-
1 Attachment(s)
মহামারীর বিস্তার রোধে নতুন ‘লকডাউন’ ঘোষণার প্রভাবে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইতে ব্যাপক দরপতন হয়েছে; সূচক আবার নেমে গেছে ৬ হাজার পয়েন্টের নিচে। সোমবার থেকে সীমিত ও বৃহস্পতিবার থেকে কঠোর লকডাউনের সরকারি সিদ্ধান্ত এলেও পুঁজিবাজারে লেনদেন চালু থাকা নিয়ে ‘সংশয়’ থেকেই মূলত বিনিয়োগকারীরা রোববার শেয়ার বিক্রি করতে ছিলেন যেন মরিয়া। এ কারণেই একদিনে সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্টের বেশি, যা শতাংশের হিসাবে তিন মাসের সর্বোচ্চ পতন। জুন ক্লোজিংয়ের এই সময়ে কোম্পানিগুলো শেয়ার বিক্রি করে দিয়ে মুনাফা তুলে। সেটার একটা ছোট প্রভাব আছে। এছাড়া একটা আতংক কাজ করেছে যে মার্কেট খোলা থাকবে কিনা। অনেকে আগে থেকেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলেন আজকে বিক্রি করবেন, তারা বিক্রি করে দিয়েছেন। তবে বাজারে অনেক ক্রেতা আছে, বাজার এখনও শক্ত অবস্থানে আছে। কালকে বেশি বিক্রির চাপ থাকায় ক্রেতারা এক সময় চুপ করে ছিলেন। কারণ সবাইতো কমে কিনতে চায়। তাই এই ভয় যৌক্তিক নয়। রোববার সপ্তাহের প্রথমদিন নির্বিচারে প্রায় সব খাতের প্রায় সব শেয়ারের দাম কমলেও লেনদেন বেড়েছে দেশের দুই পুঁজবাজারে।
[ATTACH=CONFIG]14758[/ATTACH]
এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ১০০ দশমিক ১১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৪ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৯৯২ দশমিক ৭৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এর আগে এই সূচক এর চেয়ে বেশি কমেছে গত ৩১ মার্চ। সেদিন সূচক ১ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমেছিল। আগের কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ৫৬ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট সূচক বেড়েছিল ডিএসইতে। এই উত্থান ছিল শতাংশের হিসাবে গত এক মাসের মধ্যে বেশি। ডিএসইতে লেনদেন এদিন আগের দিনের তুলনায় ৮ দশমিক ৯ শতাংশ বা ১৪২ কোটি ২৩ লাখ টাকা বেড়েছে। ঢাকায় এদিন ১ হাজার ৭৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ১ হাজার ৫৯৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। রোববার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৭২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৪টির এবং কমেছে ৩০৬টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ১২টির দর। এদিন বস্ত্র খাত ছাড়া বাকি প্রায় সব খাতের শেয়ারের দাম কমেছে।
রোববার ব্যাংক, বীমা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান,প্রকৌশ এবং ওষুধ খাতের বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমেছে। এদিন ব্যাংক খাতের ৭৭ শতাংশ শেয়ারের দাম কমেছে। বীমা খাতে কমেছে ৮৮ শতাংশ শেয়ারের দাম।ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে ৮৭ শতাংশ এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৯০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে।
বড় পতন থেকে বাদ যায়নি প্রকৌশল খাতও, ৯২ শতাংশ শেয়ারের দাম কমেছে। অন্যদিকে ওষুধ খাতে ৯০ শতাংশ শেয়ারের দাম কমেছে। তবে ব্যতিক্রম ছিল বস্ত্র খাত। লকডাউন হলেও শিল্প কারখানা খোলা থাকবে- এমন সংবাদের ইতিবাচক প্রভাব দেখা গেছে এই খাতের শেয়ারগুলোতে। প্রথম নির্বিচারে এই খাতের শেয়ারের দাম কমলেও দিন শেষে তালিকাভুক্ত ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দাম বেড়েছে; শতকরা হারে যা ৫৩ শতাংশ। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১৪ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮৭ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে। ডিএস৩০ সূচক ৩০ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৬৮ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/385038677.jpg[/IMG]
