-
1 Attachment(s)
নগদ ডিজিটাল ওয়ালেট
[ATTACH=CONFIG]9164[/ATTACH]
দেশে দিন দিন বেড়েই চলেছে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস। সহজ এবং দ্রুততম সময়ে এই ডিজিটাল ব্যাংকিং জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সকল শ্রেণীর মানুষের কাছে। আর এই ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস (ডিএফএস) বিপ্লবের নেতৃত্ব দেওয়ার লক্ষ্যে*নগদ*বাংলাদ েশ ডাক বিভাগের একটি উদ্যোগ, যা সম্প্রতি*বাংলাদেশ র জনগণের জন্য আর্থিক সেবাখাতকে আরও সহজ ও নিরাপদ করতে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদন “নগদ”-কে “পরিচয়” অ্যাপ্লিকেশনের সাথে সংযুক্ত করে*দিন, ঘণ্টার ব্যবধান দূর করে এখন মাত্র ‘১ মিনিটে নগদ অ্যাকাউন্ট’ সেবা*চালু করেছে।**“পরিচয়” অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে “নগদ” স্বয়ংক্রিয়ভাবে এক মিনিটে ফেস অথেনটিকেশন ও জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই করতে পারে। ফলে “নগদ”-এর এই পদ্ধতির কারণে ভুয়া গ্রাহক তৈরির কোনো সুযোগ থাকবে না।**
-
1 Attachment(s)
করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী একটি আতঙ্কের নাম। বাংলাদেশও এই সমস্যার সম্মুখীন। বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা 'নগদ' দেশের মানুষের জন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে তার বিজ্ঞাপন বাজেট কমিয়ে এনে সেই টাকা লেনদেন খরচ কমানোর কাজে ব্যবহার করছে। পাশাপাশি 'নগদ'-এ প্রথম ১০০০ টাকা ক্যাশ আউটে চার্জ না নেওয়া এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও ওষুধের সেটেলমেন্ট চার্জ শূন্য করার মতো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া দেশের ৪৯২টি উপজেলায় অসহায় মানুষের মধ্যে খাবার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিনামূল্যে বিতরণ করছেন 'নগদ'-এর কর্মীরা। আর 'নগদ' এই উদ্যোগের নাম দিয়েছে 'মানুষ বাঁচলে, দেশ বাঁচবে'। দেশের জন্য এমন উদ্যোগের প্রশংসা করে 'নগদ'-এর সঙ্গে থেকে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মুর্তজা।
[ATTACH]10680[/ATTACH]
এই খবর জাতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মুর্তজা একটি সেলফি ভিডিওর মাধ্যমে 'নগদ'-এর এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন। ভিডিওতে তিনি বলেন, দেশের এই পরিস্থিতিতে অনেক টেনশন কাজ করে। কিন্তু কোনো কোনো নিউজ মনটা অনেক ভালো করে দেয়। যেমন, আজ সকালে পেপারে দেখলাম 'নগদ' তাদের বিজ্ঞাপনের খরচ কমিয়ে এই টাকা দেশের কল্যাণে খরচ করবে। তার মানে 'নগদ' শুধু ব্যবসার দিকটা চিন্তা না করে এই সংকটকালে দেশের মানুষের কথা চিন্তা করছে। 'নগদ' একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান, তার অর্থ হচ্ছে এর মালিক আমি, আপনি, সবাই। তাই আসুন আমরা 'নগদ'-এর মতো করে যে যার অবস্থান থেকে এগিয়ে আসি। 'নগদ'-এর মতো করেই বলি, 'মানুষ বাঁচলে দেশ বাঁচবে'। তাই 'নগদ'-এর এই সিদ্ধান্তকে আমরা স্যালুট জানাই।
-
1 Attachment(s)
