-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]9858[/ATTACH]
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন লেনদেনের শুরু থেকেই ক্রয় প্রেসারে বাড়তে থাকে সূচক। রোববার লেনদেন শেষে সূচক বাড়লেও কমেছে কোম্পানির শেয়ার দর। তবে টাকার অংকে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। আজ দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৮৩ কোটি ৪৩ লাখ ১২ হাজার টাকা। আজ দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪৪৩৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১০১৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫১৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৯টির, কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪৯৪ কোটি ৭৯ লাখ ৮১ হাজার টাকা।
এর আগের কার্যদিবস দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ২৩২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৪৩৮২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৯৯৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৮০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১৪৮৭ পয়েন্টে। আর ওইদিন লেনদেন হয়েছিল ৪১১ কোটি ৩৬ লাখ ৬৯ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৮৩ কোটি ৪৩ লাখ ১২ হাজার টাকা। এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএসইএক্স ১১৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮ হাজার ১৬৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৫৩টি কোম্পানির ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৩টির, কমেছে ১০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭৩ কোটি ৯৭ লাখ ৮৯ হাজার টাকা।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1392575480.jpg[/IMG]
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনে চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেনের শুরু থেকেই সেল প্রেসারে টানা নামতে থাকে সূচক। তবে ৫০ মিনিট পর পতনের মাত্রা হ্রাস পেতে থাকে। মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর প্রথম দেড় ঘন্টায় সূচকের পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। আর টাকার অংকেও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা কমেছে। আলোচিত সময়ে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৯৬ কোটি টাকা। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আজ দুপুর ১২টায় ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪৪২৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১০১৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫১১ পয়েন্টে। এ সময় লেনদেন হওয়া ৩৪৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯৮টির, দর কমেছে ১৭৯টির এবং দর পরিবর্তীত রয়েছে ৬৭টির। এ সময় টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ১৯৬ কোটি ৫১ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।
-
1 Attachment(s)
[attach]9912[/attach]
