-
1 Attachment(s)
#ACTIVEFINE, এর প্রাইস একদম তলায় অবস্থান করছে বলা যায় কারণ এই লেভেলে প্রাইস ছিল প্রায় 10, বছর আগে 2011, এর দিকে। এখন যেটা দেখা যাচ্ছে সেটা হলো 13, থেকে 20, এর মধ্যে একটা রেঞ্জ এর মধ্যে দিয়া যাচ্ছে কিন্তু সম্প্রতি 3 বার 20-22, এর রেজিস্টেন্স লেভেল সেটা ভাঙার চেষ্টা করেছে , অন্যদিকে সাপোর্ট লেভেল ধীরে ধীরে উপরের দিকে যাচ্ছে, lower প্রাইস 4 বার রেজেক্ট করেছে। একটা এসেন্ডিং ট্রায়াঙ্গল তৈরী করতেছে। যদি ট্রায়াঙ্গলটা ভাঙতে পারে তাহলে আশা করা যায় উপট্রেন্ডে এর শুরু হবে।
[ATTACH=CONFIG]13815[/ATTACH]
-
সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক বেশ বেড়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে।রোবব র ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৬৮ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৪ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৫৮৪ দশমিক ২৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। ডিএসইতে ৮৭৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৭০৭ টাকা ৫৪ লাখ ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২২টির, আর কমেছে ১৩৩টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১০০টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৭ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৫৬ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪৩ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৫৬ দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্টে। কার পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০টি কোম্পানি হলো-বিএটিবিসি, লাফার্জ, সামিট পাওয়ার, রবি, বেক্সিমকো, জিবিবিপাওয়ার, বেক্সফার্মা, লংকাবাংলা, ওরিয়নফার্মা এবং বিকন ফার্মা।ঢাকার পুঁজিবাজারে দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো-লাফার্জ, বিএটিবিসি, সামিটপাওয়ার, ডাচবাংলা ব্যাংক, বার্জার, বিএসআরএম লিমিটেড, সিটি ব্যাংক, বিডি ফাইন্যান্স, লংকাবাংলা এবং ইফাদ অটোস।ঢাকার পুঁজিবাজারে দাম কমার তালিকার শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালেন্স ফান্ড, সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইলস, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানি, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেড, প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স লিমিটেড, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স লিমিটেড, ই-জেনারেশন লিমিটেড, শ্যামপুর সুগার মিল, সাফকো স্পিনিং মিলস এবং ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/805655056.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২২৪ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ২০০ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৪০ শতাংশ বেশি।চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) রো্ববার ৬২ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৭৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৩৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1291876235.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ২২টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির পৌনে ৯ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিগুলোর ১৭ লাখ ৫৬ হাজার ৫৫৭টি শেয়ার ২২ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৮ কোটি ৮৩ লাখ ২২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ২ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ম্যারিকোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ১১ লাখ ৪ হাজার টাকার জিবিবি পাওয়ারের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ২৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের। এছাড়া অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকার, আমান ফিডের ১৪ লাখ ৫৭ হাজার টাকার, বার্জার পেইন্টসের ১৮ লাখ ৫৭ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ২৫ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ১২ লাখ ৩০ হাজার টাকার, জেনেক্সের ১৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ৮৩ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, জিএসপি ফাইন্যান্সের ৯ লাখ ২৫ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ১৮ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, মীর আখতারের ২৯ লাখ ৮৯ হাজার টাকার, নিটল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১৪ হাজার টাকার, রবি আজিয়াটার ২৩ লাখ ৩ হাজার টাকার, সী পার্লের ৫ লাখ ৪ হাজার টাকার, সিলকো ফার্মার ৬ লাখ ৯ হাজার টাকার, সিঙ্গার বিডির ১১ লাখ ৮১ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ১৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার এবং ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৪ লাখ ৫৯ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/213847019.png[/IMG]
-
