-
3 Attachment(s)
গোল্ড
হ্যালো প্রিয় ট্রেডার ভাইয়েরা,
আমি ধরে নিলাম গোল্ড 1861-1844 এর দিকে মুভমেন্ট করে নীচে দিকে চলে যাবে। এই মুহূর্তে, এই গোল্ড ও ডলারের পেয়ারটির h4 চার্টে বিয়ারের নিয়ন্ত্রণে ট্রেড করছে। দেখে মনে হচ্ছে যে দামটি আবার একটি সংকীর্ণ পরিসীমা তৈরি করছে যা নীচের দিকে ভেঙে যেতে পারে। দাম 1945-1937 জোনে দাম উপরের দিকে চলতে শুরু করলে এই দৃশ্যটি বাতিল হয়ে যাবে। h1 চার্টে, দামটি বুলিশ প্রবণতা তৈরি করে রেজিস্টেন্স লেভেলের মধ্যে রয়েছে। এই পেয়ারটি ইতিমধ্যে বিয়ারের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অতএব, আমি আশা করি যে রেজিস্টেন্স লাইন থেকে দামটি ঘুরে যাবে এবং 1861 এবং এর থেকেও নীচে নেমে যাবে। m1 টাইসফ্রেমের হিসাবে দামটি সাপোর্ট লাইনটি ভেঙে দিয়েছে। এই পেয়ারটি পাশাপাশি বুলেরর নিয়ন্ত্রণেও লেনদেন করছে। সুতরাং, আমি আশা করি যে দামটি সাপোর্ট জোন থেকে পুনরায় ঘুরে 1908-1916 এর মধ্যে হবে, রেজিস্টেন্স লাইনটি পরীক্ষা করে 1880-এর লেভেলে নেমে যাবে তারপরে, দাম স্থানীয় ট্রেন্ড লাইনটি পরীক্ষা করে এবং নীচের দিকে মুভ করে 1861- এ প্রসারিত করতে পারে 1844 জোনে।
[attach=config]12578[/attach][attach=config]12579[/attach][attach=config]12580[/attach]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]12592[/ATTACH]
XAU/USD বা Gold এর উপর প্রতিবেদননভেল করোনাভাইরাস (কভিড-১৯)
মহামারীর কারণে চলতি বছরে বিশ্বব্যাপী স্বর্ণ উত্তোলন কমেছে। কারণ মরণঘাতী ভাইরাসটির প্রসার ঠেকাতে অনেক খনিই এ সময় সাময়িকভাবে উত্তোলন বন্ধ রাখে। ফলে চলতি বছর স্বর্ণ উত্তোলন সাড়ে ৪ শতাংশের বেশি কমতে পারে। তবে উত্তোলনের বিপরীতে সেফ হ্যাভেন হিসেবে বৈশ্বিক চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় আগামী বছরে স্বর্ণের উত্তোলন রেকর্ড পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে বলে এক পূর্বাভাসে জানিয়েছে ধাতুবিষয়ক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান মেটাল ফোকাস। চলতি বছরে এরই মধ্যে বিশ্বব্যাপী স্বর্ণের চাহিদা ২৫ শতাংশ কমেছে। এ সময় বিশ্বব্যাপী মূল্যবান ধাতুটির চাহিদার পরিমাণ দাঁড়াতে পারে তিন হাজার টনে। তবে ২০২১ সালে চাহিদায় বড় উল্লম্ফন হতে পারে। এ বছরে চাহিদা ১৭ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। কভিড-১৯-এর কারণে অন্যান্য শিল্পের মতো স্বর্ণের উত্তোলনও কমে যায়। একই সঙ্গে কমে আসে অলংকার হিসেবে ব্যবহারের জন্য স্বর্ণের বিক্রিও। তবে যেহেতু যেকোনো অর্থনৈতিক সংকটের সময় নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে স্বর্ণের চাহিদা বেড়ে যায়। আর এ কারণেই এ বছর স্বর্ণের বাজার চাঙ্গা ছিল। চলতি বছরের শুরুতে আউন্সপ্রতি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়, যা সর্বোচ্চ রেকর্ড। মেটাল ফোকাস মনে করছে, বাণিজ্যযুদ্ধ ও করোনার সংক্রমণের কারণে আগামী বছরও যেহেতু স্বর্ণের চাহিদা ঊর্ধ্বমুখী থাকবে, সে কারণে এ সময় দাম গড়ে আউন্সপ্রতি ২ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
টার্গেট রেঞ্জ: 2000গোল্ড এর আপট্রেন্ড পুনরায় শক্তিশালী হতে পারে। গোল্ড সম্ভবত ২০২১ সালের আগেই বৃদ্ধি পেয়ে 2000 ডলার ছাড়িয়ে যাবে।
-
2 Attachment(s)
হ্যালো ট্রেডাররা গোল্ড ট্রেডিং!
