-
১২ মে কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1725725789.jpg[/IMG]
সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবারে কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। মৌলিক প্রেক্ষাপটগত প্রভাব বা গুরুত্বপূর্ণ খবরও সীমিত থাকবে, তবে এই মুহূর্তে মূল্যের মুভমেন্টের পেছনে ঠিক কোন উপাদানগুলো কাজ করছে, সেটি পুরোপুরি অনিশ্চিত। বুধবার ও বৃহস্পতিবার পাউন্ড ও ইউরোর দরপতনের যথেষ্ট কারণ ছিল। তবে ইউরোর দরপতন ছিল খুবই ক্ষণস্থায়ী, আর ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য ব্যাংক অব ইংল্যান্ড এবং ফেডারেল রিজার্ভের চাপের মুখেও সাইডওয়েজ চ্যানেল থেকে বের হতে ব্যর্থ হয়েছে। ফলে এই মুহূর্তে টেকনিক্যাল বিশ্লেষণই বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে।
ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ ছাড়া অন্য কোনো ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট নিয়ে আলোচনা করার এখনো খুব একটা যৌক্তিকতা নেই, তবে ওই দিকেও এখন তেমন কোনো খবর নেই। বাণিজ্যযুদ্ধের উত্তেজনা এখন স্থগিত রয়েছে, আর ট্রাম্প বারবার নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেও তিনি বিস্তারিত কিছুই প্রকাশ করছেন না। যদি তিনি নতুন করে শুল্ক আরোপ শুরু করেন বা বিদ্যমান শুল্ক বাড়ান, তাহলে আবারও ডলারের দরপতন শুরু হতে পারে। আবার যদি তিনি উত্তেজনা প্রশমনের দিকে অগ্রসর হন, তাহলে ডলার শক্তিশালী হতে পারে। গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট যুক্তরাজ্যের সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিয়েছেন, তাই এ কারণেও ডলারের তার প্রতিদ্বন্দ্বী মুদ্রাগুলোর বিপরীতে শক্তিশালী হওয়ার কথা ছিল। মনে করিয়ে দিই, পূর্বে যদি উত্তেজনার খবরে ডলার দরপতন ঘটে থাকে, তাহলে চুক্তির খবরে ডলারের দর ঊর্ধ্বমুখী হওয়াই স্বাভাবিক। সুতরাং, যেকোনো বাণিজ্য চুক্তি মার্কিন ডলারের জন্য একটি সহায়ক উপাদান হওয়া উচিত। তবে মার্কেটের ট্রেডাররা এখন চীন ও ইইউ-এর সঙ্গে চুক্তির দিকেই বেশি মনোযোগী, যেখানে এখনো কোনো বাস্তব অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। সোমবার ব্যাংক অব ইংল্যান্ড, ফেডারেল রিজার্ভ ও ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিনিধিরা বক্তব্য রাখবেন। তবে ব্যাংক অব ইংল্যান্ড ও ফেডের বৈঠক গত সপ্তাহেই অনুষ্ঠিত হয়েছে, আর ইসিবি তারও এক সপ্তাহ আগে বৈঠক করেছে। ফলে এই তিনটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অবস্থান ইতোমধ্যে স্পষ্ট। উপসংহার: সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে যেকোনো দিকেই উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টদেখা যেতে পারে। ইউরোর ধীরে ধীরে দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, তবে মার্কিন ডলারের মূল্যের বড় ধরনের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট এখনো খুব একটা প্রত্যাশিত নয়। পাউন্ডের মূল্য এখনো সাইডওয়েজ চ্যানেলের মধ্যেই আটকে রয়েছে, যার মানে এটির মূল্যের মুভমেন্ট অনেকটা এলোমেলো বা বিশৃঙ্খল হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/3H358By
-
১৩ মে কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/901269383.jpg[/IMG]
সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার বেশ কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, তবে এর বেশিরভাগ প্রতিবেদনই EUR/USD ও GBP/USD পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে খুব সামান্য প্রভাব ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে। মনে করিয়ে দিচ্ছি, বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডাররা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রতি খুব একটা আগ্রহ দেখাচ্ছে না—তাদের মূল মনোযোগ রয়েছে ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ সংক্রান্ত পরিস্থিতির দিকে। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমনের কিছু লক্ষণ দেখা গেছে, যার ফলে মার্কিন ডলার শক্তিশালী হয়েছে। আজ যুক্তরাজ্যে বেকারত্ব ও মজুরি সংক্রান্ত প্রতিবেদন, ইউরোজোনে অর্থনৈতিক মনোভাব সূচক এবং যুক্তরাষ্ট্রে এপ্রিল মাসের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। আমাদের মতে, শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স বা ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) ডলারের মূল্যের মুভমেন্টের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে।
ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ ছাড়া অন্য কোনো ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট নিয়ে আলোচনা করার এখনও খুব বেশি প্রয়োজন দেখা যাচ্ছে না। বাণিজ্য সংঘাতের তীব্রতা আপাতত থেমে আছে, এবং ট্রাম্প একের পর এক বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেও সেগুলোর বিস্তারিত এখনো স্পষ্ট নয়। যদি ট্রাম্প নতুন করে শুল্ক আরোপ শুরু করেন, পুরনো শুল্ক বাড়ান, কিংবা অধিকাংশ দেশের সঙ্গে ঘোষিত চুক্তিগুলো বাস্তবায়ন করতে ব্যর্থ হন তাহলে ডলারের দরপতন আবারও শুরু হতে পারে। তবে, যেহেতু বাণিজ্য যুদ্ধের প্রশমন প্রক্রিয়া ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে, এই প্রক্রিয়া ডলারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ধরে রাখতে সহায়তা করবে, যেমনটি আমরা সোমবার দেখেছি। অতএব, ভবিষ্যতের মুভমেন্ট এখনো পুরোপুরি ট্রাম্পের উপর নির্ভর করছে—বা, আরও নির্দিষ্ট করে বললে, তার ঘোষিত বাণিজ্য চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হচ্ছে কি না এবং তিনি আগের আরোপিত শুল্কগুলো কতটা কমাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করছে।
উপসংহার: সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যই আরও কিছুটা নিম্নমুখী হতে পারে, কারণ চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে 115% শুল্ক হ্রাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ইতিবাচক অগ্রগতি, যা মার্কিন ডলারের জন্য অনুকূল। তবে, গত তিন মাসের দরপতনের পর ডলারের পুরোপুরি পুনরুদ্ধার হতে হলে বাণিজ্যযুদ্ধের মাত্রা ধারাবাহিকভাবে হ্রাস পেতেই হবে।
Read more: https://ifxpr.com/4mvXTCL
-
১৪ মে কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/446652348.jpg[/IMG]
সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবারে তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হলো—জার্মানির এপ্রিল মাসের বিজনেস অ্যাক্টিভিটি ইনডেক্স বা ব্যবসায়িক কার্যক্রম সূচক সংক্রান্ত দ্বিতীয় আনুমানিক প্রতিবেদন। সাধারণত দ্বিতীয় আনুমানিক প্রতিবেদন প্রথমটির তুলনায় খুব বেশি ভিন্ন হয় না, তাই এই সূচকের ফলাফল থেকে উল্লেখযোগ্য কোনো প্রভাব পড়বে বলে মনে হচ্ছে না। সেই অনুযায়ী, মার্কেটেও কোনো বিশেষ প্রতিক্রিয়া দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। আজ ইউরোজোন, যুক্তরাজ্য কিংবা যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না।
ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: আবারও বলা যায়, ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ ছাড়া বর্তমানে আলোচনার মতো কোনো মৌলিক ঘটনা নেই। বাণিজ্য উত্তেজনা আপাতত থেমে আছে, আর ট্রাম্প বিস্তারিত তথ্য না দিয়ে একের পর এক সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিয়ে চলেছেন। যদি তিনি আবার নতুন করে শুল্ক আরোপ করা শুরু করেন, বিদ্যমান শুল্ক বাড়ান, কিংবা অধিকাংশ দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে ব্যর্থ হন, তবে আবার ডলারের দরপতন শুরু হতে পারে। তবে বর্তমানে চলমান বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমনের ধারা মাঝে মাঝে হলেও মার্কিন ডলারকে কিছুটা সহায়তা দিতে পারে। তবে এটাও স্বীকার করতে হবে যে সামগ্রিকভাবে ডলারের প্রতি ট্রেডারদের মনোভাব এখনো বেশ নেতিবাচক, যার ফলে মার্কিন গ্রিনব্যাকের জন্য শক্তিশালীভাবে ঘুরে দাঁড়ানো কঠিন হয়ে পড়ছে। সুতরাং, ভবিষ্যতে মার্কেটের মুভমেন্ট পুরোপুরিভাবে ট্রাম্পের পদক্ষেপের উপর নির্ভর করছে—বিশেষ করে তিনি আদৌ বাণিজ্য চুক্তিগুলো স্বাক্ষর করেন কিনা এবং পূর্বের আরোপিত শুল্কগুলো হ্রাস করেন কিনা, তার উপর। উপসংহার: এই সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, EUR/USD এবং GBP/USD—উভয় পেয়ারের মূল্যই যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, এবং শুধুমাত্র টেকনিক্যাল বিষয়গুলোর উপর ভিত্তি করেই ট্রেডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সোমবার ও মঙ্গলবার এই দুই পেয়ারের মূল্যের শক্তিশালী মুভমেন্ট দেখা গেছে, প্রতিটির পেছনেই নির্দিষ্ট কারণ ছিল। তবে আজকের দিনটি বেশ "নিঃশব্দভাবে" অতিবাহিত হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/42UnX2y
-
১৫ মে কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/165800306.jpg[/IMG]
সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার তুলনামূলকভাবে বেশ কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, তবে এর মধ্যে খুব কম সংখ্যক প্রতিবেদনই আছে যা মার্কেটে শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। ইউরোজোন ও যুক্তরাজ্যে প্রথম প্রান্তিকের জিডিপির দ্বিতীয় অনুমান ও শিল্প উৎপাদন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। তবে, ট্রেডাররা সহজেই এই প্রতিবেদনগুলো উপেক্ষা করতে পারেন। প্রথমত, ইউরোপীয় ও ব্রিটিশ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট বর্তমানে মার্কেটে খুব একটা প্রভাব ফেলছে না। দ্বিতীয়ত, এই সপ্তাহের শুরুতেই প্রকাশিত যুক্তরাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদনকে ট্রেডাররা গুরুত্ব না দিয়েই পাশ কাটিয়ে গেছে। আজকের মার্কিন প্রতিবেদনগুলোও খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, তবে রিটেইল সেলস বা খুচরা বিক্রয় ও প্রডিউসার প্রাইস ইনডেক্স বা উৎপাদক মূল্য সূচক (PPI) সংক্রান্ত প্রতিবেদন কিছুটা মনোযোগের দাবিদার। এপ্রিল মাসে খুচরা বিক্রয় সূচকের দুর্বল ফলাফল দেখা যেতে পারে—কারণ এই সময়েই ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর হয়।
ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: আজ ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভ, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের প্রতিনিধিদের একাধিক বক্তব্য রয়েছে। তবে এই তিনটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক নীতিমালা ইতোমধ্যেই ট্রেডারদের কাছে বেশ স্পষ্ট, তাই এই বক্তব্যগুলো থেকে নতুন কোনো তথ্য পাওয়ার সম্ভাবনা কম। আমাদের মতে, মার্কেটে প্রকৃত অর্থে কেবলমাত্র বাণিজ্যযুদ্ধ সংক্রান্ত খবরই প্রভাব বিস্তার করছে, এবং ডলার বিক্রির যৌক্তিকতা তৈরি করছে। বাণিজ্য যুদ্ধের উত্তেজনা আপাতত স্থগিত হয়েছে, আর ট্রাম্প একের পর এক বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিয়ে চলেছেন—তবে কোন বিস্তারিত তথ্য দিচ্ছেন না। যদি ট্রাম্প আবার নতুন করে শুল্ক আরোপ করা শুরু করেন, বিদ্যমান শুল্ক বৃদ্ধি করেন, অথবা অধিকাংশ দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে ব্যর্থ হন, তাহলে নতুন করে ডলারের দরপতন শুরু হতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত যেটুকু উত্তেজনা প্রশমিত হয়েছে, সেটি অন্তত মাঝে মাঝে মার্কিন মুদ্রাকে কিছুটা সমর্থন দিতে পারে। তবে তা সত্ত্বেও, মার্কেটে ডলারের প্রতি সামগ্রিক মনোভাব অত্যন্ত নেতিবাচকই রয়ে গেছে, যার ফলে মার্কিন গ্রিনব্যাকের শক্তিশালীভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা এখনো খুবই কম। উপসংহার: এই সপ্তাহের শেষ দিকের ট্রেডিংয়ে EUR/USD এবং GBP/USD—উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যই যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটকে পুরোপুরি উপেক্ষা করা উচিত হবে না—যদিও প্রতিক্রিয়া দুর্বল হতে পারে, তবুও সামান্য প্রতিক্রিয়াও দৈনিক ভিত্তিতে মার্কেটের দিকনির্দেশনায় প্রভাব ফেলতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4dhSX01
-
১৬ মে কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/385472250.jpg[/IMG]
সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: শুক্রবার অল্প কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, এবং সেগুলোর গুরুত্ব বৃহস্পতিবার প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলোর চেয়েও কম, যেগুলো মার্কেটে কোনো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারেনি। সার্বিকভাবে, একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হলো যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সি অব মিশিগান থেকে কনজিউমার সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স বা ভোক্তা মনোভাব সূচক, যা সন্ধ্যায় প্রকাশিত হবে। দিনের বেলা—সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট যেভাবেই গড়ে উঠুক না কেন—তা EUR/USD কিংবা GBP/USD পেয়ারের মূল্যে মুভমেন্টে কোনো প্রভাব ফেলবে না। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সদস্য লেন এবং চিপোলোনের বক্তব্যের কথা উল্লেখ করা যেতে পারে, তবে ইসিবির বর্তমান মুদ্রানীতিগত অবস্থান প্রায় শতভাগ স্পষ্ট। আমাদের দৃষ্টিতে, এখন শুধুমাত্র মার্কিন ডলার বিক্রির জন্য মার্কেটে প্রাসঙ্গিক দুটি বিষয় রয়েছে: বাণিজ্য যুদ্ধ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক খবর। বাণিজ্য যুদ্ধ আপাতত স্থগিত রয়েছে, এবং ট্রাম্প একের পর এক বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিচ্ছেন, তবে এই তথ্য ডলারকে কেবল সামান্যই সহায়তা করছে। যদি ট্রাম্প নতুন করে শুল্ক আরোপ করা শুরু করেন, বিদ্যমান শুল্ক বৃদ্ধি করেন, কিংবা অধিকাংশ দেশের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করতে ব্যর্থ হন তাহলে ডলারের আরও একবার দরপতন ঘটতে পারে। তবে ইতোমধ্যেই শুরু হওয়া বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমনের প্রক্রিয়া অন্তত মাঝে মাঝে মার্কিন মুদ্রাকে সমর্থন যোগাতে পারে। তারপরও, এটা স্বীকার করা জরুরি যে, বর্তমানে মার্কেটে ডলারের প্রতি সামগ্রিক মনোভাব খুবই নেতিবাচক, যার ফলে মার্কিন মুদ্রার শক্তিশালী এবং দীর্ঘস্থায়ী কোনো বৃদ্ধির সম্ভাবনা খুব কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনের ট্রেডিংয়ে, যেকোনো দিকেই EUR/USD এবং GBP/USD উভয় পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট যেতে পারে। সামষ্টিক প্রেক্ষাপট দুর্বল, আর ট্রাম্প ঠিক কখন আবার সংবাদ শিরোনামে উঠে আসবেন—সেই পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন। আমরা অনুমান করছি, আজ খুবই সামান্য মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে এবং সম্ভবত সাইডওয়েজ (ফ্ল্যাট) ট্রেডিং দেখা যাবে। শুধুমাত্র শক্তিশালী টেকনিক্যাল সিগন্যাল থাকলেই ট্রেডিংয়ের কথা বিবেচনা করা উচিত।
Read more: https://ifxpr.com/4djQx0V
-
১৯ মে কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1321145096.jpg[/IMG]
সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবার খুবই অল্প সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হিসেবে ইউরোজোনের এপ্রিল মাসের ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI)-এর দ্বিতীয় অনুমান প্রকাশিত হবে, যা তিনটি কারণে মার্কেটের ট্রেডারদের কাছে খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। প্রথমত, ট্রেডাররা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটকে ব্যাপকভাবে উপেক্ষা করছে। দ্বিতীয়ত, এটি ভোক্তা মূল্য সূচক বা CPI-এর দ্বিতীয় অনুমান, যা প্রথম অনুমানের তুলনায় কম গুরুত্বপূর্ণ। তৃতীয়ত, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) মুদ্রানীতি সংক্রান্ত অবস্থান ইতোমধ্যেই বেশ স্পষ্ট। ভোক্তা মূল্য সূচক বা CPI মূলত ইসিবির সুদের হারের সিদ্ধান্তে প্রভাব ফেলার কারণেই গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাজ্য বা যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট হিসেবে আজ ফেডারেল রিজার্ভের কর্মকর্তাদের (বস্টিক, জেফারসন, উইলিয়ামস, লোগান এবং কাশকারি) বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। তবে, এসব বক্তব্যের আদৌ কী গুরুত্ব থাকতে পারে যদি এই সপ্তাহেই জেরোম পাওয়েল পুনরায় বলে থাকেন যে মূল্যস্ফীতি আরও বাড়তে পারে এবং এখনই সুদের হার কমানোর প্রয়োজন নেই? আমাদের মতে, এখনো ট্রেডাররা কেবলমাত্র বাণিজ্য যুদ্ধ এবং যুক্তরাষ্ট্রের সেই ধরনের খবরগুলোকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে, যা ডলার বিক্রির যৌক্তিক কারণ প্রদান করে। বাণিজ্য সংঘাতে আপাতত বিরতি দেখা যাচ্ছে এবং ট্রাম্প এখনো একের পর এক বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিয়ে চলেছেন, তবে এই তথ্যগুলো ডলারকে সীমিত মাত্রায় সহায়তা প্রদান করছে। যদি ট্রাম্প নতুন করে শুল্ক আরোপ করেন, বিদ্যমান শুল্ক বৃদ্ধি করেন অথবা অধিকাংশ দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে ব্যর্থ হন, তবে আবারও ডলারের দরপতন শুরু হতে পারে। তবে বর্তমানে বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমনের চলমান প্রক্রিয়া অন্তত মাঝে মাঝে হলেও মার্কিন ডলারকে সমর্থন যোগাতে পারে। যদিও স্বীকার করতে হবে, ডলারের প্রতি ট্রেডারদের সামগ্রিক মনোভাব এখনো অত্যন্ত নেতিবাচক, যার ফলে ডলারের মূল্যের শক্তিশালী ও স্থায়ী বৃদ্ধির সম্ভাবনা খুবই কম। ইউরোর মূল্য এখনো ধীরে ধীরে বাড়ছে, কিন্তু পাউন্ডের মূল্য এখনো স্থির অবস্থায় রয়েছে। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে EUR/USD এবং GBP/USD উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যই যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের প্রভাব তেমন থাকবে না এবং কখন ট্রাম্পের কাছ থেকে নতুন কোনো প্রভাবশালী মন্তব্য আসবে, তা আগে থেকে অনুমান করা অসম্ভব। আমরা মনে করি আজ মার্কেটে ধীরগতি ও ফ্ল্যাট মুভমেন্টের সাথে ট্রেডিং কার্যক্রম দেখা যাবে। শুধুমাত্র শক্তিশালী টেকনিক্যাল সিগন্যালের ভিত্তিতে ট্রেডিং করা যুক্তিযুক্ত হবে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/401993446.jpg[/IMG]
Read more: https://ifxpr.com/4jksjFe
-
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিংয়ের পরামর্শ ও বিশ্লেষণ, ২০ মে
