রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং কি?

যখন একটি নির্দিষ্ট বাউন্ডারি বা এরিয়ার ভেতর মার্কেট মভমেন্ট তথা ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে। মূলত ৮০% সময়ে এ সিস্টেমে মার্কেট পরিচালিত হতে দেখা যায়। কারন সবসময় মার্কেট ভলাটিলিটি হাই থাকে না। রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং অনেক ট্রেডারদের কাছে খুব্ই জনপ্রিয় একটি মেথড। এই পদ্ধতিতে ট্রেডারকে অবশ্যই ট্রেডিং রেঞ্জ এরিয়া অর্থাৎ দুটি এক্সট্রিম ট্রেডিং লেভেল(সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস) বুঝতে হবে ।সাধারণত মার্কেট একটি হাই ভলাটিলিটি শেষে এই ধরণের রেঞ্জে মুভ করতে থাকে। অথবা মার্কেটে যদি কোন স্ট্রং প্রেসার না থাকে তখনও এই ধরণের রেঞ্জিং দেখা যায়।

একটি পরিসীমা আবদ্ধ ট্রেডিং পরিবেশে মুদ্রা জোড়া একটা সংকুচিত ট্রেডিং জোন মধ্যে মোটামুটি ধ্রুবক এবং স্বতন্ত্র পরামিতি মধ্যে মুদ্রা জোড়া পদক্ষেপ উচ্চ এবং নিম্ন মূল্য থাকে।যখন একটি নির্দিষ্ট সময়ের ভিতরে মার্কেট মভমেন্ট তথা ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে।এবং কারেন্সি জোড়া উচ্চ এবং নিম্ন মূল্য অঞ্চলে স্বাধীন পরামিতি সরাতে পারে।

যখন কোন নিদ্রিস্ত এরিয়ার মধ্যে মার্কেট এর মুভমেন্ট পরিচালিত হয় তখন তাকে রেংবাউন্দ ট্রেডিং বলে। আমার মনে হয় ৮০% সময়ই মার্কেট এভাবে মুভ হয়।

রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বেশীরভাগ ট্রেডারদের কাছেই জনপ্রিয়। মার্কেট যখন ভলাটিলিটি থাকে না। সাধারনত একটি স্থির অবস্থানে থাকে তখন সাপোর্ট এবং রেজিংস্টান লেভেল কে কাজে লাগিয়ে ট্রেড করা হয়। আমার কাছেও এই সময় ট্রেড করা পছন্দনিয়।

যখন ফরেক্স বাজারে মুদ্রার মুল্য নির্দিষ্ট একটি সীমার মধ্যে বা আয়ত্তের মধ্যে উঠানামা করতে থাকে এবং ট্রেডাররা তাদের ট্রেডিং এই সীমার মধ্যে করতে থাকে তখন তাকে রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বলে। বর্তমানে এই রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সহজ হওয়ার কারনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

নির্দিষ্ট বাউন্ডারি বা এরিয়ার ভেতর মার্কেট মভমেন্ট করে ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে। মূলত ৮০% সময়ে এ সিস্টেমে মার্কেট পরিচালিত হতে দেখা যায়। সাপোর্ট লেভেল এর নিচে এবং রেসিসটেনস লেভেল এর উপরে ১৫-২০ পিপস স্টপ লস সেট করবেন এবং প্রফিট নিতে পারেন ৩০ পিপস এর মত। অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যায় ৩-৪টি সাপোর্ট এবং রেসিসটেনস বাউনসিং এর পরে তা ব্রেক করে তাই সতর্ক থাকবেন।

কেউ কেউ রেঞ্জিং মার্কেটে ট্রেড করতে নিষেধ করেন। তবে বেশিরভাগ সময়ই মার্কেট রেঞ্জের ভেতর থাকে। আমার মতে এটাই ঘন ঘন ট্রেড সেট আপ করার উপযুক্ত সময়। এর ফলে বাবার সুযোগের সৃষ্টি হয়। যারা সাপোর্ট রেসিসটেন্স সম্বন্ধে ভাল জ্ঞান রাখেন তাদের জন্য রেঞ্জিং মার্কেট বেশ সুবিধাজনক। তবে ভলাটিলিটি কম থাকে বলে টার্গেট পুরন হতে অনেক সময় লাগে।

আমার যা মনে হয় নির্দিষ্ট এরিয়ার ভেতর মার্কেট মুভমেন্ট করে ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে। বর্তমানে এই রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সহজ হওয়ার কারনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

