৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ১৭১ কোটি ৩১ লাখ ৮৩ হাজার টাকা।
সিএসই সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৬৭ শতাংশ বা ১৩৯.৭৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২১ হাজার ১৪১.৩৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৬ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১০৯টির, কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৮৪ কোটি ১৭ লাখ ৪৯ হাজার ২৪৩ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭২ কোটি ৬০ লাখ ৩৪ হাজার ৬১৯ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১১ কোটি ৫৭ লাখ ১৪ হাজার ৬২৪ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15413[/ATTACH]
-
আজ ২০ সেপ্টেম্বর সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। এদিন দিনের শুরুতেই শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রভাব বিরাজ করছে। দেড় ঘন্টা যেতে না যেতেই দৈনিক লেনদেন ছাড়িয়েছে ৬০০ কোটি টাকা। ডিএসই প্রধান সূচক ৪৬.৪৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২৩৮.২৮ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৭.৮৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৭৪.৬৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৪.২৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৭০.০৫ পয়েন্টে। ডিএসইতে ৩৭০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৪৪টির, কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির। এছাড়া লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬২৬ কোটি ৮৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/446632885.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে পতনের পর গতকাল উত্থানে ফিরেছে পুঁজিবাজার। এদিন ডিএসইর সব সূচক ও সিএসইর প্রধান প্রধান সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে গতকাল সূচকের উত্থান হলেও টাকার পরিমাণে লেনদেন দুই মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম হয়েছে। ডিএসইতে গতকাল ১ হাজার ৭৬২ কোটি ৫৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে। যা এক মাস ২২ দিন বা ৩২ কার্যদিবসের মধ্যে সবচেয়ে কম। এর আগে চলতি বছরের ২৯ জুলাই গতকালের চেয়ে কম লেনদেন হয়েছিল। সেদিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৫২১ কোটি ৩১ লাখ ২০ হাজার টাকার।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল লেনদেন শুরুর পর থেকে সূচক ঊর্ধ্বমুখী ছিল। এর কিছু সময় পর সূচকের কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ করা যায়। এরপর আবার উত্থান ও পতনের মাধ্যমে দিনশেষে উত্থান অবস্থায় লেনদেন শেষ হয়। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৪ দশমিক শূন্য ১ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ২০৫ দশমিক ৮২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, যা এর আগের কার্যদিবসে ছিল ৭ হাজার ১৯১ দশমিক ৮০ পয়েন্টে। গতকাল সূচকের উত্থানে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ, বেক্সিমকো, রেনাটা, বিকন ফার্মাসিউটিক্যাল , ন্যাশনাল ব্যাংক, রিং শাইন টেক্সটাইল, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল , এনভয় টেক্সটাইল ও ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের।
এদিকে ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গতকাল দিনশেষে ৩ দশমিক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৭০ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে, যা আগের দিন ছিল ১ হাজার ৫৬৬ দশমিক ৮০ পয়েন্টে। ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে ৫ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বেড়ে গতকাল ২ হাজার ৬৬১ দশমিক ৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের কার্যদিবস শেষে যা ছিল ২ হাজার ৬৫৫ দশমিক ৮১ পয়েন্টে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৪টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিনশেষে দর বেড়েছে ১৭৪টির, কমেছে ১৬৩টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৩৭টি সিকিউরিটিজের বাজারদর।
দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল সিএসসিএক্স সূচক দিনের ব্যবধানে ২৭ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ৬২০ দশমিক ২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের কার্যদিবসে সূচকটির অবস্থান ছিল ১২ হাজার ৫৯৩ দশমিক ১২ পয়েন্টে। এদিন এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ৩২৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৬টির, কমেছে ১৩১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৩৮টির বাজারদর। গতকাল সিএসইতে মোট ৭৫ কোটি ৭৬ লাখ ৯০ হাজার ২৩৪ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে। আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৬৬ কোটি ৫৮ লাখ ৯৬ হাজার ৭৮২ টাকার।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/317095338.jpg[/IMG]
-
