aud/nzd লাইভ ট্রেডিং নিয়ে আলাপচারিতা
Printable View
aud/nzd লাইভ ট্রেডিং নিয়ে আলাপচারিতা
aud/nzd stocastic (5,3,3) এবং adx (14) এর উপর ভিত্তি করে আজকের সন্ধ্যার এনালাইসিস
stocastic (5,3,3)
মেইনঃ 61.00
সিগনালঃ67.47
adx (14)
adx:34.67
+di : 23.29
-di : 10.67
সুতরাং আমরা দেখতে পাচ্ছি
মার্কেট ট্রেন্ডঃ bullish
টাইমফ্রেমঃ ১৫ মিনিট
aud/nzd stocastic (5,3,3) এবং adx (14) এর উপর ভিত্তি করে আজকের রাতের এনালাইসিস
stocastic (5,3,3)
মেইনঃ 66.67
সিগনালঃ67.86
adx (14)
adx:19.54
+di : 17.80
-di : 14.18
সুতরাং আমরা দেখতে পাচ্ছি
মার্কেট ট্রেন্ডঃ ranging
টাইমফ্রেমঃ ১৫ মিনিট
AUD/USD
Pivot: 0.7515
preference: short positions below 0.7515 with targets @ 0.7450 & 0.7430 in extension.
Alternative scenario: above 0.7515 look for further upside with 0.7535 & 0.7570 as targets.
Comment: the RSI lacks upward momentum.
Tme Frame : 30M
আমি পতিনিওত এ খানে টেড দিয়ে থাকে আমার মনে হয়াছে এ মাকেট টী সাধারনত দুপুর ১ টা থেকে৩ দিকে ভাক থাকে | আপনি পরিক্ষা করে দেকতে পারেন|
অস্ট্রেলিয়ান ডলারের গত ২ সপ্তাহের নিউজগুলোর দিকে খেয়াল করলে আমরা দেখতে পাই , অস্ট্রেলিয়ান ডলারের প্রান্তিক সিপিআই রিপোর্ট এবং লেবার মার্কেট নিউজ যথেষ্ট ভালো, বেকারত্বের হার ও কমেছে। এই সপ্তাহের ৫ তারিখ অস্ট্রেলিয়ান ডলারের মনিটারি পলিসি প্রকাশ হবে। আমরা আমাদের আগের পোস্টগুলো থেকেই জেনেছি যে , লেবার মার্কেট নিউজ এবং সিপি সিপিআই রিপোর্টগুলো ইনফ্ল্যাশনে কতটা গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে। যেহেতু আমেরিকা এবং চায়নার ট্রেড ডিলে আপাতত এখন পর্যন্ত কোনো ট্যারিফ এপ্লাই হয়নি ( ট্যারিফ এপ্লাই হলে অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড উভয়েই বিপদে পরবে ) তাই আগামীকালকের মনিটারি পলিসি পরিবর্তনের সম্ভাবনা আছে, এবং আশা করা যায় আমরা হকিশ স্টেটমেন্ট পাবো এবং নেক্সট রেট বাড়ানোর ব্যাপারে কথা শুনবো । সেই হিসেবে মার্কেট অস্ট্রেলিয়ান ডলারের পক্ষে বেশ প্রাইজড ইন হয়ে থাকার সম্ভাবনা আছে ।
[ATTACH]7109[/ATTACH][ATTACH]7109[/ATTACH]
অপরদিকে , নিউজিল্যান্ড ডলারের আপাতত তেমন মেজর কোনো নিউজ নেই । গত মাসের কনজিউমার কনফিডেন্স রিপোর্ট আগের তুলনায় ড্রপ করায় নিউজিল্যান্ড ডলার বেশ চাপে আছে ।
যদি আমেরিকা চায়নার উপর নতুন করে কোনো ট্যারিফ এপ্লাই করে তবে সেক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড উভয়েই বিপদে পরার সম্ভাবনা আছে । সেক্ষেত্রে মনিটারি পলিসি পরিবর্তিত হলে অস্ট্রেলিয়ান ডলার কিছুটা সাপোর্ট পেলেও নিউজিল্যান্ড ডলার আরো বেশি ড্রপ করতে পারে ।
[ATTACH]7109[/ATTACH]
