পিভট পয়েন্ট এবং এর সাথে সম্পর্কিত সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হিসেব করার জন্য সবচেয়ে প্রচলিত ফর্মুলা হলো ক্লাসিক্যাল পিভট পয়েন্ট ফর্মুলা:

আগের দিনের তথ্য প্রয়োজন:
H = আগের দিনের সর্বোচ্চ মূল্য (High)
L = আগের দিনের সর্বনিম্ন মূল্য (Low)
C = আগের দিনের ক্লোজিং মূল্য (Closing)

১. পিভট পয়েন্ট (PP):
এটি হলো মূল পিভট পয়েন্ট, যা দিনের প্রধান সমর্থন বা প্রতিরোধের স্তর হিসেবে কাজ করে।
PP=3(H+L+C)

২. প্রথম রেসিস্ট্যান্স (R1):
এটি প্রথম সম্ভাব্য প্রতিরোধের স্তর, যেখানে মূল্য বাড়লে বাধা পেতে পারে।
R1=(2×PP)−L

৩. প্রথম সাপোর্ট (S1):
এটি প্রথম সম্ভাব্য সমর্থনের স্তর, যেখানে মূল্য কমলে সমর্থন পেতে পারে।
S1=(2×PP)−H

৪. দ্বিতীয় রেসিস্ট্যান্স (R2):
যদি R1 ভেঙ্গে যায়, তবে এটি পরবর্তী সম্ভাব্য প্রতিরোধের স্তর।
R2=PP+(H−L)

৫. দ্বিতীয় সাপোর্ট (S2):
যদি S1 ভেঙ্গে যায়, তবে এটি পরবর্তী সম্ভাব্য সমর্থনের স্তর।
S2=PP−(H−L)

৬. তৃতীয় রেসিস্ট্যান্স (R3):
যদি R2 ভেঙ্গে যায়, তবে এটি আরও শক্তিশালী প্রতিরোধের স্তর।
R3=H+(2×(PP−L))

৭. তৃতীয় সাপোর্ট (S3):
যদি S2 ভেঙ্গে যায়, তবে এটি আরও শক্তিশালী সমর্থনের স্তর।
S3=L−(2×(H−PP))