-
1 Attachment(s)
গতকালের বেশ ঊর্ধ্বমুখী ধারার পর শেয়ারবাজারে আজ বুধবার কিছুটা অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে । সকাল ১০টায় লেনদেন শুরুর পর প্রথম ১৫ মিনিটে ঢাকার শেয়ারবাজারের বেশিরভাগ শেয়ারের দরবৃদ্ধি পাওয়ায় প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩৬ পয়েন্ট বেড়ে ৬৮০৭ পয়েন্ট ছাড়িয়েছিল। পরের ৪০ মিনিটে অনেক শেয়ারের ঊর্ধ্বমুখী ধারায় লাগাম পড়লে ওই অবস্থা থেকে সূচক ফের ৪০ পয়েন্ট হারিয়ে বেলা ১০টা ৫৭ মিনিটে ৬৭৬৭ পয়েন্টে নেমেছিল, যা ছিল গতকালের তুলনায় ৪ পয়েন্ট কম।
দুপুর ১২টায় দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক ১৭.৮২ পয়েন্ট বেড়ে ৬৭৮৯.৪৯ পয়েন্টে অবস্থান করতে দেখা গেছে। এ সময় ১৮৪ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড দর বেড়ে কেনাবেচা হচ্ছিল। বিপরীতে দর হারিয়ে কেনাবেচা হচ্ছিল ১২০টি এবং অপরিবর্তিত অবস্থায় ছিল ৭৪টি। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ৪২৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। লেনদেনের গতি গতকালের তুলনায় কিছুটা বেশি।
[ATTACH=CONFIG]17127[/ATTACH]
দুপুর ১২টায় ডিএসইর খাতওয়ারি লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা যায়, এ সময় প্রকৌশল, বীমা, সিমেন্ট, খাদ্য ও আনুসঙ্গিক, পাট খাতের বেশিরভাগ শেয়ার দর বেড়ে কেনাবেচা হচ্ছিল। বিপরীতে ব্যাংক, তথ্য-প্রযুুক্তি, বস্ত্র খাতের বেশিরভাগ শেয়ার দর হারিয়ে কেনাবেচা হতে দেখা যায়।
-
1 Attachment(s)
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় ডিএসইতে লেনদেন কমেছে
[ATTACH=CONFIG]17171[/ATTACH]
চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর কমায় সূচকের মিশ্র প্রবণতা দেখা গেছে। একই সঙ্গে আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেন কমেছে। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৩ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ৭৫২ দশমিক ৮৭ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক শূন্য দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০২ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৪৫৬ দশমিক ৮১ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ২ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১০ শতাংশ কমে দুই হাজার ৪৬৬ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৭৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ১৪৩টির এবং কমেছে ১৭১টির। বাকি ৬৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৮২৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৬৩ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন কমেছে ৩৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ১৮ কোটি ৩৪ লাখ ২১ হাজার ৪৬৮টি শেয়ার ১ লাখ ৪০ হাজার ৬১২ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান-পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। কোম্পানিটির ১০১ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ১ টাকা ৬০ পয়সা কমেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ফরচুন শুজ লিমিটেডের ৭৩ কোটি ৭২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর চার টাকা ৬০ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেডের ৪৫ কোটি ২৮ লাখ, প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেডের ২৯ কোটি ৫৯ লাখ, সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের ২০ কোটি ৪৬ লাখ, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ১৬ কোটি ৯০ লাখ, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ১৬ কোটি ১৫ লাখ, বিডিকম অনলাইন লিমিটেডের ১৫ কোটি ৭১ লাখ, বেক্সিমকো ফার্মার ১৩ কোটি ৩০ লাখ এবং বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ১৩ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে ৯ দশমিক ৭১ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা ওইমেক্স ইলেকট্রোড লিমিটেডের ৮ দশমিক ২০ শতাংশ, মেঘনা সিমেন্ট লিমিটেডের ৮ দশমিক ১০ শতাংশ, কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ৭ শতাংশ, জেমিনি সি ফুডের ৬ দশমিক ২১ শতাংশ, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ, বসুন্ধরা পেপার মিলসের ৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১৩ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১১ শতাংশ বেড়ে ১১ হাজার ৮৯৩ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২২ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১১ শতাংশ বেড়ে ১৯ হাজার ৮২৪ দশমিক ৫৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ২৮৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ৮০টির, কমেছে ১৬৫টির এবং ৪৪টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইসিতে লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ১১ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