নভেল করোনাভাইরাসের ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ রোধে কঠোর লকডাউনের খবরে চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববারে বড় দরপতন হয় পুঁজিবাজারে। অবশ্য এর একদিন পরই আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুঁজিবাজার। গতকাল দিনশেষে প্রায় ৩৪ পয়েন্ট বেড়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স। সূচক বাড়লেও গতকাল ডিএসইর দৈনিক গড় লেনদেন কমেছে প্রায় ২৪ শতাংশ। দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে। বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, কভিড-১৯ পরিস্থিতি কোন দিকে যায় সেটি পর্যবেক্ষণ করছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে অনেকেই গতকাল নিষ্ক্রিয় ছিলেন। এ কারণে গতকাল পুঁজিবাজারে দৈনিক লেনদেন কমেছে। অন্যদিকে একশ্রেণীর বিনিয়োগকারী খাতভিত্তিক বিভিন্ন শেয়ারে বিনিয়োগ করে তাদের পোর্টফোলিও পুনর্বিন্যাস করছেন। সব মিলিয়ে গতকাল পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মিশ্র প্রবণতা লক্ষ করা গেছে।
-
নিয়ন্ত্রক সংস্থার ঘোষণা অনুযায়ী, লকডাউনের সময় শুক্র ও শনিবারের সাথে রোববারও বাংলাদেশে ব্যাংক এবং পুঁজিবাজার বন্ধ থাকবে। বাকি চারদিন লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা অবধি। করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে কঠোর লকডাউন শুরুর পর প্রথম দিনের লেনদেনে প্রথম ঘণ্টায় সূচক বেড়েছে দেশের দুই পুঁজবাজারে। গত বৃহস্পতিবার লকডাউনের বিধিনিষেধ কার্যকর হওয়ার পর সোমবারই প্রথম পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে। বিনিয়োগকারীরা ঘরে বসেই ডিজিটাল মাধ্যমে লেনদেন করছেন। সোমবার সকাল ১০টায় লেনদেন শুরুর পর বেলা ১১টা পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের লেনদেন দিবস বুধবারের চেয়ে ৫৩ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ২০৪ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট হয়। ওই সময় পর্যন্ত ঢাকার বাজারে ৫৬৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়।
লেনদেন হওয়া ৩৬৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ২৬০টির দর বাড়ে, ৮০টির কমে এবং ২৯টির দর অপরিবর্তিত থাকে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক বেড়েছে প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে। এ বাজারের প্রধান সূচক সিএএসপিআই বেলা ১১টা পর্যন্ত ১১৮ দশমিক ৯২ পয়েন্ট বেড়ে ১৭ হাজার ৯১৩ দশমিক ৯৬ পয়েন্টে পৌঁছায়।ওই সময় পর্যন্ত চট্টগ্রামের বাজারে মোট ১৯ কোটি ৩৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। সিএসইতে হাতবদল হওয়া ১৮৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ১৩৩টির দর বাড়ে, ৩৮টির কমে এবং ১৫টির দর অপরিবর্তিত থাকে। এর আগে সর্বশেষ লেনদেন হয় গত ৩০ জুন বুধবার। সেদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের থেকে ১০৭ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ১৫০ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট হয়। আর সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৩২১ দশমিক ৫০ পয়েন্ট বেড়ে ১৭ হাজার ৭৯৫ দশমিক শূন্য ৪ পয়েন্টে পৌঁছায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2129198690.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে কঠোর লকডাউনের মধ্যে প্রথম লেনদেনে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে বড় উত্থানে ডিএসইর প্রধান সূচক প্রায় ৪২ মাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছে; রেকর্ড হয়েছে বাজার মূলধনেও। লকডাউন শুরুর আগের দিনও সূচকে বেশ ঊর্ধ্বগতি ছিল যার রেশ সোমবারের লেনদেনেও দেখা গেছে।গত বৃহস্পতিবার লকডাউনের বিধিনিষেধ কার্যকর হওয়ার পর সোমবার প্রথম লেনদেন হয়েছে।কঠোর বিধিনিষেধ মেনে চলার সর্বাত্মক এই লকডাউনের মধ্যে ব্যাংক খোলা থাকা সাপেক্ষে লেনদেন চলবে পুঁজিবাজারে।এসময় সপ্তাহে সোম থেকে বৃহস্পতিবার পর্য্নত ব্যাংকে লেনদেন হবে দেড়টা পর্যন্ত আর পুজিবাজার চালু থাকবে ১টা পর্যন্ত।সোমবার বিনিয়োগকারীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোনে নির্দেশনা দিয়ে বা অ্যাপের মাধ্যমে নিজেরাই লেনদেন করেছেন বলে ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তারা জানান।এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৬৯ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ১৩ শতাংশ বেড়ে দিন শেষে ৬ হাজার ২১৯ দশমিক ৯৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।