-
1 Attachment(s)
সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মাধ্যমে বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে। ফলে লেনদেনের প্রথম আধা ঘণ্টায় দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক বেড়েছে ১৬ পয়েন্ট। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বেড়েছে ৩২ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সময়ে ৩৩৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ২১১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ৮০টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টির দাম।
[ATTACH]16707[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সোমবার মূল্য সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেনও বেড়েছে। দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ডিএসইতে সোমবার ১ হাজার ২৪১ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এদিন ডিএসইতে আগের দিন থেকে ৩৩ কোটি ৮৬ লাখ টাকা কম লেনদেন হয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৭৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকার।
[ATTACH=CONFIG]16744[/ATTACH]
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। ডিএসইতে দরপতনের তালিকায় নাম লিখিয়েছে ৫৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠান। এতে কমেছে মূল্যসূচক। একইসঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। বরাবরের মতো এদিনও ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে ডিএসইতে লেনদেন শুরু হতেই প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৬ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের আধাঘণ্টা ও দুই ঘণ্টার মাথাতেও সূচকটি বাড়ে ৬ পয়েন্ট।
তবে শেষ আড়াই ঘণ্টায় দরপতন হয় একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের। ফলে মূল্যসূচক ঋণাত্মক হয়ে দিনের লেনদেন শেষ হয়। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৩ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫৮৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/946819928.jpg[/IMG]
দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৩১ কোটি ৭ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ২৪১ কোটি ৭৭ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ১০ কোটি ৭০ লাখ টাকা। বাজারটিতে দাম বাড়ার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ১১২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২২১টির। আর ৪৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ এদিন লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের দরপতন হয়েছে। বিপরীতে দাম বেড়েছে ৩০ শতাংশের। ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের শেয়ার। কোম্পানিটির ২৫৩ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ৫৫ কোটি ৩০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৩৫ কোটি ৩৮ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে রহিমা ফুড।
তবে শেষ আড়াই ঘণ্টায় দরপতন হয় একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের। ফলে মূল্যসূচক ঋণাত্মক হয়ে দিনের লেনদেন শেষ হয়। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৩ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫৮৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৩১ কোটি ৭ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ২৪১ কোটি ৭৭ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ১০ কোটি ৭০ লাখ টাকা। বাজারটিতে দাম বাড়ার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ১১২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২২১টির। আর ৪৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ এদিন লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের দরপতন হয়েছে। বিপরীতে দাম বেড়েছে ৩০ শতাংশের।
ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের শেয়ার। কোম্পানিটির ২৫৩ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ৫৫ কোটি ৩০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৩৫ কোটি ৩৮ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে রহিমা ফুড।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ওরিয়ন ফার্মা, বেক্সিমকো ফার্মা, সোনালী পেপার, স্যালভো কেমিক্যাল, ইয়াকিন পলিমার এবং ইউনিক হোটেল।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১০২ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩০০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮৩টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৮২টির এবং ৩৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
1 Attachment(s)
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বুধবার মূল্য সূচকের সামান্য উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা কমেছে।
দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) একই চিত্রে লেনদেন শেষ হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ডিএসইতে বুধবার ১ হাজার ২১৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এদিন ডিএসইতে আগের দিন থেকে ১৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা কম লেনদেন হয়েছে।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৩১ কোটি ৭ লাখ টাকার। বুধবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ৪৩ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দশমিক ১ পয়েন্ট বেড়েছে ।
ডিএসইতে বুধবার মোট ৩৭৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৯টির, দর কমেছে ১৬২টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৬টি কোম্পানির।
দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএসপিআই ২৬ পয়েন্ট বেড়েছে। বুধবার সিএসইতে ২৯ কোটি ২৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
[ATTACH=CONFIG]16774[/ATTACH]
-
পুঁজিবাজার সোমবার বন্ধ
শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সোমবার (২১ ফেব্রুয়ারি) দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন এবং সব দাফতরিক কাজ বন্ধ থাকবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চিফ অপারেটিং অফিসার ও মুখপাত্র সাইফুর রহমান মজুমদার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এ সময় তিনি বলেন, ২১ ফেব্রুয়ারি পুঁজিবাজার বন্ধ থাকবে। এদিন সরকারি ছুটি হওয়ায় ব্যাংক বন্ধ থাকবে। দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় দেশে-বিদেশে পালিত হবে। তাই এটি উদ্*যাপনে সোমবার পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে দিবসটি উপলক্ষে ব্যাংক-বিমাসহ দেশের সব সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
-
1 Attachment(s)
