ক্যান্ডেলস্টিকের বিভিন্ন প্যাটার্ন # ০২

ফরেক্স দুনিয়াতে অসংখ্য প্যাটার্ন রয়েছে। কেননা বিভিন্ন সময়ে মাকেটে ট্রেন্ড ও বিভিন্ন পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে এসকল প্যাটার্নগুলো তৈরী হয় ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যদিও সবগুলো ইন্ডকেটরের পরিচিতি দেওয়া সম্ভব নয় তাই নিচে কিছু ফরেক্স দুনিয়া বহুল প্রচলিত প্যাটার্নগুলো ও তাদের ব্যবহার চিত্রসহকারে প্রদান করা হল। পর্ব-০২

[IMG]https://fxn.instaforex.com/i/img/indicators/morning_evening_doji_star_graph.jpg[/IMG] মর্নিং ডোজি স্টার এবং ইভিনিং ডোজি স্টার: ট্রেন্ড রিভার্সালের পূর্বে ডোজি স্টার প্যাটার্ন চার্টে আবির্ভূত হয়। পরের দিন যে ক্যান্ডেলস্টিক আবির্ভূত হয়, তা দ্বারা চলতি ট্রেন্ড এর পরিবর্তন নির্দেশিত হয়।

[IMG]https://fxn.instaforex.com/i/img/indicators/breakaway_graph.jpg[/IMG] ব্রেক ব্রেকঅ্যাওয়ে: ব্রেকঅ্যাওয়ে প্যাটার্ন বুলিশ প্রবণতার (ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা) সময় তৈরি হয় এবং বিক্রির নির্দেশ দেয়। মূল্য মাঝে মাঝে ওভারসোল্ড অঞ্চলে পৌঁছায়। এই প্যাটার্ন তৈরির শুরুতে একটি লম্বা কালো ক্যান্ডেলস্টিক তৈরি হয় এবং সেটা অনুসরণ করে আরও একটি কালো ক্যান্ডেলস্টিক তৈরি হয়। ক্যান্ডেলদ্বয়ের মধ্যে ওপেনিং গ্যাপ থাকে। নিচের দিকে এই গ্যাপ তৈরি হওয়ার সময় আরও তিনটি ক্যান্ডেল মূল্য কমিয়ে দেয়। ব্রেকঅ্যাওয়ে কালো ক্যান্ডেল দিয়ে তৈরি। তবে তৃতীয় দিন ক্যান্ডেল সাদা বা কালো যেকোনো রঙের হতে পারে। গ্যাপ সহকারে তিনটি ক্যান্ডেল তৈরি হওয়ার কারণে এটা থ্রি ব্ল্যাক ক্রোউস প্যাটার্নের মত হয়, কারণ হাই এবং লো মিলে একটি নিম্নমুখী পর্যায়ক্রম তৈরি করে। সর্বশেষ ক্যান্ডেল পূর্বের সবগুলো ক্যান্ডেলকেও পুরোপুরি আবৃত করে।

[IMG]https://fxn.instaforex.com/i/img/indicators/two_crows_graph.jpg[/IMG] টু ক্রোউস (নিয়া গারাসু): টু ক্রোউস প্যাটার্নকে রিভার্সাল বা বিয়ারিশ প্যাটার্ন হিসাবে বিবেচনা করা যায়। একটি দীর্ঘ সাদা ক্যান্ডেল ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে নির্দেশ করে। পরের দিন একটি ছোট গ্যাপ তৈরি হয় এবং দিনের সবচেয়ে কম প্রাইসে ক্লোজ হয়, কিন্তু প্রথম ক্যান্ডেলের উপরে থাকে।

[IMG]https://fxn.instaforex.com/i/img/indicators/three_inside_down_graph.jpg[/IMG] থ্রি ইনসাইড আপ এবং থ্রি ইনসাইড ডাউন (হারামি এইজ এবং হারামি সেইজ): থ্রি ইনসাইড আপ এবং থ্রি ইনসাইড ডাউন প্যাটার্ন হারমি মডেলকে নিশ্চিত করে, কারণ এই প্যাটার্ন দুইটির প্রথম দুই দিন হারামি মডেলে থাকে। প্যাটার্নের তৃতীয় দিন ঊর্ধ্বমুখী বা নিম্নমুখী প্রবণতায় ক্লোজিং প্রাইস নিশ্চিত হয়।