গত সপ্তাহে দেশের পুঁজিবাজারে সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে। এছাড়া পতনের সপ্তাহে দেশের প্রধান পুুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকার বাজার মূলধন। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহে লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৮২ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকা। সপ্তাহ শেষে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৭২ হাজার ৯৭ কোটি টাকায়। অর্থাৎ চার কার্যদিবসের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৭৫৭ কোটি টাকা বা ২ দশমিক ২৩ শতাংশ। বাজার মূলধনের পাশাপাশি গত সপ্তাহে ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন কমেছে ৯৬৮ কোটি ১৩ লাখ টাকা। চার কার্যদিবসে ডিএসইতে ২ হাজার ৬২৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে, আগের সপ্তাহে যা ছিল ৩ হাজার ৫৯৫ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ২৬ দশমিক ৯২ শতাংশ। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে প্রতি কার্যদিবসে গড়ে ৬৫৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে, আগের সপ্তাহে যা ছিল ৮৬৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স প্রায় ১৩৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪১ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৪৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ৫ হাজার ৫৬৮ পয়েন্ট। এ সময়ে ৮১ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ কমেছে নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০। সপ্তাহ শেষে সূচকটির অবস্থান ছিল ২ হাজার ৭৩ পয়েন্টে, আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ২ হাজার ১৫৪ পয়েন্ট। শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ১৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ কমে ১ হাজার ২৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭২টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে সপ্তাহ শেষে দর বেড়েছে ১৭২টির, কমেছে ২১০টির, অপরিবর্তিত ছিল ৮৬টির আর লেনদেন হয়নি চারটির।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1613069241.jpg[/IMG]
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে ছিল বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। গত সপ্তাহে কোম্পানিটির মোট ২৯৯ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে এর পরেই ছিল রবি আজিয়াটা লিমিটেড। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির মোট ১৪৩ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে এর পরের অবস্থানে ছিল লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড। চার কার্যদিবসে কোম্পানিটির মোট ১১১ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এছাড়া লেনদেনে শীর্ষ ১০ সিকিউরিটিজের তালিকায় রয়েছে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড, সামিট পাওয়ার লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, লুব-রেফ (বাংলাদেশ) লিমিটেড, জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড ও ব্রিটিশ আমেরিকান বাংলাদেশ কোম্পানি (বিএটিবিসি) লিমিটেড। দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে ১১৬ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২৫৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা। সেই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৩৮ কোটি ২০ লাখ টাকা বা ৫৪ দশমিক ২৮ শতাংশ। গত সপ্তাহে সিএসসিএক্স সূচক ২ দশমিক ৫৬ শতাংশ কমে ৯ হাজার ৫০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আলোচ্য সময়ে এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ২৯৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৫৭টির, কমেছে ১৬১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৭৭টির বাজারদর।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/503781138.jpg[/IMG]
হঠাৎ করেই দেশের পুঁজিবাজারে বড় ঝাঁকুনি লেগেছে। বিশেষ করে গত সপ্তাহের শেষ ও চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে বাজারে যেন ঝড় বইয়ে যায়। এ অবস্থায় বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় স্টেকহোল্ডারদের সাথে গতকাল রোববার (২২ মার্চ) বৈঠকে বসেছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এই স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে ছিল-ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ), বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) এবং শীর্ষ ১০ ব্রোকারহাউজ। বৈঠকে স্টেকহোল্ডাররা বাজারে সৃষ্ট অস্থিরতার কারণ হিসেবে বেশ কিছু বিষয় তুলে ধরেন। পাশাপাশি বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরানো ও তা ধরে রাখতে বেশ কিছু প্রস্তাব করেন তারা। স্টেকহোল্ডারদের মতে, বাজারে বিদ্যমান অস্থিরতার পেছনে আছে করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে বাজার বন্ধ রাখার গুজব, তারল্য ঘাটতি, অতিরিক্ত আইপিও ইত্যাদি। তারা বাজারে তারল্য বাড়ানোর স্বার্থে মার্জিন ঋণের বেঁধে দেওয়া সর্বোচ্চ সুদ হারের (১২%) পুনঃবিবেচনার প্রস্তাব করেন। এর দাবি হিসেবে তারা বলেন, মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজগুলোর কাছে মার্জিন দেওয়ার মতো নিজস্ব কোনো তহবিল নেই। তারা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তা থেকে গ্রাহকদেরকে মার্জিন ঋণ দেন। কিন্তু যতই সিঙ্গেল ডিজিটের কথা বলা হোক, বাস্তবে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজগুলো সিঙ্গেল রেটে (এক অঙ্কের সুদ হার) ঋণ নিতে পারে না। উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে ১২ শতাংশ হারে মার্জিন দিলে তাদের লোকসানে পড়তে হবে। এমনকি ৯ শতাংশে ঋণ পেলেও ১২ শতাংশে মার্জিন ঋণ দেওয়া কঠিন। কারণ তাদের তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয় ৩ শতাংশের চেয়ে বেশি। এ কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো মার্জিন ঋণ গুটিয়ে নিতে থাকায় বাজারে তারল্য সংকট দেখা দিয়েছে। এছাড়া ঘন ঘন আইপিও আসার কারণেও সেকেন্ডারি মার্কেটে তারল্য ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। তাই বাজারে তারল্য বাড়াতে আইপিওর লাগাম টানা ও মার্জিন ঋণের বেঁধে দেওয়া সুদ হার পর্যালোচনা করা দরকার। উল্লেখ, গত ১২ জানুয়ারি বিএসইসি মার্জিন ঋণের সর্বোচ্চ সুদ হার বেঁধে দেয়। বিএসইসির নির্দেশনা অনুসারে, ব্রোকারহাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো যে সুদ হারে ঋণ নেবে, তার চেয়ে সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ সুদ বেশি নিতে পারবে গ্রাহকদের কাছ থেকে। তবে কোনোভাবেই ওই ঋণের সুদহার ১২ শতাংশের বেশি হতে পারবে না। গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এই সুদহার কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর অনুরোধ ও বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় সর্বোচ্চ সুদহার বাস্তবায়নের সময়সীমা পিছিয়ে ১ জুলাই নির্ধারণ করা হয়।