রেঞ্জবাউন ট্রেডিং স্টাইল্টা মনে হচ্ছে অনেক কার্যকরী কারন এই সময় যদি মার্কেটের মুবমেন্ট কম হয় তবে সেই ক্ষেত্রে ফরেক্স ট্রেডাররা ট্রেড করতে পারবে অনেক মঝা করে। এই সময়ের মধ্য তাদের অনেক লাভ হবে বলে আমিভমনে করি। তাই এই সময়টার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

জি আপনি অনেক সময় ই খেয়াক্ল করলে দেখবেন যে ট্রেডিং এ বিভিন্ন পেয়ার গুলো খালি একই জায়গার মাঝে ঘুরা ফেরা করে, এর থেকে দুরে আর যায় না না এর চেয়ে বেশি নিচে নাম না এর চেয়ে বেশি উপরে থাকে, তখন আপনি সেই ট্রেড গুলোকে এমন বলতে পারেন. তবে আবার বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পেয়ার এর বিভিন্ন কারণে নড়াচড়া এমন কমে যায়.

রেঞ্জবাউজ্ঞ ট্রেডিং হল যখন মার্কেট একটি নিদির্ষ্ট এরিয়ার মধ্যে ঘোরাঘুরি করে তখন তাকে রেঞ্জবাঞ্জ ট্রেডিং বলা হয় । এরকম ট্রেডিং এ আপনি সাপোর্ট এবং রেসিটেন্স ব্যবহার করে সুবিধা পেতে পারেন । মার্কেট সাধারনত একটি সাপোর্ট এবং রেসিস টেন্স লেভেলের মধ্যে ঘোরাঘুরি করে ।

রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বেশীরভাগ ট্রেডারদের কাছেই জনপ্রিয়। মার্কেট যখন ভলাটিলিটি থাকে না। সাধারনত একটি স্থির অবস্থানে থাকে তখন সাপোর্ট এবং রেজিংস্টান লেভেল কে কাজে লাগিয়ে ট্রেড করা হয়। আমার কাছেও এই সময় ট্রেড করা পছন্দনিয়।

আজকে একটা নতুন ট্রেডিং সিসিটেমেরর কথা জানতে পারলাম রেন্সবাউন্স ট্রেডিং। আমি তার সাথে একমত কারন মার্কেট বেশির ভাগ সময় একটি নির্দিস্ট এরিয়ার মধ্যে মুভ করে। এই সময় আমাদের কে ট্রেড থেকে দুরে থাকলে ভাল। কোন পজেটিব নিউজ আসলে মার্কেটে সে দিকে মুভ করতে থাকে এটাই হল ফরেক্স মার্কেটের নিয়ম।

ফরেক্স মার্কেটে বিভিন্ন ধরনের ট্রেন্ড লক্ষ্য করা যায।যেমন আপ ট্রেন্ড,ডাউন্ড ট্রেন্ড,রেঞ্জবাউন্স এবং কনসলিডেন্ট।ফরেক্স মার্কেটে রেঞ্জবাউন্স হচ্ছে মার্কেট মুভমেন্ট একটি নির্দিষ্ট এরিয়ার মধ্যে আপ ডাউন্ড করে।ফরেক্স মার্কেটে যখন রেঞ্জবাউন্স হয় তখন খুব সাবধানোতার সহিত ট্রেড করতে হয়।তবে ফরেক্স মার্কেটে যারা নতুন ট্রেডার তাদের রেঞ্জবাউন্সের সময় ট্রেড না কাই ভালো।কারন মার্কেট রেঞ্জবাউন্স হিসাবে একটি সীমানার মধ্যে আপ ডাউন করতে হয় আপ দিকে না হয় ডাউন দিকে ব্রেক আউট হয়।আর তখন যদি আপনার ট্রেডটি আপনার বিপক্ষে যায়।আনি অনেক লস করবেন।

আমার মনে হয় রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বেশীরভাগ ট্রেডারদের কাছেই জনপ্রিয়। মার্কেট যখন ভলাটিলিটি থাকে না। সাধারনত একটি স্থির অবস্থানে থাকে তখন সাপোর্ট এবং রেজিংস্টান লেভেল কে কাজে লাগিয়ে ট্রেড করা হয়। আমার কাছেও এই সময় ট্রেড করা পছন্দনিয়।

