+ Reply to Thread
Page 8 of 9 FirstFirst ... 6 7 8 9 LastLast
Results 71 to 80 of 84

Thread: মার্কিন যুক্তরাষ্টের অর্থনীতি এবং ডলারের হাল!

  1. #71 Collapse post
    Senior Member BDFOREX TRADER's Avatar
    Join Date
    Aug 2014
    Posts
    647
    Accrued Payments
    537.85 USD
    Thanks
    2,240
    Thanked 969 Times in 306 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0
    যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অত্যন্ত কঠিন। দেশে খুব শীঘ্রই বিশৃঙ্খলা ঘটতে পারে যেহেতু ডেমোক্র্যাটস এবং রিপাবলিকানরা একে অপরকে ঘৃণা করে। যে কারণে কয়েক বছরের মধ্যে গৃহযুদ্ধের সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি। আমরা ভবিষ্যতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পতন দেখতে পাব। প্রকৃতপক্ষে, রাষ্ট্রপতি পদ কে গ্রহণ করবেন অর্থনীতির পক্ষে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যাইহোক, গ্রেট ডিপ্রেশন ইতিমধ্যে অনিবার্য। অর্থনীতিতে কোটি কোটি অর্থ ইনজেকশন প্রদানের ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। অধিকন্তু, দেশে সহিংসতা বাদ দিয়ে কোনও লাভ নেই। ডেমোক্র্যাটরা তাদের বাস্তবায়নের জন্য অনেকগুলো নতুন প্রোগ্রাম এবং বিভাগ উপস্থাপন করবেন। পরিবর্তনগুলো আরও বেশি ভিত্তিগত হবে। সম্ভবত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পুনর্নির্মাণ এবং আমেরিকার অস্তিত্ব শেষ হতে পারে। মহা হতাশার প্রভাবগুলো জীবনযাত্রার মানকে হ্রাস করার বাইরে চলে যাবে। covid-19 এটি লক্ষণীয় যে, covid-19 এর জন্য সবচেয়ে খারাপ চিত্রগুলোও ১৯১৮ ও ১৯১৯ সালের স্প্যানিশ ফ্লুর সাথে তুলনা করা যায় না। covid-19 এর বড় সমস্যাটি ফুটিয়ে তোলা রাজনৈতিকভাবে উপকারী ছিল। এখন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সরকার ভ্রমণ, খেলাধুলা এবং সাধারণভাবে ব্যবসা সম্পর্কিত নতুন আইন ও বিধি প্রবর্তন করেছে। অন্ধভাবে নির্দেশাবলী অনুসরণ করে এমন লোকদের শাসন করার জন্য তারা অবিশ্বাস্যভাবে কার্যকর নতুন উপায় খুঁজে পেয়েছে। তবে এটি ভারী মূল্যে আসবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক দ্বারা অর্থ মুদ্রণের মাধ্যমে আর্থিক সহায়তা অনেক অর্থনীতির দেউলিয়া হবে।
    [attach=config]13528[/attach]
    Attached Images  

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  2. Remove Your Thanks

    The Following 4 Users Say Thank You to BDFOREX TRADER For This Useful Post:

    DhakaFX (2021-01-26), FXBD (2021-01-26), SumonIslam (2021-01-26), Unregistered (1)

  3. #72 Collapse post
    Senior Member SumonIslam's Avatar
    Join Date
    Nov 2017
    Posts
    662
    Accrued Payments
    108.09 USD
    Thanks
    1,387
    Thanked 1,828 Times in 346 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0
    আধুনিককালে এসেও বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশেই লিঙ্গ ও জাতিগত বৈষম্য বিরাজমান। শ্রমশক্তিতে যোগদান এবং বেতনের ক্ষেত্রে নারী ও সংখ্যালঘুরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। আর এ কারণে বিশ্ব অর্থনীতি প্রতি বছর ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলারের জিডিপি হারাচ্ছে। জাতিগত ও লিঙ্গবৈষম্যের কারণে কেবল মার্কিন অর্থনীতিই ২০১৯ সালে ২ দশমিক ৬ ট্রিলিয়ন ডলারের জিডিপি হারিয়েছে। সানফ্রান্সিসকোর ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট মেরি ডেলির সহ-রচনায় একটি নতুন সমীক্ষায় এ তথ্য উঠে এসেছে। খবর ব্লুমবার্গ।
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/314651103.jpg[/IMG]

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  4. Remove Your Thanks

    The Following 5 Users Say Thank You to SumonIslam For This Useful Post:

    BDFOREX TRADER (2021-02-04), DhakaFX (2021-02-04), FXBD (2021-02-04), Tofazzal Mia (2021-02-04), Unregistered (1)