গত সপ্তাহের পতনের গ্লানি এ সপ্তাহেও বয়ে বেড়াচ্ছে শেয়ারবাজার। রোববার (২৭ মার্চ) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতন ঘটেছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। তবে বেড়েছে মোট লেনদেনের পরিমাণ। একই চিত্র দেখা গেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। আজ ডিএসইতে লেনদেনের শুরু থেকেই অস্থিরতা দেখা যায় সূচকের। দিনের বেশিরভাগ সময় সূচকের পতন ঘটে। এতে দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৭৪১ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৫৮ পয়েন্টে এবং বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৬২ পয়েন্টে।
[ATTACH=CONFIG]17186[/ATTACH]
আজ বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৭৮টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১১৭টির, কমেছে ২১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির শেয়ার ও ইউনিটের দাম। রোববার ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮৫৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৮২৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ২৯ কোটি ২৯ লাখ টাকা। আজ ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০ এ ছিল বেক্সিমকো, ফরচুন সুজ, ওরিয়ন ফার্মা, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ফুয়াং ফুড, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, বিডিকম, সোনালী পেপার, আমরা টেকনোলোজিস ও স্কয়ার ফার্মাসিটিউক্যাল লিমিটেড। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএসপিআই ৫০ পয়েন্ট বেড়েছে। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেয়া ২৯৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০টির, কমেছে ১৭৯টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির শেয়ার ও ইউনিটের দাম।এদিন সিএসইতে ২৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের শুরুতেই লেনদেন-সূচক নিম্নমুখী
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে শেয়ারবাজারের কার্যক্রমে লেনদেন ও সূচকের ধারা ছিল নিম্নমুখী। শেয়ার কেনার চেয়ে বিক্রির চাপের ফলে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সূচক কমেছে ৫০ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। ডিএসইর তথ্য মতে, রোববার বাজারে ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠানের ১৮ কোটি ৫৫ লাখ ৯৯ হাজার ৪৩০টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ১১৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে ২১৯টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির।
অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমার এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ১১ দশমিক ৩১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৭৪১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইর অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে ১ দশমিক ২৬ পয়েন্ট। তবে ডিএস-৩০ সূচক কমেছে ৩ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট।
রোববার (২৭ মার্চ) ডিএসইতে ৮৫৭ কোটি ৪৬ লাখ ৫৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮২৯ কোটি ৫৯ লাখ ৫ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে কিছু কম লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে এদিন লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ার। এরপর ছিল ফরচুন সুজ, ওরিয়ন ফার্মা, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ফুয়াং ফুড, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, বিডিকম, সোনালী পেপার, আমরা টেকনোলোজিস ও স্কয়ার ফার্মাসিটিউক্যাল লিমিটেড।
অন্যদিকে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫০ দশমিক ৫ পয়েন্ট কমে ১৯ হাজার ৭৭৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে ২৯৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৮০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ১৭৯টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির দাম। এ বাজারে ২৬ কোটি ৫১ লাখ ৭৯ হাজার ২০৪ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২০ কোটি ১১ লাখ ১৯ হাজার ৯৫ টাকার শেয়ার।
[ATTACH]17190[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
