-
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ রবিবার টপটেন লুজার বা দরপতনের তালিকার শীর্ষ স্থান দখল করে রয়েছে ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেড। এই কোম্পানির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৮ দশমিক ৮৬ শতাংশ বা ৩ টাকা ৫০ পয়সা কমেছে।তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানির শেয়ার সর্বশেষ ৩৬ টাকা দরে লেনদেন হয়। এদিন কোম্পানিটি ১ হাজার ৮৮৮ বারে ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৮১৯টি ইউনিট লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৪ কোটি ৩৬ লাখ ৪৮ হাজার টাকা। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ডাক্কা ডাইং অ্যান্ড মেন্যুফেকচারিং কোম্পানি লিমিটেড। কোমপানিটির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ বা ৩০ পয়সা কমেছে। শেয়ার সর্বশেষ ৩ টাকা ৫০ পয়সা দরে লেনদেন হয়েছে। এদিন কোম্পানিটি ৫০ বারে ৬৪ হাজার ২৬৪টি ইউনিট লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ২ লাখ ২৭ হাজার টাকা। তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ বা ১০ পয়সা কমেছে। শেয়ার সর্বশেষ ৩ টাকা ৩০ পয়সা দরে লেনদেন হয়েছে। এদিন কোম্পানিটি ৩৩ বারে ৫৬ হাজার ৮২৪টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ১ লাখ ৮৩ হাজার টাকা।
তালিকায় ওঠে আসা অন্যান্য কোম্পানি হচ্ছে- বীচ হ্যাচারি লিমিটেড, হামিদ ফেব্রিক্স লিমিটেড, সোনারাগাঁও ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড, টুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড।
-
শেয়ার মার্কেট প্রায় সময় আপ-ডাউন করে। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গত ২৭.০৬.২০১৯ তারিখ থেকে শেয়ার বাজারের টানা দর পতন হয়। যা ৪৬৪ পয়েন্ট কমে ইনডেক্স ৪৯৬৬ পয়েন্টে গিয়ে থামে। এর পর আবার বাজার আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। এই বিষয়টি যারা বুঝতে পেড়েছে তারা এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ভালো কোম্পানির দামি শেয়ার কম দামে কিনে এখন আবার মূল্য বৃদ্ধির সুবিধায় তা উচ্চ মূল্যে সংরক্ষণ বা বিক্রি করছে।
এরই মাঝে শেয়ার বাজার নিয়ে প্রচুর লেখা-লেখি হয়েছে। যার মধ্যে শেয়ার বাজার নিয়ে বিরূপ লিখাই বেশি ছিল। এর জন্য শেয়ার বাজার নিয়ে বিনিয়োগকারী এবং সাধারন মানুষদের মধ্যে প্রচুর পরিমানে নেগেটিভ চিন্তা জন্ম নেয়। সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলেছে ২৭ হাজার কোটি টাকা শেয়ার বাজার থেকে গায়েব, এই নিউজটি নিয়ে। যা দেশের নামকরা দৈনিক গনমাধ্যমে প্রকাশ পায় এবং খুব দ্রুত সোসাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। সবচেয়ে বেশি নেগেটিভিটি তৈরি হয় (২৭,০০০ কোটি টাকা গায়েব) এই কোটেশনের জন্য। এই কোটেশনটি মানুষের মধ্যে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। সাধারন মানুষ সম্পুর্ন নিউজটি না পড়েই অনেক বেশি রি-একশন দেখিয়েছে। পত্রিকাগুলো তাদের বর্ণনাতে ঠিকই কিন্তু বিস্তারিত তুলে ধরে ছিল যা বেশির ভাগ মানুষ পড়ে দেখেনি। অবশ্য এই দরপতনে ইনভেস্ট না করাই ভালো।
কেউ কেউ আগের হারিয়ে যাওয়া ২৭ হাজার কোটি টাকা ফেরত চাইলো। কারো আক্ষেপ দেশের দেশের শেয়ার বাজার নিয়ে।
২৭.০৬.২০১৯ তারিখে প্রায় ৪ লক্ষ কোটি টাকা বাজারের মুলধন ছিল, সেখানে ১৫ দিন পর ২২.০৭.২০১৯ তারিখে প্রায় ৩ লক্ষ ৭৩ হাজার কোটি টাকা মুলধনে নেমে আসে অর্থাৎ ২৭ হাজার কোটি টাকার মুলধন কমেছে।
কিন্তু কিছুদিন পরই ০১.০৮.২০১৯ তারিখ পর্যন্ত মার্কেটের মুলধন দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩ লক্ষ ৮৬ হাজার কোটি টাকায়। মানে বেড়েছে ১৩ হাজার কোটি টাকা।
