-
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক সামান্য বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে।বৃহস পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৯ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বা দশমিক ১৭ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৭২৪ দশমিক ৩৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৮৬ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৬৭৫ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি।ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেনও আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে । বৃহস্পতিবার এই বাজারে ৯৪১ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯০৫ কোটি ৯০ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে এদিন লেনদেন হয়েছে ৩৫৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৪টির, কমেছে ১৩১টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৪টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দশমিক ৫১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮০ দশমিক ৩৯ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১২ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৯১ দশমিক ২১ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/471495563.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) বৃহস্পতিবার ৪৩ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৪৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৭টির, কমেছে ৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬০টির দর।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবারও (১ ফেব্রুয়ারি) পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে।রোববারও (৩১ জানুয়ারি) সূচকের বড় পতন হয় পুঁজিবাজারে।ডিএস ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, সোমবার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৫০ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ৫৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ১১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩৪ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১২৫৪ ও ২১২৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।সোমবার ডিএসইতে ৭১৮ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১০৫ কোটি টাকা কম। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৮২৩ কোটি ১০ লাখ টাকার।এদিন ডিএসইতে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০টি কোম্পানির, কমেছে ১৩৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।সোমবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, বিটিএবিসি, লংকাবাংলা, রবি, বেক্সিমকো ফার্মা, বিকন ফার্মা, এনার্জিপ্যাক, সামিট পাওয়ার, স্কয়ার ফার্মা ও এসএস স্টিল।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/272764290.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১৭৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ২৯৬ পয়েন্টে। সোমবার সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৩৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬৮টির, কমেছে ১১১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫টি কোম্পানির শেয়ার দর।এদিন সিএসইতে ২৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৫৫ কোটি টাকা কম। আগের দিন সিএসইতে ৮২ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল।
-
বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে টানা তৃতীয় দিনের মত সূচক পতন হয়েছে।মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৫ দশমিক ১০ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৩ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৫৬৪ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট হয়েছে।গত সপ্তাহের শেষ দিন ২৮ জানুয়ারি ডিএসইএক্স ছিল ৫ হাজার ৭২৪ পয়েন্টে। এরপর চলতি সপ্তাহের তিন কার্যদিবসেই সূচক কমেছে। এ নিয়ে গত তিন দিনে ১৬০ পয়েন্ট হারিয়েছে ডিএসইর প্রধান সূচক।দীর্ঘ খরার পর চলতি বছরের শুরুতে শেয়ারবাজারে চাঙ্গাভাব দেখা দেয়। সূচক বাড়তে বাড়তে ১৪ জানুয়ারি ৫ হাজার ৯০৯ পয়েন্টের ঘরে পৌঁছায়। সে হিসেবে গত ১৩ কার্যদিবসে সূচক কমেছে ৩৪৫ পয়েন্ট।
মঙ্গলবার ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেনও আগের দিনের তুলনায় কমেছে। মোট ৭০২ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এদিন, সোমবার যা ৭১৮ কোটি ২২ লাখ টাকা ছিল।বাজার চাঙ্গা হওয়ার পর গত ১৭ জানুয়ারি ২ হাজার ৩৮৫ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল ঢাকার পুঁজিবাজারে। পরের ১৩ কার্যদিবসে তা এক তৃতীয়াংশে নেমে এসেছে। ডিএসইতে মঙ্গলবার ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে ৯০টির দর বেড়েছে, ১৪৭টির কমেছে এবং ১১৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1839442958.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৯৯ দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৬১ শতাংশ কমে ১৬ হাজার ১৯৭ পয়েন্ট হয়েছে।সিএসইতে বৃহস্পতিবার ১০০ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ২৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ছিল।এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৪০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ৭১টির দর বেড়েছে, ১০৫টির কমেছে এবং ৬৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (০৩ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৬৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট কমে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১২৪৩ ও ২১১৩ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১৯১ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। বুধবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭১টির, কমেছে ১৩৩টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ১১১টি কোম্পানির শেয়ার। বুধবার বেলা ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- মীর আকতার, বেক্সিমকো লিমিটেড, বিএটিবিসি, রবি, লংকাবাংলা, এনার্জিপ্যাক, বিডি ফাইন্যান্স, বেক্সিমকো ফার্মা, সামিট পাওয়ার ও লার্ফাজহোলসিম। এর আগে লেনদেন শুরুর প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ২২ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ৪ পয়েন্ট বৃদ্ধি পায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০ টা ৪৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/668545367.jpg[/IMG]
অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১২ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ১৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১১ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ১৮টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৪৮টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের শেয়ারের ব্যাপক দরপতন হয়েছে।সোমবার প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৯০ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৬ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৩৮৫ দশমিক ২১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।ঢাকার বাজারে লেনদেনও আড়াইশ কোটি টাকার বেশি কমে ৫০০ কোটি টাকার নিচে নেমেছে। এদিন ৪৬৭ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিন ৬৯৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৩টির, আর কমেছে ২১৯টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১০১টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২০ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২২২ দশমিক শূন্য ৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪৮ দশমিক ২০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫৭ দশমিক ৩৭ পয়েন্টে।ঢাকার পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো, রবি আজিয়াটা, বিএটিবিসি, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, বেক্সিমকো ফার্মা, ওয়ালটন, সামিট পাওয়ার, স্কয়ার ফার্মা, জিপি এবং বেকন ফার্মা ।দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো- আল হাজ টেক্সটাইল, ওয়াল্টন, ইউনিলিভার, গোল্ডেন সন, আরডি ফুড, বাংলাদেশে ন্যাশনাল ইন্সুরেন্স কোস্পানি, রেকিট, এমআই সিমেন্ট, মেরাকেল ইন্ডাস্ট্রিজ এবং রিজেন্ট টেক্সটাইল।দাম কমার তালিকার শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, মীর আখতার, রবি, জুট স্পিনার্স, সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স, সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ, প্যারামাউন্ট, পদ্মা লাইফ, রূপালী ইন্সুরেন্স এবং তৌফিকা ফুডস।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/143457463.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৫৬ দশমিক ২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৫৬৫ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৬২ শতাংশ কম।চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) বুধবার ৪১ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৮৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৬টির, কমেছে ১২২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির দর।
-
পুঁজিবাজারের উন্নয়নে আগামী বাজেটে (২০২১-২২) সাত থেকে আট প্রস্তাবনা রয়েছে। মুলত পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি আনার জন্য কাজ করছে কমিশন। তবে ভালো কোম্পানি বাজারে আনতে হলে কিছু প্রণোদনা দিতে হবে। সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে আগামী বাজেটে (২০২১-২২) সাত থেকে আটটি প্রস্তাবনা পাঠাচ্ছে বিএসইসি। এই প্রস্তাবনাগুলো গ্রহণ করা হলে পুঁজিবাজারে ভালো কিছু হবে। যার মধ্যে অন্যতম হলো তালিকাভুক্ত এবং তালিকাভুক্ত নয়; এমন কোম্পানির কর হারের ব্যবধান। বর্তমানে এটি রয়েছে সাড়ে ৭ শতাংশ। আমরা এটি ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাবনা রয়েছে।
দ্বিতীয়ত হলো-পুঁজিবাজারের স্বার্থে আইসিবিকে শক্তিশালী করার জন্য বিশেষ ফান্ড দেওয়া।
তৃতীয়ত, বন্ড মার্কেটকে গতিশীল করার জন্য কর সুবিধা বাড়ানো। জিরো-কুপন বন্ডের মতো অন্য বন্ডে কর সুবিধা। বিশেষ করে সুকুক বন্ড।
চতুর্থ হলো দৈত কর হার প্রত্যাহার করা। বর্তমানে একটি কোম্পানি কর পরিশোধ করে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দিয়ে থাকে। আবার বিনিয়োগকারীরা আলাদা কর পরিশোধ করার সময়; ওই টাকার উপর আবার কর দিতে হয়। এতে করে বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছ।