আমি কখনো বাংলাদেশের শেয়ার মাকেট এনালাইসেস করি না আজকে শুরু করলাম ৬ মাসের এনালাইসেস একটি জিনিস খেয়াল করলাম ৬ মাসেতো একবারেও তো রেসিটেন্স লেভেল ব্রেকআউট হয় না তাহলে তো কিভাবে দাম বাড়তো শেয়ারের এই প্রথম দেখলাম lh ব্রেকআউট হয়েছে। সত্যি বলতে কি বাংলাদেশের শেয়ার বাজার চীনের কাছে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, অথচ চীনের মূল ভূখণ্ড বা মেইন ল্যান্ড চায়নায় দুটি স্টক এক্সচেঞ্জ রয়েছে—সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ ও শেনঝেন স্টক এক্সচেঞ্জ। আর চীন নিয়ন্ত্রিত হংকংয়ে রয়েছে হংকং স্টক এক্সচেঞ্জ, যা আবার সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। চীনের ১৪০ কোটির বেশি জনসংখ্যার মাত্র ৭ শতাংশ শেয়ারবাজারে সম্পৃক্ত। এর ওপর আবার এ বাজারের মোট লেনদেনযোগ্য শেয়ারের ৮০ শতাংশই রয়েছে মুষ্টিমেয় বিত্তবান বিনিয়োগকারীদের হাতে। এ কারণে মাঝেমধ্যেই দেশটির শেয়ারবাজারে ব্যাপক উত্থান-পতন লক্ষ করা যায়, যেমনটি হয়েছিল ২০১৫ ও ২০১৬ সালে। এ কারণে চীনের শেয়ারবাজারকে অনেকেই ক্যাসিনোর সঙ্গে তুলনা করেন।
-
পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে আইনে নির্ধারিত সীমার মধ্যে থেকে বিনিয়োগ করতে বলা হয়েছে। এছাড়াও পুঁজিবাজারে ১০ হাজার কোটি টাকা দিতে রাজি সরকার। আর যার ফলে গত টানা তিন কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর দেশের পুঁজিবাজারে আবারও মূল্য সূচকের পতন হয়েছে। সোমবার (২৭ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্য সূচকের পতন হয়েছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ।দিনের লেনদেনের শুরু থেকেই পুঁজিবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা দেয়। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত এ প্রবণতা অব্যাহত থাকে। ফলে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দরপতন হয়।দিনভর ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ৬৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৫৫টির। আর দাম অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির প্রতিষ্ঠানের। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের এ দরপতনের ফলে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৯৩ পয়েন্টে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৪১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।সবক’টি মূল্য সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪০৪ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যেখানে আগের দিন (রোববার) লেনদেন হয়েছে ৪৭৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ৬৯ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
-
টানা চার দিন দরপতনের পর সোমবার মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন লক্ষ করা যাচ্ছে শেয়ারবাজারে। আজ সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস লেনদেনের প্রথম এক ঘণ্টায় দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২২ পয়েন্ট, অবস্থান করছে ৪ হাজার ৪১১ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ১৯ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫০১ পয়েন্টে। আজ ডিএসইতে ৩১২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২১টির, কমেছে ৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯টির।
-
গত সোমাবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৯৭৬ কোটি ৩৮ লাখ ৭৬ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে, যা এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এছাড়া গতকাল সূচক উঠানামা শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ৩৪ পয়েন্ট। মুলত শেয়ার মার্কেটের তারল্য সংকট নিরসনে বাংলাদেশ ব্যাংক তফসিলি ব্যাংকগুলোকে ২০০ কোটি টাকা করে বিনিয়োগ করতে নির্দেশনা দিয়েছে। পাশাপাশি আইএমএফ দেড় হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে। এই দুই খবরে বড় উত্থান হয়েছে।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]10152[/ATTACH]
