আজকে আমি দুপুর ২ টার দিকে জিবিপিইউএসডি পিয়ারে এটমার্কেটে ট্রেড ওপেন করি।যদিও আজকে সন্ধা ৬টার দিকে বিগনিউজ ছিলো।জিবিপি তে আমার টিপি হিট করবে কি।
[ATTACH=CONFIG]9951[/ATTACH]
Printable View
আজকে আমি দুপুর ২ টার দিকে জিবিপিইউএসডি পিয়ারে এটমার্কেটে ট্রেড ওপেন করি।যদিও আজকে সন্ধা ৬টার দিকে বিগনিউজ ছিলো।জিবিপি তে আমার টিপি হিট করবে কি।
[ATTACH=CONFIG]9951[/ATTACH]
[attach]9959[/attach]
ব্রেক্সিট চুক্তি কার্যকর হবার কারনে ফলে পাউন্ডের প্রাইস বেড়ে ছিল তাই*gbpusd পেয়ারটিতে*আপট্রেন ড অব্যাহত থাকতে পারে, এছাড়াও এ সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের *পিএমআই রিপোর্ট রয়েছে, রিপোর্টটি প্রত্যাশিত লেভেল বা তার উপরে আসলে এটাতে আপট্রেন্ড অব্যাহত হবেই। যদিও*গত সপ্তাহের শেষের দিন পেয়ারটি ১.৩২ প্রাইসের উপরে ট্রেডিং করে ছিল এবং বর্তমানে*সাপোর্ট লেভেল ১.২৮৫০ তে কাজ করছে।
[attach]9975[/attach]
আজ gbpusd পেয়ারটিতে*ব্রিটিশ কন্সট্রাকশন পিএমআই এবং যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাক্টরি অর্ডার কিছুটা**প্রাইস বাড়তে*প্রভাব ফেলতে পারে। যদিও*পেয়ারটি 1.3083**প্রাইস থেকে কমে 1.2982*প্রাইসে এসেছিল এবং*বর্তমানে পেয়ারটি রিকভার করছে এবং 1.3000 প্রাইসের উপরে অবস্থান করছে। ফলে*পেয়ারটি বিয়ারিশ অবস্থানে আসলে তিন সপ্তাহের পুরনো সাপোর্ট লেভেল*1.2980 এর কাছাকাছি আসতে পারে এবং পরবর্তী সাপোর্ট লেভেল হতে পারে 1.2900।
[attach=config]10013[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি দ্বিতীয় দিনের মতো ডাউনট্রেন্ডে রয়েছে। পেয়ারটি বর্তমানে ১.৩০০০ প্রাইসের নিচে অবস্থান করছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সাথে ব্রেক্সিট কার্যকর হওয়ার পরবর্তীতে ব্রেক্সিট নিয়ে উত্তেজনা এখনও বিরাজ করছে। ব্রিটিশ ইকোনমি এখনও স্বাভাবিক অবস্থানে ফিরে আসতে পারেনি। এদিকে মার্কিন ইকোনমি ভাল করার ফলে পাউন্ডের বিপরীতে মার্কিন ডলারের প্রাইস বাড়ছে। গতকাল পেয়ারটির প্রাইস কমার পিছনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেনুফেকচারিং পিএমআই এবং এমপ্লয়মেন্ট রিপোর্ট মার্কেটে প্রভাব ফেলে ছিল। যুক্তরাষ্ট্রের মেনুফেকচারিং পিএমআই ৫৫.০ থেকে বেড়ে ৫৫.৫ পয়েন্ট এসেছে। যেখানে প্রত্যাশা করা হয়েছিল, ৫৫.১ পয়েন্ট আসবে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের এমপ্লয়মেন্ট রিপোর্টের দিকে তাকালে দেখা যাচ্ছে, ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে ১ লক্ষ ৯৯ হাজার জব সৃষ্টি হয়েছিল। প্রত্যাশা করা হয়েছিল, জানুয়ারিতে ১ লক্ষ ৫৭ হাজার আসতে পারে। রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ২ লক্ষ ৯১ হাজার এসেছে। এর ফলে মার্কিন ডলারের বিপরীতে পাউন্ডের প্রাইস কমতে থাকে। পাউন্ডের ক্ষেত্রে আজ তেমন কোন ইভেন্ট নেই। রাজনৈতিক ইভেন্টগুলো পাউন্ডকে প্রভাবিত করতে পারে। তবে *যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি ইভেন্ট রয়েছে। এ ইভেন্টগুলো ফলে মার্কেটে মুভমেন্ট বৃদ্ধি পেতে পারে।
প্রত্যাশা করা হচ্ছে, পেয়ারটির ডাউনট্রেন্ড অব্যাহত থাকতে পারে এবং ১০০ দিনের sma অনুযায়ী ১.২৯২৫ সাপোর্ট লেভেলে আসতে পারে। অপরদিকে কোন ইভেন্টের কারণে পেয়ারটির প্রাইস বাড়তে শুরু হলে ১.৩০৫৫ রেজিস্ট্যান্স লেভেলে আসতে পারে।
