-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শুরুর প্রথম দুই ঘন্টায় বিক্রেতা সংকটে পড়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ৪ কোম্পানি। বিক্রেতা সংকটে হল্টেড হয়েছে এ ৪ কোম্পানি। কোম্পানিগুলো হচ্ছে: রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল এবং আলহাজ্ব টেক্সটাইল।
[ATTACH=CONFIG]14544[/ATTACH]
তথ্যমতে, সোমবার রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৭১.৩০ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ৭২.৭০ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭৮.৪০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৭.১০ টাকা বা ৯.৯৫ শতাংশ বেড়েছে।স্ট্যান্ ার্ড ইন্স্যুরেন্স : স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের সোমবার শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৫৪.৩০ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ৫৬ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫৯.৭০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৫.৪০ টাকা বা ৯.৯৪ শতাংশ বেড়েছে।প্যারামা ন্ট টেক্সটাইল : সোমবার প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৪৭.৫০ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ৪৮.২০ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫২.২০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪.৭০ টাকা বা ৯.৮৯ শতাংশ বেড়েছে।আলহাজ্ব টেক্সটাইল : সোমবার আলহাজ্ব টেক্সটাইলের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৩৬.৪০ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ৩৮ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩.৬০ টাকা বা ৯.৮৯ শতাংশ বেড়েছে।
-
1 Attachment(s)
লেনদেনের আবারও রেকর্ড হয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। আজ বুধবার সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকার, যা গত সাড়ে ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন পুঁজিবাজারে। এর আগে ২০১০ সালের ৬ ডিসেম্বর ডিএসইতে ২ হাজার ৭১১ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এরপর চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ২ হাজার ৬৬৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়। চার দিনের মধ্যে সেই লেনদেনের পরিমাণ আবার ছাড়াল ডিএসই। ২০১০ সালের ওই ডিসেম্বরে ব্যাপক ধস নামে শেয়ারবাজারে। সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনের পরিমাণও কমে যায় ব্যাপকভাবে। তবে চলতি বছরে আবারও লেনদেনে ভালো গতি ফিরে এসেছে ডিএসইতে। ডিএসইতে আজ আগের দিন থেকে ৬৩৫ কোটি টাকা বেশি লেনদেন হয়েছে। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৬৫ কোটি টাকা। লেনদেন বৃদ্ধির পাশাপাশি সূচক বেড়েছে ডিএসইতে। লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স ৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৫৫ পয়েন্টে। ডিএসইতে আজ হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২০৮ টির, কমেছে ১২৪ টির, অপরিবর্তিত আছে ৩৭টির দর। গত কার্যদিবসে লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৪৭ পয়েন্ট। লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো বেক্সিমকো, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল পলিমার, ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেড, পাইওনিয়ার ইনস্যুরেন্স, ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, এনআরবিসি ব্যাংক, ফেডারেল ইনস্যুরেন্স, ডাচ বাংলা ব্যাংক ও ফরচুন।
[ATTACH=CONFIG]14629[/ATTACH]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৯০ পয়েন্ট। সূচকটি ১৭ হাজার ৫২১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৬ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৮টির, দর কমেছে ৯৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির।
-
1 Attachment(s)
পুঁজিবাজারে সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকার লেনদেন, বেড়েছে বাজার মূলধন। চলমান লকডাউনের মধ্যে পুঁজিবাজার ফিরেছে তার স্বাভাবিক গতিতে। বর্তমান কমিশনের বেশ কিছু সঠিক সিদ্ধান্ত ও নতুন পদক্ষেপের ফলে পুঁজিবাজারের উত্থান অব্যাহত রয়েছে। যার ফল হিসেবে গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারে ১২ হাজার ৭০০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে পাশাপাশি বাজার মূলধন বেড়েছে ৯৯০ কোটি টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14652[/ATTACH]
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৮ হাজার ৯৪৭ কোটি ৪৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৯ হাজার ৯৩৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৯৯০ কোটি ৩১ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১২ হাজার ১৮৮ কোটি ২৩ লাখ ৯৯ হাজার ৮৪৫ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১০ হাজার ২৫৮ কোটি ৬৫ লাখ ৬৯ হাজার ৫০৯ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ১ হাজার ৯২৯ কোটি ৫৮ লাখ ৩০ হাজার ৩৩৬ টাকা বা ১৯ শতাংশ বেড়েছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৩.২১ পয়েন্ট বা ০.২২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৬.৬৪ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৬.৩১ পয়েন্ট বা ০.৪৯ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১.৫১ পয়েন্ট বা ০.০৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে ১ হাজার ২৯৯.৪৮ পয়েন্ট এবং ২ হাজার ২০৫.১০ পয়েন্টে।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭১টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২১১টির বা ৫৬.৮৭ শতাংশের, কমেছে ১৪২টির বা ৩৮.২৮ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টির বা ৪.