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1292709320.jpg[/IMG]
টানা তিন কার্যদিবস পতনের পর সোমবার ঘুরে দাঁড়িয়েছিল দেশের শেয়ারবাজার। পরের দিন মঙ্গলবার কোনো রকমে পতন থেকে রক্ষা মিলেছিল। তবে গতকাল আর শেষ রক্ষা হয়নি। দুই কার্যদিবস বাদে ফের ধস নেমেছে সূচকে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স গতকাল কমেছে ১ দশমিক ৫৮ শতাংশ। এদিকে ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন কমলেও সিএসইতে তা অনেকটা বেড়েছে।
৫ হাজার ৪১৪ পয়েন্ট নিয়ে গতকালের লেনদেন শুরু করেছিল ডিএসইএক্স। লেনদেন শেষে তা কমে ৫ হাজার ৩৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ একদিনের ব্যবধানে সূচকটি কমেছে ৮৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। ডিএসইর ব্লু চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে প্রায় ৩৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৮৯ শতাংশ কমে গতকাল লেনদেন শেষে ২ হাজার ২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের দিন যা ছিল ২ হাজার ৬৩ পয়েন্ট। এক্সচেঞ্জটির শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গতকাল প্রায় ১৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৯ শতাংশ কমে দিনশেষে ১ হাজার ২২১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের কার্যদিবস শেষে যা ছিল ১ হাজার ২৩৭ পয়েন্ট।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিনশেষে দর বেড়েছে ২৩টির, কমেছে ২৩৬টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৯৬টি সিকিউরিটিজের বাজারদর।
খাতভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১৭ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বিবিধ খাত। ১৫ শতাংশ দখলে নিয়ে এরপর রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। এছাড়া ১২ শতাংশ দখলে নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্যাংক খাত। গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে ছিল বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, রবি আজিয়াটা লিমিটেড, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড, এনআরবি কমার্শিয়াল (এনআরবিসি) ব্যাংক লিমিটেড, জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড, সামিট পাওয়ার লিমিটেড, রহিমা ফুড করপোরেশন লিমিটেড, প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড ও স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড।
গতকাল ডিএসইতে সমাপনী দরের ভিত্তিতে দর বৃদ্ধিতে শীর্ষ ১০ সিকিউরিটিজ ছিল প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড, আজিজ পাইপস লিমিটেড, আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড, নাভানা সিএনজি লিমিটেড, পূবালী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, বাংলাদেশ ল্যাম্পস লিমিটেড ও তাওফিকা ফুডস অ্যান্ড এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
দেশের আরেক পুঁজিবাজার সিএসইতে গতকাল প্রধান সূচক সিএসসিএক্স দিনের ব্যবধানে প্রায় ১৪৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৮ শতাংশ কমে ৯ হাজার ৩০৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে, আগের দিন শেষে যা ছিল ৯ হাজার ৪৫৩ পয়েন্ট। এদিন এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ২২৩টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৩৩টির, কমেছে ১৪৯টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৪১টর বাজারদর।
গতকাল ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন কমলেও সিএসইতে তা অনেকটা বেড়েছে। ডিএসইতে এদিন মোট ৫৮০ কোটি ৩৯ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে, আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৬৩১ কোটি ৭ লাখ টাকা। সিএসইতে গতকাল ১৭৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ লেনদেন হয়েছে, আগের কার্যদিবসে যা ছিল মাত্র ২৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা।
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (২৮ মার্চ) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে।রোববার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১২১৮ ও ২০২০ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৩৯ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। রোববার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০টির, কমেছে ৫১টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৯৬টি কোম্পানির শেয়ার। রোববার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো-বেক্সিমকো লিমিটেড, বিডি ফাইন্যান্স, লংকাবাংলা, রহিমা ফুড, রবি, জিবিবি পাওয়ার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, আইএফআইসি ব্যাংক ও বেক্সিমকো ফার্মা। এর আগে এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইর সূচক কমে ৪ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ১৬ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৩২৪ পয়েন্টে অবস্থান করে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1300111819.jpg[/IMG]
