প্রতিটি ট্রেডে আপনি একই সাথে একটি কারেন্সি কিনেন এবং আরেকটি বিক্রি করেন। তাই ফরেক্স মার্কেটে কারেন্সি পেয়ারের দাম কোটেশন এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।
Printable View
প্রতিটি ট্রেডে আপনি একই সাথে একটি কারেন্সি কিনেন এবং আরেকটি বিক্রি করেন। তাই ফরেক্স মার্কেটে কারেন্সি পেয়ারের দাম কোটেশন এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।
প্রতিটি ট্রেডে আপনি একই সাথে একটি কারেন্সি কিনেন এবং আরেকটি বিক্রি করেন। তাই ফরেক্স মার্কেটে কারেন্সি পেয়ারের দাম কোটেশন এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।
আপনি যে কারেন্সির কথা বলেন না কেন প্রথমে যেটি থাকে সেটি বেস কারেন্সি এবং মূলত এটি কেনাবেচা হয়। ফরেক্স করতে হলে আমরা কনটা কিনছি বা কনটা বিক্রি করছি সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কারেন্সি পেয়ার না বুঝে ট্রেড
করলে অনেক ঝুকির মাত্রা বেড়ে যায়। তাই আগে ফরেক্স নিয়ে ভালভাবে জেনেই তারপর শুরু করা যাবে।
আমরা যে কারেন্সি পেয়ারেই ট্রেড করি না কেন এর প্রথমটাকে বলা হয় বেস কারেন্সি এবং পরেরটাকে বলা হয় কিউটা কারেন্সি। আর কেনা বেচা করা হয় বেস কারেন্সির।
আমরা ফরেক্সে মূদ্রা কেনা বেচা করি। এখানে একই মূদ্রার দুই ধরনের দাম শো করে। আসলে ফরেক্সে আমরা মূদ্রা কিংবা মেটাল যাই ক্রয় বিক্রয় করি না কেন তাকে কোটেশন বলে। এই কোটেশনে একটি মূল্য হলো মার্কেট প্রাইস এবং আরেকটি হলো আপনার ট্রেড কোন দামে ওপেন হবে সেটা নির্দেশ করে। বাই নেয়ার ক্ষেত্রে এক প্রাইস সেলের ক্ষেত্রে আরেক প্রাইস
এটা আমি ভাল জানি না কিন্তু আমি শুনেছি যে কারেন্সি পেয়ারের দামই কোটেশন,বা আমি বুঝাতে চাই তেছি যে এটার ব্যবহত পেয়ারের যে দাম হয় তা কোটেশন এর মাধ্যমে আর্কষন বা প্রদান করা হয় ।
এখানে আপনার চিন্তা করার কোন প্রয়োজন নেই কারন ফরেক্স মার্কেটে অন্তভূক্ত প্রতিটি কারেন্সির মার্কেট প্রাইজ বা দাম ফরেক্স মার্কেটের সিম্বল অপশনের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অবলোকন বা দেখতে পারবেন তার জন্য আপনাকে বিশেষ কিছু করতে হবে না।
এটা আমি ভাল জানি না কিন্তু আমি শুনেছি যে কারেন্সি পেয়ারের দামই কোটেশন,বা আমি বুঝাতে চাই তেছি যে এটার ব্যবহত পেয়ারের যে দাম হয় তা কোটেশন এর মাধ্যমে আর্কষন বা প্রদান করা হয় ।
ফরেক্স মার্কেটে কারেন্সি পেয়ার গুলর দাম কৌট আকারে দেয়া থাকে । একটির সাপেক্ষে আরেকটির দাম নির্ধারন করা হয়ে থাকে । যেমন - eur/usd এর মুল্য ১.১০৩৪৫ বলতে বুঝায় যে আমরা ১ ইউরো দিয়ে ১.১০৩৪৫ ডলার কিনতে পারব । আমদেরকে এভাবেই ফরেক্স মার্কেটে কারেন্সি কৌট পড়তে হয় । প্রথম কারেন্সিটিকে বেজ কারেন্সি বলে এবং দ্বিতীয় কারেন্সি টিকে কৌট কারেন্সি বলে । আমাদেরকে এ ব্যাপারে স্বচ্ছ ধারনা থাকতে হবে ।