রেকর্ড দিয়ে যাত্রা শুরু শেয়ারবাজারে।
[ATTACH=CONFIG]17214[/ATTACH]
রাজধানীর বসুন্ধরায় গ্রামীণফোনের প্রধান কার্যালয়
রাজধানীর বসুন্ধরায় গ্রামীণফোনের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রথম মুঠোফোন কোম্পানি গ্রামীণফোন। দেশি-বিদেশি যৌথ মালিকানার এ কোম্পানি শেয়ারবাজারে যুক্ত হয়েছিল ২০০৯ সালে। সে সময় এটিই ছিল শেয়ারবাজারের সবচেয়ে বড় মূলধনি কোম্পানি। ফলে গ্রামীণফোন তালিকাভুক্ত হওয়ার পর দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচকের যেমন বড় উল্লম্ফন ঘটেছিল তেমনি বাজার মূলধনেও হয়েছিল রেকর্ড। নতুন নতুন রেকর্ড গড়ার পাশাপাশি শেয়ারবাজারে দেশি-বিদেশি নতুন অনেক বিনিয়োগকারী নিয়ে এসেছে গ্রামীণফোন। তালিকাভুক্তির পর থেকে হাতে গোনা কয়েকটি কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে বিনিয়োগকারীদের বড় ধরনের কোনো লোকসান গুনতে হয়নি। কারণ বছর বছর ধারাবাহিকভাবে ভালো লভ্যাংশ দিয়ে গেছে কোম্পানিটি। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত এই ৫ বছরে গ্রামীণফোনের গড় লভ্যাংশের পরিমাণ ছিল ২২৮ শতাংশ। অর্থাৎ ৫ বছর ধরে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে গ্রামীণফোন বিনিয়োগকারীদের গড়ে প্রায় ২৩ টাকা করে লভ্যাংশ দিয়ে গেছে। এ কারণে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ কারীদের কাছে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য পছন্দের শেয়ারগুলোর মধ্যে গ্রামীণফোন বা জিপি অন্যতম। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ সালের ১৬ নভেম্বরে শেয়ার বাজারে লেনদেন শুরু হয় জিপির। তার আগে কোম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওতে প্রায় ৬ কোটি ৫৭ লাখ শেয়ার বিক্রি করে ৪৮৬ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করে। আর প্রাক্*আইপিও প্লেসমেন্টের মাধ্যমে সংগ্রহ করেছিল আরও ৪৮৬ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে শেয়ার ছেড়ে কোম্পানিটি ৯৭২ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহ করেছিল। জানা যায় গ্রামীণফোনের আইপিওতে দ্বিগুণের বেশি আবেদন জমা পড়ে। বিপুলসংখ্যক বিনিয়োগকারী কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন করায় এটির আইপিও লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। আইপিওতে গ্রামীণফোনের প্রতিটি শেয়ার ৭০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছিল। এই ৭০ টাকার মধ্যে ১০ টাকা ছিল কোম্পানিটির শেয়ারের অভিহিত মূল্য বা ফেসভ্যালু। বাকি ৬০ টাকা শেয়ারের প্রিমিয়াম বা বাড়তি মূল্য। ২০০৯ সালের ৭০ টাকার আইপিও শেয়ারের বর্তমান বাজারমূল্য ৩২৯ টাকা। শেয়ার বাজারে যেদিন গ্রামীণফোনের লেনদেন শুরু হয় সেদিন এক দিনেই ডিএসইর প্রধান সূচকটি বেড়েছিল ৭৬৫ পয়েন্ট। এর মধ্যে এককভাবে গ্রামীণফোনের জন্য সূচক বেড়েছিল ৭১৭ পয়েন্ট। গ্রামীণফোন তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকে আর কোনো কোম্পানির কারণে এক দিনে সূচকের এত বড় উত্থান আর হয়নি। গ্রামীণফোনের তালিকাভুক্তির মাধ্যমেই ডিএসইর তৎকালীন প্রধান সূচকটি প্রথমবারের মতো ৪ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক ছাড়িয়েছিল। পাশাপাশি তালিকাভুক্তির দিনেই কোম্পানিটিতে ডিএসইর বাজার মূলধনে যোগ করেছিল প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা। লেনদেন শুরুর প্রথম দিনে ৭০ টাকার আইপিও শেয়ারের বাজারমূল্য উঠেছিল ১৭৭ টাকায়। সারা দেশের প্রায় ৩ লাখ ৪৭ হাজার ১৯৭ জন বিনিয়োগকারী আইপিওতে গ্রামীণফোনের শেয়ার পেয়েছিল লটারিতে। প্রতি লটে ছিল ২০০ শেয়ার। ধরা যাক ২০০৯ সালে একজন বিনিয়োগ কারী আইপিওতে গ্রামীণফোনের ২০০ শেয়ার পেয়েছিলেন। সে জন্য তাঁকে বিনিয়োগ করতে হয়েছিল মাত্র ১৪ হাজার টাকা। সেই ১৪ হাজার টাকা দামের শেয়ারের বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৬৬ হাজার টাকা। ২০০৯ সালের অক্টোবরে গ্রামীণফোনের আইপিওর চাঁদা গ্রহণ করা হয়েছিল। সেই হিসাবে কোম্পানিটির আইপিও শেয়ার যাঁরা পেয়েছিলেন, তাঁদের টাকা প্রায় ১২ বছরে ৫ গুণ হয়ে গেছে। আর বছর বছর মুনাফাও মিলেছে প্রচলিত ব্যাংক সুদের হারের চেয়ে বেশি। তাই এ কথা বলাই যায় গ্রামীণফোনের শেয়ার শুধু শেয়ার বাজারের উন্নয়নে যেমন ভূমিকা রেখেছে তেমনি বিনিয়োগ কারীদেরও করেছে লাভবান। জানতে চাইলে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী বলেন গ্রামীণফোনের তালিকাভুক্তি এ দেশের শেয়ার বাজারের জন্য একটি মাইলফলক। এটি বাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার কারণে নতুন নতুন অনেক বিনিয়োগ কারী বাজারে যুক্ত হয়েছেন। বাজারের আকার অনেক বড় হয়েছে। বিদেশে এ দেশের শেয়ার বাজারের পরিচিতি বেড়েছে। সর্বোপরি দেশি বিদেশি বড় কোম্পানি গুলোকে শেয়ার বাজারে আসার ব্যাপারে আগ্রহী করে তুলেছে কোম্পানিটি।
