-
পবিত্র ঈদুল আজহার পরবর্তী চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২৮ জুলাই) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। বুধবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৮৮ ও ২৩১৩ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ২৩১ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। বুধবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২২৩টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৫৪টি কোম্পানির শেয়ার।বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- সাইফ পাওয়ায়, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, জিপিএইচ ইস্পাত, বারাকা পাওয়ার, আইএফআইসি ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স, বিডি ফাইন্যান্স, রবি, এনআরবিসি ব্যাংক ও রহিমা ফুড।
এর আগে আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ৮ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ১ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১১ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৯০ পয়েন্টে অবস্থান করে।
অপরদিকে, লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১৩ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৫১৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের ৬৪টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৪৭টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/892773875.jpg[/IMG]
-
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন! সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতায় লেনদেন চলছে। ডিএসই ও সিএসইসূত্রে এ তথ্য জানা যায়।এদিন বেলা ১১টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্সের লেনদেনে ৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৬ হাজার ৪২৬ পয়েন্টে। এ ছাড়া ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১৪০১ পয়েন্ট ও ডিএসই-৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ২৩২৮ পয়েন্টে।এ সময় পর্যন্ত লেনদেন হওয়া কম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯টি কম্পানির শেয়ারের। দাম কমেছে ১৩৫টির এবং দাম অপরিবর্তিত রয়েছে ৭০টির।অন্যদিকে একই সময়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৬২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1228728574.jpg[/IMG]
-
দেশের পুঁজিবাজারে ভালো শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ তুলনামূলক কম দেখা যায়। বিপরীতে মন্দ শেয়ারের প্রতি দুর্নিবার আকর্ষণ তাদের। বিনিয়োগকারীদের এ মনস্তত্ত্ব পোয়াবারো হয়েছে কারসাজিকারীদের জন্য। বাজারে গুজব ছড়িয়ে মন্দ শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে তারা। পরিসংখ্যান বলছে, গত আট বছরে বাজার মূলধনে আধিপত্য বিস্তারকারী কোম্পানিগুলোর তুলনায় মন্দ কোম্পানির শেয়ারে বেশি রিটার্ন এসেছে। এতে বিনিয়োগকারীরাও হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন এসব শেয়ার কেনার জন্য। স্বল্প মূলধনী এসব মন্দ কোম্পানির শেয়ারে অস্বাভাবিক রিটার্নের গল্প বিনিয়োগকারীদের কাছেও বেশ উপজীব্য। এমনকি সময়মতো এসব শেয়ারে বিনিয়োগ করতে না পারায় মারাত্মক হতাশায় ভুগতে দেখা গিয়েছে অনেক বিনিয়োগকারীকে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্য-উপাত্ত বলছে, ২০১২ সালের ডিসেম্বরে এক্সচেঞ্জটির বাজার মূলধন ছিল ১ লাখ ৮০ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা। আট বছরের মাথায় গত ডিসেম্বরে তা ২ লাখ ৯৩ হাজার ১৫৪ কোটি টাকায় উন্নীত হয়। এ সময়ে এক্সচেঞ্জটির বাজার মূলধন বেড়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকা। আর এ বাজার মূলধন বৃদ্ধিতে ৭০ দশমিক ৭ শতাংশ অবদান ছিল নয় কোম্পানির। কোম্পানিগুলো হলো ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড, রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ লিমিটেড, বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড, রেনাটা লিমিটেড, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড (বিএটিবিসি), ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড, সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড ও গ্রামীণফোন লিমিটেড। এমনকি গত ছয় মাসের বাজার মূলধন বৃদ্ধিতেও কোম্পানিগুলো উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে। এসব কোম্পানিতে বিনিয়োগকারীদের রিটার্ন এসেছে ভালো। গত আট বছরে এ নয় কোম্পানির মধ্যে সবচেয়ে বেশি রিটার্ন দিয়েছে ম্যারিকো বাংলাদেশ। এ সময় বার্ষিক গড়ে ৩৫ দশমিক ১ শতাংশ হারে রিটার্ন এসেছে। এরপর সবচেয়ে বেশি ২৭ দশমিক ৭ শতাংশ রিটার্ন এসেছে রেকিট বেনকিজারের শেয়ারে।
অন্যদিকে গত পাঁচ বছরে কোম্পানিগুলোর রিটার্নের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, এ সময়ে স্বল্প মূলধনী কোম্পানি প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারে ২ হাজার ৭৮ শতাংশ রিটার্ন এসেছে। স্বল্প মূলধনী ইনটেক লিমিটেডের শেয়ারেও এ সময় ৩৩৬ দশমিক ৮ শতাংশ রিটার্ন এসেছে। বছরভিত্তিক রিটার্ন হিসাব করলে দেখা যায়, প্যারামাউন্টের শেয়ারে ৪১৫ দশমিক ৬ ও ইনটেকের শেয়ারে ৬৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ রিটার্ন এসেছে। এসব স্বল্প মূলধনী কোম্পানির শেয়ারে অস্বাভাবিক রিটার্নের কারণেই বিনিয়োগকারীরা এগুলোর প্রতি আকৃষ্ট হন বেশি। এতে আড়ালে থেকে যায় ভালো ও মৌলভিত্তির কোম্পানির শেয়ার। বাজারের এ অস্বাভাবিক প্রবণতার কারণে অনেক ভালো কোম্পানিই তালিকাভুক্ত হতে আগ্রহী হয় না। এতে কাঙ্ক্ষিত হারে বিদেশী বিনিয়োগও আকৃষ্ট করতে পারছে না দেশের পুঁজিবাজার।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/779924804.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকে বড় উত্থানের পাশাপাশি দৈনিক লেনদেনেও ব্যাপক বেড়েছে। এছাড়া বেশিরভাগ শেয়ার দরে রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। পুঁজিবাজারে আজ ৬১.৮৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে।
আজ ২ আগস্ট ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৮৮ শতাংশ বা ৫৬.৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৪৮১.৫৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১১.১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪১২.১৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৬.২৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩৪৪.১০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৩২টির, কমেছে ১১৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৬১.৮৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৭৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩ হাজার ১৭৯টি শেয়ার ৩ লাখ ৩৫ হাজার ২৯ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ১৮৭ কোটি ৮৩ লাখ ৭৪ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.২৪ শতাংশ বা ২৩১.৯৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৮৬৭.৩৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৩ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২৩৩টির, কমেছে ৭৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭৩ কোটি ৪ লাখ ৩২ হাজার ৯৩২ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৫ কোটি ৮৪ লাখ ৭৬ হাজার ৫৫ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ২৭ কোটি ১৯ লাখ ৫৬ হাজার ৮৬৬ টাকা।
[ATTACH]14982[/ATTACH]
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1751503586.jpg[/IMG]
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (৩ আগস্ট) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৪৮৯ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৪১৫ ও ২৩৪৬ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৩৬৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। মঙ্গলবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৭টির, কমেছে ১২০টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৫৪টি কোম্পানির শেয়ার। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানিগুলো- সাইফ পাওয়ায়, অরিয়ন ফার্মা, জিএইচপি ফাইন্যান্স, জিপিএইচ ইস্পাত, আলিফ ইন্স্যুরেন্স, বেক্সিমকো লিমিটেড, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স, গোল্ডেন হার্ভেস্ট, জিবিবি পাওয়ার ও এসএস স্টিল। এর আগে মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ১৭ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরো ২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৫০০ পয়েন্টে অবস্থান করে।
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ৩২ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৮২৬ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ৫৫টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৭৮টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের তৃতীয় ও শেষ কার্যদিবসে সূচকে বড় উত্থানের পাশাপাশি দৈনিক লেনদেনেও ব্যাপক বেড়েছে। এছাড়া বেশিরভাগ শেয়ার দরে রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। ধারাবাহিক উত্থানের ফলে বিনিয়োগকারীরাও মুনাফার স্বাদ নিচ্ছেন। পুঁজিবাজারে আজ ৪৬.৪৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। জানা যায়, আজ ৫ আগস্ট ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯২ শতাংশ বা ৬০.২১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৫৯৬.০৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৪.৭৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৩৯.৩৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৯.৪৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩৮৫.৯০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৪২টির, কমেছে ১০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৬৪.