-
করোনাভাইরাস সঙ্কটে অর্থের জোগান বাড়াতে রেপো (পুনঃক্রয় চুক্তি) ও রিভার্স রেপোর সুদহার আরও এক দফা কমিয়ে বুধবার ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য এই মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আর পুঁজিবাজারে ‘আশা জাগাচ্ছে’ নতুন এই মুদ্রানীতি। কেননা রেপো বা রিভার্স রেপোর মাধ্যমে সাধারণত এক দিনের জন্য ধার করা বা জমা রাখা হয়। একে বলা হয় ব্যাংকিং খাতের নীতি উপাদান (পলিসি টুলস)। এর সুদ হারকে বলা হয় নীতি সুদ হার (পলিসি রেট)। এর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজারে তারল্য ও বিনিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে। রেপোর সুদ কমলে ব্যাংকগুলো কম খরচে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে তহবিল পাবে। তাতে তারা কম সুদে ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের ঋণ দিতে পারবে। অন্যদিকে রিভার্স রেপোর সুদ হার কমানোর অর্থ হলো, ব্যাংকগুলোকে চাপ দেওয়া, যাতে তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে টাকা ফেলে রেখে মুনাফা না তুলে ব্যবসা ও উদ্যোগে বিনিয়োগ বাড়ায়। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন ‘সম্প্রসারণমুখী’ মুদ্রানীতি পুঁজিবাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশা করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1833338822.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত ৩১ জুলাই থেকে ২ আগস্ট পর্যন্ত ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) বন্ধ রয়েছে। ছুটি শেষে আজ সোমবার (০৩ আগস্ট) থেকে স্বাভাবিক নিয়মে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেন চালু হয়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে বিদায়ী সপ্তাহে (২৬-৩০ জুলাই) সূচকের টানা উত্থানে শেষ হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন। সপ্তাহটিতে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৮০ শতাংশ। আর সপ্তাহজুড়ে বাজার মূলধন বেড়েছে ১১ হাজার ৮০ কোটি টাকা। পর্যালোচনায় দেখা যায়, বিদায়ী সপ্তাহের ৫ কার্যদিবসে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ২৩৩ কোটি ৭৬ লাখ ৯৩ হাজার টাকা। তার আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৩৭ কোটি ৭৮ লাখ ৭ হাজার টাকা। ফলে আগের সপ্তাহ থেকে বিগত সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ১ হাজার ১৪ কোটি ৪৩ লাখ ৪ হাজার টাকা। ডিএসইতে সপ্তাহজুড়ে গড় লেনদেন হয়েছে ৪৪৬ কোটি ৭৫ লাখ ৩৮ হাজার ৭১৫ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ ১৪ হাজার ৮৬৪ টাকার। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন বেড়েছে ১৯৯ কোটি ১৯ লাখ ২৩ হাজার টাকা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ২৫ হাজার ৭৩২ কোটি ৭৬ লাখ ১ হাজার টাকায়। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ১৭ হাজার ৫২৮ কোটি ১১ লাখ ৮৮ হাজার টাকায়। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ৮ হাজার ২০৪ কোটি টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৩৩.৪৯ পয়েন্ট বা ৩.২৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২১৪.৪৩ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৩০.০৮ পয়েন্ট বা ৩.১৮ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪৬.০৫ পয়েন্ট বা ৩.৩৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৯৭৬.৫০ পয়েন্টে এবং ১৪২০.৬৫ পয়েন্টে।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৫৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৫টির, কমেছে ৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১২০টির শেয়ার ও ইউনিট দর।
[ATTACH=CONFIG]11790[/ATTACH]
-
ঈদের ছুটির পরও চাঙাভাব পুঁজিবাজারে। ঈদের ছুটির পর প্রথম দিন সূচক ও লেনদেন দুটোই বেড়েছে পুঁজিবাজারে। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫৭ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৬ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ২৭১ দশমিক ৮২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক প্রায় ৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে এর চেয়ে বেশি সূচক ছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ ৪ হাজার ২৮৭ পয়েন্ট। সোমবার অবধি টানা সাত দিন সূচক বাড়ল ঢাকার পুঁজিবাজারে। ৭ কার্যদিবসে সূচক বেড়েছে ১৯৫ পয়েন্ট। নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণার পর থেকে পুঁজিবাজারে তার ইতিবাচক প্রভাব প্রত্যাশা করা হচ্ছিল। করোনাভাইরাস সঙ্কটে অর্থের জোগান বাড়াতে রেপো (পুনঃক্রয় চুক্তি) ও রিভার্স রেপোর সুদহার আরও এক দফা কমিয়ে ‘সম্প্রসারণমুখী’ মুদ্রানীতি ঈদের আগেই ঘোষণা হয়। ডিএসইতে সোমবার ৬৭২ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ৫৮০ কোটি ৯ লাখ টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1417832565.png[/IMG]
ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯২টির, আর কমেছে ৬২টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১০১টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১৬ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯৯৩ দশমিক ১৪ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২২ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪২২ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৬৫ দশমিক ২৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১২ হাজার ১২২ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ১ দশমিক ৩৮ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ১৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ১১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৫টির দর। পুঁজিবাজারে কোরবানির ঈদের আগে শেষ লেনদেন হয়েছে বৃহস্পতিবার। ছুটি শেষে সোমবার থেকে আবার লেনদেন হচ্ছে দেশের দুই্ পুঁজিবাজারে।
-
টানা ৯ দিন সূচকে ঊর্ধ্বগতি, ঈদের ছুটির পর তৃতীয় দিনের লেনদেনে সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৮ দশমিক ০৫ পয়েন্ট বা দশমিক ১৯ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৩০৭ দশমিক ১৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। টানা নয় কার্যদিবসে ডিএসইতে সূচক বেড়েছে ২৩০ পয়েন্ট। ২২ জুলাই সূচক ছিল ৪ হাজার ৭৭ পয়েন্ট। এই সূচক বুধবার হয়েছে থেকে ৪ হাজার ৩০৭ পয়েন্ট। ডিএসইতে এদিন ৭১৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ৬৭৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। এই লেনদেন প্রায় এক মাসের মধ্যে বেশি। এর আগে এর চেয়ে বেশি লেনদেন ছিল ২৮ জুন ২০২০। সেদিন লেনদেন ছিল ২ হাজার ৫৪৩ কোটি। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৫টির, আর কমেছে ১২৩টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৪টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ দশমিক ২৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯৯৭ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৫২ দশমিক ৪২ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/248922436.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৯ দশমিক ৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১২ হাজার ২১৬ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ২৪ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ১৩ কোটি ২৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ১৭ কোটি ২ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৮টির, কমেছে ৯২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির দর।
-
1 Attachment(s)
করোনাভাইরাসের মহামারীর মধ্যে বেশ কিছুদিন পরবর্তিত সূচিতে বাজার চলার পর গত ৮ জুলাই থেকে স্বাভাবিক সময়ের মতো চার ঘণ্টা লেনদেন চলছিল।কিন্তু আজকে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (৯ আগস্ট) থেকে লেনদেনের সময় বেড়ে সাড়ে ৪ ঘণ্টা করা হয়েছে। এই প্রথমবারের মত দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেনের সময় আধা ঘণ্টা বাড়িয়ে সাড়ে চার ঘণ্টা করা হয়েছে। ফলে আজকে লেনদেন শুরু হয়েছে সকাল ১০টায়, আরা চলবে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত।
এখন পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। এটি একটি ঐতিহাসিক ও যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত, যা স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর অনেক দিনের চাহিদা ছিল। অনেক ধন্যবাদ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে যে তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এতে পুঁজিবাজারে লেনদেন বাড়বে।
[ATTACH=CONFIG]11851[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
শেয়ারবাজারে সূচকের বিশাল উত্থান
[ATTACH]11861[/ATTACH]
সূচকের বিশাল উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে দেশের দুই শেয়ারবাজারে। আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে একটানা দর বেড়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্সের। লেনদেন শেষে এই সূচকে যোগ হয়েছে ১৮০ পয়েন্ট। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৪৮১ পয়েন্ট।
ডিএসইতে আজ মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ১২৮ কোটি টাকার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৯৩টির, কমেছে ৪২টির, অপরিবর্তিত আছে ২০টির দর।
আজ লেনদেনের শুরু থেকেই ঊর্ধ্বমুখী ছিল ডিএসইএক্স। প্রথম ৫০ মিনিটেই সূচকটি বেড়ে যায় ১০০ পয়েন্ট। দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ তা ছাড়িয়ে যায় ১৫০ পয়েন্ট। বেলা একটা নাগাদ সূচক ১৭০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল, সূচকের বৃদ্ধি ২০০ পয়েন্ট ছাড়িয়ে যাবে। পরে লেনদেন শেষে ১৮০ পয়েন্ট বাড়ে সূচকটি।
এ নিয়ে টানা ১১ দিন সূচক বাড়ল ডিএসইতে। গত ২২ জুলাই ডিএসইএর প্রধান সূচকের অবস্থান ছিল ৪ হাজার ৭৬ পয়েন্ট। আজ লেনদেন শেষে তা অবস্থান করছে ৪ হাজার ৫৪৫ পয়েন্টে। অর্থাৎ, সূচক বেড়েছে ৪৬৯ পয়েন্ট।
ডিএসইতে আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো স্কয়ার ফার্মা, বিএটিবিসি, বেক্সিমকো ফার্মা, সিঙ্গার বিডি, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি, বেক্সিমকো, ব্র্যাক ব্যাংক, পাইওনিয়ার ইনস্যুরেন্স, গ্রামীণফোন ও ইন্দো-বাংলা ফার্মা সিউটিক্যালস লিমিটেড।
