২০২১ সালের মধ্যে ব্রিটেনের সুইনডন কারখানাটি বন্ধ করে দিচ্ছে হোন্ডা, যার ফলে অন্তত সাড়ে তিন হাজার মানুষ চাকরি হারাচ্ছে। এছাড়াও জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার (জেএলআর) ও নিশানও তাদের উৎপাদন কমিয়ে দিচ্ছে এবং কর্মী ছাঁটাই করছে। মুলত গাড়ি নির্মাতা কোম্পানিগুলো বলছে ব্রেক্সিট অনিশ্চয়তার কারণে ‘ভবিষ্যৎ নিয়ে পরিকল্পনা’ এগোতে পারছেন না তারা। ব্রেক্সিট শেষে গাড়ি রফতানিতে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ ব্যবসায় নেতিবাচক প্রভাব রাখবে। সাধারণত আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্যে আমদানি-রফতানিতে আরোপ করা করকে শুল্ক বলা হয়। ব্রেক্সিট সম্পন্ন হলে ব্রিটেনের গাড়ি কারখানাগুলোয় কর্মরত ইইউ শ্রমিকদের ব্যাপারে কী সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে, সে বিষয়েও অনিশ্চয়তা রয়েছে। ব্রেক্সিট-সংক্রান্ত ইস্যু ছাড়াও ব্রিটেনের গাড়ি শিল্পে দুর্বলতার পেছনে আরো যে প্রধান কারণগুলো রয়েছে, সেগুলো হচ্ছে চীনের বাজারে চাহিদা হ্রাস পাওয়া, ডিজেলচালিত গাড়ি নির্মাণ থেকে পিছিয়ে আসা এবং বৈদ্যুতিক গাড়ি শিল্পের বিপ্লব।
[IMG]http://britbangla24.com/wp-content/uploads/2019/01/nisan-300x184.jpeg[/IMG]