ক্যান্ডেলস্টিকে চার্ট সবচেয়ে জনপ্রিয়, যা কারেন্সীতে দামের উঠা-নামা ক্যান্ডেলস্টিক এর বিভিন্ন ফর্মে উপস্থাপন করা হয়েছে। মুলত চার্টে কোন ক্যান্ডেল বড় এবং কোন ক্যান্ডেল ছোট হয়ে থাকে। আর এগুলোর মধ্যেই মার্কেটরে লেনদেনের তথ্য পাওয়া যায়। যেমন ওপেনিং প্রাইস বডির নিচে হয় এবং ক্লোজিং প্রাইস উপরে হয়। প্রাইস যদি টাইফ্রেমের মধ্যে নিচে নামে, তাহলে ক্যান্ডেল সাধারনত কালো অথবা লাল হিসেবে অঙ্কিত হয়। এক্ষেত্রে ওপেনিং প্রাইস বডির উপরে হয় এবং ক্লোজিং প্রাইস নিচে হয়। শ্যাডোর চুড়া হচ্ছে "হাই" যা সেই সময়সীমার মধ্যে তৈরি হয়, আর শ্যাডোর নিচের অংশটি হচ্ছে "লো"।
আসলে ক্যান্ডেলস্টিক একসাথে করলে প্রতিটি ক্যান্ডেলস্টিক এর প্রাইস অ্যাকশন পরিষ্কারভাবে বোঝা যায়। বডি যতো বড় হবে, বাই/সেলের চাপ ততো বেশী হবে। অন্যদিকে, ছোট ক্যান্ডেলস্টিক, কম প্রাইস মুভমেন্টের সংকেত দেয় এবং কনসলিডেশনের চিত্রিত করে। ক্যান্ডেলস্টিক যার বডি অনেক ছোট (ওপেন এবং ক্লোজ প্রায় সমান) তাকে “দজি” বলা হয়। দজি নিজে একটি নিরপেক্ষ ক্যান্ডেল।

মজার ছবিতে প্যাটার্ন
[ATTACH=CONFIG]5995[/ATTACH]

ইলিয়ট ওয়েভ: এলিয়ট ওয়েভ হল ফ্রাক্টাল। প্রতিটা ওয়েভ কয়েক ভাগে ভাগ করা যায়, যার আবার প্রতিটাকে একই রুপে চিনহিত করা যায়। যেমন
[ATTACH=CONFIG]6004[/ATTACH]

টুইজার টপ ও টুইজার বটম
[IMG]http://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/arjansoul/arjansoul-1457042671-76016d2_xlarge.jpg[/IMG]
টুইজার ট্রেন্ড রিভার্সালের সংকেত দিয়ে থাকে। সাধারনত টুইজার ট্রেন্ডের শেষের দিকে ফর্ম হয়ে থাকে। সবচেয়ে কার্যকরী টুইজারের নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্য হল প্রথম ক্যান্ডেলটা ট্রেন্ডের অনুরুপ হবে। যদি আপট্রেন্ড হয়, তাহলে প্রথম ক্যান্ডেলটা বুলিশ হবে। ২য় ক্যান্ডেলটা ট্রেন্ডের বিপরীত হবে। যদি আপট্রেন্ড হয়, তাহলে ২য় ক্যান্ডেলটা বিয়ারিশ হবে। ক্যান্ডেলের শ্যাডোগুলো সমান দৈর্ঘ্যর হবে। টুইজার টপের সমান হাই হবে আর টুইজার বটমের সমান লো হবে।

থ্রি ইনসাইড আপ ও ডাউন

[IMG]http://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/arjansoul/arjansoul-1457043281-e282325_xlarge.jpg[/IMG]
থ্রি ইনসাইড আপ ও ডাউন হল রিভার্সাল প্যাটার্ন যা ট্রেন্ডের শেষের দিকে দেখা যায়। এটি ট্রেন্ড শেষ হবার সংকেত দিয়ে থাকে।