৮৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৫২৭ কোটি ৪৫ লাখ ৮৯ হাজার ২৫৩ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩৭৮ কোটি ৩২ লাখ ৪২ হাজার ৭৩৫ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১৪৯ কোটি ১৩ লাখ ৪৬ হাজার ৫১৮ টাকা বা ৩৯.৪২ শতাংশ বেড়েছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪১.৮৫ পয়েন্ট বা ০.২৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫৮৫.৩৩ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ২০.৩৬ পয়েন্ট বা ০.১৯ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ২৭.৭৬ পয়েন্ট বা ০.২১ শতাংশ এবং সিএসআই ২১.৫৩ পয়েন্ট বা ২.০৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০ হাজার ৫৯৪.৪২ পয়েন্ট, ১৩ হাজার ১১৮.৬৪ পয়েন্টে এবং সিএসআই ১ হাজর ৭৭.১৯ পয়েন্টে। তবে সিএসই-৫০ সূচক ১২.৩৪ পয়েন্ট বা ০.৯৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৮৩.৪৩ পয়েন্টে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৩৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৯৩টির বা ৫৭.৭৮ শতাংশের দর বেড়েছে, ১২৩টির বা ৩৬.৮৩ শতাংশের কমেছে এবং ১৮টির বা ৫.৩৯ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
টানা চার কার্যদিবস ধরে শেয়ারবাজারে ব্যাংক এবং ইন্স্যুরেন্স সেক্টরে দরপতন চলছে। এছাড়া দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। বর্তমান বাজারকে ঘিরে এমন কোন ইস্যু নেই যে টানা দরপতন হতে থাকবে। তবে টানা উত্থানের পর বর্তমানে কারেকশন চলছে এমনটাই মনে হচ্ছে। অবশ্য শেয়ারবাজারের এই দরপতনের জন্য কিছু কোম্পানির শেয়ারের অস্বাভাবিক দামকে কারন বলা যায়। অস্বাভাবিক দাম বাড়ার এই তালিকায় অধিকাংশই রয়েছে ব্যাংক এবং সাধারণ বীমা কোম্পানি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/695444837.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]14691[/ATTACH]
সূচকের উত্থান অব্যাহত আছে দেশের শেয়ারবাজারে। আজ বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৩০ পয়েন্ট, অবস্থান করছে ৬ হাজার ৮২ পয়েন্টে। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৯১ পয়েন্ট। ডিএসইতে আজ প্রথম দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ৬৪৩ কোটি টাকা। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৭২ টির, কমেছে ১৪৪ টির, অপরিবর্তিত আছে ৫৪ টির দর। ডিএসইতে এ সময় পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো বেক্সিমকো, পাইওনিয়ার ইনস্যুরেন্স, ওরিয়ন ফার্মা, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ন্যাশনাল পলিমার, কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স, প্যারামাউন্ট, সন্ধানী ইনস্যুরেন্স, মার্কেন্টাইল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ও বিবিএস কেবলস। গতকাল লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ২৯ পয়েন্ট। লেনদেন হয় ২ হাজার ১০৯ কোটি টাকার।
অপর দিকে সিএসইতে হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০০ টির, কমেছে ৮০ টির, দর অপরিবর্তিত আছে ৪৪ টির। এ সময় পর্যন্ত লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ৮৯ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের উত্থান দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। কিন্তু সূচক বৃদ্ধি পেলেও বেশিরভাগ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। অন্যদিকে দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। জানা যায়, আজ ২০ জুন ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.২৮ শতাংশ বা ১৬.৬৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৬৯.৪১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.৬৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৯৬.৬০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১০.২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০৭.৩০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৬টির, কমেছে ১৭৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৪৮ শতাংশ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৩ কোটি ৫৩ লাখ ১৯ হাজার ৭০১টি শেয়ার ২ লাখ ৪৭ হাজার ৩৮৫ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৮৩৫ কোটি ২৫ লাখ ৩৯ হাজার টাকা।
[ATTACH]14710[/ATTACH]
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.০৭ শতাংশ বা ১২.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৫৪৩.৮২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৪ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১১৭টির, কমেছে ১৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৫৩ কোটি ৮১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৭৫ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০৪ কোটি ৯৫ লাখ ৯৩ হাজার ৯২৯ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৪৮ কোটি ৮৬ লাখ ৪ হাজার ৭৪৬ টাকা।
