-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৭ জুন
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2097739133.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল ঠিক তখনই এই পেয়ারের মূল্য 1.3595 এর লেভেল টেস্ট করে, যা পাউন্ড ক্রয়ের জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি নিশ্চিত করে এবং এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 20 পিপস বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল যুক্তরাষ্ট্র থেকে গুরুত্বপূর্ণ কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত না হওয়ায় দিনের দ্বিতীয়ার্ধে পাউন্ডের মূল্যের বড় কোনো ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যায়নি। তবে সেশন শেষে স্পষ্টভাবেই GBP/USD পেয়ারের ওপর চাপ কিছুটা বেড়ে যায়। সম্ভবত, ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কাই এখানে প্রধান ভূমিকা পালন করেছে। টেকনিক্যাল দিক থেকে দেখলে, গুরুত্বপূর্ণ সাপোর্ট লেভেল ব্রেক করে যাওয়াও বিয়ারিশ প্রবণতার সম্ভাবনা বৃদ্ধির একটি কারণ হতে পারে। আজ যুক্তরাজ্য থেকে কোনো উল্লেখযোগ্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের কথা নেই, যা ট্রেডিং সেশনের প্রথমার্ধে পাউন্ডের কিছুটা শক্তিশালী হওয়ার আরেকটি সুযোগ এনে দিতে পারে। তবে এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, সামষ্টিক ও মৌলিক সংবাদের অনুপস্থিতি দীর্ঘস্থায়ী ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের নিশ্চয়তা দেয় না। উদাহরণস্বরূপ, মার্কিন ডলারের দরপতন বা অন্য কোনো অঞ্চলের ইতিবাচক অগ্রগতির কারণে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপটের কারণের অতিরিক্ত ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম দেখা যেতে পারে, যেমন—মূল রেজিস্ট্যান্স লেভেলের ব্রেকআউট ঘটা। সামগ্রিকভাবে, GBP/USD পেয়ারের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি বলে মনে যাচ্ছে, তবে বুলিশ প্রবণতার সম্ভাবনা নিশ্চিত করতে হলে এই পেয়ারের মূল্যকে অবশ্যই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ রেজিস্ট্যান্স জোন অতিক্রম করতে হবে। এই রেজিস্ট্যান্স জোনগুলোর সফল ব্রেকআউট পরবর্তীতে মুনাফা করার সম্ভাবনা উন্মুক্ত করে দিতে পারে; অন্যথায় মূল্যের কনসোলিডেশন হতে পারে বা কারেকশন দেখা যেতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3634-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3583-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3634-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3559-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3583 এবং 1.3634-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3559-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3511-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3583-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3559 এবং 1.3511-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1848206669.jpg[/IMG]
ট্রেডের বিশ্লেষণ GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট বুধবার, GBP/USD পেয়ারের মূল্য দিনের বেশিরভাগ সময় সামান্য ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে, ট্রেডাররা স্পষ্টতই ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের ফলাফলের অপেক্ষায় ছিল। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ বৈঠকের ফলাফল কোনো চমক সৃষ্টি করেনি। মার্কিন ডলারের দর সামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে, তবে বৃহস্পতিবার সকালে মোট বৃদ্ধি ছিল মাত্র 65 পিপস। এর আগের দিন, যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনার খবরে ডলার উল্লেখযোগ্যভাবে শক্তিশালী হয়েছিল। আবার ফেডের দিকে ফিরে আসলে দেখা যায়, কোনো উল্লেখযোগ্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি এবং কোনো গুরুত্বপূর্ণ পূর্বাভাস বা বিবৃতি প্রদান করা হয়নি। ডট প্লটে কিছুটা কঠোর অবস্থান পরিলক্ষিত হয়েছে। এখন, 19 জন সদস্যের মধ্যে 7 জন আশা করছেন 2025 জুড়ে মূল সুদের হার অপরিবর্তিত থাকবে। ফলে, মার্কিন ডলারের মূল্যের সামান্য ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার পক্ষে যৌক্তিকতা ছিল, তবে আমরা মনে করি না মার্কেটে প্রবণতার পরিবর্তন হতে যাচ্ছে বা ডোনাল্ড ট্রাম্পের গৃহীত নীতিমালা ডলারের বিনিময় হারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলা বন্ধ করবে।
