বাই-সেল সিগন্যাল নির্ধারণ করার জন্য পিভট পয়েন্ট ফরেক্সে অনেক জনপ্রিয় একটি মেথড। রিভার্সাল পয়েন্ট (যেখানে গিয়ে প্রাইস বিপরীত দিকে ফিরে আসে) চিহ্নিত করার জন্য ট্রেডাররা পিভট পয়েন্ট ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে।
:rules:
Printable View
বাই-সেল সিগন্যাল নির্ধারণ করার জন্য পিভট পয়েন্ট ফরেক্সে অনেক জনপ্রিয় একটি মেথড। রিভার্সাল পয়েন্ট (যেখানে গিয়ে প্রাইস বিপরীত দিকে ফিরে আসে) চিহ্নিত করার জন্য ট্রেডাররা পিভট পয়েন্ট ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে।
:rules:
আমরা খব সহজেই এটি আমাদের মেটা ত্রেডার এ ব্যবহার করতে পারি । আপুনারে এর সম্পরকে ইউ টিউবে বিস্তারিত দেখতে পাড়েন।
ফরেক্স ট্রেড করতে হলে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে পিভট পয়েন্ট কি? বাই-সেল সিগন্যাল নির্ধারণ করার জন্য পিভট পয়েন্ট ফরেক্সে অনেক জনপ্রিয় একটি মেথড। রিভার্সাল পয়েন্ট (যেখানে গিয়ে প্রাইস বিপরীত দিকে ফিরে আসে) চিহ্নিত করার জন্য ট্রেডাররা পিভট পয়েন্ট ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে। পিভট পয়েন্টে চার্টটিকে কয়েকটি সেকশনে ভাগ করা হয়। মাঝের পয়েন্টটি হল পিভট পয়েন্ট (pp)। পিভট পয়েন্টের ওপরে প্রাইস থাকলে মার্কেট বুল্লিশ (মার্কেটের গতিবিধি ঊর্ধ্বমুখী) এবং পিভট পয়েন্টের নিচে প্রাইস থাকলে মার্কেট বিয়ারিশ (মার্কেটের গতিবিধি নিম্নমুখী)। r1, r2 এবং r3 হল রেসিসট্যান্স লেভেল এবং পিভট পয়েন্টের (pp) অপরে থাকে। s1, s2 এবং s3 হল সাপোর্ট লেভেল এবং পিভট পয়েন্টের (pp) নিচে থাকে।
পিভট পয়েন্ট এমন একটি প্রাইস যাকে কেন্দ্র করে মার্কেট চলে।আগের দিনের সর্বোচ্চ প্রাইস,সর্বোনিম্ন প্রাইস, শেষ প্রাইস এর গড় করে এটি বের করা হয়।একে ঘিরে মার্কেট আবর্তীত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।তাই মার্কেটের গতির অনুমান করতে এর ব্যবহারের প্রচলন আছে।
পিভট পয়েন্ট একটা গড় পয়েন্ট বা লেভেল এবং যেখান থেকে প্রাইস আপ অথবা ডাউন যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে। এটা তিন ধরনের হয়, ডেইলি, উইকলি এবং মান্থলী। তবে বহুল ব্যবহৃত পিভট হল ডেইলি। গত দিনের হাই এবং লো এর গড় করে যে মান পাওয়া যায় সেটাই হল কমন পিভট পয়েন্ট।
পিভট পয়েন্ট একটা গড় পয়েন্ট বা লেভেল এবং যেখান থেকে প্রাইস আপ অথবা ডাউন যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে। এটা তিন ধরনের হয়, ডেইলি, উইকলি এবং মান্থলী। তবে বহুল ব্যবহৃত পিভট হল ডেইলি। গত দিনের হাই এবং লো এর গড় করে যে মান পাওয়া যায় সেটাই হল কমন পিভট পয়েন্ট। আমরা সবাই পিভট পয়েন্ট ব্যবহার করব।
পিভব পয়েন্ট হল একটা গড় পয়েন্ট যেখান থেকে মার্কেটের গর প্রাইস আপ অথবা ডাউন যাওয়ার সম্বাবনা থাকে।এটা তিন ধরনের ডেইলি, সাপ্তাহিক, মাসিক । তবে বেশি ব্যবহৃত হয় ডেইলি। গত দিনের আপ এবং ডাউনের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করা
ডেইলি, উইকলি বা মানথলি পিভট পয়েন্ট বের করে আর সাধারনত উপরে তিনটি রেসিন্টেনস লেভেল এবং নিচে তিনটি সাপোর্ট লেভেল নির্ধারন করি । যখন একটি রেসিটেন্স লেভেল ব্রেক করে প্রাইস তখন আরও ওপরে উঠে যায় । আবার যখন কোন সাপোর্ট লেবেল ব্রেক করে প্রাইস আরও নিচে নামে ।
পিভট পয়েন্ট হচ্ছে ফরেক্স মার্কেট এর সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স বের করার একটি টেকটি । পিভট পয়েন্ট এর মাধ্যমে আমরা গতদিন এর প্রাইস এর উপর নির্ভর করে চলমান দিনের সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স বের করে থাকি । পিভট সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স অনেক কার্যকরী সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স হিসেবে কাজ করে । আমরা এই এনালাইসিস এর মাধ্যমেও ভালো প্রফিট করতে পারি ।