সূচকের এই অবস্থান গত সাড়ে তিন বছরের মধ্যে বেশি। এর আগে ডিএসইএক্স এরচেয়ে বেশি ছিল ২০১৮ সালের ৭ জানুয়ারিতে। সেদিন সূচক ছিল ৬ হাজার ২৬৮ দশমিক ৪২ পয়েন্ট।এদিন ডিএসইর বাজার মূলধনও আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেড়ে ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৯৮ কোটি ৫৩ লাখ টাকা হয়েছে।সোমবার এই বাজারে লেনদেনও আগের দিনের তুলনায় ১০ দশমিক ২০ শতাংশ বা ১৪৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বেড়েছে।ঢাকায় এদিন ১ হাজার ৫৫১ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ১ হাজার ৪০৭ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।সোমবার বাংলাদেশের প্রধান পুঁজিবাজারে ৬৫ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।সোমবার এই বাজারে লেনদেন হয়েছে ৩৭৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৪৩টির এবং কমেছে ১১৯টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির দর।এদিন বীমা খাত ছাড়া প্রায় সব খাতের শেয়ারের দাম বেড়েছে। এর মধ্যে বস্ত্র খাতের প্রায় শতাভাগ কোম্পানির শেয়ারে দাম বেড়েছে।এদিন বস্ত্র খাতের তালিকাভুক্ত ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে ৫৭টির শেয়ারের দাম বেড়েছে, শতকরা হারে প্রায় ৯৮ শতাংশ। লেনদেন হয়েছে মোট লেনদেনের ২৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১১ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩২৬ দশমিক ৭২ পয়েন্টে।ডিএস৩০ সূচক ১৬ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২২৫ দশমিক ১২ পয়েন্টে।ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০টি কোম্পানিবেক্সিমক লিঃ, এমএল ডাইং, কেয়া কসমেটিক্স, সন্ধানী লাইফ, ম্যাকসন স্পিনিং, ন্যাশনাল ফিড মিল, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, মালেক স্পিনিং, জেনেক্স ইনফোসেস লিঃ ও আইএফআইসি।দাম বাড়ার শীর্ষ ১০টি কোম্পানিখান ব্রাদার্স পিপি, সোনালি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ইয়াকিন পলিমার, জাহিন স্পিনিং, এমএল ডাইং, ফারইস্ট নিটিং, এনভয় টেক্স, সেন্ট্রাল ফার্মা, প্যাসেফিক ডেনিমস ও ডেল্টা স্পিনিং।দাম কমার শীর্ষ ১০টি কোম্পানিমুন্নু ফেব্রিক্স, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স, মনোস্পুল পেপার, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট, প্রাইম ইসলামি লাইফ, ন্যাশনাল টি, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স ও বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স।এদি চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও সূচক বেড়েছে।এই বাজারের প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৪০ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৩৫ দশমিক ৬৩ পয়েন্টে।ডিএসইতে বাড়লেও সোমবার এই বাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ৩৩ দশমিক ২৪ শতাংশ বা ২৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা কমেছে।মোট ৫২ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৭৮ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।সিএসইতে ৩০৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২১৫টির, কমেছে ৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টির দর।
[ATTACH=CONFIG]14824[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের সামান্য উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। সূচকের উত্থান হলেও কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। এছাড়া দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। পুঁজিবাজারে আজ ৪৪.৫৪ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। জানা যায়, আজ ১৪ জুলাই ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.১২ শতাংশ বা ৭.৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৭৩.৩৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৯৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৫৩.১০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ০.৯৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২৭৪.৭০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৬টির, কমেছে ১৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৪৪.