-
1 Attachment(s)
গোল্ড (Gold) ট্রেডিং রাশ
ফরেক্স ট্রেডিংয়ে Xauusd কে বলা হয় Precious Metal, মূলত ডলারের বিপরীতে গোল্ড কিনে রাখা থেকে শুরু হয়েছে এই কারেন্সি পেয়ারের ট্রেডিং যাত্রা। আগে স্টকে গোল্ড কিনে রাখত মানুষ কারণ ডলার দূর্বল হলেই দাম চড়া হয়ে যেত এই মেটালের। তাই Gold এ বিনিয়োগ করাকেই বেছে নেয় ইনভেস্টর এবং ট্রেডারেরা। যদিও আমরা ট্রেড করি Xauusd কারেন্সি পেয়ার। যেখানে Counter কারেন্সি হিসেবে Usd আছে। কিন্তু মুভমেন্ট হয় গোল্ড এর জন্যে সবচেয়ে বেশি৷ গোল্ড বলতে গোল্ড একক এর কথা বলছি বা গোল্ড ইনডেক্স।
[ATTACH]9098[/ATTACH]
গোল্ড এর প্রাইস মুভমেন্টকে দেখা হয় সবসময় ডলারের বিপরীতমুখী। গোল্ড হচ্ছে একটি লিডিং ইকনোমিক ইনডিকেটর, গোল্ডের প্রাইসে পরিবর্তন বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টিকোণ থেকে ইউএস এবং বিশ্ব অর্থনীতি সম্পর্কে ব্যাখ্যা করতে পারে। গোল্ড প্রাইস বাড়লে সাধারনত তা ডলারের অর্থনীতি খারাপ করছে তার সিগন্যাল দেয়। যেসকল ফ্যাক্টর গোল্ডের প্রাইস বৃদ্ধিতে অবদান রাখে তা হচ্ছে দুর্বল ডলার, ইনফ্লেশন বৃদ্ধি এবং লং টার্মে কম ইন্টেরেস্ট রেট, এখন আসি বর্তমান গোল্ড মার্কেট নিয়ে। গোল্ডকে এখন আমরা ১৫০০ ডলারের কাছাকাছি ট্রেড করতেছি। যা গত ২ বছরের মাঝে সর্বোচ্চ প্রাইস। এই মূল্যবৃদ্ধির পিছনে দায়ী উঠতি তেলের বাজার এবং ডলারের বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবস্থান সাথে আছে বাণিজ্য যুদ্ধ। গোল্ড এবং তেল [Crude Oil= অপরিশোধিত তেল] দুটোই একই দিকে মুভমেন্ট করে সবসময়৷ মানে তেলের দাম বাড়লে গোল্ডের দাম ও বাড়ে
তেল কমলে গোল্ড ও কমে।
আমরা সবাই জানি চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য যুদ্ধ চলতেছে যা মার্কেটকে প্রভাবিত করতেছে। সাথে যুক্ত হয়েছে ইরান এবং সৌদি আরবের তেল যুদ্ধ। দুটি দেশই তেলসমৃদ্ধ। তাই দুই দেশের বিপরীতমুখী অবস্থান গোল্ডের মার্কেটকে অতিরিক্ত প্রভাবিত করতেছে। এরসাথে দুই দফায় ইন্টারেস্ট রেট কমিয়ে ডলার গোল্ডকে আরো বোস্ট করতেছে চলমান বাজার। এখন বলি গোল্ড এর সামনের অবস্থান কি এবং কোথায় যেতে পারে। গোল্ড মার্কেট ১৬০০ ডলার এখন পর্যন্ত যেতে পারেনি এই বছরে তাই একটা সুযোগ থাকছে। আসলে উত্তাল বৈশ্বিক রাজনীতি এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প এর একমুখো স্বভাবের কারণে সে সুযোগ থাকছে। আর যদি এই বছরে আরেকবার রেট কাট হয় তাহলে আরো মূল্যবৃদ্ধি পাবে। গোল্ড ট্রেডিং অনেক রিস্ক। এখানে সঠিক Analysis না থাকলে অধিকাংশ ট্রেডার লস করে। এটিতে অতিরিক্ত ভলাটিলিটি থাকে। তাই লটের ব্যাপারে খুব বেশি সাবধানতা অবলম্ভন করতে হয়৷
-
1 Attachment(s)
[attach=config]9500[/attach]
পূর্বের গোল্ড ট্রেডিংয়ের অভিজ্ঞতা থেকে, বড়দিন এবং ইংরেজী নববর্ষকে সামনে রেখে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে জানুয়ারীর প্রায় শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত গোল্ড ডাউন থাকে, আর ডিসেম্বর মাসের শেষ দিক থেকে গোল্ড আপ ট্রেন্ড স্টার্ট করে। আগামী ডিসেম্বর মাসের ১২ তারিখে ফেড রেট আছে ... রেট কাট বা হাইক কোন টাই করবে না। আর ২৫ ডিসেম্বর আগে পরে থেকে মার্কেট আপ মুভ করতে থাকবে যা ২০২০ জানুয়ারী টু মার্চ পর্যন্ত গোল্ড আপ ট্রেন্ড থাকবে। এই সময়ের মধ্যে গোল্ড এর প্রাইস xau$ 1600+ পর্যন্ত মুভ করতে পারে।
-
2 Attachment(s)
[ATTACH]9523[/ATTACH]
গোল্ড 1480মার্কিন ডলারের জোনে বুলিশ স্পাইক অনেকটাই ম্লান হয়ে গেছে এবং মার্কিন জব রিপোর্ট এর কারনে এটা 1465 এরিয়ার আশেপাশে নতুন করে আরো নিচের দিকে নেমে গেছে। এখন গোল্ড বিয়ারিশ চাপের পড়তে পারে। এছাড়াও গোল্ড মার্কিন ননফার্ম পেয়ারোলসের ডেটা কারনেও অনেকটা হ্রাস পেয়েছে। আগামী সপ্তাহের fomc রেটের সিদ্ধান্তের আগে 1445 এর কাছাকাঠি এটার দাম পৌছাতে পারে। ফলে আগামী সপ্তাহে ফেডারেল রিজার্ভ এর ডেটার উপর পুনরায় এটার প্রাইস নির্ভর করবে বলে মনে হচ্ছে। যদি এটার প্রাইজ পুনরুদ্ধার করতে পারে তবে আগামী সপ্তাহের দ্বিতীয়ার্ধে গোল্ড সম্ভবত ভাল পজিশনে যেতে পারে। আর লেভেলটি নভেম্বরের 1445 এর নীচে নেমে যেতে পারে। 1405 লেভেলটি সাপোর্ট হিসাবে ধরতে পারেন।
[attach=config]9522[/attach]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]9528[/ATTACH]
ডিসেম্বরের ১২ তারিখ থেকে গোল্ড অলয়েজ বাই মোডে থাকে পাক্কা জানুয়ারির ২৭ তারিখ পর্যন্ত। এর আগ পর্যন্ত গোল্ড কিছুটা পরে বেশীরভাগ সময়। সো গোল্ড বাই মোডে ঢুকবেন ডিসেম্বরের ১২ তারিখ থেকে এবং ক্লোজ করবেন জানুয়ারির ২৭ তারিখ। এর আগ পর্যন্ত আজকের চার্ট দেখে ট্রেড করতে পারেন চাইলে।
-
বুঝলাম গোল্ড টেড অনেক রিক্স।গোল্ড টেড করতে গেলে প্ররচু এনালাইসিস দরকার।ডলার আর গোল্ড দুটো দুধিকে বিপরিত। তাই সাধারনত গোল্ড আপটেন্ড হয় ডলার ডাউনটেন্ড হলে
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]9739[/ATTACH]
ইরানি জেনারেল কাশেম সোলাইমানিকে হত্যার ঘটনায় পুরো মধ্যপ্রাচ্যে তৈরি হচ্ছে অস্থিরতা। আর সেই অস্থিরতার প্রভাব পড়েছে জ্বালানী তেলের আন্তর্জাতিক বাজারে। উস্কে দিয়েছে বাড়তে থাকা স্বর্নের বাজারকেও
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]9747[/ATTACH]
সবাই কেমন আছেন!
