প্রিয় আমরা ইউ কে স্টক এ কাজ করছি এবং আমাদের haাকা সম্পর্কে কাজ করতে চাইলে ফরেক্স সম্পর্কে সমস্ত তথ্য আমাদের দরকার
Printable View
প্রিয় আমরা ইউ কে স্টক এ কাজ করছি এবং আমাদের haাকা সম্পর্কে কাজ করতে চাইলে ফরেক্স সম্পর্কে সমস্ত তথ্য আমাদের দরকার
এ বছরই শেয়ারবাজার থেকে প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে,*সবাই শুধু ipo বিরুদ্ধে কথা বলে ! মার্কেটে অনেক মাস হলো নতুন ipo নাই কিন্তু মার্কেট কি ভালো হইছে না আরো খারাপ হয়েছে ? দয়াকরে সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কে বলবো ipo বিরুদ্ধে খারাপ চিন্তা না করে মার্কেট কে ভালো করেন এবং ভালো ভালো কোম্পানিগুলো মার্কেটে নিয়ে আসেন তাহলে মার্কেট আরো ভালো হবে ,যেমন: গ্রামীণফোন যখন মার্কেটে আসে তখন মার্কেট আরো ভালো হয়েছে।*
[ATTACH=CONFIG]9222[/ATTACH]
দেশের পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা সাধারণত ডলারে বিনিয়োগ করে থাকেন। তাদের বিনিয়োগের বিপরীতে যে মূলধনি মুনাফা আসে, সেটিও তারা ডলারে রূপান্তর করেই বিদেশে নিয়ে যান। ফলে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নির্দেশক হিসেবে কাজ করে। টাকার অবমূল্যায়নের সঙ্গে দেশের পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের লেনদেনের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, ডলারের বিপরীতে টাকা যত দুর্বল হয়েছে, বিদেশীদের মধ্যে শেয়ার বিক্রির প্রবণতাও তত বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদেশী বিনিয়োগকারীদের লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ২২ মাসের মধ্যে মাত্র পাঁচ মাস বিদেশীরা শেয়ার বিক্রির চেয়ে বেশি কিনেছেন। আর বাকি ১৭ মাসই তারা কেনার চেয়ে বেশি শেয়ার বিক্রি করেছেন। ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন ছিল ১৮৭ কোটি টাকা। এর পরের মাস ফেব্রুয়ারিতে এসে এটি ঋণাত্মক ৯৪ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। মার্চে আবার বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন দাঁড়ায় ১৫৬ কোটি টাকায়। এর পরের পাঁচ মাস ডিএসইতে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন ছিল ঋণাত্মক। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে বিক্রির চেয়ে কেনার পরিমাণ বেশি হওয়ায় বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন হয় ৩৫ কোটি টাকা। এর পরের তিন মাস অর্থাত্ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডিএসইতে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন ছিল ঋণাত্মক। এ বছরের প্রথম দুই মাস পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রির চেয়ে কিনেছেন বেশি। এর মধ্যে জানুয়ারিতে নিট বৈদেশিক লেনদেন ছিল ১৭৫ কোটি টাকা; ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৩২৩ কোটি টাকা। অবশ্য এর পর থেকেই টানা আট মাস দেশের পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা কেনার চেয়ে শেয়ার বিক্রি করেছেন বেশি।
বাজারের পেনিক যতভাবেই করুক না কেন বাজার এখান থেকেই বাড়তে হবে। এখন জুন ক্লোজিং এর ঈদ চলছে!! যেইভাবে কোম্পানির দর হারিয়েছে এবং প্রহসন মূলক ডিভিডেন্ড দিয়েছে সবই অর্থমন্ত্রীর ইচ্ছায় হয়েছে!!! কারন তিনি একজন নষ্ট গেইমলার!! জুন ক্লোজিং হোল্ডাররা তাদের হোল্ডিং নিয়ে অনেক লসে আছেন । ভাইয়ের যদি আপনার শেয়ার ডিভিডেন্ড দিয়ে থাকে যাই দেক না কেন ডিভিডেন্ড এনজয় করুন। আপাতত একবছর মানে আগামি বছর ডিভিডেন্ড পর্যন্ত আপনি সময় পাবেন বের হওয়ার জন্য। পারলে বাই সেল করে ক্রয়মুল্য কমাতে পারেন।