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে টেক্সটাইলে ভর করে শেয়ারবাজারে বড় উত্থান দিয়ে শেয়ারবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। দৈনিক লেনদেনও ছাড়িয়েছে দুই হাজার কোটি টাকা। *বেশিরভাগ শেয়ার দর বাড়লেও টেক্সটাইল খাতে আজ বেশ আকর্ষণ ছিল। দর বৃদ্ধির শীর্ষ কোম্পানিগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই টেক্সটাইল কোম্পানি। অন্যদিকে ওটিসি থেকে ফেরা ও স্বল্প দুর্বল কোম্পানির শেয়ার দর বৃদ্ধি পাচ্ছে চোখে পড়ার মতো। জানা যায়, আজ ২১ জুন ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯২ শতাংশ বা ৫৬.০০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ১২৫.৪১পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৮.৯৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩০৫.৫৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৩.৫৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২২০.৮৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২২৪টির, কমেছে ১১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৬০.২২ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৬৩ কোটি ৪০ লাখ ২২ হাজার ৮৫০টি শেয়ার ২ লাখ ৯১ হাজার ৭২৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৪৩ কোটি ৪৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.০৪ শতাংশ বা ১৮৩.৬৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৭৬৭.৫০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৯ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৯৬টির, কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭৯ কোটি ৩৭ লাখ ৩৪ হাজার ৪৬ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৫৩ কোটি ৮১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৭৫ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৭৪ কোটি ৪৪ লাখ ৬৪ হাজার ৬২৯ টাকা।
[ATTACH]14722[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ব্যাপক দরপতন দিয়ে শেয়ারবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। দৈনিক লেনদেনও রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। ৫৮ শতাংশ শেয়ারের দরপতন দিয়ে আজ লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। জানা যায়, আজ ২২ জুন ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৭ শতাংশ বা ২৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৯৬.৪১পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.৭৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩০২.৭৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৯.৫৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ২১১.৩০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৪টির, কমেছে ২১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৫৮ শতাংশ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৫ কোটি ৪৬ লাখ ৭৮ হাজার ২৩৩টি শেয়ার ২ লাখ ৩ হাজার ৮৩৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ২৭৫ কোটি ২৯ লাখ ৪ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.০৪ শতাংশ বা ৬.৭১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৭৫৫.৮২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৬ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৩১টির, কমেছে ১৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১০২ কোটি ৫৯ লাখ ৬০ হাজার ৮ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭৯ কোটি ৩৭ লাখ ৩৪ হাজার ৪৬ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ২৮ কোটি ১৪ লাখ ৯৫ হাজার ৩৭৯ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14728[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
অব্যাহত দরপতনে ফের পুঁজি হারানোর শঙ্কা!
[ATTACH=CONFIG]14737[/ATTACH]
গতকালকের মতো আজ সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ব্যাপক দরপতন দিয়ে শেয়ারবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। দৈনিক লেনদেন দুই হাজার কোটি ছাড়ালেও বেশিরভাগ শেয়ারের দরপতনে ফের পুঁজি হারানোর শঙ্কায় রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
আজ ২৩ জুন ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.১৪ শতাংশ বা ৬৯.৮৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩৫.৮৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৬.৯১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৯৭.৩৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৬.৮৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৮৮.৮৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৩টির, কমেছে ২১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৫৮.৩৩ শতাংশ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৭৫ কোটি ৭৩ লাখ ৫০ হাজার ৩৪৪টি শেয়ার ৩ লাখ ২২ হাজার ৫৮৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৩০ কোটি ৩ লাখ ৬৭ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.০৯ শতাংশ বা ১৯৪.৩৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৫৭০.৭৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৮ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১১৮টির, কমেছে ১৭৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৩৬ কোটি ৩৬ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬৯ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০২ কোটি ৫৯ লাখ ৬০ হাজার ৮ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৩৩ কোটি ৭৬ লাখ ৯৩ হাজার ৫৬১ টাকা।
-
1 Attachment(s)
গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহ পতন হলেও গত সপ্তাহে পুঁজিবাজার ফিরেছে তার স্বাভাবিক গতিতে। বর্তমান কমিশনের বেশ কিছু সঠিক সিদ্ধান্ত ও নতুন পদক্ষেপের ফলে পুঁজিবাজারের উত্থান অব্যাহত রয়েছে। যার ফল হিসেবে গত সপ্তাহে বাজার মূলধন বেড়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকা।
আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৮ হাজার ১৩৪ কোটি ৮২ লাখ ৪৭ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ১০ হাজার ৬৩৮ কোটি ৭৬ লাখ ১৮ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৫০৩ কোটি ৯৩ লাখ ৭১ হাজার টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৫৬০ কোটি ৮৭ লাখ ৬২ হাজার ৮৯০ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৪৪৪ কোটি ৮৪ লাখ ৮ হাজার ২৩২ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১১৬ কোটি ৩ লাখ ৫৪ হাজার ৬৫৮ টাকা বা ২৬ শতাংশ বেশি হয়েছে।
[ATTACH]14755[/ATTACH]