[IMG]http://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/arjansoul/arjansoul-1457041156-38a6f60_xlarge.jpg[/IMG]
মারোবোজু ক্যান্ডেলস্টিক: মারোবোজুর কোন শ্যাডো থাকে না। হাই এবং লো, ওপেন ও ক্লোজ প্রাইসের সমান থাকে।
বুলিশ মারোবোজু,
ওপেন = লো,
ক্লোজ = হাই
এটি ইঙ্গিত করে যে বুলরা পুরো পিরিয়োডটায় রাজত্ব করেছে। এটি যখন দেখা যায় তখন বুলিশ ট্রেন্ড সম্প্রসারণ অথবা বুলিশ রিভার্সালের ইঙ্গিত দিয়ে থাকে।

আসসালামুয়ালাইকুম, ক্যান্ডেলস্টিকে চার্ট সবচেয়ে জনপ্রিয়, যা কারেন্সীতে দামের উঠা-নামা ক্যান্ডেলস্টিক এর বিভিন্ন ফর্মে উপস্থাপন করা হয়েছে। মুলত চার্টে কোন ক্যান্ডেল বড় এবং কোন ক্যান্ডেল ছোট হয়ে থাকে। আর এগুলোর মধ্যেই মার্কেটরে লেনদেনের তথ্য পাওয়া যায়। যেমন বুলিশ কেন্ডেলের ক্ষেএে ওপেনিং প্রাইস বডির নিচে হয় এবং ক্লোজিং প্রাইস উপরে হয় আবার বেওরিশ কেন্ডেলের ক্ষেএে ঠিক উল্টো ওপেনিং প্রাইস উপরে হয় এবং ক্লোজিং প্রাইস বডির নিচে হয় । মোট কথা ক্যান্ডেলস্টিক মার্কেটর খুব সুন্দর গল্প বুঝায় । উপরে অনেকে খুব সুন্দর করে ক্যান্ডেলস্টিক এর বরননা দিয়েছেন যা থেকে আমরা বিস্তারিত বুজতে পারব ।

ভাই এখানে ক্যান্ডেলস্টিকের প্যাটার্ন মিলায় কোন লাভ হবে না। কারন মার্কেটের প্রত্যেকটা সিনারীয় আলাদা, এখানে আপনি যে প্যার্টান নিয়ে কাজ করেন না কেন সেটা দু-একবার হয়তোবা মিলবে কিন্তু সবসময় এরকম হবে না, এটাই এ মার্কেটের একটা বৈশিষ্ট্য। কাজেই আপনাকে মার্কেটের প্রেসার বুঝতে হবে এবং এর উপর নির্ভর করে আপনাকে একটা স্ট্রাটিজি বানাতে হবে।

ফরেক্স মার্কেটে আমি একজন নতুন প্রাইসএকশন ট্রেডার।আমি মূলত প্রাইসএকশন ট্রেডিং এর জনক নেইল ফুলারের ট্রেডিং স্ট্রেজি ফলো করি।প্রাইসএকশন ট্রেডিং এর মূল কনসেপ্ট হল ট্রেন্ড লেভেল ও সিগনাল।আর এই সিগনালের মধ্যে পিনবার, ইনসাইড বার ও ফেকি সেটাপ অনুসরন করে ট্রেড করি।এছারাও w ও m প্যাটার্ন মেনে ট্রেড করি।

ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নকে করুন আরেকটু প্রফিটেবল!
অনেকে আছেন যারা ক্যান্ডেল প্যাটার্ন নিয়ে চর্চা করেন, বলা যায় ফরেক্স এর প্রায় সবাই ক্যান্ডেল প্যাটার্নকে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। কিন্ত প্রায়ই শোনা যায়, ক্যান্ডেল প্যাটার্ন অনুযায়ী ট্রেড নিলেও লস হয়ে যাচ্ছে। মার্কেট উলটো দিকে মুভ করছে!! ইত্যাদি ইত্যাদি।
কি করলে এই নেগেটিভ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসবেন, তার উপরে একটা ইউটতিউব ভিডিও রেকর্ড করেছিলাম, কিন্ত রেকর্ডের ভয়েস অনেক কম হওয়ায় অনেকের শুনতে সমস্যা হচ্ছিল বিধায় পোস্ট আকারেই লেখার চেষ্ঠা করলাম।
যারা ক্যান্ডেল প্যাটার্ন ফলো করেন, তারা কয়েকটি ক্যান্ডেলকে গুরুত্ব দেন অনেক বেশি। যেমন পিনবার, এনগালফিং, এনসাইড বার, দোজি, ডার্ক ক্লাউড কাভার ইত্যাদি ইত্যাদি!
অনেকে আছেন যারা এমন ক্যান্ডেল পেলেই ট্রেড ওপেন করে ফেলেন। মার্কেট উপরের দিকে যাচ্ছে, একটা পিনবার তৈরি হল যার লেজ উপরের দিকে, অমনে সেল ট্রেড ওপেন করে বসেন এই ভেবে যে, পিনবারের লেজ উপরের দিকে মানে মার্কেট নিচে নামবে। একই ভাবে হ্যামার, দোজি, এনগালফিঙ্গসহ প্রায় সকল ক্যান্ডেলের বেলাতেই একইভাবে ট্রেড নিয়ে থাকেন, যার কারনে এভারেজে লসেই থাকেন তারা। তাহলে এই লসকে কিভাবে প্রফিটে রুপান্তরিত করা যাবে?
এসুন এটা এবার জেনে নেই-

ধরেন, আপনি কোন ক্যান্ডেল পেলেন, যে ক্যান্ডেল আপনাকে কনফার্ম করছে যে এবার মার্কেট উল্টোদিকে যাবে। আপনি এক্ষেত্রে লক্ষ্য করবেন সেই ক্যান্ডেলের উপরে। একটি ক্যান্ডেলের আপার ও লোয়ার এ দুটো লেভেল থাকে। আপনি এ দুটো লেভেলের দিকে খেয়াল রাখবেন। যদি পিনবার ক্যান্ডেলকেই ধরি, এই ক্যান্ডেলের আপার ও লোয়ার লেভেল চিহ্নিত করুন।
যদি ক্যান্ডেলের লেজ নিচের দিকে বেশি লম্বা হয়, তবে বোঝা যাবে যে মার্কেটের নিচ থেকে আপের দিকে প্রেশার অনেক বেশি। অর্থাৎ মার্কেট আপে যেতে পারে। আর এই বিষয়টা আরও কনফার্ম হবে তখনই যখন মার্কেটের প্রাইস সেই ক্যান্ডেলের আপার লেভেলকে অতিক্রম করে যাবে। একমাত্র এই আপার লেভেল অতিক্রম করলেই আপনি বাই ট্রেড ওপেন করতে পারেন। অন্যথায় মার্কেট আপ সাইডের প্রেশারের ক্যান্ডেল তৈরি করার পরেও আরও নিচে নেমে যেতেই পারে।আমার টাইমলাইনে দেওয়া গত সপ্তাহের #GBPUSD এর ডেইলি চার্টের এনালাইসিস লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন বিষয়টা।
একইভাবে মার্কেট ডাউনে যাবার মত কোন ক্যান্ডেল কনফার্মেশন দিলে সেই ক্যান্ডেলের লোয়ার লেভেল অতিক্রম হলেই কেবল আপনি ট্রেড ওপেন করতে পারেন। নয়তো সেই ক্যান্ডেল প্যাটার্নকে গুরুত্ব দিয়ে ট্রেড নিলে অনেক সময় আপনি লসের সম্মুখীন হতেই পারেন! বাকিটা নিচের ভিডিও থেকে মিলিয়ে নিন।