হ্যাঁ ফরেক্স মার্কেটে প্রতিটি কারেন্সি পেয়ারের দাম একটির সাপেক্ষে অরেকটির প্রকাশ করে । ফরেক্স করতে হলে আপনাকে এ বিষয় গুলো ভালোভাবে বুঝতে হবে । আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনি একটি কারেন্সি দিয়ে অন্য একটি কারেন্সির কি পরিমান কিনতে পারেন । যেমন -eur/usd=1.1200 এর মানে দাঁড়ায় আপনি ১ ইউরো দিয়ে ১.১২০০ ডলার কিনতে পারবেন বা ১ ইউরো যদি আপনি কিনতে চান তাহলে আপনার ১.১২০০ ডলার লাগবে ।
কোটেনেশন আকারে আমরা সাধারনত কারেন্সি পেয়ারগুলো দেখতে পাই।আর এসবের মাধ্যমে আমরা পেয়ারগুলোকে ভালভাবে দেখতে পায়।একেক পেয়ারে স্প্রেড একেক রকম।আমরা একটি ভাল মানের কোটেনেশনের মাধ্যমে একটি নিদিষ্ট পেয়ারে ট্রেড করি।সুতরাং ফরেক্স মার্কেটে কোটেনেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।
বেজ কারেন্সির প্রতি এককে কাউন্টার কারেন্সির কত একক পাওয়া যাবে তাই দেখায় ফরেক্সের কোন পেয়ারের দাম বা কোটস হিসেবে। অর্থাৎ এদের তুলনামুলক দাম দেখেই আমরা ফরেক্সে ট্রেড করি। এজন্য যখন বাই দেওয়া হয় তখন অই মুল্য অনুসারে বেজ কারেন্সিকে বাই দেওয়া হয় আবার যখন সেল দেয়া হয় তখন অই মুল্য অনুযায়ী বেজ কারেন্সি সেল দেয়া হয়।
আর সেল কমান্ড= বেজ কারেন্সি সেল= কাউন্টার কারেন্সি বাই।
এবং বাই কমান্ড = বেইজ কারেন্সি বাই= কাউন্টার কারেন্সি সেল।
কোটেশন পড়াটা ফরেক্স মার্কেটের জন্য খুবই ধরকার। কারন ফরেক্স মার্লেয়ে ট্রেড করতে হলে ফরেক্স মার্কেটের কুটিনাটি সব বিষয় সম্পর্কে ধারনা নিয়ে ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করতে পারলে আমনি ফরেক্স মার্কেট থেকে অনেক আয় করতে পারবেন এবং এই আয় দিয়ে আপনার জিবিকা নির্ভাহ করতে পারবেন।
ফরেক্স মার্কেট এ ট্রেডিং করতে হলে আমরা অনেক ভাবে ট্রেডিং করে প্রফিট করে থাকি,তাই আমাদের মনে রাখিতে হবে আমরা যে কো সময় যে কারেন্সিতে ট্রেড অপেনিং করিনা কেন সব কারেন্সি র দাম এক সাথে উঠানামা করে না,তাই একটু ভেরিয়েশন হতে পারে তাই আমাদের ফরেক্স ট্রেডিং করতে হলে ভাল করে ট্রেডং করতে হবে।
এটাই ফরেক্স মার্কেট এর নিয়ম যে, ফরেক্স এ প্রতিটি পেয়ার এ যেকোনো দুইটি কারেন্সী অথবা দুইটি মুদ্রার সাথে তুলনা করা হয়, মানি আপনি একটি কিনছেন এবং আরেকটি বিক্রি করছেন, এবং আপনি চাচ্ছেন যে যে যখন বাই করবেন তখন আরেকটার তুলনায় আপনার কিনা ট্রেড তার দাম যাতে বেড়ে যায়, আর সেল করলে আপনার তার দাম যাতে কমে.