দীর্ঘ সময়ের পতনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বাড়ানো সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করার পরে*মার্কেট এখন অনেকটােই ভালো হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, তাই* বিনিয়োগকারিদের মাঝে আস্থা ও আশা আবারও ফিরে এসেছে। সুতরাং এই সময় বিচক্ষণতার সাথে লাভের সম্ভাবনাময় শেয়ারে বিনিয়োগ করতে পারলেই কেবল লসকাভার করে কিছুটা হলেও লাভ করার সুযোগ থাকবে। এই ক্রান্তিকালীন সময় সদ্ব্যবহার করার জন্য আমি কিছু টিপস নিম্নে পেশ করলাম-
১. এই সময় আইটেমবাজ দালালদের আনাগোনা দেখা যাবে। এদেরকে এড়িয়ে চলুন।
২. মিনিমাম দাম থেকে অতিরিক্ত বেড়ে গেছে অর্থাৎ ৩০-৫০% বা এর থেকে বেশি, এরকম শেয়ার আপাতত কিনবেন না। বরং আপনার নিজের কাছে এরকম শেয়ার থাকলে আপনি লাভে না থাকলেও সেল করে দিন।
৩. ম্যাক্সিমাম প্রাইস থেকে অনেক নীচে থাকলে কিনুন, ভালো শেয়ার হলে ৫-১০% বেড়ে গেলেও কিনতে সমস্যা নেই।
৪. এবছর থেকে কোম্পানিগুলো শুধু স্টক দিতে পারবে না। ক্যাশ দিতে হবে অথবা ক্যাশ - স্টক দুটো মিলিয়ে দিতে হবে। তাই কম দামে থাকা যেসকল শেয়ারের ইপিএস ভালো এসেছে সে গুলো কিনুন। যেমন ঃ ২০ টাকার নীচের শেয়ারে যদি ২য় কোয়ার্টার যাবত ১ টাকা বা এর কাছাকাছি ইপিএস থাকে, তবে তা কিনুন। এতে নো ডিভিডেন্ড এর ভয় থাকবেনা।
৫. অতিমূল্যায়িত শেয়ারে বিনিয়োগ নয়, কারন প্রতিটি শেয়ারের face value ১০ টাকা।
৬. নতুন আইপিও তে আসা শেয়ারগুলিতে খেয়াল করুন, দেখবেন প্রায় প্রতিটি শেয়ারই গেইন দিয়েছে, কিছু কিছু নতুন শেয়ার গেইনের অপেক্ষায় আছে। তাই নতুন আইপিও তে আসা যে শেয়ারের দাম বেশী বেড়ে গেছে সেগুলো না কিনে, যেগুলো এখনো দাম বাড়েনি অথবা দাম অনেক কমেগেছ সে সকল শেয়ারে কিনতে পারলে লাভের সম্ভাবনা বেশী।
৭. আপনার কাছে থাকা শেয়ারটি যদি যেকোনো কারণে মান হারিয়ে ফেলে, যেমন - খারাপ ইপিএস, কোম্পানির বাজে performance ইত্যাদি, তাহলে সুযোগবুজে তা ছেড়ে পছন্দমতো ভালো শেয়ার কিনুন।
৮. এখন কমদামে শেয়ার সেল দিয়ে, আরো কমলে কিনব এরুপ চিন্তা পরিহার করুন।
৯. Under 30% Director holding কোম্পানির শেয়ার না কিনলেই ভালো, কারন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সুযোগ দেয়া টাকায় এরুপ শেয়ার কেনা যাবেনা।
১০. নেগেটিভ ইপিএস/খারাপ ইপিএস যুক্ত শেয়ার কিনবেননা। কারণ এগুলো সাময়িক সমস্যা না হলেও, একপর্যায়ে আপনাকে ডুবাবে।
-
1 Attachment(s)
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর রবি পুঁজিবাজারে আসার প্রস্তুতি শুরু করেছে। সোমবার ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে আবেদনপত্র দাখিল করেছে এর ইস্যু ম্যানেজার আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড। গত ২১ ফেব্রুয়ারি রবি আজিয়াটার আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৫২৩ কোটি ৭৯ লাখ ৩৩ হাজার ৩৪০ টাকা উত্তোলনের ঘোষণা দেয়া হয়। রবির সিংহভাগ শেয়ারের মালিক মালয়েশিয়ার আজিয়াটা বারহাদের পর্ষদের পক্ষে সিআইএমবি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক দেশটির স্টক এক্সচেঞ্জ বুরসা মালয়েশিয়ায় এ ঘোষণা দেয়।
[ATTACH=CONFIG]10252[/ATTACH]
