-
1 Attachment(s)
আজ ৫ সেপ্টেম্বর সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচক বৃদ্ধি পেয়ে ৭ হাজার অতিক্রম করেছে যা নতুন রেকর্ডে পরিণত হয়েছে। সূচকের এরকম উত্থানে প্রফুল্লতে রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। আজ সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। এছাড়া দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। দিনশেষে পুঁজিবাজারে ৬৩.২০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে।
ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.০৩ শতাংশ বা ৭১.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ৫২.৮২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৯.৯৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫২৮.৬৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩৭.১৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫৩৩.৯৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৩৭টির, কমেছে ১০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৬৩.২০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৭১ কোটি ৭২ লাখ ৯২ হাজার ৪৭৩ শেয়ার ৩ লাখ ৮০ হাজার ৯১৪ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৮৬৫ কোটি ৫ লাখ ৫৮ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.১৬ শতাংশ বা ২৩৪.৯২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৫৬৩.০৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৭ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৯৮টির, কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৯৫ কোটি ১৯ লাখ ৮৫ হাজার ১৯৯ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৮ কোটি ৩০ লাখ ৯ হাজার ৯০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৬ কোটি ৮৯ লাখ ৭৬ হাজার ১০৯ টাকা।
[ATTACH]15263[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ৭ সেপ্টেম্বর দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। শেয়ার দর বৃদ্ধি পেলেও আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন কমেছে। তবে ইতিবাচক অবস্থায় রয়েছে সিএসই’র লেনদেন। দিনশেষে ডিএসইতে ৪৭.৩৩ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে।
ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯২ শতাংশ বা ৬৫.৩৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ১৪০.৮৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৫.৭৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৫১.৮১ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩৭.৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫৮৩.৯৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৭টির, কমেছে ১৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৪৭.৩৩ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৭০ কোটি ১০ লাখ ৬২ হাজার ৩৬৯ শেয়ার ৩ লাখ ৭৯ হাজার ৫৭ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৮৬৬ কোটি ১৬ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৮৪ শতাংশ বা ১৭৩.৫৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৮৩৫.৯৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৮ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৪৪টির, কমেছে ১৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১০৪ কোটি ১৬ লাখ ৪২ হাজার ১৯৭ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৭ কোটি ৫৯ লাখ ৮৯ হাজার ৩১৫ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৬ কোটি ৫৬ লাখ ৫২ হাজার ৮৮২ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15296[/ATTACH]
-
সূচকের সঙ্গে লেনদেনে চাঙ্গাভাব নিয়েই সপ্তাহ শেষ করেছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে, সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স এর ঘরে যোগ হয়েছে ৬২ পয়েন্ট। আর পুরো সপ্তাহে এ সূচক ২৭৮ পয়েন্ট বেড়েছে। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন শেষ হয়েছিল সূচকে ৬ হাজার ৯৮১ পয়েন্ট নিয়ে। এক সপ্তাহে ৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ বেড়ে বৃহস্পতিবার ডিএসইএক্স ৭ হাজার ২৫৯ পয়েন্ট পৌঁছেছে। দিনের লেনদেনের শুরুর ২৫ মিনিটের মধ্যে ডিএসই সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩০ পয়েন্ট কমে যায়। তবে এরপর সূচক উঠতে থাকে, দিন শেষে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬২ দশমিক ৪২ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে যায়। ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি ডিএসইএক্স গণনা শুরুর পর গত রোববার প্রথমবারের মত তা সাত হাজার পয়েন্টের মাইলফলক ছাড়িয়ে যায়। বৃহস্পতিবারও তা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ অবস্থানে রয়েছে। ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়ে এখন ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৩১৮ কোটি টাকা হয়েছে, যা ইতিহাসের সর্বোচ্চ। এ বাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ৫ দশমিক ৫২ শতাংশ বা ১৪১ কোটি ৫ লাখ টাকা বেড়েছে। বৃহস্পতিবার হাতবদল হয়েছে ২ হাজার ৬৯৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার, যা আগের কর্মদিবসে ২ হাজার ৫৫৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা ছিল। ঢাকার বাজারে ৪৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে এদিন। লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ১৭৭টির দর বেড়েছে, ১৭৭টির কমেছে এবং ২২টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২০ দশমিক ৪০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৯২ দশমিক ৩১ পয়েন্ট হয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩৩ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বেড়ে পৌঁছে ২ হাজার ৬৪৭ দশমিক ১৪ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1031190350.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) এদিন সূচক ও লেনেদেন বেড়েছে। এ বাজারের প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৫২ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ২১ হাজার ১৩১ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট। সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে আগের দিনের তুলনায় ১৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ বা ১২ কোটি ২৯ লাখ টাকা। মোট ৯৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার এদিন লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ৮৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ছিল। সিএসইতে ৩৩২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ১৪৪টির দর বেড়েছে, ১৬৭টির কমেছে এবং ২১টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1165546058.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
