-
রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং
যখন একটি নির্দিষ্ট বাউন্ডারি বা এরিয়ার ভেতর মার্কেট মভমেন্ট তথা ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে। মূলত ৮০% সময়ে এ সিস্টেমে মার্কেট পরিচালিত হতে দেখা যায়। কারন সবসময় মার্কেট ভলাটিলিটি হাই থাকে না। রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং অনেক ট্রেডারদের কাছে খুব্ই জনপ্রিয় একটি মেথড। এই পদ্ধতিতে ট্রেডারকে অবশ্যই ট্রেডিং রেঞ্জ এরিয়া অর্থাৎ দুটি এক্সট্রিম ট্রেডিং লেভেল(সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস) বুঝতে হবে।
-
রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং একজন সাধারন ট্রেডারের পক্ষে বুঝা বেশ কঠিন। আর রেঞ্জবাউন্ড এরিয়া খুজে না পেলে সমূহ বিপদের সম্ভাবনা রয়েছে। ভাই আপনার কাছে রেঞ্জবাউন্ড এরিয়া খুজে পাবার কিছু কার্যকরী টিপস আশা করছি। চিত্রসহ হলে বেশ ভাল হয়।
-
আমরা স্বয়ং সম্পূর্ণভাবে দক্ষতা অর্জন না করে কখনোই এই মার্কেটে কাজ করার চেষ্টা করব । যে যত বেশী এ্যানালাইসিস করবে সে তত বেশী লাভবান হতে পারবে । আমরা অবশ্যই ফরেক্স মার্কেটে ধৈর্য্যের সহিত কাজ করার চেষ্টা করব তাহলেই আমরা লাভবান হতে পারব । আপনারাও চেষ্টা করেন ধৈর্য্যের সহিত কাজ করার ।
-
ফরেক্স মার্কেট সব সময় টেন্ড এ চলে না। মার্কেট গতিবিধি চেঞ্জ করে। মার্কেট এ গতিবিধি চেঞ্জ হলে আমাদের ট্রেড ও চেঞ্জ করতে হবে। মারকেত রেঞ্জ করলে আমরা ব্রেক আউট না হঊয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। যখন ব্রেক আউট হবে তখন আমরা ট্রেড এ ঢুকব।
-
রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং হচ্ছে একটি রেঞ্জ এর ভিতর মার্কেট এর মুভমেন্ট। এখানে আপনাকে ট্রেড করে প্রফিট পেতে হলে সব থেকে যে বিষয়টি ভাল বুঝতে হবে তা হচ্ছে সাপোর্ট এবং রেজিসট্যান্স। আপনি যদি সঠিকভাবে সাপোর্ট এবং রেজিসট্যান্স আকা শিখতে পারেন তাহলে আপনাকে আর কিছু ভাবতে হবে না। আপনি মার্কেটের ৮০% এনালাইসিস করে ফেলেছেন। রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং এর মাধ্যমে খুব সহজেই স্ক্যাল্পিং করে প্রফিট লুফে নিতে পারবেন।
-
মার্কেটে ট্রেডিং পরিস্হিতি দুই ধরনের দেখতে পাই,যেমন-ট্রেন্ড বাউন্ড এবং রেন্জ বাউন্ড৷এই রেন্জ বাউন্ড ট্রেডিং হলো মার্কেটে যখন লেনদেন কমে যায় বা যখন অফ-সেসন চলে বা কোনো কারনে ট্রেডারগণ ট্রেডের জন্য অপেক্ষা করছে তখন সাধারণত প্রাইস সমান্তরাল ভাবে একটা নির্দিষ্ট এরিয়ার ভিতরে আস্তে ধীরে কয়েকবার উঠানাম করতে থাকে৷যাকে আমরা সাইড ওয়ে ট্রেন্ড বা রেন্জিং মার্কেট বলি৷দক্ষ ট্রেডারগণ মার্কেটের এই রেন্জিং পরিস্হিতিতেও কিছু প্রফিট তুলে নেন৷
-
1 Attachment(s)
ফরেক্স মার্কেটে রেঞ্জবাউন্স বলতে মার্কেটের প্রাইস একটি নির্দিষ্ট লেভেলের মধ্যে উঠানামা করে।ফরেক্স মার্কেটে রেঞ্জবাউন্স ট্রেন্ড এর মাধ্যমে লং ট্রেড না হলেও সর্ট ট্রেড করে প্রচুর প্রফিট করা যায়।নিচের চিত্তে আমরা দেখতে পাই মার্কেট ০.৭৭২২ রেসিসটেন্স লেভেল থেকে ০.৭৫০৫ সাপোর্ট লেভেল এর মধ্যেই উঠা নামা করছে।মার্কেট যখন সাপোর্ট লেভেল টার্চ করবে তখন আপনি বাই ট্রেড করবেন আবার মার্কেট প্রাইস যখন রেসিসটেন্স লেভেল টার্চ করবে তখন আপনি সেল এন্ট্রি নিবেন।[ATTACH=CONFIG]12670[/ATTACH]
-
ফরেক্স-এ মানিম্যানেজমেন্ট একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয় । মানিম্যানেজমেন্ট জানা না থাকলে ফরেক্স-এ লসের সম্মুর্খীন হওয়ার সম্ভবনা আছে। একটি ভাল মানিম্যানেজমেন্ট আপনার ক্যাপিট্যাল হারানোর সম্ভবনা খুবই কম থাকে। মানিম্যানেজমেন্ট জানা না থাকলে এবং ট্রেডিং কৌশল জানা না থাকলে ফরেক্স-এ সারা জীবন লসের সম্মুর্খীন হতে হবে।
-
