আপকামিং নিউজ গুলো

[habibi]

যারা অস্ট্রেলিয়ান ডলারে ট্ট্রেড করতে চান তারা মাথায় রাখবেন আগামীকাল ২০শে অক্টোবর বাংলাদেশের স্থানীয় সময় সকাল ৬:৩০ এএম ঘটিকায় অস্ট্রেলিয়ান জাতীয় আদমশুমারি ব্যুরো অফিস বেকারত্বের হার এর নিউজ প্রকাশ করবে। আনাল্যসিস্টরা এই পূর্বাভাস এই মাসে হবে ৩.৫%। আগে মাসে বেকারত্বের হার ছিল ৩.৫%। আনাল্যসিস্টদের পূর্বাভাস অনুযায়ী বেকারত্বের হার স্থির থাকার সম্ভাবনা রয়েছে যা অস্ট্রেলিয়ান ডলারকে শক্তিশালী করতে পারে। যদি বেকারত্বের হার যদি আগের রিপোর্টের চেয়ে ভাল হয় তাহলে তা অস্ট্রেলিয়ান ডলারে জন্য ভাল হবে। সেক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ান ডলারে বাই করতে পারেন। আর যারা শুরুমাত্র টেকনিক্যাল আনাল্যসিসের উপরে ভিত্তি করে ট্রেড করেন তারা এই সময় অস্ট্রেলিয়ান ডলারের ট্রেডিং থেকে বিরত থাকতে পারেন। এই প্রকৃত সংখ্যা প্রকাশের পর অস্ট্রেলিয়ান ডলারে ভোলাটিলিটি বাড়তে পারে।

[mdzahidhasan]

ফরেক্স মার্কেটের ট্রেড করতে গেলে ট্রেডার দের জন্য ইকোনমিক নিউজ গুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । সাধারণত প্রতিদিনই কিছু না কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিউজ রিলিজ হয়ে থাকে । নিউজগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় কম গুরুত্বপূর্ণ, মাঝারি গুরুত্বপূর্ণ, প্রচন্ড গুরুত্বপূর্ণ । প্রচন্ড গুরুত্বপূর্ণ নিউজগুলো যখন পাবলিশ করা হয় তখন মার্কেটের ভোলাটিলিটি প্রচন্ড পরিমাণে বৃদ্ধি পায় এবং মার্কেট অনেক দ্রুত গতিতে উঠানামা করতে থাকে । এক্সপার্ট ট্রেডার রা এসময় ট্রেড থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়ে থাকে । কেননা নিউজ এর রেজাল্ট যদি আপনার ট্রেডের বিপরীত আসে তাহলে লসের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে । আর যদি কেউ নিউজ ট্রেড করতে চায় লস এড়াতে নিউজ পাবলিস্ট হওয়ার পরে ইকনোমিক ইভেন্টগুলোর ভ্যালু দেখে ট্রেনের সিদ্ধান্ত নেওয়া প্রয়োজন ।

[jasminbd]

আগামীকাল রোজ শুক্রবার গ্রেট ব্রিটেন জাতীয় পরিসংখ্যান অফিস বাংলাদেশ সময় 12:00pm তে পাউন্ড প্রবাভিত করে এমন নিউজ রিটেল সেলস Retail Sales m/mএর অর্থনৈতিক ডাটা প্রকাশ করবে। এটি GBP এর জন্য একটি মিডিয়াম ইমপ্যাক্ট নিউজ। এই নিউজ প্রকাশের পর GBP উঠানামা বেড়ে যেতে পারে। আগে মাসে এর রিডিং ছিল -1.6% আর এই মাসে এর পূর্বাভাস হল -0.5% । অর্থাৎ এটি হ্রাস পেতে পারে যা GBP জন্য খারাপ হবে। নিউজ প্রকাশের পর যদি Actual এর সংখ্যা Forecast এর চেয়ে বেশি হয় তাহলে এটি GBP কে শক্তিশালী করবে। আর যদি Actual এর সংখ্যা Forecast এর চেয়ে কম হয় তাহলে তা GBP কে দুর্বল করবে। এছাড়াও আজ GBP এর জন্য আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ রয়েছে। নিউজ ট্রেডাররা এই নিউজ উপর নজর রাখুন।

