Printable View
বাংলাদেশের শতকরা ৬০ জন ট্রেডার এই পেয়ারে ট্রেড করে । এই পেয়ারটি সাধারণত একরোখা পেয়ার। অর্থ্যাৎ* এটি ট্রেন্ড ধরে চলে । কখনও আপ ট্রেন্ড এ আবার কখনও ডাউন ট্রেন্ড এ । তাই নতুন ট্রেডারদের জন্য এটি খুবই কার্যকরি একটি পেয়ার । যারা কোনোরুপ সিস্টেম অনুসরণ করে ট্রেড করতে পারছেন না , তারা এই পেয়ারে ট্রেড করতে পারেন । কিন্তু তার পূর্বে অবশ্যই মার্কেট এর ট্রেন্ড ধরে কিভাবে ট্রেড করতে হয় , তা শিখে নিন।
গ্রেট ব্রিটেন পাউন্ড/ মার্কিন ডলার জোড়ার সংক্ষিপ্ত রূপ হলো gbp/usd। এই মুদ্রা জোড়ার কোট নির্দেশ করে যে ১ ব্রিটিশ পাউন্ড ক্রয় করতে কি পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন।
এটা ইউরোপের খুবই জনপ্রিয় লেনদেন উপকরণ, বিশেষকরে, গ্রেট ব্রিটেনে। বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি লেনদেন করা মুদ্রা জোড়ার মধ্যে এর অবস্থান তৃতীয়।
ফরেক্স মার্কেটে প্রতিদিন মোট লেনদেনের ১২% এই মুদ্রা জোড়ায় হয়। এই মুদ্রা জোড়ার ওঠানামা অনুমান করা খুবই কঠিন এবং মুদ্রা জোড়ার মান অত্যন্ত পরিবর্তনশীল। এর ওঠানামা স্বল্প-মেয়াদী এবং অস্থিতিশীল । মার্কেটে মুদ্রা জোড়ার এই সকল বিশিষ্টের কারণে, এই মুদ্রা জোড়াকে বলা হয় ক্যাবল। গড়ে এই মুদ্রা জোড়ার প্রতিদিনের ওঠানামার পরিমাণ ১৩০ পয়েন্ট। শুধুমাত্র এশিয়া অঞ্চলে এই মুদ্রা জোড়ার ওঠানামা সবচেয়ে কম (গড় ওঠানামা প্রায় ৩০ পয়েন্ট)। এই কারণে নতুন ট্রেডারদের এই ধরনের মুদ্রা জোড়া দিয়ে লেনদেন না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। ক্যাবলের কারণে অনেক ট্র্বেডারই ইউরো/মার্কিন ডলার পছন্দ করে। এই কারণে, ব্রিটিশ পাউন্ডের লেনদেন মাঝে মাঝে ইউরো/মার্কিন ডলারের মতই হয়। যখন “ক্যাবল” সংবাদ প্রকাশিত হয় তখন পাউন্ড-ডলারের লেনদেন ইউরো-মার্কিন ডলার থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন হয়।
উদাহরণ সরূপ, ব্রিটিশ সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে সুদের হার পরিবর্তন করে। পাউন্ডের লেনদেন অনেকটা ইউরো এবং সুইস ফ্রাঙ্কের মতই। পাউন্ডের লেনদেনের ক্ষেত্রে সকলের সতর্ক থাকা দরকার কারণ এটা কি ধরনের আচারন করবে সেটা কেউ ধারনা করতে পারে না। পাউন্ডের লেনদেন অর্থনৈতিক সংবাদের ভিত্তিতে হয় না, এমনকি যখন সবকিছু পাউন্ডের অনুকূলে থাকে, তখনও লোকসান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
পাউন্ড এবং ডলারের উল্লেখযোগ্য সুদের হারের পার্থক্যের কারণে অনেক ট্রেডার সোয়াপ লেনদেনের ক্ষেত্রে এই জোড়া পছন্দ করে।