এক সাপ্তাহের টাইমফ্রেমে গোল্ড কি অবস্থায় থাকতে পারে, সেটা আমার দৃষ্টিভঙ্গিতে তুলে ধরছি। সম্প্রতি প্রাইস আমার প্রত্যাশার বিপরীতে বেড়েছে, তবে আমার ধারনা অনুসারে এখনও পুলব্যাকের জন্য সিগন্যাল আছে। চার্টটিতে একটি বিয়ারিশ ড্রাগন প্যাটার্ন রয়েছে, 161.8% ফিবোতে শক্তিশালী রেসিস্টেন্সটি ব্রেক কতে পারেনি এবং ডিভাররেঞ্জ প্যাটার্নটি তৈরি হচ্ছে। যাইহোক এই ট্রেন্ডটির বিপরীতে একটি পিন বার ক্যান্ডেলস্টিকও রয়েছে, তাই আমি আমার টেক প্রফিট লেভেলটি বর্তমান দামের কাছাকাছি নিয়ে চলেছি। এখন আমি একটি গ্যাপ এবং মধ্য প্রাচ্যের আরও নিউজের জন্য অপেক্ষা করছি।
-
বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়েই চলছে। এর মধ্যে মাত্র বিশ দিনের ব্যবধানে ফের বেড়েছে সোনার দাম। সোনার প্রতি আউন্স বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৬০৩ দশমিক দুই এক ডলারে। বিশ্ববাজারে দিনের ব্যবধানে সোনার দাম বেড়েছে ১ দশমিক ৯ শতাংশ। ২০১৩ সালের পর সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হচ্ছে এ পণ্যটি। ইরান-যুক্তরাষ্ট্রের দ্বন্দ্বের প্রেক্ষিতে সোনার দাম বাড়ছে। তাই মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত সোনা ও তেলের বাজারমূল্য আরও বাড়তে পারে।
-
আজকের গোল্ড পুরোপুরিভাবে একটা পারফেক্ট পজিশন ছিলো ১৫৮৬.০০ ।যেটা মুলত প্রিভিয়াস রেজিস্টান্স ।টেকনিক্যালি চার্ট দেখলেই বোঝা যায় মার্কেট ডাউন ।তবে ব্যালেন্সের অভাবে আজকের ট্রেড নেয়া হলোনা ।
-
গোল্ড ট্রেডিং এর জন্য ১৫৮৬ একটি ভালো রেজিস্টান্স। যারা এই পজিশন থেকে ট্রেড করেছে তারা ভালো লাভ করেছে বলে আমার ধারনা। কারন মার্কেট এই সপ্তাহজুড়ে এই পজিশন কয়েকবার রিটেস্ট করেছে। তবে যদি এই রেজিস্টান্স ব্রেক করে তখন নেক্সট পজিশন থাকবে ১৬১০।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]10103[/ATTACH]
Gold এ আপাদত সেলের চিন্তা না করাই ভালো, কেননা Gold গোল্ড ইলিয়ট ওয়েভ থিওরি মোতাবেক ৫ টি ওয়েব শেষ করেছে। ৫ম ওয়েব শেষ করার পর এখন কারেক্টিভ মুভ বা ওয়েব এ চলবে। সেই মোতাবেক গোল্ড একটি আপওয়ার্ড চেনেল তৈরি করছে। চেনেলের ভিতর আবার ১২৩৪৫ এই মোট ছোট ৫টি ওয়েব তৈরি করে চলতে পারে।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]10129[/ATTACH]
গোল্ড ৪ ঘন্টার টাইম ফ্রেমের কেন্ডল থেকে সুইং করছে দেখা যাচ্ছে। রেজিস্টান্ট ব্রেক করার জন্য লাস্ট আওয়ারের দিকে বুলিশ মোমেমটাম তৈরি করছে। ডিমান্ড বেড়ে যাচ্ছে। সো নেক্সট আওয়ার ৪ কেন্ডল দিয়ে ব্রেক আউট করার পসিবিলিটি অনেক। দেখা যাক।
-
আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। এ ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ কার্যদিবসে মূল্যবান ধাতুটির দাম বেড়ে গত সাত বছরের সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠেছে। এরই মধ্যে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৬০০ ডলারের মাইলফলক ছাড়িয়ে গেছে। নিরাপদ বিনিয়োগ উৎস হিসেবে স্বর্ণের বাজার বিনিয়োগকারীদের মনোযোগ আকর্ষণ করায় বেচাকেনা বেড়ে মূল্যবান ধাতুটির বাজার চাঙ্গা হতে শুরু করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে সর্বশেষ কার্যদিবসে ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬১০ ডলার ৭০ সেন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৪৪ শতাংশ বেশি। একদিনের ব্যবধানে মূল্যবান ধাতুটির দাম বেড়েছে আউন্সে ৭ ডলার ১০ সেন্ট। ২০১৩ সালের পর এটাই আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের সর্বোচ্চ দাম। একইভাবে ইউরোপের বাজারে এদিন ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি আউন্স স্বর্ণ ১ হাজার ৪৮৮ দশমিক ৬০ ইউরোতে বিক্রি হয়েছে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩১ শতাংশ বেশি।
-
ফরেক্স মার্কেটে গোল্ড এমন একটা মেটাল যেটাকে সামলানো খুব কঠিন, খুব বেশি দক্ষ নাহলে গোল্ড থেকে অর্থোপার্জন করা খুবই কঠিন, ফরেক্স মার্কেটে বড় বড় ফকির যারা হয়েছে তারা সবাই গোল্ড রেট করেই মনে হয় হয়েছে, আমি গোল্ড রেট করে দুইটা অ্যাকাউন্ট জিরো করে ফেলছি তবে আমি কিছু অনুমান করেছি এবং আমার যে ভুল ধরতে পারছি, আর সেই ভুলটা হলো বেশি ইউজ করা, অতএব ব্যালান্স অনুষ্ঠানে আমরা সবাই মানি ম্যানেজমেন্ট ঠিক করে ল সাইজ ঠিক করব, এবং আমরা তোমার অপেক্ষা করব যাতে আমরা একটা উপযুক্ত খাত নিয়ে আমরা ট্রেড করে মুনাফা অর্জন করতে পারে
-