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল মূল্যসূচক কমেছে। তবে আগের দিনের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে। গতকাল পতনের মধ্যেও রিটার্ন বেড়েছে বস্ত্র, ওষুধ ও রসায়ন, জীবন বীমা ও প্রকৌশল খাতের শেয়ার। এদিন ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫৪ শতাংশের বেশি ছিল আলোচ্য চার খাতে। সে হিসাবে গতকাল আলোচ্য চার খাতে প্রায় ১২০০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে গতকাল আলোচ্য খাতগুলোতে শেয়ারদর বেড়েছে। গতকাল রিটার্নের দিক থেকে ২ দশমিক ৩০ শতাংশ বেড়ে শীর্ষে ছিল জীবন বীমা খাত। রিটার্নের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে প্রকৌশল খাত। এছাড়া পঞ্চম ও সপ্তম স্থানে রয়েছে যথাক্রমে বস্ত্র এবং ওষুধ ও রসায়ন খাত। এদিকে পতনের কারণে গতকাল লেনদেনে অংশ নেয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2051172620.jpg[/IMG]
-
গতকালও দেশের পুঁজিবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স সামান্য বেড়েছে। এতেই ৭ হাজার ৩০০ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে সূচকটি। নির্বাচিত কোম্পানিগুলোর সূচক ডিএসই-৩০ বাড়লেও গতকাল শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস পয়েন্ট হারিয়েছে। এদিন বস্ত্র, ওষুধ ও আর্থিক খাতের শেয়ার লেনদেনের শীর্ষে ছিল। রিটার্নের দিক দিয়ে অবশ্য ভ্রমণ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও সিমেন্ট খাত এগিয়ে ছিল। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল লেনদেন শুরুর পর থেকে সূচক ঊর্ধ্বমুখী ছিল। এর কিছু সময় পর সূচকের কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ করা যায়। এরপর আবার উত্থান ও পতনের মাধ্যমে দিনশেষে উত্থান অবস্থায় লেনদেন শেষ হয়। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৩০২ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, যা এর আগের কার্যদিবসে ছিল ৭ হাজার ২৯৭ দশমিক ২৪ পয়েন্ট।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1093581541.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল সিএসসিএক্স সূচক দিনের ব্যবধানে ৫ দশমিক ১০ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৮০০ দশমিক ৫৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের কার্যদিবসে সূচকটির অবস্থান ছিল ১২ হাজার ৮০৫ দশমিক ৬৮ পয়েন্টে। এদিন এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ৩১৩টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৮টির, কমেছে ১৬৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৩৭টির বাজারদর। গতকাল সিএসইতে মোট ৯১ কোটি ৩৮ লাখ ৩২ হাজার ৮৬৯ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে, আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৬৭ কোটি ৩ লাখ ৮২ হাজার ৮৭৫ টাকার।
-
সূচক যেভাবে বাড়ছে তাতে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার নিয়ে এখন ভয় নেই। কেননা সূচক যদি অনেক দ্রুত বেড়ে যায় তাহলে ধস নামে। ১৯৯৬ ও ২০১০ সালে যেমন হয়েছিল। বর্তমানে পুঁজিবাজারের সূচক যেভাবে বাড়ছে, সেটা স্থিতিশীলভাবে বাড়ছে। বর্তমানে সূচক বাড়ছে আবার কমছে, এভাবে বাড়লে ঝুঁকি নেই। দেশের পুঁজিবাজারের একটি কাঠামোগত সমস্যা আছে। তা হচ্ছে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী ৮০ শতাংশ। সেই তুলনায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কম। অন্যান্য দেশে এটা একদম উল্টো। প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। মিউচুয়াল ফান্ডগুলোকে আমাদের শক্তিশালী করতে হবে। বন্ড মার্কেটকে আরও শক্তিশালী করতে হবে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1529368955.jpg[/IMG]
-
আজ ৭ অক্টোবর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের সামান্য পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এছাড়া দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। কিন্তু বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। দিন শেষে ডিএসইতে ৫৮.৪৪ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.১০ শতাংশ বা ৮.০৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ৩৪২.৯৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪.৪৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৯৫.৭৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২০.৪২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৭৬৭.৩৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২১৮টির, কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৫৮.৪৪ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৭ কোটি ২০ লাখ ৫৩ হাজার ১২৬টি শেয়ার ৩ লাখ ১৪ হাজার ৬২৮ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৪৯৭ কোটি ২০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৩৬ শতাংশ বা ৭৯.২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১ হাজার ৪৪১.৩১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১২ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৫৭টির, কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১০৭ কোটি ১৫ লাখ ৩২ হাজার ৫৮১ টাকা।