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1733118289.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5-মিনিটের বিশ্লেষণ সোমবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য তুলনামূলকভাবে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের মতে, ঐদিন মার্কিন ডলারের হঠাৎ এমন দরপতনের পেছনে কোনো মৌলিক বা অর্থনৈতিক ভিত্তি ছিল না। তবে আগেই বলা হয়েছে, এখন মার্কেটে ডলার বিক্রি করার জন্য আর কোনো শক্তিশালী কারণের প্রয়োজন হয় না। মার্কিন গ্রিনব্যাক সহজেই এবং আত্মবিশ্বাসের সাথে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে, বিপরীতে ইউরো এখনও শক্তিশালী অর্থনীতি বা ইসিবির হকিশ বা কঠোর নীতির দাবিদার হতে পারছে না। তবুও, বর্তমানে এসব বিষয়ের আর তেমন কোনো গুরুত্ব নেই। বাণিজ্যযুদ্ধ ব্যতীত অন্য কোনো কারণ এখন আর ডলারের ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক নয়। মাঝে মাঝে ডলার শক্তিশালী হয়, কিন্তু তা কেবল তখনই হয় যখন বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমনের খবর প্রকাশিত হয় — এবং এমন খবর প্রতিটি সপ্তাহে আসে না। এদিকে, মুডি'স কর্তৃক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেডিট রেটিং ডাউনগ্রেডের মতো সংবাদ ডলার বিক্রির কারণ হিসেবে কাজ করতে পারে।
টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা যাচ্ছে, আবার এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হয়েছে। প্রায় এক মাস ধরে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী কারেকশন হয়েছে, তবে তিন মাসব্যাপী ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা এখনও অক্ষুণ্ন রয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই, সবকিছু ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভবিষ্যৎ পদক্ষেপের উপর নির্ভর করছে। যদিও তার পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে অনুমান করা সম্ভব না, তবুও আমরা এটুকু বলতে পারি — এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা এখনো কার্যকর রয়েছে। সোমবারের ট্রেডিং সিগনালের ক্ষেত্রে, দুটি মুহূর্ত আলাদাভাবে উল্লেখযোগ্য: প্রথমত, 1.1185 লেভেল ব্রেকআউট করে মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট এবং দ্বিতীয়ত, 1.1274 লেভেলের নিচে দরপতন। প্রথম সিগনালে ট্রেডাররা লং পজিশন ওপেন করতে পারতেন, যা পরবর্তী সেল সিগনাল — অর্থাৎ 1.1274 এর নিচে দরপতনের সময় — ক্লোজ করা যেত। সেই পর্যায়ে শর্ট পজিশন ওপেন করে মূল্য সেনকৌ স্প্যান বি লাইনের কাছাকাছি থাকা অবস্থায় ক্লোজ করা যেত। অতএব, সোমবার দুটি ট্রেড ওপেন করা যেত এবং উভয় ট্রেডই উল্লেখযোগ্য মুনাফার সাথে ক্লোজ করা যেতো। COT রিপোর্ট সর্বশেষ কমিটমেন্ট অব ট্রেডার্স (COT) রিপোর্ট ১৩ মে প্রকাশিত হয়েছে। উপরের চার্ট অনুযায়ী, নন-কমার্শিয়াল ট্রেডারদের নিট পজিশনের সংখ্যা দীর্ঘদিন ধরেই ঊর্ধ্বমুখী ছিল। বিক্রেতারা অল্প সময়ের জন্য মার্কেটে নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল, তবে দ্রুত তা হারিয়ে ফেলে। ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে ধারাবাহিকভাবে ডলারের দরপতন হচ্ছে। যদিও বলা যাচ্ছে না এই প্রবণতা কতদিন চলবে, তবুও COT রিপোর্ট বড় ট্রেডারদের মানসিকতা প্রতিফলিত করে—যদিও বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এই মানসিকতা দ্রুত পরিবর্তিত হতে পারে। ইউরোর পক্ষে কোনো এমন কোনো মৌলিক কারণ নেই যা এটিকে শক্তিশালী করতে পারে, তবে ডলারের উপর রাজনৈতিক চাপ অনেক বেশি। আরও কয়েক সপ্তাহ বা মাস ধরে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের কারেকশন চলমান থাকতে পারে, তবে গত ১৬ বছরের দীর্ঘমেয়াদী নিম্নমুখী প্রবণতা এত সহজে বদলাবে না। একবার ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ শেষ হলে, পুনরায় ডলারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হতে পারে। COT চার্টে লাল ও নীল লাইন আবারও একে অপরকে অতিক্রম করেছে, যা একটি নতুন বুলিশ প্রবণতার ইঙ্গিত দেয়। সর্বশেষ সাপ্তাহিক রিপোর্ট অনুযায়ী, নন-কমার্শিয়াল ট্রেডারদের লং পজিশনের সংখ্যা 15,400টি বেড়েছে, আর শর্ট পজিশনের সংখ্যা বেড়েছে 6,300টি। ফলে নিট পজিশনের সংখ্যা 9,000 কন্ট্রাক্ট বেড়ে গেছে