-
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার মূল্য সূচকের সামান্য উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে আজ ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন বেড়েছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে, মঙ্গলবার ডিএসইতে ৯৮১ কোটি ৬১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ৫৭ কোটি ৪ লাখ টাকা বেশি। গতকাল ডিএসইতে ৯২৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৭৬৫ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দশমিক ০৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৬৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৭১ পয়েন্টে। আজ ডিএসইতে ৩৮০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৮টির, কমেছে ১৫০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টির।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)ও সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ সিএসই সার্বিক সূচক সিএসপিআই ১৬ পয়েন্ট বেড়েছে। এদিন সিএসইতে ৩১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1735267703.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
ডিএসইতে ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন।
[ATTACH=CONFIG]17233[/ATTACH]
চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস গতকাল সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ইতিবাচক প্রবণতা দেখা গেছে। একইসঙ্গে আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেন সামান্য বেড়েছে। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) একই চিত্র দেখা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৬ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৪ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ৭৫৮ দশমিক ১৬ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ৭ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৫০ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৪৬৫ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ৫ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২০ শতাংশ বেড়ে দুই হাজার ৪৬৮ দশমিক ০৫ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৭৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ১৭৬টির এবং কমেছে ১৫৩টির। বাকি ৫০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৯২৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৫৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। ডিএসইতে এদিন ১৮ কোটি ১৯ লাখ ৫৫ হাজার ৭৪০টি শেয়ার ১ লাখ ৬৯ হাজার ৯১ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান-পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। এরপরের অবস্থানে ছিল যথাক্রমে লাফার্জহোলসিম, ফরচুন শুজ, জেনেক্স ইনফোসিস, বিডিকম অনলাইন, ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড। এদিকে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে যথাক্রমে বিডি ল্যাম্পস, পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, মনোস্পুল পেপার, লাফার্জহোলসিম ও কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৯ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৭ শতাংশ বেড়ে ১১ হাজার ৮৭১ দশমিক ০২ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৮ দশমিক ০৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৯ শতাংশ বেড়ে ১৯ হাজার ৭৮৯ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ২৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ১১০টির কমেছে ১৪০টির এবং ৪৫টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইসিতে লেনদেন হয়েছে ৭৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকার।
-
তৃতীয় কার্যদিবসে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
শেয়ারবাজারে তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম ও লেনদেন। ফলে রোববার (২৭ মার্চ) দরপতনের পর সোম ও মঙ্গলবার টানা দুদিন পুঁজিবাজারে সূচক বাড়ল। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্য মতে, মঙ্গলবার বাজারটিতে ৩৮০টি প্রতিষ্ঠানের ২১ কোটি ৮৮ লাখ ৮৭ হাজার ২২৪টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে ১৫০টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টির।
অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৭৬৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইর অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে কমেছে দশমিক ৪৮ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ সূচক বেড়েছে ৩ দশমিক ২ পয়েন্ট। মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) ডিএসইতে ৯৮১ কোটি ৬১ লাখ ৬৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৯২৪ কোটি ৫৭ লাখ ১ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে লেনদেন।
-
1 Attachment(s)
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে।
[ATTACH=CONFIG]17254[/ATTACH]
চলতি সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর বাড়লেও সূচকের মিশ্র প্রবণতা দেখা গেছে। তবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেন সামান্য বেড়েছে। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) একই চিত্র দেখা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১০ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ৭৬৫ দশমিক ৩০ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক শূন্য দশমিক ৪৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৩ শতাংশ কমে এক হাজার ৪৬৪ দশমিক ৯৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ৩ দশমিক ০২ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১২ শতাংশ বেড়ে দুই হাজার ৪৭১ দশমিক ০৮ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৮০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ১৭৮টির এবং কমেছে ১৫০টির। বাকি ৫২টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৯৮১ কোটি ৬১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯২৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন বেড়েছে ৫৭ কোটি ৪ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ২১ কোটি ৮৮ লাখ ৮৭ হাজার ২২৪টি শেয়ার ১ লাখ ৬১ হাজার ১৯৯ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড। কোম্পানিটির ৭১ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ৮ টাকা ১০ পয়সা কমেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেডের ৬২ কোটি ৫৬ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর ২ টাকা ২০ পয়সা কমেছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ফরচুন শুজ লিমিটেডের ৫৪ কোটি ৭২ লাখ বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেডের ৫৪ কোটি ১০ লাখ জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের ২৬ কোটি ৫৫ লাখ ড্রাগন সোয়েটার অ্যান্ড স্পিনিং লিমিটেডের ২৫ কোটি ৭৯ লাখ, প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেডের ২৪ কোটি ৩৫ লাখ লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের ২৩ কোটি ৮ লাখ বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ২১ কোটি ৯৬ লাখ এবং জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ১৭ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে নর্দার্ন জুট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৬ দশমিক ৯১ শতাংশ আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৫ দশমিক ৪০ শতাংশ ক্রাউন সিমেন্টেন ৫ দশমিক ৪০ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৮ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৭ শতাংশ বেড়ে ১১ হাজার ৮৭৯ দশমিক ৮৬ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৫ দশমিক ০৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৭ শতাংশ বেড়ে ১৯ হাজার ৮০৪ দশমিক ৫২ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ৩০১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ১৩৯টির কমেছে ১২৪টির এবং ৩৮টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইসিতে লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
রমজানে পুঁজিবাজারের লেনদেন ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত।
[ATTACH=CONFIG]17256[/ATTACH]
আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে পুঁজিবাজারে লেনদেনের সময়সূচি পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। নতুন সময় অনুযায়ী রমজান মাসে লেনদেন শুরু হবে সকাল ১০টায়। বিরতিহীনভাবে এ লেনদেন হবে দুপুর ২টা পর্যন্ত। বুধবার (৩০ মার্চ) বিএসইসি পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়। বিএসইসির সহকারী পরিচালক রায়হান কবির স্বাক্ষরিত এ নির্দেশনা ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে পাঠানো হয়েছে। ফলে প্রথম রোজা থেকে পুঁজিবাজারের লেনদেন সাড়ে ৪ ঘণ্টার পরিবর্তে হবে ৪ ঘণ্টা। রোজার ঈদের পর থেকে আবারও পুঁজিবাজারের লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত।