-
লেনদেন খরার বৃত্ত থেকে কিছুটা হলেও বেরিয়ে এসেছে দেশের শেয়ারবাজার। লেনদেনের গতি বাড়ায় আগের দুই কার্যদিবসের মতো সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবারও (১৭ জানুয়ারি) লেনদেনের আধাঘণ্টার মধ্যে একশ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের গতি বাড়ায় মূল্যসূচকেও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দেখা মিলছে। ফলে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরছে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। আর বাজার সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন কিছুদিন আগে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়া কিছু বিনিয়োগকারী আবার বাজারে সক্রিয় হয়েছেন। বড় বিনিয়োগকারীরা নিয়মিত লেনদেনে অংশ নেওয়ায় লেনদেনের গতি বেড়েছে। সেইসঙ্গে কিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তেও দেখা যাচ্ছে। তবে, শেয়ারবাজারে পুরোপুরি গতি এখনো ফিরেনি। যে কারণে প্রতিদিনই অর্ধেকের বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম অপরিবর্তিত থাকতে দেখা যাচ্ছে। দাম অপরিবর্তিত থাকা এসব প্রতিষ্ঠানের বেশিরভাগ ফ্লোরপ্রাইসে (সর্বনিম্ন দাম) আটকে রয়েছে। যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার রয়েছে তারা বিক্রির চেষ্টা করেও ক্রেতার অভাবে ব্যর্থ হচ্ছেন।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, মঙ্গলবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বাড়তে দেখা যাচ্ছে। ১০টা ৪২ মিনিটে ডিএসইতে ৯০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬৯টির। আর ১৩৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ১৬ পয়েন্ট। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ৫ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক বেড়েছে ৪ পয়েন্ট। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৭০ কোটি ৬১ লাখ টাকা। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/936742091.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে কমেছে তার থেকে বেশি। এরপরও সবকটি মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেইসঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেনের শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়ে যায়। এতে লেনদেনের আধাঘণ্টার মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক প্রায় ২০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমে যায়। তবে তা সূচকের বড় উত্থান আটকাতে পারেনি। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে ৭১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১০১টির। আর ১৭৮টির দাম অপরবর্তিত রয়েছে। এরপরও ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ২২৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬০৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৫০৯ কোটি ৬২ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৯৮ কোটি ৫ লাখ টাকা।
[IMG]https://forex-bangla.com/attachment.php?attachmentid=17308&d=1649024457[/IMG]
ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ার। কোম্পানিটির ৪৫ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেনেক্স ইনফোসিসের ৩৮ কোটি ৪০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২২ কোটি ২৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আমরা নেটওয়ার্ক। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে— জেমিনি সি ফুড, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট, ইস্টার্ন হাউজিং, মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্স, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন, ইউনিক হোটেল এবং বসুন্ধরা পেপার।
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২৫ জানুয়ারি) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ভালো গতি রয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ১৪ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেন সূচক ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। লেনদেনেও বেশ ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। এ বাজারটিতেও দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক প্রায় ২০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের প্রথম আধাঘণ্টাজুড়েই সূচকের এই ঊর্ধ্বমূখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1398608128.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতে মূল্যসূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা গেলেও শেষ পর্যন্ত সবকটি সূচক বেড়েছে। তবে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। দেশের অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্য সূচক কমেছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে অংশ নেওয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, তার চেয়ে কমেছে বেশি। তবে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/715275482.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (২৯ জানুয়ারি) পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, রোববার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৭ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৮৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট কমে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৭১ ও ২২৩১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ৪৮৯ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ১৬ কোটি টাকা কমেছে। আগের দিন ডিএসইতে ৫০৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল। রোববার ডিএসইতে ৩৪৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৬টি কোম্পানির, কমেছে ১৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো- বসুন্ধরা পেপার, জেনেক্স, ইস্টার্ন হাউজিং, আমরা নেটওয়ার্কস, সী পার্ল, ইউনিক হোটেল, অলিম্পিক, বিএসসি, সামিট অ্যালাইন্স ও শাইনপুকুর সিরামিক। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই রোববার ৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৫৭০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১৪৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৫টির, কমেছে ৫৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দর। রোববার সিএসইতে ৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ১৫ টাকার লেনদেন কমেছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ২১ কোটি ৩৯ লাখ টাকার।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/247639938.jpg[/IMG]
-
তিনদিন দরপতনের পর আজ সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবস বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) উত্থানে ফিরেছে দেশের পুঁজিবাজার। এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বেড়েছে ২৬ পয়েন্ট।
সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। তবে কমেছে লেনদেন হওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার থেকে তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার পর্যন্ত টানা তিন দিন দরপতন হয়েছে। অর্থাৎ টানা তিন দিন পর আজ পুঁজিবাজারে উত্থান হয়েছে।