https://www.youtube.com/watch?v=EItKApAlKdk&t=
সকলের শুভকামনায়

আমি বুলিশ হারামি ক্যান্ডেলস্টিক প্যার্টান সম্পকে আলোচনা করব. বুলিশ শব্দের অথ উদ্বমুখী আর Harami/হারামি একটি জাপানি শব্দ যার অথ গর্ভবতী মহিলা. তা্কই বুলিশ হারামি ক্যান্ডেলস্টিকে জাপানি মানুষ গর্ভবতী মহিলার নামকরনে রাখা হয়েছে যা দেগতে অনেকটা গর্ভবতী মহিলার মতই বুলিশ হারামি ক্যান্ডেলস্টিক প্যার্টান মাকেটে সবসময় নিম্নমুখীর দেখা যায় যার অথ হল মাকেট আর sell না যেয়ে এখন Buy-এ যাবার সম্ভাবনা বেশি .এই বুলিশ হারামি ক্যান্ডেলস্টিক প্যার্টান চেনার জন্য নিচের ছবি দেখুন
[ATTACH=CONFIG]7501[/ATTACH]
উপরে ২টি ক্যান্ডেলস্টিক নিয়ে বুলিশ হারামি ক্যান্ডেলস্টিক প্যার্টান তৈরী হয়েছে,যার মধ্য ১টি লং বুলিশ অথ্যাৎ লম্বা লাল রঙের যাকে মা ক্যান্ডেল বলে আর একটি ছোট বুলিশ অথ্যাৎ ছোট সবুজ রঙের ক্যান্ডিল যাকে শিশু ক্যান্ডেল বলে।বুলিশ হারামি ক্যান্ডেলস্টিক প্যার্টান-এ ভলিউমের গুরুত্ব অনেক শিশু ক্যান্ডিল অথ্যাৎ ছোট সবুজ রঙের ক্যান্ডিলের ভলিউম মা ক্যান্ডিল অথ্যাৎ লম্বা লাল রঙের Bearish ক্যান্ডিলের ভলিউম কে অতিক্রম করলে ভাল হয়, আমরা সব টামফ্রমে বুলিশ হারামি ক্যান্ডেলস্টিক প্যার্টান-এ কাজ করতে পারব।

হাই প্রিয় বন্ধু আপনি কেমন আছেন আমি আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন এবং ব্যবসায়ের শেষ দিনটি উপভোগ করুন আজ শুক্রবার বুধবার আমি আশা করি আপনারা সকলেই শুভ সকাল পেয়েছেন তবে আমি আমার ঘরোয়া কারণে খালি ফায়ারফক্স ফোরামে সক্রিয় ছিলাম না আমি চাই ছেলেদের সাথে আমার সোনার বিশ্লেষণ ভাগ করে নিন যদি আপনি দেখতে পান যে এখন সোনার পরিমাণ 1560 এ রয়েছে এবং এটির প্রতিরোধের স্তরটি আসছে দিনগুলিতে বিয়ারিশ প্রবণতা তৈরির সুযোগ রয়েছে আমাদের সকলকে অবশ্যই এটি বিক্রি করতে হবে এবং স্বাস্থ্যকর লাভ উপভোগ করতে হবে

ধন্যবাদ ভাি। পোষ্টটা দারুন লাগছে।আপনার পোস্ট পড়ে নতুন কিছু শিখলাম।এ রকম পোষ্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।আমি নতুন আপনাদের পাশে।এসব পোষ্ট আমাকে নতুন কিছু শেখায়।

[ATTACH=CONFIG]11580[/ATTACH]
ছবি অনুযায়ী, পিনবার নিশ্চিত হতে হলে দেখতে হবে- নরমালি Wick যেন কমপক্ষে ৩ গুন হয় Candle Body এর চেয়ে। আর Nose এর ব্যাপারে নির্দিষ্ট তেমন কিছু নেই, যদি Nose একইরকম বড় হয় wick এর মত তবে তা doji পিনবার হয়ে যাবে। সাধারণত কোন এক দিকে মার্কেটের রিভার্স প্রেশার বুঝতে যদি আপনি পিনবার ইউজ করতে চান, তবে সেই পিনবারের wick যেন বডির তুলনায় তিন গুন বা তার চেয়ে বেশি বড় হয়।

