-
অবশেষে সূচকের উত্থান!
মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক বেড়েছে ৭৩ পয়েন্ট। অন্যদিকে বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বেড়েছে ২৫৬ পয়েন্ট। বাজার বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন কার্যদিবসেই দরপতন হয় দেশের শেয়ারবাজারে। এক সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমে যায় ১৬৫ পয়েন্ট। আর বাজার মূলধন হ্রাস পায় ১২ হাজার ৩৩২ কোটি টাকা। তবে সোমবার (২৭ ডিসেম্বর) কিছুটা উত্থানের পর মঙ্গলবার লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মধ্য দিয়ে। সকালে লেনদেনের শুরুতেই ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক বেড়ে যায় ৩২ পয়েন্ট। সূচকের এই উত্থান প্রবণতা শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। লেনদেনের শেষ ঘণ্টায় সূচকের আরও উত্থান হয়।
সূচক উত্থানের বিষয়ে বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার লেনদেনে মার্জিন ঋণ সুবিধার ক্ষেত্র বৃদ্ধি করার পরপরই এই উত্থান ঘটেছে। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার বাজারে ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠানের ১৯ কোটি ৫২ লাখ ৮৩ হাজার ৮১১টি শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ২৮৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে ৬৯টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির।
বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ৭৩ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৬৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
সোমবারের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, মঙ্গলবার সারাদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮৭২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। অন্যদিকে সোমবার লেনদেন হয়েছিল ৭৪৫ কোটি ১০ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ১২৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। মঙ্গলবার লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। এরপর ছিল বিএসসি, এশিয়া ইনস্যুরেন্স, সোনালী পেপার, ওয়ান ব্যাংক, ফরচুন সুজ, বেক্সিমকো ফার্মা, বিকন ফার্মা, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল এবং জিএইচপি ফাইন্যান্স লিমিটেড। দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৫৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৯ হাজার ৬৭৭পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
অন্যদিকে সিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩০১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৯৯টির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ৫১টির, অপরিবর্তিত ছিল ২১টির। এ বাজারে লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি ৫৮ লাখ ৭৭ হাজার ৪৪৫টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৩ কোটি ৭১ লাখ ৪০ হাজার ২৮ টাকা।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (২ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৯৪টির বা ৭৭.৭৭ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ফরচুন সুজের। ডিএসই থেকে এ তথ্য জানা যায় । আগের কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ফরচুন সুজের ক্লোজিং দর ছিল ৯২ টাকা ১০ পয়সা। আজ লেনদেন শেষে এর ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১০১ টাকা ৩০ পয়সা। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯ টাকা ২০ পয়সা বা ৯.৯৮ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে ফরচুন সুজ ডিএসইর দর বৃদ্ধির তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে সিভিও পেট্রোকেমিক্যালে ৯.৯৬ শতাংশ, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের ৯.৮৭ শতাংশ, লাভেলো আইসক্রিমের ৯.৮২ শতাংশ, ঢাকা ডায়িংয়ের ৭.৮৮ শতাংশ, আইএফআইসি ব্যাংকের ৭.৬৯ শতাংশ, পেনিনসুলার ৭.৬২ শতাংশ, গোল্ডেন সনের ৭.৩২ শতাংশ, একমি পেস্টিসাইডের ৭.০৮ শতাংশ, শাহজিবাজার পাওয়ারের ৭.৭৫ শতাংশ, শতাংশ দর বেড়েছে।
[ATTACH=CONFIG]16367[/ATTACH]
-