-
1 Attachment(s)
আজ ১০ অক্টোবর সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। এছাড়া বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। কিন্তু দৈনিক লেনদেনে নেতিবাচক প্রভাব। দিন শেষে ডিএসইতে ৬৩.৩০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে লেনদেন কমেছে ২৮.৪৬ শতাংশ। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩৪ শতাংশ বা ২৪.৭৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ৩৬৭.৭৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.২৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৯৬.০৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১.৩৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৭৬৬.০০৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৩৮টির, কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৬৩.৩০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৮ কোটি ১১ লাখ ৯৬ হাজার ৭৬৮টি শেয়ার ২ লাখ ৪১ হাজার ৩১২ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৭৮৬ কোটি ৪০ লাখ ১২ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৩৫ শতাংশ বা ৭৪.৬৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২১ হাজার ৫১৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৪ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৮৯টির, কমেছে ১০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৮১ কোটি ৮৮ লাখ ১৫ হাজার ৪৫ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০৭ কোটি ১৫ লাখ ৩২ হাজার ৫৮১ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ২৫ কোটি ২৭ লাখ ১৭ হাজার ৫৩৬ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15622[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ১১ অক্টোবর সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ব্যাপক সেল প্রেসারে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। উত্থানের পর আজ কারেকশনের হলেও দৈনিক লেনদেন বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইতে ২৫.৮০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩০ শতাংশ বা ২২.৪৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ৩৪৫.৫৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.১২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৯৬.৬৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৮.৫০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৭৫৭.২৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯৭টির, কমেছে ২৫৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ২৫.৮০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪০ কোটি ৪০ লাখ ৩৮ হাজার ৯১৮টি শেয়ার ২ লাখ ৫৫ হাজার ৮০৫ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৮৪৮ কোটি ৫৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা।
সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.১৯ শতাংশ বা ৪০.৪৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১ হাজার ৪৭৫.৫৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১০ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১০৩টির, কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭২ কোটি ৩২ লাখ ৫৮ হাজার ১৯৪ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮১ কোটি ৮৮ লাখ ১৫ হাজার ৪৫ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৯ কোটি ৫৫ লাখ ৫৬ হাজার ৮৫১ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15639[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ১২ অক্টোবর সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। টানা দর পতন হলেও দৈনিক লেনদেন বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইতে ২৪.৮০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৩ শতাংশ বা ৩১.৫৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ৩১৩.৯৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.৬০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৯১.০৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৭.৪০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৭৪৯.৮৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯৩টির, কমেছে ২৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ২৪.৮০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৩ কোটি ৫৭ লাখ ৩ হাজার ৩৭৯টি শেয়ার ২ লাখ ৫৫ হাজার ৮২২ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৮৬৩ কোটি ৮০ লাখ ৬ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৬০ শতাংশ বা ১২৮.০৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১ হাজার ৩৬০.