-
1 Attachment(s)
ঈদ পরবর্তী প্রথম দিনেই ব্যাপক উত্থান দিয়ে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। আজ রোববার ১৬ মে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.০৯ শতাংশ বা ৬২.৬৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮১৩.১৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৭.৬৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮২.৭৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৫.৭৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৯২.৬৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৩১টির, কমেছে ৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৭ কোটি ৬০ লাখ ৬০ হাজার ৫৩৩টি শেয়ার ২ লাখ ৫৬ হাজার ২৩৮ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪১৮ কোটি ৩৬ লাখ ৫৩ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.১৫ শতাংশ বা ১৯১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৮৪৯.১৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৯২টির, কমেছে ৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭১ কোটি ১৫ লাখ ৫৪ হাজার ৭৫০ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ১০৮ কোটি ৩৪ লাখ ৮৫ হাজার ৭৩৩ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৩৭ কোটি ১৯ লাখ ৩০ হাজার ৯৮৩ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14333[/ATTACH]
-
পবিত্র ঈদুল ফিতরের পর সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস আজ সোমবার (১৭ মে) ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৫’শ কোটি টাকা। অন্যদিকে সিএসইতেও লেনদেন বৃদ্ধিতে রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। তবে সূচক ও লেনদেন বাড়লেও কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/480351414.jpg[/IMG]
আজ ১৭ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৬ শতাংশ বা ২৬.৯২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৪০.০৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮৫.০৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৬.৬৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৯৯.৩০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪২টির, কমেছে ১৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৯ কোটি ১২ লাখ ১০ হাজার ৬৯৩টি শেয়ার ২ লাখ ৭২ হাজার ৯৪০ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৫৩৪ কোটি ৬২ লাখ ২৪ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৪৪ শতাংশ বা ৭৩.৪০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৯২২.৫৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১২৫টির, কমেছে ১৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১১৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৯ হাজার ৮২৬ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৭১ কোটি ১৫ লাখ ৫৪ হাজার ৭৫০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৪৪ কোটি ১২ লাখ ১৫ হাজার ৭৬ টাকা।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]14346[/ATTACH]
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে হালকা কারেকশনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। মুনাফা তোলার প্রবণতায় এদিন সেল প্রেসারটা বেশি হয়েছে। যে কারণে সূচকের পাশাপাশি বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। তবে দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দৈনিক লেনদেন। ধারাবাহিকভাবে লেনদেন বৃদ্ধি পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক।
ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.১৯ শতাংশ বা ১০.৮৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮২৯.২৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩.৯৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮১.১৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৪.৫০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৯৪.৮০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৯২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৩টির, কমেছে ২১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৭ কোটি ৪০ লাখ ২৬ হাজার ২৭১টি শেয়ার ২ লাখ ৪৪ হাজার ৪৬৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৭১৯ কোটি ৬৩ লাখ ৪১ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.১৫ শতাংশ বা ২৪.৫৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৮৯৮.০৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৮৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৯২টির, কমেছে ১৬৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৭৪ লাখ ৫০ হাজার ৩১৫ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ১১৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৯ হাজার ৮২৬ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৫৪ কোটি ৫৩ লাখ ১৯ হাজার ৫১১ টাকা।