ফরেক্স কোটেশন পড়ার বিভিন্ন রকম নিয়ম আছে । ফরেক্স মার্কেটের আলাদা আলাদা বিভিন্ন টার্ম আছে । এসব টার্ম শেখাটা জরুরী । কারন এসব টার্ম গুলো না শিখলে আপনি ভাল কিছু করতে পারবেন না । এজন্য এসব বিষয়ের প্রতি আর বেশি মনোযোগী হওয়া দরকার । তাহলেই সফল হওয়া যাবে বলে আমি মনে করি ।
আমার মনে হয় এখানে আপনার চিন্তা করার কোন প্রয়োজন নেই কারন ফরেক্স মার্কেটে অন্তভূক্ত প্রতিটি কারেন্সির মার্কেট প্রাইজ বা দাম ফরেক্স মার্কেটের সিম্বল অপশনের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অবলোকন বা দেখতে পারবেন তার জন্য আপনাকে বিশেষ কিছু করতে হবে না।
সহমত। আপনি যদি বাই করেন তবে প্রথমটার বিপরীতে দ্বিতীয়টা বাই করেন আবার সেল করলে প্রথমটার বিপরীতে দ্বতীয়টা সেল করেন। বেশ কনফিউজিং বিষয়টা। তবে আমি সোজা বুঝি বা বুঝতে চাই। কোট কারেন্সি স্ট্রং হবে তখন তার পরের টা অবশ্যাই দুর্বল হবে।
সহমত। আপনি যদি বাই করেন তবে প্রথমটার বিপরীতে দ্বিতীয়টা বাই করেন আবার সেল করলে প্রথমটার বিপরীতে দ্বতীয়টা সেল করেন। বেশ কনফিউজিং বিষয়টা। তবে আমি সোজা বুঝি বা বুঝতে চাই। বেইজ কারেন্সি স্ট্রং হবে তখন কোট কারেন্সি অবশ্যাই দুর্বল হবে এবং এর বিপরীত হলে ভাইস ভার্সা।
প্রথমে যেটি থাকে সেটি বেস কারেন্সি এবং মূলত এটি কেনাবেচা হয়।এখানে একই মূদ্রার দুই ধরনের দাম শো করে।কোটেশনে একটি মূল্য হলো মার্কেট প্রাইস এবং আরেকটি হলো আপনার ট্রেড কোন দামে ওপেন হবে সেটা নির্দেশ করে।আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনি একটি কারেন্সি দিয়ে অন্য একটি কারেন্সির কি পরিমান কিনতে পারেন।
ফরেক্স কোটেশন পড়ে কোন ট্রেডার যদি ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করে তাহলে কিন্তু ৯৫% ট্রেডাররা ফরেক্স মার্কেটে আর লস করতো না । ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার আগে নিউজ দেখে তাই কোটেশন পড়তে হয় তারপর ট্রেড করতে হয় । আমি ফরেক্স কোটেশন পড়ে পড়ে তাই ট্রেড করার চেষ্টা করি । এই জন্য তো আমি লস একটু হলেও কম করি ।
কোটেনেশন আকারে আমরা সাধারনত কারেন্সি পেয়ারগুলো দেখতে পাই।আর এসবের মাধ্যমে আমরা পেয়ারগুলোকে ভালভাবে দেখতে পায়।একেক পেয়ারে স্প্রেড একেক রকম।আমরা একটি ভাল মানের কোটেনেশনের মাধ্যমে একটি নিদিষ্ট পেয়ারে ট্রেড করি।সুতরাং ফরেক্স মার্কেটে কোটেনেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।