[habibi]

আগামীকাল ২২শে অক্টোবর যারা ইউরোতে ট্ট্রেড তারা মাথায় রাখবেন আগামীকাল মার্কিট একটি হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ প্রকাশ করবে এটি হল জার্মান ফ্ল্যাশ সার্ভিস পিএমআই। আনাল্যসিস্টরা পূর্বাভাস দিয়েছে যে জার্মান ফ্ল্যাশ সার্ভিস পিএমআই হবে ৪৫.০। আগে মাসে এটি ছিল ৪৫.০। আনাল্যসিস্টদের পূর্বাভাস অনুযায়ী জার্মান ফ্ল্যাশ সার্ভিস পিএমআই ৫০ পয়েন্টের নীচে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে যা ইউরোকে কিছুটা দুর্বল করতে পারে। যদি জার্মান ফ্ল্যাশ সার্ভিস পিএমআই যদি আগের রিপোর্টের চেয়ে ভাল হয় তাহলে তা ইউরোর জন্য ভাল হবে। সেক্ষেত্রে ইউরো বাই করতে পারেন। আর যারা শুরুমাত্র টেকনিক্যাল আনাল্যসিসের উপরে ভিত্তি করে ট্রেড করেন তারা এই সময় ইউরো ট্রেডিং থেকে বিরত থাকতে পারেন। এই প্রকৃত সংখ্যা প্রকাশের পর ইউরো ভোলাটিলিটি বাড়তে পারে।

[EmonFX]

আজ সোমবার, ২৪ অক্টোবর ট্রেডিং সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে যারা ইউএস ডলার রিলেটেড কারেন্সি পেয়ারগুলোতে ট্রেড করতে চান তাদের মাথায় রাখতে হবে যে আজ বাংলাদেশ সময় 7:45pm এ ইউএস ডলার এর জন্য অনেক গুলো high-impact নিউজ প্রকাশিত হবে। এগুলোর মধ্যে থেকে Flash Service PMI অধিক গুরুত্বপূর্ণ। এই নিউজ প্রকাশের সময় সাধারণত ইউএস ডলার রিলেটেড কারেন্সি পেয়ারগুলোতে high ভোলাটিলিটি তৈরি করে। গতমাসে যেখানে এর রিডিং সংখ্যা ছিল 49.3 সেখানে এই মাসের জন্যেও ফোরকাস্ট করা হয়েছে 49.6। নিউজ প্রকাশের পর যদি Actual এর সংখ্যা Forecast এর থেকে বেশি হয় তাহলে ইউএস ডলারকে শক্তিশালী করবে এবং যদি Actual এর সংখ্যা Forecast এর থেকে কম হয় তাহলে ইউএস ডলারকে দুর্বল করবে। তাই নিউজ ট্রেডারদের নিউজ প্রকাশের পূর্বে অতি সতর্কতার সহিত ট্রেড সেটআপ দেয়ার পরামর্শ রইল। মনে রাখবেন একটি সুন্দর ট্রেডিং পরিকল্পনা এবং মানি ম্যানেজমেন্ট আপনাকে একজন প্রফিটেবল ট্রেডারে পরিণত করতে পারে।

[jasminbd]

আমি সকলকে অবহিত করছি যে আগামীকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় 8:00pm তে মার্কিন কনফারেন্স বোর্ড ইনকর্পোরেটেড সিবি ভোক্তা আস্থা CB Consumer Confidence এর ইকনোমিক নিউজ নিউজ প্রকাশ করবে। এটি ডলারকে আংশিক প্রভাবিত করতে পারে। এই নিউজ প্রকাশের পর মার্কিন ডলারের উঠানামা আংশিক বেড়ে যেতে পারে। আগে মাসে এর রিডিং ছিল 108.0 আর এই মাসে এর পূর্বাভাস হল 105.7 । অর্থাৎ এটি হ্রাস পেতে পারে যা ডলারের পতন ঘটাতে পারে। নিউজ প্রকাশের পর যদি Actual এর সংখ্যা Forecast এর চেয়ে বেশি হয় তাহলে এটি মার্কিন ডলারকে শক্তিশালী করবে। আর যদি Actual এর সংখ্যা Forecast এর চেয়ে কম হয় তাহলে তা মার্কিন ডলারকে দুর্বল করবে। নিউজ ট্রেডাররা এই নিউজ উপর নজর রাখুন।