  5. #73 Collapse post
    Senior Member DhakaFX's Avatar
    Join Date
    Oct 2017
    Posts
    846
    Accrued Payments
    114.15 USD
    Thanks
    2,204
    Thanked 1,033 Times in 333 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0
    কভিড-১৯ মহামারীর কারণে গত বছরের ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের এক-চতুর্থাংশ ছোট ও মাঝারি আকারের ব্যবসা (এসএমবি) বন্ধ ছিল। তবে এপ্রিলের ৩১ শতাংশের তুলনায় এ হার কিছুটা কম। বছরের শেষ দিকে কিছু উদ্যোক্তা তাদের ব্যবসা পুনরায় চালু করতে সক্ষম হয়েছিলেন। সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্ট ফেসবুকের এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। খবর দ্য ন্যাশনাল। ফেসবুকের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা শেরিল স্যান্ডবার্গ জানিয়েছেন, ২০২০ সাল ছোট ব্যবসাগুলোর জন্য একটি চ্যালেঞ্জিং বছর ছিল। অনেকেই অস্থায়ী কিংবা স্থায়ীভাবে তাদের ব্যবসা বন্ধ করে দিয়েছেন। আবার খোলা থাকা অনেক ব্যবসা আর্থিক অবস্থা নিয়ে লড়াই করছে।
    প্রায় ৩৩ শতাংশ ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ের উদ্যোক্তারা মনে করেন, তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম স্বাভাবিক হতে ছয় মাসের বেশি সময় লাগবে। নভেম্বর ও ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে ১১ হাজার ২০০ জন ব্যবসায়ী নেতা, ৮ হাজার কর্মচারী এবং ৬ হাজার ৬০০ জন গ্রাহক এ জরিপে অংশ নিয়েছিলেন। ৫০০ কিংবা অনধিক কর্মচারী থাকা সংস্থাগুলোকে ছোট ও মাঝারি সংস্থা হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। জরিপে দেখা গেছে, গত বছর ২০১৯ সালের তুলনায় সংস্থাগুলোর ৫০ শতাংশেরও কম বিক্রি হয়েছে। গ্রাহকনির্ভর শিল্প এবং অত্যাবশ্যকীয় নয় এমন পণ্য ও পরিষেবা নিয়ে ব্যবসা করা সংস্থাগুলো মহামারীতে বেশি ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে। খাবার ও আবাসন খাতের ৩৫ শতাংশ, চারুকলা ও বিনোদনে ৩৪ শতাংশ, স্বাস্থ্য ১০ শতাংশ এবং পরিবহন খাতের ৮ শতাংশ ব্যবসা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। বন্ধের উল্লেখযোগ্য কারণের মধ্যে ছিল সরকারি বিধিনিষেধ, আর্থিক চ্যালেঞ্জ ও চাহিদার অভাব। সরকার ও স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞার কারণে গত এপ্রিলে ৬২ শতাংশ ব্যবসা বন্ধ ছিল।
    স্যান্ডবার্গ বলেন, এটা স্পষ্ট যে মহামারীর প্রভাবও সমানভাবে অনুভূত হয়নি। পুরুষ মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর চেয়ে নারী মালিকানাধীন ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোর বন্ধের হার বেশি। মহামারী শুরু হওয়ার পর থেকে এ ব্যবধান বেড়েছে। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ব্যবসাও অন্যদের তুলনায় বেশি বন্ধ হয়েছে।
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1454340528.jpg[/IMG]

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  6. The Following 3 Users Say Thank You to DhakaFX For This Useful Post:

    BDFOREX TRADER (2021-02-23), FXBD (2021-02-23), Tofazzal Mia (2021-02-23)