অর্থাৎ কমে যাওয়া শেয়ারের দাম বৃদ্ধি শুরু হয়েছে ঠিক যেমনটা মিডওয়ে সিকিউরিটিজ বার বার বলেছিলো। মিডওয়ের প্রচেষ্টা ছিল মানুষকে সতর্ক করে দেয়া এবং নতুন বিনিয়োগে পরামর্শ দেয়া । মার্কেট থেকে কোন টাকা গায়েব হয়নি আতংকিত হবেন না ।
-
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ রোববার টপটেন লুজার বা দরপতনের তালিকার শীর্ষ স্থান দখল করে রয়েছে পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। এই কোম্পানির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ১১ দশমিক ৮৩ শতাংশ বা ২ টাকা কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য অনুযায়ী, শেয়ার সর্বশেষ ১৬ টাকা ৬০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। এদিন কোম্পানিটি ১২৭ বারে ৭৩ হাজার ৬৪৬টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ১১ লাখ ৮১ হাজার টাকা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এসইএমএল এফবিএসএল গ্রোথ ফান্ড। ফান্ডটির ইউনিট দর আগের দিনের চেয়ে ৯ দশমিক ৭৯ শতাংশ বা ১ টাকা ৯০ পয়সা কমেছে। ফান্ডটির ইউনিট সর্বশেষ ১৭ টাকা ৫০ পয়সা দরে লেনদেন হয়েছে। এদিন ফান্ডটি ৫৩০ বারে ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৪৪০টি ইউনিট লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৭০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়া ফান্ড। ফান্ডটির ইউনিট দর আগের দিনের চেয়ে ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ বা ৯০ পয়সা কমেছে। ফান্ডটির ইউনিট সর্বশেষ ৮ টাকা ৭০ পয়সা দরে লেনদেন হয়েছে। এদিন ফান্ডটি ১৮৭ বারে ৩ লাখ ৭৬ হাজার ৭১৭টি ইউনিট লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৩৩ লাখ ২৭ হাজার টাকা।
তালিকায় ওঠে আসা অন্যান্য কোম্পানি হচ্ছে- গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, ফনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, সোশ্যাল ইসলামি ব্যাংক লিমিটেড, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড ও আল-হাজ্জ টেক্সটাইলস।
-
শেয়ারবাজারে গত চার দিন ধরে টানা দরপতন হচ্ছে, এই নিয়ে টানা চার কার্যদিবসে ডিএসইএক্স সূচক কমেছে ১৫৫ পয়েন্ট, আজ ৩৭ পয়েন্ট কমে এখন অবস্থান করছে ৫০৩৩ পয়েন্টের ঘরে। যদিও ডিএসইতে আজ মোট লেনদেন কিছুটা বেড়েছে, হয়েছে ৪৪২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। গত কার্যদিবসে মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৩২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর কমেছে ২০৯টির, বেড়েছে ১০০টির ও অপরিবর্তিত আছে ৪৫টির। আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো মুন্নু সিরামিকস, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, স্টাইল ক্র্যাফট, জেএমআই সিরিঞ্জেস, আইটি কনসালট্যান্ট লিমিটেড, সিলকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, ওয়াটা কেমিক্যাল, বিকন ফার্মা, ন্যাশনাল পলিমার ও মুন্নু স্টাফলার।
দর বাড়ার শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো ইনটেক, প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, কে অ্যান্ড কিউ, মুন্নু সিরামিকস, গ্লোবাল ইনস্যুরেন্স, মুন্নু স্টাফলার, আইটি কনসালট্যান্ট লিমিটেড, স্টাইল ক্র্যাফট, প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স ও লিগ্যাসি ফুটওয়্যার।
দর কমার শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো জিল বাংলা, আইসিবি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড, আইপিডিসি, তাল্লু স্পিনিং, ন্যাশনাল পলিমার, সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড, তুংঘাই নিটিং অ্যান্ড ডায়িং লিমিটেড, বে লিজিং, সিনো বাংলা ও সিএপিএম বিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান।