আজ ১২ সেপ্টেম্বর সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে বড় ধরণের কারেকশনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। এদিন সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। তবে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইতে ২২.০৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে।
ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৭৮ শতাংশ বা ৫৬.৬৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২০২.০৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৬.৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৭৫.৯৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৯.০৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৬৩৮.১১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৩টির, কমেছে ২৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ২২.০৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৬৩ কোটি ৭৪ লাখ ৬৪ হাজার ৬৭ শেয়ার ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৯১৯ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৭০৮ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৮০ শতাংশ বা ১৬৯.২৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৯৬২.১৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৩০ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৮৭টির, কমেছে ২১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১১৪ কোটি ২৬ লাখ ৭৭ হাজার ১৯৫ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯৬ কোটি ৭৩ লাখ ১৮ হাজার ২১৩ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৭ কোটি ৫৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৮২ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15350[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ১৪ সেপ্টেম্বর দেশের পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন সূচক কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। তবে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইতে মাত্র ১৩.৮৩ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.০৭ শতাংশ বা ৭৭.৫৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৭ হাজার ১৪০.৫০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২২.৬১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৫৬.২২ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২৩.৪৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৬১১.৬৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৫২টির, কমেছে ৩০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ মাত্র ১৩.৮৩ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৯ কোটি ৫৮ লাখ ২ হাজার ৯৩২ শেয়ার ৩ লাখ ৬ হাজার ২৫০ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৯৭ কোটি ৪০ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৮২ শতাংশ বা ১৭১.৭০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৮৫৭.৬৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৭ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৬০টির, কমেছে ২২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৬৮ কোটি ২ লাখ ৫০ হাজার ৬১৬ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৭ কোটি ৪৩ লাখ ৪৯ হাজার ৫৭০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৫৯ লাখ ১ হাজার ৪৬ টাকা।
[ATTACH]15387[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ ১৬ সেপ্টেম্বর দেশের পুঁজিবাজারে সূচক ও দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। তবে কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। দিন শেষে ডিএসইতে ৩৩.৮৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৪ শতাংশ বা ৩১.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২২৮.৩১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৮.৩২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৭৭.১০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২৫.১৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৬৭৪.৫৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৭টির, কমেছে ২০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৩৩.৮৭ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৯ কোটি ৭০ লাখ ৪৭ হাজার ৭২৪ শেয়ার ৩ লাখ ১৪ হাজার ৯১৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ১৭১ কোটি ৩১ লাখ ৮৩ হাজার টাকা।
সিএসই সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৬৭ শতাংশ বা ১৩৯.৭৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২১ হাজার ১৪১.৩৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৬ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১০৯টির, কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৮৪ কোটি ১৭ লাখ ৪৯ হাজার ২৪৩ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭২ কোটি ৬০ লাখ ৩৪ হাজার ৬১৯ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১১ কোটি ৫৭ লাখ ১৪ হাজার ৬২৪ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]15413[/ATTACH]
-
