এই পদ্ধতি আপনাকে সঠিক সময়ে ট্রেড খুলতে এবং ঠিক সময়ে ট্রেড থেকে আপনাকে বের হয়ে আসতে আপনাকে সাহায্য করবে।
Printable View
এই পদ্ধতি আপনাকে সঠিক সময়ে ট্রেড খুলতে এবং ঠিক সময়ে ট্রেড থেকে আপনাকে বের হয়ে আসতে আপনাকে সাহায্য করবে।
ফরেক্স মার্কেট এর টেকনিক্যাল এনালাইসিস গুলোর মধ্যে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স বের করা খুবই গুরুত্বপুর্ন । মার্কেট সর্বোচ্চ যেখানে যাবার পর আবার নিচের দিকে মুভ করতে থাকে সেই পয়েন্টকে রেজিস্ট্যান্স পয়েন্ট বলে । আবার মার্কেট সর্বনিম্ন যেখানে নামার পর আবার উপরের দিকে মুভ করতে থাকে সেই পয়েন্টকে সাপোর্ট পয়েন্ট বলে । মার্কেট যদি সাপোর্ট পয়েন্টে থাকে তাহলে আমাদেরকে বাই করতে হবে আর মার্কেট যদি রেজিস্ট্যান্স পয়েন্টে থাকে তাহলে আমাদেরকে সেল করতে হবে ।
এটা আসলে অনেক স্পেসিফিক একটা বিষয়। যা মাধ্যমে ফরেক্স মার্কেটের ট্রেডিং নির্ভর করে। আপনি যদি সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স মেনে সঠিক ভাবে ট্রেড করতে পারেন তাহলে আপনি প্রফিট কিছু হলেও করতে পারবেন।
কাজ করার সময় আমি দেখেছি এটা অনেক স্পেসিফিক একটা বিষয়। মার্কেট সর্বনিম্ন যেখানে নামার পর আবার উপরের দিকে মুভ করতে থাকে সেই পয়েন্টকে সাপোর্ট পয়েন্ট বলে।
হ্যাঁ ঠিক তাই আমরা যদি সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স লেভেল সঠিকভাবে বের করতে পারি তাহলে তা আমাদেরকে সঠিক সময়ে মার্কেটে এন্ট্রি নিতে সাহায্য করবে এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল পর্যন্ত সর্বোচ্চ প্রফিট নিয়ে আমরা মার্কেট থেকে সঠিক সময়ে বের হয়ে আসতে পারব । তাই আমরা ফরেক্স মার্কেট থেকে আয় করে সাবলম্বী হতে চায় তাহলে আমাদেরকে সঠিক ট্রেডে এন্ট্রি নিতে হবে আর একাজে সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স লেভেল সর্বোচ্চ সাহায্য করবে ।
ফরেক্স মার্কেট এ টেকনিকাল এনালাইসিস এর গুরুত্বপূর্ন পয়েন্ট হচ্ছে সাপোর্ট আর রেসিস্টেন্স বের করতে পারাটা ।। সাপোর্ট হচ্ছে মার্কেট যেই পইয়েন্ট থেকে উপরে উঠতে পারবে সেই পয়েন্ট। আর রেসিস্টেন্স হচ্ছে মার্কেট যেই পয়েন্ট থেকে নিচে নামতে পারে সেই পয়েন্ট।। যদি সাপোর্ট এ থাকে তাহলে বাই করব, আর রেসিসটেন্স এ থাকলে সেল করব।।
ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার কিছু কৌশল রয়েছে আমাকে সে কৌশল সম্পর্কে জানতে হবে কারন ফরেক্স মার্কেটে আমাদের কে দেখতে হয় মার্কেট এখন সাপোর্ট আছে না রেজিস্টেন্স আছে। মার্কেট যদি সাপোর্ট থাকে তাহলে অামাদের কে সেটা এনালাইসিস করে বের করতে হবে। সাপোর্ট রেজিস্টেন্স খুবই প্রয়োজনীয় এনালাইসিস।