৭১ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৮৩ কোটি ৪৫ লাখ ৯১ হাজার ৬৬৫ শেয়ার ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৩৪৭ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৫১১ কোটি ৬৬ লাখ ৫৮ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৯২ শতাংশ বা ১৭৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ১৮৮.৩৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৫ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২০৬টির, কমেছে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৮১ কোটি ১৪ লাখ ৭২ হাজার ৯৫৭ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮০ কোটি ১১ লাখ ৪৬ হাজার ৫৮৬ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১ কোটি ৩ লাখ ২৬ হাজার ৩৭১ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15005[/ATTACH]
-
গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহে ৭৮০ কোটি টাকা বাজার মূলধন কমলেও গত সপ্তাহে বেড়েছে। গত সপ্তাহে সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। সপ্তাহটিতে সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। গত সপ্তাহে বাজার মূলধন বেড়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা। তথ্যমতে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৩৪ হাজার ৪০৪ কোটি ৮০ লাখ ২৮ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৪৪ হাজার ৩২৬ কোটি ১০ লাখ ৯৫ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে োজার মূলধন বেড়েছে ৯ হাজার ৯২১ কোটি ৩০ লাখ ৬৭ হাজার টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৭ হাজার ১৩ কোটি ৯৯ লাখ ৫৭ হাজার ৩৯৬ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭ হাজার ১২৮ কোটি ৬৭ লাখ ৫ হাজার ৬৬৫ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ১১৪ কোটি ৬৭ লাখ ৪৮ হাজার ২৬৯ টাকা বা ১.৬১ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৭০.৮২ পয়েন্ট বা ২.৬৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫৯৬.০৮ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৩৮.৩০ পয়েন্ট বা ২.৭৩ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫৮.০২ পয়েন্ট বা ২.৪৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে এক হাজার ৪৩৯.৩৪ পয়েন্ট এবং দুই হাজার ৩৮৫.৯০ পয়েন্টে। বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭৭টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২৮৩টির বা ৭৫.০৬ শতাংশের, কমেছে ৮৩টির বা ২২.০১ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির বা ২.৯২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1671420073.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ২৩৪ কোটি ৩০ লাখ ৫২ হাজার ৪৭৫ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২৫৯ কোটি ৭৪ লাখ ৬৪ হাজার ২০৫ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ২৫ কোটি ৪৪ লাখ ১১ হাজার ৭৩০ টাকা বা ১০ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫৫২.৯৪ পয়েন্ট বা ২.৯৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ১৮৮.৩৩ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ৩২৩.০৭ পয়েন্ট বা ২.৮৮ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ৩৬৭.২৩ পয়েন্ট বা ২.৬৮ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ৩৭.৭৫ পয়েন্ট বা ২.৭৯ শতাংশ এবং সিএসআই ৪৪.৩৭ পয়েন্ট বা ৩.৭৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ৫১৩.৩২ পয়েন্ট, ১৪ হাজার ২৪.৩৪ পয়েন্টে, এক হাজার ৩৮৮.৬১ পয়েন্টে এবং এক হাজর ২২২.০৭ পয়েন্টে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৪০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৬৯টির বা ৭৯.১২ শতাংশের দর বেড়েছে, ৫৯টির বা ১৭.৩৫ শতাংশের কমেছে এবং ১২টির বা ৩.৫৩ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]15009[/ATTACH]
আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকে বড় উত্থানের পাশাপাশি দৈনিক লেনদেনেও ব্যাপক বেড়েছে। এছাড়া বেশিরভাগ শেয়ার দরে রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। দৈনিক লেনদেন ৩ হাজারের কাছাকাছি চলে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যেও ব্যাপক চাঞ্চল্যতা তৈরি হয়েছে। পুঁজিবাজারে আজ ৪৮.৪০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ ৯ আগস্ট ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৯ শতাংশ বা ৩২.০৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৬২৮.১৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১২.৭৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৫২.৫১ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৬.৭৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩৯২.৬৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৮১টির, কমেছে ১৭৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৪৮.৪০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৯৭ কোটি ৫ লাখ ১৬ হাজার ৯৮০ শেয়ার ৪ লাখ ২১ হাজার ৬৭৫ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৯৩৮ কোটি ৬৫ লাখ ৭১ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৭১ শতাংশ বা ১৩৫.৫০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ৩২৩.৮৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২১ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৬২টির, কমেছে ১৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১২৮ কোটি ১৮ লাখ ২৬ হাজার ৪৬৬ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮১ কোটি ১৪ লাখ ৭২ হাজার ৯৫৭ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৪৭ কোটি ৩ লাখ ৫৩ হাজার ৫০৯ টাকা।