চীনের গণ্ডি পেরিয়ে প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাস বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। ভাইরাসটির প্রকোপে বৈশ্বিক অর্থনীতির গতি শ্লথ হয়ে পড়ার আশঙ্কা জোরদার হয়েছে। এ পরিস্থিতি বিনিয়োগকারীদের স্বর্ণের বাজারের প্রতি আকৃষ্ট করছে। আপত্কালীন বিনিয়োগে স্বর্ণ বরাবরই বিনিয়োগকারীদের শীর্ষ পছন্দ। ফলে সেফ হ্যাভেন খ্যাত মূল্যবান ধাতুটির চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে দাম। সম্প্রতি স্বর্ণের দাম বেড়ে সাত বছরের বেশি সময়ের সর্বোচ্চে উন্নীত হয়। এর পরও থেমে নেই মূল্যবান ধাতুটির বাজার দর। দাম বাড়ার এ ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ শুক্রবার আন্তর্জাতিক বাজারে ধাতুটির দাম আগের দিনের তুলনায় আরো ১ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে সর্বশেষ শুক্রবার প্রতি আউন্স স্বর্ণের স্পটমূল্য দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬৪৬ ডলার ৮৯ সেন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি। চলতি সপ্তাহের শুরু থেকে এদিন পর্যন্ত মূল্যবান ধাতুটির দাম আগের সপ্তাহের তুলনায় ৪ শতাংশ বেড়েছে। গত বছরের জুনের পর এটাই স্বর্ণের সবচেয়ে চাঙ্গা সপ্তাহ।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]10164[/ATTACH]
করোনাভাইরাসের প্রভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে বাড়ছে গোল্ড এর প্রাইস। যা ফেব্রুয়ারি মাসের ৪ তারিখের লো থেকে মার্কেট প্রায় ৯৬০ পিপ্স আপ হয়েছে। গত সপ্তাহেই গোল্ড প্রায় ৬২০ পিপ্স আপ হয়ে ২০১৩ সালের মার্চ মাসের পর এখন সর্বোচ্চ প্রাইজ ১৬৪৩ এ অবস্থান করছে। গত সপ্তাহের গোল্ডের এই আপ হবার পেছনে প্রধান কারন হিসাবে কাজ করছে করোনা ভাইরাস এবং এর সাথে ফুয়েল হিসাবে যোগ হয়েছিলো ইউএস ফ্লাশ ম্যানুফ্যাকচারিং পিএমআই এর এক্সপেকটেশন থেকে খারাপ রিপোর্ট।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]10174[/ATTACH]
গোল্ডের আপ হবার মুল কারন হল বিশ্ব অর্থনীতি কোনো অনিশ্চয়তা দেখা দিলে সেফ হ্যাভেন হিসাবে গোল্ডের ডিমান্ড বেড়ে যায়, যার ফলে এর প্রাইজ বাড়তে থাকে। জানুয়ারি মাসে গোল্ড তার ওপেন প্রাইজ থেকে প্রায় ৭০০ পিপ্সের বেশি আপ হয়ে ক্লোজ হয়েছিল। সেটা হয়েছিল ইরানের সবচেয়ে প্রভাবশালী সামরিক কমান্ডার কাসেম সোলেমানিকে হত্যার মধ্যে দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বকে নতুন উদ্বেগের মধ্যে ঠেলে দেওয়াতে। মোটকথা হলো করোনা ভাইরাসের কারণে ক্ষয়ক্ষতি যত বাড়বে গোল্ডের প্রাইজ তত বাড়ার চান্স থাকবে। অভার-বট কন্ডিশন হয়ে থাকায় কারেকশন করাটা স্বাভাবিক মানে প্রাইজ ফল করাটা। তবে করোনা ভাইরাস মোটামুটি ভাবে কন্ট্রোলে না আসা পর্যন্ত গোল্ড ফল করেলেও আবার আপ হয়ে যাবার চান্স বেশি বলে আমি মনে করি।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]10217[/ATTACH]
বর্তমান সময়ে পেয়ারটির মুভমেন্ট অস্বাভাবিক আচরন করছে, ১৫ মিনিটে ৪০০ পিপস ডাউন, যদিও এটা ১০০ পিপস্ পর্যন্ত ডাউন হতে পারে। সম্ভবত $1719 লেভেলটি একটি শক্তিশালী সাপোর্ট জোন হিসাবে কাজ করবে। যদিও করোনা ভাইরাস মোটামুটি ভাবে কন্ট্রোলে না আসা পর্যন্ত গোল্ড ফল করেলেও আবার আপ হয়ে যাবার চান্স বেশি বলে আমি মনে করি।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]10582[/ATTACH]
বিশ্বর বৃহত্তম বাণিজ্যিক উপাদান সোনা। এর মওজুদের ওপর নির্ভর করে সে দেশের মূদ্রার মূল্য নির্ধারণ করা হয়। দেশের অর্থনৈতিক উন্নতি-অবনতিও এই সোনার ওপর নির্ভরশীল। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্বর্ণ মজুদ নিয়ে প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো রেকর্ড স্বর্ণ ক্রয় করেছিল।সেই ধারা অব্যাহত ছিল বিদায়ী বছরেও। তবে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ব্যাংকগুলো ধাতুটির ক্রয় কমিয়ে দেয়। গত বছরের শেষ মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর স্বর্ণ ক্রয় কমে পাঁচ মাসের সর্বনিম্নে নেমে গিয়েছিল। চলতি বছরের শুরুতে এ তুলনায় পণ্যটি ক্রয়ে চাঙ্গা ভাব ফিরেছে, যা ফেব্রুয়ারিতেও বজায় ছিল। তবে আগের মাসের তুলনায় বাড়লেও ফেব্রুয়ারিতে পণ্যটির ক্রয় আগের বছরের একই মাসের তুলনায় কমেছে অর্ধেকের বেশি।এ বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সারা বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কমপক্ষে এক টন হলেও স্বর্ণের মজুদ বাড়িয়েছে। ২০১৯ সালের একই সময়ে যার সংখ্যা ছিল আটটি। ধাতুটির মজুদ বাড়ানো পাঁচটি দেশ হচ্ছে তুরস্ক, রাশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাজাখস্তান ও মঙ্গোলিয়া। বছরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশগুলোর স্বর্ণ মজুদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৪১ টন, ১৯ টন, ৫ দশমিক ৯ টন, ২ দশমিক ৮ টন ও ১ টনে।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]10652[/ATTACH]