পুঁজিবাজারে আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা,কেন া বড় দরপতনের মধ্য দিয়ে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (২০ ফেব্রুয়ারি) দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ৬৪ পয়েন্ট, আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সূচক কমেছে ২২৯ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। এর ফলে গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতি ও বোরবার টানা দুদিন দরপতন হলো। হঠাৎ এই দরপতনে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। তারা হতাশ হয়ে শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন। ফলে কমেছে সূচক ও বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, রোববার ডিএসইতে ৩৮০টি প্রতিষ্ঠানের ১৯ কোটি ৮৮ লাখ ২৭ হাজার ৫৮৮টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ৭৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে ২৭০টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির দাম। তাতে ডিএসইর প্রধান সূচক ৬৪ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৯২৬ পয়েন্টে নেমে এসেছে। ডিএসইএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে কমেছে ৯ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ সূচক কমেছে ২৮ দশমিক ২৩ পয়েন্ট। ডিএসইতে এদিন লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪১০ কোটি ৩৯ লাখ ৫৪ হাজার টাকার শেয়ার। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪ কোটি ৯৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার শেয়ার; যা আগের দিনের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে।
[ATTACH]16802[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস সূচকের বড় পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এর আগে বুধবার লেনদেন হ্রাস পেয়ে সূচকের সামান্য উত্থান হলেও একদিন পরই আজ বড় লোকসান গুনতে হলো বিনিয়োগকারীদের। আজ ডিএসইতে লেনদেন শুরুর ১০ মিনিট পর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১০ পয়েন্ট বাড়লেও দুপুর ১টা ২১ মিনিটে তা ১১৮ পয়েন্ট হারায়। আর দিন শেষে তা ১০৯ পয়েন্ট হারিয়ে ৬৮৩৯ পয়েন্টে অবস্থান নেয়। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ এদিন ৩৫ পয়েন্ট এবং শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ২৩ পয়েন্ট হারিয়ে দিন শেষ হয়। সূচক দুটির বর্তমান অবস্থান যাথাক্রমে ২৫১৪ পয়েন্ট ও ১৪৭৫।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৭টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিন শেষে দর বেড়েছে মাত্র ৩০টির, অন্যদিকে কমেছে ৩২৬টির আর অপরিবর্তিত ছিল ২১টি সিকিউরিটিজের বাজারমূল্য। এদিন স্টক এক্সচেঞ্জটিতে টাকার পরিমানে লেনদেন ২০০ কোটি টাকা বেড়ে দুদিন পর আবারো হাজার কোটি টাকার ঘরে পৌঁছেছে। আজ ডিএসইতে মোট এক হাজার ৫০ কোটি ২৮ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ লেনদেন হয়েছে।
আজ সিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩০৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৩৬টির, কমেছে ২৫৪টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৯টির বাজারদর। আজ সিএসইতে মোট ৩৭ কোটি ৩৬ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে।
[ATTACH=CONFIG]16850[/ATTACH]
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) আজ প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১৯২ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৯৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর সিএসইর সব শেয়ারের সূচক সিএএসপিআই এদিন দশমিক ৩২২ পয়েন্ট কমে এদিন ১৯ হাজার ৯৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
-
1 Attachment(s)
ভয়বহ দরপতন দিয়ে শুরু হয়েছে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসের লেনদেন। মাত্র ২০ মিনেটেই কমেছে ১১৪ পয়েন্ট। ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের প্রভাবে গত বৃহস্পতিবার বিশ্বের প্রধান সব পুঁজিবাজারেই দরপতন হতে দেখা যায়। ব্যতিক্রম ছিল না দেশের পুঁজিবাজারও। এদিকে গত শুক্রবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) এশিয়া, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান সব পুঁজিবাজারেই তেজি ভাব দেখা গেছে। এদিন এশিয়ার পুঁজিবাজারে জাপানের নিক্কেই ২২৫ সূচক ৫০৬ পয়েন্ট বেড়েছে। চীনের সাংহাই সূচকে ২১ এবং ভারতের বিএসই সেনসেক্সে ১ হাজার ৩২৯ পয়েন্ট যোগ হয়েছে। এশিয়ার বাজারে ব্যতিক্রম ছিল ভিয়েতনামের হ্যাং সেং। গত শুক্রবার সূচকটি ১৩৪ পয়েন্ট হারিয়েছে। তবে বাংলাদেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ভয়বহ পতন দিয়ে দিনের শুরু হয়েছে। শুরুর ২০ মিনেটেই সূচক কমেছে ১১৪ পয়েন্ট।
[ATTACH=CONFIG]16856[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
বেশ কিছু দিন ধরে চলা অস্থিরতার সঙ্গে ইউক্রেইন যুদ্ধের রেশ যুক্ত হওয়ায় দ্বিতীয় দিনেও নির্বিচারে দর কমেছে বেশির ভাগ শেয়ারের; এতে প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ১৬৩ পয়েন্টের বেশি। বাজারে আরও পতন হবে এমন আতঙ্কে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার বিক্রির প্রবণতা চলতে থাকলে এক পর্যায়ে সূচক কমেছিল পৌনে দুইশ পয়েন্ট। শেষ দিকে পুনরুদ্ধারের কিছুটা চেষ্টা হলেও পতনের মাত্রা ছিল সাম্প্রতিক যে কোনো দরপতনের দিনের চেয়ে বেশি। ইনডেক্স ৭২০০ উঠলে কিছুটা লভ্যাংশ আসবে অনেকের। আশা করা যায় ২/৩ দিনের ভিতর বাজার স্বাভাবিক হবে।
[ATTACH=CONFIG]16860[/ATTACH]
-
ইউক্রেইন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে বড় পতনের ধাক্কা খানিকটা কাটিয়ে ঊর্ধ্বমুখী ধারা ধরে রেখেছে দেশের পুঁজিবাজার। তবে পরিস্থিতি কোন দিকে যাবে তা নিয়ে দ্বিধায় প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইতে লেনদেনে তেমন উন্নতি হয়নি।
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২ মার্চ) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের বড় পতন হয়েছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। পাশাপাশি লেনদেনে কিছুটা ধীরগতি দেখা যাচ্ছে।প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৫০ পয়েন্টের ওপরে পড়ে গেছে। আর লেনদেন হয়েছে দুই’শ কোটি টাকার কম।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। এদিন ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেনের ১০ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১৮ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে এরপর থেকেই বদলে যায় চিত্র। দাম কমার তালিকায় নাম লেখাতে থাকে একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। ফলে দেখতে দেখতে সূচকের বড় পতন হয়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/7371484.jpg[/IMG]