-
1 Attachment(s)
দিন যত যাচ্ছে পুঁজিবাজার যেন ততই ফুলে ফেঁপে উঠছে। আজ সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দীর্ঘদিন পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দৈনিক লেনদেন ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। অন্যদিকে ১৭ হাজার সূচক অতিক্রম করে সিএসইতেও রেকর্ড হয়েছে। এতে বিনিয়োগকারীসহ বাজার সংশ্লিষ্টরাও নতুন আশায় বুক বাঁধছেন। জানা যায়, আজ ১৯ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৭৫ শতাংশ বা ৪৩.৯১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৭৩.১৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১.২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮২.৪১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৬.২১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩২টির, কমেছে ১৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৭২ কোটি ৪ লাখ ৭০ হাজার ২৯১টি শেয়ার ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮২৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৯৯ কোটি ৫ লাখ ১৫ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৮৭ শতাংশ বা ১৪৭.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৪১.৯২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১২৯টির, কমেছে ১৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১২৭ কোটি ৫৭ লাখ ৫৯ হাজার ৩৫৪ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৬০ কোটি ৭৪ লাখ ৫০ হাজার ৩১৫ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৬৬ কোটি ৮৩ লাখ ৯ হাজার ৩৯ টাকা।
[ATTACH]14360[/ATTACH]
-
ঈদুল ফিতর পরবর্তী দেশের শেয়ারবাজারে বেশকিছু ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা গেছে। গত সপ্তাহে শেয়ারবাজারে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৮ হাজার কোটি টাকা। বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৩৫১ কোটি টাকা। সূচক ৬ হাজার পয়েন্ট ছুঁই ছু্ঁই। আর বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। শেয়ারবাজারে এ উত্থানকে স্বাভাবিক হিসেবেই দেখছেন অনেকেই। বাজারের এমন স্থিতিশীল আচরণের পেছনে ৫টি ইতিবাচক যৌক্তিক কারণ রয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে সামনে দিনে শেয়ারবাজার আরও গতিশীল ও ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তখন সূচক ৬ হাজারের গণ্ডি পেরিয়ে ৭ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক অতিক্রম করতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সংশ্লিষ্টদের চোখে শেয়ারবাজার ইতিবাচক থাকার ৫টি কারণ হলো-আসন্ন প্রস্তাবিত ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজাটে করপোরেট কর কমানোর আভাস, বর্তমানে ব্যাংকগুলো আয় ভালো অবস্থানে রয়েছে ও ভালো লভ্যাংশ দিয়েছে, ব্যাংকের শেয়ার এখনও অনেক কম দাম পাওয়া যাচ্ছে, বিমা কোম্পানিগুলোর আয়ও অনেক বেড়েছে ও ভালো লভ্যাংশ দিচ্ছে এবং শেয়ারবাজারের প্রাইস আর্নিং রেশিও (পিই) অন্যান্য দেশের তুলনায় কম রয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বেশ কয়েক বছর ধরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইক্স ৬ হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি আসলেই বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একটি মনস্তাত্ত্বিক ভীতি কাজ করে। অনেকেই ভাবতে শুরু করে, এ পরিস্থিতিতে বাজার আর বাড়বে না। বাজার কারেকশন হয়ে ৬ হাজার পয়েন্টের নিচে চলে আসবে। তবে শেয়ারবাজারের বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগকারীদের মনস্তাত্ত্বিক এ জায়গা থেকে বেরিয়ে আসা প্রয়োজন। এটা না হলো শেয়ারবাজারের পরিসর বাড়ানোর যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা বাধাগ্রস্ত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্ট একাধিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা বলছেন, বাজারে নতুন বিনিয়োগ আসছে। আর বেশির ভাগ বিনিয়োগ আসছে পুরোনো বিনিয়োগকারীদের হাত ধরে। বর্তমান ইতিবাচক পরিস্থিতির কারণে অনেক নিষ্ক্রিয় বিনিয়োগকারীরা পুনরায় সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। এছাড়া লভ্যাংশ ঘোষণার মৌসুম হওয়ায় অনেক বিনিয়োগকারী সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। বেড়েছে ব্যাংকের বিনিয়োগও। যার ইতিবাচক প্রভাবে বাজার ঊর্ধ্বমুখী। ফলে বাজারের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরেছে। এছাড়া, এবার ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজার পয়েন্ট অতিক্রম করলেই বিনিয়োগকারীদের মনে আস্থা আরও বাড়িয়ে দেবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইক্স চালু হয় ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি। ওই ডিএসইএক্স ছিল ৪০৫৫ পয়েন্টে। এরপর টানা ৪ বছরের বেশি সময় পর ২০১৭ সালের ৪ এপ্রিল ডিএসইএক্স সূচক সর্বোচ্চ ৫৭৭৭ পয়েন্টে উঠে। তারপর সূচকটি পুনরায় নেমে আসে। পরবর্তী সময়ে ওই বছরের ৩১ আগস্ট প্রথমবারের মতো ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজারের মাইলফলক অতিক্রম করে ইতিহাস গড়ে। ওইদিন ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৬০০৬ পয়েন্টে। এরপর থেকে টানা ছয় মাস অর্থাৎ ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সূচক ৬ হাজার পয়েন্টে অবস্থান করে। ওইদিন ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৬ হাজার ৫০ পয়েন্টে। এরপর থেকে সূচক পুনরায় ধারাবাহিকভাবেই কমতে শুরু করে। এক পর্যায়ে ২০২০ সালের ৮ জুন ডিএসইএক্স সূচক কমে ৩ হাজার ৯৫৬ পয়েন্টে চলে আসে। তবে ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির পর থেকে এখন পর্যন্ত ডিএসইএক্স সূচক আর ৬ হাজার পয়েন্ট স্পর্শ করেনি। তবে এর মধ্যে বেশ কয়েকবার ৬ হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি অবস্থানে এসেও সূচক ফিরে যেতে লক্ষ্য করা গেছে। ২০২১ সালের ১৪ জানুয়ারি ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজারের কাছাকাছি অর্থাৎ ৫ হাজার ৯০৯ পয়েন্ট উঠে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1083417519.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]14409[/ATTACH]
আবারো ঘুরে দাঁড়িয়েছে শেয়ারবাজার। আজ সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। তবে লেনদেন ১৮’শ কোটি টাকা ছাড়িয়ে নতুন চমক দেখিয়েছে পুঁজিবাজার।
আজ ২৪ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯৬ শতাংশ বা ৫৫.৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৪২.৯১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৬.২৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৬৯.৯২ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১১.২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৭২.৯৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৪১টির, কমেছে ৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৬৪ কোটি ৬৮ লাখ ৯০ হাজার ৮২০টি শেয়ার ২ লাখ ৬১ হাজার ৮৩৮ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৮২০ কোটি ৭ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.১৫ শতাংশ বা ১৯২.১৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৯৫০.০৭ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৯৮টির, কমেছে ৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৯৮ কোটি ৫৮ লাখ ৮৭ হাজার ৬০১ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৯১ কোটি ৭৩ লাখ ১৬ হাজার ৭০৩ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৬ কোটি ৮৫ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৮ টাকা।
-
1 Attachment(s)
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দৈনিক লেনদেন দুই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। অন্যদিকে ১৭ হাজার সূচক স্পর্শ এবং দেড়শ কোটি টাকা লেনদেনের কাছাকাছিতে গিয়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জও চমক দেখিয়েছে। জানা যায়, আজ ২৫ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৭২ শতাংশ বা ৪১.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৮৪.৭৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৭০.৬০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২.৭০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৭০.২৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৪টির, কমেছে ১৫০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৬৬ কোটি ৪৩ লাখ ৭০ হাজার ৯৫৪টি শেয়ার ২ লাখ ৮৪ হাজার ৪০০ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৮ কোটি ২৭ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৯১ শতাংশ বা ১৫৩.৫৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৮৯.২০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৪২টির, কমেছে ১২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৪৯ কোটি ২৯ লাখ ২৬ হাজার ৭০৪ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৯৮ কোটি ৫৮ লাখ ৮৭ হাজার ৬০১ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৫০ কোটি ৭০ লাখ ৩৯ হাজার ১০৩ টাকা।