আসলে ফরেক্স মার্কেটে অন্যান্য কারেন্সি পেয়ার গুলোর তুলনায় মেজর কারেন্সি পেয়ারগুলো ট্রেড করা তুলনামূলক নিরাপদ এবং সহজতর৷তাই আপনারা যারা একদম নবাগত শিক্ষার্থী তারা সবাই চেষ্টা করবেন eur/usd,gbp/usd,usd/jpy ইত্যাদি পেয়ারগুলোতে ট্রেড করতে৷সবাই মনে রাখবেন GBP/USD পেয়ারে পর্যাপ্ত মুভমেন্ট হয়ে থাকে অর্থাৎ এই পেয়ারটিতে প্রচুর লেনদেন হয়ে থাকে৷প্রতিদিনই প্রায় 70-90 পিপস উঠানামা করে থাকে৷এই পেয়ারটিতে ট্রেড করা যেমন বেশ লাভজনক ঠিক তেমনি প্রচুর লস হওয়ারও সম্ভাবনা থাকে৷আপনি কোন পেয়ারটিতে ট্রেড করবেন এবং প্রফিট করতে পারবেন সেটা সম্পূর্ণই নির্ভর করবে আপনার ট্রেডিং স্ট্রাটেজি এবং আপনার অভিজ্ঞতার উপর৷শুধু gbp/usd পেয়ারই নয় অন্য যে কোনোও পেয়ারেই ট্রেড করতে হলে অবশ্যই ওই নির্দিষ্ট পেয়ারের সঠিক ট্রেন্ড এবং support/resistance level গুলো দেখে বুঝে ট্রেড করা উচিত৷
আসলে মেজর পেয়ার গুলো ট্র্রেড করা একটু নিরাপদ কারন এই পেয়ার গুলো ট্রেন্ড ধরে চলে এবং যথেষ্ট লেনদেন হয় তাই যার ভাল এনালাইসিস করা যোগ্যতা আছে তিনি সহজেই আয় করতে পারেন। আমরা যারা নতুন তাদের আগে বুঝতে হবে কোন পেয়ার গুলো লিক্যুইডের পরিমান বেশী সেই সব পেয়ার গুলোতে ট্রেড করলে লাভবান হওয়া যাবে। সাধারণত eurusd, gbpusd, eurogbp এই সব পেয়ারে লেনদেন বেশী হয়। সেশন অনুযায়ী এই সব পেয়ারে ট্রেড করতে পারলে ভাল লাভ করা সম্ভব।
জিবিপি-ইউএসডি পেয়ারটিতে খুব সহজে ট্রেড ধরা যায়। যদি কিছু ইন্ডিকেটর ব্যাবহার করে ট্রেডগুলি একবার ভাল করে বুঝতে পারেন তাহলে এই পেয়ার এ ট্রেড করে আপনি অনেক ইনকাম করতে পারবেন কারন এই পেয়ারটি খুব বেশি ওঠা নামা করতে থাকে তাই পেয়ারটি উপরে ওঠার সময় বাই ট্রেড একবার ধরতে পারলে ঐ দিনই অনেক ডলার আপনি নিতে পারবেন। তাই যারা ফরেক্স এ নতুন তারা একটু কষ্ট করে পেয়ার সম্পর্কে ধারনা নিতে পারলে ভাল আয় করতে পারবেন।
গ্রেট ব্রিটেন পাউন্ড এবং উই.এস ডলার এই পেয়ার বা জড়াটার সংক্ষিপ্ত নাম হল gpb/usd এই পেয়ারটিতে ট্রেড করা যেরকম নিরাপদ অন্যদিকে বিপদজনকও বটে। এই পোরটি প্রতিদিন প্রায় ৮০/৯০ পিপস ওঠানামা করে তাই এখানে না জেনে ট্রেড করলে লসের ঝুকি থাকবে। এই পেয়ারটি সবথেকে বেশি ইউজাররা ইউজ করে। এটি একটি জনপ্রিয় পেয়ার।
ইনস্টা ফরেক্স মার্কেট এ ব্যবহৃত বিভিন্ন কারেন্সি পেয়ার এর মধ্যে অন্যতম ও বহুল প্রচলিত কারেন্সি পেয়ার হল জিবিপি/ইউএসডি বা গ্রেট ব্রিটেন পাউন্ড বনাম ইউ এস ডলার। মূলত বহুল প্রচলিত জিবিপি ইউএসডি বাংলাদেশি ফরেক্স ট্রেডাররা বেশি বিনিময় করে থাকেন এবং এর মাধ্যমে প্রফিট অর্জন করে থাকেন। জিবিপি /ইউএসডি পেয়ারের গ্রেট ব্রিটেন পাউন্ড হল বেস কারেন্সি এবং ইউ এস ডলার হল কোট কারেন্সি। ফরেক্স মার্কেট প্লেসে বেশিরভাগ সময়ই গ্রেট ব্রিটেন পাউন্ড/ ইউএস ডলারের ওঠানামা সবচেয়ে বেশি হয় ফলে এই কারেন্সি পেয়ারে ট্রেডিং করা খুবই সুবিধাজনক এবং লাভজনক।
