JPY Strong = AUD Strong
JPY Strong = USD,CHF Week slightly
জাপানী ইয়েন বাড়লে বাড়বে অস্ট্রেলিয়ান ডলার আর একি সাথে কমবে সুইচ ফ্রাঙ্ক আর মার্কিন ডলার।
Printable View
JPY Strong = AUD Strong
JPY Strong = USD,CHF Week slightly
জাপানী ইয়েন বাড়লে বাড়বে অস্ট্রেলিয়ান ডলার আর একি সাথে কমবে সুইচ ফ্রাঙ্ক আর মার্কিন ডলার।
Jpy কারেন্সিটা খুবই মজার। এই কারেন্সিতে ট্রেড করে অনেক আয় করলাম যা লস করছি usd কারেন্সিতে। আমি পরামর্শ দিব সবাইকে এই কারেন্সিতে চোখ রাখার জন্য। কারন কারেন্সীটার সাথে যেই পেয়ার তৈরি হয় তারা খুব ভালো মুভ করে।
Jpy কারেন্সিটা খুবই মজার। এই কারেন্সিতে ট্রেড করে অনেক আয় করলাম যা লস করছি usd কারেন্সিতে। আমি পরামর্শ দিব সবাইকে এই কারেন্সিতে চোখ রাখার জন্য। কারন কারেন্সীটার সাথে যেই পেয়ার তৈরি হয় তারা খুব ভালো মুভ করে।
এই পেয়ারে ট্রেড করার আর একটা সুবিধাজনক দিক হল তা আপনার একাউন্টের মার্জিন লেভেল খুব কম ব্যবহার করে। মানে আপনার একাউন্ট সুরক্ষিত রাখার পক্ষে ভাল। যাই হোক মাঝে মাঝে অযথা ভোলাটাইল থাকে এই পেয়ার তাই কিছুটা সাবধানে ট্রেড করবেন।
ভাই আসল কথা হল আপনি যে পিয়ারে ট্রেড করেননা কেন আপনি যদি নিজের দক্ষতার মাধ্যমে সঠিক ভাবে ট্রেড করে প্রতিটি ট্রেড প্রফিটেবল করে তুলেন।তাহলে কোন পিয়ার অর্থাৎ কারেন্সি অপ্রিয় বা অসুবিধা মনে হবে না।আমি মনে করি একটি পিয়ার অর্থাৎ কারেন্সির অবস্তা খারাপ থাকলে আপর পিয়ার অর্থাৎ কারেন্সির অবস্তা ভাল থাকে তখন আমি উক্ত পিয়ার অর্থাৎ কারেন্সিতে ট্রেড করে থাকি।তাই আমার কাছে সব মেজর পিয়ার অর্থাৎ কারেন্সির মূল্য সমান।
Jpy এর অবস্থাআমাদের খুবই মজার। jpy এই কারেন্সিতে ট্রেড করে অনেক আয় করলাম যা লস করছি usd কারেন্সিতে। আমি পরামর্শ দিব সবাইকে এই কারেন্সিতে ট্রেড করার জন্য। কারণ কারেন্সীটার সাথে যেই পেয়ার তৈরি হয় তারা খুব ভালো মুভ করে।
জাপানের কারেন্সি বেশ ভাল ট্রেড ফেয়ার । এই কারেন্সি প্রায় উঠানামা করে । ভাই অন্য ফেয়ার এর চেয়ে jpy অনেক ভাল । জাপানি ইয়েন বাড়লে বারবে অস্ট্রিলিয়ান ডলার আর কমবে সুউস ফ্রান্ক এবং usd ডলার ।
ফরেক্স মার্কেট এ যখন জেপিওয়াই এর দাম বাড়তে থাকে তার সাথে সাথে এইউডির দামো বাড়তে থাকে অপ র দিকে ইউএসডি ও সিএইচ এফ এর দাম কমতে থাকে। তাই জেপিওয়াই শক্তিশালী হলে এইউডি শক্তিশালি হয়।অপ র দিকে ইউএসডি ও সিএইচ এফ দুর্বল হয়ে পরে।
ডলারের প্রভাবের কথা বলতে গেলে ফরেক্স মার্কেটটাই আসলে ডলার নিয়ে কারবার।যেদেশের কারেন্সি যেভাবে থাকুক না কেন আমরা সহজেই এক কথায় ডলার ব্যবসা বলে থাকি।যা আমাদের ডলারের প্রভাব সর্ম্পকে বিভিন্ন কারেন্সি পেয়ারের অবস্থানটা ব্যক্ত করে।
বর্তমানে jpy এর বিপরীতে ডলার শক্তি শালি হচ্ছে। আমার মনে হয় এই ট্রেন্ড ধরে ১ হাজার পিপস উঠার সম্বভ না আছে। ফরেক্স মার্কেটে ইয়েন খুবই একটি ভাল কারেন্সি এই কারেন্সিতে ট্রেড করলে আমার লস খুবই কয়েছে। তাই ফরেক্স মার্কেটে ইয়েনের অবস্হান অনেক ভাল।