৮৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০১ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৭৩টির, কমেছে ২০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৬৩ কোটি ৬ লাখ ২৬ হাজার ২৪৬ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭২ কোটি ৩২ লাখ ৫৮ হাজার ১৯৪ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৯ কোটি ২৬ লাখ ৩১ হাজার ৯৪৮ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15664[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ১৩ অক্টোবর সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে লেনদেন বাড়লেও ব্যাপকভাবে সূচকের পতন হয়েছে। এদিন সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। কিন্তু দৈনিক লেনদেন বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইতে ২৮.১৯ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯০ শতাংশ বা ৬৫.৫৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২৪৮.৪৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২৪.৪৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৬৬.৬০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩২.৩১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৭১৭.৫৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৬টির, কমেছে ২৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ২৮.১৯ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪২ কোটি ৫৬ লাখ ৬৭ হাজার ৪৮০টি শেয়ার ২ লাখ ৫৮ হাজার ২৫৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৯৫২ কোটি ৯৯ লাখ ১৮ হাজার টাকা।
[ATTACH]15668[/ATTACH]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৯২ শতাংশ বা ১৯৮.০৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১ হাজার ১৬২.৭৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৫ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৮৭টির, কমেছে ২০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৬১ কোটি ৫০ লাখ ৫৪ হাজার ৯৮৮ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৩ কোটি ৬ লাখ ২৬ হাজার ২৪৬ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১ কোটি ৫৫ লাখ ৭১ হাজার ২৫৮ টাকা।
-
1 Attachment(s)
আজ ১৪ অক্টোবর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ব্যাপকভাবে লেনদেন ও সূচকের পতন হয়েছে। এদিন সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। সেই সাথে কমছে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণও। দিন শেষে ডিএসইতে ৩০.৩১ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.০৭ শতাংশ বা ৫.১৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২৪৩.২৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৮৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৬৭.৪৩ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১.৫৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৭১৯.১৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১৪টির, কমেছে ২১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৩০.৩১ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৩১ কোটি ৬৫ লাখ ৮৫ হাজার ১৯২টি শেয়ার ২ লাখ ১২ হাজার ৪৬৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪৩৩ কোটি ৮৭ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৩১ শতাংশ বা ৬৬.৩২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১ হাজার ১১৭.৫৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৪ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৯৭টির, কমেছে ১৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি ২২ লাখ ১৪ হাজার ৫৪০ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬১ কোটি ৫০ লাখ ৫৪ হাজার ৯৮৭ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৫ কোটি ২৮ লাখ ৪০ হাজার ৪৪৭ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15689[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
টানা ৪ কার্যদিবসে সূচক কমেছে ১২৪ পয়েন্ট
[ATTACH]15692[/ATTACH]
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টানা চার কার্যদিবস ধরে দরপতন হয়েছে। এই চার দিনে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স হ্রাস পেয়েছে ১২৪ পয়েন্ট।
বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টোবর) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স ৫ পয়েন্ট হ্রাস পেয়ে অবস্থান করছে ৭২৪৩ পয়েন্টে। এদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই হ্রাস পেয়েছে ৬৭ পয়েন্ট।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ১ হাজার ৪৩৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। এটি বিগত আড়াই মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন। পূর্বে গত ২৮ জুলাই ডিএসইতে ১ হাজার ৩৬০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল, সেটি গত কার্যদিবসের চেয়ে ৫১৯ কোটি টাকা কম ছিল। বুধবার লেনদেনে হয়েছিল ১ হাজার ৯৫২ কোটি টাকার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি হয়েছে ১১৪টির, হ্রাস পেয়েছে ২১৯টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির।
ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো ফরচুন, বেক্সিমকো লিমিটেড, আইএফআইসি, ওরিয়ন ফার্মা, এনআরবিসি ব্যাংক, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড, ডেলটা লাইফ, পাওয়ার গ্রিড, বিএটিবিসি ও জেনেক্স ইনফয়েজ লিমিটেড।
দর বৃদ্ধির শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হচ্ছে আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, দেশবন্ধু, ফরচুন, বিডি ল্যাম্পস, এনআরবিসি ব্যাংক, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম, শাইনপুকুর সিরামিকস ও শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।
এদিকে সিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ৪৬ কোটি ২২ লাখ টাকা। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৯০টির, হ্রাস পেয়েছে ১৭৯টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির।
-
1 Attachment(s)
আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচক বৃদ্ধির মধ্যে দিয়ে লেনদেন শুরু করেছে। আজ এই মূহুর্তে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দর বেড়েছে। এদিন বেলা ১১.০০ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইতে ৩৬৩ কোটি ৪৭ লাখ ৮৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ২৩.৮৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২৬৭ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ০.২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৬৭ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৫.০৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭২৪ পয়েন্টে।আজ ডিএসইতে ৩৬৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২০০টির, কমেছে ১১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টির।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) আজ মূল্য সূচকের বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে। এই সময়ে সিএসইতে ১০ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
[ATTACH=CONFIG]15699[/ATTACH]
-
পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। এতে সম্প্রতি পুঁজিবাজারে শেয়ার বিক্রির চাপ বেড়ে গেছে। বিক্রির চাপে পাঁচ কার্যদিবস ধরে পুঁজিবাজারে টানা দরপতন চলছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স প্রায় দশমিক ৮ শতাংশ কমেছে। পাশাপাশি কমেছে টাকার অংকের লেনদেনও। আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ও লেনদেন কমেছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, সাম্প্রতিক সময়ে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ, বিকন ফার্মাসিউটিক্যাল ও ওরিয়ন ফার্মাসিউটিক্যাল ের মতো বেশকিছু কোম্পানির শেয়ারদর অনেক বেশি বেড়ে গিয়েছিল। ফলে এখন স্বাভাবিকভাবেই এসব শেয়ারের মূল্য সংশোধন হচ্ছে। তাছাড়া গত কয়েক মাসের উত্থানে তালিকাভুক্ত অনেক কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়েছে। সেগুলোও বর্তমানে কিছুটা দর সংশোধনের পর্যায়ে রয়েছে। এসব মিলিয়েই কয়েকদিন ধরে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। পাশাপাশি শেয়ার বিক্রির অর্থ এখনই নতুন করে না খাটিয়ে বিনিয়োগকারীরা বাজার পরিস্থিতি কোন দিকে যায় সেটি পর্যবেক্ষণ করছেন। এতে বাজারে ক্রয়ের তুলনায় বিক্রির চাপ বেড়ে যাওয়ার কারণে সার্বিকভাবে সূচকের পতন দেখা যাচ্ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1551531468.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতনে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। নানা আতঙ্কে হাতে থাকা শেয়ার বিক্রির চাপ বেড়ে চলেছে। এমতাবস্থায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) যুগপোযোগী হস্তক্ষেপ কামনা করছেন ভুক্তভোগিরা। জানা যায়, আজ ১৯ অক্টোবর সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের ব্যাপক পতন হয়েছে। এদিন সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। দিন শেষে ডিএসইতে ২৩.১৪ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ ১৯ অক্টোবর ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.০৮ শতাংশ বা ৭৬.৬৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২০.৬১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২০.২৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫০৪.৯২ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২২.৫০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৬৫৬.০৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৭টির, কমেছে ২৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ২৩.১৪ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৩৫ কোটি ৭১ লাখ ২৪ হাজার ৯০৯টি শেয়ার ২ লাখ ১৫ হাজার ১৩৪ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৬৮২ কোটি ৮৫ লাখ ১০ হাজার টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15731[/ATTACH]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৯০ শতাংশ বা ১৮৬.৬১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৫২১.০৭ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৭৯টির, কমেছে ১৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি ৭৮ লাখ ৯৪ হাজার ২৬৪ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭৪ কোটি ৫৫ লাখ ২০ হাজার ৩৭৮ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে আজ লেনদেন কমেছে ২৫ কোটি ৭৬ লাখ ২৬ হাজার ১১৪ টাকা।