নভেল করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীর কারণে বছরের শুরু থেকেই স্বর্ণের বাজার টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে। চাহিদা বৃদ্ধির জের ধরে একবার স্বর্ণের দাম বাড়ছে, পরক্ষণেই ফের কমে আসছে। উত্থান-পতনের ধারাবাহিকতায় গত মঙ্গলবার স্বর্ণের বাজারে বড় উল্লম্ফন দেখা গেছে। ওইদিন মূল্যবান ধাতুটির দাম বেড়ে সাত বছরের বেশি সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চে উঠেছে। ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের (ডব্লিউজিসি) প্রাইস ইনডেক্স অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের স্পট মার্কেটে এদিন প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ওঠে ১ হাজার ৭৪১ ডলার ৯০ সেন্টে। ২০১২ সালে ডিসেম্বরের পর এটাই স্বর্ণের সর্বোচ্চ স্পটমূল্য। অন্যদিকে দিন শেষে ভবিষ্যৎ সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি আউন্স স্বর্ণ বিক্রি হয় ১ হাজার ৭৬১ ডলার ৪০ সেন্টে, যা ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারির পর সর্বোচ্চ।
-
1 Attachment(s)
[attach=config]10656[/attach]
গোল্ড এর প্রাইস রেকর্ড ছাড়িয়ে সর্বোচ্চ পজিশনে হিট করেছে, তাই বেশি বেশি প্রফিট পেতে গোল্ড ট্রেডিং শুরু করতে পারেন। কেননা xauusd পেয়ারটি ২০১২ সালের পর তার সর্বোচ্চ রেজিস্টেন্স $1,700 এর লেভেলে পৌঁছেছে। গত সপ্তাহ থেকে এই শক্তিশালী মুভমেন্টটি চলছে, যখন করোনা ভাইরাসের মহামারীর পর অর্থনৈতিক ঝুকি সামাল দিকে বিশ্বব্যাপী কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলি বিভিন্ন উদ্দীপনা প্যাকেজ ঘোষনা করেছে এবং ক্রমবর্ধমান অর্থ সরবরাহের মাধ্যমে অথনীতিকে চাঙ্গা করতে লড়াই করছে।
-
বর্তমানে গোল্ড অনেক বেশি হাই ভোলটালিটি পেয়ার হয়ে গিয়েছে। কিছুদিন আগেও আমি যখন ট্রেড করি তখন গোল্ডের প্রাইস ১.১৪০০ থেকে ১.১৫০০ এর ভিতরে ছিলো। কিন্তু করোনা ভাইরাসের প্রভাবে হয়তো মার্কেট আরো বেশি প্রভাবিত হয়েছি এবং ডেইলি কান্ডেলে স্পষ্ট আপট্রেন্ড রয়েছে৷ এমতাবস্হায় গোল্ড ১.১৮০০ পৌছানোর সম্ভাবনা রয়েছে। তাই বুঝে শুনে এনালাইসিস করে ট্রেড করতে পারলে গোল্ড থেকে অবশ্যই ভালো প্রফিট বের করা সম্ভব হবে।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের শুরু থেকেই গোল্ড ট্রেডিংয়ের উপর চাপ কিছুটা বেড়েছে এবং শেষ পর্যন্ত এটা তার তিন দিনের রেজিস্টেন্সটি ব্রেক করে সর্বোচ্চ প্রাইসে হিট করেছে। xau/usd পেয়ারটির গত মাসের সর্বোচ্চ প্রাইস হল 1703.27, গত মাসের সর্বনিন্ম প্রাইস হল 1451.3, ডেইলি ফিবোনাচি 38.2% হয়ে 1727.33 এবং ডেইলি ফিবোনাচি 61.8% ধরে 1720.13।
[attach=config]10674[/attach]
ইতিমধ্যে, প্রতি ঘন্টার চার্টগুলিতে টেকনিক্যাল ইন্ডকেটরগুলি নেতিবাচক গতি অর্জন করেছে, তবুও ডেইলি চার্টে বুলিশ জোন ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]10705[/ATTACH]
ব্যাঙ্ক অফ আমেরিকার প্রতিবেন অনুসারে গোল্ড এর প্রাইস ৫০% বৃদ্ধি পেয়ে পূর্বের সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে ৩০০০ ডলারের উপরে যাবে।, কারণ বিশ্বজুড়ে আর্থিক নীতি নির্ধারকরা করোন ভাইরাসের কারনে অর্থনীতি ক্ষতি মোকাবেলায় বিপুল পরিমাণে সাহায্য করার জন্য অনেক আর্থিক প্রনোদনা দিচ্ছে। গত মঙ্গলবার এই স্পটের প্রাইস ১১%শতাংশ বেড়ে $1,678 এর কাছাকাছি ট্রেডিং করেছে এবং এই বছর গোল্ড এর প্রাইস প্রতি আউন্স 1,695 থেকে ২০২১ সালের মধ্যে 2063 ডলার হবার আশা আছে। যদিও আগের রেকর্ডটি ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে 1921.17 ডলার প্রাইস হয়েছিল।।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]10718[/ATTACH]
আমি আশা করি আজ দাম বাড়বে। ডেইলি চার্ট অনুসারে, গতকালের কিছুটা ডাউনওয়ার্ড কারেক্সাটশনের পর গোল্ড গতকাল থেকে আবারও আপট্রেন্ড চলে গেছে। যার কারনে একটি পরিপূর্ণ বুলিশ ক্যান্ডেলষ্টিক তৈরি হয়েছিল যা সহজেই ভেঙে 1700.00 প্রাইসে সাময়ীকভাবে বর্তমান রেজিস্টেন্স লেভেলের উপরে কনফার্মেশন করতে সক্ষম হয়েছিল। বর্তমানে মুভমেন্টটিকে হিসাবে ধরে আমি আশা করছি এই পেয়ারটি তার আপট্রেন্ডটি অব্যাহত রাখবে। বুলিশ ট্রেন্ড এর জন্য রেফারেন্স পয়েন্টটি হল 1746.47 এর রেজিস্টেন্স লেভেল হতে পারে।
-
1 Attachment(s)
হ্যালো ফোরাম ট্রেডার ভাইয়েরা,
গোল্ড 1717.40 এর রেজিস্টেন্স লেভেলে প্রবেশ করেছে। এই মুহূর্তে, এই পেয়ারটি আপট্রেন্ড অব্যাহত রাখার চেষ্টা করছে। জনপ্রিয় ইন্ডিকেটর (আরএসআই) আমাদের জানায় যে প্রাইস উপরের দিকে মুভ করতে থাকবে। তাছাড়াও প্রাইস কোর্টগুলি মুভিং এভারেজ অনুসারে উপরের দিকে রয়েছে। যা সকল কিছুই ইঙ্গিত করে য এটার মুভমেন্টটি আপট্রেন্ড অব্যাহত থাকবে এবং এই পেয়ারটি 1726.30 এর প্রতিরোধের লেভেলে প্রথম লক্ষ্য পরীক্ষা করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রাইস শুধুমাত্র এই রেজিস্টেন্স লেভেলের উপরে চলে গেলে এই জাতীয় চিত্র তৈরী হতে পারে। অন্যথায় প্রাইস কোর্ট 1708.40 এর সাপোর্ট লেভেলে ফিরে যেতে পারে। বর্তমানে এই পেয়ারটি আপ ট্রেন্ড চলেছে।
শুভকামনা রইলো!
