+ Reply to Thread
Results 1 to 2 of 2

Thread: ‘উন্নত জীবন পেতে’ সাইবর্গ হতেও রাজি মানুষ

  1. #1 Collapse post
    Senior Member BDFOREX TRADER's Avatar
    Join Date
    Aug 2014
    Posts
    647
    Accrued Payments
    537.85 USD
    Thanks
    2,240
    Thanked 969 Times in 306 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0

    ‘উন্নত জীবন পেতে’ সাইবর্গ হতেও রাজি মানুষ

    পশ্চিম ইউরোপের নেতৃত্বাধীন দেশগুলোর দুই তৃতীয়াংশ মানুষই উন্নত জীবনের লক্ষ্যে, আরও উন্নত স্বাস্থ্যের লক্ষ্যে মানব শরীরে প্রযুক্তি সংযোজন করার ব্যাপারটি বিবেচনা করতে রাজি – বলছে ক্যাসপারস্কির করা এক জরিপের ফলাফল। গোটা বিশ্ব যখন প্রযুক্তি বিপ্লবের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তখন এই বিষয়ে নেতৃত্ব দেওয়া লোকজন বলছেন, মানুষের জীবনের প্রতিটি অংশ বদলে দেবে প্রযুক্তি। ক্যাসপারস্কির জরিপে অংশ নিয়েছিলেন ১৬টি দেশের সাড়ে ১৪ হাজার মানুষ। রয়টার্স জানিয়েছে, ১৬টি দেশের মধ্যে ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি এবং স্পেনের মতো দেশগুলো রয়েছে।
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2092706482.jpg[/IMG]
    জরিপে অংশগ্রহণকারী ৬৩ শতাংশ মানুষ উন্নত জীবন পাওয়ার লক্ষ্যে শরীরে প্রযুক্তি সংযোজনের বিষয়টি বিবেচনা করবেন। ফলাফলে অবশ্য তারতম্য রয়েছে। ইউরোপের ভিন্ন ভিন্ন স্থান থেকে ভিন্ন ভিন্ন ফলাফল এসেছে। ব্রিটেন, ফ্রান্স ও সুইজারল্যান্ডের মানুষ প্রযুক্তি সংযোজনের পক্ষে সবচেয়ে কম রায় দিয়েছেন। ব্রিটেনে ২৫ শতাংশ, ফ্রান্সে ৩২ শতাংশ এবং সুইজারল্যান্ডে ৩৬ শতাংশ অংশগ্রহণকারী প্রযুক্তি সংযোজনের পক্ষে রায় দিয়েছেন।স্পেন ও পর্তুগালের বাসিন্দারা প্রযুক্তি সংযোজনের পক্ষে সবচেয়ে বেশি সায় দিয়েছেন। দুটি দেশেরই ৬০ শতাংশ করে অংশগ্রহণকারী জানিয়েছেন, তারা এ ব্যাপারে ভেবে দেখবেন।
    মস্কোভিত্তিক সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান ক্যাসপারস্কির বৈশ্বিক গবেষণা ও বিশ্লেষণের ইউরোপীয় পরিচালক মার্কো প্রাস বলেছেন, “মানব অঙ্গ দেহে কৃত্রিম সংযোজন বর্তমানের অন্যতম উল্লেখযোগ্য একটি ট্রেন্ড।” “সংযোজন আগ্রহীরা এরই মধ্যে কী কী সম্ভব তা পরীক্ষা করছেন। কিন্তু ঝুঁকি কমিয়ে সংযোজনের পুরো সম্ভাব্যতা পাওয়া নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমাদের সার্বজনীন একটি মান থাকতে হবে। মার্কিন শতকোটিপতি ইলন মাস্ক গত মাসে গারট্রুড নামের শুকরের মাথায় কয়েন আকৃতির কম্পিউটার চিপ বসিয়ে তা বিশ্ববাসীকে দেখিয়েছেন, সামনে মানব শরীরেও এ ধরনের চিপ স্থাপন করা হবে বলে ভবিষ্যদ্বাণীও করেছেন। ক্যাসপারস্কি জরিপে উঠে এসেছে, অধিকাংশ অশগ্রহণকারীই এ ধরনের প্রযুক্তি সংযোজন মানব কল্যাণে কাজ করবে এমন প্রত্যাশা করছেন। অনেকে আবার উদ্বেগও প্রকাশ করেছেন, এতে সামাজিকতার ক্ষতি হবে এবং হ্যাকাররা এর সুযোগ নেবে।
    জরিপে আরও উঠে এসেছে, শুধু ধনীরাই এ ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহারের সুযোগ পাবেন এমনটাই অধিকাংশ অংশগ্রহণকারী ধারণা করছেন।