৫০ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৬১ কোটি ৫৮ লাখ ৪৭ হাজার ৯৫৭টি শেয়ার ২ লাখ ৬৮ হাজার ৪৪৭ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৬৪৮ কোটি ৮৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.০৭ শতাংশ বা ১২.৮০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ২০৭.৪৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৫ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৪৫টির, কমেছে ১৩৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৫৩ কোটি ৮ লাখ ৭৪ হাজার ৯৬১ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫৭ কোটি ৭৩ লাখ ৮৮ হাজার ১৯০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৪ কোটি ৬৫ লাখ ১৩ হাজার ২২৯ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14897[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]14923[/ATTACH]
পুঁজিবাজার ফিরেছে তার স্বাভাবিক গতিতে। বর্তমান কমিশনের বেশ কিছু সঠিক সিদ্ধান্ত ও নতুন পদক্ষেপের ফলে পুঁজিবাজারের উত্থান অব্যাহত রয়েছে। যার ফল হিসেবে গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারে বাজার মূলধন বেড়েছে আট হাজার কোটি টাকা। তথ্য মতে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ১৭ হাজার ১৮২ কোটি ১৮ লাখ ১ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ২৫ হাজার ২৭১ কোটি ৮২ লাখ ১৪ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৮ হাজার ৮৯ কোটি ৬৪ লাখ ১৩ হাজার টাকা।
বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৬ হাজার ৭০৬ কোটি ৪৮ লাখ ৭৩ হাজার ৯০৯ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৬ হাজার ৪১০ কোটি ৭০ লাখ ৭৩ হাজার ৩৮৮ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ২৯৫ কোটি ৭৮ লাখ ৫২১ টাকা বা ৫ শতাংশ বেড়েছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯৪.৫৯ পয়েন্ট বা ১.৫২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩০৭.৩৬ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৭.৮১ পয়েন্ট বা ১.৩৩ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২৬.৬৯ পয়েন্ট বা ১.১৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে ১ হাজার ৩৫৯.৩৬ পয়েন্ট এবং ২ হাজার ২৭৪.৯১ পয়েন্টে।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭৭টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২৬৭টির বা ৭০.৮২ শতাংশের, কমেছে ৯৪টির বা ২৪.৯৩ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টির বা ৪.২৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ২৪৩ কোটি ৪০ লাখ ১২ হাজার ২২২ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২৮৬ কোটি ৩ লাখ ৭৩ হাজার ৯৪০ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৪২ কোটি ৬৩ লাখ ৬১ হাজার ৭১৮ টাকা বা ১৫ শতাংশ কম হয়েছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩১৬.৬২ পয়েন্ট বা ১.৭৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৩১৮.৫৭ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১৭৯.৫৪ পয়েন্ট বা ১.৬৬ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ৫৬.৩৭ পয়েন্ট বা ০.৪২ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ১৪.৯৯ পয়েন্ট বা ১.১৫ শতাংশ এবং সিএসআই ২০.৪২ পয়েন্ট বা ১.৮২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০ হাজার ৯৯০.৩৫ পয়েন্ট, ১৩ হাজার ৪২৯.৮০ পয়েন্টে, ১ হাজার ৩২১.০৬ পয়েন্টে এবং সিএসআই ১ হাজর ১৪২.০৯ পয়েন্টে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৩৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৪৪টির বা ৭২.১৯ শতাংশের দর বেড়েছে, ৭৭টির বা ২২.৭৮ শতাংশের কমেছে এবং ১৭টির বা ৫.০৩ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1285527792.jpg[/IMG]
