বাই-সেল সিগন্যাল নির্ধারণ করার জন্য পিভট পয়েন্ট ফরেক্সে অনেক জনপ্রিয় একটি মেথড। রিভার্সাল পয়েন্ট (যেখানে গিয়ে প্রাইস বিপরীত দিকে ফিরে আসে) চিহ্নিত করার জন্য ট্রেডাররা পিভট পয়েন্ট ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে।
Printable View
বাই-সেল সিগন্যাল নির্ধারণ করার জন্য পিভট পয়েন্ট ফরেক্সে অনেক জনপ্রিয় একটি মেথড। রিভার্সাল পয়েন্ট (যেখানে গিয়ে প্রাইস বিপরীত দিকে ফিরে আসে) চিহ্নিত করার জন্য ট্রেডাররা পিভট পয়েন্ট ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে।
পিভট পয়েন্টে চার্টটিকে কয়েকটি সেকশনে ভাগ করা হয়। মাঝের পয়েন্টটি হল পিভট পয়েন্ট (PP)। পিভট পয়েন্টের ওপরে প্রাইস থাকলে মার্কেট বুল্লিশ (মার্কেটের গতিবিধি ঊর্ধ্বমুখী) এবং পিভট পয়েন্টের নিচে প্রাইস থাকলে মার্কেট বিয়ারিশ (মার্কেটের গতিবিধি নিম্নমুখী)। R1, R2 এবং R3 হল রেসিসট্যান্স লেভেল এবং পিভট পয়েন্টের (PP) অপরে থাকে। S1, S2 এবং S3 হল সাপোর্ট লেভেল এবং পিভট পয়েন্টের (PP) নিচে থাকে।
এখানে,
PP = Pivot point (পিভট পয়েন্ট)
S = Support (সাপোর্ট)
R = Resistance (রেসিসট্যান্স)
কিভাবে পিভট পয়েন্ট হিসাব করা হয়ঃ
পিভট পয়েন্টের ক্ষেত্রেঃ
High = গতকাল প্রাইস সর্বোচ্চ যে প্রাইসে গিয়েছে
Low = গতকাল প্রাইস সর্বনিম্ন যে প্রাইসে গিয়েছে
Close = গতকাল মার্কেট যে প্রাইসে ক্লোজ হয়েছে
ফরেক্স মার্কেটে সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স নির্ধারন করার জন্য আমরা অনেক ধরনের এনালাইসিস করে থাকি । এর মধ্যে পিভট পয়েন্ট একটি । আমরা পিভট পয়েন্ট এর মাধ্যমে তিনটি ক্রে সাপোর্ট ও তিনটি করে রেজিস্ট্যান্স বের করি এবং এর উপর নির্ভর করে আমরা মার্কেট এর সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স বের অরতে পারি । পিভট পয়েন্ট হিসাব করে বের করতে একটু সময় লাগে তাই চাইলে আপনি আপনার চার্ট এ পিভট পয়েন্ট ইন্ডিকেটরটি সেট করে নিতে পারেন ।
ফরেক্স ট্রেডিং এ সাপোর্ট এবং রেসিটেন্স খুবই কার্যকর একটি পদ্ধতি । সাপোর্ট রেসিটেন্স বেড় করার জন্য পিভট পয়েট খুব ভাল একটি পদ্ধতি । এর মাধম্যে আপনি ডেইলি, উইকলি এবং মানথলি পিভট পয়েন্ট বের করে ট্রেড করতে পারবেন ।
আমার জানা মনে করি বা আমার মতে এটার PP = Pivot point বাংলা্য় হল পিভট পয়েন্ট এটা র উপর নির্ভির করে যে আপনি কিভাবে বা আপনার মার্কেট এর সার্পোট ও রেজি: বের করতে পারিবেন কি না।
পিভট পয়েন্টে চার্টটিকে কয়েকটি সেকশনে ভাগ করা হয়। মাঝের পয়েন্টটি হল পিভট পয়েন্ট (pp)। পিভট পয়েন্টের ওপরে প্রাইস থাকলে মার্কেট বুল্লিশ (মার্কেটের গতিবিধি ঊর্ধ্বমুখী) এবং পিভট পয়েন্টের নিচে প্রাইস থাকলে মার্কেট বিয়ারিশ (মার্কেটের গতিবিধি নিম্নমুখী)। r1, r2 এবং r3 হল রেসিসট্যান্স লেভেল এবং পিভট পয়েন্টের (pp) অপরে থাকে। s1, s2 এবং s3 হল সাপোর্ট লেভেল ।বাই-সেল সিগন্যাল নির্ধারণ করার জন্য পিভট পয়েন্ট ফরেক্সে অনেক জনপ্রিয় একটি মেথড। রিভার্সাল পয়েন্ট (যেখানে গিয়ে প্রাইস বিপরীত দিকে ফিরে আসে) চিহ্নিত করার জন্য ট্রেডাররা পিভট পয়েন্ট ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে।
পিভট পয়েন্টের সহজ ব্যাবহার হল এটাকে আপনি সাধারন সাপোর্ট/রেজিস্ট্যান্সের মত ব্যাবহার করতে পারেন। সাপোর্ট/রেজিস্ট্যান্সের মত এই লেভেলগুলো অনেকবার টেস্ট করে। প্রাইস যতবার এই লেভেলগুলো টাচ করে ফিরে আসে, ওই লেভেলটা তত শক্তিশালী হয়।
ফরেক্স মার্কেটে পিভব পয়েন্টা যদি আপনি ভাল করে করতে পারেন তবে আমি মনে করি আপনি ফরেক্স মার্কেটে ভাল করে ট্রেড করে ভাল টাকা উপার্জন করতে পারবেন আর যদি ফরেক্স মার্কেট সম্পর্কে জ্ঞান হিন হন তবে আমি মনে করি আপনি শুধু লস করবেন ফরেক্স মার্কেটে তাই আগে জ্ঞান তারপর ফরেক্স।
পিভট পরেন্ট হচ্ছে আগের দিনের হাই,লো,ক্লোজের উপর নির্ভর করে একটি ট্রেন্ড চ্যানেল।যা আপনাকে একটা পয়েন্ট শো করাবে এবং এর সাথে সার্পোট ও রেসিসটেন্স নামে আরো দুটো লাইন বা ট্রেন্ড পয়েন্ট দেখতে পাবেন।
পিভট পয়েন্ট একটা গড় পয়েন্ট বা লেভেল এবং যেখান থেকে প্রাইস আপ অথবা ডাউন যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে। এটা তিন ধরনের হয়, ডেইলি, উইকলি এবং মান্থলী। তবে বহুল ব্যবহৃত পিভট হল ডেইলি। গত দিনের হাই এবং লো এর গড় করে যে মান পাওয়া যায় সেটাই হল কমন পিভট পয়েন্ট।