আমি যে দিন থেকে জিবিপি/ইউএসডি সম্পর্কে জানতে পারলাম সে দিন থেকে আর অন্য কোন পেয়ারে সময় দেই না। আমি শুধুমাত্র এই একটি পেয়ার নিয়ে পড়ে আছি আর এই পেয়ারের বাইরে ট্রেড করি না। এর পেছনে অন্যতম কারন হল এই পেয়ারটি অত্যান্ত বেশি ওঠানামা করে থাকে। এ জন্য অন্যান্য যে কোন পেয়ারে আপনি ট্রেড করে দিনে ১০ ডলার আয় করতে পারলে এই পেয়ারে ৫০ ডলার আয় করতে পারবেন। কারন অন্য পেয়ার দিনে ৩০ পিপন্স মুভ করলে এই পেয়ারে ১০০ থেকে ১৫০ পিপন্স মোভ করে থাকে তাই যথাস্থান থেকে ট্রেড করতে পারলে ১০০ পিপন্স প্রফিট করা কোন ব্যাপার না।
বেস্কিট চুক্তি হবে হবে বলে এখনও হলো না। এটি বাস্তবায়ন হলে বুজা যাবে ফাউন্ড এর কি পরিনতি হয়। তবে মার্কেট এখন নিয়ত্রনে আছে। মুভমেন্ট অনেক ভালো। বিপদ জয় অনেক কম। তবে আমাদের কে বেস্কিট চুক্তির দিকে নজর রাখতে হবে। প্রয়োজনে এই চুক্তি দিন থেকে ১ মাস এই পেয়ারে ট্রেড বন্ধ রাখাটা বুদ্ধি মানের কাজ হবে। পরে মার্কেট সাভাবিক হলে ট্রেড নিতে পারেন।
গ্রেট ব্রিটেন পাউন্ড এবং উই.এস ডলার এই পেয়ার বা জোড়াটার সংক্ষিপ্ত নাম হল gpb/usd এই পেয়ারটিতে ট্রেড করা যেরকম নিরাপদ অন্যদিকে বিপদজনকও বটে। এই পোরটি প্রতিদিন প্রায় ৮০/৯০ পিপস ওঠানামা করে তাই এখানে না জেনে ট্রেড করলে লসের ঝুকি থাকবে। এই পেয়ারটি সবথেকে বেশি ইউজাররা ইউজ করে। এটি একটি জনপ্রিয় পেয়ার।
জিবিপি পেয়ারটি সবার কাছে জনপ্রিয় হওয়ার কারনে সবাই এটি ব্যবহার করে বা ট্রেড করে থাকে বলে এই পেয়ারের ওঠানামা অনেক বেশি হয়ে থাকে। ফলে ট্রেড করে এই পেয়ারে অন্য পেয়ার থেকে বেশি প্রফিট করা যাই। তাই আমি শুধুমাত্র এই পেয়ারের বাইরে ট্রেড করি না। তবে ইদানিং বিভিন্ন নিউজ এ বেস্কিম চুক্তি নিয়ে অনেক আলোচনা শুনে আসছি কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোন ফলাফল বা এর প্রভাব মার্কেটে পড়তে দেখিনী তাই এখনও পর্যন্ত এই পেয়ারে ট্রেড করে বেশ প্রফিট অর্জন করতে পারছি।
আসলে মেজর পেয়ার গুলো ট্র্রেড করা একটু নিরাপদ কারন এই পেয়ার গুলো ট্রেন্ড ধরে চলে এবং যথেষ্ট লেনদেন হয় তাই যার ভাল এনালাইসিস করা যোগ্যতা আছে তিনি সহজেই আয় করতে পারেন। আমরা যারা নতুন তাদের আগে বুঝতে হবে কোন পেয়ার গুলো লিক্যুইডের পরিমান বেশী সেই সব পেয়ার গুলোতে ট্রেড করলে লাভবান হওয়া যাবে। সাধারণত eurusd, gbpusd, eurogbp এই সব পেয়ারে লেনদেন বেশী হয়। সেশন অনুযায়ী এই সব পেয়ারে ট্রেড করতে পারলে ভাল লাভ করা সম্ভব।