আজ ২০ সেপ্টেম্বর সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। এদিন দিনের শুরুতেই শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রভাব বিরাজ করছে। দেড় ঘন্টা যেতে না যেতেই দৈনিক লেনদেন ছাড়িয়েছে ৬০০ কোটি টাকা। ডিএসই প্রধান সূচক ৪৬.৪৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ২৩৮.২৮ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৭.৮৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৭৪.৬৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৪.২৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৭০.০৫ পয়েন্টে। ডিএসইতে ৩৭০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৪৪টির, কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির। এছাড়া লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬২৬ কোটি ৮৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/446632885.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে পতনের পর গতকাল উত্থানে ফিরেছে পুঁজিবাজার। এদিন ডিএসইর সব সূচক ও সিএসইর প্রধান প্রধান সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে গতকাল সূচকের উত্থান হলেও টাকার পরিমাণে লেনদেন দুই মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম হয়েছে। ডিএসইতে গতকাল ১ হাজার ৭৬২ কোটি ৫৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে। যা এক মাস ২২ দিন বা ৩২ কার্যদিবসের মধ্যে সবচেয়ে কম। এর আগে চলতি বছরের ২৯ জুলাই গতকালের চেয়ে কম লেনদেন হয়েছিল। সেদিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৫২১ কোটি ৩১ লাখ ২০ হাজার টাকার।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল লেনদেন শুরুর পর থেকে সূচক ঊর্ধ্বমুখী ছিল। এর কিছু সময় পর সূচকের কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ করা যায়। এরপর আবার উত্থান ও পতনের মাধ্যমে দিনশেষে উত্থান অবস্থায় লেনদেন শেষ হয়। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৪ দশমিক শূন্য ১ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ২০৫ দশমিক ৮২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, যা এর আগের কার্যদিবসে ছিল ৭ হাজার ১৯১ দশমিক ৮০ পয়েন্টে। গতকাল সূচকের উত্থানে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ, বেক্সিমকো, রেনাটা, বিকন ফার্মাসিউটিক্যাল , ন্যাশনাল ব্যাংক, রিং শাইন টেক্সটাইল, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল , এনভয় টেক্সটাইল ও ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের।
এদিকে ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গতকাল দিনশেষে ৩ দশমিক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৭০ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে, যা আগের দিন ছিল ১ হাজার ৫৬৬ দশমিক ৮০ পয়েন্টে। ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে ৫ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বেড়ে গতকাল ২ হাজার ৬৬১ দশমিক ৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের কার্যদিবস শেষে যা ছিল ২ হাজার ৬৫৫ দশমিক ৮১ পয়েন্টে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৪টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিনশেষে দর বেড়েছে ১৭৪টির, কমেছে ১৬৩টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৩৭টি সিকিউরিটিজের বাজারদর।
দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল সিএসসিএক্স সূচক দিনের ব্যবধানে ২৭ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ৬২০ দশমিক ২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের কার্যদিবসে সূচকটির অবস্থান ছিল ১২ হাজার ৫৯৩ দশমিক ১২ পয়েন্টে। এদিন এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ৩২৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৬টির, কমেছে ১৩১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৩৮টির বাজারদর। গতকাল সিএসইতে মোট ৭৫ কোটি ৭৬ লাখ ৯০ হাজার ২৩৪ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে। আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৬৬ কোটি ৫৮ লাখ ৯৬ হাজার ৭৮২ টাকার।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/317095338.jpg[/IMG]
-
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল মূল্যসূচক কমেছে। তবে আগের দিনের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে। গতকাল পতনের মধ্যেও রিটার্ন বেড়েছে বস্ত্র, ওষুধ ও রসায়ন, জীবন বীমা ও প্রকৌশল খাতের শেয়ার। এদিন ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫৪ শতাংশের বেশি ছিল আলোচ্য চার খাতে। সে হিসাবে গতকাল আলোচ্য চার খাতে প্রায় ১২০০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে গতকাল আলোচ্য খাতগুলোতে শেয়ারদর বেড়েছে। গতকাল রিটার্নের দিক থেকে ২ দশমিক ৩০ শতাংশ বেড়ে শীর্ষে ছিল জীবন বীমা খাত। রিটার্নের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে প্রকৌশল খাত। এছাড়া পঞ্চম ও সপ্তম স্থানে রয়েছে যথাক্রমে বস্ত্র এবং ওষুধ ও রসায়ন খাত। এদিকে পতনের কারণে গতকাল লেনদেনে অংশ নেয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2051172620.jpg[/IMG]
-
গতকালও দেশের পুঁজিবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স সামান্য বেড়েছে। এতেই ৭ হাজার ৩০০ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে সূচকটি। নির্বাচিত কোম্পানিগুলোর সূচক ডিএসই-৩০ বাড়লেও গতকাল শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস পয়েন্ট হারিয়েছে। এদিন বস্ত্র, ওষুধ ও আর্থিক খাতের শেয়ার লেনদেনের শীর্ষে ছিল। রিটার্নের দিক দিয়ে অবশ্য ভ্রমণ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও সিমেন্ট খাত এগিয়ে ছিল। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল লেনদেন শুরুর পর থেকে সূচক ঊর্ধ্বমুখী ছিল। এর কিছু সময় পর সূচকের কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ করা যায়। এরপর আবার উত্থান ও পতনের মাধ্যমে দিনশেষে উত্থান অবস্থায় লেনদেন শেষ হয়। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৩০২ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, যা এর আগের কার্যদিবসে ছিল ৭ হাজার ২৯৭ দশমিক ২৪ পয়েন্ট।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1093581541.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল সিএসসিএক্স সূচক দিনের ব্যবধানে ৫ দশমিক ১০ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৮০০ দশমিক ৫৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের কার্যদিবসে সূচকটির অবস্থান ছিল ১২ হাজার ৮০৫ দশমিক ৬৮ পয়েন্টে। এদিন এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ৩১৩টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৮টির, কমেছে ১৬৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৩৭টির বাজারদর। গতকাল সিএসইতে মোট ৯১ কোটি ৩৮ লাখ ৩২ হাজার ৮৬৯ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে, আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৬৭ কোটি ৩ লাখ ৮২ হাজার ৮৭৫ টাকার।