এই রিপোর্ট লেখার সময় AudNzd পেয়ারটি 1.0485 অবস্থানে আছে। পেয়ারটির সাপ্তাহিক এবং মাসিক চার্ট খেয়াল করলে আমরা দেখতে পায়, ফ্ল্যাশ ক্রাশের কারনে ধশ নামলেও পেয়ারটি বুলিশ সাইন দিয়ে পিনবার ক্রিয়েট করে বেশ খানিকটা আপ ( 1.0670 পর্যন্ত ) হয়েছিলো । পেয়ারটি আবারো কিছুটা ডাউন হয়ে মাইনর সাপোর্ট এরিয়াতে অবস্থান করছে । পেয়ারটির পরবর্তী শক্তিশালো সাপোর্ট আছে 1.0410-1.0430 এরিয়াতে। সেই হিসেবে বর্তমান পজিশন থেকে আমরা 1.0400 এরিয়াতে স্টপলস দিয়ে বাই মুডে থাকতে পারি। আমাদের প্রাথমিক টার্গেট হতে পারে রিসেন্ট হাই 1.0670 পর্যন্ত । এরপর 1.0750 এবং সর্বশেষ 1.0920 পর্যন্ত ..
অস্ট্রেলিয়ান ডলারের গত ২ সপ্তাহের নিউজগুলোর দিকে খেয়াল করলে আমরা দেখতে পাই , অস্ট্রেলিয়ান ডলারের প্রান্তিক সিপিআই রিপোর্ট এবং লেবার মার্কেট নিউজ যথেষ্ট ভালো, বেকারত্বের হার ও কমেছে। এই সপ্তাহের ৫ তারিখ অস্ট্রেলিয়ান ডলারের মনিটারি পলিসি প্রকাশ হবে। আমরা আমাদের আগের পোস্টগুলো থেকেই জেনেছি যে , লেবার মার্কেট নিউজ এবং সিপি সিপিআই রিপোর্টগুলো ইনফ্ল্যাশনে কতটা গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে। যেহেতু আমেরিকা এবং চায়নার ট্রেড ডিলে আপাতত এখন পর্যন্ত কোনো ট্যারিফ এপ্লাই হয়নি ( ট্যারিফ এপ্লাই হলে অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড উভয়েই বিপদে পরবে ) তাই আগামীকালকের মনিটারি পলিসি পরিবর্তনের সম্ভাবনা আছে, এবং আশা করা যায় আমরা হকিশ স্টেটমেন্ট পাবো এবং নেক্সট রেট বাড়ানোর ব্যাপারে কথা শুনবো । সেই হিসেবে মার্কেট অস্ট্রেলিয়ান ডলারের পক্ষে বেশ প্রাইজড ইন হয়ে থাকার সম্ভাবনা আছে ।
[ATTACH]7280[/ATTACH]
অপরদিকে , নিউজিল্যান্ড ডলারের আপাতত তেমন মেজর কোনো নিউজ নেই । গত মাসের কনজিউমার কনফিডেন্স রিপোর্ট আগের তুলনায় ড্রপ করায় নিউজিল্যান্ড ডলার বেশ চাপে আছে ।
যদি আমেরিকা চায়নার উপর নতুন করে কোনো ট্যারিফ এপ্লাই করে তবে সেক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড উভয়েই বিপদে পরার সম্ভাবনা আছে । সেক্ষেত্রে মনিটারি পলিসি পরিবর্তিত হলে অস্ট্রেলিয়ান ডলার কিছুটা সাপোর্ট পেলেও নিউজিল্যান্ড ডলার আরো বেশি ড্রপ করতে পারে ।
[ATTACH]7281[/ATTACH]
এই রিপোর্ট লেখার সময় AudNzd পেয়ারটি 1.0485 অবস্থানে আছে। পেয়ারটির সাপ্তাহিক এবং মাসিক চার্ট খেয়াল করলে আমরা দেখতে পায়, ফ্ল্যাশ ক্রাশের কারনে ধশ নামলেও পেয়ারটি বুলিশ সাইন দিয়ে পিনবার ক্রিয়েট করে বেশ খানিকটা আপ ( 1.0670 পর্যন্ত ) হয়েছিলো । পেয়ারটি আবারো কিছুটা ডাউন হয়ে মাইনর সাপোর্ট এরিয়াতে অবস্থান করছে । পেয়ারটির পরবর্তী শক্তিশালো সাপোর্ট আছে 1.0410-1.0430 এরিয়াতে। সেই হিসেবে বর্তমান পজিশন থেকে আমরা 1.0400 এরিয়াতে স্টপলস দিয়ে বাই মুডে থাকতে পারি। আমাদের প্রাথমিক টার্গেট হতে পারে রিসেন্ট হাই 1.0670 পর্যন্ত । এরপর 1.0750 এবং সর্বশেষ 1.0920 পর্যন্ত ..