আপনাকে ধন্যবাদ এবং স্বাগতম,যথেষ্ঠ ভালো ও সঠিক তথ্য লিখেছেন৷আরো আশা করছি আপনি এভাবে লিখে যাবেন নতুন ট্রেডারদের জন্য৷আসলে ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করে প্রফিট নেওয়া সম্ভব হয় যদি একটু নিয়ম ও কৌশল দেখে বুঝে ট্রেড করা যায়৷এখানে ট্রেন্ড দেখে বুঝে এবং সাপোর্ট/রেসিসট্যান্স গুলো পরিষ্কার ভাবে মিলিয়ে নিয়ে নিশ্চিত হয়ে ট্রেড ওপেন করতে হয়৷তাহলে লস না হয়ে নিয়মিত প্রফিট আসবে এটাই সত্য-বাস্তব কথা৷
-
মার্কেট ইচ্ছে মতো না বাড়লেই খারাপ ? হতে পারে নন ব্যালান্সড মার্কেট তবুও কারেকশন , ওভার কারেকশন (ধস ) , স্লো থাকা বা পেইন দেওয়া স্বাভাবিক l অস্বাভাবিক তখনই হবে যখন 500 পয়েন্ট কমার পর 50/100 পয়েন্ট বেড়েই আবার কমতে থাকবে l লাইক করোনা কালীন অস্বাভাবিক ধস l তখন 500 পয়েন্ট কমেই দিনে দিনে 50/100 বেড়ে আবার ডাউন ট্রেন্ড কন্টিনিউ করেছে l অর্থাৎ এখনো কাউকে গালি বা দোষ দেওয়ার মতো সময় হয় নাই l কারণ 2000 পয়েন্ট বাড়ার পর 500 পয়েন্ট কারেকশন হইছে l আর কত পয়েন্ট বাড়ার পর কত পয়েন্ট কারেকশন হবে বা কত সময় নিয়ে আবার আপ ট্রেন্ডে যাবে সেটার কোন নির্ধারিত রুলস নাই l
-
ফরেক্স মার্কেট সব সময় টেন্ড এ চলে না। মার্কেট গতিবিধি চেঞ্জ করে। মার্কেট এ গতিবিধি চেঞ্জ হলে আমাদের ট্রেড ও চেঞ্জ করতে হবে। মারকেত রেঞ্জ করলে আমরা ব্রেক আউট না হঊয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। যখন ব্রেক আউট হবে তখন আমরা ট্রেড এ ঢুকব।রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং হচ্ছে একটি রেঞ্জ এর ভিতর মার্কেট এর মুভমেন্ট। এখানে আপনাকে ট্রেড করে প্রফিট পেতে হলে সব থেকে যে বিষয়টি ভাল বুঝতে হবে তা হচ্ছে সাপোর্ট এবং রেজিসট্যান্স। আপনি যদি সঠিকভাবে সাপোর্ট এবং রেজিসট্যান্স আকা শিখতে পারেন তাহলে আপনাকে আর কিছু ভাবতে হবে না। আপনি মার্কেটের ৮০% এনালাইসিস করে ফেলেছেন। রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং এর মাধ্যমে খুব সহজেই স্ক্যাল্পিং করে প্রফিট লুফে নিতে পারবেন।
-
1 Attachment(s)
রেঞ্জ বাউন্ড মার্কেট হল একটি যেখানে নির্দিষ্ট হাই প্রাইস এবং লো প্রাইসের মধ্যে কারেন্সি পেয়ার উঠানামা করে। হাই প্রাইস একটি মূল রেসিস্টেন্স লেভেল হিসাবে কাজ করে যা প্রাইস ব্রেক করার মত মনে হলেও ব্রেক করতে পারেনা। একইভাবে, লো প্রাইস মূল সাপোর্ট লেভেল হিসাবে কাজ করে যা প্রাইস ব্রেক করার মত মনে হলেও ব্রেক করতে পারেনা।
রেঞ্জ বাউন্ড ট্রেডিং অনেকটা সাইডওয়ে ধরনের হয়ে থাকে, এখানে মার্কেট m আকৃতি এবং w আকৃতি হয়ে থাকে।
ব্যবহারঃ
রেঞ্জ বাউন্ড ট্রেডিং স্ট্রেটেজি এমন একটি পদ্ধতিকে বোঝায় যেখানে ট্রেডাররা কোন কারেন্সি পেয়ারে সাপোর্ট ট্রেন্ডলাইন থেকে বাই অর্ডার নিয়ে থাকে এবং রেসিস্টেন্স ট্রেন্ডলাইন লেভেল থেকে সেল করে থাকে।
হাই-ভলিউম ব্রেকআউট থেকে অধিক লস এড়াতে ট্রেডারা ট্রেন্ডলাইনের উপরের এবং নীচের স্টপ-লস সেট করে।
সাধারণত, ট্রেডাররা তারদে প্রফিট ঠিক রাখার জন্য ভলিউমের মতো অন্যান্য ইন্ডিকেটরগুলির সাথে রেঞ্জ বাউন্ড ট্রেডিং ব্যবহার করে থাকে।
নীচে একটি রেঞ্জ বাউন্ড এর চার্ট দেওয়া হল যেখান থেকে আপনারা এই সম্পর্কে আরো কিছু ধারনা নিতে পারেন।
[attach=config]14845[/attach]
-
There are two types of trading conditions in the market, namely, trend bound and range bound. This range bound trading is when the market declines or when the off-season is over or traders are waiting for a trade for some reason, the price is usually slowly within a certain area in parallel. We call it a side way trend or a ranging market. Skilled traders also make some profit in this ranging situation of the market.