[ATTACH=CONFIG]10822[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
চলতি বছরের শুরুতেই মহামারীর কবলে পড়েছে গোটা বিশ্ব। বছরের প্রথম চার মাস (জানুয়ারি-এপ্রিল) অস্থিরতার মধ্য দিয়ে পার করেছে বিশ্ববাসী। এর জের ধরে বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে অনিশ্চয়তা বাড়তে থাকে। যার কারনে বিশ্বের শীর্ষ গোল্ড উৎতোলোকরা উৎপাদন কমিয়ে দেয়, ফলে বছরের প্রথম তিন মাসে স্বর্ণ অলংকার উৎপাদনে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। এতে ধারণা করা হচ্ছিল, চলতি বছর মূল্যবান ধাতুটির বৈশ্বিক চাহিদা ব্যাপক হারে কমে যেতে পারে। তবে এর বিপরীতে বিনিয়োগকারীরা পণ্যটির মজুদ বৃদ্ধিতে ঝুঁকেছেন। ফলে গোল্ড এর চাহিদা হ্রাসের যে আশঙ্কা করা হচ্ছিল, তা অনেকটা স্থিতিশীল হয়ে এসেছে বলে মনে করছে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল।
ডব্লিউজিসির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) স্বর্ণ অলংকারের বৈশ্বিক উৎপাদন চাহিদা কমে ৩২৫ দশমিক ৮ টনে নেমেছে, আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় যা ৩৯ শতাংশ কম। একই সঙ্গে তা গত এক দশকের মধ্যে পণ্যটির সর্বনিম্ন ব্যবহারের হার।
[ATTACH=CONFIG]10831[/ATTACH]
এদিকে এ সময়ে স্বর্ণবার ও কয়েনের বিক্রি কমে ২৪১ দশমিক ৬ টনে নেমেছে, আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় যা ৬ শতাংশ কম। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোও এ সময়ে পণ্যটির ক্রয় কমিয়ে দিয়েছে। ডব্লিউজিসির হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর স্বর্ণ ক্রয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮ শতাংশ কমে ১৪৫ টনে নেমেছে। এছাড়া এ সময়ে ইলেকট্রনিকস, বিভিন্ন শিল্প খাত ও দন্ত চিকিৎসার মতো সেক্টরগুলোতে মূল্যবান ধাতুটির ব্যবহার কমে ৭৩ দশমিক ৪ টনে দাঁড়িয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮ শতাংশ কম।
তবে এ সময়ে বিনিয়োগ খাতে ধাতুটির চাহিদা রেকর্ড ছাড়িয়েছে। স্বর্ণকে বলা হয় সেফ হ্যাভেন। যে কোনো ধরনের অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা বা আপত্কালে পণ্যটি বরাবরই বিনিয়োগকারীদের শীর্ষ পছন্দ। এবারো তার ব্যত্যয় হয়নি। নভেল করোনাভাইরাস প্রকোপের মধ্যে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা যত গভীর হয়েছে, বিনিয়োগকারীরা স্বর্ণে বিনিয়োগের পরিমাণ তত বাড়িয়েছেন। এতে পণ্যটির চাহিদা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়ে দাম রেকর্ড বাড়িয়ে তুলেছিল। এ বছর ধাতুটির আউন্স ১ হাজার ৭০০ ডলার ছাড়িয়ে গিয়েছিল। গত আট বছরের মধ্যে এটাই পণ্যটির সর্বোচ্চ দাম। যা-ই হোক, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে বিনিয়োগকারীদের হাতে স্বর্ণের মজুদ রেকর্ড ছাড়িয়েছে। ফলে এ সময়ে পণ্যটির বৈশ্বিক চাহিদায় যে মন্দা ভাবের আশঙ্কা করা হয়েছিল, তা অনেকটা কেটে গেছে। বৈশ্বিক মহামারীকে পাশ কাটিয়ে পণ্যটির বৈশ্বিক চাহিদায় ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে।
-
1 Attachment(s)
সবাই কেমন আছেন!