-
আজ রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৭১ কোটি ১৬ লাখ ৩৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসইতে ১ লাখ ১৫ হাজার ৯৯৫ বারে ৯ কোটি ৬৯ লাখ ৩৪ হাজার ২৬টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে অংশ নিয়েছে ৩৫৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ বা ১২৯টির; কমেছে ৪৮ দশমিক ৭৩ শতাংশ বা ১৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ বা ৫২টির। ডিএসই প্রধান বা ডিএসই এক্স সূচক ২০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৩ পয়েন্টে। ডিএসইএস বা শরিয়া সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৭১ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৭৬৬ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1402907164.jpg[/IMG]
-
আবারও শেষ সীমার নিচে মার্কেট নেমে গেছে, আর থেমে থেমেই দর পতন হচ্ছে পুঁজিবাজারে। প্রায় প্রতিদিনই বাজারে মূল্য সূচক কমছে। মাঝে এক দুদিনের জন্য সূচক একটু বাড়লেও পতনের তুলনায় তা একেবারেই সামান্য। গতকাল বুধবার একদিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭৫ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট কমেছে, যা দেড় শতাংশের বেশি। বুধবার দিন শেষে ডিএসইএক্স এর অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৩৩ দশমিক ১৭ পয়েন্ট। পাঁচ হাজার পয়েন্টকে সাধারণভাবে একটি সাপোর্ট লেভেল মনে করেন বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী। তাদের ধারণা এর নিচে সূচক কোনোভাবেই নামবে না। কিন্তু গতকাল বুধবার এর অনেক নিচে নেমে এসেছে বাজার। অবশ্য এর আগের বুধবারেও সূচকটি পাঁচ হাজার পয়েন্টের নিচে নেমেছিল। তবে নানামুখী তৎপরতায় পরদিন সূচক বেড়ে আবার পাঁচ হাজার পয়েন্টের উপরে উঠে আসে। অনেক বিনিয়োগকারী আশা করছেন এবারও হয়তো সূচক আবার পাঁচ হাজার পয়েন্টের উপরে উঠে আসবে। কিন্তু তেমনটি না হলে আতঙ্ক তীব্র হয়ে ছড়িয়ে যাবে। তাতে বাজারে আরও দরপতন হতে পারে বলে তাদের আশংকা। বাজার বিশ্লষকরা মনে করছেন, আস্থাহীনতার জন্যেই এমতন ঘটনা ঘটছে বাজারে। তাদের মতে, বাজারে বেশিরভাগ শেয়ারের দাম কমতে কমতে যৌক্তিক সীমার অনেক নীচে নেমে এসেছে। এমন অবস্থায় মুনাফা নেওয়ার কোনো সুযোগই নেই। সবাই লোকসান দিয়েই শেয়ার বিক্রি করছেন। আর এটি করছেন আস্থাহীনতা ও আতঙ্ক থেকে। তাদের মতে, অর্থনীতিতে বড় কোনো সমস্যা নেই এই মুহুর্তে। তাই পুঁজিবাজারে এমন দর পতন হওয়ার কথা নয়। কিন্তু নানা কারণে বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা এমন তীব্র হয়ে উঠেছে যে, তারা যৌক্তিকতার ধার ধারছেন না।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]8940[/ATTACH]
লাস্ট ৩ বছরের মার্কেট চার্ট, চিত্রে অনেক কিছু বোঝান আছে , কোথায় সাপোর্ট , কোথায় রেজিস্টেন্স সব ই দেখান হয়েছে , কোন কোন লেভেল ক্রস করলে কনফার্মেশন পাবেন সব ই এক নজরে
-
1 Attachment(s)
[attach=config]9006[/attach]
লাস্ট ৪ বছরে আমাদের এই মার্কেটে ipo আসছে মোট ৪১ টি। আজ আমরা দেখব ipo প্রথম দিনে এসেই যে প্রাইচ এ লেনদেন হয় ওই প্রাইচ থেকে পরে পরবর্তীতে শেয়ারের প্রাইচ বাড়ে না কমে। আমরা আজকের দিনের প্রাইচ এর সাথে এর পার্থক্য তুলে ধরব। ২০১৬ সালে মোট ipo এসেছে ১১ টি
তার মধ্যে আজকের বাজার দর অনুসারে দাম বেড়েছে ১ টির আজকের বাজার দর অনুসারে দাম কমেছে ১০ টির তাহলে ২০১৬ সালের ipo অনুমদনের ক্ষেত্রে sec এর সাকসেস রেইট সফলতার রেইট = ১২.১৯%, ব্যর্থতার রেইট = ৮৭.৮০%