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  2. #2 Collapse post
    Senior Member DhakaFX's Avatar
    Join Date
    Oct 2017
    Posts
    846
    Accrued Payments
    114.15 USD
    Thanks
    2,204
    Thanked 1,032 Times in 333 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0
    সাইবর্গ হল সাইবারনেটিক অর্গানিজম যা সংক্ষেপে সাইবর্গ নামে পরিচিত যা জীবদেহে বায়োমেট্টিক ও ওর্গানিকভাবে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের দ্বারা কৃত্তিম উপাদান বা প্রযুক্তির ব্যবহারে সংশ্লেষণ করা বা উন্নত করা হয়। সাধারণত ম্যামালস বা সরিসৃপ জাতীয় প্রাণীর ক্ষেত্রে মানুষ বা অন্যান্য প্রাণী ক্ষেত্রে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহারে সাইবর্গ সৃষ্টির ধারণাটি ১৯৬০ সালে ম্যানফ্রেড ক্লিনেস এবং নাথান এস ক্লাইন ব্যক্তিদ্বয়ের মাথায় উদিত হয়েছিল। কিন্তু এর মৌলিক চিন্তাধারা আরো অনেক আগের।সাইবর্গ- মানব শরীর আর প্রযুক্তির এক অদ্ভুত মেলবন্ধন।সাইবর্গ হলো এমন ধরনের মানুষ, যাদের শরীরের কোনো একটি অঙ্গ যন্ত্র দ্বারা প্রতিস্থাপিত করা হয়েছে। ফলে তারা হয়ে উঠেছেন স্বাভাবিক মানুষের চেয়ে আরো উন্নত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে থেকেই মানুষ এই যন্ত্র মানবের কথা ভেবে আসছে এবং বিভিন্ন সাহিত্যে তার প্রকাশ ঘটেছে। যেমন, এডমন্ড হ্যামিল্টন ১৯২৮ সালে তাঁর উপন্যাস দ্য কমেট ডুমে জৈব ও মেশিন যন্ত্রাংশের মিশ্রণ সহ মহাকাশ এক্সপ্লোরারদের উপস্থাপন করেছিলেন। ১৮৩৩ সালের প্রথম দিকে, অ্যাডগার অ্যালান পো ছোট গল্প “দ্য ম্যান দ্যাট ওয়াজ ইউজড আপ” – এ সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়ে একটি প্রবন্ধকে বর্ণনা করেছিলেন। ১৯১১ সালে জিন ডি লা হিয়ার লে মাইস্তেরে ডেস এক্সভিতে প্রথম বিজ্ঞানী সাইবার্গ ছিলেন এমন একটি বিজ্ঞান কথাসাহিত্যিক নাইক্টাল্পকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। 1944 সালে “নো ওম্যান জন্মানো” ছোট গল্পে, সি এল মুর একটি নৃত্যশিল্পী ডিয়ারড্রে সম্পর্কে লিখেছিলেন, যার দেহ পুরোপুরি পুড়ে গেছে এবং যার মস্তিষ্ক একটি মুখহীন তবে সুন্দর এবং নমনীয় যান্ত্রিক দেহে রাখা হয়েছিল। এরপরেই, ১৯৬০ সালে মানফ্রেড ই ক্লেইনস এবং নাথান এস ক্লাইন দ্বারা বহিরাগত পরিবেশে বেঁচে থাকতে পারে এমন উন্নতমানুষের ধারণার কথা বোঝাতে সাইবর্গ শব্দটির ব্যবহার শুরু হয়। অর্থাৎ অচেতনভাবে সংহত হোমিওস্ট্যাটিক সিস্টেম হিসাবে বহির্মুখী সম্প্রসারিত সাংগঠনিক জটিল ক্রিয়াকলাপের জন্য আমরা ‘সাইবার্গ’ শব্দটির প্রস্তাব দিই।
    [ATTACH=CONFIG]12691[/ATTACH]

    ‘For the exogenously extended organizational complex functioning as an integrated homeostatic system unconsciously, we propose the term ‘Cyborg’. – Manfred E. Clynes and Nathan S. Kline

    সাইবর্গ এখন আর শুধু কমিক বুক, টিভি সিরিজে বিমূর্ত নয় বরং তার মূর্ত বা বাস্তব এই পৃথিবীতে। বসবাস করে সাধারণ জনমানবের সাথে। নিম্নে তুলে ধরা হলো এমন কিছু সাইবর্গ সম্পর্কে যারা আমাদের সাথেই বর্তমান…