ফরেক্স মার্কেটে ট্রেডিং করতে হলে আমরা অনেক সময় দেখে থাকি যে কিছু কিছু সময় ফরেক্স মার্কেটের কিছু কিছু কম্পানির দাম একটি নিদৃস্ট বাউন্ডে ঘুরাঘুরি করে থাকে তাই আমরা মনেকরি মার্কেট সাইড অয়ে ট্রেন্ডঅনুসরন করে তথাকে তাই আমাদের ফরেক্স ট্রেডিং করার জন্য ভাল হল স্টপ লস আর টেক প্রফিট ব্যাবহার করা কারন বাউন্ড যে কোন সময় ব্রেক করতে পারে।

আমি জানি একটি পরিসীমা আবদ্ধ ট্রেডিং পরিবেশে মুদ্রা জোড়া একটা সংকুচিত ট্রেডিং জোন মধ্যে মোটামুটি ধ্রুবক এবং স্বতন্ত্র পরামিতি মধ্যে মুদ্রা জোড়া পদক্ষেপ উচ্চ এবং নিম্ন মূল্য থাকে।যখন একটি নির্দিষ্ট সময়ের ভিতরে মার্কেট মুভমেন্ট তথা ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে।এবং কারেন্সি জোড়া

যখন একটি নির্দিষ্ট বাউন্ডারি বা এরিয়ার ভেতর মার্কেট মভমেন্ট তথা ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে। মূলত ৮০% সময়ে এ সিস্টেমে মার্কেট পরিচালিত হতে দেখা যায়। কারন সবসময় মার্কেট ভলাটিলিটি হাই থাকে না। রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং অনেক ট্রেডারদের কাছে খুব্ই জনপ্রিয় একটি মেথড। এই পদ্ধতিতে ট্রেডারকে অবশ্যই ট্রেডিং রেঞ্জ এরিয়া অর্থাৎ দুটি এক্সট্রিম ট্রেডিং লেভেল(সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস) বুঝতে হবে ।সাধারণত মার্কেট একটি হাই ভলাটিলিটি শেষে এই ধরণের রেঞ্জে মুভ করতে থাকে। অথবা মার্কেটে যদি কোন স্ট্রং প্রেসার না থাকে তখনও এই ধরণের রেঞ্জিং দেখা যায়।

রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সম্পর্কে জানলাম। ভাল লাগল, আমি এই সিস্টেমে ট্রেড করতে চাই।কিন্ত পর্যাপ্ত জ্ঞানের অভাব এই সিস্টেম কোথা থেকে শিখতে পারব, কিভাবে শিখব জানালে উপকৃত হব।

ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার পর অনেক কিছু জানতে হয় তার মধ্যে একটি রেন্জবাউন্ট ভোলাটিলিটি, যখন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মার্কেট একই জায়গায় গুরে সেটাকে রেন্সবাউন্ড ভোলাটিলিটি বুঝায়। আবও বিস্তারিত ভাবে লিখলে জানতে পারব।

আসলে ফরেক্স বাজারে যখন মুদ্রার মুল্য নির্দিষ্ট একটি সীমার মধ্যে বা আয়ত্তের মধ্যে উঠানামা করতে থাকে এবং ট্রেডাররা তাদের ট্রেডিং এই সীমার মধ্যে করতে থাকে তখন তাকে রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বলে। বর্তমানে এই রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সহজ হওয়ার কারনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

একটা নির্দিষ্ট রেঞ্জ এর মধ্য মার্কেট ঘুরাঘুরি হলে সেটাকে আমরা রেঞ্জ বলতে পারি। মার্কেট রেঞ্জিং অবস্থায় থাকলে আপনি ইন্ডকেটর দিয়ে ও ট্রেড করতে পারেন। কিছু ইন্ডিকেটর আপনাকে মারেক্ট এর ওভার ব্রথ এবং ওভার সোল্ড নির্নয় করতে সাহায্য করতে পারে।

ফরেক্স মার্কেটে প্রফিটেবল ট্রেডের জন্য অবশ্যই টেকনিক্যাল এনালাইসিসের প্রয়োজন হবে৷এই টেকনিক্যাল এনালাইসিসে দেখতে পাবেন ট্রেন্ডিং প্রাইস মুভমেন্ট এবং রেন্জিং বা রেন্জ বাউন্ড প্রাইস মুভমেন্ট৷রেন্জ বাউন্ড ট্রেডিং হচ্ছে একটা নির্দিট রেন্জের মধ্যে ট্রেডারদের ট্রেড করা বা ক্রয়/বিক্রয় করা বা লেনদেন করা৷এই রেন্জ বাউন্ড প্রাইস মুভমেন্টে কেবল অভিজ্ঞ ট্রেডারগণই ট্রেড করে থাকেন৷

