-
সূচক যেভাবে বাড়ছে তাতে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার নিয়ে এখন ভয় নেই। কেননা সূচক যদি অনেক দ্রুত বেড়ে যায় তাহলে ধস নামে। ১৯৯৬ ও ২০১০ সালে যেমন হয়েছিল। বর্তমানে পুঁজিবাজারের সূচক যেভাবে বাড়ছে, সেটা স্থিতিশীলভাবে বাড়ছে। বর্তমানে সূচক বাড়ছে আবার কমছে, এভাবে বাড়লে ঝুঁকি নেই। দেশের পুঁজিবাজারের একটি কাঠামোগত সমস্যা আছে। তা হচ্ছে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী ৮০ শতাংশ। সেই তুলনায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কম। অন্যান্য দেশে এটা একদম উল্টো। প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। মিউচুয়াল ফান্ডগুলোকে আমাদের শক্তিশালী করতে হবে। বন্ড মার্কেটকে আরও শক্তিশালী করতে হবে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1529368955.jpg[/IMG]
-
আজ ৭ অক্টোবর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের সামান্য পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এছাড়া দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। কিন্তু বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। দিন শেষে ডিএসইতে ৫৮.৪৪ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.১০ শতাংশ বা ৮.০৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ৩৪২.৯৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪.৪৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৯৫.৭৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২০.৪২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৭৬৭.৩৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২১৮টির, কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৫৮.৪৪ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৭ কোটি ২০ লাখ ৫৩ হাজার ১২৬টি শেয়ার ৩ লাখ ১৪ হাজার ৬২৮ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৪৯৭ কোটি ২০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৩৬ শতাংশ বা ৭৯.২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১ হাজার ৪৪১.৩১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১২ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৫৭টির, কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১০৭ কোটি ১৫ লাখ ৩২ হাজার ৫৮১ টাকা।
-
1 Attachment(s)
আজ ১০ অক্টোবর সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। এছাড়া বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। কিন্তু দৈনিক লেনদেনে নেতিবাচক প্রভাব। দিন শেষে ডিএসইতে ৬৩.৩০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে লেনদেন কমেছে ২৮.৪৬ শতাংশ। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩৪ শতাংশ বা ২৪.৭৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ৩৬৭.৭৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.২৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৯৬.০৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১.৩৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৭৬৬.০০৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৩৮টির, কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৬৩.৩০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৮ কোটি ১১ লাখ ৯৬ হাজার ৭৬৮টি শেয়ার ২ লাখ ৪১ হাজার ৩১২ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৭৮৬ কোটি ৪০ লাখ ১২ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৩৫ শতাংশ বা ৭৪.৬৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২১ হাজার ৫১৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৪ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৮৯টির, কমেছে ১০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৮১ কোটি ৮৮ লাখ ১৫ হাজার ৪৫ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০৭ কোটি ১৫ লাখ ৩২ হাজার ৫৮১ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ২৫ কোটি ২৭ লাখ ১৭ হাজার ৫৩৬ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15622[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ১১ অক্টোবর সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ব্যাপক সেল প্রেসারে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। উত্থানের পর আজ কারেকশনের হলেও দৈনিক লেনদেন বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইতে ২৫.৮০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩০ শতাংশ বা ২২.৪৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ৩৪৫.৫৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.১২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৯৬.৬৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৮.৫০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৭৫৭.২৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯৭টির, কমেছে ২৫৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ২৫.৮০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪০ কোটি ৪০ লাখ ৩৮ হাজার ৯১৮টি শেয়ার ২ লাখ ৫৫ হাজার ৮০৫ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৮৪৮ কোটি ৫৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা।
সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.১৯ শতাংশ বা ৪০.৪৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১ হাজার ৪৭৫.৫৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১০ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১০৩টির, কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭২ কোটি ৩২ লাখ ৫৮ হাজার ১৯৪ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮১ কোটি ৮৮ লাখ ১৫ হাজার ৪৫ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৯ কোটি ৫৫ লাখ ৫৬ হাজার ৮৫১ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15639[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ১২ অক্টোবর সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। টানা দর পতন হলেও দৈনিক লেনদেন বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইতে ২৪.৮০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৩ শতাংশ বা ৩১.৫৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ৩১৩.৯৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.৬০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৯১.০৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৭.৪০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৭৪৯.৮৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯৩টির, কমেছে ২৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ২৪.৮০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৩ কোটি ৫৭ লাখ ৩ হাজার ৩৭৯টি শেয়ার ২ লাখ ৫৫ হাজার ৮২২ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৮৬৩ কোটি ৮০ লাখ ৬ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৬০ শতাংশ বা ১২৮.০৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১ হাজার ৩৬০.৮৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০১ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৭৩টির, কমেছে ২০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৬৩ কোটি ৬ লাখ ২৬ হাজার ২৪৬ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭২ কোটি ৩২ লাখ ৫৮ হাজার ১৯৪ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৯ কোটি ২৬ লাখ ৩১ হাজার ৯৪৮ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15664[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ১৩ অক্টোবর সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে লেনদেন বাড়লেও ব্যাপকভাবে সূচকের পতন হয়েছে। এদিন সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। কিন্তু দৈনিক লেনদেন বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইতে ২৮.১৯ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯০ শতাংশ বা ৬৫.৫৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২৪৮.৪৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২৪.৪৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৬৬.৬০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩২.৩১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৭১৭.৫৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৬টির, কমেছে ২৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ২৮.১৯ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪২ কোটি ৫৬ লাখ ৬৭ হাজার ৪৮০টি শেয়ার ২ লাখ ৫৮ হাজার ২৫৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৯৫২ কোটি ৯৯ লাখ ১৮ হাজার টাকা।
