-
1 Attachment(s)
[ATTACH]10103[/ATTACH]
Gold এ আপাদত সেলের চিন্তা না করাই ভালো, কেননা Gold গোল্ড ইলিয়ট ওয়েভ থিওরি মোতাবেক ৫ টি ওয়েব শেষ করেছে। ৫ম ওয়েব শেষ করার পর এখন কারেক্টিভ মুভ বা ওয়েব এ চলবে। সেই মোতাবেক গোল্ড একটি আপওয়ার্ড চেনেল তৈরি করছে। চেনেলের ভিতর আবার ১২৩৪৫ এই মোট ছোট ৫টি ওয়েব তৈরি করে চলতে পারে।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]10129[/ATTACH]
গোল্ড ৪ ঘন্টার টাইম ফ্রেমের কেন্ডল থেকে সুইং করছে দেখা যাচ্ছে। রেজিস্টান্ট ব্রেক করার জন্য লাস্ট আওয়ারের দিকে বুলিশ মোমেমটাম তৈরি করছে। ডিমান্ড বেড়ে যাচ্ছে। সো নেক্সট আওয়ার ৪ কেন্ডল দিয়ে ব্রেক আউট করার পসিবিলিটি অনেক। দেখা যাক।
-
আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। এ ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ কার্যদিবসে মূল্যবান ধাতুটির দাম বেড়ে গত সাত বছরের সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠেছে। এরই মধ্যে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৬০০ ডলারের মাইলফলক ছাড়িয়ে গেছে। নিরাপদ বিনিয়োগ উৎস হিসেবে স্বর্ণের বাজার বিনিয়োগকারীদের মনোযোগ আকর্ষণ করায় বেচাকেনা বেড়ে মূল্যবান ধাতুটির বাজার চাঙ্গা হতে শুরু করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে সর্বশেষ কার্যদিবসে ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬১০ ডলার ৭০ সেন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৪৪ শতাংশ বেশি। একদিনের ব্যবধানে মূল্যবান ধাতুটির দাম বেড়েছে আউন্সে ৭ ডলার ১০ সেন্ট। ২০১৩ সালের পর এটাই আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের সর্বোচ্চ দাম। একইভাবে ইউরোপের বাজারে এদিন ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি আউন্স স্বর্ণ ১ হাজার ৪৮৮ দশমিক ৬০ ইউরোতে বিক্রি হয়েছে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩১ শতাংশ বেশি।
-
ফরেক্স মার্কেটে গোল্ড এমন একটা মেটাল যেটাকে সামলানো খুব কঠিন, খুব বেশি দক্ষ নাহলে গোল্ড থেকে অর্থোপার্জন করা খুবই কঠিন, ফরেক্স মার্কেটে বড় বড় ফকির যারা হয়েছে তারা সবাই গোল্ড রেট করেই মনে হয় হয়েছে, আমি গোল্ড রেট করে দুইটা অ্যাকাউন্ট জিরো করে ফেলছি তবে আমি কিছু অনুমান করেছি এবং আমার যে ভুল ধরতে পারছি, আর সেই ভুলটা হলো বেশি ইউজ করা, অতএব ব্যালান্স অনুষ্ঠানে আমরা সবাই মানি ম্যানেজমেন্ট ঠিক করে ল সাইজ ঠিক করব, এবং আমরা তোমার অপেক্ষা করব যাতে আমরা একটা উপযুক্ত খাত নিয়ে আমরা ট্রেড করে মুনাফা অর্জন করতে পারে
-
চীনের গণ্ডি পেরিয়ে প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাস বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। ভাইরাসটির প্রকোপে বৈশ্বিক অর্থনীতির গতি শ্লথ হয়ে পড়ার আশঙ্কা জোরদার হয়েছে। এ পরিস্থিতি বিনিয়োগকারীদের স্বর্ণের বাজারের প্রতি আকৃষ্ট করছে। আপত্কালীন বিনিয়োগে স্বর্ণ বরাবরই বিনিয়োগকারীদের শীর্ষ পছন্দ। ফলে সেফ হ্যাভেন খ্যাত মূল্যবান ধাতুটির চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে দাম। সম্প্রতি স্বর্ণের দাম বেড়ে সাত বছরের বেশি সময়ের সর্বোচ্চে উন্নীত হয়। এর পরও থেমে নেই মূল্যবান ধাতুটির বাজার দর। দাম বাড়ার এ ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ শুক্রবার আন্তর্জাতিক বাজারে ধাতুটির দাম আগের দিনের তুলনায় আরো ১ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে সর্বশেষ শুক্রবার প্রতি আউন্স স্বর্ণের স্পটমূল্য দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬৪৬ ডলার ৮৯ সেন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি। চলতি সপ্তাহের শুরু থেকে এদিন পর্যন্ত মূল্যবান ধাতুটির দাম আগের সপ্তাহের তুলনায় ৪ শতাংশ বেড়েছে। গত বছরের জুনের পর এটাই স্বর্ণের সবচেয়ে চাঙ্গা সপ্তাহ।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]10164[/ATTACH]
করোনাভাইরাসের প্রভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে বাড়ছে গোল্ড এর প্রাইস। যা ফেব্রুয়ারি মাসের ৪ তারিখের লো থেকে মার্কেট প্রায় ৯৬০ পিপ্স আপ হয়েছে। গত সপ্তাহেই গোল্ড প্রায় ৬২০ পিপ্স আপ হয়ে ২০১৩ সালের মার্চ মাসের পর এখন সর্বোচ্চ প্রাইজ ১৬৪৩ এ অবস্থান করছে। গত সপ্তাহের গোল্ডের এই আপ হবার পেছনে প্রধান কারন হিসাবে কাজ করছে করোনা ভাইরাস এবং এর সাথে ফুয়েল হিসাবে যোগ হয়েছিলো ইউএস ফ্লাশ ম্যানুফ্যাকচারিং পিএমআই এর এক্সপেকটেশন থেকে খারাপ রিপোর্ট।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]10174[/ATTACH]
