অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের চ্যালেঞ্জ, বাজেট ২০২০-২১
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1599655756.jpg[/IMG]
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম ১৯৭২ সালে তাজউদ্দীন আহমদ ৭৮৬ কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করেন। কালের পরিক্রমায় আসছে বাজেটের আকার হতে যাচ্ছে ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বেশি। এই ৪৯ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতির ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। সেইসাথে নিজস্ব অর্থের ব্যবহারে সক্ষমতাও বেড়েছে। কিন্তু সারা বিশ্বকে থামিয়ে দেওয়া করোনা ভাইরাসের এক ব্যতিক্রমী প্রেক্ষাপটে এবার বাজেট উপস্থাপন হতে যাচ্ছে। বাজেট উপস্থাপনকালে বিদ্যমান বহুমুখী চ্যালেঞ্জের মধ্যে কীভাবে ‘জীবন ও জীবিকা’ রক্ষার মাধ্যমে অর্থনীতিকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়া যাবে, সেটা গুরত্ব পাচ্ছে। কেননা করোনাকালের এ বিশেষ পরিস্থিতিতে একদিকে খাদ্য, স্বাস্থ্যসহ মৌলিক চাহিদা পূরণে ব্যয় বাড়ানোর চাপ, অন্যদিকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড থমকে যাওয়ায় আয়ের পথও সঙ্কুচিত হয়ে গেছে। স্থবির হয়ে যাওয়া ব্যবসাবাণিজ্যসহ অর্থনীতিকে টেনে তোলার চ্যালেঞ্জও রয়েছে। অন্যদিকে আয় কমে যাওয়া বিশালসংখ্যক করদাতা এবং ভোক্তার ওপর করের চাপ কমানোর চাপও রয়েছে।এমন বহুমুখী চ্যালেঞ্জের মধ্যে আজ জাতীয় সংসদে ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের দ্বিতীয় বাজেট এটি। ‘অর্থনৈতিক উত্তরণ ভবিষ্যত্ পথ পরিক্রমা’ শিরোনামে এবারের বাজেট বর্তমান অর্থমন্ত্রীরও দ্বিতীয় বাজেট।