  7. #74 Collapse post
    Senior Member BDFOREX TRADER's Avatar
    Join Date
    Aug 2014
    Posts
    647
    Accrued Payments
    537.85 USD
    Thanks
    2,240
    Thanked 969 Times in 306 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0
    মহামারীর মধ্যেও গত মাসে চাঙ্গা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ম্যানুফ্যাকচারিং খাত। চাহিদা বৃদ্ধিতে ফেব্রুয়ারিতে বেশ সক্ষমতার পরিচয় দিয়েছে গুরুত্বপূর্ণ খাতটি। গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের ইনস্টিটিউট ফর সাপ্লাই ম্যানেজমেন্ট (আইএসএম) প্রকাশিত উপাত্তে এ তথ্য উঠে এসেছে। আইএসএমের উপাত্তে দেখা গেছে, গত মাসে ম্যানুফ্যাকচারিং সূচক ২ দশমিক ১ শতাংশীয় পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারির পর এটা সর্বোচ্চ সম্প্রসারণ। ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের পিএমআই টানা নয় মাস ধরে ৫০ পয়েন্টের ওপরে রয়েছে, যা দেশটির গুরুত্বপূর্ণ ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের সম্প্রসারণের ইঙ্গিত দিচ্ছে। গত মাসে ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের ১৮টি শিল্পের মাত্র দুটিতে সংকোচন দেখা গেছে। গত জানুয়ারিতেও এ দুটি শিল্পে সংকোচন দেখা গিয়েছিল। ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের সম্প্রসারণের পাশাপাশি দেশটির মূল্যসূচকও বেড়েছে। আইএসএমের সার্ভে চেয়ার টিমোথি ফিওর জানান, কভিড-১৯ মহামারীর ধাক্কা কাটিয়ে বিভিন্ন কোম্পানি ও সরবরাহকারী তাদের কার্যক্রম বৃদ্ধি করায় ম্যানুফ্যাকচারিং খাত সম্প্রসারিত হয়েছে।
    বিবৃতিতে তিনি অবশ্য এটাও জানান, কর্মীদের অনুপস্থিতি, কারখানা জীবাণুমুক্ত করতে স্বল্প সময়ের জন্য বন্ধ করে দেয়া এবং নতুন কর্মী নিয়োগ অনেকটা স্থবির হয়ে পড়া খাতটির জন্য এখনো চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়েছে।
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1216283813.jpg[/IMG]

