+ Reply to Thread
Results 1 to 1 of 1

Thread: মাজদা সিএক্স-৩!!!

  1. #1 Collapse post
    Senior Member DhakaFX's Avatar
    Join Date
    Oct 2017
    Posts
    846
    Accrued Payments
    114.15 USD
    Thanks
    2,204
    Thanked 1,033 Times in 333 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0

    মাজদা সিএক্স-৩!!!

    মাজদা সিএক্স-৩ হচ্ছে মাজদার সবচেয়ে ছোট এসইউভি। মাজদার সবচেয়ে ছোট গাড়ি মাজদা-২ হ্যাচব্যাকের এসইউভি ভার্সন হচ্ছে সিএক্স-৩। ২০১৫ সালে বাজারে আনা এই গাড়িটি বের হওয়ার পর বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে, বিশেষ করে আমেরিকায় অনেক মানুষের প্রথম গাড়ি হিসেবে গাড়িটি ভালোই চলছে সেখানে। এতটাই জনপ্রিয়তা পেয়েছে যে গাড়িটি এখন পর্যন্ত ৯টি পুরষ্কার জিতেছে, যেমন ‘ইয়াহু অটোস রাইড অফ দ্যা ইয়ার ২০১৬’, ‘থাই কার অফ দ্যা ইয়ার ২০১৬’, ‘ইউকে বেস্ট কমপ্যাক্ট এসইউভি অ্যাওয়ার্ড ২০১৬’, ‘২০১৮ বেস্ট সিটি এসইউভি অস্ট্রেলিয়া’ এবং এরকম আরও ৫টি। ২০১৬ মডেলের একটি রিকন্ডিশন্ড সিএক্স-৩ ১৫ডি কিনতে দাম পড়বে ৩০-৩২ লাখ টাকা।
    [ATTACH]14319[/ATTACH]
    Exterior :-
    সিএক্স-৩ গাড়িটি দেখতে মাজদার অন্য সব গাড়ির মতো। সামনে এক্সিলার মতো একইরকম দেখতে চিকন লম্বা শেপের ২টি হেডলাইট, যেগুলোর একদম সামনের কোণা গ্রিলের ফ্রেমের সাথে মিলিয়ে দেওয়া। ২০১৯ সালে একটা ফেসলিফট আসে, যেটাতে হেডলাইট কেসিং একটু ছোট হয়েছে, আর গ্রিলের ওই এসএস স্টিলের ফ্রেমটি একদম হেডলাইটের মধ্যে ঢুকে গেছে। বাই দ্যা ওয়ে, দামি ট্রিমে/গ্রেডে অ্যাডাপ্টিভ হেডলাইট আছে, যেটা স্টিয়ারিং ঘুরালে হেডলাইটের বাল্ব ঘুরায়ে দেয় যেদিক দরকার সেদিকে বেশি আলো দেওয়ার জন্য। সামনে আছে মাজদার সিগনেচার ৩-কোণা গ্রিল। একটা জিনিস দেখতে ভালো লাগে যে, সামনের ইন্ডিকেটর লাইট ২টা ফগলাইটের সাথে দেওয়া, কারণ গাড়ি কোনো বিল্ডিং বা কিছুর আড়াল থেকে বের হয়ে আসলে প্রথমে ওই অংশটিই দেখা যাবে কোণা থেকে, তাই ওই জায়গায় ইন্ডিকেটর বসালে অন্য মানুষ ৯০-ডিগ্রী কোণা থেকেও ইন্ডিকেটর দেখতে পারবে। সুন্দর বড় চাকা আছে, যেগুলো আবার কিছু ট্রিমে পেন্সিলের মতো গ্রে কালার করা। একটি জিনিস অনেক সুন্দর আর আমার পছন্দের, সেটা হচ্ছে ডোর-মাউন্টেড লুকিং গ্লাস। এই জিনিসটা অনেক প্রিমিয়াম একটা ফিচার, আবার সাথে লুকিং গ্লাস ড্রাইভারের বেশি কাছে থাকে তাই ড্রাইভিংয়েও সুবিধা হয়। বনেটের বালজ বডিলাইন গাড়ির ৪টা দরজার উপর দিয়ে চলে গেছে, তাই দরজার