[attach]8461[/attach]
audnzd পেয়াররে চার্ট টি দেখুন, ধরা যায় পেয়ার টি দির্ঘদিন ধরে ডউন ট্রেন্ড ধরে চলছে- (আমি ট্রেন্ড লাইন এর টাচিং পয়েন্ট গুল মেনশন করে দিয়েছি), এখন রিসেন্ট প্রাইস এরদিকে লক্ষ করলে দেখতে পাচ্ছি প্রাইস একটা ডিসেন্ডিং চ্যানেলের মধ্যে দিয়ে তার ডাউন ট্রেন্ড অব্যাহত রেকেছে, এখনও যেহেতু প্রাইস উক্ত চ্যানেল ব্রেক করতে পারেনি এবং প্রাইস সাপোর্ট রেসিস্টেন্স এর মধ্যে আটকে আছে, তাই আমাদের ওয়েট করতে হবে। প্রাইস যেদিকে ব্রেক করবে সেদিকে আমরা আমাদের নিজেদের স্ট্রেটিজি অনুযায়ী সিগ্নাল পেলেই এণ্টার হব। ধন্যবাদ সবাইকে,
[attach]8791[/attach]
সালাম আদাব সবাইকে।আশা করছি ভালোই আছেন সবাই। audnzd পেয়ারের একটা এনালাইসিস শেয়ার করছি, যার উইকলি চার্টে দেখা যাচ্ছে যে একটি ট্রেন্ড লাইন এটি ব্রেক করে নিচে নেমে গিয়েছিল।আরেকটি জোনও দেখা যাচ্ছে ব্রেক করেছে।মার্কেট এখন রিটেস্ট নিচ্ছে।কনফারমেশন যদি পেয়ে যান আর আপনার ধারনা আমার ধারনার সাথে মিলে গেলে সেল পজিশন খুলে ফেলতে পারেন। আমি চার্ট দেখি বড় টাইম্ফ্রেমে আর ট্রেড করি ওই টাইম্ফ্রেমে বা তার থেকে একধাপ ছোট টাইম্ফ্রেমে। যদিও এটা আমার ব্যাক্তিগত মতামত: বড় ফ্রেমে দেখলে বড় চিত্র দেখা যায়। লাভঃক্ষতি- ২ঃ১। মানিম্যানেজমেন্ট ঠিক রেখে ট্রেড করবেন।
ধন্যবাদ
[attach]8953[/attach]
ফোরমের ভাইয়েরা, আজ বৃহস্পতিবার audnzd পেয়ারের টেকনিক্যাল এনালাইসিস অনুসারে ডেইলি চার্টে দেখা যাচ্ছে যে একটি সাপোর্ট লাইন এটি ব্রেক করে উপরে উঠে গিয়েছিল।মার্কেট এখন রিটেস্ট নিচ্ছে।কনফারমেশন যদি পেয়ে যান আর আপনার ধারনা আমার ধারনার সাথে মিলে গেলে বাই পজিশন খুলে ফেলতে পারেন।তবে অবশ্যই মানিম্যানেজমেন্ট ঠিক রেখে ট্রেড করবেন। সবাইকে ধন্যবাদ
[ATTACH=CONFIG]9714[/ATTACH]
AudNzd পেয়ারটি বর্তমানে ১.০৪১৩ এরিয়াতে অবস্থান করছে। পেয়ারটির ডেইলি চার্টে খেয়াল করলে আমরা দেখতে পাই পেয়ারটি গতবছরের নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত টানা আপট্রেন্ড কন্টিনিউ করলেও নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে ডাউন হওয়া শুরু করে এবং টানা পড়তিতে প্রায় ৪৫০ পিপস মত ফল করে। নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ান ডলারের মেজর ইকোনোমিক নিউজগুলোর দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই : ১.নভেম্বরের ০৩ তারিখে প্রকাশিত রিটেইল সেলস রিপোর্ট বেশ খারাপ আসে।