ফরেক্স মার্কেট এর টেকনিক্যাল এনালাইসিস গুলোর মধ্যে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স বের করা খুবই গুরুত্বপুর্ন । মার্কেট সর্বোচ্চ যেখানে যাবার পর আবার নিচের দিকে নেমে আসতে থাকে সেই পয়েন্টকে রেজিস্ট্যান্স পয়েন্ট বলে । আবার মার্কেট সর্বনিম্ন যেখানে নামার পর আবার উপরের দিকে উঠতে থাকে সেই পয়েন্টকে সাপোর্ট পয়েন্ট বলে । আর আমাদের মার্কেট যদি সাপোর্ট পয়েন্টে থাকে তাহলে আমাদেরকে বাই এন্ট্রি নিতে হবে আর মার্কেট যদি রেজিস্ট্যান্স পয়েন্টে থাকে তাহলে আমাদেরকে সেল এন্ট্রি নিতে হবে ।
ফরেক্সে ভালোভাবে ট্রেড করার জন্য সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স বুঝতে পারা প্রয়োজন অনেক। কেননা ফরেক্স মার্কেট অধিকাংষ সময় সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স এর লেভেল বুঝে মুভ করে। তাই সঠিকভাবে সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স লেভেল চিন্হিত করতে পারলে ভালোভাবে ট্রেড করা সম্ভব হতে পারে।
সাপোর্ট কিঃ বর্তমান মার্কেট পজিশনের তুলনায় আগের মার্কেট সর্বনিম্ন যে পইয়েন্ট এ ছিলো সেটা সাপোর্ট।
রেসিসটেন্স কিঃ বর্তমান মার্কেট পজিশনের তুলনায় আগের মার্কেট সর্বোচ্চ যে পইয়েন্ট এ ছিলো সেটা্ রেসিস্টেন্স।
মার্কেট সাপোর্ট এরিয়াতে থাকলে বাই কমান্ড। আর রেসিস্টেন এরিয়া তে থাকলে সেল কমান্ড। মূলাত টেকনিকাল এনালাইসিস এর প্রধান অস্ত্র এই সাপোর্ট আর রেসিসটেন্স বের করা।
মার্কেট সর্বোচ্চ যেখানে যাবার পর আবার নিচের দিকে নেমে আসতে থাকে সেই পয়েন্টকে রেজিস্ট্যান্স পয়েন্ট বলে । আবার মার্কেট সর্বনিম্ন যেখানে নামার পর আবার উপরের দিকে উঠতে থাকে সেই পয়েন্টকে সাপোর্ট পয়েন্ট বলে । আর আমাদের মার্কেট যদি সাপোর্ট পয়েন্টে থাকে তাহলে আমাদেরকে বাই এন্ট্রি নিতে হবে আর মার্কেট যদি রেজিস্ট্যান্স পয়েন্টে থাকে তাহলে আমাদেরকে সেল এন্ট্রি নিতে হবে । কেননা ফরেক্স মার্কেট অধিকাংষ সময় সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স এর লেভেল বুঝে মুভ করে। তাই সঠিকভাবে সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স লেভেল চিন্হিত করতে পারলে ভালোভাবে ট্রেড করা সম্ভব হতে পারে।
মার্কেট সর্বোচ্চ যেখানে যাবার পর আবার নিচের দিকে মুভ করতে থাকে সেই পয়েন্টকে রেজিস্ট্যান্স পয়েন্ট বলে । আবার মার্কেট সর্বনিম্ন যেখানে নামার পর আবার উপরের দিকে মুভ করতে থাকে সেই পয়েন্টকে সাপোর্ট পয়েন্ট বলে । মার্কেট যদি সাপোর্ট পয়েন্টে থাকে তাহলে আমাদেরকে বাই করতে হবে আর মার্কেট যদি রেজিস্ট্যান্স পয়েন্টে থাকে তাহলে আমাদেরকে সেল করতে হবে । মার্কেট সর্বনিম্ন যেখানে নামার পর আবার উপরের দিকে মুভ করতে থাকে সেই পয়েন্টকে সাপোর্ট পয়েন্ট বলে।
সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স ফরেক্স মার্কেটে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যারা সঠিক সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স বুঝে ট্রেড করে একমাত্র তারাই প্রফিট করতে পারে। সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স চিনার জন্য আমাদেরকে বেশি বেশি করে ডেমো মার্কেটে এর উপরে অনুশীলন করা উচিত। আমরা যদি ভালভাবে প্রাকটিস করি তাহলে আমরা ভাল অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারব। অভিজ্ঞতা ছাড়া ফরেক্স মার্কেটে টিকে থাকা খুবই কঠিন একটি বিষয়।
ফরেক্স মার্কেট এর টেকনিক্যাল এনালাইসিস গুলোর মধ্যে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স বের করা খুবই গুরুত্বপুর্ন । মার্কেট সর্বোচ্চ যেখানে যাবার পর আবার নিচের দিকে নেমে আসতে থাকে সেই পয়েন্টকে রেজিস্ট্যান্স পয়েন্ট বলে । আবার মার্কেট সর্বনিম্ন যেখানে নামার পর আবার উপরের দিকে উঠতে থাকে সেই পয়েন্টকে সাপোর্ট পয়েন্ট বলে । আর আমাদের মার্কেট যদি সাপোর্ট পয়েন্টে থাকে তাহলে আমাদেরকে বাই এন্ট্রি নিতে হবে আর মার্কেট যদি রেজিস্ট্যান্স পয়েন্টে থাকে তাহলে আমাদেরকে সেল এন্ট্রি নিতে হবে ।
মার্কেট সর্বোচ্চ যেখানে যাবার পর আবার নিচের দিকে মুভ করতে থাকে সেই পয়েন্টকে রেজিস্ট্যান্স পয়েন্ট বলে । আবার মার্কেট সর্বনিম্ন যেখানে নামার পর আবার উপরের দিকে মুভ করতে থাকে সেই পয়েন্টকে সাপোর্ট পয়েন্ট বলে ।
ফরেক্স মার্কেটে সাপোর্ট হচ্ছে খুটি আর রেজিস্টান্স হচ্ছে বাধা দান । ফরেক্স ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে সাপোর্ট এবং রেজিস্টান্স লেভেল অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ । সাপোর্ট এবং রেজিস্টান্স লেভেল নির্নয় করে মার্কেটে ট্রেড করলে লস হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে । সাপোর্ট এবং রেজিস্টান্স লেভেল আপনাকে ভবিষ্যতে মার্কেট কোথায় যেতে পারে তা ধারনা দিতে পারে । তাই আমাদের সকলর উচিত সাপোর্ট এবং রেসিস্ট্রেন্ট বের করে মার্কেটে ট্রেড করা ।
সাপোর্ট ও রেজিস্টানস হলো টেকনিক্যাল এনালাইসিস এর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । আপনি সঠিকভাবে সাপোর্ট ও রেজিস্টানস লেভেল নির্নয় করে , সাপোর্ট লেভেল এ বাই ট্রেড ওপেন করলে এবং রেজিস্টানস লেভেলে সেল ট্রেড ওপেন করলে নিশ্চিন্তে প্রফিট করতে পারবেন।
মার্কেট সর্বোচ্চ যে প্রাইস এ উঠে আবার নিচের দিকে নেমে আসে ঐ সর্বোচ্চ প্রাইসটাই রেজিস্টানস লেভেল । এই লেভেলে রানিং বাই ট্রেড ক্লোজ করে দিতে হবে এবং নতুন করে সেল ট্রেড ওপেন করতে হবে যার টেক প্রফিট হবে সাপোর্ট লেভেল এ ।