যেহেতু আমরা ফরেক্স মার্কেটে দুইটি কারেন্সির একটি সংযুক্ত পেয়ারকে কেনাবেচা করে থাকি৷এই পেয়ার গুলোর নির্দিষ্ট মূল্য থাকে যা দেখে আমরা ক্রয়-বিক্রয় করে থাকি৷এই মূল্যগুলোকেই কোটেশন বলা হয়ে থাকে৷যেমন- বেইজ কারেন্সী euro এবং কাউন্টার কারেন্সী usd সংযুক্ত eur/usd পেয়ারের বর্তমান প্রাইজ হচ্ছে 1.1744 ৷এখানে আমরা ইউরোর বিনিময়ে ইউএস ডলার 1.1744 প্রাইসে ক্রয় অথবা বিক্রয় করছি৷প্রত্যেকটি পেয়ারের এই প্রাইজ গুলোকেই কোটেশন বলা হয়ে থাকে৷একে আলাদা ভাবে পড়ার তেমন কোনোও চিন্তার বিষয় নাই৷আপনি আপনার কারেন্সি পেয়ারের কোটেশন বা প্রাইস উইন্ডো ওপেন করলেই এ কোটেশন গুলো আপনার চোখের সামনে চলে আসবে৷কোন কোন পেয়ারের বর্তমানে কি কি প্রাইস রয়েছে তা সহজেই আপনি দেখতে পারবেন৷
ফরেক্স মার্কেটের আলাদা আলাদা বিভিন্ন টার্ম আছে । এসব টার্ম শেখাটা জরুরী । কারন এসব টার্ম গুলো না শিখলে আপনি ভাল কিছু করতে পারবেন না । এজন্য এসব বিষয়ের প্রতি আর বেশি মনোযোগী হওয়া দরকার । আসলে বেজ কারেন্সির প্রতি এককে কাউন্টার কারেন্সির কত একক পাওয়া যাবে তাই দেখায় ফরেক্সের কোন পেয়ারের দাম বা কোটস হিসেবে । অর্থাৎ এদের তুলনামুলক দাম দেখেই আমরা ফরেক্সে ট্রেড করি ।
আপনি যদি বাই করেন তবে প্রথমটার বিপরীতে দ্বিতীয়টা বাই করেন আবার সেল করলে প্রথমটার বিপরীতে দ্বতীয়টা সেল করেন। বেশ কনফিউজিং বিষয়টা। তবে আমি সোজা বুঝি বা বুঝতে চাই। কোটেনেশন আকারে আমরা সাধারনত কারেন্সি পেয়ারগুলো দেখতে পাই।আর এসবের মাধ্যমে আমরা পেয়ারগুলোকে ভালভাবে দেখতে পায়।একেক পেয়ারে স্প্রেড একেক রকম।আমরা একটি ভাল মানের কোটেনেশনের মাধ্যমে একটি নিদিষ্ট পেয়ারে ট্রেড করি।
কোটেনেশন আকারে আমরা সাধারনত কারেন্সি পেয়ারগুলো দেখতে পাই। এসবের মাধ্যমে আমরা পেয়ারগুলোকে ভালভাবে দেখতে পায়। কোটেশনে একটি মূল্য হলো মার্কেট প্রাইস এবং আরেকটি হলো আপনার ট্রেড কোন দামে ওপেন হবে সেটা নির্দেশ করে।আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনি একটি কারেন্সি দিয়ে অন্য একটি কারেন্সির কি পরিমান কিনতে পারেন।
আপনি যে কারেন্সির কথা বলেন না কেন প্রথমে যেটি থাকে সেটি বেস কারেন্সি এবং মূলত এটি কেনাবেচা হয়। ফরেক্স করতে হলে আমরা কনটা কিনছি বা কনটা বিক্রি করছি সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।আসলে ফরেক্সে আমরা মূদ্রা কিংবা মেটাল যাই ক্রয় বিক্রয় করি না কেন তাকে কোটেশন বলে। এই কোটেশনে একটি মূল্য হলো মার্কেট প্রাইস এবং আরেকটি হলো আপনার ট্রেড কোন দামে ওপেন হবে সেটা নির্দেশ করে।