    কেভিন ওয়ারউইক
    কেভিন ওয়ারউইক যিনি ‘ক্যাপ্টেন সাইবর্গ’ নামে সুপরিচিত। তিনি ইউনিভার্সিটি অব রিডিংয়ের একজন প্রফেসর। বিশ্বের সবচেয়ে সম্পূর্ণ সাইবর্গ হওয়ার প্রচেষ্টায় যিনি নিজেই হয়েছেন নিজের পরীক্ষাগারের বিষয়বস্তু। ১৯৮৮ সাল থেকে সাইবর্গ হওয়ার মতো বিভিন্ন প্রযুক্তির সমন্বয়ে অনেক রকম পরীক্ষা তিনি নিজেই নিজের শরীরে করে থাকেন। তিনি তার বাহুতে লাগিয়েছেন এমন এক মাইক্রোচিপ যার সাহায্যে তিনি ঘরের লাইট, ফ্যান, টিভিসহ নানারকম ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন এবং নিজের শরীরকে যুক্ত করতে পারেন ইন্টারনেটের সঙ্গে।

    নিল হারবিসন
    নিল হারবিসন বিশ্বের প্রথম আইন স্বীকৃত সাইবর্গ। ৩২ বছর বয়সী হারবিসন জন্ম থেকেই বর্ণান্ধ। পৃথিবীর কোনো রং-ই দেখতে পেতেন না তিনি। কিন্তু প্রযুক্তির কল্যাণে তিনি মুক্তি পেয়েছেন এই সমস্যা থেকে। অপারেশনের মাধ্যমে তিনি তার মাথায় স্থাপন করেন একটি এন্টেনা যা আসলে একটি ‘আইবর্গ’ বা বিশেষ ইলেকট্রিক চোখ। এই আইবর্গের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন রং বুঝতে পারেন শব্দতরঙ্গ আকারে। তিনি সাইবর্গ এর ব্যাপারে বেশ আশাবাদী আর তাই যারা সাইবর্গ হতে চান তাদেরকে সাহায্যের জন্য ২০১০ সালে ‘সাইবর্গ ফাউন্ডেশন’ নামের একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেছেন তিনি। এই আন্তর্জাতিক সংস্থাটি মানব শরীরে বিভিন্ন সাহায্যকারী যন্ত্র প্রতিস্থাপন করার কাজ করে থাকে।

    ক্লডিয়া মিশেল
    প্রথম মহিলা সাইবর্গ ক্লাডিয়া মিশেল মোটর বাইক দূর্ঘটনায় হাত হারান। পরবর্তিতে তার শরীরে স্থাপন করা হয় এক বায়োনিক হাত যা তার শরীরের নার্ভাস সিস্টেমের সঙ্গে সংযুক্ত। পৃথিবীর ইতিহাসে তিনিই প্রথম রোবটিক হাতের সাহায্যে রান্নাবান্না, কাপড় ভাঁজ করা কিংবা পানির বালতি বহন করাসহ প্রায় সব গৃহস্থালির কাজ করতে পারেন যা দেখে মনে হয় এটা স্বাভাবিক মানুষের হাতের মতোই কর্মক্ষম।

    জেসি সুলিভান
    প্রথম বায়োনিক হাতযুক্ত সাইবর্গ গেসি সুলিভান ২০০১ সালের মে মাসে মর্মান্তিক দুর্ঘটনার শিকার হন। এই দুর্ঘটনায় তিনি তার দুটি হাতই হারান।কৃত্রিম হাত দুটি তার শরীরের নার্ভাস সিস্টেমের সঙ্গে যুক্ত। তিনি স্বাভাবিক হাতের মতোই রোবটিক হাত দুটিকে মস্তিষ্কের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। তার বিশেষত্ব কোনো জিনিস মুঠো করে ধরলে কত জোরে চাপ দিয়ে ধরছেন সেটাও বুঝতে পারেন।

    স্টেলিউস আর্কাডিও
    তৃতীয় কানের সাইবর্গ স্টেলিউস আর্কাডিও বা স্টেলার্ক নামেই যিনি বেশি পরিচিত। পেশায় তিনি একজন পারফর্মেন্স আর্টিস্ট। তিনি তার বাহুতে একটি কান প্রতিস্থাপন করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই কানটি আমার জন্য নয়। শোনার জন্য আমার আগে থেকেই দুটি কান রয়েছে। এই তৃতীয় কানটি হলো একটি রিমোট লিসেনিং ডিভাইস। যেটি দিয়ে বিভিন্ন জায়গার মানুষ আমাকে শুনতে পাবে’।