[ATTACH]15668[/ATTACH]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৯২ শতাংশ বা ১৯৮.০৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১ হাজার ১৬২.৭৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৫ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৮৭টির, কমেছে ২০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৬১ কোটি ৫০ লাখ ৫৪ হাজার ৯৮৮ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৩ কোটি ৬ লাখ ২৬ হাজার ২৪৬ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১ কোটি ৫৫ লাখ ৭১ হাজার ২৫৮ টাকা।
-
1 Attachment(s)
আজ ১৪ অক্টোবর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ব্যাপকভাবে লেনদেন ও সূচকের পতন হয়েছে। এদিন সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। সেই সাথে কমছে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণও। দিন শেষে ডিএসইতে ৩০.৩১ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.০৭ শতাংশ বা ৫.১৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২৪৩.২৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৮৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৬৭.৪৩ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১.৫৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৭১৯.১৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১৪টির, কমেছে ২১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৩০.৩১ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৩১ কোটি ৬৫ লাখ ৮৫ হাজার ১৯২টি শেয়ার ২ লাখ ১২ হাজার ৪৬৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪৩৩ কোটি ৮৭ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৩১ শতাংশ বা ৬৬.৩২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১ হাজার ১১৭.৫৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৪ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৯৭টির, কমেছে ১৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি ২২ লাখ ১৪ হাজার ৫৪০ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬১ কোটি ৫০ লাখ ৫৪ হাজার ৯৮৭ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৫ কোটি ২৮ লাখ ৪০ হাজার ৪৪৭ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15689[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
টানা ৪ কার্যদিবসে সূচক কমেছে ১২৪ পয়েন্ট
[ATTACH]15692[/ATTACH]
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টানা চার কার্যদিবস ধরে দরপতন হয়েছে। এই চার দিনে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স হ্রাস পেয়েছে ১২৪ পয়েন্ট।
বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টোবর) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স ৫ পয়েন্ট হ্রাস পেয়ে অবস্থান করছে ৭২৪৩ পয়েন্টে। এদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই হ্রাস পেয়েছে ৬৭ পয়েন্ট।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ১ হাজার ৪৩৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। এটি বিগত আড়াই মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন। পূর্বে গত ২৮ জুলাই ডিএসইতে ১ হাজার ৩৬০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল, সেটি গত কার্যদিবসের চেয়ে ৫১৯ কোটি টাকা কম ছিল। বুধবার লেনদেনে হয়েছিল ১ হাজার ৯৫২ কোটি টাকার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি হয়েছে ১১৪টির, হ্রাস পেয়েছে ২১৯টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির।
ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো ফরচুন, বেক্সিমকো লিমিটেড, আইএফআইসি, ওরিয়ন ফার্মা, এনআরবিসি ব্যাংক, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড, ডেলটা লাইফ, পাওয়ার গ্রিড, বিএটিবিসি ও জেনেক্স ইনফয়েজ লিমিটেড।
দর বৃদ্ধির শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হচ্ছে আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, দেশবন্ধু, ফরচুন, বিডি ল্যাম্পস, এনআরবিসি ব্যাংক, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম, শাইনপুকুর সিরামিকস ও শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।
এদিকে সিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ৪৬ কোটি ২২ লাখ টাকা। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৯০টির, হ্রাস পেয়েছে ১৭৯টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির।
-
1 Attachment(s)
আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচক বৃদ্ধির মধ্যে দিয়ে লেনদেন শুরু করেছে। আজ এই মূহুর্তে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দর বেড়েছে। এদিন বেলা ১১.০০ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইতে ৩৬৩ কোটি ৪৭ লাখ ৮৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ২৩.৮৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২৬৭ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ০.২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৬৭ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৫.০৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭২৪ পয়েন্টে।আজ ডিএসইতে ৩৬৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২০০টির, কমেছে ১১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টির।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) আজ মূল্য সূচকের বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে। এই সময়ে সিএসইতে ১০ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
[ATTACH=CONFIG]15699[/ATTACH]
-
পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। এতে সম্প্রতি পুঁজিবাজারে শেয়ার বিক্রির চাপ বেড়ে গেছে। বিক্রির চাপে পাঁচ কার্যদিবস ধরে পুঁজিবাজারে টানা দরপতন চলছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স প্রায় দশমিক ৮ শতাংশ কমেছে। পাশাপাশি কমেছে টাকার অংকের লেনদেনও। আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ও লেনদেন কমেছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, সাম্প্রতিক সময়ে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ, বিকন ফার্মাসিউটিক্যাল ও ওরিয়ন ফার্মাসিউটিক্যাল ের মতো বেশকিছু কোম্পানির শেয়ারদর অনেক বেশি বেড়ে গিয়েছিল। ফলে এখন স্বাভাবিকভাবেই এসব শেয়ারের মূল্য সংশোধন হচ্ছে। তাছাড়া গত কয়েক মাসের উত্থানে তালিকাভুক্ত অনেক কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়েছে। সেগুলোও বর্তমানে কিছুটা দর সংশোধনের পর্যায়ে রয়েছে। এসব মিলিয়েই কয়েকদিন ধরে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। পাশাপাশি শেয়ার বিক্রির অর্থ এখনই নতুন করে না খাটিয়ে বিনিয়োগকারীরা বাজার পরিস্থিতি কোন দিকে যায় সেটি পর্যবেক্ষণ করছেন। এতে বাজারে ক্রয়ের তুলনায় বিক্রির চাপ বেড়ে যাওয়ার কারণে সার্বিকভাবে সূচকের পতন দেখা যাচ্ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1551531468.jpg[/IMG]