মর্নিংস্টার এবং ইভেনিংস্টার কান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন সম্পর্কে জানিঃ
[ATTACH=CONFIG]11809[/ATTACH]
মর্নিংস্টারঃ এটা সবসময় ডাঊন ট্রেন্ড মার্কেটে হয়ে থাকে এবং মার্কেটের চলমান নিম্নমুখী গতির পরিবর্তন ঘটিয়ে ঊর্ধ্বমুখী দিক নির্দেশক হিসেবে কাজ কারে। কোণ মার্কেটে মর্নিংস্টার তৈরি হতে হলে নিচের ঘটনা গুলো ঘটতে হাবেঃ (১নং চিত্রের সাথে মিল করে দেখে নেই)
১. একটা চলমান ডাঊন ট্রেন্ড মার্কেটে হতে হবে
২. একটা আপেক্ষক্ত বড় বেয়ারিস ক্যান্ডল তৈরি করে
৩. নিচের দিকে ছোট্ট একটা গ্যাপ তৈরি করে (সব ক্ষেত্রে যে হতে হবে এমনটি না)
৪. নিচের দিকে ছোট্ট একটা ডোজি ( বুলিশ / বেয়ারিস) ক্যান্ডেল তৈরি হবে।
৫. ঊপরের দিকে ছোট্ট একটা গ্যাপ তৈরি করে (সব ক্ষেত্রে যে হতে হবে এমনটি না)
৬. একটা বুলিশ কান্ডেলস্টিক কনফারমেসন দেয় এবং ৭. সর্বশেষে বুলিশ রিভারসাল তৈরি করে, মার্কেটের গতি পরিবর্তন করে দেয়।
বিশেষ নোটঃ মর্নিংস্টারের ক্ষেত্রে ডোজির নিচে ক্যান্ডেলের ক্লোজিং হলে প্যাঁটানই ইনভেলিড বলে বিবেচিত হবে।ইভিনিংস্টারঃ এটা সবসময় আপট্রেন্ড মার্কেটে হয়ে থাকে এবং মার্কেটের চলমান উরধমুখি গতির পরিবর্তন ঘটিয়ে নিম্নমুখি দিক নির্দেশক হিসেবে কাজ কারে। কোণ মার্কেটে ইভিনিংস্টার হতে হলে নিচের ঘটনা গুলো ঘটতে হাবেঃ
[ATTACH=CONFIG]11810[/ATTACH]
(২ নং চিত্রের সাথে মিল করে দেখে নেই)
১. একটা চলমান আপট্রেন্ড মার্কেটে হতে হবে
২. একটা আপেক্ষক্ত বড় বুলিশ ক্যান্ডল তৈরি করে
৩. উপরের দিকে ছোট্ট একটা গ্যাপ তৈরি করে (সব ক্ষেত্রে যে হতে হবে এমনটি না)
৪. ছোট্ট একটা ডোজি ( বুলিশ / বেয়ারিস) ক্যান্ডেল তৈরি করে।
৫. ণিচের দিকে ছোট্ট একটা গ্যাপ তৈরি করে এবং
৬. একটা বেয়ারিশ কান্ডেলস্টিক কনফারমেসন দেয়
৭. সর্ব শেষে বেয়ারিশ রিভারসাল তৈরি করে, মার্কেটের গতি পরিবর্তন করে দেয়। বিশেষ নোটঃ ইভিনিং স্টারের ক্ষেত্রে ডোজির উপরে ক্যান্ডেলের ক্লোজিং হলে প্যাঁটানই ইনভেলিড বলে বিবেচিত হবে।ফান্ডামেন্টা� � ও টেকনিকাল জেনে ট্রেড করুন, ভাল থাকুন, ভাল ট্রেড করুন।

ফরেক্স মার্কেটের ক্যান্ডেলাস্টিক বুঝা সম্ভাব না কারন বিভিন্ন সময় পরিবর্তন ঘটে তাই মার্কেটের বৈশিষ্ট্য নিয়ে আপনাকে কাজ করতে হবে ক্যান্ডেলাস্টিক সমস্যা নিয়ে নিয়ে আপনাকে কাজ করতে হবে মনে রাখতে হবে ফরেক্স ক্যান্ডেলাস্টিক পরিবর্তন ঘটতে পারে বিভিন্ন সময়।