জিবিপি ইউএসডি পেয়ারটিতে আমি আপাদত ট্রেড নিচ্ছি না কারন আমি একটি সেল মুডের আশা করছি। মার্কেট যদি ১.২৯৬০ লেভেলের নিচে একটি ডে ক্যান্ডেল অথবা ফোর আওয়ার ক্যান্ডেল ক্লোজ হয় তখনই আমি সেল এন্ট্রি নেয়ার অপেক্ষায় আছি এবং তখন আমার নেক্সট টার্গেট থাকবে ১.২৭৫০
[attach]10025[/attach]
এই সপ্তাহে গতকালকে gbp/usd পেয়ার 1.3106 থেকে 1.2920 এ নেমে গেছিল। আজ gbp/usd 1.2920 স্ট্রং সাপোর্ট থেকে পুল ব্যাক করেছে। এবং এই পেয়ারটি পুনরায় ডাবল বটম তৈরি করার চেষ্টা করছে অর্থাৎ 1.3100 তে পৌঁছাতে পারে। এটি অলরেডি একটি বুলিশ ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে। সুতরাং 1.3100 লেভেলের উদ্দেশ্যে বাই এন্ট্রি নেওয়া যেতে পারে।
আজকের ইন্ট্রা ডে ট্রেডিং:
মেজর রেজিস্ট্যান্স লেভেল 1.3106 এবং 1.3209
মেজর সাপোর্ট লেভেল 1.2920 এবং 1.2860
[attach=config]10034[/attach]
gbpusd পেয়ারটিতে h1 চার্টে পেয়ারটি ১.২৯৩০ রেজিস্ট্যান্স লেভেলের দিকে একটি ঊর্ধ্বমূখী প্রাইস রিট্রেসমেন্টের সম্ভাবনা রয়েছে। যুক্তরাজ্যের ফান্ডামেন্টাল নিউজের কারণে পেয়ারটির প্রাইস বাড়তে পারে। সেক্ষেত্রে সেল পজিশন নেওয়া যেতে পারে। ট্রেন্ডের ধরণ: মার্কেট নিন্মমূখীভাবে শক্তিশালী। সাপোর্ট লেভেল: ১.২৮৭৫,১.২৮৫০,১.২৮১০ , রেজিস্ট্যান্স লেভেল: ১.২৯৩০,১.২৯৬০,১.৩০১০
[ATTACH]10078[/ATTACH]
gbp/usd পেয়ারটি 1.3000 লেভেলে একটি ব্রেক করার চেষ্টা করেছিল, তবে এটি তারপর থেকে বিক্রেতারা এড়িয়ে চলছে। ডেইলী চার্টে, পাউন্ডটি ১০০-দিনের মুভিং এভারেজ উপরে এবং 1.2960 লেভেল এর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এখনও অবধি, পাউন্ডের জন্য একটি ইতিবাচক অবস্থা রয়ে গেছে এবং জনসনের কাছ থেকে যদি কোনও নেতিবাচক মন্তব্য না পাওয়া যায়, তবে আজকের দিনে আমরা ক্রেতারা একটি সফল ট্রেডিয়ে 1.300 লেভেরের উপরে একটি ব্রেক আশা করতে পারি।
[attach=config]10102[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি বেশ কয়েক সপ্তাহ শক্তিশালী অবস্থানে থাকলেও, ব্রিটিশ ইকোনমি তেমন শক্তিশালী অবস্থানে নেই। এদিকে মার্কিন ইকোনমিও ব্রিটিশ ইকোনমির তুলনায় তেমন ভাল অবস্থানে নেই। সুতরাং প্রত্যাশা করা হচ্ছে, এই সপ্তাহে পেয়ারটি ফ্ল্যাট*অবস্থানে থাকতে পারে। ফলে পরবর্তী সাপোর্ট লেভেল হতে পারে 1.2728.
[attach]10133[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি এখন সাত দিনের সর্বনিন্ম 1.2910 প্রাইসের অবস্থান করছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এবং যুক্তরাজ্য ব্রেক্সিট সমঝোতায় আসার পরবর্তীতে মার্কিন ডলার দুর্বল অবস্থানে থাকলেও বর্তমানে শক্তিশালী হচ্ছে। আজকে জানুয়ারি মাসের রিটেইল সেলস রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে।রিপার্টটি মার্কেটের মুভমেন্ট বৃদ্ধি করতে পারে। রিটেইল সেলস রিপোর্টকে কেন্দ্র করে পেয়ারটির প্রাইস বাড়লেও পুনরায় কমতে পারে। পেয়ারটির বর্তমান সাপোর্ট লেভেল 1.2885 হতে পারে। পরবর্তী সাপোর্ট লেভেল হতে পারে 1.2855। অপরদিকে পেয়ারটির প্রাইস বাড়তে শুরু হলে ৫০ দিনের এসএমএ অনুযায়ী 1.3060 রেজিস্ট্যান্স লেভেল আসতে পারে। পরবর্তী রেজিস্ট্যান্স লেভেল হতে পারে এ মাসের সর্বোচ্চ প্রাইস 1.3070।