-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২৪ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ২৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১৩৪ ও ১৭২১ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১৫২ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। মঙ্গলবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানি গুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১টির, কমেছে ৫১টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ার। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো-প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, সন্ধানী ইন্সুরেন্স, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইন্সুরেন্স, ফু-ওয়াং ফুড, বিডি ফাইন্যান্স, ডেল্টা হাউজিং ও ইস্টার্ণ ইন্স্যুরেন্স। এর আগে মঙ্গলবার লেনদেন শুরু প্রথম পাঁচ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ২৩ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ৬ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচকের গতি কিছুটা নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৬ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ২০ পয়েন্টে অবস্থান করে।
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩২৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ৫৭টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৩টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
ঊর্ধ্বমুখী সূচক নিয়ে সপ্তাহ শেষ পুঁজিবাজারে, বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩২ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৯৫ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে বৃহস্পতিবার ৮৭৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯১৪ কোটি টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৪টির, কমেছে ১০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/61942732.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ১২০ দশমিক ২৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৫ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ২৮৭ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে এদিন ৪২ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৬০ কোটি ৭ লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া ২৭০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৬টির, কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টির দর।
-
সপ্তাহের প্রথম দিন বাংলাদেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক ও লেনদেন বাড়লেও বিপরীত প্রবণতা ছিল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। রোববার দিন শেসে ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৯৭ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বাজারে রোববার ৮৮৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৮৭৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৩টির, আর কমেছে ১৭১টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1475232930.jpg[/IMG]
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১২৩ দশমিক ০৫ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩ দশমিক ২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭০৭ দশমিক ৪৯ পয়েন্টে। এদিকে সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২ দশমিক ২৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ২৮৫ পয়েন্টে, যা আগের দিনের চেয়ে দশমিক ০২ শতাংশ কম। সিএসইতে ২৯ কোটি ২৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৪২ কোটি শূণ্য ৫ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০১টির, কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির দর।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে, তবে বেড়েছে লেনদেন। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫১ দশমিক ৩২ পয়েন্ট বা ১ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৯৪৬ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে রোববার ৯৬৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৮৮৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৫টির, আর কমেছে ২৬৩টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/753887764.jpg[/IMG]
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১০ দশমিক ২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১২ দশমিক ৭৭ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২২ দশমিক ২৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৮৫ দশমিক ২৫ পয়েন্টে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৩৮ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ১৪৭ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৯৬ শতাংশ কম। সিএসইতে ৩৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৯ কোটি শূন্য ২৩ লাখ টাকা।
সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬২টির, কমেছে ১৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির দর।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]12468[/ATTACH]
কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে শেয়ারবাজারে সাত কার্যদিবসেই ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের দাম প্রায় ৪ গুণ বাড়ানো হল। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের সর্বশেষ বাজারমূল্য ৮১৩ টাকা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ৩০ কোটি ২৯ লাখ শেয়ারের মধ্যে মাত্র ৪৩ হাজার ৫১৪টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর এর বাজারমূল্য ছিল ২ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ এই প্রক্রিয়ায় ৩ কোটিরও কম টাকা লেনদেন করে কৃত্রিম সংকটের কারণে কোম্পানির বাজারমূল্য দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার কোটি টাকা। আর এখন উদ্যোক্তারা চাইলেই বাজার থেকে ১৭ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিতে পারে। এটি আরও বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে এখন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনও (বিএসইসি) বিব্রত। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ওয়ালটনের এই দাম অসম্ভব, অবাস্তব এবং অকল্পনীয়। তাদের মতে, এই কোম্পানির ব্যাপারে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। না হলে বিনিয়োগকারীদের মরণ-ফাঁদ এবং শেয়ারবাজারের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে ওয়ালটন। জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক মো. রকিবুর রহমান যুগান্তরকে বলেন, ওয়ালটনের এই দাম অসম্ভব এবং অবাস্তব। এ ধরনের ঘটনা শেয়ারবাজারের জন্য অকল্পনীয়। তিনি বলেন, কোম্পানিটি বাজারে মাত্র দশমিক ৯৭ শতাংশ শেয়ার ছেড়েছে। এরপর কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বাজার থেকে টাকা নেয়ার হাতিয়ার হয়েছে এটি। তিনি বলেন, যে কোম্পানির মূল্য ২ হাজার কোটি টাকাও নয়, সেই কোম্পানির দাম ২৪ হাজার কোটি টাকায় উঠানো হয়েছে। কয়েক দিন পর দেখা যাবে এটি ৩০ হাজার কোটি টাকায় নেয়া হয়েছে। এভাবে বাজারটাকে পাগলামির পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এটি এখনই বন্ধ করতে হবে। এক্ষেত্রে দুটি সিদ্ধান্ত নিতে হবে। প্রথমত, ভালো কোনো অডিট কোম্পানি দিয়ে ওয়ালটনের আর্থিক রিপোর্ট পুনঃনিরীক্ষা করাতে হবে। দ্বিতীয়ত, কোম্পানিকে কমপক্ষে ১০ শতাংশ শেয়ার ছাড়তে বাধ্য করতে হবে। না হলে এই বাজার অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ............যুগান্তর রিপোর্ট