ফরেক্স মার্কেটে বিভিন্ন ধরনের ট্রেন্ড লক্ষ্য করা যায।যেমন আপ ট্রেন্ড,ডাউন্ড ট্রেন্ড,রেঞ্জবাউন� ��স এবং কনসলিডেন্ট।ফরেক্� � মার্কেটে রেঞ্জবাউন্স হচ্ছে মার্কেট মুভমেন্ট একটি নির্দিষ্ট এরিয়ার মধ্যে আপ ডাউন্ড করে।ফরেক্স মার্কেটে যখন রেঞ্জবাউন্স হয় তখন খুব সাবধানোতার সহিত ট্রেড করতে হয়।তবে ফরেক্স মার্কেটে যারা নতুন ট্রেডার তাদের রেঞ্জবাউন্সের সময় ট্রেড না কাই ভালো।কারন মার্কেট রেঞ্জবাউন্স হিসাবে একটি সীমানার মধ্যে আপ ডাউন করতে হয় আপ দিকে না হয় ডাউন দিকে ব্রেক আউট হয়।আর তখন যদি আপনার ট্রেডটি আপনার বিপক্ষে যায়।আনি অনেক লস করবেন।

আমি যতটুকু জানি ফরেক্স মার্কেটে রেঞ্জবাউজ্ঞ ট্রেডিং হল যখন মার্কেট একটি নিদির্ষ্ট এরিয়ার মধ্যে ঘোরাঘুরি করে তখন তাকে রেঞ্জবাঞ্জ ট্রেডিং বলা হয় । এরকম ট্রেডিং এ আপনি সাপোর্ট এবং রেসিটেন্স ব্যবহার করে সুবিধা পেতে পারেন । মার্কেট সাধারনত একটি সাপোর্ট এবং রেসিস টেন্স লেভেলের মধ্যে ঘোরাঘুরি করে ।

ফরেক্স মার্কেটে বিভিন্ন ধরনের ট্রেন্ড লক্ষ্য করা যায।যেমন আপ ট্রেন্ড,ডাউন্ড ট্রেন্ড,রেঞ্জবাউন� ��ড।ফরেক্স মার্কেটে রেঞ্জবাউন্স হচ্ছে মার্কেট মুভমেন্ট একটি নির্দিষ্ট এরিয়ার মধ্যে আপ ডাউন্ড করে।ফরেক্স মার্কেটে যখন রেঞ্জবাউন্স হয় তখন খুব সাবধানোতার সহিত ট্রেড করতে হয়।তবে ফরেক্স মার্কেটে যারা নতুন ট্রেডার তাদের রেঞ্জবাউন্সের সময় ট্রেড না কাই ভালো।কারন মার্কেট রেঞ্জবাউন্স হিসাবে একটি সীমানার মধ্যে আপ ডাউন করতে হয় আপ দিকে না হয় ডাউন দিকে ব্রেক আউট হয়।আর তখন যদি আপনার ট্রেডটি আপনার বিপক্ষে যায়।আনি অনেক লস করবেন।

ফরেক্স মার্কেটে ট্রেডিং করতে হলে আমরা অনেক সময় দেখে থাকি যে কিছু কিছু সময় ফরেক্স মার্কেটের কিছু কিছু কম্পানির দাম একটি নিদৃস্ট বাউন্ডে ঘুরাঘুরি করে থাকে তাই আমরা মনেকরি মার্কেট সাইড অয়ে ট্রেন্ডঅনুসরন করে তথাকে তাই আমাদের ফরেক্স ট্রেডিং করার জন্য ভাল হল স্টপ লস আর টেক প্রফিট ব্যাবহার করা কারন বাউন্ড যে কোন সময় ব্রেক করতে পারে।

রেঞ্জ বাউন্ড মার্কেট হল একটি যেখানে নির্দিষ্ট হাই প্রাইস এবং লো প্রাইসের মধ্যে কারেন্সি পেয়ার উঠানামা করে। হাই প্রাইস একটি মূল রেসিস্টেন্স লেভেল হিসাবে কাজ করে যা প্রাইস ব্রেক করার মত মনে হলেও ব্রেক করতে পারেনা। একইভাবে, লো প্রাইস মূল সাপোর্ট লেভেল হিসাবে কাজ করে যা প্রাইস ব্রেক করার মত মনে হলেও ব্রেক করতে পারেনা।