মার্কেট সর্বনিম্ন যে প্রাইস এ নেম আবার উপরের দিকে উঠে আসে ঐ সর্বনিম্ন প্রাইসটাই সাপোর্ট লেভেল । এই লেভেলে রানিং সেল ট্রেড ক্লোজ করে দিতে হবে এবং নতুন করে বাই ট্রেড ওপেন করতে হবে যার টেক প্রফিট হবে রেজিস্টানস লেভেল এ ।
হ্যা আমি ও আপনার সাথে একই মত যে এই পদ্ধতিতে মার্কেট থেকে খুব সহজেই প্রফিট অর্জন করা যায়। তবে এ ধরনের ট্রেড করতে গলে আমি মনে করি যে কিছুু না হলেও আপনার একাউন্টে ৫-১০ ডলার লট সাইজ ট্রেড দেবার মত লট থাকতে হবে। কারন এটি কুবি রং টাইস একটি প্রসেছ এটি ১-২ সপ্তাহের মধ্যে শেষ না ও হোতে পারে তাই বেশি মানি থাকার প্রয়োজন।
ফরেক্স মার্কেটে আমরা যখন এনালাইসিস করি তখন আমরা দেশি মার্কেট কত টুকু সাপোর্ট বা রেজিস্টেন্স আছে। দইটা হাই ধরা মানে মার্কেট সাপোটে আছে মনে করি তাই সেল দেওয়ার চেস্টা করি।
সাপোর্ট লেভেল বা এরিয়া হচ্ছে ডিমান্ড লেভেল যেখান থেকে ক্রেতাগণ ক্রমাগত ক্রয় করতে থাকবে৷রেসিসট্যান্স লেভেল বা এরিয়া হচ্ছে সাপ্লাই লেভেল যেখান থেকে বিক্রেতাগণ ক্রমাগত বিক্রয় করতে থাকবে৷এই সাপোর্ট লেভেলগুলোতে কখোনোই sell করবেন না এবং রেসিসট্যান্স লেভেলগুলোতে কখোনোই buy করবেন না৷সব সময়ই এই সাপোর্ট/রেসিসট্যান্স লেভেলগুলো দেখে বুঝে ট্রেড করবেন৷ফরেক্স মার্কেটে নিয়মিত প্রফিটেবল ট্রেড করার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হচ্ছে এই সাপোর্ট/রেসিসট্যান্স লেভেলগুলো ফলো করা৷
ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স হলো আপনার বন্ধু
বর্তমানে ফরেক্স ট্রেড করার জন্য সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স লেভেল খুবই কার্যকারি একটি ইন্ডিকেটর। বাই ও সেল বসানোর জন্য এটি প্রায় ১০০% সঠিক সিদ্ধান্ত রাখতে ভূমিকা রাখে। সার্পোট ও রেসিসটেন্স ফরেক্স ট্রেডারদের এন্ট্রি বসানোর পর সঠিক সময়ে ট্রেড ক্লোস করে মার্কেট থেকে বেরিয়ে আসতে সহযোগিতা করে। সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স -এর মাধ্যমে জানা যা যে মার্কেট কতটুকু উপরে গিয়ে আবার নীচে নামবে।
সাপোর্ট লেভেল হচ্ছে কোন কারেন্সি পেয়ারের চার্টে চ্যানেলের সর্বনিম্ন সীমানা আর রেসিস্টেন্স লেভেল হচ্ছে কোন কারেন্সি পেয়ারের চার্টে চ্যানেলের সর্বনিম্ন সীমানা।
[IMG]http://dontlettheforexdriveyouupthewall.com/wp-content/uploads/2013/10/support_and_resistance_levels.png[/IMG]
মুলত দামের সর্বোচ্চ সে সীমানা সেটাই হল রেসিসটেন্স লেভেল। আবার দামের সর্বনিম্ন সে সীমানা সেটাই হল সাপোর্ট লেভেল।
রেসিসটেন্স লেভেল বের করার কিছু সুত্র হল
০১- রেসিসটেন্স 1 = (PP x 2) – Low
০২- রেসিসটেন্স 2 = PP + (High – Low) = PP + (R1 – S1)