EUR/USD পেয়ারের 1 ঘন্টার চার্টের বিশ্লেষণ 1-ঘণ্টার টাইমফ্রেমে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং বর্তমানে মূল্য ইচিমোকু ইন্ডিকেটর লাইনগুলোর ওপরে অবস্থান করছে। মার্কিন ডলারের মূল্যের ভবিষ্যৎ মুভমেন্ট এখনো মূলত বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ সংক্রান্ত পরিস্থিতির অগ্রগতির উপর নির্ভর করছে। যদি বাণিজ্য চুক্তিগুলো স্বাক্ষরিত হয় এবং শুল্ক কমানো হয়, তাহলে ডলারের পুনরুদ্ধার হতে পারে। অন্যথায়, কিংবা নতুন কোনো নেতিবাচক প্রভাবিক দেখা গেলে, ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকার সম্ভাবনাই বেশি। বর্তমানে টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ ও মৌলিক প্রতিবেদন প্রভাব খুবই সীমিত — সবকিছু বাণিজ্য আলোচনা সংক্রান্ত সংবাদের উপর নির্ভর করছে। ২০ মে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.0823, 1.0886, 1.0949, 1.1006, 1.1092, 1.1147, 1.1185, 1.1234, 1.1274, 1.1321, 1.1426, 1.1534। ইচিমোকু লাইন: সেনকৌ স্প্যান বি (1.1224), কিজুন-সেন (1.1193)। লক্ষ্য রাখতে হবে যে ইচিমোকু লাইনগুলো দিনের বেলা অবস্থান পরিবর্তন করতে পারে এবং ট্রেডিং সিগনাল নির্ধারণের সময় তা বিবেচনায় নেওয়া উচিত। একইসাথে মনে রাখতে হবে, মূল্য সঠিক দিকের দিকে 15 পিপস মুভমেন্ট প্রদর্শন করার পর ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত, যাতে সম্ভাব্য ভুল সিগনাল থেকে সুরক্ষা পাওয়া যায়। মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোজোনে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের প্রকাশনা বা ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। ফলে দিনের বেলায় ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া জানানোর মতো কিছুই থাকবে না। তবে সোমবারের অভিজ্ঞতা থেকে আবারও দেখা গিয়েছে যে এমনকি স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন সংবাদের প্রভাবেও ডলারের উল্লেখযোগ্য দরপতন ঘটতে পারে। কিন্তু এমন প্রভাবশালী সংবাদ প্রতিদিন আসে না, তাই আজ দুর্বল ও সাইডওয়েজ মুভমেন্টের সম্ভাবনাই বেশি। চিত্রের ব্যাখা: মূল্যের সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স লেভেল – গাঢ় লাল লাইন; যেখানে মূল্যের মুভমেন্ট থেমে যেতে পারে। তবে এগুলো সরাসরি ট্রেডিং সিগন্যাল নয়। কিজুন সেন ও সেনকৌ স্প্যান বি লাইন – শক্তিশালী ইচিমোকু ইন্ডিকেটরের লাইন, যা ৪-ঘণ্টা চার্ট থেকে ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে স্থানান্তর করা হয়েছে। এক্সট্রিম লেভেল – হালকা লাল লাইন; যেখানে পূর্বে মূল্য রিবাউন্ড করেছে। এগুলো ট্রেডিং সিগন্যালের উৎস হিসেবে কাজ করতে পারে। হলুদ লাইন – ট্রেন্ড লাইন, ট্রেন্ড চ্যানেল এবং অন্যান্য টেকনিক্যাল প্যাটার্ন নির্দেশ করে। COT ইন্ডিকেটর 1 – চার্টে প্রতিটি গ্রুপের ট্রেডারদের নিট পজিশনের পরিমাণ প্রদর্শন করে।
Read more: https://ifxpr.com/3SLwXAY
-
মার্কিন স্টক মার্কেটের নিউজ ডাইজেস্ট, ২১ মে
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2079294920.jpg[/IMG]
S&P 500 সূচক মোমেন্টাম হারাচ্ছে, বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি এখন চীনের দিকে $8.6 ট্রিলিয়নের ব্যাপক প্রবৃদ্ধির পর মার্কিন স্টক মার্কেটে দরপতনের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকের নেতিবাচক ফলাফল এবং সাম্প্রতিক মার্কিন ক্রেডিট রেটিং ডাউনগ্রেড সত্ত্বেও, মরগান স্ট্যানলি S&P 500-এর সূচকের ইতিবাচক পূর্বাভাস ধরে রেখেছে—চলতি বছরের মধ্যে সূচকটি 6,500 পয়েন্টে পৌঁছাতে পারে বলে প্রতিষ্ঠানটি আশা করছে। তবুও, মার্কিন টেক স্টকগুলোর প্রতি আগ্রহ কমছে। বিনিয়োগকারীরা এখন স্বল্পমেয়াদে আরও লাভজনক বিকল্প হিসেবে চীনা স্টক মার্কেটের দিকে ঝুঁকছেন। আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য এই লিংক অনুসরণ করুন। ছয় দিনের প্রবৃদ্ধির পর ট্রেডাররা বিশ্রাম নিচ্ছে টানা ছয় দিন ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর মার্কিন ইক্যুইটি সূচকগুলো সামান্য নিম্নমুখী হয়েছে। এই দরপতনের পেছনে মূল কারণ ছিল একটি টেকনিক্যাল কারেকশন এবং নতুন কোনো কর্পোরেট বা সামষ্টিক অনুঘটকের অনুপস্থিতি। ট্রেডাররা এখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সফর এবং নতুন বাজেট বিল নিয়ে আলোচনার দিকে দৃষ্টি দিচ্ছে। বিনিয়োগকারীরা এখনো সতর্ক অবস্থায় রয়েছে এবং কর ও রাজস্ব নীতির অগ্রগতির ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য এই লিংক অনুসরণ করুন।