পঞ্চম হলো মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর কর হার অনেক বেশি। এটিকে কমানোর জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1293664382.png[/IMG]
-
দেশী-বিদেশী বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপে নিম্নমুখি হচ্ছে দেশের শেয়ারবাজার। সূচকের পয়েন্ট হারানোর পাশাপাশি এ সময়ে দৈনিক গড় লেনদেনও ২ হাজার ৩০০ কোটি থেকে নেমে ৫০০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবসেও পতনের ধারায় রয়েছে শেয়ারবাজার। দেশী ও বিদেশী বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপে গতকাল ৬৭ পয়েন্ট হারিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স। অবশ্য এদিন এক্সচেঞ্জটিতে দৈনিক গড় লেনদেন বেড়েছে ২৬ দশমিক ৭ শতাংশ। দেশের আরেক শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও গতকাল সূচক ও লেনদেনের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/913893624.jpg[/IMG]
গতকাল লেনদেনের শুরু থেকেই শেয়ার বিক্রির চাপে পয়েন্ট হারাতে থাকে সূচক। স্থানীয় ব্যক্তিশ্রেণীর বড় বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি বিদেশী বিনিয়োগকারীদের পোর্টফোলিও থেকে গতকাল শেয়ার বিক্রির চাপ দেখা গেছে। গতকাল সূচকের পতনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল বেক্সিমকো লিমিটেডের। কোম্পানিটির শেয়ারের দর পতনের কারণে এদিন ১৭ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট হারিয়েছে সূচক। এছাড়া স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল ের দর পতনের কারণে ১৩ দশমিক ৪২, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল ের দর পতনে ১০ দশমিক ৬১, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানির (বিএটিবিসি) দর পতনে ৫ পয়েন্ট এবং ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ারের দর পতনের কারণে ৩ দশমিক ২৯ পয়েন্ট হারিয়েছে সূচক।
খাতভিত্তিক লেনদেন চিত্রে দেখা যায়, গতকাল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩৪ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বিবিধ খাত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩ শতাংশ দখলে ছিল ওষুধ ও রসায়ন খাতের। ৮ শতাংশ করে দখলে নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাত। আর লেনদেনের ৭ শতাংশ দখলে নিয়েছে টেলিযোগাযোগ খাত।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনের ভিত্তিতে শীর্ষ সিকিউরিটিজ ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড, বিএটিবিসি, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল , লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, রবি আজিয়াটা, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল , ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, সামিট পাওয়ার, গ্রামীণফোন ও লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড।
গতকাল এক্সচেঞ্জটিতে দরবৃদ্ধির (সমাপনী দরের ভিত্তিতে) তালিকায় শীর্ষে ছিল জিবিবি পাওয়ার, আমান কটন, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ, রবি আজিয়াটা, তাওফিকা ফুডস অ্যান্ড এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, ইসলামিক ফাইন্যান্স, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, রেকিট বেনকিজার, রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স ও রানার অটোমোবাইলস।
অন্যদিকে গতকাল ডিএসইতে দরপতনে শীর্ষে ছিল এনসিসিবি মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান, বেক্সিমকো লিমিটেড, ন্যাশনাল ইন্সুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, জেএমআই সিরিঞ্জেস অ্যান্ড মেডিকেল ডিভাইসেস, প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, জিলবাংলা সুগার, ন্যাশনাল হাউজিং, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স ও বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল ।
সিএসইতে গতকাল সিএসসিএক্স সূচক দিনের ব্যবধানে ১১০ পয়েন্ট কমে ৯ হাজার ২৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের কার্যদিবসে সূচকটির অবস্থান ছিল ৯ হাজার ৩৮৯ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল লেনদেন হওয়া ১৯৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৪৫টির দর বৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ৯৯টি আর অপরিবর্তিত ছিল ৫১টির বাজারদর। এদিন সিএসইতে ২৬ কোটি ৫০ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে, আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৪১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
-