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৪২৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ১৩টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৩টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ৮টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
তিন মাসের সর্বনিম্ন অবস্থানে ডিএসইএক্স, সূচকে বড় ধরনের পতনের মধ্য দিয়ে গতকালের লেনদেন শেষ করেছে দেশের পুঁজিবাজার। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ কমে তিন মাসের সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে এসেছে। ৫ হাজার ৩৭৩ পয়েন্ট নিয়ে গতকালের লেনদেন শুরু করা ডিএসইএক্স দিনশেষে ৫ হাজার ২৭৮ পয়েন্টে নেমে এসেছে। সর্বশেষ গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর সূচকটির অবস্থান ছিল এর চেয়ে কম (৫ হাজার ২১৮ পয়েন্ট)। গতকাল ডিএসইএক্স কমেছে ৯৫ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স কমেছে ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ। সূচকের পাশাপাশি এদিন উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে টাকার অংকে লেনদেনও কমেছে। ডিএসইর ব্লু চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে প্রায় ৪২ পয়েন্ট বা ২ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ কমে গতকাল লেনদেন শেষে ১ হাজার ৯৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের দিন যা ছিল ২ হাজার ৩৬ পয়েন্ট। এক্সচেঞ্জটির শরিয়াহ সূচক ডিএসইএসও গতকাল প্রায় ১৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৮ শতাংশ কমে দিনশেষে ১ হাজার ২০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের কার্যদিবস শেষে যা ছিল ১ হাজার ২২১ পয়েন্ট। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪৯টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিনশেষে দর বেড়েছে ১১টির, কমেছে ২৫৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৮০টি সিকিউরিটিজের বাজারদর। খাতভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১৯ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বিবিধ খাত। ১৫ শতাংশ দখলে নিয়ে এরপর রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। এছাড়া ১১ শতাংশ দখলে নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্যাংক খাত।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2107160234.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
করোনা পরিস্থিতিতে ব্যাংক খোলা থাকলে পুঁজিবাজারও খোল থাকবে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় এমন সিদ্ধান্ত নিলেও তা কাজে আসেনি। সরকার ঘোষিত সাত দিনের লকডাউন শুরু হচ্ছে সোমবার। এই আতঙ্কে আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার পুঁজিবাজারে বড় দর পতনের হয়েছে। ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ৪ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৩.৪৪ শতাংশ বা ১৮১.৫৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৮.৯৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩৬.৩৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৬৬.১৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৮২.১৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯০১.১২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭টির, কমেছে ২৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৬ কোটি ৭৮ লাখ ৭৬ হাজার ২৪টি শেয়ার ১ লাখ ২১ হাজার ৫৩৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫২১ কোটি ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14054[/ATTACH]
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ৩.৫৫ শতাংশ বা ৫৪২.০৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৭১৪.৩৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ৩.৫২ শতাংশ বা ৩২৪.৬৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৮৭৮.৩৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২১৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩টির, কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি ৩৮ লাখ ৯১০ টাকা।
-
1 Attachment(s)
করোনা ভাইরাসের কারণে লকডাউনের প্রথম দিনে দেশের উভয় পুঁজিবাজারে সূচকের উর্ধ্বমূখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার লেনদেন শুরুর পর থেকে প্রথম ২০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি টাকা। এই সময়ে বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আলোচ্য সময়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে পাঁচ হাজার ১৫২ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৪ প*য়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ১৮০ পয়েন্টে। ডিএসই-৩০ সূচক ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ৯৩৫ পয়েন্টে। আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়ায় ৩৭ কোটিয় ৮৯ লাখ ৯৫ হাজার টাকা। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, উল্লিখিত সময়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ২১২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬০টির। কমেছে ১৩টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯ টি কোম্পানির শেয়ারের দর।
[ATTACH=CONFIG]14065[/ATTACH]