ওই ঘোষণায় বলা হয়, ঢাকা স্টক একচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক একচেঞ্জের (সিএসই) মাধ্যমে ১০ টাকা ইস্যু মূল্যে ৫২ কোটি ৩৭ লাখ ৯৩ হাজার ৩৩৪টি শেয়ার ছাড়বে রবি। এর মধ্যে সাধারণ ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৮ কোটি ৭৭ লাখ ৪২ হাজার ৪০০টি শেয়ার ইস্যু করা হবে। ১০ টাকা ইস্যু মূল্যে এসব শেয়ার থেকে সংগ্রহ করা হবে ৩৮৭ কোটি ৭৪ লাখ ২৪ হাজার টাকা। আর এমপ্লয়ি শেয়ার পারচেজ প্ল্যানের (ইএসপিপি) আওতায় রবির পরিচালক ও কর্মীদের কাছে ১০ টাকা দরে ১৩ কোটি ৬০ লাখ ৫০ হাজার ৯৩৪টি শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে বাকি ১৩৬ কোটি ৫ লাখ ৯ হাজার ৩৪০ টাকা উত্তোলন করা হবে। আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত তহবিল থেকে রবি ৫১৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ও বাকি ৮ কোটি ২ লাখ টাকা দিয়ে আইপিও খাতে খরচ করবে।
-
বাংলাদেশ ব্যাংকের সুযোগ দেয়া বিশেষ তহবিল গঠন সুবিধার অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে চারটি ব্যাংক এই তহবিলের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেছে, বাদবাকি ব্যাংকগুলিও এই বিশেষ তহবিলের সুবিধা নেয়ার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। আমি আগেই ধারণা দিয়েছি যে, ফান্ড হাতে পাওয়ার পর ব্যাংক সহ আরও অনেক বড়ো বড়ো ফান্ড হোল্ডাররা শেয়ার কেনা শুরু করবে। কিন্তু বাড়তি দামে তারা অবশ্যই শেয়ার কিনবে না। বাজার চাপে রেখে, ভালো শেয়ারগুলোর দাম তলানিতে রেখেই তারা শেয়ার কিনবে। এজন্যই এখন থেমে থেমে পতন হচ্ছে। আমরা সব বিবেচনায় নিয়ে যেসব ভালো শেয়ার হাতে নিয়ে বসে আছি, সেগুলোর দাম ওদের দৌরাত্যে খানিকটা কমে গেলেও, সে ভালো শেয়ারগুলোই ধরে রাখুন, তারা ই কিনে ওইসব শেয়ারের দাম আকাশে উঠাবে। সে দিন হয়তো বেশি দুরে নয়, যেদিন হবে আমাদের দিন।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/700842325.jpg[/IMG]
দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের খবরে গতকাল শেয়ারবাজারে বড় ধরনের ধস হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২০১৩ সালের নভেম্বরের পর সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে এসেছে। একদিনেই সূচকটি কমেছে ৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। অন্যদিকে ১)আজ মার্কেট পজিটিভ থাকবে ২) লেনদেনকম হবে ৩) ১০০ এর উপরে শেয়ার এর সেলার থাকবেনা।*৩ নাম্বার টা মানে ১০০ এর উপরে শেয়ার এর সেলার থাকবেনা আশা করলেও সেটা পুরন হয়নাই। ৭% এর উপর বেরেছে এমন সংখ্যাটা কিন্তু ৯০ এর কাছে। সব প্রেডিকশন শতভাগ সত্যি হবে সেটা আশা করিনা। কাছাকাছি হলেও ভাল গতকাল পোস্ট এর নিচে কয়েকজন খুব বাজে কমেন্ট করেছেন। আমি কিছু মনে করিনি। অনেকে না বুঝেই এইসব করে। তাদের ও আমি হিতাকাঙ্ক্ষী ভাবি। তারাও আমার পোস্ট নিয়মিত পরে। একদিন তাদের ও ভুল ভাঙবে। কালকের পেনিক শেষ হয়ে যাবে । আর মার্কেট এর অনেক ভাল কিছু খবর আসতেছে। আগামি কিছুদিন এর মধ্যে মার্কেট অনেক অনেক প্রফিট দিবে। মাঝে এক দুইদিন একটু কারেকশন হওয়াটা ভাল। যদিও কাল যেটা হয়েছে সেটা ছিল পেনিক সেল। সেটা কাম্য নয়। আবারো বলি আমার আইটেম বাই দিয়ে আর যদি কেউ কোন যোগাযোগ না রেখে অনেকদিন পর এসে বলেন যে ভাই আইটেম ত পরে গেছে সেটা ঠিক হবেনা। আমি বলি আইটেম বাই দেয়ার পর যদি সেল করাটা না বুঝেন আমাকে ইনবক্স করে জেনে নিয়েন। আর আমার আইটেম প্রফিট হবেই ইন শা আল্লাহ্*। মার্কেট স্বাভাবিক থাকলে নির্ধারিত সময়ে। আর যদি পেনিক সেল আসে তাহলে সময় একটু বেশি লাগবে।