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  8. #75 Collapse post
    Senior Member DhakaFX's Avatar
    Join Date
    Oct 2017
    Posts
    846
    Accrued Payments
    114.15 USD
    Thanks
    2,204
    Thanked 1,033 Times in 333 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0
    [ATTACH=CONFIG]14069[/ATTACH]
    সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ ঋনগ্রস্থ দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মুলত ৩১শে ডিসেম্বর ২০২০ সালের হিসেব অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এবং বৈদেশিক ঋন এবং দেনার পরিমাণ প্রায় ২৭.৭০ ট্রিলিয়ন ডলার। যা কিনা বাংলাদেশী টাকায় অংকে প্রায় ২,৩২৬ লক্ষ কোটি টাকার সমান। আর বিগত ১০ বছরের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঋন গ্রহণের হার ও প্রবণতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌছে গেছে। যেখানে ২০২০ সালের ঠিক একই সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মোট ঋন ও দেনার পরিমাণ ছিল ২৩.৩০ ট্রিলিয়ন ডলার এবং ২০১৫ সালে ছিল ১৮.০০ ট্রিলিয়ন ডলার। যা কিনা বিগত ৬ বছরে তাদের ঋন ও দেনার পরিমাণ আশাঙ্খাজনক হারে ৫৬% বৃদ্ধি পেয়েছে বলে প্রতিয়মান হয়। তবে ৩১শে জুলাই ২০২০ সালের হিসেব অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশী দেশগুলো এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকে নেওয়া মোট বৈদেশিক ঋনের স্থিতির পরিমাণ ছিল ৭.০৬ ট্রিলিয়ন ডলার। আর এই সুবিশাল বৈদেশিক ঋনের মধ্যে একক কোন দেশ হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে সর্বোচ্চ ১.২৯ ট্রিলিয়ন ডলার ঋন প্রদান করেছে জাপান। আর আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, চীনের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্টের চরম বানিজ্য বিরোধ এবং কৌশলগত শত্রুতা বিরাজ করলেও এ মুহুর্তে আমেরিকাকে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঋন প্রদানকারী দেশ কিন্তু চীন। ২০২০ সালের জুলাই মাসের হিসেব অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে প্রদত্ত চীনের ঋনের স্থিতির পরিমাণ ১.০৭ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌছে গেছে। তাছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বৈদেশিক ঋন প্রদানকারী দেশের তালিকায় জাপান এবং চীনের পাশাপাশি ব্রাজিল, হংকং, লুক্সেমবার্গ, আয়ারল্যাণ্ড, যুক্তরাজ্যসহ আরো বেশকিছু দেশের নাম রয়েছে। এক্ষেত্রে ব্রাজিল ২৬৭.১ বিলিয়ন ডলার, সুইটজারল্যাণ্ড ২৪৭.৪ বিলিয়ন ডলার, যুক্তরাজ্য ৪৪৫.৬ বিলিয়ন ডলার, হংকং ২৬৬.৪ বিলিয়ন ডলার এবং আয়ারল্যাণ্ড ৩৩০.৪ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক ঋন হিসেবে মার্কিন ফেডারেল সরকারের বণ্ড, ট্রেজারি বিল এবং নোটস ক্রয় করে রেখেছে। আবার দেশের অভ্যন্তরে বিভিন্ন আর্থিক খাত থেকে মার্কিন প্রশাসনের ঋন গ্রহনের প্রবনতা ও হার আশাঙ্খাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়ে বিগত চার দশকের মধ্যে তা সর্বোচ্চ ২১.০০ ট্রিলিয়ন ডলারে এসে দাঁড়িয়েছে। আর এই বিপুল পরিমাণ অভ্যন্তরীণ এবং বৈদেশিক দেনার বোঝা মাথায় নিয়ে সারা বিশ্বে একক সর্বোচ্চ ঋনগ্রস্থ দেশ হিসেবে নিজের নাম লিখিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিশেষ করে অতি মাত্রায় যুদ্ধ প্রিয়তা, সুবিশাল সামরিক বাহিনী নিয়ে সারা বিশ্বব্যাপী শান্তির নামে আগ্রাসী কার্যকলাপ পরিচালনা এবং বিশেষ করে সারা বিশ্বব্যাপী প্রায় ছয় শতাধিক সামরিক ঘাঁটি এবং স্থাপনা পরিচালনা করতে গিয়ে প্রতি বছর ট্রিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি অর্থ নির্বিচারে ব্যয় করে যাচ্ছে দেশটি। ২০২১ সালে মার্কিন প্রশাসন সামরিক ও প্রতিরক্ষা খাতে ৭৪০ বিলিয়ন বরাদ্দ দিয়ে বরাবরের মতো বিশ্বের সর্বোচ্চ সামরিক খাতে ব্যয়কারী দেশের স্থান করে নিয়েছে। মার্কিন প্রশাসন বিপুল পরিমাণ অভ্যন্তরীন এবং বৈদেশিক ঋন নিয়ে দেশ পরিচালনা করলেও সারা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা প্রায় ছয় শতাধিকের কাছাকাছি সামরিক ঘাঁটি এবং সুবিশাল সামরিক বাহিনীর নিয়ে সারা বিশ্বে চলমান দীর্ঘ মেয়াদী বেশ কিছু যুদ্ধ পরিচালনায় বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয়ের দায় শেষমেষ বহন করতে হচ্ছে মার্কিন সাধারণ জনগণকে। যদিও কৌশলগত কারণে রাশিয়া ও চিনকে প্রতিহত করতে এসব সামরিক ঘাঁটির ৭০% পর্যন্ত আদৌ কোন দরকার আছে কিনা তার কোন যৌক্তিক জবাব মার্কিন প্রশাসন দিতে পারবে বলে মনে হয় না। আর এহেন চরম মাত্রায় অর্থনৈতিক সংকট মোকাবেলায় বা ঘাটতি নিরিসনে মার্কিন প্রশাসন অত্যন্ত কৌশলে সারা বিশ্বে যুদ্ধের আবহ তৈরি করে তাঁদের অতি লাভ জনক অস্ত্রের ব্যবসা চালিয়ে যেতে ব্যস্ত। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের বাদশা ও আমীর শাসিত দেশগুলোর কাছে নির্বিচারে চাঁদাবাজির পাশাপাশি বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের যুদ্ধাস্ত্র এবং সামরিক সাজ সরঞ্জাম তুলে দিচ্ছে একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে। যদিও এই শত বিলিয়ন ডলারের তেল ও অস্ত্র বানিজ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে এই পাহাড় পরিমাণ ৭.০৬ ট্রিলিয়ন বৈদেশিক ঋনের বোঝা থেকে আগামী দুই দশকেও মুক্ত করতে পারবে কিনা সন্দেহ রয়েছে।তবে এটা ঠিক যে, বিশ্বের সর্বোচ্চ ঋনগ্রস্থ দেশ হওয়ার পাশাপাশি বর্তমানে বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্পদশালী দেশ হচ্ছে কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির নমিনাল জিডিপি ১৯ ট্রিলিয়ন ডলার এবং ২০২০ সালে চলা ভয়াবহ করোনা মহামারির মধ্যেও ১.৪৩ ট্রিলিয়ন ডলারের পন্য, অস্ত্র, সেবা এবং যন্ত্রপাতি কিংবা সাজ সরঞ্জাম বিদেশে রপ্তানি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মোট কথা বর্তমানে বিশ্বের ১০০টি সর্বোচ্চ রেভিনিউ অর্জনকারী এবং সম্পদশালী কোম্পনি বা কর্পোরেশনের মধ্যে প্রায় ৫০টি একক ভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দখলে রয়েছে। যেমন বিশ্বের একক কোন সর্বোচ্চ আয় অর্জনকারী রিটেইলার কোম্পানি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ওয়ালমার্টের রেভিনিউ ৫২৩.৯৬ বিলিয়ন ডলার এবং নীট মুনাফা হিসেবে ১৪.৮৮ বিলিয়ন ডলার আয় করে এবং মোট সম্পদের বিবেচনায় বিশ্বের বুকে একক সর্বোচ্চ কোন কোম্পানি হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি পন্য আইফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এ্যাপল নিজের অবস্থান ধরে রেখেছে। ২০২০ সালের শেষের দিকে এ্যাপল জায়ান্ট কর্পোরেশনের মোট সম্পদের পরিমাণ ১.৯৭ ট্রিলিয়ন ডলার বা ১৯৭১ বিলিয়ন ডলারে পৌছে যায়।আবার প্রায় এক শতাব্দী ব্যাপী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রা বা কারেন্সি ডলার একক কোন গ্রহনযোগ্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা হিসেবে তার যোগ্য স্থান ধরে রেখেছে। বর্তমানে বৈদেশিক বানিজ্যের ৮০% পর্যন্ত লেনদেন করা হয়ে থাকে ডলারের বিনিময়ে। জোটভুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের ইউরো ১৯৯৯ সালে অত্মপ্রকাশ করলেও তা কখনই ডলারের বিকল্প কিছু হয়ে উঠতে পারেনি। আবার রাশিয়ার রুবেল, চীনের কারেন্সি ইউয়ান বা জাপানের ইয়েন কোনটিই আন্তর্জাতিক আদর্শ মুদ্রা হিসেবে আমেরিকার ডলারের বিকল্প কিছু হয়ে ওঠার মতো যথেষ্ঠ যোগ্যতা অর্জন করেছে কিনা সন্দেহ। তাই আপাতত দৃষ্টিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এবং বৈদেশিক দেনা এবং ঋনের পরিমাণ যতই হোক না কেন দেশটির সার্বিক অর্থনীতি এবং আর্থিক ব্যবস্থাপনা আগামী এক শতাব্দীর মধ্যে ভেঙ্গে পড়ার আদৌ কোন সম্ভাবনা আছে বলে মনে হয় না।
    Attached Images  