সরকারি প্রতিষ্ঠান হলেও বাজারে এসে অল্প সময়েই এগিয়ে গেছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা ‘নগদ’। নগদের ৫১ শতাংশ শেয়ার ডাক বিভাগের হাতে, বাকি ৪৯ ভাগ থার্ড ওয়েভের।নগদের সেবা বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। ফলে মোবাইল ব্যাংকিং নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে নিয়মকানুন রয়েছে, তা তাদের অনুসরণ করতে হয় না। অন্য সব মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম কোনো না কোনো ব্যাংকের সেবা বা সহযোগী প্রতিষ্ঠান। তবে নগদ হচ্ছে সরকারের ডাক বিভাগের সহযোগী। নগদের লেনদেন সীমা বেশি এবং যেকোনো মোবাইল নম্বরে টাকা পাঠানোর সুযোগ থাকায় অল্প সময়ে নগদের বড় ধরনের গ্রাহক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। । এছাড়া সম্প্রতি পোশাক শ্রমিকদের বেতন-ভাতা মোবাইল ফাইনানশিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) মাধ্যমে দেওয়ার নির্দেশনা আসার পর ১৫ দিনে ‘নগদ’সাত লাখের কাছাকাছি নতুন গ্রাহক পেয়েছে।
[ATTACH=CONFIG]10709[/ATTACH]
নগদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ বলেন, “আমরা নতুন করে প্রচার চালিয়েছি। শ্রমিকদের হিসাব খোলার জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছি। এর ফলে প্রায় ৭ লাখ নতুন করে হিসাব খোলা সম্ভব হয়েছে।”
-
বর্তমানে অনেক মোবাইল ব্যাংকিং সেবাই বের হয়েছে এবং এক্ষেত্রে নতুন যুক্ত হয়েছে ডাক বিভাগের নগদ ডিজিটাল লেনদেন। আমি নিজেও এই নগদে একাউন্ট খুলেছি এবং এখানে চার্জ যেমন কম কাটে তেমনি মানি লেনদেনও ইজিলি করা যায় আর ভেরিফাই অপশনও খুবই সোজা। সকলেই এই সুবিধার আওতায় আসতে পারে।
-
দেশে ব্যাংকিং ব্যবসার পাশাপাশি ব্যাংকিং খাতের বাহিরের মানুষ গুলোকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনার জন্যই মুলুত এই মোবাইল ব্যাংকিং সেবার জন্ম। এখনো দেশে প্রায় অর্ধেক মানুষের ব্যাংক একাউন্ট নেই। কিন্তু নগদ বা বিকাশের মতো দেশের মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান গুলো ডাকাত, উফ প্রতি লাখে ১ হাজার ৮০০ টাকার মতো তারা চার্জ নিচ্ছে। মানে তাদের লাভ তো প্রতিদিন হাজার হাজার কোটি টাকা। প্রতি হাজারে টাকা পাঠাতে খরচ হয় ১৮ টাকার মতো ( mfs ভেদে কিছু কম বেশি চার্জ আছে) । এক লাখ টাকা পাঠাতে ১৮০০ টাকার মতো খরচ। এটা কি মগের মুল্লুক, হ্যা আমি দুই ভাবে বললাম- একটি, হাজারে ১৮ টাকা। আরেকটি, লাখে ১৮০০ টাকা। জানিয়ে রাখি, বাংলাদেশে অনুমোদন নিয়ে ২০১০ সালের আগস্ট মাসে ট্রাস্ট ব্যাংক আনুষ্ঠানিক ভাবে মোবাইল ব্যাংকিং শুরু করে। এরপর ২০১১ সালের মে মাসে ডাচ বাংলা ব্যাংক, তারপর ঐ বছরেই জুলাই মাসে বিকাশ দেশে আনুষ্ঠানিক ভাবে যাত্রা শুরু করে। তারপরে আরো অনেকে শুরু করেছে।
-
1 Attachment(s)
এখন থেকে চাইলেই যেকোনো সময় যেকোনো স্থান থেকে কোনো ধরনের ঝুঁকি ছাড়া ভিসা ও মাস্টারকার্ড থেকে ‘নগদ’ অ্যাকাউন্টে টাকা আনা যাবে। ফলে এখন কোনো চার্জ ছাড়াই যেকোন ব্যাংকের ভিসা ও মাস্টার কার্ড থেকে ‘নগদ’ একাউন্টে টাকা আনা যাবে। 'নগদ' একাউন্টে টাকা ডিপোজিট করার জন্য অ্যাড মানি অপশন থেকে ব্যাংক টু নগদ ক্লিল করে যেকোনো ব্যাংকের ইস্যু করা ভিসা ও মাস্টারকার্ডের ডেবিট, ক্রেডিট ও প্রিপেইড কার্ড এর বিস্তারিত তথ্য ও টাকার পরিমান দিলেই সাথে সাথে টাকা ডিপোজিট হয়ে যাবে এক মুহূর্তেই ।
[ATTACH=CONFIG]11676[/ATTACH]
গত বছর ২৬ মার্চ ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা হিসেবে ‘নগদ’-এর অনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর থেকে একের পর এক নতুন নতুন সেবা চালু করে দেশের ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সেবা খাতে বিপ্লব এনে দিয়েছে ‘নগদ’।