২.নভেম্বরের ০৫ তারিখে প্রকাশিত ব্যাংক রেট অপরিবর্তনীয় থাকলেও তাদের নীতি নির্ধারকেরা মনিটারি পলিসিতে তুলনামূলক ডভিশ টোনে কথা বলে।
৩.নভেম্বরের ১৪ তারিখে প্রকাশিত লেবার মার্কেট নিউজ টানা খারাপ আসে (নতুন জবের সংখ্যা অনেকটা কমে এবং বেকারত্বের হার যথেষ্ট বেশি(৫% এর ও বেশি) আসে ।
৪.ডিসেম্বরের ০২ তারিখে প্রকাশিত বিল্ডিং এপ্রুভাল রিপোর্ট বেশ খারাপ আসে।
৫.ডিসেম্বরের ০৩ তারিখে প্রকাশিত নিউজে ব্যাংক রেট আবারো অপরিবর্তনীয় রাখে এবং আবা্রো মনিটারি পলিসিতে তুলনামূলক ডভিশ টোনে কথা বলে।
৬.ডিসেম্বরের ০৪ তারিখে প্রকাশিত প্রান্তিক জিডিপি পূর্বের তুলনায় এমনকি ফোরকাস্টের তুলনায়ও ফল করে।
৭.ডিসেম্বরের ০৫ তারিখে প্রকাশিত রিটেইল সেলস এবং ট্রেড ব্যালেন্স রিপোর্ট ও বেশ ফল করে। অপরদিকে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত নিউজিল্যান্ড ডলারের মেজর ইকোনোমিক নিউজগুলোর দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাইঃ ১.নভেম্বরের ০৫ তারিখে প্রকাশিত লেবার মার্কেট নিউজে নতুন জবের সংখ্যা কিছুটা কমলেও তা ফোরকাস্ট মতই আসে এবং বেকারত্বের হার কিছুটা বাড়লেও তা সহনীয় (০৫% এর কম ) পর্যায়ে ছিলো।
২.নভেম্বরের ১২ তারিখে প্রকাশিত কাংখিত প্রান্তিক মুদ্রাস্ফীতি ফোরকাস্টের তুলনায় কিছুটা কম আসলেও মোটামুটি ভালো ছিলো।
৩.নভেম্বরের ১৩ তারিখে প্রকাশিত অফিশিয়াল ক্যাশ রেট ১.০০% থেকে কমিয়ে ০.৭৫% করার কথা থাকলেও একদম শেষ মূহুর্তে এসে তারা রেট না কমিয়ে আগের রেট ১.০০% ই বহাল রাখে পাশাপাশি মনিটারি পলিসি এবং প্রেস কনফারেন্সে বেশ হকিশ টোনে কথা বলে।
৪.নভেম্বরের ২৬ তারিখে প্রকাশিত রিটেইল সেলস এবং কোর রিটেইল সেলস রিপোর্ট আগের তুলনায় অনেক বেশি ভালো আসে।
৫.ডিসেম্বরের ১৭ তারিখে প্রকাশিত বিজনেস কনফিডেন্স রিপোর্ট বেশ ভালো আসে।