উপরে একটা লম্বা রেখা দেখা যায় যেটা বেশ ভালোই লাগে দেখতে। ৪টা দরজাতেই জানালার রেলিং ঢেউ খেলানো, আর পিছনের দরজাটা উপরের দিকে ঢেউ করে বলে জানালা গেছে ছোট হয়ে, যেটা একটা খুঁত। কিন্তু চিন্তা করবেন না, অন্তত সি-এইচআরের চেয়ে বড় আছে জানালাটা, আবার ভেজেলের চেয়ে ছোট। পিছনের ২টি দরজার হ্যান্ডেল সাধারণ সব গাড়ির মতো, ভেজেল বা সি-এইচআরের মতো জানালার সাথে লাগানো না। আরেকটা খুঁত হচ্ছে, পিছনের টেইলগেট অনেকটা ছোট। যেখানে ভেজেলে একদম বাম্পারের উপর থেকেই টেইলগেট শুরু, সি-এইচআরেও ছোট, কিন্তু সিএক্স-৩ এরটা একটু বেশিই ছোট। বাম্পারের উপরে বেশ কিছুটা বডি পার্ট এবং নাম্বার প্লেট হোল্ডার, এর উপরে গিয়ে ব্যাকডালা শুরু। এটা হওয়ার জন্য সমস্যা যেটা হয়, বেশি ভারী ব্যাগ মাটি থেকে উঠায় ডালার মধ্যে ভরতে গেলে অনেকটা উপরে উঠানো লাগে, গায়ে জোর খাটানো লাগে বেশি। যাইহোক, পিছনে খুবই স্মার্ট-লুকিং ২টি টেইললাইটস, যেগুলো ২০১৯ সালের ফেসলিফটের পর কেসিংয়ের কাঁচটা আরও শার্প হয়েছে। একটা জিনিস অনেক দারুণ, সেটা হচ্ছে সব ট্রিমেই গাড়িটিতে স্টেইনলেস স্টিলের ডুয়েল টিপ এক্সহস্ট মাফলার আছে, বা সাধারণ মানুষ যেটাকে সাইলেন্সার পাইপ বলে থাকে। সিএক্স-৩ এর চারিদিক জুড়ে ব্ল্যাক প্লাস্টিক ক্ল্যাডিং আছে, কারণ মাজদা এই গাড়িটি ফোর-হুইল-ড্রাইভ সিস্টেমেও বিক্রি করে, তাই এই গাড়িটি অফ-রোডে নিয়ে গেলে ধাঁরালো ঘাসের শিস বা পাতায় রঙ কাটবে না। কিন্তু ফ্রন্ট-হুইল-ড্রাইভ ভ্যারিয়েন্টে ওই বডির অংশটা কালার করে দিলে ভালো হতো। অবশ্য একটা ভালো দিক হচ্ছে, গাড়িটিতে আলাদা স্টিল বাম্পার লাগানো লাগবেনা।
    মাজদা সিএক্স-৩ গাড়িটি যেহেতু মাজদা-২ গাড়িটির উপর বেজ করে করা, তাই এই গাড়িটি সাইজে বেশ ছোট। দৈর্ঘ্যে গাড়িটি ভেজেল থেকে এক ইঞ্চি কম, কিন্তু প্রস্থে ভেজেলের চেয়ে মাত্র ৫ মিমি চাপা আবার ওদিকে নিসান কিকস-এর চেয়ে কিছুটা বেশি। কিন্তু উচ্চতায় গাড়িটা অনেক বেশি খাটো। অবাক করার মতো হলেও সত্যি, এই গাড়িটার ফ্লোর থেকে ছাদ পর্যন্ত উচ্চতা মাত্র একটা টয়োটা ভিৎজের সমান! এর আরেকটা কারণ হচ্ছে, টয়োটা ভিৎজ/ইয়ারিস এবং মাজদা ডেমিও/মাজদা-২ হচ্ছে একই চ্যাসিসের উপর বানানো, আর যেহেতু সিএক্স-৩ হচ্ছে ডেমিও (মাজদা-২) এর এসইউভি ভার্সন, এজন্য ভিতরে স্পেসও প্রায় একই। এই গাড়িটা মোটামুটি লম্বা যাত্রীদের জন্য ঠিক আছে, যেমন ৫ ফিট ১০ ইঞ্চি উচ্চতার বা এর চেয়ে খাটো যাত্রীদের জন্য পার্ফেক্ট গাড়ি এটি, এর চেয়ে বেশি হলে একটু কঞ্জাস্টেড লাগবে। ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির আই-ড্রাইভের রিভিউতে ৬ ফিট উচ্চতার জয়ী হাসান ভাইয়ার কথার ভিত্তিতে এটুক অংশ লেখা। গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স মোটামুটি, আরও বেশি হওয়া উচিত ছিলো যেহেতু মাজদা-২ থেকে সিএক্স-৩কে এসইউভি বানানোর কারণই এক্সট্রা গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স। ১৬০ মিমি গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স প্রিমিওর হুবহু সমান, যা ভেজেলের চেয়ে ১০ মিমি কম। অন্তত সি-এইচআরের ১৩৫ মিমি-এর চেয়ে অনেক ভালো, কিন্তু সুবারু এক্সভি দেয় ২২০ মিমি যা নিসান এক্স-ট্রেইলের চেয়েও বেশি!!!
    Interior :-
    আপনারা সবাই মোটামুটি জানেন যে, জাপানিজ রিলায়েবিলিটির সাথে ইউরোপিয়ান ইন্টেরিওর পাবার একমাত্র উপায় হচ্ছে একটা মাজদা কেনা। কালারফুল ইন্টেরিওর যাদের পছন্দ, মাজদা সিএক্স-৩ তাদের জন্য বেস্ট অপশন! হাইয়েস্ট ট্রিমে ইন্টেরিওরে ৩টা কালার একসাথে দেওয়া থাকে --> কালো, সাদা এবং লাল। অর্থাৎ, এই সেগমেন্টের একমাত্র ৩-টোন কালার ইন্টেরিওর আছে সিএক্স-৩ গাড়িটিতে! একদম টপ ট্রিমের সিএক্স-৩ এর ইন্টেরিওরের সিটগুলো হয় একদম জেনুইন লেদারের যেটা দামি সোফার মতো অনেক সফট, তাই বসে অনেক বেশি আরাম লাগে। সিটগুলো হয় ধবধবা সাদা রঙের, যেটা এক্সট্রিমলি, উই রিপিট, এক্সট্রিমলি পশ লাগে দেখতে। কোমর যেই জায়গাতে ঠেক দিয়ে থাকবে, সেখানে কালো কালার দেওয়া, ও কালো জায়গাটার বর্ডারে লাল কালার দেওয়া, আর লাল বর্ডারের বাইরেও সিটের ৮০% জায়গায় সেই সাদা কালারটা থাকে। সম্পূর্ণ ড্যাশবোর্ডটি ও ডোর প্যানেল ৪টিই কালো রঙের হার্ড প্লাস্টিকে আবৃত, হার্ড প্লাস্টিককে খুঁত হিসেবে ধরবো কারণ এতো সুন্দর একটা ইন্টেরিওরে কেন সস্তা জিনিস দিবে তারা! ভিতরের ডোর হ্যান্ডেল লাল রঙের সফট-টাচ লেদার দিয়ে আবৃত, এবং জানালার কাঁচ ওঠানো-নামানোর যেই সুইচটি, সেটির চারপাশে কার্বন-ফাইবার গার্নিশ করা যেটা অনেক স্পোর্টি লাগে দেখতে, কারণ আপনারা অনেকেই জানেন যে সুপারকারের বডি ও চ্যাসিস বানানোর মূল উপাদান হচ্ছে কার্বন-ফাইবার। কার্বন-ফাইবার গার্নিশ আরও আছে এসির কন্ট্রোল প্যানেলের ২ সাইড ধরে এবং স্টিয়ারিং হুইলের উপর বসানো বাটনগুলোর চারিধারে। ড্যাশবোর্ডের নিচের ধার ধরে সাদা রঙের সফট-টাচ ম্যাটারিয়াল দিয়ে ডেকোরেশন করা, এবং সামনের যাত্রী ও ড্রাইভার যেন লং-জার্নিতে পা সেন্টার কনসোলের সাথে ঠেক দিয়ে রাখলে পায়ে ফোস্কা না পড়ে, এজন্য লেগরেস্টেও দেওয়া সফট-টাচ ম্যাটারিয়াল যেটা আবার লাল