এই মুহুর্তে গোল্ড সম্ভবত সপ্তাহের শেষে নন ফার্ম পে রোল ডাটা এবং মার্কিন শ্রম বাজারের ডেটাগুলির জন্য অপেক্ষা করছে। তবে এটি ইতিমধ্যে পরিষ্কার যে ডেটা নেতিবাচক হবে। অন্যদিকে, জিনিসগুলি যে কোনও সময় ভিন্ন হতে পারে। সুতরাং গোল্ডের অগ্রগতির সম্ভাবনা এখনও রয়েছে।
বর্তমানে প্রাইজ একটি সংকীর্ণ এসেনডিং চ্যানেলে প্রবেশ করেছে এবং এটি তার নিচের রেঞ্জ থেকে ফিরে এসেছিল। এটি বলিঞ্জার ব্যান্ডের মাঝখানে রেখেছে। এছাড়াও, আরএসআই সূচকটি ডাউনসাইডের দিকে ইশারা করছে।
অন্যদিকে আপওয়ার্ড জিগজ্যাগ প্যাটার্নটি এখনও তৈরি হয়নি। সুতরাং আমি মনে করি দামটি ক্রমবর্ধমান বৃদ্ধি চলতে থাকবে, গাতকাল থেকে প্রায় 1712 এর কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। যদি বলিঞ্জার ব্যান্ডের মাঝের লাইনের মধ্য দিয়ে দামটি ব্যর্থ হয়, তবে এটি প্রায় 1696 এর নীচের চ্যানেলে চলে যাবে। তারপরে চ্যানেলটি থেকে বেরিয়ে নীচের দিকে যেতে পারে। তবে আমি এখনও শর্ট ডিল ওপেন করার পরামর্শ দিচ্ছি না।
[ATTACH=CONFIG]10872[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ গোল্ড এর প্রাইজ মুভমেন্ট কিছুটা নেতিবাচক। শক্তিশালী মার্কিন ডলারের কাছে মূল্যবান ধাতু ডুবে যাচ্ছে। কেননা সোনার চাহিদা হ্রাস পাচ্ছে এবং বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদ কিনতে আর আত্মবিশ্বাস পায় না। অনেক দেশ ইতোমধ্যে পৃথক পৃথক ব্যবস্থায় এটাকে আরো সহজ করেছে যা মূল মূল্যবান ধাতুটিকে আরো প্রভাবিত করছে। গোল্ড এর হিসাবে, আমি দিনের বেলাতে কোনও প্রবল মুভমেন্ট আশা করি না। ডাউনওয়ার্ড সংশোধন চলার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে মূল দৃশ্যটি হল আপওয়ার্ড ট্রেন্ডটি নতুন করে প্রান পাবে। একটি সম্ভাব্য রিভার্সেল পজিশন 1675 লেভেলে অবস্থিত। আমি 1715 এবং 1725কে লক্ষ্য করে এই পয়েন্টের ওপরে বাই ডিল খুলতে যাচ্ছি। অবশ্যই আরোএকটি বিকল্প দৃশ্য আছে - দাম কমতে থাকবে। এই জাতীয় ক্ষেত্রে, দামটি 1675 এর নীচে নেমে কনসোলিডেট হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সুতরাং গোল্ড আউন্স প্রতি 1665 এবং 1655 ডলার ঘরে যেতে পারে।
[ATTACH=CONFIG]10873[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]10973[/ATTACH]
গোল্ড 1712.00 লেভেলের উপরে ট্রেডিং করছে। আমি 1719.00 থেকে আপওয়ার্ড প্রবণতাটি বাড়াবে এবং সম্ভবত 1722.00 বা 1728.00 এর লেভেলে দাম পৌঁছানোর প্রত্যাশা করছি। দাম 1710.00 এর নীচে থাকলে এটি 1700.00 এবং এমনকি 1692.00 তে নেমে যেতে পারে।
এই পেয়ারটি ডেইলী পিভট লেভেল 1701.00 এবং ট্রেন্ড লাইনের নীচে। ইন্ডকেটর আপট্রেন্ড দেখাচ্ছে। যাইহোক, আমি 1719.00 তেএ একটি ব্রেকআউট আশা করি। অন্যথায়, একটি পুলব্যাক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]11063[/ATTACH]
হাজার বছর ধরে পৃথিবীতে মূল্যবান ধাতু হিসেবে স্বর্ণের কদর রয়েছে। সংকটকালীন সময়ে স্বর্ণে বিনিয়োগকে মানুষ নিরাপদ মনে করে থাকে। বিশ্বব্যাপী নভেল করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের ফলে স্বর্ণ কেনার দিকে ঝুঁকছে মানুষ। এ বছরের এপ্রিলের শুরু থেকে মে মাসের ২০ তারিখ পর্যন্ত সবচেয়ে জনপ্রিয় গোল্ড এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড এসপিডিআর গোল্ড ট্রাস্টে ৮০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করা হয়েছে। কেননা করোনা ভাইরাসের প্রভাবে বৈশ্বিক অর্থনীতি বিপর্যস্ত অন্যদিকে চাপের মুখে রয়েছে কাগুজে মুদ্রা। এক্ষেত্রে মূল্যবান ধাতুর মধ্যে স্বাচ্ছন্দ্য খুঁজছে মানুষ। ব্যাংক অব আমেরিকা মেরিল লিঞ্চের কমোডিটিজ অ্যান্ড ডেরিভেটিভস রিসার্চের প্রধান ফ্রান্সিসকো ব্লানচ বলেন, ফেডারেল রিজার্ভ বর্তমানে অর্থনীতিতে প্রচুর পরিমাণে নগদ অর্থ সরবরাহ করছে, যার প্রভাবে মুদ্রার মান কমছে। আর এ কারণেই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে স্বর্ণের চাহিদা বাড়ছে। কাগুজে মুদ্রার মানের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস ক্রমশ কমছে আর তাছাড়া তাদের অন্য কোথাও বিনিয়োগ করার খুব বেশি সুযোগও নেই।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]11131[/ATTACH]
আজকে গোল্ড একটি রেঞ্জ এর মধ্যে ট্রেডিং করছে। মূল্যবান ধাতুটি গতকালের ক্লোজিং লেভেল থেকে সামান্য নীচে রয়েছে। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান ঝুঁকির কারনে গোল্ডকে কিছুটা চাপের মধ্যে ফেলেছে কারণ বিশ্বজুড়ে দেশগুলি পৃথকীভাবে লকডাউন শিথিল করছে। একই সময়ে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান শহরগুলিতে সহিংস আন্দোলন এই মূল্যবান ধাতুকে দাম হ্রাস থেকে রক্ষা করছে। গোল্ড এর ক্ষেত্রে, আমি এই উপকরনটির তেমন মুভমেন্ট আশা করি না। তা ছাড়া, একটি মাঝারি ডাউনওয়ার্ড কারেক্টশন হবার সম্ভাবনা রয়েছে। সামগ্রিকভাবে আমি গোল্ড এর আপওয়ার্ড ট্রেন্ডটি চলুক প্রত্যাশা করছি। গোল্ড এখনও বুলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অনুমানিক বিপরীত ট্রেন্ডটি 1705 এর লেভেলে অবস্থিত। আমি 1755 এবং 1775 কে লক্ষ্য নিয়ে এই পজিশনের উপরে কিনতে যাচ্ছি।
বিকল্পভাবে, দাম কমে গেলে, 1705 থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে এবং সংশোধন হবে। তখন লক্ষ্য হবে আউন্স প্রতি 1685 এবং 675 ডলারে।