আপনারা যারা একদম নবাগত শিক্ষার্থী তারা সবাই চেষ্টা করবেন eur/usd,gbp/usd,usd/jpy ইত্যাদি পেয়ারগুলোতে ট্রেড করতে৷সবাই মনে রাখবেন GBP/USD পেয়ারে পর্যাপ্ত মুভমেন্ট হয়ে থাকে অর্থাৎ এই পেয়ারটিতে প্রচুর লেনদেন হয়ে থাকে৷প্রতিদিনই প্রায় 70-90 পিপস উঠানামা করে থাকে৷এই পেয়ারটিতে ট্রেড করা যেমন বেশ লাভজনক ঠিক তেমনি প্রচুর লস হওয়ারও সম্ভাবনা থাকে৷আপনি কোন পেয়ারটিতে ট্রেড করবেন এবং প্রফিট করতে পারবেন সেটা সম্পূর্ণই নির্ভর করবে আপনার ট্রেডিং স্ট্রাটেজি এবং আপনার অভিজ্ঞতার উপর৷
আপনি যথার্থই বলেছেন। gbpusd পেয়ারটি সাধারণত একটি নির্দিষ্ট ট্রেন্ড মেনে চলতে থাকে। এই পেয়ারটি ঘনঘন ট্রেন্ড চেঞ্জ করে না। যখন যেদিকে মার্কেট মুভ করে তখন সেদিকে বেশি সময় ধরে মুভ করে থাকে। বারবার ট্রেন্ড চেঞ্জ না করার কারণে হঠাৎ করে বড় ধরনের লস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। তাই বিশেষ করে নতুন ট্রেডারদের এই পেয়ারে ট্রেড করা অনেকটা ঝুঁকিমুক্ত। তবে অবশ্যই ট্রেন্ডি মার্কেটে ট্রেড করতে হলে মার্কেটের ট্রেন্ড বুঝতে হবে। ট্রেন্ড না বুঝে ট্রেড করলে লাভ এর বিপরীতে লস খেতে হবে।Quote:
Originally Posted by 01797733223
ফরেক্স মার্কেটে আমি সর্বপ্রথম জিবিপিইউএসডি তে ট্রেড করে থাকি এবং এখনো পর্যন্ত আমি জিবিপিইউএসডি তাই একাধিক ট্রেড করে থাকি জিবিপিইউএসডি আমি সবথেকে বেশি পছন্দ করি কারন এই কারেন্সিতে মনটা খুবই সুন্দর সাধারণত এই কারেন্সি তে যদি ভালোভাবে এনালাইসিস করে ডিলিট করা যায় তবে আশানুরূপ ভালো ফলাফল পাওয়া সম্ভব জিবিপিইউএসডি আমার কাছে নির্ভরশীলতার একটি নাম জিবিপিইউএসডি থেকে আমি অনেক মুনাফা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি
গ্রেট ব্রিটেন পাউন্ড এবং উই.এস ডলার এই পেয়ার বা জোড়াটার সংক্ষিপ্ত নাম হল gpb/usd এই পেয়ারটিতে ট্রেড করা যেরকম নিরাপদ অন্যদিকে বিপদজনকও বটে। এই পোরটি প্রতিদিন প্রায় ৮০/৯০ পিপস ওঠানামা করে তাই এখানে না জেনে ট্রেড করলে লসের ঝুকি থাকবে। এই পেয়ারটি সবথেকে বেশি ইউজাররা ইউজ করে। এটি একটি জনপ্রিয় পেয়ার।
এই পেয়ার গুলো ট্রেন্ড ধরে চলে এবং যথেষ্ট লেনদেন হয় তাই যার ভাল এনালাইসিস করা যোগ্যতা আছে তিনি সহজেই আয় করতে পারেন। আমরা যারা নতুন তাদের আগে বুঝতে হবে কোন পেয়ার গুলো লিক্যুইডের পরিমান বেশী সেই সব পেয়ার গুলোতে ট্রেড করলে লাভবান হওয়া যাবে। সাধারণত eurusd, gbpusd, eurogbp এই সব পেয়ারে লেনদেন বেশী হয়। এটি বাস্তবায়ন হলে বুজা যাবে ফাউন্ড এর কি পরিনতি হয়। তবে মার্কেট এখন নিয়ত্রনে আছে। মুভমেন্ট অনেক ভালো। বিপদ জয় অনেক কম। তবে আমাদের কে বেস্কিট চুক্তির দিকে নজর রাখতে হবে।