-
1 Attachment(s)
বাংলাদেশের বন্ড মার্কেট
[ATTACH=CONFIG]9173[/ATTACH]
বাংলাদেশের বন্ড মার্কেট ইতিহাস নতুন নয়, ২০০৫ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে সেকেন্ডারি মার্কেটে বন্ডের কেনাবেচা শুরু হওয়ার পর এখন বাংলাদেশে বন্ড মার্কেটে বর্তমানে বেশকিছু বন্ড প্রডাক্ট থাকলেও অর্থনীতিতে এর অবদান খুবই সামান্য। কেননা দেশের মানুষের বেশি আগ্রহ স্বল্পমেয়াদি বিনিয়োগে। দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে মানুষের আগ্রহ নেই বললেই চলে। বন্ড মার্কেট সম্পর্কে মানুষের মধ্যে স্পষ্ট কোনো ধারণা নেই। এমনকি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোরও বন্ড মার্কেট সম্পর্কে ধারণা নেই। বন্ড মার্কেট অর্থনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যদিত বিগত বছররে জিডিপিতে বন্ড মার্কেটের অবদান মাত্র ১২ শতাংশ, যা কিনা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন। বন্ড মার্কেট বাংলাদেশের একটি অবিকশিত খাত। এ খাতটিকে এগিয়ে নেয়ার এবং এখান থেকে অর্থ তৈরির বড় ধরনের সুযোগ রয়েছে।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]9287[/ATTACH]
বাংলাদেশের বন্ড মার্কেট মুখ না দেখলেও গত সোমাবার লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হলো, বাংলাদেশের প্রথম 'টাকা ডেনোমিনেটেড বন্ড'। নাম দেয়া হয়েছে 'বাংলা বন্ড'। লন্ডনে ইন্টারন্যাশনার ফিন্যান্স কর্পোরেশন-আইএফসি ও লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জের যৌথ সহায়তায় এ বন্ড চালু হয়। ৩ বছর মেয়াদি এ বন্ডের বার্ষিক সুদের হার ৬ দশমিক ৩ শতাংশ। ১শ কোটি ডলারের বন্ডের জন্য বাজার থেকে তোলা হবে প্রায় ১ কোটি ডলার। বন্ডের অর্থ ডলার থেকে টাকায় রুপান্তরের পর বাংলাদেশে বিভিন্ন অবকাঠামো প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হবে।
-
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের রূপালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ১০০ কোটি টাকার নন-কনভার্টেবল প্রিপেচ্যুয়াল বন্ড ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাদের মূলধন শক্তিশালী করার জন্য কোম্পানিটি প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বন্ড ইস্যু করবে। রূপালী ব্যাংক এডিশোনাল টিয়ার-১ ব্যাংক কাঠামোর শর্তপূরণে ব্যাসেল-৩ অধীনে বন্ড ইস্যু করবে। রূপালী ব্যাংক নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদনের পর বন্ড ইস্যু করতে পারবে।
-
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মঙ্গলবার (০৪ ফেব্রুয়ারি) ব্লক মার্কেটে ১০টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৯ কোটি ৮২ লক্ষ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, ব্লক মার্কেটে অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর ১৮ লাখ ৭৯ হাজার ৭৬৯টি শোর ১৫ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৯ কোটি ৮২ লাখ ৪৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ লাফার্জহোলসিমের ৩ কোটি ৯০ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৫৬ লাখ ৫২ হাজার টাকার ব্র্যাক ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে স্কয়ার ফার্মার। এছাড়া কনফিডেন্স সিমেন্টের ৪১ লাখ ৪৭ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ৪০ লাখ ৭৭ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ৪১ লাখ ৭১ হাজার টাকার, নর্দার্ণ জুটের ১৭ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ৯ লাখ ২০ হাজার টাকার, সিনোবাংলার ২২ লাখ ৬৮ হাজার টাকার এবং স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ১৪ লাখ ৬৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/565802078.jpg[/IMG]