পুঁজিবাজারে বছরের প্রথম কার্যদিবসে সামান্য প্রবৃদ্ধির ছায়া পড়েলেও দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবারে তা বিকাশ লাভ করেছে। বছরের শেষ মাসে ক্রমাগতভাবে পড়তে থাকা পুঁজিবাজার নতুন বছরের দ্বিতীয় কর্মদিবসে সূচকের অবস্থান ও লেনদেন পেয়েছে গতি বেড়েছে। ১৩ কর্মদিবস পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেন ছাড়াল এক হাজার ৩শত কোটি টাকা। যা গত ৭ ডিসেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ের বৈঠকের পরে আর এত বেশি লেনদেন দেখা যায়নি। মুলত বছর শেষে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিক্রয় চাপ শেষ হয়েছে। মুনাফা নিয়ে নেয়ার পর অর্থবছরের হিসাবনিকাশ শেষে তারা আবার শেয়ার কেনা শুরু করেছে। সেই সঙ্গে নিষ্কিয় বসে থাকা ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীরাও সক্রিয় হতে শুরু করেছে বলেই মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকরা।
এদিকে সপ্তাহ ও বছরের দ্বিতীয় কর্মদিবসে হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ৩১৪ কোটি ১৪ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার। গত ৭ ডিসেম্বর লেনদেন ছিল এক হাজার ৩৩১ কোটি ৪ লাখ ৫২ হাজার টাকা। তবে অর্থবছরের প্রথম দিন ৯৬ পয়েন্ট সূচক বৃদ্ধির স্মৃতি নিয়ে দ্বিতীয় দিনের লেনদেনের শেষ অংশের প্রবণতা বিনিয়োগকারীদেরকে খুব একটা খুশি করবে না।
কারণ, বলো ১২টা ৩৯ মিনিটে আগের দিনের চেয়ে সূচক ৬৯ পয়েন্ট বেড়ে লেনদেন হচ্ছিল এবং তা ছিল ঊর্ধ্বমুখি। সে সময় আশা করা হচ্ছিল, আগের দিনের মতোই বড় উত্থান হবে। তবে দিনের শেষাংশে সেই অবস্থান থেকে সূচক কমে ৪০ পয়েন্ট, যে কারণে ২৯ পয়েন্ট যোগ করে লেনদেন শেষ হওয়াটা বিনিয়োগকারীদের জন্য খানিকটা নেতিবাচক বার্তাই দিয়েছে। দিন শেষে বেড়েছে ২১৭টি কোম্পানির শেয়ারদর, কমেছে ১৩২টির। দর অপরিবর্তিত আছে ২৮টির। খাত হিসাব করলে সবচেয়ে বেশি কোম্পানির দর বেড়েছে মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে।
দারুণ দিন গেছে বস্ত্র ও বিদ্যুৎ জ্বালানি খাতেও। ওষুধ ও রসায়ন এবং প্রকৌশল খাতেও গেছে ভালো দিন। সাধারণ বিমা খাতে খুব একটা ভারো সময় না গেলেও জীবন বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর দর বেড়েছে প্রায় সবগুলোর। অন্যদিকে ব্যাংক, আর্থিক, সাধারণ বিমা খাতে খুব একট ভালো দিন কাটেনি।
সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বিবিধ খাতে। বেশ কিছুদিন পর দুই শ কোটি টাকা ছাড়াল এই খাতটি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে বিমাতে। এর পরের অবস্থানগুলো হলো বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, বস্ত্র, ব্যাংক, প্রকৌশল, চামড়া। টানা তৃতীয় দিন সূচক বাড়ল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে। সোমবার লেনদেনের অর্ধেক সময় সূচক অনেকটা বাড়লেও শেষ বেলায় কিছুটা কমে। তার পরেও বছর শেষে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিক্রয় চাপ শেষ হয়েছে।
দরপতনের ধাক্কা থেকে বেরিয়ে আসার অপেক্ষায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের সাবেক প্রধান গবেষণা কর্মকর্তা দেবব্রত কুমার সরকার। তিনি বলেন, নতুন করে দুদিনের উত্থান বিনিয়োগকারীদের মধ্যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে। সেটি যদি আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকে থাকলে বিনিয়োগকারিরা নতুন করে নতুন বিনিয়োগে আগ্রহী হবে।
-
1 Attachment(s)
শেয়ার কেনাবেচায় গতি ফিরলে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইতে লেনদেন বাড়তে শুরু করেছে; বুধবার তা এক হাজার ৪০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। টানা দরপতনে এর আগে গেল বছরের শেষ সপ্তাহে লেনদেন হাজার কোটি টাকার নিচে নেমেছিল। এর আগের সপ্তাহে ২১ ডিসেম্বর লেনদেন ৬৫২ কোটি টাকায় নেমেছিল। নতুন বছরের শুরুতে পতনের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে পুঁজিবাজার ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফেরে। প্রথম দুদিন বড় উত্থানের পর মঙ্গলবার দর সংশোধনের দিনে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমলেও ডিএসইতে ঊর্ধ্বমুখী ছিল সূচক। তবে সিএসইতে সূচক কমেছিল। বুধবার সপ্তাহের চতুর্থ দিন দিনের শুরু থেকে সূচক ঊর্ধ্বমুখী থাকলে আবার চাঙা অবস্থায় ফেরে বাজার। লেনেদেনে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ তৈরি হওয়ায় বেশির ভাগ শেয়ারের দাম দামে, একই সঙ্গে যা বাড়িয়েছে লেনদেনও। বুধবার প্রথম ৩০ মিনিটে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৫ পয়েন্ট বাড়ে। পৌনে দুই ঘণ্টার মাথায় সূচকটি আগের দিন থেকে ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এর