ফরেক্স মার্কেটে প্রতিটি কারেন্সি পেয়ারের দাম একটির সাপেক্ষে অরেকটির প্রকাশ করে । ফরেক্স করতে হলে আপনাকে এ বিষয় গুলো ভালোভাবে বুঝতে হবে । আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনি একটি কারেন্সি দিয়ে অন্য একটি কারেন্সির কি পরিমান কিনতে পারেন । যেমন -eur/usd=1.1200 এর মানে দাঁড়ায় আপনি ১ ইউরো দিয়ে ১.১২০০ ডলার কিনতে পারবেন বা ১ ইউরো যদি আপনি কিনতে চান তাহলে আপনার ১.১২০০ ডলার লাগবে ।
বেজ কারেন্সির প্রতি এককে কাউন্টার কারেন্সির কত একক পাওয়া যাবে তাই দেখায় ফরেক্সের কোন পেয়ারের দাম বা কোটস হিসেবে। অর্থাৎ এদের তুলনামুলক দাম দেখেই আমরা ফরেক্সে ট্রেড করি।আসলে ফরেক্সে আমরা মূদ্রা কিংবা মেটাল যাই ক্রয় বিক্রয় করি না কেন তাকে কোটেশন বলে। এই কোটেশনে একটি মূল্য হলো মার্কেট প্রাইস এবং আরেকটি হলো আপনার ট্রেড কোন দামে ওপেন হবে সেটা নির্দেশ করে।
প্রতিটি ট্রেডে আপনি একই সাথে একটি কারেন্সি কিনেন এবং আরেকটি বিক্রি করেন। তাই ফরেক্স মার্কেটে কারেন্সি পেয়ারের দাম কোটেশন এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়
ফরেক্স কোটেশন পড়ে কোন ট্রেডার যদি ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করে তাহলে কিন্তু ৯৫% ট্রেডাররা ফরেক্স মার্কেটে আর লস করতো না । ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার আগে নিউজ দেখে তাই কোটেশন পড়তে হয় তারপর ট্রেড করতে হয় । আমি ফরেক্স কোটেশন পড়ে পড়ে তাই ট্রেড করার চেষ্টা করি । এই জন্য তো আমি লস একটু হলেও কম করি ।
আপনি যে কারেন্সির কথা বলেন না কেন প্রথমে
যেটি থাকে সেটি বেস কারেন্সি এবং মূলত এটি
কেনাবেচা হয়। ফরেক্স করতে হলে আমরা কনটা
কিনছি বা কনটা বিক্রি করছি সেদিকে খেয়াল
রাখতে হবে। কারেন্সি পেয়ার না বুঝে ট্রেড
করলে অনেক ঝুকির মাত্রা বেড়ে যায়। তাই আগে
ফরেক্স নিয়ে ভালভাবে জেনেই তারপর শুরু করা
যাবে।
আমার মনে হয় এখানে আপনার চিন্তা করার কোন প্রয়োজন নেই কারন ফরেক্স মার্কেটে অন্তভূক্ত প্রতিটি কারেন্সির মার্কেট প্রাইজ বা দাম ফরেক্স মার্কেটের সিম্বল অপশনের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অবলোকন বা দেখতে পারবেন তার জন্য আপনাকে বিশেষ কিছু করতে হবে না।
ফরেক্স মার্কেট এ ট্রেডিং করতে হলে আমরা অনেক ভাবে ট্রেডিং করে প্রফিট করে থাকি,তাই আমাদের মনে রাখিতে হবে আমরা যে কো সময় যে কারেন্সিতে ট্রেড অপেনিং করিনা কেন সব কারেন্সি র দাম এক সাথে উঠানামা করে না,তাই একটু ভেরিয়েশন হতে পারে তাই আমাদের ফরেক্স ট্রেডিং করতে হলে ভাল করে ট্রেডং করতে হবে।
আমরা যে কারেন্সি পেয়ারেই ট্রেড করি না কেন এর প্রথমটাকে বলা হয় বেস কারেন্সি এবং পরেরটাকে বলা হয় কিউটা কারেন্সি। আর কেনা বেচা করা হয় বেস কারেন্সির।