সীমিত ব্যাংকিং কার্যক্রমের মধ্যেই ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন ধরনের এনআরবি বন্ডের টাকা পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড, ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড এবং ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড নগদায়ন কার্যক্রম শুরু করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেট ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আগে থেকেই মেয়াদপূর্তি সাপেক্ষে জাতীয় সঞ্চয়পত্র এবং কুপনের অর্থ পরিশোধ কার্যক্রম চালু রয়েছে। এখন থেকে মেয়াদপূর্তির আগে অথবা মেয়াদপূর্তির পর এনআরবি বন্ড (ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড, ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড এবং ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড ) নগদায়ন ও কুপন প্রদান সংক্রান্ত কার্যক্রম চালু থাকবে। ব্যাংকিং লেনদেনের সময় অর্থাৎ, সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এনআরবি বন্ড নগদায়ন করা করা যাবে। তবে নতুন করে বন্ড বিক্রি বা পুনর্বিনিয়োগ করা যাবে না।
-
1 Attachment(s)
দেশের বন্ড মার্কেটকে শক্তিশালী করার জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বন্ডের সুদ ও বাট্রার ওপর উৎসে কর এবং লেনদেন মূল্যের ওপর উৎসে কর সমন্বয়ের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। এর ফলে পুঁজিবাজারে বন্ডের লেনদেন বাড়বে বলে মনে করছেন তিনি। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন, দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নে একটি শক্তিশালী বন্ড মার্কেট বিকাশের জন্য আমরা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। দেশে বন্ড মার্কেট বিকশিত হলে সরকারি ও বেসরকারি খাতের বড় প্রকল্পে অর্থায়নের নতুন ক্ষেত্র ও সুযোগ তৈরি হবে। এর ফলে সরকারি ও বেসরকারি খাতে অর্থায়ন ব্যয় কমবে বলে আশা করা যায়। বিশেষ করে এর ফলে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যালান্সশিটের অসামঞ্জস্যতা অর্থাত্ দীর্ঘমেয়াদি সম্পদের বিপরীতে স্বল্প মেয়াদি দায় জনিত অসুবিধা লাঘব হবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিনিয়োগকারীদের কাছে বন্ড মার্কেটকে আরো আকর্ষণীয় করার জন্য অর্থমন্ত্রী বন্ডের সুদ ও বাট্রার ওপর বিদ্যমান আগাম উৎসে কর কর্তনের বিধান রহিত করে সুদ ও বাট্রা পরিশোধ করার সময় উৎসে কর কর্তনের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। তাছাড়া বন্ড লেনদেনের জন্য বর্তমান বিধান অনুসারে লেনদেন মূল্যের ওপর উৎসে কর কর্তনের পরিবর্তে লেনদেনের জন্য পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্ধারিত কমিশনের ওপর উৎসে কর কর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে।
[ATTACH=CONFIG]11267[/ATTACH]
-
৫০০ কোটি টাকার বন্ড ছাড়ছে এসআইবিএল!
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/999398833.jpg[/IMG]
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংককে (এসআইবিএল) বন্ড ছেড়ে ৫০০ কোটি টাকা তোলার অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বুধবার কমিশনের নিয়মিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয় বলে বিএসইসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। ৫০০ কোটি টাকার এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের দাম হবে ১০ লাখ টাকা। সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাস্ট ও স্বায়ত্তশাসিত করপোরেশন এই বন্ড কিনতে পারবে। এটি একটি পার্পেচুয়াল বন্ড, অর্থাৎ এর কোনো ম্যাচিউরিটি ডেট নেই। এটি হবে নন কনভার্টেবল, অর্থাৎ এই বন্ডকে শেয়ারে রূপান্তর করা যাবে না এবং এই বন্ডের টাকা তুলতে কোনো জামানত জমা দেওয়া হয়নি। বন্ডটির ট্রাস্টি হিসেবে আছে ইবিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। আর লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে আছে সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড এবং প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
-
1 Attachment(s)
বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে তারল্য বাড়াতে ১০০ কোটি ডলারের বৈদেশি বন্ড ছাড়বে সরকারি বিনিয়োগ সংস্থা ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)। গত মঙ্গলবার বিএসইসির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে নির্বাহী পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানান।বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, আইসিবিকে শক্তিশালী করার জন্য আগেই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। এবিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ছিল। এরই ধারাবাহিকতায় আইসিবির বন্ড ছাড়ার সিদ্ধান্তটি এসেছে।বাংলাদেশি টাকায় আইসিবির বন্ডের আকার হবে ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা, প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে। এই বন্ডে বিনিয়োগ করবে বিদেশি একটি ব্যাংক। এর মধ্যে ২ হাজার থেকে ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা দিয়ে আইসিবি ঋণ শোধ করবে।“বাকি টাকার মধ্যে ৪ হাজার কোটি টাকা ৫ শতাংশ সুদে মার্চেন্ট ব্যাংক এবং ব্রোকারেজ হাউজগুলোকে দেওয়া হবে। এই টাকা দিয়ে তারা ১২ শতাংশ সুদে বিনিয়োগকারীদের ঋণ দেবেন। বাকি দেড় থেকে ২ হাজার কোটি টাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা হবে।”প্রধানমন্ত্ ী পুঁজিবাজারের উন্নয়নে যে নির্দেশনাগুলো দিয়েছিলেন:
>> পুঁজিবাজারে ব্যাংক ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করা>> মার্চেন্ট ব্যাংকার ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য কতিপয় সহজ শর্তে ঋণ সুবিধার ব্যবস্থা করা
>> আইসিবির বিনিয়োগ সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ
>> বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা ও দেশীয় বাজারে আস্থা সৃষ্টি করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহ
ণ>> প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে উদ্যোগ গ্রহণ করা
>> বাজারে মানসম্পন্ন আইপিও বৃদ্ধির লক্ষ্যে বহুজাতিক ও সরকারি মালিকানাধীন লাভজনক কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্তকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা। এ বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
[ATTACH=CONFIG]13554[/ATTACH]
-
৫০০ কোটি টাকার বন্ড ছাড়তে চায় আইএফআইসি ব্যাংক, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আইএফআইসি ব্যাংক বন্ড ছেড়ে বাজার থেকে ৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে চায়।সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ওয়েবসাইটে আইএফআইসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।এখন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন পেলে তারা ওই বন্ড ছাড়তে পারবে।আইএফআইসি ব্যাংক ডিএসইকে জানিয়েছে, এই বন্ড ছেড়ে তারা তাদের মূলধন ভিত্তি শক্ত করতে চায়। বন্ডগুলো হবে নন কনভার্টেবল এবং সাব অর্ডিনেটেড। অর্থাৎ এই বন্ডকে শেয়ারে রূপান্তর করা যাবে না।১৯৮৬ সালে আইএফআইসি ব্যাংক পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। এ কোম্পানি বর্তমানে‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হচ্ছে।২০১৭ অর্থবছরে এই ব্যাংক ২৩৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকা মুনাফা করেছিল, লভ্যাংশ দিয়েছিল প্রতি ১০০ শেয়ার ১২টি শেয়ার।২০১৮ অর্থবছরে ১৬৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকা মুনাফা করে বিনিয়োগকারীদের তারা প্রতি ১০০ শেয়ার ১০টি শেয়ার লভ্যাংশ দেয়।আর ২০১৯ অর্থবছরে ২৮২ কোটি ৭৭ লাখ টাকা মুনাফা করে আইএফআইসি ব্যাংক লভ্যাংশ হিসেবে প্রতি ১০০ শেয়ার ১০টি শেয়ার দিয়েছিল।পুঁজিবাজ রে এ কোম্পানির ১৬১ কোটি ৯৮ লাখ ৭৩ হাজার ৮৬৮টি শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৪ শতাংশ ১১ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে।সরকারের হাতে আছে ৩২ দশমিক ৭৫ শতাংশ।প্রাতিষ্ঠা িক বিনিয়োগকারীদের হাতে আছে ২৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ শেয়ার, বিদেশিদের হাতে দশমিক ৭৭ শতাংশ শেয়ার এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৩৮ দশমিক ৭০ শতাংশ শেয়ার আছে।আইএফআইসি ব্যাংকের বর্তমান বাজার মূলধন ২ হাজার ৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ১ হাজার ৬১৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ ১ হাজার ৩৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/156619915.jpg[/IMG]