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে, বুধবার দিনভর এই পেয়ারের মূল্য সম্পূর্ণ ফ্ল্যাট রেঞ্জে ছিল। এই সাইডওয়েজ রেঞ্জের মধ্যে 1.3443 লেভেল থেকে মূল্য তিনবার রিবাউন্ড করেছে। প্রতিবারেই, এই পেয়ারের মূল্য কাঙ্ক্ষিত দিকে 25 পিপসও অগ্রসর হতে পারেনি। সিগন্যালগুলো কার্যত একে অপরের পুনরাবৃত্তি ছিল, এবং প্রকৃত কোনো মুভমেন্ট দেখা যায়নি। ফেডের ঘোষণা আসার আগে মার্কেটে থেকে বেরিয়ে যাওয়াই যুক্তিযুক্ত ছিল, কারণ ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া কেমন হতে পারে তা অনির্ধারিত ছিল। বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট এখনো কেবলমাত্র ট্রাম্পের কর্মকাণ্ডের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে এবং তার গৃহীত নীতিমালার প্রতি ট্রেডারদের মধ্যে অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। ফলে, আগের মতোই ট্রেডাররা প্রতিটি সুযোগেই ডলার বিক্রি করছে, এটি কিনছে না। যতক্ষণ না বাণিজ্য যুদ্ধ অবসানের প্রকৃত ইঙ্গিত দেখা যায় এবং ট্রাম্প তার ক্ষমতার সীমা অতিক্রম করে সিদ্ধান্ত নেওয়া বন্ধ করেন ততক্ষণ এই পরিস্থিতি চলতে থাকবে। মাঝে মাঝে ডলারের দর বৃদ্ধি পেতে পারে—শেষ পর্যন্ত প্রতিদিনই তো দরপতন হবে না—তবে এই ধরনের ঘটনা এখনো বেশ বিরল। বৃহস্পতিবার, GBP/USD পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্ভবত ফেড বৈঠকের ফলাফলের দ্বারা প্রভাবিত হতে থাকবে, যদিও এই ফলাফল মূল্যায়নের মতো কিছু আর বাকি নেই। দুপুরে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে, যা সম্ভবত নতুন করে অস্থিরতা বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। বৃহস্পতিবার ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য প্রাসঙ্গিক লেভেলগুলো হলো: 1.3043, 1.3102–1.3107, 1.3203–1.3211, 1.3259, 1.3329–1.3331, 1.3413–1.3421, 1.3518–1.3535, 1.3580–1.3592, 1.3643–1.3652, 1.3695, 1.3740। বৃহস্পতিবার যুক্তরাজ্যে একমাত্র উল্লেখযোগ্য নির্ধারিত ইভেন্ট হলো ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের নীতিনির্ধারণী সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত প্রকাশিত হবে। দিনের বাকি অংশে কোনো বড় ইভেন্টের প্রত্যাশা নেই।
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২০ জুন
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/821987973.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠা শুরু করছিল, ঠিক তখনই এই পেয়ারের মূল্য 1.3439 এর লেভেল টেস্ট করে, যা পাউন্ড ক্রয়ের জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, এরপর এই পেয়ারের মূল্যের তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট তৈরি হয়নি। ইংল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক (BoE) সুদের হার 4.25% এ অপরিবর্তিত রেখেছে। তবে, নীতিনির্ধারকরা যুক্তরাজ্যের শ্রমবাজারে মন্দার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। ব্যাংকটির এই সিদ্ধান্ত পূর্বাভাস অনুযায়ীই এসেছে এবং এটি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও অর্থনৈতিক মন্দার ঝুঁকি এড়ানোর মধ্যকার ভারসাম্য বজায় রাখার প্রচেষ্টাকে প্রতিফলিত করে। সুদের হার অপরিবর্তিত রেখে পূর্ববর্তী হ্রাসের প্রভাব মূল্যায়নের জন্য সময় নেওয়া সম্ভব হবে এবং একাধিক নেতিবাচক প্রভাবের মুখে থাকা অর্থনীতির উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি এড়ানো যাবে। যুক্তরাজ্যের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিশেষভাবে শ্রমবাজারের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন। কর্মসংস্থানের সুযোগ হ্রাস এবং বেকারত্ব বৃদ্ধির প্রবণতা ভবিষ্যতে গভীর অর্থনৈতিক সংকটের পূর্বাভাস দিতে পারে। দুর্বল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিও একটি গুরুতর চ্যালেঞ্জ। এর পাশাপাশি ভূরাজনৈতিক উত্তেজনাও অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করছে এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটকে আরও নেতিবাচক