-
1 Attachment(s)
আজ বৃহস্পতিবার সপ্তাহের পঞ্চম ও শেষ কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচক বৃদ্ধির মধ্যে দিয়ে লেনদেন শুরু করেছে । সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর । ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ৭.১১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২৭ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১.৯৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫০৬ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ০.০২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৫৫ পয়েন্টে। আজ ডিএসইতে ৩৬৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৯টির, কমেছে ১০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬০টির।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্য সূচক বৃদ্ধির মধ্যে দিয়ে লেনদেন শুরু করেছে। এই সময়ে সিএসইতে ৭ কোটি ৩২ লাখ ৮৪ হাজার ১১৬ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
[ATTACH=CONFIG]15737[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুঁজিবাজার
[ATTACH]15752[/ATTACH]
সাত কার্যদিবনে ধারাবাহিক পতনের পর পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ অক্টোবর) শেষ ঘণ্টায় ঊর্ধ্বগতির প্রবণতা দেখা দিয়েছে। চলতি সপ্তাহের প্রথম তিন কার্যদিবসসহ ধারাবাহিকভাবে সাত কার্যদিবসে দরপতন হয়েছে পুঁজিবাজারে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ৩৪৭ পয়েন্ট পড়ে যায়। চলতি সপ্তাহের প্রথম তিন কার্যদিবসেই পড়েছে ২২৩ পয়েন্ট।
পুঁজিবাজারের এমন ধারাবাহিক দরপতন বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কের কারণ হয়ে দাড়িয়েছিল। কিন্তু সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস সূচকের বড় উত্থানের ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরেছে।
সাত কার্যদিবসে ধারাবাহিক পতনের পর বৃহস্পতিবার (২১ অক্টোবর) পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু থেকেই দাম *বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের। সূচক ঘুরতে থাকে দুপুর দেড়টার পর। শেষ আধঘণ্টা সূচকের ঊর্ধ্বগতির ধারা অব্যাহত থাকে।
লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসই-এক্স পূর্বের দিনের তুলনায় ৫৫ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়ে এখন ৭ হাজার ৭৬ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ্ ১৩ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়ে এখন ১ হাজার ৫১৮ পয়েন্টে। এবং ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক ৪৩ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়ে ২ হাজার ৬৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে।অপরদিকে দাম কমেছে ১৭৯টির। আর ৪২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। তবে সূচক ঘুরে দাঁড়ালেও লেনদেনের গতি কমেছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩১০ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ৬৮২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। সে ক্ষেত্রে লেনদেন কমেছে ৩৭১ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।
সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ২৮৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক। তাদের ৬৪ কোটি ৫২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৫৯ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের হওয়া এনআরবিসি ব্যাংক তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বৃদ্ধি পেয়েছে ১৭২ পয়েন্ট। লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৮১ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৭৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১৪টির দাম বেড়েছে। দাম কমেছে ১৩২টির এবং ২৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
1 Attachment(s)
গেল সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ইতিবাচক অবস্থায় ?লেনদেন শেষ করলেও আজ ফের পতনে পড়েছে শেয়ারবাজার। এদিন ২৪ অক্টোবর সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসের শুরু থেকেই কমেছে সূচক ও বেশির ভাগ শেয়ারের দর। তবে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইতে ১৫.২০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ ২৪ অক্টোবর ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯৯ শতাংশ বা ৭০.৫২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ০৫.৭০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩০.৩৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৮৭.৭৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১.০২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৬৯৮.