মার্কেটে চাপ সৃষ্টি হয়েছে: বন্ডের ইয়েল্ড বাড়ছে, সংস্কার নিয়ে উদ্বেগ দিন শেষে মার্কিন স্টক সূচকগুলো নিম্নমুখী থাকা অবস্থায় লেনদেন শেষ হয়েছে, কারণ ট্রেজারি ইয়েল্ড বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা ভবিষ্যতের সুদের হার সংক্রান্ত পদক্ষেপ নিয়ে আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রস্তাবিত কর সংস্কার ঘিরে ট্রেডারদের প্রত্যাশা। বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন যে, প্রস্তাবিত সংস্কার বাস্তবায়ন করলে জাতীয় ঋণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যেতে পারে, যা বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। স্বল্পমেয়াদে, ফেডের কর্মকর্তাদের বক্তব্যের দিকে নিবিড়ভাবে নজর উচিত রাখা হবে, কারণ সেগুলো ট্রেডারদের প্রত্যাশা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। বিস্তারিত জানতে লিংকে ক্লিক করুন। মনে করিয়ে দিচ্ছি, InstaForex স্টক, সূচক ও ডেরিভেটিভ ট্রেডিংয়ের জন্য সর্বোত্তম শর্ত প্রদান করে, যা আপনাকে বাজারদরের ওঠানামা থেকে কার্যকরভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ করে দেয়।
Read more: https://ifxpr.com/3Hiq7As
-
২২ মে কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/913607718.jpg[/IMG]
সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। জার্মানি, ইউরোজোন, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রে মে মাসের সার্ভিস ও ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের বিজনেস অ্যাক্টিভিটি সূচক প্রকাশিত হবে। সহজেই অনুমান করা যায় যে চলমান বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধের মধ্যে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য কোনো উন্নতির সম্ভাবনা নেই। যেকোনো পরিস্থিতিতেই, এই সূচকগুলো এতটা গুরুত্বপূর্ণ নয় যে মার্কেটের ট্রেডাররা হঠাৎ করে মার্কিন ডলার বিক্রি বন্ধ করে দেবে। ট্রেডারদের কাছে অন্যান্য প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনগুলোর গুরুত্ব আরও কম। খুব কম ট্রেডারই জার্মানির বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্স বা যুক্তরাষ্ট্রের নতুন আবাসন বিক্রির প্রতিবেদনের প্রতি আগ্রহ প্রদর্শন করবে।
ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধি জন উইলিয়ামস, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লুইস দে গুইন্ডোস এবং ফ্র্যাঙ্ক এলডারসন, এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের প্রতিনিধি স্বাতি ধিংগ্রা ও হিউ পিলের বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে। তবে, যখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর নীতিগত অবস্থান ১০০% স্পষ্ট এবং মার্কেটের ট্রেডাররা এখন শুধুমাত্র একটি মাত্র বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে ট্রেড করছে—তখন এই বক্তৃতাগুলোর কতটুকু গুরুত্ব রয়েছে? আমাদের মতে, ট্রেডারদের কাছে এখনো একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ, যা ধীরে ধীরে প্রশমিত হলেও এখনো চলমান। ডোনাল্ড ট্রাম্প একের পর এক বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের ঘোষণা দিচ্ছেন, তবে এই খবর মার্কিন ডলারের জন্য খুবই দুর্বলভাবে সমর্থন দিচ্ছে। যদি ট্রাম্প নতুন করে শুল্ক আরোপ করেন, বিদ্যমান শুল্ক বৃদ্ধি করেন, বা অধিকাংশ দেশের সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হন—তাহলে আরও জোরালোভাবে ডলারের দরপতন হতে পারে। এমনকি নতুন করে শুল্ক আরোপ ছাড়াও যদি মার্কেটের ট্রেডাররা ট্রাম্প ও গৃহীত নীতিমালার প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করে, তাতেও ডলার দরপতন হতে পারে। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিকের ট্রেডিংয়ে EUR/USD ও GBP/USD উভয় পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। আজ বেশ কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার কথা থাকলেও এগুলো এমন কোনো প্রতিবেদন নয় যা মার্কেটের বুলিশ প্রবণতাকে বিয়ারিশে রূপান্তরিত করতে পারে। এই সপ্তাহে আমরা দেখতে পেয়েছি, শক্তিশালী কারণ বা অনুঘটক ছাড়াও মার্কেটের ট্রেডাররা উভয় পেয়ারই ক্রয় করার ইচ্ছা দেখিয়েছে। এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা সহজেই আরও দীর্ঘায়িত হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/43tfZfQ
-
ফেড ২০২৫ সালের দ্বিতীয়ার্ধের আগে নীতিমালা পরিবর্তনে প্রস্তুত নয়
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1918282660.jpg[/IMG]