    জেরি জালাভা
    ফিনস প্রোগ্রামার জেরি জালাভা বাইক দুর্ঘটনায় হাতের মধ্যমা আঙ্গুল হারানোর পর তিনি নিজেই তার হাতে কৃত্রিম আঙ্গুল লাগিয়ে নেন। আর সেই আঙ্গুলের মধ্যে তিনি স্থাপন করেন একটি ২ গিগাবাইট ইউএসবি ড্রাইভ।
    মাইকেল চোরোস্ট

    একজন আমেরিকান বইয়ের লেখক, প্রাবন্ধিক এবং পাবলিক স্পিকার। রুবেলার কারণে তিনি শ্রবণশক্তিটির মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতির সাথে জন্মগ্রহণ করেন। আর তা থেকে মুক্তি পেতেই ২০০১ সালে একটি কোচলিয়ার ইমপ্লান্ট দিয়ে তাঁর শ্রবণক্ষমতা আংশিকভাবে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল এবং ২০০৭ সালে তাঁর অন্য কান স্থাপন করা হয়েছে।

    ম্যানেল মুউজ
    ম্যানেল মুউজ বার্সেলোনায় অবস্থিত কাতালান সাইবার্গ শিল্পী যিনি নিজ দেহে ব্যারোমেট্রিক সেন্সর বিকাশ এবং ইনস্টল করার জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত। এই সেন্সরগুলি তাকে তার খুলির বিভিন্ন গতিতে বীটের মাধ্যমে বায়ুমণ্ডলীয় চাপের পরিবর্তন অনুভব করতে দেয় ফলে তিনি যে পরিবর্তনগুলি অনুভব করছেন তার উপর নির্ভর করে তিনি আবহাওয়ার পরিবর্তনের পূর্বাভাস দিতে পারেন এবং সেই সাথে তিনি যে উচ্চতায় রয়েছেন তা অনুভব করতে পারেন।

    উন্নত হচ্ছে প্রযুক্তি আর উন্নত হচ্ছে আবিষ্কার। সেই সাথে মানুষের দেহে প্রতিস্থাপিত বিভিন্ন প্রযুক্তি মানুষকে সাইবর্গ করতে চাইলেও মানুষ আর প্রযুক্তি যে ভিন্ন সে কথা সবসময় মাথায় রাখতে হবে। মাসুদ রানা সিরিজের মতো পাগল বিজ্ঞানী কবীর চৌধুরীর মতো যেন কোন বিজ্ঞানী না আসে যে মানুষ নিশ্চিহ্ন করে সাইবর্গ বিপ্লবের মাধ্যমে দেশের শান্তি নিশ্চিত করতে চাইবে। আমরা চাই শান্তিপূর্ণ পৃথিবী যেখানে মানুষ নিজেই নিজের পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার দ্বারা সকলের উন্নতি করবে।
    Attached Images  

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


+ Reply to Thread

Posting Permissions

  • You may not post new threads
  • You may not post replies
  • You may not post attachments
  • You may not edit your posts
Bangladesh Forex Forum – Presentation
You are welcome to the forum serving as a virtual salon for communication of traders of all levels. Forex is a dynamically developing financial market which is open 24 hours a day. Anyone can get access to this market via a brokerage company. On this forum you can discuss the numerous advantages of trading on the currency market and all aspects of online trading on MetaTrader4 or MetaTrader5 platforms.

Bangladesh Forex Forum – Trading discussions
Every forumite can join a discussion of various issues, including those related to Forex but not limited to. The forum has been designed for sharing opinions and helpful information and is open for both professionals and beginners. Mutual assistance and tolerance are highly appreciated. If you would like to share you experience with others or deepen your knowledge of trading craft, you are most welcome to the forum threads dedicated to trading discussions.

Bangladesh Forex Forum – Dialogue between brokers and traders (about brokers)
In order to be successful on Forex, it is crucial to choose a brokerage company with due diligence. Make sure you broker is really reliable! Thus you will be impervious to many risks and will make profitable trades on Forex. On the forum a rating of brokers is represented; it is based on comments left by their customers. Post your opinion about the brokerage company you work with, it will help other traders avoid mistakes and choose a good broker.

Unleashed communication on Bangladesh Forex Forum
On this forum you can talk about not only trading issues, but any other topics you like. Offtopping is allowed in a special thread too! Humour, philosophy, social problems or practical wisdom – converse about anything you are interested in, including forex trading if you like!

Bonuses for communication on Bangladesh Forex Forum
Those who post messages on the forum can receive money bonuses and use them for trading on an account of a forum sponsor. The forum is not meant for gaining profit; however forumites can get these small bonuses as reward for the time spent on the forum and sharing views on the currency market and trading.