পরে একটু কমলেও শেষ পর্যন্ত সূচক বেড়েই দিন শেষ হয়। দিন শেষে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৩৬ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৫৪ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ৯২৯ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সূচক বেড়েছে দেশের অপর বাজার সিএসইতেও। এ বাজারের প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৭২ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৫ শতাংশ বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৩২৬ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে। বুধবার ডিএসইতে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ১৯ দশমিক ৬২ শতাংশ বা ২৩১ কোটি ৯৮ লাখ টাকা বেড়েছে।
[ATTACH=CONFIG]16415[/ATTACH]
-
দুদিন উত্থানের পর বুধবার ফের সূচকের পতন
টানা দুদিন সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার পর বুধবার ফের মূল্যসূচকের পতন হয় দেশের দুই শেয়ারবাজার ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বুধবার মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। ফলে সোম ও মঙ্গলবার দুদিনের উত্থান শেষে বুধবার দর সংশোধন হয় পুঁজিবাজারে এমনটাই মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। বুধবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স কমে দশমিক ৮ শতাংশ। পাশাপাশি কমেছিল দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ। তবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল সূচক কমলেও দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ বাড়ে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সম্প্রতি শেয়ারের দর বাড়লেই তা বিক্রি করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। পুঁজিবাজার নিয়ে বিনিয়োগকারীদের আস্থার অভাবের কারণেই এ ধরনের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে বলে ধারণা তাদের।
বুধবার লেনদেনের শুরুর ২০ মিনিট পর্যন্ত সূচক ঊর্ধ্বমুখী ছিল ডিএসইতে। এরপর কমতে থাকে সূচক। গতকাল দিনশেষে ৫৩ পয়েন্ট হারিয়ে ৬ হাজার ৯৯৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছিল ডিএসইএক্স সূচক। কিছুটা কমে ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস। গতকাল দিনশেষে ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৯৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে ডিএসইএস সূচক। বাজারের সেরা কোম্পানিগুলোকে নিয়ে গঠিত সূচক ডিএস-৩০ আগের দিনের থেকে ২০ পয়েন্ট কমে গতকাল ২ হাজার ৬০৭ পয়েন্টে দাঁড়ায়, মঙ্গলবার যা ছিল ২ হাজার ৬২৭ পয়েন্ট।
বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ১ হাজার ৬৬৪ কোটি টাকা। এর আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৯৭৬ কোটি টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৮২টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিন শেষে দর বাড়ে ৮৮টির, কমে ২৪৩টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৫১টি সিকিউরিটিজের বাজারদর।
-
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এ দিন ব্যাংক-বিমা আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ সব কয়েকটি খাতের শেয়ারের দর কমেছে। সোমবার (২৪ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ৫৩ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ১৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিকে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট কমেছে এবং ভালো প্রতিষ্ঠান নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ১৫ পয়েন্ট হ্রাস পেয়েছে।
এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া শেয়ার ও ইউনিটের মধ্যে ৭১টি প্রতিষ্ঠানের দর বেড়েছে, ২৭০টি দর কমেছে এবং ৩৯টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২১৩ কোটি ৪৮ লাখ ৮৬ হাজার টাকার শেয়ার। রোববার (২৩ জানুয়ারি) লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার। সে হিসেবে আগের দিনের তুলনায় লেনদেন কিছুটা কমেছে। আজ লেনদেনে শীর্ষ থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- বেক্সিমকো বিএসসি, বেক্সিমকো লিমিটেড, পাওয়ার গ্রিড, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, ফুয়াংফুড, এপেক্স ফুট, এশিয়া ইনস্যুরেন্স, বিএসসিসিএল, ফরচুন সুজ এবং লিন্ডে বিডি লিমিটেড।
দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৫০ পয়েন্ট কমে ২০ হাজার ৫৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে ৩০৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৬৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির দাম।
-
সূচক ও লেনদেনের পতন শেয়ারবাজারে
সোমবার (৩১ জানুয়ারি) মূল্য সূচকের পতন হয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। গত বুধবার থেকেই পতনের ধারাবাহিকতা অব্যাহত দেশের পুঁজিবাজারে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৬৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৯২৬ পয়েন্টে।
বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক ২৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫৫৯ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৮১ পয়েন্টে। ডিএসইতে সোমবার লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২১৫ কোটি ১ টাকা। আগের দিনের থেকে লেনদেন কমেছে ১১৮ কোটি ১২ লাখ টাকার।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে কমেছে ২৬৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম। বেড়েছে ৭২টি প্রতিষ্ঠানের। অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টির দাম।
-
1 Attachment(s)
এ সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন বেলা ১১টা ১০ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্সের লেনদেনে ৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৭ হাজার ২৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক এবং ডিএসই-৩০ সূচক কোনো পয়েন্ট না বেড়ে অবস্থান করে ১৫০৪ ও ২৫৯১ পয়েন্টে। এ সময় পর্যন্ত লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৮ কোম্পানির শেয়ারের। দাম কমেছে ১১২টির এবং দাম অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৮টির। অন্যদিকে একই সময়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২৩ পয়েন্ট বেড়ে ২০ হাজার ৫৯০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
[ATTACH=CONFIG]16650[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবার মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) একই চিত্রে লেনদেন শেষ হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ডিএসইতে রবিবার ১ হাজার ৩৩৫ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এদিন ডিএসইতে আগের দিন থেকে ৭৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা বেশি লেনদেন হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৬১ কোটি ২৭ লাখ টাকার।
[ATTACH=CONFIG]16665[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। আজ মঙ্গলবার ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আজ লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর- অর্থাৎ সকাল ১১টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩১ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৮৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৫১১ ও ২৬১৪ পয়েন্টে রয়েছে।
এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৩৬৫ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। লেনদেন হওয়া কম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪৮টির, কমেছে ৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৯টি কম্পানির শেয়ারের মূল্য।
সকাল ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কম্পানি হলো- বিএসসি, বেলিজিং, একমি ল্যাব, লঙ্কাবাংলা, ওরিয়ন ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, সাইফ পাওয়ার, কুইন সাউথ, বিএটিবিসি ও জিএসপি ফিন্যান্স।
[ATTACH=CONFIG]16690[/ATTACH]
লেনদেন শুরুর প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ১২ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরো ৩ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করে। লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর সকাল ১১টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে ২০ হাজার ৭৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। সকাল ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের মধ্যে ৮২টি কম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ২৬টি কম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টি কম্পানির শেয়ারের দর।