গোল্ড এর দাম কমার প্রত্যাশায় মার্কেট এখন বেশ জমজমাট হয়ে উঠছে। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি বড় বিনিয়োগ তহবিল অন্যান্য সম্পদের দিকে ঝুঁকছে, তাই গোল্ড ফিউচার সেল করতে শুরু করেছে। এটা বলা ঠিক যে তাদের সেল অর্ডার গুলি এখনও পর্যন্ত মার্কেটে তেমন একটা প্রভাব ফেলেনি। সম্ভবত গতকাল মহামারীর কারনে বিধ্বস্ত মার্কিন অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার জন্য একটি নতুন উদ্দীপনা প্যাকেজের প্রত্যাশায় গোল্ড এর চাহিদা বেড়েছে। বিনিয়োগকারীরা কেবল ফরেক্স কারেন্সীর ট্রেড বাদ দিয়ে এখন শুধু স্টক এবং ফিউচারে ট্রেড করছে। স্পষ্টতই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগেই গোল্ড তার চূড়ান্ত পর্যায়ে যাবে। অতএব, কিছু বিনিয়োগকারী সম্ভবত কম অস্থির উপকরনে ট্রেড করবে।
চার ঘন্টার চার্টে, গোল্ড এর দাম বুলিশ ট্রেন্ড ধরে চলছে। যদি দামটি 1896 এরলেভেল থেকে গুরে যায়, তবে আমরা 1911 বা এমনকি 1925 এরলেভেলে পৌঁছানোর দৃষ্টিতে নতুন আপওয়ার্ড ওয়েভ আশা করতে পারি। সাপোর্ট লেভেল 1878 এবং 1848।
[ATTACH=CONFIG]12618[/ATTACH][ATTACH=CONFIG]12619[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
গত কয়েকদিন*xau/usd বা গোল্ডের প্রাইস বৃদ্ধি পেলেও আজকের সেশনে পুনরায় কমতে শুরু করেছে। গোল্ড বর্তমানে 1915*মার্কিন ডলারে অবস্থান করছে। গোল্ডের বর্তমান রেজিস্ট্যান্স লেভেল 1930*এবং পরবর্তী রেজিস্ট্যান্স লেভেল হতে পারে 1942।*অপরদিকে ৫০ ঘন্টার মুভিং অ্যাভারেজ অনুযায়ী 1909*সাপোর্ট হিসেবে কাজ করতে পারে। গোল্ড 1896*রেজিস্ট্যান্স অতিক্রম করতে সক্ষম হলে বিয়ারিশ ট্রেন্ড শক্তিশালী হতে পারে।
[attach]12656[/attach]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]12725[/ATTACH]
নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণজনিত মহামারীতে টালমাটাল হয়ে পড়েছে অর্থনীতি। অন্যদিকে সাম্প্রতিক মাসগুলোয় চাঙ্গা ভাব দেখা গেছে স্বর্ণের দামে। বাজারবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির রেফিনিটিভ মেটাল রিসার্চের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে জুয়েলারি খাত ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোয় স্বর্ণের চাহিদা করোনা-পূববর্তী বেশ কম থাকবে। যদিও বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে রেকর্ড পরিমাণ মজুতের কারণে স্বর্ণ বাজার এ সময়ও বেশ চাঙ্গা থাকবে। নভেল করোনাভাইরাসের ধাক্কা পণ্যবাজারে বেশ পড়েছে। এর মধ্যে জ্বালানি তেলের দাম হু-হু করে কমেছে। এর বিপরীতে বেড়েছে স্বর্ণের দাম। এ সময়ে স্বর্ণের চাহিদাও বেড়েছে। তবে সেটি