আসলে কোটেনেশন আকারে সাধারনত আমরা কারেন্সি পেয়ারগুলো দেখতে পাই। এসবের মাধ্যমে আমরা পেয়ারগুলোকে ভালভাবে দেখতে পাই।একেক পেয়ারের স্প্রেড একেক রকম। আমরা একটি ভাল মানের কোটেনেশনের মাধ্যমে একটি নিদিষ্ট পেয়ারে ট্রেড করি।সুতরাং ফরেক্স মার্কেটে কোটেনেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক বলে মনে করি।
আমরা ফরেক্সে কয়েন ক্রয় এবং বিক্রয় করি। এখানে একই ধরণের দুই ধরণের ব্যয় উপস্থিত হয়। সত্য বলা যেতে পারে, ফরেক্সে আমরা কোনও অর্থ বা ধাতব গ্রহণ বা বিক্রয় করি না, এটিকে প্রশংসা বলা হয়। এই প্রশংসাপত্রের একটি ব্যয় হ'ল বাজার ব্যয় এবং অন্যটি আপনার ব্যয় যা আপনার এক্সচেঞ্জটি খুলবে। যদি কোনও অফার উপস্থিতি ঘটে তবে ক্রয়ের ক্ষেত্রে একটি খরচ অন্য খরচ another
ফরেক্স মার্কেটের জন্য খুবই ধরকার। কারন ফরেক্স মার্লেয়ে ট্রেড করতে হলে ফরেক্স মার্কেটের কুটিনাটি সব বিষয় সম্পর্কে ধারনা নিয়ে ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করতে পারলে আমনি ফরেক্স মার্কেট থেকে অনেক আয় করতে পারবেন এবং এই আয় দিয়ে আপনার জিবিকা নির্ভাহ করতে পারবেন।আরেকটি হলো আপনার ট্রেড কোন দামে ওপেন হবে সেটা নির্দেশ করে।আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনি একটি কারেন্সি দিয়ে অন্য একটি কারেন্সির কি পরিমান কিনতে পারেন।
কারেন্সির কথা বলেন না কেন প্রথমে যেটি থাকে সেটি বেস কারেন্সি এবং মূলত এটি কেনাবেচা হয়। ফরেক্স করতে হলে আমরা কনটা কিনছি বা কনটা বিক্রি করছি সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কারেন্সি পেয়ার না বুঝে ট্রেড
করলে অনেক ঝুকির মাত্রা বেড়ে যায়। তাই আগে ফরেক্স নিয়ে ভালভাবে জেনেই তারপর শুরু করা যাবে।
ফরেক্স মার্কেটে প্রতিটি কারেন্সি পেয়ারের দাম একটির সাপেক্ষে অরেকটির প্রকাশ করে । ফরেক্স করতে হলে আপনাকে এ বিষয় গুলো ভালোভাবে বুঝতে হবে।আসলে ফরেক্সে আমরা মূদ্রা কিংবা মেটাল যাই ক্রয় বিক্রয় করি না কেন তাকে কোটেশন বলে। এই কোটেশনে একটি মূল্য হলো মার্কেট প্রাইস এবং আরেকটি হলো আপনার ট্রেড কোন দামে ওপেন হবে সেটা নির্দেশ করে। বাই নেয়ার ক্ষেত্রে এক প্রাইস সেলের ক্ষেত্রে আরেক প্রাইস।এখানে আপনার চিন্তা করার কোন প্রয়োজন নেই কারন ফরেক্স মার্কেটে অন্তভূক্ত প্রতিটি কারেন্সির মার্কেট প্রাইজ বা দাম ফরেক্স মার্কেটের সিম্বল অপশনের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অবলোকন বা দেখতে পারবেন তার জন্য আপনাকে বিশেষ কিছু করতে হবে নাা।