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  9. Remove Your Thanks

    The Following 4 Users Say Thank You to DhakaFX For This Useful Post:

    BDFOREX TRADER (2021-04-06), FXBD (2021-04-06), Montu Zaman (2021-04-06), Unregistered (1)

  10. #76 Collapse post
    Senior Member Rassel Vuiya's Avatar
    Join Date
    Feb 2018
    Posts
    957
    Accrued Payments
    985.60 USD
    Thanks
    1,714
    Thanked 2,549 Times in 541 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0
    [ATTACH=CONFIG]14456[/ATTACH]
    রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে ডলার আধিপত্য হারাচ্ছে। আগামী ১৫ বছরের মধ্যে রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে ডলারের আধিপত্য আর থাকছে না। চলতি মাসের শুরুর দিকে এমনটাই হুঁশিয়ারি ছুড়ে দিয়েছেন মার্কিন ফান্ড ম্যানেজার ও ধনকুবের স্ট্যানলি ড্রাকেনমিলার। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির অর্থনীতিতে এখন চাহিদার পরিমাণ অনেক বেশি। মূল্যস্ফীতিও বাড়ছে। এর বিপরীতে বিনিময় হার কমছে ডলারের। বাজারের এমন পরিস্থিতির কারণে কয়েক সপ্তাহ ধরে পুঁজিবাজারেও এ নিয়ে এক ধরনের উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মুদ্রাবাজারে ডলারের আধিপত্য হারানোর আশঙ্কা নতুন কিছু নয়। কিন্তু তাই বলে স্ট্যানলি ড্রাকেনমিলারের আশঙ্কাকে একেবারে উড়িয়ে দেয়াও যায় না। গোটা বিশ্বেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো এখন একাধিক মুদ্রানির্ভর রিজার্ভ ব্যবস্থার দিকে এগোচ্ছে। অন্যদিকে ডলারও দীর্ঘমেয়াদে অবমূল্যায়িত হচ্ছে। এ প্রেক্ষিতকেই সামনে তুলে এনে রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে ডলারের আধিপত্য হারানোর শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ড্রাকেনমিলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সাম্প্রতিক এক জরিপের তথ্যেও এর সমর্থন মিলছে। বিভিন্ন দেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নিয়ে চালানো ওই সমীক্ষার তথ্য বলছে, ২০২০ সালের চতুর্থ প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলারের রিজার্ভের মোট পরিমাণ কমেছে ৫৯ শতাংশ। এর মধ্য দিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর মোট রিজার্ভে ডলারের পরিমাণ নেমে এসেছে ২৫ বছরের সর্বনিম্নে। এর আগে ১৯৯৯ সালে ইউরো চালুর পর বৈশ্বিক মোট রিজার্ভে ডলারের অংশের পতন হয়েছিল ৭১ শতাংশ।
    Attached Images  

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  11. The Following 4 Users Say Thank You to Rassel Vuiya For This Useful Post:

    BDFOREX TRADER (2021-05-27), DhakaFX (2021-05-27), FXBD (2021-05-27), Montu Zaman (2021-05-27)

  12. #77 Collapse post
    Senior Member Montu Zaman's Avatar
    Join Date
    Feb 2018
    Posts
    1,379
    Accrued Payments
    1,767.32 USD
    Thanks
    1,746
    Thanked 3,036 Times in 670 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0
    কভিড-১৯ মহামারী থেকে পুনরুদ্ধারের সঙ্গে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়ছিল। বর্তমানে এটি ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। সরবরাহ ঘাটতির কারণে পণ্য ও পরিষেবার দামে এমন উল্লম্ফন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। মার্কিন শ্রম বিভাগের প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য ওঠে এসেছে। খবর অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস। প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি বছরের মে মাসের তুলনায় জুনে ভোক্তামূল্য বেড়েছে দশমিক ৯ শতাংশ। আর গত বছরের তুলনায় জুনে ভোক্তামূল্য বেড়েছে ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। গত মাসের এ মূল্যস্ফীতি ২০০৮ সালের পর সর্বোচ্চ। বিশেষ করে তেল ও গ্যাসের বাজারে অস্থিরতার ফলে গত বছর মূল্যস্ফীতি ৪ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছিল। এটি ১৯৯১ সালের পর সবচেয়ে বড় বৃদ্ধির ঘটনা।
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1588478055.jpg[/IMG]

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  13. Remove Your Thanks

    The Following 5 Users Say Thank You to Montu Zaman For This Useful Post:

    BDFOREX TRADER (2021-07-15), DhakaFX (2021-07-15), FXBD (2021-07-15), SaifulRahman (2021-07-15), Unregistered (1)

  14. #78 Collapse post
    Senior Member SUROZ Islam's Avatar
    Join Date
    Jan 2018
    Posts
    822
    Accrued Payments
    916.35 USD
    Thanks
    1,368
    Thanked 2,332 Times in 443 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1712856958.jpg[/IMG]
    কভিড-১৯-পরবর্তী সময়ে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ায় যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিসংশ্লিষ্ বিভিন্ন খাত পুনরায় তাদের কার্যক্রম চালু করতে সমস্যার মুখে পড়ছে। মূলত যা ঘটছে তা হলো এক বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি হঠাৎ করেই বিশাল বন্ধের মধ্য দিয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে অনেক খাত পুনরায় তাদের ব্যবসা চালু করতে চাইলেও পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে তারা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। ফেডারেল রিজার্ভের প্রধান জেরোমি পাওয়েলের সঙ্গে একটি বিষয়ে একমত প্রকাশ করেছেন কাশকারি। যুক্তরাষ্ট্রে পুনরায় সবকিছু চালু করার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারলেই ব্যবসা খাতে পণ্যের দামে স্বাভাবিক পরিবেশের সৃষ্টি হবে। জুনের শেষ দিকে কাশকারি বলেছিলেন, শীতের সময় যুক্তরাষ্ট্রের অধিবাসীরা কর্মক্ষেত্রে ফিরতে শুরু করবেন এবং এ উচ্চ মূল্যস্ফীতি বেশিদিন থাকবে না। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে করোনা-পরবর্তী সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে শক্তিশালী সহায়তা প্রদানের বিষয়ে অঙ্গীকার করেছিলেন পাওয়েল। কিন্তু উচ্চ মূল্যস্ফীতির বিষয়ে রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের এক শুনানিতে কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি হন পাওয়েল।

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  15. #79 Collapse post
    Senior Member SaifulRahman's Avatar
    Join Date
    Nov 2017
    Posts
    967
    Accrued Payments
    132.92 USD
    Thanks
    1,576
    Thanked 2,207 Times in 500 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0
    চলতি বছরের জুনে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যক্তিগত আয় ও ব্যয়ের পরিমাণ বেড়েছে। ব্যক্তিগত আয় ও ব্যয়ের এ পরিমাণ প্রত্যাশার চেয়েও বেশি হয়েছে বলে জানায় মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে আসে। খবর আনাদোলু এজেন্সি। জুনে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যক্তিগত আয় বেড়েছে ২ হাজার ৬১০ কোটি ডলার, যা এপ্রিলের তুলনায় দশমিক ১ শতাংশ বেশি। এ সময়ে ব্যক্তিগত ব্যয় বেড়েছে ১৫ হাজার ৫৪০ কোটি ডলার, যা এপ্রিলের তুলনায় ১ শতাংশ বেশি। বাজার প্রত্যাশা অনুযায়ী জুনে ব্যক্তিগত আয় কমেছে দশমিক ৩ শতাংশ, মে মাসে ব্যক্তিগত আয় ২ দশমিক ২ শতাংশ কমেছিল। বাজার ব্যবস্থা অনুযায়ী, ব্যক্তিগত ব্যয় বেড়েছে দশমিক ৭ শতাংশ, মে মাসে বাজার প্রত্যাশা অনুযায়ী তা দশমিক ১ শতাংশ কমেছিল।
    দ্য পার্সোনাল কনজাম্পশন এক্সপেনডিচারস প্রাইস ইনডেক্স অনুযায়ী ফেডারেল রিজার্ভের মূল্যস্ফীতি নির্ণায়ক সন্তোষজনক অবস্থানে রয়েছে। জুনে এর পরিমাণ বেড়েছে দশমিক ৫ শতাংশ। খাদ্য ও জ্বালানি ব্যতীত এপ্রিলের তুলনায় জুনে মূল পার্সোনাল কনজাম্পশন এক্সপেনডিচারস বেড়েছে দশমিক ৪ শতাংশ।
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/127609557.jpg[/IMG]

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  16. Remove Your Thanks

    The Following 2 Users Say Thank You to SaifulRahman For This Useful Post:

    DhakaFX (2021-08-02), Unregistered (1)