[Starship]

ECB meeting – 27/10 :
সেপ্টেম্বরে তার শেষ বৈঠকে, এটি ব্যাপকভাবে প্রত্যাশিত ছিল যে ইসিবি হার বাড়াবে, তারা 75bps বা 50bps দ্বারা যাবে কিনা তা নিয়ে একমাত্র অনিশ্চয়তা রয়েছে।
75bps হার বাড়ানোর সিদ্ধান্তটি ব্যাঙ্কের মুদ্রাস্ফীতির পূর্বাভাস আপগ্রেড করার দ্বারা নির্দেশিত হয়েছিল, যা 2022 সালে 8.1% এবং 2023 সালে 5.5%-এ উচ্চতর সমন্বয় করা হয়েছিল।
এই লক্ষ্যগুলি এখন অবিশ্বাস্যভাবে তারিখযুক্ত দেখায় যে আমাদের এখন জার্মান মুদ্রাস্ফীতি 10% এর উপরে রয়েছে এবং EU শিরোনাম হারও দ্বিগুণ অঙ্কে মূল দামের সাথে 4.8% এবং সম্ভবত উচ্চতর হতে পারে।
ইসিবি নীতিনির্ধারকদের একটি ক্রমবর্ধমান সংখ্যক উচ্চ হারের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে ক্রমবর্ধমানভাবে সোচ্চার হয়েছে,
একটি স্বীকৃতি সত্ত্বেও জিডিপি বেশ দ্রুত পতনের সম্ভাবনা রয়েছে।ECB তার 2023 এবং 2024 পূর্বাভাস যথাক্রমে 0.9% এবং 1.9% কমিয়েছে, এটি 2022 এর পূর্বাভাস 3.1% এ উন্নীত করেছে।
এই জিডিপি পূর্বাভাসগুলি শক্তির পটভূমিতে অসাধারণভাবে আশাবাদী বলে মনে হয় এবং সম্ভবত ইসিবি কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ জ্ঞানীয় অসঙ্গতির সাথে কথা বলে।
ইসিবি বলেছে যে এটি পরবর্তী মিটিংগুলিতে হাইকিং চালিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশা করে, যদিও সম্ভবত ফেডারেল রিজার্ভের তুলনায় একটি ধীর গতিতে, যদিও আমরা অনেক গভর্নিং কাউন্সিল সদস্যদের কাছ থেকে শুনেছি সামনে লোড বৃদ্ধি এবং শিরোনাম হারকে 3-এ ফিরিয়ে আনার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে %
রেট এখন যেখানে 1.25% আছে সেখানে এটি একটি বিশাল পদক্ষেপ হবে। যদি ECB এই সপ্তাহে আরও 75bps করে তবে ইতালির মতো দেশগুলির উপর প্রভাব ভালভাবে সমস্যাযুক্ত হতে পারে এবং TPI প্রোগ্রামের গভর্নিং কাউন্সিল থাকাকালীন এটি কীভাবে কাজ করতে পারে সে সম্পর্কে অনেকগুলি উত্তরহীন প্রশ্ন রয়েছে।
আরও একটি সমস্যা রয়েছে যে একটি আক্রমনাত্মক আঁটসাঁট করা সঠিকভাবে একটি ভুল ওষুধ যখন চাহিদা ক্রেটারিং হচ্ছে এবং ব্লকের বৃহত্তম অর্থনীতি, জার্মানি বছরের শেষ নাগাদ মন্দার দিকে যেতে পারে।

[EmonFX]