-
সপ্তাহের চতুর্থ দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে, তবে কমেছে লেনদেন। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা দশমিক ১১ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৩৪ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে বুধবার ৮৮৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ১ হাজার ৬৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৪টির, কমেছে ১০৬টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টির। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১১ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৮২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৭৭ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1609619001.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৭ দশমিক ৯০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ১১৩ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ২০ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ২৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৩৬ কোটি ২ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭০টির, কমেছে ৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির।
-
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক এবং লেনদেন দুটোই কমেছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে।
বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৭ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৫ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৯১৬ দশমিক ৯৭ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে ৭৯৩ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ৮৮৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৬টির, কমেছে ২০২টির; আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/330812033.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৮৩ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৫৯ শতাংশ কমে ১৪ হাজার ২৯ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ২০ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ২৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা ছিল। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৭৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ১৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1945248886.jpg[/IMG]
-
প্রতিটি টপ ২০ হাউজের নিজস্ব লোন রেশিও লিষ্ট থাকে যা প্রতিদিন head of research দিয়ে ট্রেড শুরু হওয়ার আগ মুহূর্তে আপডেট করে মেইল এর মাধ্যমে সমস্ত ট্রেডার কিনবা ক্লাইন্ট দের দেওয়া হয়। একটু খোজ নিলেই দেখবেন ভালো হাউজ গুলো পিই রেশিও ৪০ কেন ৩৬ গেলেই লোন সুবিধা বন্ধ করে দেয়। এখানে দোষের কিছু নেই কারণ লোন সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে হাউজ আপনার সাথে (০. ৫০) রেশিও তে ইনভেস্টমেন্ট করলো সে ক্ষেত্রে হাউজের নিজস্ব মতামত থাকবেই। আপনার এতো যদি লাগে তাহলে হাউজের কাছে লোন চান কেন? ক্যাশ কোড পুরোটাই আপনার তাই যা খুশি করেন তখন তো আর হাউজ আপনাকে আটকাবে না। ইউসিবি আজ যা করছে এক্ষেত্রে তার ১০০% অধিকার কাছে। কমিশন কিছুই করতে পারবে না। কমিশন লোন দেয় না দেয় হাউজ তাই তাদের টাকার নিরাপত্তা দেওয়ার অধিকার একান্ত তাদের। কমিশনের খেয়ে দেয়ে কাম নেই ইউসিবি কে বলতে যাবে লোন সুবিধা চালু করার জন্য। বিদ্র: আজ ইউসিবি করেছে কাল টপ অন্য কোন হাউজ করবে এটাই নরমাল। তাদের টাকা দিয়ে আপনার সাথে খামখেয়ালী ডিসিশনে কেন থাকবে।
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (১৪ অক্টোবর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। এ দিন লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১১ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৮৫১ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১০৬ ও ১৬৫৪ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৯১ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।বুধবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪১টির, কমেছে ৯৭টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৬৯টি কোম্পানির শেয়ার।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো-এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, ওয়ালটন হাইটেক, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, ন্যাশনাল ফিড, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, বেক্সিমকো ফার্মা, বিএসসিএল, বিডি ফাইন্যান্স, রূপালী ইন্স্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স ও বিডি থাই।
এর আগে বুধবার লেনদেন শুরু প্রথম পাঁচ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ১৫ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরও ৩ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২০ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৮৬০ পয়েন্টে অবস্থান করে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/538821151.jpg[/IMG]
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৮৫৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।
এ দিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ৩৩টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৬টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
পুঁজিবাজারে খাদ্য খাতে তালিকাভুক্ত সরকারি চিনিকল জিল বাংলা সুগার মিলসের শেয়ার লেনদেন বন্ধের মেয়াদ ১৫ দিন বাড়িয়েছে বিএসইসি। জিল বাংলা সুগার মিলসের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ার কারণে গত ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে পুঁজিবাজারে এই শেয়ারের লেনদেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। গত ৯ জুলাই জিল বাংলার শেয়ারের দাম ছিল ৩১ টাকা ৬০ পয়সা, যা বাড়তে বাড়তে ১৪ সেপ্টম্বর ২১৩ টাকা ১০ পয়সায় ওঠে। সে হিসেবে দুই মাসে প্রায় ৫৭৫ শতাংশ দাম বেড়েছিল। জিল বাংলা সুগার মিলস লিমিটেডের মৌল ভিত্তির অনুপাতে দাম বৃদ্ধির গতি বেশি হওয়ায় ডিএসই এর আগে চিঠি দিয়েছিল। কিন্তু যৌক্তিক কোনো কারণ তারা দেখাতে পারেনি।
১৯৮৮ সালে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া জিল বাংলা সুগার মিলস লিমিটেডের শেয়ার পুঁজিবাজারে লেনদেন হচ্ছে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে। পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ৬০ লাখ শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৫১ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সরকারের হাতে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ১৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ শেয়ার এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৩৫ দশমিক ০৭ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। জিল বাংলা সুগার মিলস লিমিটেডের বর্তমান বাজার মূলধন ১২৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৬ কোটি টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ ঋনাত্মক ৩৭০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। ২০১৭ সালে এ কোম্পানিটি লোকসান করেছে ৩২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। ২০১৮ সালে লোকসান করেছে ৪৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। ২০১৯ সালে এ কোম্পানিটি লোকসান করেছে ৬২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। তিন বছর কোনো লভ্যাংশ দেয়নি কোম্পানিটি।