০৩- রেসিসটেন্স 3 = High + 2 x (PP – Low)
সাপোর্ট লেভেল বের করার কিছু সুত্র হল
সাপোর্ট 1 = (PP x 2) – High
সাপোর্ট 2 = PP – (High – Low) = PP – (R1 – S1)
সাপোর্ট 3 = Low – 2 x (High – PP)
এখানে, PP হল পিভট পয়েন্ট, S হল সাপোর্ট এবং R হল রেসিসট্যান্স। High হল সর্বোচ্চ কোর্ট এবং Low হল সর্ব-নিন্ম কোর্ট।
সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স ফরেক্স বিজিনেস এর সব থেকে গুরুত,জক সঠিক ভাবে নির্ধারণ করা খুব জরুরি,সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স এর মারধমে মার্কেট এর গতি জানা জাই,মার্কেট কত দূর উপরে বা নিচে নামতে পারে,প্রাইস একসান জারা অনুসরণ করে তাদের সঠিক সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স বের করতে হবে,না হলে সঠিক ট্রেড করা জাবেনা,সুধু মাত্র সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স অনুসরণ করে অনেক প্রফিট উপার্জন করা সম্ভব,সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স কে ফরেক্স এর বস বলা জেতে পারে।
সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স নির্নয় করার জন্য বিভিন্ন ইন্ডিকেটর আছে এটা ব্যাবহার করা যেতে পারে। গানিতিক উপায়ে বের করতে অনেক সামায় লেগে যায়, তাই আমার মতে ইন্ডিকেটর ব্যবহার করা ভালো। তবে গানিতিক ভাবে বের করলে তা নিভূল ভাবে কাজ করে। প্রথম দিকে নতুনরা ইন্ডিকেটর ব্যাবহার করা ভাল। সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স লেভেল অনুসরন করলে লাভ করা সম্ভাব। ফরেক্রে সাপোর্ট রেসিটেন্স গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় হিসাবে ব্যাবহার করা হয়।
সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স হছে ফরেক্স ট্রেডিংয়ের চার্টে ঝুকি পরিমান ও টিকে থাকার একটি আনুমানিক লেভেল। রেসিসটেন্স হল চ্যানেলের সর্বোচ্চ সীমানা।সহজভাবে মার্কেট দাম সর্বোচ্চ বাড়ার পর আবার সেটা কমতে থাকে, সর্বোচ্চ যে অবস্থানে দাম যায় সেটাকে রেসিসটেন্স লেভেল হিসাবে ধরা হয়। আর সাপোর্ট হল চ্যানেলের সর্বনিম্ন সীমানা অর্থাৎ মার্কেটে দাম কমে যে সর্বনিম্ন লেভেলে যায়, সেই অবস্থানটাই হল সাপোর্ট লেভেল। ফরেক্স ট্রেডারগণ তাদের নিজের বিভিন্ন পদ্ধতি ও মতামতের উপর সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স পরিমাপ করে থাকেন। তবে কিছু সুত্র দিয়ে এটা বেড় করা যায়,
যেমন রেসিসটেন্স ৩- R3 = High + 2 x (PP – Low),
রেসিসটেন্স ২- R2 = PP + (High – Low) = PP + (R1 – S1),
রেসিসটেন্স ০১- R1 = (PP x 2) – Low,
প্রিভট পয়েন্ট PP = (High + Low + Close) / 3,
সাপোর্ট ০১ S1 = (PP x 2) – High,