রঙের! মানে সবখানেই কালো, সাদা ও লাল রঙ ৩টি একটু একটু করে দিয়ে ব্যালেন্স করা, যেটা খুবই দারুণ একটা জিনিস যার জন্য ইন্টেরিওর ডিজাইনারকে একটা ধন্যবাদ দিতেই হয়। এবার আসি একটা বড় খুঁতে। গাড়ির সব এসি কন্ট্রোলস সেই করোলা ১০০-এর মতো ডায়ালের মাধ্যমে দেওয়া, ও কোনো প্রকারের ছোট ব্যাসিক স্ক্রিনও নাই তাপমাত্রা বা ফ্যান-স্পিড দেখানোর জন্য। সেই পুরোনো আমলের গাড়ির মতো ডায়ালের উপরেই লেখা থাকে, যেটা স্ক্রলের উপরে দাগিয়ে দেওয়া মার্কের সাথে সমান করে রাখলে সেই তাপমাত্রা বা ফ্যান-স্পিডে এসি চলবে, ও এসি লেখা ডায়ালের ভিতরের দিকে চাপ দিলে এসি চালু হয়। গাড়ির সবচেয়ে বড় চমক হচ্ছে হেডস-আপ-ডিসপ্লে, যেটি ড্যাশবোর্ডের উপর একটা স্বচ্ছ কাঁচের পাতের উপর প্রোজেক্টর দিয়ে গাড়ির স্পিড, রাস্তার স্পিড লিমিট, ক্রুজ কন্ট্রোলের স্ট্যাটস এগুলো সব দেখায়। এই গাড়িতে আছে ‘বোস’-এর ১০টা স্পিকার সম্বলিত প্রিমিয়াম সাউন্ড সিস্টেম। জাস্ট একবার ভাবেন, এইটুকু একটা গাড়িতে ১০টা স্পিকার, তাও আবার দুনিয়ার অন্যতম সেরা স্পিকার-নির্মাতা ‘বোস’-এর তৈরি, কোন ধরণের মাথা নষ্ট করা মিউজিক কোয়ালিটি হবে তার মানে!
    Powertrain :-
    এবার আসি সেই অংশে, যেই অংশের জন্য আমরা এই গাড়িটিকে বাংলাদেশের অ্যাভাইলেবল সবচেয়ে খরচ-সাশ্রয়ী বি-সেগমেন্ট এসইউভি বলেছি। মাজদা সিএক্স-৩ গাড়িটিতে আমাদের দেশের জন্য উপযোগী ২টি ইঞ্জিন অপশন আছে, যার মধ্যে আমাদের প্রিয় যেটি, সেটির কথা আগে বলবো। আমাদের প্রিয় ইঞ্জিনটি হলো ১৫০০ সিসির ৪ সিলিন্ডারের টার্বো-ডিজেল ইঞ্জিন, যার শক্তি ১০৩ হর্সপাওয়ার এবং ২৭০ নিউটন-মিটার টর্ক। ভাবতে পাচ্ছেন, ২৭০ এনএম টর্ক!!! এতো বেশি টর্ক থাকার মানে হলো এই গাড়ি হুটহাট টান দিয়ে সামনের গাড়িকে ওভারটেক করার ক্ষেত্রে খুবই কুইক, আর একবার থ্রটল/অ্যাক্সেলারেটর চেপে ধরলে গাড়ির লাফিয়ে লাফিয়ে সামনে আগায়। এই সেগমেন্টে সিএক্স-৩ এর চেয়ে বেশি টর্ক আছে শুধু এমজি জেডএস ইভি-এর, কিন্তু বুঝতে হবে যে সেটি হচ্ছে ফুল ইলেকট্রিক গাড়ি তাই সেটার টর্ক বেশি হবেই। এখন আসি খরচ বাঁচানোর অংশে। মাজদার এই ক্লিন-ডিজেল ইঞ্জিনগুলোর কোম্পানি-ক্লেইমড ফুয়েল ইকোনমি হচ্ছে ২৫ কিমি/লিটার!! যদি এতো বেশি ঢাকা শহরের জ্যামে না পাওয়া যায়, অন্ততপক্ষে ১৫ কিমি/লিটার করে তো পাবেই, কারণ দুনিয়ার সব ডিজেল ইঞ্জিন কম্প্রেশন ইগ্নিশন সিস্টেমে চলার কারণে সবসময়েই অনেক বেশি তেল সাশ্রয়ী হয়। এখন, ১৫ কিমি/লিটার বা তার বেশি মনে করেন পাচ্ছেন, কিন্তু আসল সেভিং হচ্ছে তেলের