ব্যবহারিক পর্যায়ে নয়। বরং বিনিয়োগের জন্য স্বর্ণের চাহিদা বেড়েছে। যে ধারা আগামী বছরও অব্যাহত থাকবে। ফলে আগামী বছরও স্বর্ণের বাজার চাঙ্গা রাখার ক্ষেত্রে প্রধান খেলোয়াড় হিসেবে থাকবে বিনিয়োগকারীরাই। বিশ্বব্যাপী বাজার ও অবকাঠামোগত তথ্য প্রদানকারী আর্থিক প্রতিষ্ঠান রেফিনিটিভ ইকনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য বলা হয়েছে। খবর রয়টার্স।
যেকোনো অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা ও মন্দার সময় মূলত সেফ হ্যাভেন বা নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে স্বর্ণের চাহিদা বেড়ে যায়। আর এ কারণেই চলতি বছরে করোনা মহামারীর পর থেকেই বিনিয়োগকারীরা স্বর্ণ ক্রয়ের দিকে ঝুঁকতে শুরু করে। এতে করে মূল্যবান ধাতুটির দাম রেকর্ড পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এমনকি গত আগস্টে দাম আউন্সপ্রতি ২ হাজার ৭২ ডলার ৫০ সেন্ট পর্যন্ত উঠে যায়। মূলত এ সময়ে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার দেশগুলোতে সবচেয়ে বেশি স্বর্ণের মজুদ শুরু হয়। কারণ এসব দেশের বিনিয়োগকারীরা মহামারীর মধ্যেও রেকর্ড পরিমাণ দাম পেতে মজুদে জোর দিতে থাকে। যদিও বিনিয়োগকারীদের হাত ধরে এ বছরে স্বর্ণের বাজার অস্বাভাবিক চাঙ্গা হতে দেখা গেছে।
-
1 Attachment(s)
হ্যালো ট্রেডার ভাইয়েরা,
এই সপ্তাহের শুরুর দিকে গোল্ড ট্রেড এর জন্য মার্কেট অনেকটাই অশান্ত সময় ছিল। শুধুমাত্র সোমবার দাম 1965.60 থেকে 1848.53 এর সাপোর্ট লেভেলে নেমে যায়। আর এই সাপোর্ট লেভেলটি যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল, যা দামটিকে আরও কমতে না দিয়ে ধরে রেখেছে। এই মুহুর্তের পরিস্থিতির কিছুটা আপ হয়েছিল। এই পেয়ারটি সংশোধন করছে, 1870.25 এর লেভেলে ট্রেড করছে। 1838.53 এর মধ্যে দামটি ভাঙার চেষ্টা করবে এটি অত্যন্ত সম্ভাবনা নয়। দেখে মনে হচ্ছে যে দামটি আবারও নেমে যেতে পারে এবং বৃদ্ধির কারণ খুঁজে পাবে। আমি আশা করি গোল্ড 1894.55 এর লেভেলে পৌঁছবে।
[ATTACH=CONFIG]12857[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
গত সপ্তাহে*xau/usd বা গোল্ডের প্রাইস বৃদ্ধি পেলেও ধারাবাহিকভাবে তিন দিন ডাউনট্রেন্ড অব্যাহত রেখেছে। আজকের সেশনে পেয়াটি ডাউনট্রেন্ডে থাকলে চতুর্থ দিনের মতো বিয়ারিশ অবস্থান থাকবে।*এর ফলে গোল্ডের প্রাইস কমে প্রতি আউন্স ১৮০০ ডলারে আসতে পারে। মার্কিন ডলারের প্রাইস বৃদ্ধি পেতে থাকলে গোল্ডের প্রাইস আরও কমতে পারে। আমি পেয়ারটি*1867 থেকে বাই করবো। স্টপ লস দিব*1860 এবং টেক প্রফিট*1882 তে সেট করবো।
[attach]12914[/attach]
-
বাইডেন এর পরিকল্পনা আগামী বছরগুলোতে সোনার বৃদ্ধি করবে!