সাম্প্রতিক বিশ্লেষণগুলোতে আমি বারবার ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি, ট্রেডারদের প্রত্যাশা এবং বাস্তবতার প্রসঙ্গ তুলে ধরেছি। আমার মতে, ফেডের মুদ্রানীতির নমনীয়করণের বিষয়ে এখনো ট্রেডারদের মধ্যে অতিরিক্ত উচ্চ মাত্রার প্রত্যাশা রয়ে গেছে। এই প্রত্যাশা আগের বছরেও অতিরঞ্জিত ছিল, যখন সবাই আশা করেছিল যে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক অন্তত 1.5–1.75% হারে সুদের হার কমাবে। বাস্তবে, FOMC মাত্র তিনবার মোট 100 বেসিস পয়েন্ট সুদের হার কমিয়েছে। ২০২৫ সালের শুরুতে প্রায় সবাই ২ থেকে ৪ দফা সুদের হার হ্রাসের পূর্বাভাস দিয়েছিল, যদিও সর্বশেষ দুটি ডট-প্লট চার্টে সর্বোচ্চ দুই দফায় সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনা দেখা গিয়েছিল। কিন্তু জানুয়ারিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিকল্পনায় বড় ধরনের ভারসাম্যহীনতা এবং অর্থনীতিতে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। শুল্ক যুদ্ধ শুরুর পর কোনো ব্যতিক্রম ছাড়াই ফেডের সকল কর্মকর্তা মুদ্রাস্ফীতির তীব্র বৃদ্ধির পূর্বাভাস দিতে শুরু করেন। কেউ বলছেন এটি স্বল্পস্থায়ী হবে, আবার কেউ বলছেন এটি দীর্ঘমেয়াদে স্থায়ী হতে পারে। যেভাবেই হোক, যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের দাম বাড়বে—এটা অনিবার্য। কারণ যদি সব আমদানিকৃত পণ্যের দাম মাত্র ১০% বাড়ে, তাহলে মূল্যস্ফীতি এড়ানো সম্ভব নয়। আর এটি ভুলে গেলে চলবে না যে ১০% হচ্ছে ট্রাম্পের নির্ধারিত সর্বনিম্ন শুল্ক হার। এই হারে ৭৫টি দেশের ওপর শুল্ক প্রযোজ্য রয়েছে— যেখানে চীন থেকে আমদানিকৃত পণ্যের শুল্ক ৩০%। আরও উল্লেখযোগ্য হলো, গাড়ি, স্টিল এবং অ্যালুমিনিয়ামের ওপর ২৫% শুল্ক এখনো বহাল রয়েছে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের দাম অন্তত ৪–৫% বৃদ্ধি পাওয়া অবধারিত। এই প্রেক্ষাপটে ফেড এখন মুদ্রানীতি নমনীয় করতে ইচ্ছুক নয়, কারণ কেউই নিশ্চিত নয় যে মূল্যস্ফীতি কতটা বাড়তে পারে। যদিও জিডিপি প্রবৃদ্ধিও ফেডের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, ট্রাম্প কয়েক মাসেই কোনো অর্থনৈতিক "মন্দা" সৃষ্টি করতে পারবে না। যদি জিডিপির দ্রুত পতন শুরু হয়, তখন ফেড হস্তক্ষেপ করতে পারে। কিন্তু আপাতত তাদের প্রধান লক্ষ্য মূল্যস্ফীতি ২%-এ নামানো। অতএব, ট্রেডাররা বাস্তবিকভাবে সর্বোচ্চ যা আশা করতে পারে তা হলো ২০২৫ সালে মাত্র একবার সুদের হার কমানো হতে পারে। ফেডের গভর্নর ক্রিস্টোফার ওয়ালার বৃহস্পতিবার নিশ্চিত করেছেন যে, FOMC কেবল তখনই সুদের হার কমাবে যদি চূড়ান্ত শুল্ক প্রস্তাবিত সীমার নিচে থাকে। অর্থাৎ শুল্ক ১০% এর বেশি না হলে। ওয়ালার আরও মনে করেন যে জুলাইয়ের মধ্যেই সব বাণিজ্য বিরোধ নিষ্পত্তি হওয়া উচিত। তাহলেই বছরের দ্বিতীয়ার্ধে সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনা তৈরি হবে।
EUR/USD পেয়ারের ওয়েভের পূর্বাভাস: সম্পাদিত বিশ্লেষণের ভিত্তিতে বলা যায়, EUR/USD পেয়ারের এখনো একটি বুলিশ ওয়েভ সেগমেন্ট বিকশিত হচ্ছে। স্বল্প-মেয়াদে ওয়েভ স্ট্রাকচার সম্পূর্ণভাবে ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত ও মার্কিন বৈদেশিক নীতি সংক্রান্ত সংবাদের প্রেক্ষাপটের ওপর নির্ভর করবে—এটি মাথায় রাখা দরকার। ওয়েভ ৩ ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে এবং সম্ভাব্য লক্ষ্য 1.25 পর্যন্ত প্রসারিত হতে পারে। তাই আমি এখনো 1.1572 লেভেলের ওপরে টার্গেট রেখে লং পজিশন বিবেচনা করছি, যা 423.6% ফিবোনাচ্চি লেভেলের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। অবশ্য, বাণিজ্য যুদ্ধ প্রশমিত হলে এই বুলিশ ওয়েভ রিভার্স করতে পারে, তবে এখন পর্যন্ত ওয়েভ ভিত্তিক কোনো রিভার্সাল সিগনাল দৃশ্যমান নয়। GBP/USD পেয়ারের ওয়েভের পূর্বাভাস: GBP/USD-এর ওয়েভ স্ট্রাকচার পরিবর্তিত হয়েছে। বর্তমানে আমরা একটি বুলিশ ইম্পালস ওয়েভ দেখতে পাচ্ছি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের অধীনে মার্কেটে এমন বহু শক ও ট্রেন্ড রিভার্সাল দেখা যেতে পারে, যা কোনো ওয়েভ স্ট্রাকচার বা টেকনিক্যাল ফ্রেমওয়ার্ক অনুযায়ী হবে না। আপওয়ার্ড ওয়েভ ৩-এর গঠন চলমান রয়েছে, যার নিকটতম টার্গেট হলো 1.3541 এবং 1.3714। তাই আমি এখনো বাই পজিশন বিবেচনা করছি, কারণ মার্কেটে এখনো ট্রেন্ড রিভার্সালের কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। আমার বিশ্লেষণের মূল নীতিমালা: ওয়েভ স্ট্রাকচারগুলো সহজবোধ্য এবং স্পষ্ট হওয়া উচিত। জটিল স্ট্রাকচার বিশ্লেষণ কঠিন এবং প্রায়ই পরিবর্তনশীল হয়। যদি মার্কেটের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকে, তাহলে ট্রেড না করাই ভালো। মার্কেটের দিকনির্দেশনা সম্পর্কে ১০০% নিশ্চয়তা কখনোই সম্ভব নয়। সুরক্ষিত থাকার জন্য সর্বদা স্টপ-লস ব্যবহার করুন। ওয়েভ অ্যানালাইসিস অন্যান্য বিশ্লেষণ পদ্ধতি ও ট্রেডিং কৌশলের সঙ্গে একত্রে ব্যবহারযোগ্য এবং করা উচিত।
Read more: https://ifxpr.com/4jiVoAC