-
1 Attachment(s)
[attach=config]11162[/attach]
আজকেও গোল্ড একটি অপেক্ষাকৃত সংকীর্ণ পরিসরে ট্রেডিং করছে এবং গতকালের ক্লোজিং লেভেলের কাছাকাছি থেকে গেছে। বুধবার এই মূল্যবান ধাতুটি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়ে সর্বশেষ সাপ্তাহিক ট্রেডিং সেশনের নীচে পৌঁছেছিল। বর্তমানে মার্কেটে ঝুঁকির কারনে গোল্ড কিছুটা চাপে আছে। যদিও বিশ্বজুড়ে লকডাউন হবার যাবার কারনে দামী ধাতুর উপরে অতিরিক্ত চাপ এসেছিল। বর্তমানে কোভিড -১৯ লকডাউনের পরে বেশিরভাগ ব্যবসায় চালু হয়েছে। গোল্ড এর ক্ষেত্রে, দিনের প্রথমার্ধে একটি ছোট্ট আপওয়ার্ড সংশোধন হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। সামগ্রিকভাবে এখন ডাউনওয়ার্ড মুভমেন্ট অগ্রাধিকার পাচ্ছে। গোল্ড ধীরে ধীরে বিয়ারের নিয়ন্ত্রণে চলে আসছে। একটি অনুমানিক বিপরীতমুখী অবস্থান 1715 এর লেভেলে অবস্থিতi আমি 1685 এবং 1655 লেভেল দুটিকে টার্গেট করে এই সিগনালের নীচে সেল ডিল খুলতে যাচ্ছি। বিকল্পভাবে দাম বাড়তে পারে, 1715 লেভেলের উপরে গিয়ে স্থির হতে পারে। এই জাতীয় ক্ষেত্রে দাম আউন্স প্রতি 1725 এবং 1728 ডলার লেভেলে পৌঁছতে পারে।
-
1 Attachment(s)
হ্যালো ফোরামে ট্রেডার ভাইয়েরা,
আসুন প্রতি ঘন্টার টাইম-ফ্রেমে গোল্ড এর বিশ্লেষণ করা যাক। আজকে গোল্ড ১৪ দিনের অস্থিরতায় ২৪ ডলার উঠানামা করেছে। অস্থিরতার ভিত্তিতে ট্রেডিং রেঞ্জটির উপরের সীমানা 1717.29 এ রয়েছে। ট্রেডিং রেঞ্জের নিম্ন সীমানা 1679.23 লেভেলে। এই উপকরণটির জন্য রেজিস্ন্সে লেভেলটি 1706.96 এ রয়েছে। যদি বুলিশ রেজিস্টেন্স লেভেলের উপরে ছড়িয়ে পড়ে এবং একত্রিত করতে পরিচালিত হয় তবে দামটি 1717.29 এলাকাটি পরীক্ষা করতে পারে। 1693.45 এর সাপোর্টলেভেলে ব্রেকআউট হওয়ার ক্ষেত্রে, দামটি 1679.22 এ নেমে যেতে পারে।
[ATTACH]11214[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]11242[/ATTACH]
প্রতি ঘন্টা চার্টে গোল্ড এর টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস।
আপট্রেন্ড এর লক্ষ্যগুলি নিম্নরূপ:
প্রথম রেজিস্টেন্স লেভেলটি 1734.40, দ্বিতীয় রেজিস্টেন্স লেভেলটি 1742.15 এবং তৃতীয় রেজিস্টেন্স লেভেলটি 1749.89 তে রয়েছে।
ডাউনট্রেন্ড এর লক্ষ্যগুলি নিম্নরূপ:
পিভট লেভেলটি 1728.05 তে রয়েছে; প্রথম সাপোর্ট লেভেলটি 1718.80, দ্বিতীয় সাপোর্ট লেভেলটি 1711.02 এ, এবং তৃতীয় সাপোর্ট লেভেলটি 1703.14 তে রয়েছে।
এই পেয়ারটি আপওয়ার্ড চ্যানেলে এবং 50, 100 এবং 200-দিনের এক্সপেনশিয়াল মুভিং এভারেজের (ЕМА) উপরে ট্রেড করছে।
সেশনের শুরুতে বিয়ার কিছুটা নীচে চলে গেছে, তাই এটা এখনও পর্যন্ত পিভট লেভেলের নীচে স্থায়ী হতে পারেনি। বর্তমানে, একটি আপওয়ার্ড পুলব্যাক শুরু হযয়েছে। গতকাল থেকে প্রাইস যদি উপরে থাকে তবে আপট্রেন্ডটি আবারও শুরু হবে।
প্রাইস পাইভট লেভেলের নীচে একত্রিত হলে, আমি 50-দিনের এক্সপেনসিয়াল মুভিং এভারেজ (লাল রেখা) থেকে রিবাউন্ডে পেয়ারটিকে বাই করার চেষ্টা করতে পারি।
-
1 Attachment(s)
আন্তর্জাতিক বাজারে কয়েকদিন ধরে প্রতি আউন্স স্বর্ণ ১ হাজার ৭৩০ ডলারের ওপরে বিক্রি হচ্ছে। এ ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ কার্যদিবসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৭৩৩ ডলারের সামান্য বেশি। যদিও আগের দিনের তুলনায় মূল্যবান ধাতুটির দাম কিছুটা কমে এসেছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনা মহামারীর সময় শেয়ারবাজারের টালমাটাল অবস্থা ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক শ্লথতা স্বর্ণের বাজারকে দীর্ঘমেয়াদে চাঙ্গা রেখেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে গতকাল ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি আউন্স স্বর্ণ ১ হাজার ৭৩৩ ডলার ৩০ সেন্টে বিক্রি হয়। আগের দিনের তুলনায় মূল্যবান ধাতুটির দাম দশমিক ৪ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে স্পট মার্কেটে এদিন প্রতি আউন্স স্বর্ণ বিক্রি হয় ১ হাজার ৭২৭ ডলার ২৪ সেন্টে। আগের দিনের তুলনায় স্বর্ণের স্পটমূল্য অপরিবর্তিত ছিল।
গত সপ্তাহে কর্মসংস্থান খাতের ইতিবাচক তথ্য দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। করোনা মহামারীর সময়ও দেশটিতে নতুন অনেক কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে। তবে এ খবর শেয়ারবাজারকে চাঙ্গা করতে পারেনি। বৃহস্পতিবার দেশটির তিনটি প্রধান শেয়ার সূচকে মন্দা ভাব বজায় ছিল। মধ্য মার্চের পর এদিন দেশটিতে শেয়ার সূচকে সর্বোচ্চ পতন দেখা গেছে।
এদিকে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ জানিয়েছে, করোনা মহামারীর ধাক্কা সামলে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের জন্য অনেক সময় লাগবে। এ কারণে ফেডের বর্তমান সুদহার দীর্ঘমেয়াদে অপরিবর্তিত থাকতে পারে। একদিকে শেয়ার সূচকে নিম্নমুখী প্রবণতা, অন্যদিকে ফেডের এমন অবস্থান—এ দুইয়ের জের ধরে স্বর্ণের দাম তুলনামূলক চাঙ্গা রয়েছে।