৬.ডিসেম্বরের ১৯ তারিখে প্রকাশিত প্রান্তিক জিডিপি রিপোর্ট বেশ ভালো আসে। উপরের রিপোর্ট গুলো খেয়াল করলেই বোঝা যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ান ডলারের মেজর ইকোনোমিক নিউজ রিপোর্টগুলো টানা খারাপ আসা এবং অপরপক্ষে নিউজিল্যান্ড ডলারের মেজর ইকোনোমিক নিউজ রিপোর্টগুলো টানা অনেক বেশি ভালো আসার ফলে পেয়ারটি নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহের পর থেকে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত টানা ডাউনট্রেন্ডে ছিলো। কিন্তু পেয়ারটি ১.০৩৯০ এরিয়ার কাছাকাছি এসে রিভার্সাল নেবার চেষ্টা করছে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝির পর থেকে এখন পর্যন্ত ৪ ঘন্টার এবং ১ দিনের চার্ট খেয়াল করলে আমরা দেখতে পাচ্ছি পেয়ারটি শক্তিশালি ডাউনট্রেন্ডে থাকলেও ১.০৩৯০ এরিয়ার কাছাকাছি এসে বেশ স্ট্রাগল করছে। অতীতে আমরা ১.০৪০০ – ১.০৩৮০ এরিয়াটাকে বেশ কয়েকবার শক্তিশালী সাপোর্ট এরিয়া হিসেবে কাজ করতে দেখেছি। যেহেতু বর্তমানের ন্যায় অতীতেও এই এরিয়াটা বেশ শক্তিশালী সাপোর্ট এরিয়া হিসেবে কাজ করেছে তাই এই এরিয়াতে প্রোফিট টেকিং এর পরিমান ও অনেক বেশি হবার কথা। যেহেতু টেকনিক্যাললি পেয়ারটি বেশ ওভারসোল্ড অবস্থানে আছে তাই বর্তমান এরিয়া থেকে রিট্রেসমেন্টের সম্ভাবনাও আছে। এদিকে ডিসেম্বরের ১৯তারিখে প্রকাশিত অস্ট্রেলিয়ান ডলারের লেবার মার্কেট নিউজের দিকে খেয়াল করলে আমরা দেখতে পায়; নতুন জব ক্রিয়েটের সংখ্যা বেশ ভালো এমনকি বেকারত্বের হার ও বেশ খানিকটা কমেছে। যেহেতু বড়দিন এবং নববর্ষের বন্ধের কারনে মার্কেটে ভোলাটিলিটি অনেকটা কম, তাই এই নিউজের ইমপ্যাক্ট ও অতোটা মার্কেটে পরেনি। যেহেতু পেয়ারটি বর্তমানে খুবই শক্তিশালী সাপোর্ট এরিয়ার কাছাকাছি অবস্থান করছে তাই ক্যারি ট্রেডাররা সহ অনেকেই এখান থেকে প্রোফিট টেকিং করবে এটাই স্বাভাবিক। বর্তমান অবস্থান থেকে পেয়ারটিন জন্য পরবর্তী সাপোর্ট এরিয়া হচ্ছে ১.০৪০০ – ১.০৩৫০ পর্যন্ত। যদি এই এরিয়াটা সাকসেসফুললি ব্রেকআউট হয় তবে পরবর্তী সাপোর্ট এরিয়া হচ্ছে ১.০২৮০। অপরদিকে বর্তমান অবস্থান থেকে পেয়ারটির জন্য কাছাকাছি রেজিস্ট্যান্স ১.০৬৬০ এরিয়া। যদি এই এরিয়া সাকসেসফুললি ব্রেকআউট হয় তবে পরবর্তী টার্গেট ১.০৭৯০ এরিয়াটা। আমেরিকা-চায়না ট্রেড ডিল নিয়ে নতুন করে আর কোনো ঝামেলা সৃষ্টি না হয় এবং অস্ট্রেলিয়ান ইকোনোমিতে বড় ধরনের নেগেটিভ পরিবর্তন না আসে এবং ৪ঘন্টার/ডেইলি/উইকলি চার্টে বুলিশ রিভার্সাল ক্যান্ডেল পাওয়া যায় তবে বর্তমান এরিয়া বা কাছাকাছি ভালো কোনো এরিয়া থেকে পেয়ারটিতে বাই মুডে থাকা যেতে পারে।