আমি আপনার সাথে একমত। ফরেক্স মার্কেটে মুদ্রাগুলো জোড়ায় জোড়ায় থাকে বলে এক কারেন্সির সাথে অন্য কারেন্সির সম্পর্কে পরিলক্ষিত হয়। যেমন জাপানী ইয়েনের মান বাড়লে অস্ট্রেলিয়ান ডলারও কিছুটা পজিটিভ মুডে থাকে অপরদিকে ইউএসডি এবং সুইচ ফ্রান্ক এর অবস্থা একটু দুর্বলতায় থাকে বলে মনে হয়।
জেপিওয়াই শক্তিশালী হলে এইউডি শক্তিশালি হয় । অপর দিকে ইউএসডি ও সিএইচ এফ দুর্বল হয়ে পরে । আমাদের ডলারের প্রভাব সর্ম্পকে বিভিন্ন কারেন্সি পেয়ারের অবস্থানটা ব্যক্ত করে । জাপানি ইয়েন বাড়লে বারবে অস্ট্রিলিয়ান ডলার আর কমবে সুউস ফ্রান্ক এবং usd ডলার ।
গতকাল জাপানের মন্ত্রিপরিষদ কার্যালয় থেকে প্রকাশিত সংশোধিত পরিসংখ্যান অনুসারে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের ২ দশমিক ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি থেকে জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে দেশটির জিডিপি প্রবৃদ্ধি বার্ষিক ২ দশমিক ৫ শতাংশ হারে সংকুচিত হয়েছে, যা ২০১৪ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের পর সর্বোচ্চ সংকোচন। যা চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে জাপানের অর্থনীতিতে চার বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ সংকোচন হিসাবে দেখা হচ্ছে। কোম্পানিগুলোর ব্যয় হ্রাস অর্থনীতিকে সংকুচিত করেছে। এ পরিস্থিতি মন্থর বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি ও বাণিজ্য উত্তেজনায় সংগ্রামরত রফতানি নির্ভর দেশটির আগামী বছরের বিনিয়োগ পূর্বাভাস হ্রাসের আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে। বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতিটির পতনে এশিয়া এবং ইউরোপেও মন্থর গতিশীলতার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। চীন ও অস্ট্রেলিয়ার সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে প্রবৃদ্ধি শ্লথ হতে দেখা গেছে, যা চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যযুদ্ধের প্রভাব-সংক্রান্ত উদ্বেগ বাড়িয়ে তুলছে।
দীর্ঘদিন ধরেই অর্থনীতির মন্থর গতি নিয়ে বিপাকে রয়েছে জাপান। তবে জাপানের ক্রাউন প্রিন্স নারুহিতোর রাজ্যাভিষেক উপলক্ষে ১০ দিনের নজিরবিহীন ছুটি এ অবস্থার কিছুটা পরিবর্তন আনবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ছুটি বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতিটিকে অন্তত স্বল্পমেয়াদে হলেও উদ্দীপ্ত করবে বলে আশা করা হচ্ছে। আর মাত্র তিনদিন পর ২৭ এপ্রিল থেকে ৬ মে পর্যন্ত রাজ্যাভিষেক উপলক্ষে ছুটি থাকছে জাপানে। এ দীর্ঘ ছুটি থেকে দেশের ভাটিখানা, হোটেল, খুচরা বিক্রেতা, রেস্তোরাঁ ও রেল অপারেটর—সবাই লাভবান হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ ১০ দিন জাপানের ব্যাংক, স্কুল, সরকারি দপ্তর ও বহু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হবে।