সাপোর্ট ০২ S2 = PP – (High – Low) = PP – (R1 – S1),
সাপোর্ট ০৩ S3 = Low – 2 x (High – PP)
সাপোর্ট লেভেলে সবসময় Buy পজিশন নিবেন এবং রেসিসট্যন্স লেভেলে সবসময় Sell পজিশন নিবেন। ধন্যবাদ
ভাই আপনি ঠিকি বলেছেন। সাপোর্ট ও রিজিস্ট্যান্স ট্রেডিং এর অন্যতম একটা বৈশিষ্ট্য। এবং বর্তমানে বেশিরভাগ ট্রেডারই এ পদ্ধতিতে বেশি পরিমাণে ট্রেড করে থাকেন। তবে মার্কেটের প্রতিটি কেন্ডেল এক-একটা সাপোট- রিজিস্ট্যান্স, তাই ট্রেডিং এর সময় সঠিক পজিশন খুঁজে পাওয়া বা চিন্হিত করা অনেক কষ্টসাধ্য একটা ব্যপার।
টেকনিক্যাল এনা লাইসিসএ সাপোর্ট/রেসিসটেন্স হলো।মাকেট সবউচ্চ যেখানে উঠে নিচের দিকে ফিরে আসে সেটাকে রেসিস্টেন্স বলে আর সবনিম্ন যত নিচে নেমে যায় তাকে সাপোর্ট বলে।সাপোর্ট/রেসিস্টেন্স চেনা ফরেক্স মাকেটে খুবই জরুরি।কেননা সাপোর্ট/রেসিস্টেন্স চিনতে পারলে টেড করা সহজ হয়
সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্সউভয়ই গুরুত্বপূর্ণ যদি বাজার সহায়তা প্রয়োগ করতে পারে তবে আপনাকে সীমান্ত বাণিজ্য স্থাপন করা হবে কারণ আপনি জানেন যে আমরা যদি ফরেক্স ট্রেডিং বাণিজ্যে ওয়াফা হয়ে থাকি তবে আপনি আগামীকাল সকালে সেখানে আরও বেশি লাভ নেবেন এবং বন ব্যবসায়ের বিষয়ে স্থানান্তরিত করতে পারবেন না শীতল মনের মধ্যে কাজটি রিফ্রেশ করুন যদি আমরা গানের কথা এবং শীতল মন নিয়ে কাজ করি তবে বিপণন আরও পড়তে হবে এবং তারপরে ফরেক্স ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মটি আপনার জন্য পেশাদার এবং আপনি যখন আপনার চার্টটি সঠিকভাবে পড়বেন তখন কেবল আপনার অভিজ্ঞতা সরিয়ে ফেলুন আপনার পক্ষে খুব উপকারী বিপণন এবং প্রতিটি সময় নিখুঁত গ্রহণ করা
ফরেক্স মার্কেটে আপনি সবসময়েই কিছু সাপোর্ট রেজিস্টান্স দেখতে পাবেন তবে কোনটি মেজর সাপোর্ট রেজিস্টান্স তা আপনাকে এনালাইসিস করেই বুঝতে হবে এবং সে অনুযায়ী ট্রেড করতে হবে। আপনি বিভিন্ন টাইমফ্রেম এ সাপোর্ট রেজিস্টান্স এক একরকম দেখতে পারেন তবে বড় টাইমফ্রেম এর সাপোর্ট রেজিস্টান্স গুলো সবসময় স্ট্রং হয় তাই সেগুলোর প্রতিই বেশি ফোকাস রাখা উচিত হবে।
ফরেক্স মার্কেট এর টেকনিক্যাল এনালাইসিস গুলোর মধ্যে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স বের করা খুবই গুরুত্বপুর্ন । মার্কেট সর্বোচ্চ যেখানে যাবার পর আবার নিচের দিকে মুভ করতে থাকে সেই পয়েন্টকে রেজিস্ট্যান্স পয়েন্ট বলে । আবার মার্কেট সর্বনিম্ন যেখানে নামার পর আবার উপরের দিকে মুভ করতে থাকে সেই পয়েন্টকে সাপোর্ট পয়েন্ট বলে । মার্কেট যদি সাপোর্ট পয়েন্টে থাকে তাহলে আমাদেরকে বাই করতে হবে আর মার্কেট যদি রেজিস্ট্যান্স পয়েন্টে থাকে তাহলে আমাদেরকে সেল করতে হবে ।