মার্কেটওয়াচ অনুসারে, বৃহস্পতিবার সিনেটের সংখ্যালঘু নেতা চক শুমার বলেছিলেন যে সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ নেতা মিচ ম্যাককনেল নতুন করোনাভাইরাস ত্রাণ বিলের বিষয়ে আলোচনা পুনরায় আরম্ভ করতে সম্মত হয়েছেন। ট্রেজারি সেক্রেটারি স্টিভেন মিনুচিন আরও বলেছিলেন যে তিনি এই ইস্যুতে হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির সাথে যোগাযোগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। কয়েক মাস ধরে, রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাটরা সম্ভাব্য সহায়তার প্যাকেজের আকার এবং সুযোগ সম্পর্কে তর্ক করছেন। তবে, বিতর্কটি আন্তরিকতার সাথে আবার শুরু হবে কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়। তা সত্ত্বেও, বিনিয়োগকারীরা মনে করেন যে সাম্প্রতিক রিপোর্টগুলি সোনা কেনার জন্য পর্যাপ্ত পর্যায়ে রয়েছে এই প্রত্যাশায় যে সরকার উদ্দীপনায় আরও বেশি ব্যয় করতে পারে। ওয়ান্ডার সিনিয়র বাজার বিশ্লেষক এডওয়ার্ড ময়ার বলেছেন: "যদি উদ্দীপনা আলোচনাটি সঠিক পথে চালিয়ে যেতে থাকে তবে সোনার দাম পুনরায় বৃদ্ধি পাওয়া শুরু করা উচিত।" তিনি আরও যোগ করেছেন: "এখন থেকে প্রতিটি অতিরিক্ত উদ্দীপনা সোনার জন্য বুলিশ অনুঘটক হয়ে উঠবে। মার্কিন অর্থনীতির বেশিরভাগ অংশই দুর্বল এবং এর ফলে আগামী বছরের প্রথমার্ধে এই উদ্দীপনা প্রবাহিত থাকবে।" যদিও সোনার নতুন রেকর্ড সর্বোচ্চ 2088 ডলারে উন্নীত হয়েছে (10 আগস্টে পৌঁছেছে), তখন থেকে এটি হ্রাস পাচ্ছে। ২০২০ সালের আগে এইড প্যাকেজটি অনুমোদিত হবে কিনা সে বিষয়ে আরও তথ্যের জন্য মার্কেটের অংশগ্রহণকারীরা মূল্য সম্পর্কিত পরবর্তী সপ্তাহের সংবাদ শিরোনাম দ্বারা চালিত হবে। যদি প্যাকেজের সাথে সম্পর্কিত আরও ইতিবাচক পরিবর্তন হয় তবে সোনার আরও বুলিশ দৃষ্টিভঙ্গি প্রদর্শিত হবে। তবে হলুদ ধাতুতে কোনও বিনিয়োগ প্রবেশের আগে আপনাকে প্রথমে বুঝতে হবে যে এর বর্তমান অবস্থানটি 38% রিট্রাসমেন্ট, যা এই সময়ে বিশেষত গত দুই মাস ধরে দৃঢ় ঐতিহাসিক সমর্থন দেখায়। উপরের দিকে তীব্র আরোহণের সম্ভাবনার আশা এতো তাড়াতাড়ি করা ঠিক হবে না, তবে অবশ্যই, যদি নতুন নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি জো বিডেন 20 জানুয়ারী দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তবে তিনি কেবল উদ্দীপনা বিলে নয়, অন্যান্য ক্ষেত্রেও বিপুল পরিমাণ মূলধন বরাদ্দ দেওয়ার চেষ্টা করবেন, যে প্রোগ্রামগুলি, তার মতে, দীর্ঘ সময়সীমার। পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পেন ওয়ার্টন বাজেট মডেল সহ অনেকগুলি নিউজ প্রকাশনা অনুসারে, "বিডেনের প্ল্যাটফর্মটি $ 3.375 ট্রিলিয়ন নতুন কর উপার্জন করবে, সব মিলিয়ে ব্যয় $ 5.37 ট্রিলিয়ন ডলার বাড়বে।" অন্যান্য অনুমান অনুযায়ী বিডেনের বাজেট জাতীয় ব্যয় বৃদ্ধি করবে এবং কর বাড়িয়ে দেবে, যা জনগণের ঋণকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। এটি করতে গিয়ে তিনি প্রায় 3 ট্রিলিয়ন ডলার নতুন ট্যাক্স গ্রহণের প্রস্তাব করেন, যখন তাঁর প্রস্তাবগুলির জন্য ব্যয় হবে প্রায় 11 ট্রিলিয়ন ডলার। জো বিডেনের পরিকল্পনাটি একটি বিশাল নতুন পাবলিক বিনিয়োগ যা তিনটি প্রধান বিভাগে বিভক্ত করা যেতে পারে: শিক্ষা, অবকাঠামো, এবং গবেষণা এবং উন্নয়ন। পেন ওয়ার্টন বাজেট মডেল 10 বছরেরও বেশি সময় ধরে ব্যয় করেছে ১.