করছে। নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্য যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা বৈশ্বিক অর্থনীতির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে এবং যুক্তরাজ্যের উপর চাপ সৃষ্টি করছে। আজ যুক্তরাজ্যের খুচরা বিক্রয় পরিমাণে পরিবর্তন (জ্বালানি ব্যয়সহ) এবং সরকারি খাতের নিট ঋণ সংক্রান্ত পরিসংখ্যান প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই প্রতিবেদনগুলো যুক্তরাজ্যের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক হিসেবে কাজ করবে, বিশেষত চলমান মূল্যস্ফীতি ও মন্দার আশঙ্কার মধ্যে। জ্বালানি সমন্বিত খুচরা বিক্রয়ের পরিমাণ ভোক্তাদের কার্যক্রম প্রতিফলিত করে, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ চালক। এই সূচকের পতন ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাসের ইঙ্গিত দিতে পারে, যার পেছনের কারণ হিসেবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকতে পারে। এদিকে, সরকারি খাতের নিট ঋণ সংক্রান্ত প্রতিবেদনের মাধ্যমে সরকার তার ব্যয় কী পরিমাণে ঋণের মাধ্যমে পরিচালনা করছে সে সম্পর্কে ধারণা দেবে। ঋণের পরিমাণ বেশি হলে তা অর্থনীতিকে সহায়তা দেওয়ার জন্য সরকারী ব্যয় বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিতে পারে, তবে একইসঙ্গে দীর্ঘমেয়াদে সরকারি অর্থায়নের টেকসইতা নিয়ে উদ্বেগও তৈরি করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3552-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3501-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3552-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের মূল্যের বুলিশ প্রবণতার প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3477-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3501 এবং 1.3552-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3477-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3437-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ড বিক্রি করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3501-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3477 এবং 1.3437-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
-
২৪ জুন কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
08:09 AM ২৪ জুন কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস ও বিশ্লেষণ ট্রেডিং অ্যাকাউন্ট খুলুন ডেমো অ্যাকাউন্ট খুলুন অর্থ জমা অর্থ উত্তোলন ট্রেডিং অ্যাকাউন্ট খুলুন ডেমো অ্যাকাউন্ট খুলুন সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার দিনের শেষভাগে GBP/USD পেয়ারের মূল্য বেশ শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট প্রদর্শন করেছে। এই মার্কিন ট্রেডিং সেশনে এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হয়, ঠিক তখনই যখন বেশিরভাগ ট্রেডার মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা বৃদ্ধি এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার ঘটনায় কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়ার আশা হারিয়ে ফেলেছিল। কিন্তু, যেমনটি প্রায়ই ঘটে, এমন সময় মুভমেন্ট শুরু হয় যখন কেউ আর সেটি প্রত্যাশা করছিল না। দিনের প্রথমার্ধে ডলার কিছুটা শক্তিশালী হয়, কিন্তু আমরা যেমন আগেই সতর্ক করেছিলাম, এটি কোনো উল্লেখযোগ্য ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট দেখাতে পারেনি। কারণ বিষয়টি এখন আর কেবল মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধির নয়—বরং যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের সঙ্গে সামরিক সংঘাতে জড়িয়ে পড়াও বিবেচনা করতে হবে। ইতোমধ্যেই গতকাল খবর এসেছে যে ইরান পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটিগুলিতে হামলা চালিয়েছে। যদিও ট্রাম্প ইরানে পাল্টা হামলার পক্ষে নন, সবকিছু এখন সেই তথাকথিত যুদ্ধবিরতির উপর নির্ভর করছে। ইরান তার পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ না করা পর্যন্ত ট্রাম্প চাপ সৃষ্টি করা চালিয়ে যাবেন। সুতরাং, এখানে কোনো উত্তেজনা প্রশমনের ইঙ্গিত নেই—না এই সামরিক সংঘাতে, না বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধে। এখন যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সংঘাতে অংশ নিয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/273021230.