রোববার সপ্তাহের প্রথম লেনদেনে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্সে বড় উত্থান হলে তা তিন বছর আট মাস আগের অবস্থানকে পেছনে ফেলে আরও উপরে ৬ হাজার ৩৬৫ দশমিক ১২ পয়েন্টে উঠে যায়। দিনশেষে ডিএসইএক্স আগের দিনের থেকে ৫৭ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৯২ শতাংশ বেড়ে নতুন এই অবস্থানে পৌঁছায়। ২০১০ সালের ধসের তিন বছর পর পুঁজিবাজারে আবার নতুন করে যাত্রা শুরুর প্রত্যাশায় ডিএসই নতুন সূচক ডিএসইএক্স চালু করে। ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি এই সূচকে প্রথম লেনদেন হয়। ওই দিন ৪০৫৫ পয়েন্ট থেকে যাত্রা শুরু করে ডিএসইএক্স। পরের প্রায় চার বছরে ব্যাপক উত্থান পতন শেষে ২০১৭ সালের ২৬ নভেম্বর নতুন এই সূচকটি ৬ হাজার ৩৩৬ দশমিক ৮৯ পয়েন্টে যায়। এরপর আবার দীর্ঘ সময় ধরে পতনের মধ্যেই ছিল বাজার। অনেক চড়াই উৎড়াই পেরিয়ে সাম্প্রতিক বেশ কয়েক মাস ধরে আবার কিছুটা চাঙ্গা অবস্থা দেখা দেয় উভয় পুঁজিবাজারে। সেই ধারাবাহিকতায় অবশেষে রোববার ২০১৭ সালের রেকর্ড উচ্চতাকে ছাপিয়ে আরও উপরে এগিয়ে গেল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স।
এর আগে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিজিএন ২০১০ সালে ধসের আগে ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৮ হাজার ৯১৮ দশমিক ৫১ পয়েন্টে উঠেছিল। এই সূচক গণনা ২০১৩ সালের ৩১ জুলাই বন্ধ করে দেয় স্টক এক্সচেঞ্জটি। রোববার সূচকের উত্থানের পেছনে বেশিরভাগ শেয়ারের দর বাড়ার বিষয়টি ভূমিকা রাখায় এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধনেও রেকর্ড হয়েছে। দিন শেষে বাজার মূলধন হয়েছে ৫ লাখ ৩২ হাজার ৩১১ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
সূচক ও বাজার মূলধনে নতুন ইতিহাস গড়ার দিনে শুরুর এক ঘণ্টা পরই কারিগরি জটিলতার মুখে পড়ে ডিএসইর লেনদেন। রোববার ১১টা ৮ মিনিটের পর বন্ধ হয়ে যাওয়া লেনদেন এক ঘন্টা ২০ মিনিট পর সাড়ে ১২টায় চালু হয়ে চলে সাড়ে তিনটা পর্যন্ত। এদিন সূচকের সঙ্গে এই বাজারে লেনদেনও আগের দিনের তুলনায় দশমিক ১৮ শতাংশ বা ৩ কোটি ১৭ লাখ টাকা বেড়েছে। ডিএসইতে এদিন ১ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ১ হাজার ৭৮৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। রোববার প্রধান এই পুঁজিবাজারে ৫৬ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। এই বাজারে এদিন লেনদেন হওয়া ৩৭৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে মোট দর বেড়েছে ২১০টির এবং কমেছে ১৫০টির। অপরিবর্তিত ছিল ১৩টির দর।
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২০ দশমিক *শূন্য ২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৭৯ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে। ডিএস৩০ সূচক ৩১ দশমিক ১২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩০৬ দশমিক শূণ্য ২ পয়েন্টে।
-
ঈদের ছুটি কাটিয়ে চাঙাভাবে ফিরল পুঁজিবাজার! কোরবানির ঈদের পরে প্রথম লেনদেনে সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনও বেড়েছে ডিএসইতে। গত সপ্তাহের সোমবারের পর ঈদ ও সাপ্তাহিক ছুটি শেষে পাঁচ দিন পর রোববার খোলে পুঁজিবাজার। লেনদেন চলে সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত। দিনের লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ১৯ দশমিক ১৭ পয়েন্ট বা দশমিক ২৯ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ৪২৪ দশমিক ২২ পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছে। ২০১৩ সালে গণনা শুরুর পর ডিএসইএক্স গত রোববার সর্বোচ্চ অবস্থায় পৌঁছেছিল। রোববার ডিএসইতে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ৭ দশমিক ১৩ শতাংশ বা ৯০ কোটি ২১ লাখ টাকা বেড়েছে।এদিন ১ হাজার ৩৫৪ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ১ হাজার ২৬৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। এদিনে ডিএসইতে ৬৩ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৬টির এবং কমেছে ২৩৭টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৮ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৯৩ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে। ডিএস৩০ সূচক ১৪ দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩৩৬ দশমিক ৪৮ পয়েন্টে।চট্টগ্রা স্টক এক্সচেঞ্জে প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১০৩ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান নিয়েছে ১৮ হাজার ৬৭৩ দশমিক ২৩ পয়েন্টে।