[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1192166245.jpg[/IMG]
প্রযুক্তির প্রয়োগ, কভিড-১৯ প্রতিরোধী টিকাদান ও উন্নত কর্মসংস্থান বাজার সৃষ্টির মাধ্যমে মালয়েশিয়ার অর্থনীতি পুনরুদ্ধার হচ্ছে। দেশটির অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের পঞ্চম ধাপে আছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী টেংকু জাফরুল আবদুল আজিজ। এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বৈশ্বিক অর্থনীতির পুনরুদ্ধারও আমাদের জন্য সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ধারণার সঙ্গে তাল মিলিয়ে মালয়েশিয়ার অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০২১ সালে দেশের অর্থনীতি ৬ থেকে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ অগ্রগতি হবে। তাছাড়া চলমান ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট প্রকল্প ও প্যান বর্নিও হাইওয়ে প্রকল্পও দেশের প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে।
অর্থনীতির পুনরুদ্ধারের জন্য টিকাদান কর্মসূচিকে একটি কৌশল হিসেবে উল্লেখ করেন এ মন্ত্রী। তিনি বলেন, কভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে আমাদের অবশ্যই জয়লাভ করতে হবে। এক্ষেত্রে হার্ড ইমিউনিটি অর্জনের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন তিনি। ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে মালয়েশিয়ায় কভিড-১৯ প্রতিরোধী টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়। সেই সঙ্গে মার্চে প্রণোদনা প্যাকেজ হিসেবে ৪৯০ কোটি ডলার বরাদ্দ দেয় দেশটির সরকার। অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে চলাচলের নিষেধাজ্ঞাও শিথিল করা হয়। মালয়েশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, তারা আশা করছে চলতি বছরের মাঝামাছি নাগাদ তাদের অর্থনীতি মহামারীর আগের অবস্থায় ফিরে যাবে। সেই সঙ্গে আর্থিক নীতিমালাকেও মানানসই রাখতে পরামর্শ দিয়েছে ব্যাংকটি।