সিমেট্রিক্যাল ত্রিভুজ
[ATTACH=CONFIG]12045[/ATTACH]
সিমেট্রিক্যাল ত্রিভুজ দুটি ট্রেন্ডলাইন দিয়ে গঠিত হয় যা ধীরে ধীরে একটা অপরটার সাথে মিলিত হয়। যখন এটা ফর্ম করে, তখন চার্টে সাধারনত আমরা লোয়ার হাই এবং লোয়ার লো দেখতে পারবো। এর মানে হল যে মার্কেটে যথেষ্ট পরিমানে ট্রেডার নেই যারা প্রাইসকে কোন একদিকে নিয়ে যাবে। মার্কেট তখন একদিকে যে কোন একদিকে প্রভাবিত হওয়ার জন্য অপেক্ষা করে। যখন ত্রিভুজ ব্রেক করে তখন কোন নিশ্চয়তা নেই যে প্রাইস কোন দিকে মুভ করবে। তবে বেশি ক্ষেত্রে পেয়ারটি পূর্ববর্তী ট্রেন্ডের দিকে মুভ করে।

ফরেক্স মার্কেটে আমি একজন নতুন প্রাইসএকশন ট্রেডার।আমি মূলত প্রাইসএকশন ট্রেডিং এর জনক নেইল ফুলারের ট্রেডিং স্ট্রেজি ফলো করি।প্রাইসএকশন ট্রেডিং এর মূল কনসেপ্ট হল ট্রেন্ড লেভেল ও সিগনাল।আর এই সিগনালের মধ্যে পিনবার, ইনসাইড বার ও ফেকি সেটাপ অনুসরন করে ট্রেড করি।এছারাও w ও m প্যাটার্ন মেনে ট্রেড করি।

ফরেক্স মার্কেটে আমি একজন নতুন প্রাইসএকশন ট্রেডার।আমি মূলত প্রাইসএকশন ট্রেডিং এর জনক নেইল ফুলারের ট্রেডিং স্ট্রেজি ফলো করি।প্রাইসএকশন ট্রেডিং এর মূল কনসেপ্ট হল ট্রেন্ড লেভেল ও সিগনাল।আর এই সিগনালের মধ্যে পিনবার, ইনসাইড বার ও ফেকি সেটাপ অনুসরন করে ট্রেড করি।এছারাও w ও m প্যাটার্ন মেনে ট্রেড করি।

Tweezer Bottom কেন্ডেলস্টিক প্যাটার্ন!
[ATTACH]14662[/ATTACH]
প্রিয় ট্রেডার ভাইয়েরা -আজ আপনাদের সামনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেন্ডেলস্টিক প্যাটার্ন Tweezer Bottom কেন্ডেলস্টিক প্যাটার্ন তুলে ধরলামঃ-চার্টে আমরা প্রায়ই এই প্যাটার্নটি দেখতে পাই। এটু মুলত একটু বুলিশ রিভারসাল প্যাটার্ন।মার্কে� �ে চরম দর পতনের পরে যখন সেলাররা তাদের ট্রেড এন্ট্রি ক্লোজ করে চলে যায় এবং বায়াররা এসে জড়ো হয় তখন এই প্যাটার্ন ফর্ম হয়। কয়েকটি কেন্ডেলের সমন্বয়ে এই প্যাটার্ন ফর্ম হতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ২টি কেন্ডেলের সমন্বয়ে এটি ফর্ম হয়। যা একটি বিপরীতমুখী ট্রেন্ডের সূচনার ইঙ্গিত দেয়।যে শর্ত সাপেক্ষে একটি Tweezer Bottom কেন্ডেলস্টিক প্যাটার্নকে ভেলিড ফরমেশন হিসাবে গন্য/বিবেচনা করবেন তা হলো;-১। একটি ডাউন ট্রেন্ডের শেষে এটি ফর্ম হবে।২। ১ম কেন্ডেলের লো ২য় কেন্ডেল টেস্ট করবে কিন্তু কিছুতেই অতিক্রম করবে না।৩। ১ম কেন্ডেলের উইক থাকতে পারে , আবার না-ও থাকতে পারে, এবং কেন্ডেল ২টি যেকোনো কালারের হতে পারে।৪। ২য় কেন্ডেলের বডি সমান অথবা ছোট হবে কিন্তু ১ম কেন্ডেল থেকে বড় হবে না।এরকম শর্ত মিলে গেলে এটি ভেলিড হিসাবে গন্য হবে। আপনারা তখন নিশ্চিত হওয়ার জন্য একটি বুলিশ কেন্ডেল ক্লোজ হওয়া অবধি অপেক্ষা করবেন। এবং প্যাটানের পরবর্তী কেন্ডেল বুলিশ আকারে ক্লোজ হওয়ার পর সেখান থেকে বাই এন্ট্রি নিবেন, এক্ষেত্রে এস এল হবে Tweezer Bottom কেন্ডেলস্টিক প্যাটার্ন এর থেকে ১০ পিপ্স নিচে।সহজ করে বুঝানো চেষ্টা করলাম, না বুঝলে জানাবেন।