দামে। অকটেনের দাম ৮৯ টাকা/লিটার, সেখানে ডিজেলের দাম ৬৫ টাকা/লিটার! মানে আপনি একটা হাইব্রিড গাড়ির সমান মাইলেজও পাচ্ছেন, ওদিকে লিটারপ্রতি তেলের দামও ২৪ টাকা কম! এর উপর ইঞ্জিন ১৫০০ সিসির বলে বাৎসরিক ট্যাক্সও সর্বনিম্ন!! মানে কি আর বলবো আমরা, আপনারাই বুঝেন কি পরিমাণে কস্ট সেভিং একটা গাড়ি এইটা। আর তার উপর নন-হাইব্রিড বলে ব্যাটারির মেয়াদ নিয়ে টেনশনও নাই! আর যেহেতু ডিজেল ইঞ্জিনে যেহেতু স্পার্ক প্লাগ নেই, তাই ২০-৩০ হাজার কিমি পর পর ৫-৬ হাজার টাকা দিয়ে স্পার্ক প্লাগ বদলানোরও কোনো প্যারা নাই! মজার ব্যাপার, ডিজেলের ঘড়-ঘড় শব্দ যারা পেতে চান না, তারা গাড়ির সাথে “ন্যাচারাল সাউন্ড স্মুথার” নামের একটা জিনিস ফ্যাক্টরি থেকে লাগিয়ে নিয়েছেন এক্সট্রা চার্জ দিয়ে, তাই আপনার যদি ডিজেলের শব্দ ভালো না লাগে তাহলে রিকন্ডিশন্ড মার্কেটে এই জিনিসটি লাগানো সিএক্স-৩ নিতে পারেন। আর যেহেতু এতো বেশি খরচ সাশ্রয় করবে আপনার, তাই এই গাড়ির পার্টস যে কিছুটা দামি হবে সেটাও আশা করি আপনারা এই গাড়িটি কিনলে বহন করতে দ্বিধাবোধ করবেন না। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে, মাজদা এই ১৫০০ সিসির ডিজেল ইঞ্জিনটি বানানো বন্ধ করে দিয়েছে ২০১৮ সালে এসে, কারণ সেই জায়গায় আরও তেল সাশ্রয়ী ১৮০০ সিসির ডিজেল ইঞ্জিন দিয়ে রিপ্লেস করেছে। তাই যদি ২০১৮ বা এর পরের মডেলের সিএক্স-৩ (অর্থাৎ ফেসলিফট করা সিএক্স-৩) যদি কিনেন, তাহলে আপনাকে কিনতে হবে ১৫০০ সিসির অকটেন ইঞ্জিনের, যেটা আমাদের দেশে যেই এক্সিলাগুলো দেখা যায় সেগুলোর একই ইঞ্জিন তাই পার্টস কিছুটা বেশি অ্যাভাইলেবল। মাজদা সিএক্স-৩ এর সব ইঞ্জিনেই ৬-স্পিড ম্যানুয়াল ও ৬-স্পিড অটো গিয়ার আছে, এবং ফ্রন্ট-হুইল-ড্রাইভ ও ফোর-হুইল-ড্রাইভে অ্যাভাইলেবল।
    Verdict :-
    বিশাল বড় পোস্ট ছিলো আজকে, বোর হয়ে গেলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। পোস্টের শেষে আমাদের মন্তব্য, গাড়িটি কি নেওয়া ঠিক হবে? আসলে আমাদের মত হচ্ছে, গাড়িটি দেখতে এতো সুন্দর, ভিতরেও লাক্সারিয়াস, ডিজেল ভ্যারিয়েন্টটি মাথা ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো খরচ সাশ্রয়ী, সাস্পেনশন সি-এইচআরের মতো খুবই সফট --> সব মিলিয়ে শহরে ব্যাবহারের গাড়িটা এই সেগমেন্টে সবচেয়ে সেরা জাপানী গাড়ি। কিন্তু সাইজটাই সবচেয়ে বড় খুঁত। আপনার পরিবারের সদস্যরা যদি ৬ ফিটের কম হোন, তাহলে চোখ বুজে নিয়ে নেন গাড়িটা। সবদিক থেকে পিওর ভ্যালু ফর মানি এই গাড়িটি।
    Attached Images  