রেঞ্জ বাউন্ড ট্রেডিং অনেকটা সাইডওয়ে ধরনের হয়ে থাকে, এখানে মার্কেট M আকৃতি এবং W আকৃতি হয়ে থাকে। নীচে একটি ইউটিউব ভিডিও দেওয়া হল যেখান থেকে আপনারা এই সম্পর্কে আরো কিছু ধারনা নিতে পারেন।
https://www.youtube.com/watch?v=BIGzHuWA9gs

আমার যা মনে হয় নির্দিষ্ট এরিয়ার ভেতর মার্কেট মুভমেন্ট করে ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে। বর্তমানে এই রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সহজ হওয়ার কারনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

হবে যে প্রতিদিন, বাজার ঠিক কতটা ওঠানামা করে তা গণনা করে, এর এক তৃতীয়াংশ আপনার প্রযুক্তি লাভ হবে এবং এটি হ'ল স্টপ লস এবং আপনাকে সাধারণত এগুলি করতে হবে দুই থেকে তিন প্রদানকারীর উপর কাজ করুন এবং সময়ের সাথে সাথে বড় রেড তৈরি করুন। আপনি সহজেই আরও ভাল উপার্জন করতে পারেন। আপনি যদি ডেমোতে অনুশীলন করেন তবে সম্ভবত আপনি বুঝতে পারেন যে এমন একটি সময় আছে যা আপনি এই মার্কিন ডলারে 5

হবে যে প্রতিদিন, বাজার ঠিক কতটা ওঠানামা করে তা গণনা করে, এর এক তৃতীয়াংশ আপনার প্রযুক্তি লাভ হবে এবং এটি হ'ল স্টপ লস এবং আপনাকে সাধারণত এগুলি করতে হবে দুই থেকে তিন প্রদানকারীর উপর কাজ করুন এবং সময়ের সাথে সাথে বড় রেড তৈরি করুন। আপনি সহজেই আরও ভাল উপার্জন করতে পারেন। আপনি যদি ডেমোতে অনুশীলন করেন তবে সম্ভবত আপনি বুঝতে পারেন যে এমন একটি সময় আছে যা আপনি এই মার্কিন ডলারে 5

ফরেক্স মার্কেটে রেঞ্জবাউন্স হচ্ছে মার্কেট মুভমেন্ট একটি নির্দিষ্ট এরিয়ার মধ্যে আপ ডাউন্ড করে । ফরেক্স মার্কেটে যখন রেঞ্জবাউন্স হয় তখন খুব সাবধানোতার সহিত ট্রেড করতে হয় । তবে ফরেক্স মার্কেটে যারা নতুন ট্রেডার তাদের রেঞ্জবাউন্সের সময় ট্রেড না করাই ভালো । কারন মার্কেট রেঞ্জবাউন্স হিসাবে একটি সীমানার মধ্যে আপ ডাউন করতে হয় আপ দিকে না হয় ডাউন দিকে ব্রেক আউট হয় । আর তখন যদি আপনার ট্রেডটি আপনার বিপক্ষে যায় তাহলে আপনি অনেক লস করবেন ।

যখন ফরেক্স বাজারে মুদ্রার মুল্য নির্দিষ্ট একটি সীমার মধ্যে বা আয়ত্তের মধ্যে উঠানামা করতে থাকে এবং ট্রেডাররা তাদের ট্রেডিং এই সীমার মধ্যে করতে থাকে তখন তাকে রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বলে। বর্তমানে এই রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সহজ হওয়ার কারনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কোন পজেটিব নিউজ আসলে মার্কেটে সে দিকে মুভ করতে থাকে এটাই হল ফরেক্স মার্কেটের নিয়ম।

Quote:

---

Originally Posted by zhbony

যখন একটি নির্দিষ্ট বাউন্ডারি বা এরিয়ার ভেতর মার্কেট মভমেন্ট তথা ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে। মূলত ৮০% সময়ে এ সিস্টেমে মার্কেট পরিচালিত হতে দেখা যায়। কারন সবসময় মার্কেট ভলাটিলিটি হাই থাকে না। রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং অনেক ট্রেডারদের কাছে খুব্ই জনপ্রিয় একটি মেথড। এই পদ্ধতিতে ট্রেডারকে অবশ্যই ট্রেডিং রেঞ্জ এরিয়া অর্থাৎ দুটি এক্সট্রিম ট্রেডিং লেভেল(সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস) বুঝতে হবে ।সাধারণত মার্কেট একটি হাই ভলাটিলিটি শেষে এই ধরণের রেঞ্জে মুভ করতে থাকে। অথবা মার্কেটে যদি কোন স্ট্রং প্রেসার না থাকে তখনও এই ধরণের রেঞ্জিং দেখা যায়।

---

রেন্জবাউন্ড বা রেন্জিং মার্কেট। ফরেক্স মার্কেট আমরা এ ধরনের রেন্জিং এরিয়া প্রায় সময়ই দেখতে পাই। এ ধরনের রেন্জিং অবস্হায় মার্কোট থেকে ট্রেড করে ভালো প্রফিট করা সম্ভব। মুলত মার্কেট ট্রেন্ডলি চলতে চলতে একসময় একটি এরিয়া ব্রেক করতে পারেনা সেখানে সেলার এবং বায়ার দুজনই মার্কেট কন্ট্রোল করার চেষ্টা করে সেক্ষেত্রে এ ধরনের রেন্জিং এরিয়া তৈরি হয়। এ ধরনের রেন্জিং এরিয়ার মধ্যে স্ক্যাল্পাররা ট্রেড করে থাকে আর যারা লং টার্ম ট্রেডার তারা যেকোন একদিকে মার্কেট ব্রেক করার অপেক্ষায় থাকে।

ফরেক্স ট্রেডারদের নিকট রেঞ্জবাউন্ড হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও পরিচিত মেথড। এই মেথড এর মাধ্যমে অনেকে ট্রেড পরিচালনা করে থাকে। ফরেক্স মার্কেটে বৈদেশিক কারেন্সি একটি সুনির্দিষ্ট এরিয়ার মধ্যে আপডাউন করে থাকে এতে বিভিন্ন এনালাইসিসের মাধ্যমে একটি এরিয়া নির্ধারন করে তখন তাকে রেঞ্জবাউন্ড বলে।

রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বেশীরভাগ ট্রেডারদের কাছেই জনপ্রিয়। মার্কেট যখন ভলাটিলিটি থাকে না। সাধারনত একটি স্থির অবস্থানে থাকে তখন সাপোর্ট এবং রেজিংস্টান লেভেল কে কাজে লাগিয়ে ট্রেড করা হয়। আমার কাছেও এই সময় ট্রেড করা পছন্দনিয়।

মার্কেট বেশির ভাগ সময় একটি নির্দিস্ট এরিয়ার মধ্যে মুভ করে। এই সময় আমাদের কে ট্রেড থেকে দুরে থাকলে ভাল। কোন পজেটিব নিউজ আসলে মার্কেটে সে দিকে মুভ করতে থাকে এটাই হল ফরেক্স মার্কেটের নিয়ম। ফরেক্স মার্কেটে যারা নতুন ট্রেডার তাদের রেঞ্জবাউন্সের সময় ট্রেড না কাই ভালো।কারন মার্কেট রেঞ্জবাউন্স হিসাবে একটি সীমানার মধ্যে আপ ডাউন করতে হয় আপ দিকে না হয় ডাউন দিকে ব্রেক আউট হয়।আর তখন যদি আপনার ট্রেডটি আপনার বিপক্ষে যায়।

এই সেস্টিম বুজার জন্য কোন ইন্ডিকেটর ব্যাবহার আছে কি? জানাবেন। আর ৮০% কাজ করে না আমার মতে ২০% সময়ে এই স্টিমেন কাজ করে থাকে, বিশেষ করে আপনি ব্রিটিশ মুদ্রা খেয়াল করবেন। তবে বড়ো মুভমেন্ট হওয়ার আগে এমটি ঘটে থাকে। তাই টেকপ্রফিট আর স্টোপ লস ইউজ করে এই সময়ে ট্রেডিং পরিচালনা করা বাধ্যগত।

নির্দিষ্ট এরিয়ার ভেতর মার্কেট মুভমেন্ট করে ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে। বর্তমানে এই রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সহজ হওয়ার কারনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই সময়ের মধ্য তাদের অনেক লাভ হবে বলে আমিভমনে করি। তাই এই সময়টার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

যখন ফরেক্স বাজারে মুদ্রার মুল্য নির্দিষ্ট একটি সীমার মধ্যে বা আয়ত্তের মধ্যে উঠানামা করতে থাকে এবং ট্রেডাররা তাদের ট্রেডিং এই সীমার মধ্যে করতে থাকে তখন তাকে রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বলে। বর্তমানে এই রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সহজ হওয়ার কারনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।