-----------------------------------------------------------------
২০১৭ সালে মোট ipo এসেছে ০৯ টি, তার মধ্যে আজকের বাজার দর অনুসারে দাম বেড়েছে (০) শুন্য টির, আজকের বাজার দর অনুসারে দাম কমেছে ০৯ টির, তাহলে ২০১৭ সালের ipo অনুমদনের ক্ষেত্রে sec এর সাকসেস রেইট, সফলতার রেইট = ০০.০০%, ব্যর্থতার রেইট = ১০০.০০%
-----------------------------------------------------------------
২০১৮ সালে মোট ipo এসেছে ১২ টি, তার মধ্যে আজকের বাজার দর অনুসারে দাম বেড়েছে ১ টির, আজকের বাজার দর অনুসারে দাম কমেছে ১১ টির, তাহলে ২০১৮ সালের ipo অনুমদনের ক্ষেত্রে sec এর সাকসেস রেইট, সফলতার রেইট = ৮.৩৩%, ব্যর্থতার রেইট = ৯১.৬৬%
-----------------------------------------------------------------
২০১৯ সালে মোট ipo এসেছে ০৯ টি, তার মধ্যে আজকের বাজার দর অনুসারে দাম বেড়েছে ০৩ টির, আজকের বাজার দর অনুসারে দাম কমেছে ০৬ টির, তাহলে ২০১৯ সালের ipo অনুমদনের ক্ষেত্রে sec এর সাকসেস রেইট, সফলতার রেইট = ৩৩.৩৩%, ব্যর্থতার রেইট = ৬৬.৬৬%
-----------------------------------------------------------------
বিগত ৪ বছরে মোট ipo এসেছে ৪১ টি, তার মধ্যে আজকের বাজার দর অনুসারে দাম বেড়েছে ০৫ টির, আজকের বাজার দর অনুসারে দাম কমেছে ৩৬ টির, তাহলে বিগত ৪ বছরে ipo অনুমদনের ক্ষেত্রে sec এর সাকসেস রেইট, সফলতার রেইট = ১২.১৯%, ব্যর্থতার রেইট = ৮৭.৮০%
nb: এই পোষ্ট এর সাথে একটা ছবি আকারে বিস্তারিত পরিসংখ্যান সংযুক্ত করা হল। এখানে কোন শেয়ার তার প্রথম দিনের প্রাইচ থেকে কত % কমেছে তা জানতে পারবেন । এখানে তার প্রথম দিনের ক্লোজিং প্রাইচ , প্রথম দিনের ট্রেডিং ডেইট (তারিখ) , বর্তমান বাজার দর সব ই বিস্তারিত আছে।
এভারেজ এ (-২৯.৮৭%) কমেছে
মাক্সসিমান কমেছে (-৭৮.৮১%) - oimex
মাক্সসিমান বেড়েছে ৭৭.১৪% - semlfbslgf
-
গোটা দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে একসময়**পুঁজিবাজার** গিয়ে নিলেও এখন কঠিন ভরাডুবি চলছে এই বাজারে। প্রতিদিন*দরপতনের কবলে পড়ে প্রতিনিয়ত পুঁজি হারাচ্ছেন লাখ লাখ বিনিয়োগকারী। পুঁজি হারানো এসব বিনিয়োগকারী দুরবস্থায় অনেকটাই দিশেহারা। কয়েক মাস ধরে চলা এ দরপতনের মাত্রা ভয়াবহ রূপ নিলেও এর পেছনের যৌক্তিক কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না অনেকেই।* যদিও*পুঁজিবাজারের সূচক হ্রাস-বৃদ্ধি করবে এটাই বাজারের*ধর্ম। কিন্তু তার একটি নির্দিষ্ট মাত্রা থাকা উচিত। সাম্প্রতিক সময়ে*পুঁজিবাজারে সূচক নামার মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।*একদিকে টানা সূচক কমেই যাচ্ছে। অন্যদিকে লেনদেনও তলানিতে। যদি বাজারের এ রকম অবস্থা বিরাজ করে সেক্ষেত্রে দেশের অর্থনীতির জন্য এটি ভালো হবে না। অর্থাৎ মাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়া পতন অর্থনীতির জন্য শুভকর নয়। আবার দেশের অর্থনীতিতে বড় একটি বিষয় হচ্ছে রফতানি খাত। গত তিন মাসে রফতানি খাতে যে সূচক দেখা গেছে তা মোটেই ভালো নয়। আবার দেশের প্রায় ৪০টি বস্ত্র খাতের কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেছে। আরও বন্ধের আশঙ্কা রয়েছে। আর্থিক খাতের সমস্যা তো রয়েছেই। যার সামগ্রিক প্রভাবই পুঁজিবাজারে পড়েছে বলে মনে করছেন তারা।
-
"অ্যামাজনের ৫৭৬১০৩৫৯টি শেয়ার রয়েছে কোম্পানির প্রধান নির্বাহী বেজোসের মালিকানায়। শেয়ারের দাম প্রায় ৭ শতাংশ কমে যাওয়ায় তার মোট লোকসান হয়েছে ৬৯০ কোটি ডলার।" এইটা তার সম্পদের ০.৫০% এর মত। তাও এমাউন্টটা কিন্তু অনেক। আর আমাদের অবস্থা হইল, প্রতি ট্রেডে কত পার্সেন্ট লস বা লাভ হইতেছে তার কোন হিসাবই নাই।