অথচ মার্চেও স্বর্ণের বাজার মন্দার মধ্য দিয়ে গেছে। আন্তর্জাতিক বাজারে ১৬ মার্চ প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম কমে তিন মাসের সর্বনিম্নে নেমেছিল। ওইদিন প্রতি আউন্স স্বর্ণ বিক্রি হয় ১ হাজার ৪৫০ ডলার ৯৮ সেন্টে। তিন মাসের কম সময়ের মধ্যে ঘুরে দাঁড়িয়েছে মূল্যবান ধাতুটির বাজার পরিস্থিতি। বর্তমানে প্রতি আউন্স স্বর্ণ ১ হাজার ৭৩০ ডলারের ওপরে বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ, তিন মাসের কম সময়ের ব্যবধানে স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ২৮০ ডলারের বেশি বেড়েছে। সর্বশেষ কার্যদিবসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রতি আউন্স রুপা বিক্রি হয়েছে ১৭ ডলার ৬৪ সেন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৪ শতাংশ কম। এদিন প্লাটিনামের দাম দশমিক ২ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৮১২ ডলার ৩৭ সেন্টে দাঁড়িয়েছে। আর প্রতি আউন্স প্যালাডিয়াম বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৯২১ ডলার ২২ সেন্টে।
[ATTACH=CONFIG]11251[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]11300[/ATTACH]
Gold আমার সবচেয়ে প্রিয় ট্রেড। মনটাকে রোবট করে ফেলাইছি, মার্কেটে এন্ট্রি নেওযার পরে আর হাত দেওয়া যাবে না। এন্ট্রি যখন নিচ্ছি টার্গেট টার্চ করবে। আমার এন্ট্রির SL-1735, TP-1708 হোউক সে SL. টার্চ বা T.P টার্চ, টার্চতো হবেই। ভাবছিলাম ক্লোজ করে ফেলবো এখন আর ক্লোজ করবোনা। যা হয় হোক
-
1 Attachment(s)
নভেল করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারী অর্থনীতির গতি শ্লথ করে ভয়াবহ রকমের অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে। এ অনিশ্চিত পরিস্থিতি বিনিয়োগকারীদের স্বর্ণের প্রতি আগ্রহ বাড়িয়ে তুলেছে। বাড়তির দিকে রয়েছে মূল্যবান ধাতুটির দাম। করোনা মহামারী সহসাই দূর হওয়ার কোনো দৃশ্যমান লক্ষণ এখনো দেখা মেলেনি। বরং সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ইন্দো-চীন সীমান্ত সংঘাত, ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা। সব মিলিয়ে আগামী দিনগুলোয় বিশ্ব অর্থনীতির অনিশ্চিত পরিস্থিতি বহাল থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। এ অনিশ্চয়তায় স্বর্ণের দাম বর্তমানের তুলনায় আরো বাড়তে পারে। এমনকি এক বছরের মধ্যে স্বর্ণের আউন্স ২ হাজার ডলারে উন্নীত হওয়ার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে। মার্কিন বহুজাতিক বিনিয়োগ ব্যাংক গোল্ডম্যান স্যাকসের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে এ পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে।
[ATTACH]11339[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
বছরের শুরু থেকে পর্যায় ক্রমে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে স্বর্ণের দাম, এখন আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়ে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম রেকর্ড ১৭৫০ ডলার ছাড়িয়ে যায়। তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, ফেব্রুয়ারি- মার্চে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দামে পতন হলেও সম্প্রতি আবার বাড়তে শুরু করেছে। সোমবার দাম বাড়ার প্রেক্ষিতে গত এক সপ্তাহে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েছে দুই শতাংশের ওপরে। গত বছরের শেষের দিকে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল ১৪৫৪ ডলার। এরপর করোনা ভাইরাসের প্রকোপের মধ্যে ফেব্রুয়ারিতে ১৬৬০ ডলারে উঠে যায়। তবে মার্চে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দামে বড় পতন হয়। এক ধাক্কায় দাম কমে প্রতি আউন্স ১৪৬৯ ডলারে নেমে আসে। মার্চে দরপতন হলেও আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম ঘুরে দাঁড়াতে বেশি সময় নেয়নি। হু হু করে দাম বেড়ে মে মাসে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম রেকর্ড ১৭৪৮ ডলারে উঠে যায়। এরপর ছোট খাটো উত্থান-পতন হলেও গত এক সপ্তাহে স্বর্ণের দামে বড় উত্থান হয়েছে।
[ATTACH]11347[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
Xauusd টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস,২৩শে জুন ২০২০
হ্যালো ফোরাম ট্রেডার ভাইয়েরা,
সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স এর উপর ভিত্তি করে m15 এর টাইমফ্রেমে গোল্ড এর বিশ্লেষণ করছি। যেহেতু পিভট লেভেলটি 1753.42 এ রয়েছে। প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় রেজিস্টেন্স লেভেলটি যথাক্রমে 1764.01, 1773.76 এবং 1784.35 এ রয়েছে। এদিকে, প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় সাপোর্ট লেভেলটি যথাক্রমে 1743.67, 1733.08 এবং 1723.33 এ রয়েছে। আজকের ট্রেডিংয়ের শুরুতে, দামটি মূল পিভট লেভেল থেকে উপরে ছিল। অতএব, আজ বাই ডিল খোলাই ভাল। বর্তমানে এই পেয়ারটি মুল পিভট লেভেলের নিকটে, 1754.01 এ ট্রেড করছে। সুতরাং, যদি এই মুহূর্তে কোনও নিম্নমুখী ব্রেকআউট না থাকে এবং দাম এই লেভেলের উপরে থেকে যায় তবে আপট্রেন্ডটি1764.01 এর প্রথম রেজিস্টেন্স লেভেলে সাথে সাথে টার্গেট করে মুভ করতে পারে। অন্যথায়, যদি নিম্নগামী ব্রেকআউট হয় এবং পেয়ারটি পিভট লেভেলে নীচে স্থির হয় তবে দামটি প্রথম সাপোর্ট লেভেলে 1743.67 ্এ সাথে সাথে টার্গেট করে ডাউনন্ট্রেন্ডে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
[attach]11354[/attach]