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিট টাইমফ্রেমে সোমবার বেশ কয়েকটি সিগন্যাল গঠিত হয়েছে, কারণ সারাদিন ধরে এই পেয়ারের মূল্য উল্লেখযোগ্য মুভমেন্ট প্রদর্শন করেছে। দুর্ভাগ্যবশত, প্রথম দুটি ট্রেডিং সিগন্যাল নির্ভরযোগ্য ছিল না, কারণ মূল মুভমেন্ট শুরু হয় মার্কিন সেশনের সময়। প্রথম বাই সিগন্যালটি 1.3413–1.3421 জোনের কাছাকাছি গঠিত হয়েছিল, কিন্তু সেটি ভুল ছিল এবং স্টপ লস হিট করে সামান্য লোকসান হয়। দ্বিতীয় সেল সিগন্যালটিও একই জোনে তৈরি হয়েছিল এবং সেটিও ভুল ছিল, যদিও মূল্য সঠিক দিকে 30 পিপস পর্যন্ত নেমেছিল, তাই ট্রেডটি ব্রেকইভেনে স্টপ লস হিট করে। তৃতীয় সিগন্যালটি শক্তিশালী ছিল, এবং মূল্য 1.3518–1.3535 এর কাছাকাছি অবস্থিত লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছায়, যা থেকে ভালো পরিমাণ লাভ করা যেতে পারত। মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট এখনো কেবলমাত্র ট্রাম্পের কর্মকাণ্ডের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে এবং তার গৃহীত নীতিমালার ব্যাপারে ট্রেডারদের মধ্যে অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। এর ফলে, ট্রেডাররা হয় ডলার বিক্রি অব্যাহত রাখছে, নয়তো নতুন কোনো নেতিবাচক ঘটনার জন্য অপেক্ষা করে যাতে আবার ডলার বিক্রি শুরু করা যায়। যতদিন না ট্রেডাররা বাণিজ্য যুদ্ধের সমাপ্তির প্রকৃত লক্ষণ দেখতে পায় এবং ট্রাম্প এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া বন্ধ করেন যা নেওয়ার জন্য তার সাংবিধানিক ক্ষমতা নেই ততদিন এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকবে — উল্লেখ্য যে ট্রাম্পের এই ধরনের সিদ্ধান্ত সাধারণত বিনিয়োগকারীদের হতবাক করে দেয়। মাঝে মাঝে ডলারের মূল্য কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে, কিন্তু এখন তা খুবই বিরল ঘটনা। মঙ্গলবার GBP/USD পেয়ারের মূল্য আবারও ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে, কারণ আগের নিম্নমুখী প্রবণতা শেষ হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক জড়িয়ে পড়লেও সেটি ডলারের পক্ষে কাজ করেনি। মঙ্গলবার ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচনাযোগ্য লেভেলগুলো হল: 1.3043, 1.3102–1.3107, 1.3203–1.3211, 1.3259, 1.3329–1.3331, 1.3413–1.3421, 1.3518–1.3535, 1.3580–1.3592, 1.3643–1.3652, 1.3695, 1.3740। মঙ্গলবারের উল্লেখযোগ্য ইভেন্টের মধ্যে কেবল জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে, পাওয়েল মার্কেটে কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেবেন বলে মনে হচ্ছে না। ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: সিগনালের শক্তি: যত দ্রুত একটি সিগন্যাল (রিবাউন্ড বা ব্রেকআউট) গঠিত হয়, সিগন্যালটিকে ততই শক্তিশালী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ভুল সিগন্যাল: যদি কোনো লেভেলের কাছে দুই বা ততোধিক ভুল ট্রেডিং সিগনাল গঠিত হয়, তাহলে ঐ লেভেল থেকে প্রাপ্ত পরবর্তী সিগন্যালগুলোকে উপেক্ষা করা উচিত। ফ্ল্যাট মার্কেট: যখন মার্কেটে ফ্ল্যাট মুভমেন্ট দেখা যায়, তখন পেয়ারগুলোতে একাধিক ভুল সিগন্যাল গঠিত হতে পারে অথবা কোনো সিগন্যাল না-ও গঠিত হতে পারে। মার্কেটে ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়ামাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেওয়াই ভালো। ট্রেডিংয়ের সময়সূচী: ইউরোপীয় সেশন শুরু থেকে মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত ট্রেড ওপেন করুন এবং এরপর সকল ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করে ফেলুন। MACD সিগন্যাল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে কেবল সেই MACD সিগন্যালগুলোর ওপর ভিত্তি করে ট্রেড করুন, যেগুলো উচ্চ মাত্রার অস্থিরতা এবং ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেলের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া প্রবণতা হিসেবে বিবেচিত। নিকটতম লেভেল: যদি দুটি লেভেল খুব কাছাকাছি (৫–২০ পিপসের মধ্যে) অবস্থিত হয়, তাহলে সেগুলোকে সাপোর্ট বা রেজিস্ট্যান্স জোন হিসেবে বিবেচনা করুন। স্টপ লস: মূল্য কাঙ্ক্ষিত দিকের দিকে ১৫ পিপস মুভমেন্ট প্রদর্শন করলে, ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করুন। এতে করে ভুল সিগন্যালের কারণে লোকসানের ঝুঁকি কমে আসে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/83812752.jpg[/IMG]