পাঁচ কার্যদিবস পতনের পর শেষ কর্ম দিবসে সূচকে উত্থান দেখা গেছে। সূচকে পতন হয়েছিল গত সপ্তাহের শেষ তিন কার্যদিবসে। চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবসেও এ পতন অব্যাহত ছিল। তবে টানা পাঁচ কার্যদিবসে পতনের পর গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্সে বড় উত্থান হয়েছে। গতকাল সূচকটি প্রায় ৬৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়েছে। তবে সূচক বাড়লেও ডিএসইতে লেনদেন কমেছে। দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স বেড়েছে ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ৫ হাজার ৩১৭ পয়েন্ট নিয়ে গতকালের লেনদেন শুরু করেছিল ডিএসইএক্স। লেনদেন শেষে তা ৫ হাজার ৩৮৬ পয়েন্টে উন্নীত হয়েছে। ডিএসইর ব্লু চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে প্রায় ৩৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৯২ শতাংশ বেড়ে গতকাল লেনদেন শেষে ২ হাজার ৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের দিন যা ছিল ২ হাজার ১৭ পয়েন্ট। এক্সচেঞ্জটির শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গতকাল প্রায় ১৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ১৬ শতাংশ বেড়ে দিনশেষে ১ হাজার ২২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের কার্যদিবস শেষে যা ছিল ১ হাজার ৭ পয়েন্ট। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪৬টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিনশেষে দর বেড়েছে ১৯০টির, কমেছে ৩৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১১৮টি সিকিউরিটিজের বাজারদর। খাতভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল ডিএসইতে মোট লেনদেনের ২৬ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বিবিধ খাত। ১৪ শতাংশ দখলে নিয়ে এরপর রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। এছাড়া ১১ শতাংশ দখলে নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে টেলিযোগাযোগ খাত।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/237268629.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে।রোবব র ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ১১ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা দশমিক ২১ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৪০৪ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।ঢাকার পুঁজিবাজারে ৬৬০ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৭৪৬ কোটি ৩ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০২টির, আর কমেছে ১২০টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১২৬টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ দশমিক শূন্য ৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২২২ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫৬ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে।ঢাকার পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমেকা, রবি, বিএটিবিসি, সামিট পাওয়ার, লংকাবাংলা, লাফার্জ, বেক্সিফার্মা, ওয়ালটন, জিবিবিপাওয়ার এবং ফার্মা ।দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো-আনোয়ার গেলভানাইজিং, জিকিউ বলপেন, ইজেনারেশন লিমিটেড, এসোসিয়েটেড অক্সিজেন লিমিটেড, দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড, ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালেন্স ফান্ড, লিবরা ইনফিউশন লিমিটেড, সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড, বাংলাদেশ ল্যাম্পস লিমিটেড এবং ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড।দাম কমার তালিকার শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড, বেক্সিমেকা, লংকাবাংলা, গোল্ডেন সন লিমিটেড, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, মাইডাস ফাইন্যান্সিং লিমিটেড, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, ফ্যাস ফাইন্যান্স লিমিটেড, ম্যাকসন্স স্পিনিং মিল এবং তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/158569902.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৪৬ দশমিক ৮০ কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৬০৩ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩০ শতাংশ কম।চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) রো্ববার ২৪ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২২৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৫টির, কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৪টির দর।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে আজ টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ও লেনদেন দুটোই বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।আজ ডিএসইতে টাকার পরিমাণে ৬১৮ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আজ ডিএসইতে আগের দিন থেকে ৪২ কোটি ৬৩ লাখ টাকা কম লেনদেন হয়েছে। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৬৬০ কোটি ৬৪ লাখ টাকার।এদিন ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪২৬ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ১২ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়েছে।সোমবার ডিএসইতে মোট ৩৫২টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৯টির, দর কমেছে ১০৫টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১১৮টি কোম্পানির।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/487791431.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১০২ পয়েন্ট। সূচকটি ১৫ হাজার ৭০৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার।সিএসইতে মোট ২২৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫টির, দর কমেছে ৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৫টির।