৩১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৫৭টির, কমেছে ২৯২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ১৫.২০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ২৮ কোটি ৭০ লাখ ৫০ হাজার ৪০৯টি শেয়ার ১ লাখ ৯১ হাজার ১৯৯ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪৭১ কোটি ৪ লাখ ৬২ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৬৭ শতাংশ বা ১৩৯.১২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৫৫৪.২২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৮৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৫৮টির, কমেছে ২১০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪৯ কোটি ৯৪ লাখ ৩১ হাজার ১৮১ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪১ কোটি ৮১লাখ ৩৯ হাজার ৩৯৫ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে আজ লেনদেন কমেছে ৮ কোটি ১২ লাখ ৯১ হাজার ৭৮৬ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15763[/ATTACH]
-
টানা আট কার্যদিবস একটানা পতনে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। সেই আতঙ্কে সোমবার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যেও ছিল শেয়ার বিক্রির প্রবণতা। এ কারণে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৯০ শতাংশেরই দরপতন ঘটেছে। এদিন লেনদেনের দ্বিতীয় ঘণ্টায় (সকাল ১০টা থেকে বেলা ১২টা.৩৫ মিনিটে) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে কমেছে ১৬০ পয়েন্ট। আর তাতে বিনিয়োগকারীরা বড় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। তারা আতংকিত হয়ে শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/109739572.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
আজ ২৭ অক্টোবর সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে উত্থান দিয়ে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। আজ লেনদেনের শুরু থেকেই বেড়েছে সূচক ও বেশির ভাগ শেয়ারের দর। এছাড়া টাকার অংকে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইতে ৪৮ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.০৮ শতাংশ বা ৬.১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ১১.৮৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১.০২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৮১.৪৩ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৭.৩১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৬৪৪.৩২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৮০টির, কমেছে ১৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৪৮ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৩৬ কোটি ৪২ লাখ ৬২ হাজার ২৫০টি শেয়ার ২ লাখ ১৮ হাজার ৯১৮ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪৯৭ কোটি ২৫ লাখ ৭৮ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.০৪ শতাংশ বা ৯.০১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৪৫৩.০৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৬২টির, কমেছে ১১২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৪১২ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪১ কোটি ৭৬ লাখ ৯০ হাজার ৫০৫ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে আজ লেনদেন কমেছে ১ কোটি ১৫ লাখ ৫০ হাজার ৯০৭ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15809[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
পুঁজিবাজারে লেনদেন বেড়েছে
[ATTACH]15824[/ATTACH]
চতুর্থ কার্যদিবসে দিনভর ওটানামার পর লেনদেন শেষে পুঁজিবাজারে সূচক বৃদ্ধি পেয়েছে। বুধবার (২৭ অক্টোবর) কার্যদিবসের লেনদেন শেষে দেশের প্রধান পুঁজিবাজারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়ে ৭ হাজার ১১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১১ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে।
মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স ১২০ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছিল। কিন্তু এর আগের ১০ কার্যদিবসের মধ্যে ৯ দিনই হ্রাস পেয়েছে সূচক। এ ৯ দিনে ডিএসইএক্স সূচক হ্রাস পেয়েছে ৪৮৩ পয়েন্ট বা সাড়ে ৬ শতাংশ। তবে সূচক মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) থেকে ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে।
বুধবার (২৭ অক্টোবর) লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৯৭ কোটি ২৫ লাখ টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে কিছুটা বেশি। মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৩৮৬ কোটি ৯১ লাখ টাকা।
লেনদেন হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পেয়েছে ১৮০টির, হ্রাস পেয়েছে ১৬৬টির ও ২৯টির দর অপরিবর্তিত আছে।
ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হচ্ছে বেক্সিমকো লিমিটেড, আইএফআইসি, ওরিয়ন ফার্মা, ডেলটা লাইফ, বিএটিবিসি, এনআরবিসি ব্যাংক, জেনেক্স ইনফয়েস লিমিটেড, ফরচুন সুজ, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড ও সাইফ পাওয়ার।