আমি পতিনিওত এখানে টেড দিয়ে থাকে আমার মনে হয়েছে এ মাকেট টী সাধারনত দুপুর ১ টা থেকে৩ দিকে ভাক থাকে | আপনি পরিক্ষা করে দেখতে পারেন|
[ATTACH]9743[/ATTACH]
Audnzd এনালাইসিস. Audnzd পেয়ারটি H4 চার্টে বুলিশ মুভমেন্ট এর পর কিছুটা সংগ্রাম করছে। এখন 1.0450 রেসিস্টেন্স এর নিচে এই পেয়ারটি ডাউনওর্য়াড মুভমেন্ট শুরু করতে পারে। তাই ট্রেডারদের সর্তক অবস্থানে থেকে ট্রেড করার জন্য অনুরোধ রইলো।
[ATTACH]10945[/ATTACH]
চলমান করোনা সংকট মোকাবিলায় সব দেশ যেখানে হিমশিম খাচ্ছে, নিউজিল্যান্ড সেখানে দারুণ ভাবে সফল। তাই বর্তমান অর্থনৈতিক মন্দা মোকাবিলায় সব দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংক যেখানে নিয়মিত মানি ইনজেক্ট করছে এবং বেশ ডিফেন্সিভ মুডে আছে সেখানে নিউজিল্যান্ডের রিজার্ভ ব্যাংক বেশ ভালো অবস্থানে আছে। AudNzd পেয়ারটির বর্তমান অবস্থান 1.0768 এরিয়া। D1 চার্টে পেয়ারটি রেজিস্ট্যান্স এরিয়ার কাছাকাছি অবস্থান করছে। তাই সামনের ইকোনোমিক্যাল ইভেন্টগুলোকে সামনে রেখে AudNzd পেয়ারটির কাছাকাছি রেজিস্ট্যান্স ভেঙে আপ হবার সম্ভাবনা খুবই কম। তাই বর্তমান অবস্থান 1.0768 থেকে পেয়ারটিতে সেল নেওয়া যেতে পারে। কাছাকাছি স্টপ লেভেল হবে রেজিস্ট্যান্স এরিয়ার কিছুটা উপরে। প্রাথমিকভাবে টার্গেট হতে পারে 1.0580 - 1.0480 পর্যন্ত।
Audnzd চার্ট রিডিং সিগন্যাল
w1-এ আমরা দেখছি সে অনেকদিন ধরে একটি রেঞ্জে আছে। বর্তমানে এই রেঞ্জের নিচের লেভেলের কাছে এসেছে। এখানে ভালো একটি ডায়া রেজিসট্যান্স এবং সাপোর্ট লেভেল রয়েছে।
[attach=config]15203[/attach]
d1-এ ডায়াগোনাল রেজিসট্যান্সটি পরিষ্কার।আরেকটু নামলে এই রেজিসট্যান্সে বাড়ি খাবে। এখানে আছে ডেইলি ফিবোর ১৬১ লেভেল। শেষ সময়ে উপরে যে ট্রেন্ড লাইন তৈরি করেছে সেটাকে ব্রেক করে ডানে এসে রিট্রেস করলে উপরে যাওয়ার খুব ভালো সম্ভাবনা রয়েছে।
[attach=config]15202[/attach]
কতদুর উঠবেঃ আপাতত ৫০ ইএমএ পর্যন্ত টার্গেট করা যতে পারে। সেখানে রয়েছে বোলিঙ্গারের উপরের লাইন। ৫০ থেকে বাউন্স করে নিচের দিকে মার্কেট স্ট্রাকচার তৈরি করতে পারে। বা ৫০-কে ব্রেক করে উপরে উঠে উপরে রিট্রেস করতে পারে।
ডায়াগোনাল রেজিস্ট্যান্স ভেঙে নিচে চলে গেলে এবং নিচের দিকে রিট্রেস করলে রেন্জ ব্রেকের সম্ভাবনা ।