তবে এই বাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ৭ দশমিক ৬১ শতাংশ বা ৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকা কমেছে।এদিন মোট ৪০ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৪৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা।সিএসইতে ৩০৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫টির, কমেছে ১৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2012401519.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল সূচক বৃদ্ধি পেলেও বেশিরভাগ শেয়ারের দর কমেছে। আজ দ্বিতীয় কার্যদিবসে বেশির শেয়ারের দরপতনের পাশাপাশি সূচকেও নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে। তবে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। জানা যায়, আজ ২৬ জুলাই ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩১ শতাংশ বা ২০.১৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৪০৪.০৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩.৫৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৯০.২৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৩.৭৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩২২.৭৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ২২৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ২৯.৬৮ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৯ কোটি ৩৫ লাখ ১৭ হাজার ৯০৩টি শেয়ার ২ লাখ ৫৩ হাজার ১৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪২৮ কোটি ৯৪ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৩১ শতাংশ বা ৫৬.৯৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৬১৬.২৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৭ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১০৮টির, কমেছে ১৫৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৫৯ কোটি ৯৩ লাখ ৩৯ হাজার ৭০ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪০ কোটি ৭৮ লাখ ৭১ হাজার ৭০০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৯ কোটি ১৪ লাখ ৬৭ হাজার ৩৭০ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14939[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
টানা দরপতনের মধ্যে দিয়ে দিন পার করছে শেয়ারবাজার। আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে বেশির শেয়ারের দরপতনের পাশাপাশি সূচকেও নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে। তবে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। পুঁজিবাজারে আজ ৪০.০২ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে।
আজ ২৭ জুলাই ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩৮ শতাংশ বা ২৪.৩৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩৭৯.৬৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১.৯৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৮৮.২৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৩.৯৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৩০৮.৭৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৭৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৩টির, কমেছে ১৯৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৪০.০২ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৭ কোটি ৯১ লাখ ১৭ হাজার ৯৯৯টি শেয়ার ২ লাখ ৫৩ হাজার ৮৩২ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪৬২ কোটি ৮১ লাখ ৯ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৪৫ শতাংশ বা ৮৩.৯৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৫৩২.৩৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৯ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১১৪টির, কমেছে ১৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি ৪৯ লাখ ১ হাজার ৭৩৫ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫৯ কোটি ৯৩ লাখ ৩৯ হাজার ৭০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৩ কোটি ৪৪ লাখ ৩৭ হাজার ৩৩৫ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14948[/ATTACH]