টেক্সটাইল সেক্টরের হোল্ডারদের ত আরো করুন অবস্থা!! এখন পেনিকের সময় নয়। পারলে চেষ্টা করুন বাই সেল করে কস্টিং কমাতে। টেক্সটাইল সেক্টর নিয়ে অনেকেই অনেক ধরনের পেনিক দিচ্ছেন। কারন এত কম দামে টেক্সটাইল ওদের কাচে নাই। আপনাকে ধোকা দিয়ে আপনার হাতের শেয়ার নেওয়ার কৌশল করছে। ইন্সুরেন্স হোল্ডাররা আসোলেই আতংকের মধ্যেই আছে। সাজেশন হলো যদি লাভ করে থাকেন আর যদি সংশয় থাকে তাহলে সেল করে টাকা ফ্রি করে রাখেন। কারন ইন্সুরেন্স এখন ফিডিং জোনে আছে। ইন্সুরেন্স নিয়ে এখন যারা বেশি বেশি আশাবাদি হয়ে হাতের কম দামের শেয়ার ছেড়ে দিয়ে নতুন করে ইন্সুরেন্স নিবে এদের কপালে দুখ আছে!! তবে কিছু কিছু হয়ত ব্যাতিক্রম হতে পারে। তাই বলে এই সেক্টর একেবারেই নিরাপদ বলে রাজিব নোহালের মত ইয়াবা খোরেরা যখন এ্যাড দিবে তখন বুজে নিবেন এরাই দালাল। এরা টাকার বিনিময়ে দালালি করছে। সবাই এইসব দালালদের কাছ থেকে দূরে থাকুন। নভেম্বর ২০ তারিখ পযন্ত বাজারে ব্যাপক ব্যবসা দিবে যদি ধরতে পারেন অনেক অনেক ভালো করতে পারবেন।
এই বাজারে নতুন করে কোনো আইটেম নেই। আপনার হাতের লসের আইটেমটিই শেয়ারই বাজারের আইটেম। আপনার আইটেম কে সঠিকভাবে পরিচর্যা করুন।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩২ কোম্পানি রেকর্ড ও স্পট মার্কেটে লেনদেনের তারিখ পরিবর্তন করেছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৭ ও ১১ নভেম্বর এই দুই দিন স্পট মার্কেটে কোন লেনদেন হবে না। তাই কোম্পানিগুলোর রেকর্ড তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিগুলো হচ্ছে- সোনারগাঁ টেক্সটাইল, উসমানিয়া গ্লাস শিট ফ্যাক্টরি, আরামিট সিমেন্ট, গোল্ডেন সন, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম, আইটিসি, এমজেএলবিডি, ম্যারিকো বাংলাদেশ, মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেড, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাপেক্স ফুডস, অ্যাপেক্স পিস্পনিং, বিডি অটোকার্স, দুলামিয়া কটন, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন, ইনটেক লিমিটেড, ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কস, জুট স্পিনার্স, খান ব্রাদার্স, মেঘনা কনডেন্স মিল্ক, মেঘনা পেট, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, আর.এন স্পিনিং, স্যালভো কেমিক্যাল, শ্যামপুর সুগার, জাহিন টেক্সটাইল, জিলবাংলা সুগার মিলস, আল-হাজ্ব টেক্সটাইল, আজিজ পাইপস, কে অ্যান্ড কিউ এবং মুন্নু সিরামি লিমিটেড। জানা গেছে, আগামী ১১ নভেম্বর সোমবার স্টক এক্সচেঞ্জে ক্লিয়ারিং এবং সেটেলমেন্ট কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। এছাড়া আগামী ৭ ও ১১ নভেম্বর এই দুই দিন স্পট মার্কেটে কোন লেনদেন হবে না। গতকাল ৬ নভেম্বর বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো: সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কয়েকটি ভালো নিউজের কারনে হঠাৎ করেই পুঁজিবাজারে ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে---
১/ মার্চেন্ট ব্যাংক এবং তাদের এমডিদেরকেও শেয়ার ব্যবসা করার অনুমতি দিয়েছে বিএসইসি ।
২/ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আইসিবি যেসব সুযোগ-সুবিধা পায়, রাষ্ট্রায়ত্ত বিডিবিএলও তা পাবে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এরই মধ্যে বিডিবিএলকে পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। অর্থাৎ আইসিবির পাশাপাশি বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (বিডিবিএল) ও পুঁজিবাজারে মার্কেট মেকারের ভুমিকায় কাজ করবে ।