দর বৃদ্ধি পাওয়ার মধ্যে শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হচ্ছে অলিম্পিক অ্যাকসেসরিজ লিমিটেড, জিবিবি পাওয়ার, এএফসি অ্যাগ্রো বায়োটেক লিমিটেড, এশিয়া ইনস্যুরেন্স, জাহিন স্পিনিং, নুরানি, ইয়াকিন পলিমার লিমিটেড, সেন্ট্রাল ইনস্যুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড ইনস্যুরেন্স ও সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড।
এদিকে সিএসইতে লেনদেন হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পেয়েছে ১৬২টির, হ্রাস পেয়েছে ১১২টির ও ২৩টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ডিএসইতে বড় দরপতন
[ATTACH]15838[/ATTACH]
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসের লেনদেন শেষে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬১ পয়েন্ট হ্রাস পেয়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার পয়েন্টে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই হ্রাস পেয়েছে ১৪৮ পয়েন্ট।
গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে (২৮ অক্টোবর) লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স বৃদ্ধি পেয়েছিল ৫০ পয়েন্ট।
ডিএসইতে রোববার (৩১ অক্টোবর) মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৬৩৭ কোটি টাকা। এটি গত কার্যদিবসের তুলনায় কিছুটা কম। সেদিন লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৭২৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
রোববার লেনদেন হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পেয়েছে ১২২টির, হ্রাস পেয়েছে ২২৬টির ও ২৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হচ্ছে বেক্সিমকো লিমিটেড, আইএফআইসি, সাইফ পাওয়ার, ওরিয়ন ফার্মা, ফরচুন সুজ, বিএটিবিসি, মালেক স্পিনিং, জিপিএইচ ইস্পাত, জেনেক্স ইনফয়েস লিমিটেড ও লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড।
দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হচ্ছে- সাফকো স্পিনিং, জেমিনি সি ফুড লিমিটেড, আমান ফিড, হামিদ ফেব্রিকস লিমিটেড, সোনারগাঁও, নিউলাইন, দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড, ইন্ট্রাকো, কুইন সাউথ টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ও কোহিনূর।
অপরদিকে সিএসইতে লেনদেন হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পেয়েছে ১০১টির, হ্রাস পেয়েছে ১৭৪টির ও ২৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
গতকাল সকালে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শুরু হয় দেশের পুঁজিবাজারে। দুপুর সোয়া ১২টা পর্যন্ত ৩০ পয়েন্ট যোগ হয় সূচকে। তবে এর পরেই ছন্দপতন ঘটে পুঁজিবাজারে। শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়তে থাকায় পয়েন্ট হারাতে থাকে সূচক। দিনশেষে দশমিক ৮৭ শতাংশ পয়েন্ট হারায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স। পাশাপাশি কমেছে দৈনিক গড় লেনদেনও। দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) গতকাল সূচক ও লেনদেন কমেছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1575537644.jpg[/IMG]
দেশের আরেক পুঁজিবাজার সিএসইতে গতকাল সিএসসিএক্স সূচক দিনের ব্যবধানে ৮৭ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৩০৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের কার্যদিবসে সূচকটির অবস্থান ছিল ১২ হাজার ৩৯২ পয়েন্টে। এদিন এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ২৯৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০১টির, কমেছে ১৭৪টির আর অপরিবর্তিত ছিল ২৪টির বাজারদর। গতকাল সিএসইতে মোট ৫৬ কোটি টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে, আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৬৩ কোটি টাকা।
-
1 Attachment(s)
তিন দিনের বিরতির পর আবার দরপতনের ধারা শুরু হয়েছে দেশের উভয় পুঁজিবাজারে; মঙ্গলবার দরপতন ঠেকেছে টানা তৃতীয় দিনে। এদিন সূচক কমেছে ৪৩ পয়েন্টের বেশি। এ নিয়ে তিন দিনে প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১০৮ পয়েন্ট কমেছে। শতকরা হিসাবে পতনের হার দেড় শতাংশের বেশি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৪৩ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৬২ শতাংশ কমে ৬ হাজার ৯৫৪ দশমিক ৩৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে গত বৃহস্পতিবার ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৭ হাজার ৬২ পয়েন্ট। এরপর সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবি, সোম ও মঙ্গলবার মিলে সূচক কমেছে ১০৮ শতাংশ, ১ দশমিক ৫৩ শতাংশ। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৬ দশমিক ২৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৬৮ দশমিক ১৮ পয়েন্টে। ডিএস৩০ সূচক ১৯ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৬০৫ দশমিক ৯৪ পয়েন্টে।
[ATTACH=CONFIG]15865[/ATTACH]
দরপতন হয়েছে দেশের দ্বিতীয় পুঁজিবাজার সিএসইতেও। এ বাজারের প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৩৪ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৪০৪ দশমিক ১৬ পয়েন্টে।