হ্যামার ক্যান্ডেলস্টিক তখনই গঠিত হয় যখন কোন ডাউনট্রেন্ড মার্কেটে কোন ট্রেডের ট্রেডিং প্রাইস ঐ ট্রেডের ওপেনিং প্রাইস অপেক্ষা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে যায়, কিন্তু ক্লোজিং এর সময় ক্লোজিং প্রাইস এর মান ওপেনিং প্রাইস অপেক্ষা বেশী হয়ে যায় (বুলিশ) আর বেশী হতে না পারলেও ওপেনিং প্রাইস এর খুব কাছাকাছি থাকে (বেয়ারিশ), তখন ক্যান্ডেলস্টিকটা দেখতে অনেকটা হাতুড়ি বা হ্যামার এর মত হয় ।
নীচে বুলিশ এবং বেয়ারিশ উভয় প্রকার হ্যামার ক্যান্ডেলস্টিক এর গঠন কাঠামো দেখান হল..
[ATTACH=CONFIG]16463[/ATTACH]

আপনি যদি প্রাইস একশন সম্পর্কে জানতে চান তবে আপনাকে সাপোর্ট এলাকায় ক্যান্ডেলস্টিকের দুর্বলতা/সবলতা সম্পর্কে জানতেই হবে!!
[ATTACH]17961[/ATTACH]

ক্যান্ডেলস্টিকে চার্ট সবচেয়ে জনপ্রিয়, যা কারেন্সীতে দামের উঠা-নামা ক্যান্ডেলস্টিক এর বিভিন্ন ফর্মে উপস্থাপন করা হয়েছে। মুলত চার্টে কোন ক্যান্ডেল বড় এবং কোন ক্যান্ডেল ছোট হয়ে থাকে। আর এগুলোর মধ্যেই মার্কেটরে লেনদেনের তথ্য পাওয়া যায়। যেমন ওপেনিং প্রাইস বডির নিচে হয় এবং ক্লোজিং প্রাইস উপরে হয়। প্রাইস যদি টাইফ্রেমের মধ্যে নিচে নামে, তাহলে ক্যান্ডেল সাধারনত কালো অথবা লাল হিসেবে অঙ্কিত হয়। এক্ষেত্রে ওপেনিং প্রাইস বডির উপরে হয় এবং ক্লোজিং প্রাইস নিচে হয়। শ্যাডোর চুড়া হচ্ছে "হাই" যা সেই সময়সীমার মধ্যে তৈরি হয়, আর শ্যাডোর নিচের অংশটি হচ্ছে "লো"।
আসলে ক্যান্ডেলস্টিক একসাথে করলে প্রতিটি ক্যান্ডেলস্টিক এর প্রাইস অ্যাকশন পরিষ্কারভাবে বোঝা যায়। বডি যতো বড় হবে, বাই/সেলের চাপ ততো বেশী হবে। অন্যদিকে, ছোট ক্যান্ডেলস্টিক, কম প্রাইস মুভমেন্টের সংকেত দেয় এবং কনসলিডেশনের চিত্রিত করে। ক্যান্ডেলস্টিক যার বডি অনেক ছোট (ওপেন এবং ক্লোজ প্রায় সমান) তাকে “দজি” বলা হয়। দজি নিজে একটি নিরপেক্ষ ক্যান্ডেল।