৯ ট্রিলিয়ন ডলার, যা সরাসরি শিক্ষায় বিনিয়োগ করা হবে। এটি অবকাঠামোগত ব্যয় এবং গবেষণা ও উন্নয়ন পরিকল্পনাগুলিও যুক্ত করে যার জন্য অতিরিক্ত $ 1.6 ট্রিলিয়ন প্রয়োজন হবে। এই তহবিলগুলি জলের অবকাঠামো, উচ্চ-গতির রেল, পৌর পরিবহন, সবুজ অবকাঠামো প্রকল্প এবং গবেষণা ও উন্নয়ন ক্ষেত্রে নতুন বিনিয়োগের দিকে যাবে। আগামী 10 বছরে নতুন আবাসনের জন্য 650 বিলিয়ন ডলারও বরাদ্দ করা হবে। এছাড়াও, বিডেন সামাজিক সুরক্ষা সম্পর্কিত বিধান যুক্ত করার পরিকল্পনা করেছেন। তার পরিকল্পনার লক্ষ্য হলো সুবিধা বাড়ানো, বিশেষত স্বল্প আয়ের পরিবারের জন্য, যার পরের 10 বছরে অতিরিক্ত ব্যয় প্রয়োজন 290.7 বিলিয়ন ডলার। বাইডেন যে বাজেট বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করছে তা যদি অনুমানের কাছাকাছি আসে, তবে আমরা ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করতে দেখব এই সরকারকে। এটি অবশ্যই মার্কিন ডলারের মূল্যের উপর নাটকীয় এবং বিঘ্নজনক প্রভাব ফেলতে পারে, একই সাথে আসন্ন বছরগুলিতে সোনার দাম বৃদ্ধি পাবে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/324475587.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
XAU/USD বা Gold এর টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস (২৫শে নভেম্বর, ২০২০)
XAU/USD বা গোল্ডের ডাউনট্রেন্ড অব্যাহত রয়েছে এবং এটা ৪ মাসের সর্বনিন্ম সাপোর্ট লেভেল 1809 মার্কিন ডলারের কাছাকাছি অবস্থান করছে। আজকের সেশনে পেয়াটি ডাউনট্রেন্ডে থাকলে বিয়ারিশ ট্রেন্ডটি আরো শক্তিশালী হবে, কেননা বাইডেনকে ক্ষমতা বুঝিয়ে দিবে ট্রাম্প, যা ট্রেডারদের গোল্ড ট্রেড কমিয়ে দিয়েছে। গোল্ড এর বর্তমান সাপোর্ট লেভেল 1750 এবং রেজিস্টেন্স লেভেলটি হল 1850।
[ATTACH]12958[/ATTACH]
-
করোনা মহামারীর কারণে স্বর্ণের বাজারে টানা চাঙ্গা ভাব বজায় ছিল। সম্প্রতি মূল্যবান ধাতুটির দামে বড় পতন দেখেছে বিশ্ববাসী। সোমবার আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম কমে চার মাসের সর্বনিম্নে নেমেছে। মূলত নভেল করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন প্রাপ্তি নিয়ে ওষুধ কোম্পানিগুলোর আশাবাদী খবরে মূল্যবান ধাতুটির এ দরপতন। তবে স্বর্ণের বাজারে বিদ্যমান দরপতন বেশি দিন স্থায়ী নাও হতে পারে। ফরাসি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান সোসিয়েতে জেনারেলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্বর্ণের বর্তমান দরপতন সাময়িক। ২০২১ সালের প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ) নাগাদ মূল্যবান ধাতুটির দাম বর্তমানের তুলনায় বেড়ে ইতিহাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে উন্নীত হতে পারে। গত সপ্তাহে হঠাৎ করেই স্বর্ণের বাজারে বড় পতন দেখা দেয়। ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের (ডব্লিউজিসি) ইনডেক্স অনুযায়ী, ওইদিন যুক্তরাষ্ট্রের স্পটমার্কেটে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮৩৯ ডলার ৫৭ সেন্টে নেমে যায়, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৬ শতাংশ কম। দিনের শুরুতে মূল্যবান ধাতুটির দাম ২ শতাংশ কমে গিয়েছিল। একই সময়ে ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি আউন্স স্বর্ণ বিক্রি হয় ১ হাজার ৮৩৬ ডলার ২০ সেন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৯ শতাংশ কম। চার মাসের মধ্যে এটাই মূল্যবান ধাতুটির সর্বনিম্ন দাম।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1494006899.jpg[/IMG]