ডিএসইর তথ্য মতে, বুধবার সূচক বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে দিনের লেনদেন শুরু হয়। যা অব্যাহত ছিল সকাল ১১টা পর্যন্ত। এরপর শুরু হয় সূচক শেয়ার বিক্রির চাপ, শুরু হয় সূচকের ওঠানামা। যা অব্যাহত ছিল লেনদেনের শেষ সময় পর্যন্ত। এ দিন বাজারে ৩৩০টি প্রতিষ্ঠানের ৮ কোটি ৬৫ লাখ ৫৮ হাজার ৫১৫টি শেয়ার ও ইউনিট কেনা-বেচা হয়েছে। এ কেনা-বেচা থেকে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৮০ কোটি ৬৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট। আগের কর্মদিবসে মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছিল ৫৭৩ কোটি ৯ লাখ ৫২ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট। অর্থাৎ আগের কর্মদিবসের চেয়ে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2144677836.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেনও কমেছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, রোববার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ২৭ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৫৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১০ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৬৫ ও ২২২৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এ দিন ডিএসইতে ৪৭০ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ১৩৮ কোটি টাকা কমেছে। আগের দিন ডিএসইতে ৬০৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল।
রোববার ডিএসইতে ৩২১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১১ কোম্পানির, কমেছে ১৬৪ এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪৬ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- জেনেক্স, শাইনপুকুর সিরামিক, অলিম্পিক, বিএসসি, অরিয়ন ইনফিউশন, সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স, জেমেনি সি ফুড, সি পার্ল, অরিয়ন ফার্মা ও ইস্টার্ন হাউজিং।
[ATTACH=CONFIG]19177[/ATTACH]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৫৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৪৭৮ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১২৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৩টির, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২ কোম্পানির শেয়ার দর।
সিএসইতে ৮ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৬ কোটি টাকার লেনদেন কমেছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১৪ কোটি ২১ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]19186[/ATTACH]
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিন লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টার দিকে ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৫৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসইর শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৬৬ ও ২২২৬ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১০১ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। সোমবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৮টির, কমেছে ১০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৭টি কোম্পানির শেয়ার।
এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- জেনেক্স, বিএসসি, অলিম্পিক, অরিয়ন ইনফিউশন, সোনালি পেপার, শাইনপুকুর সিরামিক, ইস্টার্ন হাউজিং, জেমেনী সী ফুড, সী পার্ল ও বসুন্ধরা পেপার।
এর আগে সোমবার লেনদেন শুরুর প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৬ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ২ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ৩০ মিনিট পর সকাল সাড়ে ১০টায় মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৫১ পয়েন্টে অবস্থান করে। অপরদিকে লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর বেলা ১১টায় সিএসইর সিএএসপিআই সূচক ৫ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৪৭৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।
এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের মধ্যে ১৫টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সবকটি মূল্যসূচক কমেছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে, কমেছে প্রায় তার ছয়গুণ বেশি প্রতিষ্ঠানের। পাশাপাশি কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে, কমেছে তার থেকে বেশি। ফলে এ বাজারটিতেও ডিএসইর মতো মূল্যসূচক কমেছে। তবে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে মাত্র ২৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৪৩টির। আর ১৪৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এরপরও ডিএসইর প্রধানসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৪ পয়েন্ট কমে ছয় হাজার ২৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
অন্য দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় পাঁচ পয়েন্ট কমে দুই হাজার ২২৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় তিন পয়েন্ট কমে এক হাজার ৩৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৩৩ কোটি ১০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৪৩৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা। সেই হিসাবে লেনদেন কমেছে দুই কোটি ৩১ লাখ টাকা।
ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার। কোম্পানিটির ৩১ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেনেক্স ইনফোসিসের ২৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- জেমিনি সি ফুড, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার, শাহিনপুকুর সিরামিকস, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট, ওরিয়ন ফার্মা, বিডকম অনলাইন এবং ওরিয়ন ইনফিউশন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1784799641.jpg[/IMG]
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৩৬ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৬১ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ১২৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬৭টির ও ৪৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
পুঁজিবাজারে দরপতন যেন থামছেই না। শেয়ার বিক্রির চাপে লেনদেন কমে ৪০০ কোটি টাকার ঘরে নেমে এসেছে। মঙ্গলবারের মতো সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবস বুধবারও (১৫ ফেব্রুয়ারি) দেশের পুঁজিবাজারে দরপতন অব্যাহত রয়েছে। এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমে ১১ পয়েন্টে নেমেছে। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে ২৭ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম এবং লেনদেন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1003392212.jpg[/IMG]
সিএসইতে সোমবার সূচক সামান্য বৃদ্ধির পর মঙ্গল ও বুধবার টানা দুদিন দরপতন হল। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে আটকে থাকার পাশাপাশি আস্থা সংকটের কারণে পুঁজিবাজারে লেনদেন ক্রমাগতভাবে কমছে।
ডিএসইর তথ্যমতে, আজ বুধবার বাজারটিতে ৩১০টি প্রতিষ্ঠানের ৫ কোটি ২৯ লাখ ৫ হাজার ২৬০টি শেয়ার ও ইউনিট কেনা-বেচা হয়েছে। এ কেনা-বেচা থেকে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৩১ কোটি ৪৯ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। আগের কর্মদিবস মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছিল ৪৩৩ কোটি ১০ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। অর্থাৎ আগের কর্মদিবসের চেয়ে লেনদেন কিছুটা কমেছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেনকৃত কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের, বিপরীতে কমেছে ১৩৭টি আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। অর্থাৎ ৫ গুণ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। অধিকাংশ খাতের শেয়ারের দাম কমায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১১ দশমিক ১৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২৪৫ পয়েন্টে।