-
1 Attachment(s)
১০ বছর পর ঢাকার পুঁজিবাজারে দিনের লেনদেন তিন হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি পৌঁছল, সূচকও উঠল সর্বোচ্চ অবস্থানে, মূলধনও উঠেছে রেকর্ড উচ্চতায়। মহামারীর মধ্যে কোরবানির ঈদের পর থেকে পুঁজিবাজারে চাঙাভাব চলছে। তার মধ্যেই হচ্ছে একের পর এক রেকর্ড। সোমবার স্বাভাবিক সময়ের মতো সাড়ে চার ঘণ্টার লেনদেনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ২ হাজার ৯৩৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়। লেনদেনের এই পরিমাণ ১০ বছর আট মাসের মধ্যে বেশি। এর আগে এর চেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছিল ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর। সেদিন ৩ হাজার ২৪৯ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছিল। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৩২ দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৯ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ৬২৮ দশমিক ১৪ পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছে। ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি ডিএসইএক্স গণনা শুরুর পর প্রধান সূচকের এটাই সর্বোচ্চ অবস্থান। এদিন ডিএসইর বাজার মূলধনেও রেকর্ড হয়েছে। বাজার মূলধন হয়েছে ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৫৩৫ কোটি ৬১ লাখ টাকা, যা এযাবৎ কালে সর্বোচ্চ। সোমবার ঢাকার পুঁজিবাজারে ৪৮ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৭৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৮১টির, কমেছে ১৭৩টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১২ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ডিএস৩০ সূচক ৬ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩৯২ দশমিক ৬২ পয়েন্টে। সোমবার চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও সূচক এবং লেনদেন বেড়েছে। এই বাজারের প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১০১ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ২৮৯ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে। সিএসইতে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ৫৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ বা ৪৭ কোটি ৪ লাখ টাকা বেড়েছে। মোট ১২৮ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৮১ কোটি ১৫ লাখ টাকা। সিএসইতে ৩২১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৭টির, কমেছে ১৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির।
[ATTACH=CONFIG]15023[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচক বাড়লেও কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। এছাড়া দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। পুঁজিবাজারে আজ ৩৬.৫৩ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ ১১ আগস্ট ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.০৮ শতাংশ বা ৫.৪৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৬২৩.৩১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১.৬১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৪৪.০৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৩.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩৯৭.৬৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ২৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ২৯.৫২ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৭১ কোটি ৩৪ লাখ ৯৫ হাজার ৭৮৬ শেয়ার ৩ লাখ ১৮ হাজার ৫৭৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ২১২ কোটি ৮৯ লাখ ৮৪ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.০১ শতাংশ বা ২.৬১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ২৮৪.৪৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৮ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৯১টির, কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৮৭ কোটি ৪৮ লাখ ১৯ হাজার ৫৮৮ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০২ কোটি ১৪ লাখ ১০ হাজার ৪০৪ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৪ কোটি ৬৫ লাখ ৯০ হাজার ৮১৬ টাকা।
[ATTACH]15034[/ATTACH]