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৫ জুন
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1611496810.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের বেশ উপরে উঠে গিয়েছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3630-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। মূল্য 1.3598 লেভেলে থাকা অবস্থায় এই পেয়ার বিক্রির ক্ষেত্রেও একই রকম পরিস্থিতি পরিলক্ষিত হয়। গতকাল জেরোম পাওয়েলের মন্তব্যের পরে ডলারের বিপরীতে ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য বেড়ে যায়, তিনি বলেন যে আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল এবং মুদ্রাস্ফীতির অনুকূল পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সুদের হার প্রত্যাশার চেয়ে আগেই কমানো হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রে মুদ্রানীতির সম্ভাব্য নমনীয়করণের এই ইঙ্গিত ডলারের দরপতন ঘটায় এবং এটি অন্যান্য মুদ্রার পাশাপাশি ব্রিটিশ পাউন্ডকেও সহায়তা করে। তবে পাউন্ড নিয়ে ট্রেডারদের উৎসাহ সীমিতই ছিল। বিনিয়োগকারীরা বুঝতে পারছেন যে যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনো চ্যালেঞ্জিং অবস্থায় রয়েছে। স্বল্পমেয়াদে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট মূলত যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল এবং অভ্যন্তরীণ উপাদান খাতের পরিস্থিতি দ্বারা নির্ধারিত হবে। বিশেষ মনোযোগ থাকবে যুক্তরাজ্যের মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন ও ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের কর্মকর্তাদের মন্তব্যের ওপর। যেহেতু আজ যুক্তরাজ্যে গুরুত্বপূর্ণ কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের কথা নেই, তাই ট্রেডারদের দৃষ্টি ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের ডেপুটি গভর্নর (আর্থিক নীতিমালা সংক্রান্ত) ক্লেয়ার লমবারডেলির বক্তব্যের দিকে স্থানান্তরিত হতে পারে। মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা তার বক্তব্য গভীরভাবে বিশ্লেষণ করবে—বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও মুদ্রানীতির দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে তার মূল্যায়নের মাধ্যমে বোঝার চেষ্টা করবে ব্যাংক অব ইংল্যান্ড ভবিষ্যতে কী ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারে। লমবারডেলির বক্তব্য পাউন্ডের মূল্যের অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে। যদি তিনি মুদ্রাস্ফীতির স্থায়িত্ব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণমূলক অবস্থান বজায় রাখার ইঙ্গিত দেন, তবে এটি ব্রিটিশ কারেন্সিকে সহায়তা করতে পারে। অন্যদিকে, যদি তার বক্তব্য বেশি সতর্কতামূলক হয় এবং অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের ঝুঁকির দিকটি তুলে ধরেন, তবে পাউন্ড চাপের মধ্যে পড়তে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1554160529.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3686-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3636-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3686-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ শুধুমাত্র ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের নীতিনির্ধারকদের ইতিবাচক মন্তব্য প্রকাশিত হলে পাউন্ডের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3598-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3636 এবং 1.3686-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3598-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3539-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের নীতিনির্ধারকদের নেতিবাচক মন্তব্য প্রকাশিত হলে পাউন্ড বিক্রি করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3636-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3598 এবং 1.3539-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।