৩/ সঞ্চয় পত্র বিক্রি করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন শর্ত আরোপ করায় সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ধ্বস নেমেছে যা পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক ( সঞ্চয়পত্র কেনার ক্ষেত্রে অনলাইন পদ্ধতি চালু হয়েছে। তাছাড়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে টিআইএন ও ব্যাংক হিসাব। একক ব্যক্তির ক্ষেত্রে ৬০ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কিনতে না পারা এবং ৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ হলেই উৎসে কর ১০ শতাংশ কেটে রাখার নিয়ম করার কারণে চলতি অর্থ বছরের প্রথম তিন মাসেই (জুলাই- সেপ্টেম্বর) সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রি কমেছে ৮ হাজার ৪১৪ কোটি টাকা যা গত ১০ বছরের মধ্যে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে এই নিম্ন প্রবণতা এবারই প্রথম। )
৪/ চীনের শেনঝেন স্টক এক্সচেঞ্জের বাছাই করা কিছু শেয়ার নিয়ে শীঘ্রই নতুন সুচক চালু করার সিদ্ধান্ত নেয়া ।
তাছাড়া---
৫/ ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযানও পুঁজিবাজারের জন্য অনেকটা ইতিবাচক হয়েছে ।
৬/ লালীদের ফোর্স সেল বন্ধ হয়েছে । ফোর্স সেলের সময় যারা প্যানিক সেল দিয়ে সাইড লাইনে চলে গিয়েছিল তারা অনেকেই আবার বাজারমুখী হচ্ছে ।
আমাদের দেশের স্টক মার্কেটে কোন ধরনের গ্রামার কাজ করছে না। না ফান্ডামেন্টাল, না টেকনিক্যাল! শুধু সাইকোলজিক্যাল ভাবনার উপর এই ভোলাটালিটি না বোঝা মার্কেটে টাকা বিনিয়োগ অর্থহীন। এক শ্রেনীর সেলস ম্যান আজন্ম থাকবেন- যারা মার্কেটে সবসময় সাধারন বিনিয়োগকারীদের আশার বানী শোনান। হ্যাঁ তারা শোনাবেনই! কেননা এটা তাদের রুটি-রুজির ব্যাপার। নামবেন কি নামবেন না সেটি সম্পুর্ন আপনার ব্যাপার। ১/২ দিনের জাম্প দেখে আমরা যেন অতিউৎসাহী না হই-এটি বলাই এই লেখার উদ্দ্যেশ্য।*
[ATTACH=CONFIG]9809[/ATTACH]
বর্তমানে শেয়ার মার্কেটের যে দুর্বাস্থা তাতে বিনিয়োগকারীদের পোট ফলিও লক্ষ্য করলে দেখা যাবে পোট ফলিওতে ৩ ভাগের ১ ভাগ টাকাও নেই,*এ সেক্টরে যারা চাকুরী করে তারা প্রতিনিয়ত চাকুরী হারাচ্ছে।*গত সপ্তাহের পুরোটা সময় জুড়ে দরপতন হয়েছিল। সপ্তাহের ৫ কার্যদিবসের দরপতনে সূচকটি হারিয়েছিল ২৬২ পয়েন্ট। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারির পর কোনো এক সপ্তাহে এর থেকে বড় সূচকের পতন হয়নি।*সোমবারের রেকর্ড দরপতনের পর মঙ্গলবারও ভয়াবহ দরপতনে দিনের লেনদেন শুরু হয়েছে। দিনের চার ঘণ্টার লেনদেনের মধ্যে প্রথম ঘণ্টা না পেরোতেই ৮০ শতাংশ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। এতে বাজারের প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স থেকে ৫৩ পয়েন্ট বা সোয়া শতাংশ হাওয়া হয়ে গেছে।
[ATTACH=CONFIG]9825[/ATTACH]
পাহাড়সম খেলাপি ঋণ, নানা অনিয়ম ও তারল্য সংকটের কারণে নাজুক অবস্থায় আছে দেশের ব্যাংকিং খাত। নিরীক্ষা দাবির বকেয়া অর্থ নিয়ে টেলিযোগাযোগ খাতের কোম্পানি গ্রামীণফোনের সঙ্গে চলছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) টানাপড়েন। এদিকে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে মেয়াদ শেষ হচ্ছে তালিকাভুক্ত ১৮টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের সব মিলিয়ে ব্যবসায়িক অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে শেয়ারবাজারের মোট বাজার মূলধনের ৪৬ শতাংশ দখলে রাখা এই তিন খাতের কোম্পানিগুলো। ফলে এসব খাতে বিনিয়োগের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত বিনিয়োগকারীরা। আর বিনিয়োগকারীদের এই উদ্বেগই শেয়ারবাজার পতনে প্রধান ভূমিকা রাখছে
বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) দুর্বল পচা কোম্পানিগুলো লিস্ট করে বাজারে ছেড়ে দেয়। আর বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে পড়ে। পচা কোম্পানি এনে প্রতিদিন বিনিয়োগকারীদের নিঃস্ব করে দেওয়া হচ্ছে। আজ মার্কেট থেকে মূলধন ৯৫ হাজার কোটি টাকা নেই। শেয়ার মার্কেট এর বর্তমান অবস্থা থেকে ফিরে আসার উপায় দেখছি না।