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


+ Reply to Thread

Posting Permissions

  • You may not post new threads
  • You may not post replies
  • You may not post attachments
  • You may not edit your posts
Bangladesh Forex Forum – Presentation
You are welcome to the forum serving as a virtual salon for communication of traders of all levels. Forex is a dynamically developing financial market which is open 24 hours a day. Anyone can get access to this market via a brokerage company. On this forum you can discuss the numerous advantages of trading on the currency market and all aspects of online trading on MetaTrader4 or MetaTrader5 platforms.

Bangladesh Forex Forum – Trading discussions
Every forumite can join a discussion of various issues, including those related to Forex but not limited to. The forum has been designed for sharing opinions and helpful information and is open for both professionals and beginners. Mutual assistance and tolerance are highly appreciated. If you would like to share you experience with others or deepen your knowledge of trading craft, you are most welcome to the forum threads dedicated to trading discussions.

Bangladesh Forex Forum – Dialogue between brokers and traders (about brokers)
In order to be successful on Forex, it is crucial to choose a brokerage company with due diligence. Make sure you broker is really reliable! Thus you will be impervious to many risks and will make profitable trades on Forex. On the forum a rating of brokers is represented; it is based on comments left by their customers. Post your opinion about the brokerage company you work with, it will help other traders avoid mistakes and choose a good broker.

Unleashed communication on Bangladesh Forex Forum
On this forum you can talk about not only trading issues, but any other topics you like. Offtopping is allowed in a special thread too! Humour, philosophy, social problems or practical wisdom – converse about anything you are interested in, including forex trading if you like!

Bonuses for communication on Bangladesh Forex Forum
Those who post messages on the forum can receive money bonuses and use them for trading on an account of a forum sponsor. The forum is not meant for gaining profit; however forumites can get these small bonuses as reward for the time spent on the forum and sharing views on the currency market and trading.