আগামীকাল মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর যারা ইউএস ডলার রিলেটেড কারেন্সি পেয়ারগুলোতে ট্রেড করতে চান তাদের মাথায় রাখতে হবে যে আজ বাংলাদেশ সময় 8:00pm এ ইউএস ডলার এর জন্য high-impact নিউজ CB Consumer Confidence প্রকাশিত হবে। এই নিউজ প্রকাশের সময় সাধারণত ইউএস ডলার রিলেটেড কারেন্সি পেয়ারগুলোতে high ভোলাটিলিটি তৈরি করে। গতমাসে যেখানে এর রিডিং সংখ্যা ছিল 100.0 সেখানে এই মাসের জন্যেও ফোরকাস্ট করা হয়েছে 100.9। নিউজ প্রকাশের পর যদি Actual এর সংখ্যা Forecast এর থেকে বেশি হয় তাহলে ইউএস ডলারকে শক্তিশালী করবে এবং যদি Actual এর সংখ্যা Forecast এর থেকে কম হয় তাহলে ইউএস ডলারকে দুর্বল করবে। তাই নিউজ ট্রেডারদের নিউজ প্রকাশের পূর্বে অতি সতর্কতার সহিত ট্রেড সেটআপ দেয়ার পরামর্শ রইল। শুধুমাত্র টেকনিক্যাল ট্রেডারদের এই সময় ট্রেড থেকে দূরে থাকাই ভালো। মনে রাখবেন একটি সুন্দর ট্রেডিং পরিকল্পনা এবং মানি ম্যানেজমেন্ট আপনাকে একজন প্রফিটেবল ট্রেডারে পরিণত করতে পারে।

[habibi]

আগামীকাল ২৬শে অক্টোবর কানাডিয়ান ডলারের জন্য বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিউজ রয়েছে আর সেই নিউজগুলো হল ব্যাংক অব কানাডার রেট স্টেটমেন্ট এবং ওভারনাইট রেট। এই দুটি নিউজ বাংলাদেশ সময় রাত ৮ টায় প্রকাশিত হবে। সব মিলিয়ে আগামীকাল কানাডিয়ান ডলারের ভোলাটিলিটি অনেক বেশি হতে পারে। আশা করা হচ্ছে ব্যাংক অব ওভারনাইট রেট ৪.০০% তে বৃদ্ধি করবে। বর্তমান ওভারনাইট রেট হল ৩.৫০% যদি ওভারনাইট রেট ৩.২৫% বৃদ্ধি করে তাহলে কানাডিয়ান ডলার শক্তিশালী হবে। তাই নিউজ ট্রেডারা এই কারেন্সি তে ট্রেড নিতে পারেন। আর যারা শুরুমাত্র টেকনিক্যাল আনাল্যসিসের উপরে ভিত্তি করে ট্রেড করেন তারা এই সময় কানাডিয়ান ডলারের ট্রেডিং থেকে বিরত থাকতে পারেন। এই প্রকৃত সংখ্যা প্রকাশের পর কানাডিয়ান ডলারে ভোলাটিলিটি বাড়তে পারে।

[Starship]

যেভাবে সৌদি আরব মার্কিন ডলারের পতন ঘটাতে পারে :

যেভাবে সৌদি আরব + ওপেক +ওপেক প্লাস মার্কিন ডলারে লেনদেন করায় ডলারের উত্থান হয় ; ঠিক সেভাবেই যেভাবে সৌদি আরব + ওপেক +ওপেক প্লাস মার্কিন ডলারে লেনদেন বন্ধ করে দিলে মার্কিন ডলারের পতন ঘটাতে পারে।

আমেরিকা এখানে যেভাবে সৌদি আরব + ওপেক +ওপেক প্লাস এর কিসু করতে পারবে না কিন্তু ওপেক জোট মার্কিন ডলারের পতন ঘটাতে পারে ;মার্কিন ডলারে তৈল বিক্রি স্টপ করে দিলে।

সৌদি আরব + ওপেক +ওপেক প্লাস দৈনিক ২০ লক্ষ ব্যারেল অয়েল উৎপাদন কমিয়ে রাশিয়াকে সাপোর্ট করায় আমেরিকা চাইছে সৌদি আরবকে নিরাপত্তা দিবে না। আমেরিকা নিরাপত্তা না দিলে পুরো বিশ্ব বসে আছে সৌদি আরবকে নিরাপত্তা দিতে। যেমন* : চীন -রাশিয়া -অল মুসলিম দেশ।

নোট : সৌদি আরব এর আমেরিকাকে দরকার নাই কিন্তু আমেরিকার পতন থেকে বাঁচতে সৌদি আরবকে আমেরিকার দরকার।