  17. #80 Collapse post
    Senior Member DhakaFX's Avatar
    Join Date
    Oct 2017
    Posts
    846
    Accrued Payments
    114.15 USD
    Thanks
    2,204
    Thanked 1,033 Times in 333 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0
    কভিড-১৯ মহামারীর বিধ্বস্ত অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে মার্কিন অর্থনীতি। দীর্ঘ বিধিনিষেধ শেষে তৈরি হয়েছে তীব্র ভোক্তা চাহিদা। বেড়েছে ক্রেডিট কার্ডের ব্যয় ও বাড়ি কেনার হার। চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুতগতিতে বেড়েছে গৃহস্থালি ঋণের পরিমাণ। এ সময়ে মোট ঋণের ব্যালান্স বেড়েছে ৩১ হাজার ৩০০ কোটি ডলার। এটি ২০০৭ সালের পর সবচেয়ে দ্রত বৃদ্ধি। সম্প্রতি প্রকাশিত নিউইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জুন শেষে মার্কিন ভোক্তাদের মোট ঋণের পরিমাণ প্রায় ১৫ লাখ কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে। এ ঋণের পরিমাণ দেশটির ইতিহাসে সর্বকালের সর্বোচ্চ। এর আগে মহামন্দার সময় ২০০৮ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে এ ঋণ সর্বোচ্চ ১২ লাখ ৬৮ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছিল। গৃহস্থালি ঋণ ও ক্রেডিট কার্ডের ঋণ নিয়ে প্রান্তিক প্রতিবেদনে নিউইয়র্ক ফেড জানিয়েছে, দ্বিতীয় প্রান্তিকে মোট ঋণ ১৪ লাখ ৯৬ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছেছে। এক্ষেত্রে বন্ধকি ঋণ সবচেয়ে বড় চালক হিসেবে কাজ করেছে। জুন শেষে বন্ধকি ঋণ ২৮ হাজার ২০০ কোটি ডলার বেড়ে ১০ লাখ ৪৪ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে। নিউইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের সেন্টার ফর মাইক্রোইকোনমিক ডাটার অ্যাডমিনিস্ট্রেট জোয়েল স্ক্যালি বলেন, আমরা গত চার প্রান্তিকে বন্ধকি ও গাড়ি ঋণের জন্য খুব শক্তিশালী গতি দেখছি। কভিড-১৯ মহামারীর কারণে ২০২০ সালের শুরু থেকে ভোক্তা ব্যয় রেকর্ড পরিমাণ কমে যায়। এরপর কভিড-১৯ প্রতিরোধী টিকাদান কার্যক্রমের সঙ্গে বাড়তে শুরু করে ভোক্তা ব্যয়। চলতি বছরে এসে তা ব্যাপক আকার ধারণ করে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে ভোক্তা ব্যয় ১ হাজার ৭০০ কোটি ডলার বেড়েছে। ফলে এ সময়ে ক্রেডিট কার্ডের ব্যালান্সও বেড়েছে। তবে এমন বৃদ্ধি সত্ত্বেও ক্রেডিট কার্ডের ব্যালান্স এখনো ২০১৯ সালের শেষে ১৪ হাজার কোটি ডলারের স্তরের তুলনায় পিছিয়ে আছে।
    সমীক্ষায় দেখা গেছে, দ্বিতীয় প্রান্তিকে বন্ধকি ও গাড়ির ঋণ রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। ঋণ ও ভাড়াসহ গাড়ির ঋণ ২০ হাজার ২০০ কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে। অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে পুনঃতফসিলসহ নতুন বন্ধকি ঋণ ১ লাখ ২২ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছেছে। গত চার প্রান্তিকে মোট ৪ লাখ ৫৮ হাজার কোটি ডলার বন্ধকি ঋণ নেয়া হয়েছে। এ সংখ্যা মোট বন্ধকি ঋণের ৪৪ শতাংশ। নিউইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের গবেষকরা জানিয়েছেন, এ ঋণের প্রায় ৪০ শতাংশ নেয়া হয়েছে বাড়ি কেনার জন্য এবং বাকি ৬০ শতাংশ পুনঃতফসিলের জন্য। ক্রেডিট কার্ড ও গাড়ির ঋণের ব্যালান্স শিক্ষার্থী ঋণ কমার কারণে কিছুটা প্রভাবিত হয়েছিল। ঋণের একমাত্র বিভাগ হিসেবে গত প্রান্তিকে শিক্ষার্থী ঋণ কমে গেছে। এপ্রিল থেকে জুনের এ সময়কালে শিক্ষার্থী ঋণের ব্যালান্স ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার কমে ১ লাখ ৫৭ হাজার কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। ২০২০ সালের মার্চে মার্কিন সরকারের প্রণোদনা সহায়তার কারণে শিক্ষার্থী ঋণে এমন পতন হয়েছে। সরকার শিক্ষার্থী ঋণের পরিশোধ কার্যক্রম ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্থগিত ঘোষণা করে। আগামী ১ অক্টোবর এ ঋণ পরিশোধ পুনরায় শুরু হওয়ার কথা। ১৯ মাসের এ স্থগিতাদেশ প্রায় ১ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন নাগরিককে উপকৃত করেছে।
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/648384147.jpg[/IMG]

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


+ Reply to Thread
Page 8 of 9 FirstFirst ... 6 7 8 9 LastLast

Posting Permissions

  • You may not post new threads
  • You may not post replies
  • You may not post attachments
  • You may not edit your posts
Bangladesh Forex Forum – Presentation
You are welcome to the forum serving as a virtual salon for communication of traders of all levels. Forex is a dynamically developing financial market which is open 24 hours a day. Anyone can get access to this market via a brokerage company. On this forum you can discuss the numerous advantages of trading on the currency market and all aspects of online trading on MetaTrader4 or MetaTrader5 platforms.

Bangladesh Forex Forum – Trading discussions
Every forumite can join a discussion of various issues, including those related to Forex but not limited to. The forum has been designed for sharing opinions and helpful information and is open for both professionals and beginners. Mutual assistance and tolerance are highly appreciated. If you would like to share you experience with others or deepen your knowledge of trading craft, you are most welcome to the forum threads dedicated to trading discussions.

Bangladesh Forex Forum – Dialogue between brokers and traders (about brokers)
In order to be successful on Forex, it is crucial to choose a brokerage company with due diligence. Make sure you broker is really reliable! Thus you will be impervious to many risks and will make profitable trades on Forex. On the forum a rating of brokers is represented; it is based on comments left by their customers. Post your opinion about the brokerage company you work with, it will help other traders avoid mistakes and choose a good broker.

Unleashed communication on Bangladesh Forex Forum
On this forum you can talk about not only trading issues, but any other topics you like. Offtopping is allowed in a special thread too! Humour, philosophy, social problems or practical wisdom – converse about anything you are interested in, including forex trading if you like!

Bonuses for communication on Bangladesh Forex Forum
Those who post messages on the forum can receive money bonuses and use them for trading on an account of a forum sponsor. The forum is not meant for gaining profit; however forumites can get these small bonuses as reward for the time spent on the forum and sharing views on the currency market and trading.