আমরা যত এনালাইসিস করি সবগুলোর একটি উদেশ্য রয়েছে আর তা হচ্ছে সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স সঠিক ভাবে বের করা । পিপট পয়েন্ট এনালাইসিস হচ্ছে সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স বের করার জন্য টেকনিক্যাল এনালাইসিস গুলোর মধ্যে একটী । পিপট পয়েন্ট বের করার জন্য কতগুলো ফর্মুলা ব্যাবহার করা হয় । ফর্মুলা গুলো দিয়ে আপনি পিভট পয়েন্ট ও তিনটি করে সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স লেভেল বের করতে পারবেন যা বেশ সময় সাপেক্ষ আর এজন্য আপনি পিভট পয়েন্ট ইন্ডিকেটর এর সাহায্য নিতে পারেন ।
পিভট পয়েন্ট দিয়ে বাই-সেল সিগন্যাল নির্ধারণ করা হয়। এটা দিয়ে আমরা সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স সঠিক ভাবে বের করতে পারি। মূলত আমরা আগেরদিন এর রেট এর উপর নির্ভর করে চলমান দিনের সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স বের করি।
বাই-সেল সিগন্যাল নির্ধারণ করার জন্য পিভট পয়েন্ট ফরেক্সে অনেক জনপ্রিয় একটি মেথড। রিভার্সাল পয়েন্ট (যেখানে গিয়ে প্রাইস বিপরীত দিকে ফিরে আসে) চিহ্নিত করার জন্য ট্রেডাররা পিভট পয়েন্ট ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে ।পিভট পয়েন্টে চার্টটিকে কয়েকটি সেকশনে ভাগ করা হয়। মাঝের পয়েন্টটি হল পিভট পয়েন্ট (pp)। পিভট পয়েন্টের ওপরে প্রাইস থাকলে মার্কেট বুল্লিশ (মার্কেটের গতিবিধি ঊর্ধ্বমুখী) এবং পিভট পয়েন্টের নিচে প্রাইস থাকলে মার্কেট বিয়ারিশ (মার্কেটের গতিবিধি নিম্নমুখী)। r1, r2 এবং r3 হল রেসিসট্যান্স লেভেল এবং পিভট পয়েন্টের (pp) অপরে থাকে। s1, s2 এবং s3 হল সাপোর্ট লেভেল ।
বাই সেল করার জন্য ফরেক্স মার্কেটে অনেক কিছুই ধরকার হয়ে থাকে আর একটি হচ্ছে পিপ্স হিসাব করে ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করতে পারলে আপনাকে ভাল করেই ফরেক্স শিখে ট্রেড করতেভপারলে আমি মনেবকরি কেউ লস করবে না বরং লাভ করবে প্রতিনিয়ত।
পূর্বের দিনের হাই,লো এবং ক্লোজ প্রাইসকে যোগ করে তিন দিয়ে ভাগ করে সাধারণত পিভট পয়েন্ট নির্ধারন করা হয়।তারপর তার থেকে সাপোট রেসিসটেন্স এবং রিভার্সাল পয়েন্ট নির্ধারন করা হয়।আমার জনপ্রিয় ট্রেডিং স্ট্রাটেজির মধ্যে পিভট স্ট্রাটেজিটাই প্রধান।
বাই-সেল সিগন্যাল নির্ধারণ করার জন্য পিভট পয়েন্ট ফরেক্সে অনেক জনপ্রিয় একটি মেথড। রিভার্সাল পয়েন্ট (যেখানে গিয়ে প্রাইস বিপরীত দিকে ফিরে আসে) চিহ্নিত করার জন্য ট্রেডাররা পিভট পয়েন্ট ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে।পিভট পয়েন্টের ওপরে প্রাইস থাকলে মার্কেট বুল্লিশ (মার্কেটের গতিবিধি ঊর্ধ্বমুখী) এবং পিভট পয়েন্টের নিচে প্রাইস থাকলে মার্কেট বিয়ারিশ (মার্কেটের গতিবিধি নিম্নমুখী)।
পিভট পয়েন্ট সম্পর্কে আমার কোন ধারনা নেই তাই আমি আপনাদের কাছে জানতে চাই কিভাবে পিভট পয়েন্ট নির্ধারন করব।ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার অনেক গুলো কৌশল রয়েছে সে সব সম্পর্কে আমি এখনো কিছু জানিনা।
ফরেক্স মার্কেটে আমরা এমন একটি পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করে থাকি সেটি হল পিভট পয়েন্ট এই পয়েন্ট আমরা অনেক সহজেই বাহির করতে পারি,কোন কারেন্সি পেয়ারের দিনের হাই প্রাইস,দিনের সর্বনিম্ন পপ্রাইস,এবং দিনের ক্লোজিং প্রাইসকে আমরা যোগ করে তিন দিয়ে ভাগ করে পিভট পয়েট পাই,
নিঃসন্ধেহে ফরেক্স মার্কেটে পিভট পয়েন্ট একটি ভাল ইন্ডিকেটর । মার্কেটে আপনি পিভট পয়েন্ট বের করে ট্রেডিং করতে পারলে লস করাটা অনেক কমানো যায় । পিভট পয়েন্টে মাধ্যমে আপনি সহজে মার্কেটের সাপোর্ট এবং রেসিস্ট্রেন্ট বের করতে পারবেন ।
ফরেক্স মার্কেটে সাপোর্ট লেভেল ও রেসিসটেন্স লেভেল নিরধারনের একটি গুরুত্বপূর্ণ টুলস হচ্ছে পিভেট পয়েন্ট।ফরেক্স মার্কেটে সঠিক ভাবে টেকনিক্যাল এনাাইসিস করার জন্য পিভেট পয়েন্টের সাহয্য নেওযা হয়।মূলত পিভেট পযেন্ট হচ্ছে টেকনিক্যাল এনাাইসিস এর অন্যতম টুলস।