[ATTACH]14434[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
২০১৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সূচক ৬ হাজার অতিক্রম করেছিল। এরপর তিন বছর ৪ মাস পর ফের ৬ হাজার সূচকের চিত্র দেখল বিনিয়োগকারীরা। শুধু সূচকই নয় দৈনিক লেনদেন দুই হাজার কোটি টাকার ধারাবাহিকতা দেখে মার্কেট নিয়ে নতুন ভাবনা তৈরি হচ্ছে। পুঁজিবাজারের গতির সঙ্গে বিনিয়োগকারীরা লেনদেনের গতি বাড়িয়ে তাল মিলিয়ে চলছেন। আজ ৩০ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩৮ শতাংশ বা ২২.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৮.৬৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৮৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮৫.৮৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৮.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০৮.২৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ১৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৭৯ কোটি ৮৬ লাখ ৫৭ হাজার ৮৭৮টি শেয়ার ২ লাখ ৯৭ হাজার ৯৮৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ১৪৯ কোটি ২১ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.১৯ শতাংশ বা ৩২.৩৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৩৭৯.৭৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১২১টির, কমেছে ১৫০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১০৯ কোটি ২ লাখ ১৫ হাজার ৭১১ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ১০৪ কোটি ৩৭ লাখ ৭৭ হাজার ১০২ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৪ কোটি ৬৪ লাখ ৩৮ হাজার ৬০৯ টাকা।
[ATTACH]14514[/ATTACH]
-
দেশের প্রধান শেয়ারবাজারের প্রধান সূচকটি আবারও ৬ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক ছাড়িয়েছে। প্রায় ৩৯ মাস পর সূচকটি সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠেছে। পাশাপাশি বাজার মূলধনও পৌঁছে গেছে রেকর্ড উচ্চতায়। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার বিনিয়োগকারীদের নজর ছিল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্সে। কারণ, গত সপ্তাহ শেষে সূচকটি ৬ হাজার পয়েন্ট থেকে মাত্র ১৪ পয়েন্ট দূরে অবস্থান করছিল। সপ্তাহের প্রথম দিনে সেটি ৬ হাজার ছাড়াবে, নাকি বাজার সংশোধন হবে—তা নিয়েই ছিল কৌতূহল। বিনিয়োগকারীসহ বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের একটি অংশের ধারণা, প্রধান সূচকটি ৬ হাজারের ওপরে স্থায়ী হলে তাতে বাজারে নতুন করে আবার কিছু বিনিয়োগ আসবে। আরেকটি অংশ মনে করে, বাজার কিছুটা নিম্নমুখী হতে পারে। কারণ, এ পর্যায়ে সব শ্রেণির বিনিয়োগকারীই লাভে রয়েছেন।
-
1 Attachment(s)
টানা উত্থানের পর আজ সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনে কারেকশনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। এদিন মুনাফা তোলার ঝোঁকে ছিলেন বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী। যে কারণে অতিরিক্ত সেল প্রেসার হয়ে সূচকের পতন হয়েছে। সূচক কমার পাশাপাশি দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে বিরুপ প্রভাব। জানা যায়, আজ ৩১ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.২৯ শতাংশ বা ১৭.৭১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৯৯০.৯৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৩২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮৬.২০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২.৪৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০৫.৮২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০২টির, কমেছে ২০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৫ কোটি ১৪ লাখ ৩৮ হাজার ৭০১টি শেয়ার ২ লাখ ৬৭ হাজার ৪৩৯ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৭৩৬ কোটি ৩৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.১১ শতাংশ বা ১৯.৭৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৩৫৯.৫৭ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৮৯টির, কমেছে ১৬৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৫৮ কোটি ৯৩ লাখ ২৭ হাজার ৫২ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ১০৯ কোটি ২ লাখ ১৫ হাজার ৭১১ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৫০ কোটি ৮ লাখ ৮৮ হাজার ৬৫৯ টাকা।
[ATTACH=CONFIG]14532[/ATTACH]