গোল্ডের আপ হবার মুল কারন হল বিশ্ব অর্থনীতি কোনো অনিশ্চয়তা দেখা দিলে সেফ হ্যাভেন হিসাবে গোল্ডের ডিমান্ড বেড়ে যায়, যার ফলে এর প্রাইজ বাড়তে থাকে। জানুয়ারি মাসে গোল্ড তার ওপেন প্রাইজ থেকে প্রায় ৭০০ পিপ্সের বেশি আপ হয়ে ক্লোজ হয়েছিল। সেটা হয়েছিল ইরানের সবচেয়ে প্রভাবশালী সামরিক কমান্ডার কাসেম সোলেমানিকে হত্যার মধ্যে দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বকে নতুন উদ্বেগের মধ্যে ঠেলে দেওয়াতে। মোটকথা হলো করোনা ভাইরাসের কারণে ক্ষয়ক্ষতি যত বাড়বে গোল্ডের প্রাইজ তত বাড়ার চান্স থাকবে। অভার-বট কন্ডিশন হয়ে থাকায় কারেকশন করাটা স্বাভাবিক মানে প্রাইজ ফল করাটা। তবে করোনা ভাইরাস মোটামুটি ভাবে কন্ট্রোলে না আসা পর্যন্ত গোল্ড ফল করেলেও আবার আপ হয়ে যাবার চান্স বেশি বলে আমি মনে করি।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]10217[/ATTACH]
বর্তমান সময়ে পেয়ারটির মুভমেন্ট অস্বাভাবিক আচরন করছে, ১৫ মিনিটে ৪০০ পিপস ডাউন, যদিও এটা ১০০ পিপস্ পর্যন্ত ডাউন হতে পারে। সম্ভবত $1719 লেভেলটি একটি শক্তিশালী সাপোর্ট জোন হিসাবে কাজ করবে। যদিও করোনা ভাইরাস মোটামুটি ভাবে কন্ট্রোলে না আসা পর্যন্ত গোল্ড ফল করেলেও আবার আপ হয়ে যাবার চান্স বেশি বলে আমি মনে করি।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]10582[/ATTACH]
বিশ্বর বৃহত্তম বাণিজ্যিক উপাদান সোনা। এর মওজুদের ওপর নির্ভর করে সে দেশের মূদ্রার মূল্য নির্ধারণ করা হয়। দেশের অর্থনৈতিক উন্নতি-অবনতিও এই সোনার ওপর নির্ভরশীল। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্বর্ণ মজুদ নিয়ে প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো রেকর্ড স্বর্ণ ক্রয় করেছিল।সেই ধারা অব্যাহত ছিল বিদায়ী বছরেও। তবে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ব্যাংকগুলো ধাতুটির ক্রয় কমিয়ে দেয়। গত বছরের শেষ মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর স্বর্ণ ক্রয় কমে পাঁচ মাসের সর্বনিম্নে নেমে গিয়েছিল। চলতি বছরের শুরুতে এ তুলনায় পণ্যটি ক্রয়ে চাঙ্গা ভাব ফিরেছে, যা ফেব্রুয়ারিতেও বজায় ছিল। তবে আগের মাসের তুলনায় বাড়লেও ফেব্রুয়ারিতে পণ্যটির ক্রয় আগের বছরের একই মাসের তুলনায় কমেছে অর্ধেকের বেশি।এ বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সারা বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কমপক্ষে এক টন হলেও স্বর্ণের মজুদ বাড়িয়েছে। ২০১৯ সালের একই সময়ে যার সংখ্যা ছিল আটটি। ধাতুটির মজুদ বাড়ানো পাঁচটি দেশ হচ্ছে তুরস্ক, রাশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাজাখস্তান ও মঙ্গোলিয়া। বছরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশগুলোর স্বর্ণ মজুদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৪১ টন, ১৯ টন, ৫ দশমিক ৯ টন, ২ দশমিক ৮ টন ও ১ টনে।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]10652[/ATTACH]
নভেল করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীর কারণে বছরের শুরু থেকেই স্বর্ণের বাজার টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে। চাহিদা বৃদ্ধির জের ধরে একবার স্বর্ণের দাম বাড়ছে, পরক্ষণেই ফের কমে আসছে। উত্থান-পতনের ধারাবাহিকতায় গত মঙ্গলবার স্বর্ণের বাজারে বড় উল্লম্ফন দেখা গেছে। ওইদিন মূল্যবান ধাতুটির দাম বেড়ে সাত বছরের বেশি সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চে উঠেছে। ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের (ডব্লিউজিসি) প্রাইস ইনডেক্স অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের স্পট মার্কেটে এদিন প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ওঠে ১ হাজার ৭৪১ ডলার ৯০ সেন্টে। ২০১২ সালে ডিসেম্বরের পর এটাই স্বর্ণের সর্বোচ্চ স্পটমূল্য। অন্যদিকে দিন শেষে ভবিষ্যৎ সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি আউন্স স্বর্ণ বিক্রি হয় ১ হাজার ৭৬১ ডলার ৪০ সেন্টে, যা ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারির পর সর্বোচ্চ।