ডিএসইতে আজ দর বাড়ার শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো বিকন ফার্মা, আমান কটন, দেশ গার্মেন্টস, ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডায়িং, সুহৃদ, এমজেএল বাংলাদেশ, বেক্সিমকো, লঙ্কা–বাংলা ফাইন্যান্স, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড ও এসএস স্টিল।
ডিএসইতে দর কমার তালিকায় শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো প্যারামাউন্ট, শ্যামপুর সুগার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইনস্যুরেন্স, রূপালী ইনস্যুরেন্স, এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ড, আইসিবিএএমসিএল সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড, মেট্রো স্পিনিং, সিটি জেনারেল ইনস্যুরেন্স, এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড ও এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড।
-
1 Attachment(s)
টানা ১১ কার্যদিবস পর সূচক কমেছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজারে। আজ সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১২ পয়েন্ট। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে মাত্র ৭ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও ডিএসইতে আজ কমেছে। আজ মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৮ কোটি টাকার। গতকাল রোববার এই লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ১২৮ কোটি টাকার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ২১৭টির, অপরিবর্তিত আছে ২৬টির দর। টানা ১১ দিন ধরেই চাঙা ছিল দেশের দুই শেয়ারবাজার। গত ২২ জুলাই ডিএসইএর প্রধান সূচকের অবস্থান ছিল ৪ হাজার ৭৬ পয়েন্ট। গতকাল লেনদেন শেষে তা অবস্থান করছে ৪ হাজার ৫৪৫ পয়েন্টে। অর্থাৎ, ১১ দিনে সূচক বেড়েছে ৪৬৯ পয়েন্ট। গতকাল এক দিনেই ডিএসইএক্স বাড়ে ১৮০ পয়েন্ট। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৪৮১ পয়েন্ট।
আজ লেনদেনের শুরু থেকেই ঊর্ধ্বমুখী ছিল ডিএসইএক্স। প্রথম ৫০ মিনিটেই সূচক বাড়ে ২২ পয়েন্ট। তবে এরপর মিশ্র প্রবণতা দেখা যায় সূচকে। পরে লেনদেন শেষে সূচক কিছুটা কমে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, সূচক বেশ কিছুদিন ধরে বাড়ায় আজ কিছু মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতা ছিল বিনিয়োগকারীদের মাঝে। ডিএসইতে আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো, স্কয়ার ফার্মা, এসকে ট্রিমজ অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, বিএটিবিসি, গ্রামীণফোন, ব্র্যাক ব্যাংক, কনফিডেন্স সিমেন্ট, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি ও লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড।
[ATTACH]11867[/ATTACH]
-
আজ বুধবার সপ্তাহের চতুর্থ দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ডিএসই সূচক এক দিনে ১০০ পয়েন্ট যোগ হল, যা পাঁচ মাসের মধ্যে সবচেয়ে ভালো অবস্থান।দিন শেষে ডিএসইএক্স সূচকের ঘরে ছিল ৪ হাজার ৬৩৩ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট, যা সর্বশেষ এর চেয়ে ভালো অবস্থায় ছিল ২০২০ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি, সেদিন সূচক ছিল ৪ হাজার ৬৫০ পয়েন্টে। আজকে ১ হাজার ১২০ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ১ হাজার ৪৮ কোটি ৮ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৯টির, কমেছে ১১৫টির; আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1185644827.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ২৭৫ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ১৪ শতাংশ বেড়ে ১৩ হাজার ১৬৫ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ৩৫ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এদিন, যা আগের দিন ছিল ৫৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৮৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৪টির, কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির দর।
-
আবারও ধীরে ধীরে চাঙ্গা হয়ে উঠছে দেশের দুই পুঁজিবাজার। বন্ড মার্কেটকে শক্তিশালী করার ঘোষণা আর পরিচালকদের দুই ভাগ শেয়ার ধারণের বাধ্যবাধকতার বিষয়টি আস্থা বাড়িয়েছে বিনিয়োগকারীদের। সেইসাথে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আর এনবিআরের সাথে সমন্বয়হীনতা দূর করার পদক্ষেপও ইতিবাচক হয়েছে বাজারের জন্য। গতকাল পুঁজিবাজারে ৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে।
-
দীর্ঘদিন শেয়ার মার্কেটে লস হবার পর যখন দেখি কোন একদিন হঠাৎ করে এক হাজার টাকা লাভ পাই..তখন আনন্দ হয়! এছাড়া নতুন বিনিয়োগকারীদের তো পোয়াবারো.. লাভ আর লাভ! অন্যদিকে অনেক সম্মানিত বিনিয়োগকারীদের অনেক শেয়ার কেনা রেইট থেকেই যোজন যোজন নিচেই অবস্থান করছে! লাভ তো দুরের আশা..
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) নতুন ওয়েবসাইটের সমস্যা সমাধান করা হয়েছে। এছাড়া আজকে সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক ও লেনদেন সামান্য বেড়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/910942857.jpg[/IMG]